Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৮ জুন ২০১৮

তথ্যবিবরণী 8/6/2018

তথ্যবিবরণী                                                                                    নম্বর : ১৬৯৩

উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষার আহ্বান আইনমন্ত্রীর

কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া), ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :   

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, খুব অল্প সময়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত করেছেন। তাই আসুন সবাই মিলে উন্নয়নের এই ধারাবাহিকতা রক্ষা করি। 

আজ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে কসবা উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত  এক ইফতার মাহফিলে সংক্ষিপ্ত বক্তৃতায় আইনমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।  

অনুষ্ঠানে কসবাবাসীর উদ্দেশে আইনমন্ত্রী বলেন, কসবা উপজেলার যদি একটা উন্নয়নও হয়ে থাকে তার অংশীদার আপনারা সকলেই। সবার মধ্যে যে সহমর্মিতা, ভালোবাসা এবং বন্ধুত্ব রয়েছে তা অক্ষুণœ রেখে দল মত নির্বিশেষে এলাকার উন্নয়ন করতে হবে এবং কসবা-আখাউড়াসহ সারা বাংলাদেশকে সোনার বাংলায় পরিণত করতে হবে।

ইফতারের আগে আইনমন্ত্রী অতিথিবৃন্দের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। এ সময় দেশ, জাতি এবং মুসলিম উম্মাহর অব্যাহত শান্তি ও অগ্রগতি কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
 
কসবা উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক এম জি হাক্কানীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে কসবা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এডভোকেট মোঃ আনিসুল হক ভূঁইয়া, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক এডভোকেট রাশেদুল কাওসার ভূঁইয়া জীবন, পৌর মেয়র ইমরান উদ্দিন জুয়েলসহ উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ বক্তৃতা করেন। 

#

রেজাউল/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২০২০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ১৬৯২
 
আন্তর্জাতিক আরকাইভস দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
 
ঢাকা,  ২৫ জ্যৈষ্ঠ ( ৮ জুন) :
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৯ জুন আন্তর্জাতিক আরকাইভস দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
 
“বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ৯ই জুন আন্তর্জাতিক আরকাইভস দিবস পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।
 
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠা করেন ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির কেন্দ্রীয় সংরক্ষণাগার বাংলাদেশ জাতীয় আরকাইভস। দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির উপাত্তসমূহ সংরক্ষণ করা হয় জাতীয় আরকাইভসে। বস্তুনিষ্ঠ ইতিহাসচর্চা, শিক্ষা ও গবেষণা, রেফারেন্স ইত্যাদি ক্ষেত্রে জাতীয় আরকাইভসের গুরুত্ব অপরিসীম।
 
দীর্ঘ ২১ বছর পর জনগণের ভোটে ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। দেশে সত্যিকারের গণতন্ত্র ফিরে আসে। মানুষের নিজস্ব ইতহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিচর্চার বন্ধ দুয়ার উন্মোচিত হয়। আমরা ঢাকার আগারগাঁওয়ে জাতীয় আরকাইভস ভবন নির্মাণ করি।
 
আওয়ামী লীগ সরকার মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। গত সাড়ে ৯ বছরে বাংলাদেশ আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, দারিদ্র্য বিমোচন, শিক্ষা, সংস্কৃতি, যোগাযোগ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, কৃষি, স্বাস্থ্য, অবকাঠামোগত উন্নয়নসহ প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব অগ্রগতি অর্জন করেছে। উন্নয়নে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে ‘রোল মডেল’। সম্প্রতি বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ হতে উন্নয়নশীল দেশের ক্যাটেগরিতে উন্নীত হয়েছে। এ স্বীকৃতি বিশ্বে বাংলাদেশের মর্যাদা আরো বৃদ্ধি করেছে। বাংলাদেশকে ২০২১ সালের আগেই আমরা মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করব, ইনশাআল্লাহ।
 
আজকের সৃষ্ট নথিপত্রই আগামী দিনের ঐতিহাসিক দলিল তথা মূল্যবান আরকাইভাল উপকরণ বলে বিবেচিত হবে। আরকাইভস সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি করতে আরকাইভস কর্তৃপক্ষের এ উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই। আশা করি, জাতীয় আরকাইভস খুব শীঘ্রই দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সমৃদ্ধশালী কেন্দ্রীয় সংরক্ষণাগার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে।
 
আমি আন্তর্জাতিক আরকাইভস দিবস উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি। 
 
                                                                                  জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
            বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
 
ইমরুল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭০২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর :১৬৯১
 
