Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১০ অক্টোবর ২০১৫

তথ্যবিবরণী 10/10/2015

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২৯৩৪
রাজশাহীর বাঘা ও চারঘাটে ৮৯৯টি বিদ্যুৎ সংযোগ উদ্বোধন

রাজশাহী, ২৫ আশ্বিন (১০ অক্টোবর) : 

    আজ রাজশাহী জেলার বাঘা ও চারঘাট উপজেলায় ৮৯৯টি নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ উদ্বোধন করা হয়েছে। 
    পৃথক এ দু’টি কর্মসূচির আওতায় বাঘা উপজেলার কিশোরপুর, জোড়কাদিরপুর, আলাইপুর-আটঘড়িয়া, ছাতারী, হরিপুর, গাওপাড়া, মিলিক বাজার, নিশ্চিন্তপুর ও মাঝপাড়া গ্রামে মোট ৭৬৭টি আবাসিক, বাণিজ্যিক ও দাতব্য  প্রতিষ্ঠানে নতুন সংযোগ প্রদান করা হয়েছে। এতে ৯০ লাখ ৮০ হাজার টাকা ব্যয়ে নয় কিলোমিটার বিতরণ লাইন  নির্মাণ করা হয়েছে। চারঘাট উপজেলার নিমপাড়া ইউনিয়নের টলটলি, জাগিরপাড়া, বাসুপাড়া ও হাবিবপুর গ্রামে মোট ১৩২ আবাসিক ও দাতব্য প্রতিষ্ঠানে নতুন সংযোগ প্রদান করা হয়েছে। এতে ৬২ লাখ টাকা ব্যয়ে দুই দশমিক চার কিলোমিটার বিতরণ লাইন এবং সাতটি ট্রান্সফরমার স্থাপন করা হয়েছে।   
    পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহ্রিয়ার আলম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।  
    প্রতিমন্ত্রী বলেন, এখন বিদ্যুতের কোনো লোডশেডিং নাই। বর্তমান সরকার ২০০৯ সালে যখন ক্ষমতায় আসে তখন দেশে বিদ্যুতের সংকট ছিল ভয়াবহ। এই ভয়াবহতা কাটিয়ে সাড়ে ছয় বছরে সরকার ৭৩টি নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করেছে। তিনি বলেন, একটি মহল দেশে যতই জ¦ালাও-পোড়াও করুক না কেন কোনো বাধাই দেশের গণতান্ত্রিক উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। 
    শাহ্রিয়ার আলম বলেন, শুধু চারঘাটে এ পর্যন্ত আট হাজার ৫৭২টি নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদান করা হয়েছে।  চারঘাট উপজেলার নিমপাড়া গ্রামে রাস্তা পাকা করারও আশ^াস দেন। তিনি বলেন, শেখ হাসিনার সরকার কোনো অন্যায়কে প্রশ্রয় দেয় না, শুধু জনগণের ভাগ্যোন্নয়নের পরিকল্পনা নিয়েই কাজ করে। 
    পরে প্রতিমন্ত্রী চারঘাট উপজেলার ওমরগাড়ি দারুল খায়ের কামিল মাদ্রাসার নবনির্মিত একাডেমিক ভবনের উদ্বোধন করেন।
    পৃথক অনুষ্ঠানে নাটোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর জেনারেল ম্যানেজার নিতাই কুমার সরকার, চারঘাট উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুস সামাদ, বাঘা সাবজোনাল অফিসের এজিএম খোরশেদ আলম, বাঘা পৌর মেয়র আক্কাস আলী, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল কুদ্দুস সরকার ও সরদহ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাসানুজ্জামান মধুসহ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#
ফারুক/আফরাজ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৫/১৯৫০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                           নম্বর : ২৯৩৩

প্রযুক্তিকে মানুষের হাতের নাগালে পৌঁছে দিতে কাজ করছে সরকার
                                                           -- শিক্ষামন্ত্রী

