Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২০ নভেম্বর ২০২৪

তথ্যবিবরণী ২০ নভেম্বর ২০২৪

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর: ১৭৩৮  

মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য গবেষণা আরো বেগবান করতে হবে

                                      - মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

ঢাকা, ৫ অগ্রহায়ণ (২০ নভেম্বর):

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধি ও পুষ্টি চাহিদা পূরণে মৎস্য গবেষণা আরো বেগবান করতে হবে। বাংলাদেশে বিজ্ঞানীরা আমাদের দেশের বড় সম্পদ, মৎস্যজীবীরাও আমাদের সম্পদ।

      উপদেষ্টা আজ ঢাকায় মানিক মিয়া এভিনিউয়ের সেচ ভবনে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএফআরআই) আয়োজিত ‘বার্ষিক গবেষণা অগ্রগতি (২০২৩-২৪) পর্যালোচনা ও পরিকল্পনা প্রণয়ন (২০২৪-২৫)’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

দেশের কোথায় কোন ধরনের মাছ পাওয়া যায় বিএফআরআই-কে সে বিষয়ে গবেষণার আহ্বান জানিয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, গবেষণাভিত্তিক একটি মানচিত্র তৈরি করতে হবে। তিনি আরো বলেন, বিএফআরআই তাদের জার্নাল পাঠক পর্যায়ে বোধগম্য করার জন্য ইংরেজির পাশাপাশি বাংলাতে প্রকাশ করতে পারে।

উপদেষ্টা বলেন, বিভিন্ন অনুষ্ঠানে উন্নয়ন ও অগ্রগতির যে ডেটা উপস্থাপন করা হয় তাতে আমরা সন্তুষ্ট নই। আমিষের চাহিদা পূরণ হচ্ছে কি না সেটাই গুরুত্বপূর্ণ । এক্ষেত্রে বিএফআরআই এর ভূমিকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

মৎস্য উপদেষ্টা আরো বলেন, বিভিন্ন শিল্প ও কলকারখানার বর্জ্য নদ-নদীকে দূষিত করছে। এর ফলে মাছে নানা ধরনের রোগ রোগ-বালাই হচ্ছে, এমনকি মাছ মারা যাচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে নোনা পানি মিঠা পানিতে মিশছে, নানা রকমের প্রতিকূল পরিবেশে মাছের কি ধরনের সমস্যা হচ্ছে এবং তা দূর করতে বিএফআরআই-কে গবেষণার জন্য আহ্বান জানান তিনি।

 বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব এটিএম মোস্তফা কামাল বলেন, বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট হারিয়ে যাওয়া দেশীয় প্রজাতির অনেক মাছ ফিরিয়ে এনেছে। দেশীয় মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি করে আরো বেশি মাছ কিভাবে সাধারণ মানুষের নিকট পৌঁছানো যায় তা নিয়ে বিএফআরআই-কে গবেষণা করতে হবে।

বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. অনুরাধা ভদ্রের সভাপতিত্বে গেস্ট অব অনার হিসেবে বক্তৃতা করেছেন মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ জিল্লুর রহমান। কর্মশালায় বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের শতাধিক বিজ্ঞানী-সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, মৎস্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তা, উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, মৎস্যচাষি, জেলে প্রতিনিধি ও উদ্যোক্তা এবং বিভিন্ন পেশার শতাধিক প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন।

উল্লেখ্য, দিনব্যাপী এ কর্মশালায় চারটি কারিগরি অধিবেশনে মোট ৫১টি গবেষণা ফলাফল ও প্রস্তাবনা উপস্থাপন করা হয়। মাছের কৃত্রিম প্রজনন কৌশল উদ্ভাবন, খাদ্য ও পুষ্টি ব্যবস্থাপনা, রোগ-বালাই ব্যবস্থাপনা ও ভ্যাকসিন উদ্ভাবন, ইলিশ সম্পদসহ অন্যান্য মুক্ত জলাশয়ে মাছের সহনশীলতা ও উৎপাদন ব্যবস্থাপনা, মজুত নির্ধারণ এবং টেকসই আহরণ, সামুদ্রিক শৈবাল ও এর গুণাগুণ, বিভিন্ন সামুদ্রিক ও উপকূলীয় মাছের উৎপাদন, আহরণ ও ব্যবস্থাপনা বিষয়ে প্রাপ্ত ফলাফল উক্ত কর্মশালায় উপস্থাপন করা হয়। পাশাপাশি ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নির্ধারণের জন্য বিষয়ভিত্তিক বিশেষজ্ঞ মতামতের আলোকে ভবিষ্যৎ করণীয় কি তা নিয়ে আলোকপাত করা হয়।

#

মামুন/রানা/সঞ্জীব/শামীম/২০২৪/১৯০৫ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর: ১৭৩৭

 

ইসলামি বইমেলা হেরার জ্যোতির পথ দেখায়

                                     -- ধর্ম উপদেষ্টা

 

ঢাকা, ৫ অগ্রহায়ণ ( ২০ নভেম্বর): 

 

ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, ইসলামি বইমেলা হেরার জ্যোতির পথ দেখায়।  তিনি বলেন, বই জ্ঞানের ধারক ও বাহক। বইয়ের মাধ্যমে এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মে জ্ঞান সঞ্চারিত হয়। বই পাঠের মাধ্যমে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি প্রসারিত হয়। মানুষের ভাবনায় নতুন দিগন্ত উন্মোচিত করে বই।