আন্তর্জাতিক আরকাইভস দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী  
 
ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ ( ৮ জুন) : 
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ৯ জুন আন্তর্জাতিক আরকাইভস দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“আন্তর্জাতিক আরকাইভস দিবস উপলক্ষে আমি আরকিভিস্ট, আরকাইভস ব্যবহারকারী, গবেষক এবং আরকাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। 
  সুশাসন, তথ্যভা-ার ও ঐতিহ্যের ধারক হিসেবে ১৯৭২ সাল থেকে জাতীয় আরকাইভস কাজ করে আসছে। জাতীয় আরকাইভস আজ বাংলাদেশের শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি, ইতিহাস ও ঐতিহ্যের প্রাণকেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। 
ভূ-রাজনীতি, নিজস্ব ভাষা এবং সংস্কৃতি বিবেচনায় বাংলাদেশ পৃথিবীর বুকে নিজের স্থান করে নিয়েছে। জাতীয় আরকাইভসের সংগ্রহশালায় রক্ষিত পুরাতন নথিপত্র দেশ-বিদেশের সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক, গবেষকসহ সর্বস্তরের জনসাধারণের নিকট গ্রহণযোগ্য ইতিহাস চর্চার অমূল্য দলিল। তাই আন্তর্জাতিক আরকাইভস দিবসে এবারের প্রতিপাদ্য ‘অৎপযরাবং : এড়াবৎহধহপব, গবসড়ৎু ্ ঐবৎরঃধমব’ বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক বলে আমি মনে করি। আমি আশা করি এ দিবসটি উদ্যাপনের মাধ্যমে আরকাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তর আরকাইভসের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করতে সমর্থ হবে।
বর্তমান সরকার বাংলাদেশকে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে রূপান্তরিত করতে নানা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ জাতীয় আরকাইভস সহজে, স্বল্প ব্যয় ও সময়ে জনগণের তথ্যপ্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রযুক্তিনির্ভর বাস্তবমুখী বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ায় অগ্রণী ভূমিকা রাখছে। বাংলাদেশ জাতীয় আরকাইভসকে একটি আধুনিক ও উন্নত আরকাইভস হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয়ে সংশ্লিষ্ট কর্র্তৃপক্ষ, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক, গবেষকসহ সর্বস্তরের জনসাধারণের সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে- এ প্রত্যাশা করি। 
আমি আন্তর্জাতিক আরকাইভস দিবস ২০১৮ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করছি। 
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
 
আজাদ/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৮/১৭০১  ঘণ্টা 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                    নম্বর : ১৬৯০
 
বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :   
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৯ জুন বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 
 
"বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস ২০১৮ উপলক্ষে আমি বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ডসহ সকল অংশীজন এবং উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য 'অপপৎবফরঃধঃরড়হ : উবষরাবৎরহম ধ ঝধভবৎ ডড়ৎষফ' সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি। 
 
সকলেরই প্রত্যাশা থাকে আমরা প্রতিদিন যে পণ্য বা সেবা গ্রহণ করি তা হবে নিরাপদ। নিরাপদ পৃথিবী গড়ে তোলা এখন সময়ের দাবি এবং একটি বড় চ্যালেঞ্জ। তাই এ উদ্যোগ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পারস্পরিক অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে সম্মিলিতভাবে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।
 
আমরা ২০২১ সালে মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ  দেশে পরিণত করব, ইনশাআল্লাহ। বাংলাদেশ ইতোমধ্যেই স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল  দেশে উন্নীত হয়েছে। জাতিসংঘ ঘোষিত ‘টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট’ বাস্তবায়নে আমরা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। সকলের জন্য নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিতকরণ, পরিবেশ দূষণ কমিয়ে আনা, নিরাপদ খাদ্য ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠা, গুণগত মানসম্পন্ন জীবনরক্ষাকারী ঔষধ উৎপাদন ও সরবরাহের মতো জনগুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আমাদের সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। 
  
আমি আশা করি, বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি) জাতীয় অবকাঠামো উন্নয়ন, নিরাপদ পণ্য ও সেবার মান নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে ভোক্তা অধিকার প্রতিষ্ঠায় সহায়তাসহ জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে আরো তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
 
আমি 'বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস ২০১৮'- এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
 
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
 বাংলাদেশ চিরজীরী হোক।"
#
 
ইমরুল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭০২ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ১৬৮৯
 
বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী  
 
ঢাকা,  ২৫ জ্যৈষ্ঠ ( ৮ জুন) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ৯ জুন ‘বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস-২০১৮’ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 
“বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি) প্রতি বছরের ন্যায় এবারও ‘বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস-২০১৮’ পালন করছে জেনে আমি আনন্দিত।
জীবনধারণের জন্য প্রতিটি ধাপে বিশেষ করে কর্মস্থল, পণ্যসামগ্রী, যোগাযোগ ব্যবস্থা, খাদ্যসহ সর্বস্তরে নিরাপত্তা একটি বৈশ্বিক প্রত্যাশা। কিন্তু প্রায়োগিক ক্ষেত্রে প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির মধ্যে অনেক ক্ষেত্রে পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়। মান, সাযুজ্য নিরূপণ ও অ্যাক্রেডিটেশন হচ্ছে এমন একটি ব্যবস্থা যার মাধ্যমে সর্বক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ এ নিয়ামকসমূহকে কাজে লাগিয়ে তাদের জীবন ব্যবস্থাকে উন্নত রাখতে সক্ষম হয়েছে। এ প্রেক্ষিতে বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবসে এ বছরের প্রতিপাদ্য  ‘অপপৎবফরঃধঃরড়হ : উবষরাবৎরহম ধ ঝধভবৎ ডড়ৎষফ’ যথার্থ বলে আমি মনে করি। 
রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ কে সামনে রেখে বর্তমান সরকার ব্যাপক কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। আমাদের লক্ষ্য বাংলাদেশকে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের ও ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত করা। এরই ধারাবাহিকতায় আমরা ইতোমধ্যে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার পাশাপাশি পেয়েছি স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে পদার্পণের স্বীকৃতি। উন্নত দেশের স্বীকৃতি পেতে আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নের সাথে সাথে জীবনযাত্রার মনোন্নয়নেও সচেষ্ট থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে সরকার, নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও ব্যবসায়িক সম্প্রদায়সহ সংশ্লিষ্ট সকলের সমন্বিত উদ্যোগ অত্যন্ত জরুরি। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর ও নিরাপদ পৃথিবী তৈরিতে সকলে সচেষ্ট থাকবে- এ প্রত্যাশা করি। 
আমি ‘বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস-২০১৮’ উপলক্ষে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সার্বিক সফলতা কামনা করি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
 
আজাদ/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৮/১৭০১ ঘণ্টা 
 
Todays handout (1).docx