ঢাকা, ২৫ আশ্বিন (১০ অক্টোবর) :

    শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, জীবনের সর্বক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় প্রযুক্তিকে মানুষের হাতের নাগালে  পৌঁছে দিতে কাজ করে যাচ্ছে সরকার।

    মন্ত্রী আজ ঢাকায় ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে  সাইক ইনস্টিটিউট অভ্ ম্যানেজমেন্ট এন্ড  টেকনোলজি (বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট) থেকে ৪ বছরের ডিপ্লোমা সনদ অর্জনকারীদের কর্মসংস্থান উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন।

    মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনার সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ কার্যক্রম বাস্তবায়নের ফলে বর্তমানে  দেশে প্রযুক্তির ব্যাপক প্রসার হয়েছে। এতে কারিগরি ও কর্মমুখী শিক্ষার প্রতি শিক্ষার্থীদের ব্যাপক আগ্রহ  বেড়েছে।

    সাইক ইনস্টিটিউট  থেকে ২১৮ জন শিক্ষার্থী ৪ বছর  মেয়াদি ডিপ্লোমা  কোর্স সম্পন্ন করেছে, যাদের অধিকাংশেরই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরি হয়েছে।  সে উপলক্ষে আজকে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। 

    সাইক গ্রুপের  চেয়ারম্যান আবু হাসনাত  মোহাম্মদ ইয়াহিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে এস্টেট প্রকল্প পরিচালক ইমরান আহমেদ, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অশোক কুমার বিশ্বাস এবং বাংলাদেশ কারিগরি  শিক্ষাবোর্ডের  চেয়ারম্যান ড.  মোস্তাফিজুর রহমান বক্তৃতা করেন।  

#

সাইফুল্লাহ/আফরাজ/মোশারফ/সেলিম/২০১৫/১৯৩০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                           নম্বর : ২৯৩২

১০ অক্টোবর মীনা দিবস উদ্যাপিত

ঢাকা, ২৫ আশ্বিন (১০ অক্টোবর) :
          বিদ্যালয়ে যেতে সক্ষম শতভাগ শিশুর বিদ্যালয়ে ভর্তি
 নিশ্চিতকরণ এবং ঝরেপড়া রোধে সরকারের অঙ্গীকার বাস্তবায়নের লক্ষ্যকে সামনে রেখে এবার উদ্যাপিত হয় “মীনা দিবস”। দেশে বিদ্যমান বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু শিক্ষা ও স্বাস্থ্য বিষয়ক উন্নয়নের পাশাপাশি বাল্যবিবাহ, পরিবারে অসম খাদ্য বণ্টন, শিশুশ্রম রোধ ইত্যাদি বিষয়ে জনগণকে সচেতন করা ও কার্যকরী বার্তা পৌঁছানোর ক্ষেত্রে “মীনা” চরিত্রটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘কন্যা শিশু বিয়ে দিয়ে করো নাকো ভুল, প্রত্যেকটি শিশু যেন এক একটি ফুল’।
          আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এলজিইডি মিলনায়তনে মীনা দিবসের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। প্রাথমিক ও গণাশিক্ষা মন্ত্রী মো. মোস্তাফিজুর রহমান এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
    প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব মেছবা উল আলম এবং ইউনিসেফের বাংলাদেশ কান্ট্রি অফিসের প্রতিনিধি এডওয়ার্ড বেগবিদার উপস্থিত ছিলেন।
    জনপ্রিয় কার্টুন “মীনা” নামের বালিকা চরিত্রটি মেয়ে শিশুদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় সোচ্চার। ১৯৯১ সালে একজন ১০ বছর বয়সী বালিকা হিসেবে মীনা চরিত্রের সৃষ্টি। সমাজের কুসংস্কার, ধর্মান্ধতা, বিভেদ ও বৈষম্য দূর করে সমৃদ্ধ জাতি গঠনের বার্তাসমূহ বিনোদনমূলক কার্টুন চরিত্র মীনার মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়। মীনা চরিত্রটি বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারত, নেপাল তথা দক্ষিণ এশিয়ার মেয়ে শিশুদের প্রতিনিধিত্বকারী একটি বালিকা চরিত্র। ইতোমধ্যে অনেক বিষয়ে মীনা কার্টুন পর্ব ও মীনা বই তৈরি করা হয়েছে, যার মাধ্যমে চরিত্রটি শিশু ছাড়াও সব বয়সের মানুষের মাঝে সাড়া ফেলেছে।
           ১৯৯৮ সাল থেকে দেশব্যাপী মীনা দিবস উদ্যাপন করছে সরকারি-বেসরকারি সংস্থা। প্রতি বছর ২৪ সেপ্টেম্বর উদ্যাপিত হলেও ঈদের ছুটির কারণে পিছিয়ে এবার ১০ অক্টোবর দিবসটি উদ্যাপন করা হলো।
          প্রতি বছরের মতো এ বছরও মীনা দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে জেলা/উপজেলা পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের নিয়ে র‌্যালি, মীনা বিষয়ক রচনা প্রতিযোগিতা, চিত্রাঙ্কন ও যেমন খুশি তেমন সাজো ইত্যাদি কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। 
    মীনা বিষয়ক সাংস্কৃতিক ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান ছাড়াও শিশুদের অংশগ্রহণে পাপেট ও মাপেট শো  প্রদর্শিত হয়।
    পরে মন্ত্রী বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।

