Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২nd জুন ২০২৪

তথ্যবিবরণী ২ জুন ২০২৪

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর: ৪৯৫৪

 

পরিবেশ সুরক্ষা ও টেকসই উন্নয়নে যুব সমাজের অংশগ্রহণ অপরিহার্য

                                                               --- পরিবেশ মন্ত্রী

ঢাকা, ১৯ জ্যৈষ্ঠ (২ জুন):

          পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, পরিবেশ সুরক্ষা এবং টেকসই উন্নয়ন বাস্তবায়নে সক্রিয় নাগরিক অংশগ্রহণ, বিশেষত যুবকদের অংশগ্রহণ গুরুত্বপূর্ণ। জাতিসংঘ কর্তৃক চিহ্নিত বিশ্বের তিনটি গুরুতর সমস্যা : জলবায়ু পরিবর্তন, জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি এবং দূষণ সমাধানে নিজেদের যুবকদেরকে নিয়োজিত করতে হবে।

          আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ‘সাসটেইনেবল বিয়ন্ড কনফ্লিক্ট : ফর্জিং ইকুইট্যাবল পিস থ্রু ইউনিফাইড একশন্স’ প্রতিপাদ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ন্যাশনাল মডেল ইউনাইটেড নেশন্স ২০২৪ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে পরিবেশ মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          সাবের চৌধুরী বলেন, যুব সম্প্রদায়কে যোগাযোগের দক্ষতা অর্জন করতে হবে এবং চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা শিখতে হবে। প্রকৃতিকে সুরক্ষা করে তার সাথে সহাবস্থান করতে হবে। পরিবেশ সুরক্ষা এবং টেকসই উন্নয়ন বাস্তবায়নে সরকারের প্রচেষ্টায় অংশীদার হতে হবে। তিনি বলেন, সকলে মিলে একসাথে কাজ করতে পারলে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা গড়া সম্ভব হবে।

          অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসেফ এসওয়াই রমাদান, সংসদ সদস্য জারা জাবিন মাহবুব, বিশ্ব ব্যাংকের সিনিয়র অর্থনীতিবিদ সৈয়দ রাশেদ আল-জায়েদ প্রমুখ।

#

দীপংকর/পাশা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/২১০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর: ৪৯৫৩

সঠিক নেতৃত্বের কারণেই বাংলাদেশ বিশ্বে রোল মডেল

                                      --- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

ঢাকা, ১৯ জ্যৈষ্ঠ (২ জুন):

          স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, সঠিক নেতৃত্ব যদি না থাকতো এই বাংলাদেশ আমরা পেতাম না। বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে। শেখ হাসিনার সঠিক নেতৃত্বের কারণেই বাংলাদেশ বিশ্বে এখন রোল মডেল।

          মন্ত্রী আজ বাংলাদেশ পৌরসভা সমিতি (গঅই) উদ্যোগে গুলশানের হোটেল আমারি'তে অনুষ্ঠিত ডিজিটাল ওয়ার্কশপ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যকালে উপস্থিত মেয়রবৃন্দের প্রতি একথা বলেন।

          মন্ত্রী বলেন, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার পাশাপাশি আমাদের উল্লেখযোগ্য অনেক উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। পদ্মাসেতু, মেট্রোরেল, বঙ্গবন্ধু টানেল, কমিউনিটি ক্লিনিক এসব উন্নয়ন দৃশ্যমান। কিছু কিছু ক্ষেত্রে হয়তো আমাদের অপূর্ণতা আছে। কিন্তু, যে উন্নয়ন শেখ হাসিনার বিগত ১৫ বছর হয়েছে তা অস্বীকার করার উপায় নেই।

          উপস্থিত পৌরসভার মেয়রদের অনুপ্রেরণা দিয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, আপনারা পৌর এলাকার জনপ্রতিনিধি। বাংলাদেশের পৌর এলাকায় বাস করা অধিকাংশ মানুষই সভ্য। মার্জিত জনগণের ভোটেই আপনারা নির্বাচিত। আপনারা চাইলেই নিজেদের নির্বাচিত এলাকায় আমূল পরিবর্তন সাধন করতে পারেন।

          মন্ত্রী দক্ষিণ কোরিয়ার পার্ক চুং হি এবং সিঙ্গাপুরের লী কুয়ানের উদাহরণ উল্লেখ করে বলেন, দক্ষিণ কোরিয়া এবং সিংগাপুরের অর্থনৈতিক অবস্থা এমন ছিল না। দক্ষিণ কোরিয়ায় পার্ক এবং সিঙ্গাপুরে লী হুয়ান যখন ক্ষমতায় আসেন তারা জনগণের সাথে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন। সাহসিকতার সাথে নিজেদের সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য পূরণে এগিয়ে যান। আপনাদেরকেও একই লক্ষ্য নিয়ে অগ্রসর হতে হবে। তবেই, বঙ্গবন্ধু স্বপ্নের বাংলাদেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবেন। ২০৪১ সালে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার কারিগর হবেন।

          বাংলাদেশ পৌরসভা সমিতির সভাপতি এবং নীলফামারি পৌরসভার মেয়র মোঃ দেওয়ান কামাল আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব এএইচএম কামরুজ্জামান, যুগ্মসচিব মোঃ কামাল হুসেইন, বাংলাদেশ পৌরসভা সমিতির মহাসচিব এবং মাদারিপুর পৌরসভার মেয়র মোঃ খালিদ হুসেইনসহ আরো অনেকে।

#

পবন/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৪/২০৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৪৯৫২

 

জরিপ, নিবন্ধন ও ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম সমনি¦তভাবে করতে হবে

                                                            --- ভূমি সচিব

ঢাকা, ১৯ জ্যৈষ্ঠ (২ জুন):

          ভূমি সচিব মোঃ খলিলুর রহমান বলেছেন, স্মার্ট ভূমিসেবার সফল বাস্তবায়ন করতে হলে জরিপ, নিবন্ধন ও ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম সমনি¦তভাবে একই তালে কাজ করতে হবে।

           রেজিস্ট্রেশন-মিউটেশন সিস্টেমের আন্তঃসংযোগ সমন্বয়ের লক্ষ্যে আইন মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধন অধিদপ্তরের আওতাভুক্ত সাব-রেজিস্ট্রার ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য কর্মকর্তাদের জন্য আয়োজিত ‘এক্সেস টু ল্যান্ড ডাটা’ শীর্ষক এক কর্মশালায় ভূমি সচিব এ কথা বলেন। এসময় ভূমি আপীল বোর্ডের চেয়ারম্যান এ কে এম শামিমুল হক ছিদ্দিকী এবং ভূমি সংস্কার বোর্ডের চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুস সবুর মন্ডল উপস্থিত ছিলেন।

          সচিব বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক ইচ্ছা ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে গতবছর ভূমি নিবন্ধন ব্যবস্থাপনার সাথে ভূমি নামজারি ব্যবস্থার আন্তঃসংযোগের কাজ শুরু হয়েছে। একইসাথে ভূমি সেটেলমেন্ট এবং জরিপ ব্যবস্থাপনাও এর আওতায় আনা হচ্ছে। তিনি জানান, শীঘ্রই ল্যান্ড সার্ভিস গেটওয়ের (এলএসজি) মাধ্যমে ২য় প্রজন্মের মিউটেশন, খতিয়ান ও এলডি ট্যাক্সের আন্তঃসংযোগ সেবা শুরু করা হচ্ছে। এ ব্যবস্থায় আলাদাভাবে তিনটি সিস্টেমে প্রবেশ না করে, সিস্টেমে একবার লগইন করেই তিনটি সেবা পাওয়া সম্ভব হবে।  

          কর্মশালায় ভূমি মন্ত্রণালয় ও ভূমি সংস্কার বোর্ডের কর্মকর্তাগণ, আইন মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধন অধিদপ্তরের আওতাভুক্ত সাব-রেজিস্ট্রারসহ ভূমি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রকল্পের কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করেন।

#

নাহিয়ান/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৪/২০২৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর: ৪৯৫১

 