#

রবীন্দ্রনাথ/আফরাজ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৫/১৭৩০ ঘণ্টা   

 

Handout                                                                                                            Number: 2931

 

Make students aware in protecting environment

                                                -- Education Minister

 

Dhaka, October 10 :

 

            Education Minister Nurul Islam Nahid has called upon the teachers to make the students conscious in protecting environment through curricular and extra-curricular activities.

 

            The Minister made the call while addressing the closing ceremony of the 6th National Nature Festival at Notre Dame College in Dhaka today.

 

            Mr. Nahid said, the government led by Sheikh Hasina just after assuming office in 2009 updated all textbooks giving due emphasis on environmental  issues.

 

            The Minister, in his address, stressed on arranging extra-curricular events like environment related fair, essay competition, poster and painting display to make the students aware of serious consequences of polluting nature.

 

            With Notre Dame College Principal Father Dr. Hemanta Peus Rosario in the chair, the closing ceremony was also addressed by Chief Forests Conservator Dr Tapan Kumar Dey and IUCN Country Representative Ishtiaque Uddin Ahmed.

 

            Earlier, the Minister visited various projects displaying environment protection techniques innovated by the young students.

 

            Notre Dame Nature Study Club organized the 2-day event for the 6th time with the participation of 47 educational institutions from across the country.

 

            The Education Minister also visited the stalls set up on the occasion by the organizations working on conservation of nature.

 

#

 

Saifullah/Afraz/Sanjib/Rezaul/2015/1715 hours

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                       নম্বর : ২৯৩০

বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ২৫ আশ্বিন (১০ অক্টোবর) : 