মালয়েশিয়ায় গমনেচ্ছু কর্মীদের প্রেরণে ব্যর্থতার কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত কমিটি গঠন

                                       --- প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ১৯ জ্যৈষ্ঠ (২ জুন):

          মালয়েশিয়া সরকার কর্তৃক বাংলাদেশী কর্মী প্রেরণের নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে সকল প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে এমন কর্মীদের মালয়েশিয়ায় প্রেরণে ব্যর্থতার কারণ অনুসন্ধান, গমনেচ্ছু কর্মীদের হয়রানিসহ ভবিষ্যতে এ ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় করণীয় নির্ধারণের লক্ষ্যে ৬ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী। কমিটিকে আগামী ৭ কর্ম দিবসের মধ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।

          আজ প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণ বিষয়ে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          প্রতিমন্ত্রী জানিয়েছেন, গত ৩১ মে পর্যন্ত বিএমইটি থেকে ৪ লাখ ৯৩ হাজার ৬৪২ জনকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। আমাদের কাছে থাকা তথ্য অনুযায়ী এখন পর্যন্ত ৪ লাখ ৭৬ হাজার ৬৭২ জন মালয়েশিয়া গিয়েছেন। সেই হিসাবে ১৬ হাজার ৯৭০ জনের কম-বেশি যেতে পারেননি।

          যারা এ সমস্যার জন্য দায়ী হবে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, গঠিত কমিটি কর্মানুমতি ও বিএমইটি'র ক্লিয়ারেন্স কার্ড পাওয়ার পরও মালয়েশিয়াতে কর্মী প্রেরণ করতে না পারার কারণ চিহ্নিতকরণ, নির্ধারিত সময়ে মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণে ব্যর্থ রিক্রুটিং এজেন্সি চিহ্নিতকরণ, কমিটির নিকট মালয়েশিয়া গমন করতে পারেনি এরূপ কেহ অভিযোগ করলে তা আমলে ভবিষ্যতে এ ধরনের পরিস্থিতি মোকাবেলায় করণীয় নির্ধারণ করবে।

          প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সকল কর্মীকে মালয়েশিয়ায় পাঠানোর লক্ষ্যে সরকার বরাবরই আন্তরিক ছিল। পত্রিকায় জরুরি বিজ্ঞপ্তি সম্মিলিত বিজ্ঞাপন আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। মালয়েশিয়ায় কর্মীগণের লক্ষ্যে অতিরিক্ত ২৩টি ফ্লাইট পরিচালনা করা হয়েছে। এছাড়া মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর সময় বাড়ানোর আবেদন করে আমরা একটি চিঠি পাঠিয়েছি।

          সিন্ডিকেটের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, যে দেশ জনশক্তি নেবে তারা চায় বলেই সিন্ডিকেট তৈরি হয়েছে। তবে, সরকার কোনো সিন্ডিকেটে বিশ্বাস করে না। সরকার অনুমোদিত সকল এজেন্সিগুলো যেন লোক পাঠাতে পারে, সেটা চায় সরকার। মালয়েশিয়ার শ্রমমাজার শিগগিরই খোলার বিষয়ে আশা প্রকাশ করেন তিনি বলেন, বিষয়টিতে গুরুত্ব দিয়ে সরকার কাজ করে যাচ্ছে।

          এ সময় মন্ত্রণালয়ের সচিব রুহুল আমিন জানান, ২৪ মে’র পর থেকে যাদের টিকিট ছিল শুধুমাত্র তাদের ক্ষেত্রে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে কাউকে অনুমোদন দেওয়া হয়নি।

          প্রসঙ্গত, এ-সংক্রান্ত তদন্ত কমিটির প্রধান করা হয়েছে অতিরিক্ত সচিব নূর মোঃ মাহবুবুল হক কে। আগামী ৭ দিনের মধ্যে তাদের প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে এবং প্রতিবেদনের সুপরিশের আলোকে দোষীদের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী।

#

আসিফ/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৪/১৯৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর: ৪৯৫০

 

টেকসই নগরায়ন এবং পরিকল্পিত ও সাশ্রয়ী আবাসনে সহযোগিতা প্রদানে আগ্রহী ভারত

 

ঢাকা, ১৯ জ্যৈষ্ঠ (২ জুন):

          পরিবেশবান্ধব, টেকসই নগরায়ন এবং পরিকল্পিত ও সাশ্রয়ী আবাসন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে বাংলাদেশকে সহযোগিতার আগ্রহ ব্যক্ত করেছে ভারত।

          আজ বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার শ্রী প্রণয় কুমার ভার্মা গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর সাথে সচিবালয়ে তার দপ্তরে সাক্ষাৎ করতে এসে এই আগ্রহের কথা ব্যক্ত করেন।

          মন্ত্রী বলেন, ভারত বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারত বাংলাদেশকে ব্যাপক সহযোগিতা করেছে। স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও অগ্রগতির পিছনেও ভারতের ভূমিকা রয়েছে। বন্ধুপ্রতিম এই দুই প্রতিবেশী দেশের পারস্পরিক সহযোগিতার আরো অনেক ক্ষেত্র রয়েছে। বিশেষ করে বাংলাদেশের যোগাযোগ কাঠামো উন্নয়ন, পরিকল্পিত নগরায়ন এবং পরিবেশবান্ধব উন্নয়নে পারস্পরিক অভিজ্ঞতা বিনিময় ও সহযোগিতার সুযোগ রয়েছে।

          ভারতের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দেশের প্রকৌশলীদের উন্নত প্রশিক্ষণ গ্রহণের সুযোগ রয়েছে। এছাড়া আবাসন খাতে ভারতের রিয়েল এস্টেট কোম্পানিসমূহ ও বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। ভারত-বাংলাদেশের অভিন্ন স্বার্থসংশ্লিষ্ট আরো অনেক বিষয় রয়েছে যেখানে দুই দেশ সম্মিলিতভাবে কাজ করলে উভয় দেশ উপকৃত হবে।

          আলোচনাকালে ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা বলেন, পরিকল্পিত নগরায়ন এবং টেকসই ও পরিবেশবান্ধব উন্নয়নে ভারতের বিস্তর অভিজ্ঞতা রয়েছে। গ্রিন বিল্ডিং টেকনোলজি, দুর্যোগ ঝুঁকিসহনীয় স্থাপনা নির্মাণসহ আবাসন খাতে ভারত বাংলাদেশ পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে কাজ করার ব্যাপক সুযোগ রয়েছে। তিনি বাংলাদেশী প্রকৌশলীদের পরিবেশবান্ধব ভবন নির্মাণে ভারতে প্রশিক্ষণের সুযোগ রয়েছে বলে জানান।

          তিনি বাংলাদেশ ও ভারতের পারস্পরিক সহযোগিতার বিদ্যমান ক্ষেত্রসমূহ চিহ্নিত করে আরো কার্যকরভাবে কাজ করার আগ্রহ ব্যক্ত করেন। তিনি ভারতের সহযোগিতায় স্মার্ট সিটি গড়ে তুলতে একটি পাইলট প্রকল্প হাতে নেওয়া যায় বলে মন্তব্য করেন। বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী ভারতের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং রিয়েল এস্টেট কোম্পানির সাথে যোগাযোগ সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে বলে তিনি জানান। ভারতীয় বিনিয়োগ প্রস্তাব সক্রিয় বিবেচনা এবং সাদরে গ্রহণ করা হবে বলে মন্ত্রী আশ্বাস দেন।

#

রেজাউল/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৪/১৯০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর: ৪৯৪৯

 

কালাজ্বর নির্মূলে বাংলাদেশ প্রথম, এটি গর্বের বিষয়

                                                ---স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ১৯ জ্যৈষ্ঠ (২ জুন):  

 

বাংলাদেশ জনস্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে ফাইলেরিয়া নির্মূল এবং বিশ্বে প্রথম রাষ্ট্র হিসেবে কালাজ্বর নির্মূল করায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক ৭৭তম সাধারণ সভায় তার বক্তব্যে বাংলাদেশের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেছেন, অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বাংলাদেশ হতে পারে একটি যথাযথ রোল মডেল। স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল বলেন, এটি দেশের একজন নাগরিক হিসেবে আমার জন্য অত্যন্ত গর্বের বিষয়। 