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ ২০১৫’ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 
    ‘‘বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও ‘বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ ২০১৫’ পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল শিশুকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
    বাংলাদেশ জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদের অন্যতম অনুস¦াক্ষরকারী দেশ। জাতিসংঘ ১৯৮৯ সনে শিশু অধিকার সনদ ঘোষণার বহু পূর্বে ১৯৭৪ সালে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ শিশু আইন প্রণয়ন করেন।
    আমাদের সরকার শিশুদের স¦াস্থ্য, শিক্ষা, বিনোদন ও কল্যাণ নিশ্চিত করতে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছে। আমরা জাতীয় শিশুনীতি প্রণয়ন করেছি। পথশিশু, ঝুঁকিপূর্ণকাজে নিয়োজিত শিশু, বিদ্যালয় থেকে ঝরেপড়া ও প্রতিবন্ধী শিশুদের কল্যাণে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। শিশুদের সৃজনশীল মেধা, মানসিক বিকাশ এবং মননশীলতার উন্নয়নে বিভিন্নমুখী কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
    শিশুর অধিকার বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে পিতামাতা, পরিবার ও সমাজের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন অত্যন্ত জরুরি। আমি সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থাসহ সকল সচেতন নাগরিককে শিশুদের কল্যাণে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাই।
    আমি ‘বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ-২০১৫’ এর সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
    বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
                                                                                                               #
নুরএলাহি/আফরাজ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৫/১৭০১ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                           নম্বর : ২৯২৯

বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ২৫ আশ্বিন (১০ অক্টোবর) :

রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ উদ্যাপন উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

‘‘বিশ্বের অন্যান্য  দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও ‘বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ-২০১৫’ পালিত হচ্ছে  জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে    আমি বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল শিশুকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই।
শিশুরাই  দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ রূপকার। তারাই ভবিষ্যতে বিশ্ব পরিচালনায়  নেতৃত্ব  দেবে, সভ্যতা ও সংস্কৃতিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। তাই তাদেরকে  যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে  তোলা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। শিশুরা  ¯েœহমমতা, জ্ঞান-বিজ্ঞান ও মুক্ত চিন্তা-চেতনায় সমৃদ্ধ হয়ে গড়ে  উঠলে আগামী দিনের বিশ্বে তার ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। বিশ্ব হয়ে উঠবে সুন্দর, প্রাজ্ঞ ও শান্তিময়। বিশ্বের সকল শিশুর অধিকার সংরক্ষণের বিষয়টি উপলব্ধি করে জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদ গৃহীত হয়েছে। বাংলাদেশও শিশু অধিকার সনদে অনুস¦াক্ষরকারী  দেশগুলোর অন্যতম।
শিশুদের শারীরিক, মানসিক ও সাংস্কৃতিক বিকাশে পুষ্টি, শিক্ষা, স¦াস্থ্য, নিরাপত্তা ও বিনোদনের বিকল্প নেই। সরকার জাতিসংঘ সনদ অনুযায়ী শিশু অধিকার সংরক্ষণ, শিশুর জীবন ও জীবকা উন্নয়নে প্রশিক্ষণ প্রদান, প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা কর্মসূচি পরিচালনাসহ শিশু নির্যাতন বন্ধ, বিশেষ করে কন্যাশিশুদের  বৈষম্য বিলোপে বিভিন্ন প্রকল্প ও কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। প্রণয়ন করা হয়েছে ‘জাতীয় শিশুশ্রম নিরসন নীতি-২০১০ ও ‘জাতীয় শিশু নীতি-২০১১’। এসব কর্মসূচি ও নীতিমালা শিশুর শারীরিক ও বুদ্ধিমত্তা বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আমার বিশ্বাস।
শিশুদের পরিপূর্ণ বিকাশের লক্ষ্যে সুরক্ষাসহ  মৌলিক অধিকার প্রদানের পাশাপাশি তাদের মধ্যে  শৈশব  থেকে দেশপ্রেম ও মানবিক গুণাবলির উন্মেষ ঘটাতে হবে। আমি আশা করি বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ-২০১৫ উদ্যাপনে গৃহীত কর্মসূচি শিশুদের পরিপূর্ণ বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল শিশু ¯েœহমমতা ও নিরাপদে  বেড়ে উঠুক আজকের দিনে এই আমার একান্ত প্রত্যাশা।
আমি বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ-২০১৫ এর সাফল্য কামনা করি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী  হোক।’’
#

আজাদ/আফরাজ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৫/১৭০০ ঘণ্টা     

 

Todays handout (5).doc