আজ সচিবালয়ের সম্মেলন কক্ষে তার ১৪-২৯ মে যুক্তরাজ্য ও সুইজারল্যান্ডে সরকারি সফর নিয়ে নিয়ে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকদের সাথে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান। 

রয়্যাল সোসাইটি অব লন্ডনের আমন্ত্রণে ১৬ মে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন যুক্তরাজ্য সরকার এবং রয়্যাল সোসাইটি দ্বারা আয়োজিত "এন্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্রেন্সের প্রতি আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া" সম্মেলনে যোগদান করেন। স্বাস্থ্য মন্ত্রী এন্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিসষ্টেন্স প্রতিরোধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সরকারের দৃঢ় সমর্থন ব্যক্ত করেন। তিনি উল্লেখ করেন, সরকারের সদিচ্ছা ও দৃঢ় অংগীকারের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০২০ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে AMR বিষয়ক গ্লোবাল লিডারস ফোরামের কো-চেয়ারের দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে।

এরপর স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেনের নেতৃত্বে জেনেভায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সম্মেলনে যোগদানকারী বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল ২৫ মে ২০২৪ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক ড. টেড্রোস আধানোম গ্যাব্রেয়াসুসের সাথে দ্বিপাক্ষিক সভায় মিলিত হন। সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বাংলাদেশে স্বাস্থ্য খাতে বিগত পনেরো বছরের অর্জন, করোনা অতিমারি মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক সংস্থা বিশেষ করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সমর্থন ও সহযোগিতা, দক্ষিণ পূর্ব এশীয় দেশসমূহের আঞ্চলিক পরিচালক পদের  নির্বাচনে সায়মা ওয়াজেদের বিপুল বিজয় ও অব্যাহত সহযোগিতার জন্য মহাপরিচালককে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। 

'All for Health, Health for All' এই মূল প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সকল সদস্য রাষ্ট্রের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে ২৭ মে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় আনুষ্ঠানিকভাবে ৭৭তম বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এসেম্বলির পর্দা উন্মোচিত হয়।

সম্মেলনের উদ্বোধনী বক্তব্যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক ডা. টেড্রোস আধানোম ঘেব্রেইসাস কোভিড  বাংলাদেশ জনস্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে  ফাইলেরিয়া নির্মূল এবং বিশ্বে প্রথম রাষ্ট্র হিসেবে কালাজ্বর নির্মূল করায়  তার বক্তব্যে বাংলাদেশের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বাংলাদেশ হতে পারে একটি যথাযথ রোল মডেল। এরপর  প্রতিনিধিদল SEAR সদস্য দেশগুলোর ডেলিগেটদের সম্মানে SEAR ও ইন্ডিয়ার যৌথ আয়োজনে এক উচ্চ পর্যায়ের ফর্মাল লাঞ্চ ইভেন্টে অংশ নেন। ইভেন্টে SEAR এর আঞ্চলিক পরিচালক সায়মা ওয়াজেদ উপস্থিত ছিলেন। একই দিনে স্বাস্থ্য মন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দল Bill & Mellinda Gates Foundation, Scalling Up Nutrition (SUN) Coordinator ও Global Fund এর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে ভিন্ন ভিন্ন দ্বি-পাক্ষিক বৈঠকে মিলিত হন। এসেম্বলিতে 'Country Statement' উপস্থাপন করার পাশাপাশি বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল একই দিনে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ দ্বি-পাক্ষিক ও সাইড মিটিং এ অংশ নেন। 

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব জনাব মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব জনাব মোঃ আজিজুর রহমানসহ প্রমুখ।

 

#

শাহাদাত/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২৪/১৮৫৫ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর: ৪৯৪৮

এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশকে টেনে ধরার জন্য রাষ্ট্র বিরোধীরা ষড়যন্ত্র করছে

                                                                        --- নৌ প্রতিমন্ত্রী

বিরল (দিনাজপুর), ১৯ জ্যৈষ্ঠ (২ জুন):

           নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্‌মুদ চৌধুরী বলেছেন, এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশকে টেনে ধরার জন্য রাষ্ট্র বিরোধী চক্র আজ ষড়যন্ত্র করছে। সরকারের মধ্যে ঢুকে থেকে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য আজকে কতিপয় গোষ্ঠী মহাপরিকল্পনা করছে।

          প্রতিমন্ত্রী আজ দিনাজপুরের বিরল উপজেলার ধর্মপুর ইউনিয়নের গদাবাড়ী গ্রামে ‘কামবালা নিবাস’ হস্তান্তর ও ‘কামবালা সড়ক’ এর উদ্বোধন উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক সমাবেশে একথা বলেন।

          প্রতিমন্ত্রী তাঁর রাজনৈতিক জীবনে বিরল অভিজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, আমার রাজনৈতিক জীবনে একটি বিরল অভিজ্ঞতা গত জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয়েছে। আমি এতদিন রাজনীতি করেও যেটা শিক্ষা লাভ করিনি, আমাদের গদাবাড়ী গ্রামের ৯২ বয়সের এই বৃদ্ধা কামবালা আমাকে সেই শিক্ষা দিয়েছেন। একটি ভোট একটি এলাকার জন্য, একটি দেশের জন্য, সমগ্র জনগোষ্ঠীর জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটা তিনি দেখিয়েছেন। ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের আগে কালিয়াগঞ্জ স্কুল মাঠে জানুয়ারির ৩ তারিখ নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিয়েছিলাম। সেই পথসভাটি জনসভায় রূপ নিয়েছিল। হাজার হাজার মানুষ সেখানে উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ করে আমার মা বোনেরা। সেই অনুষ্ঠানে এত মানুষের ভিড় ঠেলে কামবালা তিনি তাঁর প্রার্থীকে চিনেন না, তিনি যে আদর্শকে সমথর্ন করেন, যে দলের প্রতি তার ভরসা আছে, যে নেতৃত্বের প্রতি তার বিশ্বাস আছে, সেই নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের সভামঞ্চের দিকে এগিয়ে গেলেন। প্রার্থীকে খুঁজে নিয়েছেন। তিনি সেই সময় তার যৎসামান্য সঞ্চয় আমার হাতে তুলে দিয়েছেন।

          খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের প্রতীক, স্বাধীনতার প্রতীক, আওয়ামী লীগের প্রতীক নৌকার প্রতি  কামবালা বেওয়ার অগাধ বিশ্বাস আছে। আমি যখন নৌকার ব্যাচ কামবালাকে পরিয়ে দিচ্ছিলাম। তখন তিনি বলেছিলেন-আমি এই প্রতীক চিনি, এই প্রতীক আমাকে চিনাতে হবে না। নৌকার মার্কার প্রতি তার অগাধ আস্থা, বিশ্বাস, তা দেখে একজন প্রার্থীও একজন ভোটারের কাছে পরাজিত হয়ে গেছে। তিনি বলেন, কামবালার বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে বলেছি, কামবালা হচ্ছে ভোটার অব দ্যা ইলেকশন। তিনি যে দৃষ্টান্ত রেখেছেন, এটা শুধু ভোটের বিষয় না, শিক্ষণীয় বিষয়। একটি ভোট একটি জাতির ভাগ্য পরিবর্তন করে দিতে পারে। একটি ভোট একটি দেশকে উন্নয়নের শিখড়ে নিয়ে যেতে পারে, একটি ভোট একটি জনগোষ্ঠীকে সমগ্র পৃথিবীতে জাগ্রত করতে পারে।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, আপনারা নৌকা মার্কায় ভোট দিয়েছিলেন বলে আমরা দরিদ্র্যতা জয় করেছি। বাংলাদেশ একটি স্বল্প উন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে। আপনার একটি ভোটের কারণে ২০২৬ সালে মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে তার গ্র্যাজুয়েশন কমপ্লিট করবে। উপস্থিত সকলকে অনুরোধ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, কোনো ধরনের মিথ্যা প্রচারণার গুজবে কান দিবেন না।

          এসময় দিনাজপুর জেলা প্রশাসক শাকিল আহমেদ, পুলিশ সুপার শাহ্ ইফতেখার আহমেদ, দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ ফারুকুজ্জামান চৌধুরী মাইকেল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সবুজার সিদ্দিক সাগর ও সাধারণ সম্পাদক বাবু রমাকান্ত রায়, ধর্মপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল মজিদ মাস্টার, সাধারণ সম্পাদক রতন চন্দ্র রায়সহ আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

#

জাহাঙ্গীর/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৪/১৮৪০ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর: ৪৯৪৭

 

সীমান্ত দিয়ে চোরাই পথে গরু প্রবেশের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে সরকার

                                                     ---মৎম্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

ঢাকা, ১৯ জ্যৈষ্ঠ (২ জুন):  

 

কোরবানি উপলক্ষ্যে সীমান্ত দিয়ে চোরাই পথে অবৈধভাবে কোনো গরু যেন দেশে ঢুকতে না পারে সে বিষয়টি খুব কঠোরভাবে মনিটরিং করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমান।

আজ রাজধানীর শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেইরি সায়েন্স বিভাগ কর্তৃক বিশ্ব দুগ্ধ দিবস-২০২৪ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য প্রদানকালে মন্ত্রী একথা জানান।

শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এনিমেল সায়েন্স এন্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. কে বি এম সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ময়মনসিংহ-৫ আসনের সংসদ সদস্য কৃষিবিদ নজরুল ইসলাম, উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া, কোষাধ্যক্ষ ড. মোঃ নজরুল ইসলাম ও বাংলাদেশ কৃষকলীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ।

মন্ত্রী বলেন, কোরবানিকে সামনে রেখে কিছু দুষ্টু ও মতলববাজ লোক আমাদের দেশীয় খামারিদের নিরুৎসাহিত করার জন্য চোরাইপথে অবৈধভাবে কিছু কিছু গরু আনছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। তবে এ ব্যাপারে সরকার কঠোর অবস্থানে রয়েছে এবং বিষয়টি নিয়ে যথোপযোগী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে অনুরোধ করা হবে বলেও তিনি জানান। সুতরাং দেশীয় খামারিদের এ ব্যাপারে ভাবনার কোনো কারণ নেই। আসন্ন ইদুল আজহা যাতে মুসলিম ধর্মাবলম্বী ভাই ও বোনেরা উৎসবের সাথে ও সুন্দরভাবে উদযাপন করতে পারে সে ব্যাপারে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সার্বিকভাবে তত্ত্বাবধানে থাকবে বলে জানান প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী।

প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন, ১৯৭৩ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অস্ট্রেলিয়া থেকে ফ্রিজিয়ান জাতের ষাঁড় আনয়নের মাধ্যমে গবাদিপশুর জাত উন্নয়নের মাধ্যমে দুধের উৎপাদন বাড়ানোর উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শুধু একটা স্বাধীন ভূখণ্ডই দিয়ে যান নি। বরং স্বাধীন ভূখণ্ডকে কীভাবে খাবারে, পুষ্টিতে, ভাতে, মাছে, উন্নয়নে সর্বাঙ্গীণভাবে উন্নত দেশে পরিণত করা যায়, সে ভাবনাটিও তিনি সঙ্গে সঙ্গে করেছেন। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বাবার আদর্শ বুকে ধারণ করে শত কষ্টের পাহাড় ডিঙিয়ে সব চ্যালেঞ্জকে মোকাবিলা করে সামনে এগিয়ে যাচ্ছেন বলে এসময় তিনি মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, দুধের উৎপাদন বাড়িয়ে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে ।

গ্রামে প্রান্তিক খামারিরা দামের অভাবে অনেক সময় দুধ উৎপাদনে উৎসাহ হারিয়ে ফেলেন উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, দুধের দাম কম হলেও দুধ থেকে উৎপাদিত মিষ্টির দাম অনেক বেশি। দুগ্ধ শিল্পের সাথে যারা জড়িত তারা অনেক সময় ন্যায্যমূল্য পাচ্ছে না বলে বিভিন্ন সময়ে অভিযোগ পাওয়া যায়। তিনি বলেন, খামারিরা যাতে তাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য পায় সেরকম একটা ব্যবস্থা আমাদের তৈরি করতে হবে।

শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেইরি সায়েন্স এন্ড অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রিতে স্নাতক ডিগ্রিধারীদের বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটে নিয়োগ না দেয়ার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে মন্ত্রী বলেন, বিষয়টি নিয়ে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব পেলে গভীরভাবে পর্যালোচনা করে সংশ্লিষ্টদের সাথে কথা বলে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

 

#

নাজমুল/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২৪/১৮৪৭ ঘণ্টা

 

 

 

 

Handout                                                                                                                       Number : 4946

Youth participation is crucial for environmental protection and sustainable development

                                                                                                            --- Environment Minister

 

Dhaka, 2 June :

The Minister of Environment, Forest and Climate Change Saber Hossain Chowdhury said active citizen participation, especially from the youth, is highly crucial in implementing policies aimed at protecting the environment and promoting sustainable development. Youth must engage themselves to solve UN identified three critical problems in the world: climate change, biodiversity loss, and pollution.

Environment Minister made these remarks during the closing ceremony of the Dhaka University National Model United Nations (DUNMUN) 2024, themed "Sustainability beyond Conflict: Forging Equitable Peace through Unified Actions," held at Nawab Ali Chowdhury Senate Bhaban, University of Dhaka on Sunday today.

Saber Chowdhury said, Youth must learn to dialogue, communicate effectively, and navigate challenges. We must strive for peace with nature. Our fight for justice and our ability to reason require collective action. Let us work together to grow Bangladesh according to our aspirations and set a model for leadership.

Minister Chowdhury said the Ministry of Environment, Forest and Climate Change strives to implement policies that protect our environment and promote sustainable development and equitable peace. Together, let's strive for a world where sustainability and peace are not mere aspirations but lived realities," he urged.

The event also featured remarks from notable figures including Yousef S.Y. Ramadan, Ambassador Extraordinary and Plenipotentiary of the Embassy of the State of Palestine to Bangladesh; Zara Jabeen Mahbub, Member of Parliament; and Syed Rashed Al-Zayed, Senior Economist at the World Bank.

 

#

Dipankar/Pasha/Sayeam/Sanjib/Abbas/2024/1640 Hours

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৪৯৪৫          

 

টেলিভিশন চ্যানেলে স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য

সকল ইলেকট্রনিক মিডিয়া

 

ঢাকা, ১৯ জ্যৈষ্ঠ (২ জুন):    

 

সরকারি-বেসরকারি টিভি চ্যানেলসহ অন্যান্য ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় নিম্নোক্ত বার্তাটি স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য অনুরোধ করা হলো :   

মূলবার্তা :

‘‘আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে বিআইডব্লিউটিসির বিশেষ স্টিমার সার্ভিস চালু থাকবে।
১৩, ১৬ ও ২০ জুন ঢাকা থেকে বাগেরহাটের মোড়েলগঞ্জ এবং ১৪, ১৮ ও ২২ জুন বাগেরহাটের মোড়েলগঞ্জ থেকে ঢাকা চলাচল করবে। অগ্রিম টিকিটের জন্য নিন্মোক্ত নম্বরে যোগাযোগের অনুরোধ করা হয়েছে। ০১৮১৭-১২৫১৮৪ (হেড অফিস); ০১৭১৫-৪০৮০৪২, ০১৮৭৬-০২৫৭৯৯ (সদরঘাট অফিস) এবং ০১৭৩১-৪৪২৫৫৩ (বরিশাল অফিস)।’’-নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়।

 

#

জাহাঙ্গীর/পাশা/সায়েম/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২৪/১৮১৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর: ৪৯৪৪

 

সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ ও সমন্বয়ের মাধ্যমে এসডিজি অর্জন সম্ভব

                                                           ---অর্থ প্রতিমন্ত্রী

 

2024-06-02-15-04-2e08263f7c5c4646727e8a80aaa9549c.docx