 

আজ রাজধানীর বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বইমেলায় বিশ্বকল্যাণ পাবলিকেশন্স প্রকাশিত তাহফীয কুরআনুল কারীম ও ৪টি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

 

সঠিক বই নির্বাচনের গুরুত্ব তুলে ধরে উপদেষ্টা বলেন, মনোজগত পরিবর্তনের জন্য প্রয়োজন উপযুক্ত বই। এক্ষেত্রে  ইসলামি বইগুলো অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নির্বাচন করা যায়। তিনি আরো বলেন, ইসলামি বই মেলা শুধুই বাণিজ্য নয়, এটা জ্ঞান চর্চার একটি কার্যকর মাধ্যম। তিনি আগামীদিনের ইসলামি বইমেলা আরো বৃহৎ পরিসরে আয়োজনের আশ্বাস দেন। এছাড়া,  ইসলামি বইমেলা আয়োজনের জন্য লেখক ও অনুবাদক, প্রকাশকদেরকে উপদেষ্টা ধন্যবাদ জানান।

 

প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ড. খালিদ বলেন, বিশ্বকল্যাণ পাবলিকেশন্স গত দুই দশক ধরে জাতির ধর্মীয় জ্ঞানের খোরাক জোগাতে যে ভূমিকা রেখেছে তা প্রশংসনীয়। তিনি বিশ্বকল্যাণ পাবলিকেশন্সের বইগুলো মুসলিম সমাজের আলোকবর্তিকা হিসেবে কাজ করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

 

উল্লেখ্য, এ অনুষ্ঠানে তাহফীয কুরআনুল কারীম এবং মাসউদুল করিম রচিত অপারেশন হিকট্রাক্টস-১ ও ড. আহমদ আবদুল কাদের রচিত জাতি ভাষা সংস্কৃতি স্বাধীনতা, আধুনিক যুগে খেলাফত রাষ্ট্রব্যবস্থা এবং ধর্ম ও ধর্ম নিরপেক্ষতা শীর্ষক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।

 

বিশ্বকল্যাণ পাবলিকেশন্সের স্বত্বাধিকারী সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক মোঃ সাইফুল ইসলাম, হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির অধ্যাপক ড. আহমদ আব্দুল কাদের, দৈনিক নয়া দিগন্তের সিনিয়র সহ-সম্পাদক মাওলানা লিয়াকত আলী, দৈনিক ইনকিলাবের সিনিয়র সহ-সম্পাদক মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী প্রমুখ বক্তব্য প্রদান করেন।

 

এর আগে উপদেষ্টা ঢাকার পল্টনে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম মিলনায়তনে জাতীয় শিশু-কিশোর মাসিক পত্রিকা নকীব আয়োজিত জাতীয় কুইজ প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।

 

#

 

আবুবকর/পবন/রানা/ফেরদৌস/রফিকুলসেলিম/২০২৪/২০৩০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর: ১৭৩৬

 

কপ২৯-এ পর্যাপ্ত ও মানসম্পন্ন জলবায়ু অর্থায়নের আহ্বান জানালো বাংলাদেশ

 

বাকু (আজারবাইজান), নভেম্বর ২০:

 

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান কপ২৯-এ বাংলাদেশের প্রেস কনফারেন্সে নিউ কালেক্টিভ কোয়ান্টিফায়েড গোল (এনসিকিউজি)-এর আওতায় পর্যাপ্ত ও মানসম্পন্ন জলবায়ু অর্থায়নের ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি অভিযোজন, প্রশমন এবং ক্ষয় ও ক্ষতিপূরণের জন্য ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্রতিশ্রুতির প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করেন এবং অভিযোজন ও ক্ষয়ক্ষতিপূরণের জন্য অনুদানভিত্তিক অর্থায়ন এবং প্রশমনের জন্য স্বল্প সুদের ঋণের প্রস্তাব দেন।

 

উপদেষ্টা বলেন, এনসিকিউজি’র আওতায় সরকারি অর্থায়নই প্রধান উৎস হওয়া উচিত, বেসরকারি খাত সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে। অন্তত ২০% অর্থায়ন ইউএনএফসিসিসি’র (গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ড, অ্যাডাপটেশন ফান্ড) মতো প্রতিষ্ঠিত তহবিলের মাধ্যমে হওয়া উচিত। জলবায়ু অর্থায়নের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে স্ট্যান্ডিং কমিটি অন ফাইন্যান্সের মাধ্যমে এর সংজ্ঞা নির্ধারণের প্রয়োজনীয়তার কথাও তিনি উল্লেখ করেন।

 

সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ২০২৩ সালের অ্যাডাপটেশন ফান্ড গ্যাপ রিপোর্টের তথ্য তুলে ধরে বলেন, বাংলাদেশে প্রতিবছর ৮ দশমিক ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অভিযোজন প্রয়োজন, যেখানে দেশীয় উৎস থেকে মাত্র ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বরাদ্দ হচ্ছে। ফলে ৫ দশমিক ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিশাল ঘাটতি রয়েছে, যা বহিঃশ্রোতের অনুদানভিত্তিক অর্থায়নের মাধ্যমে পূরণ করতে হবে।

 

পরিবেশ উপদেষ্টা উল্লেখ করেন, ক্ষয়-ক্ষতিপূরণ তহবিল এবং এনসিকিউজি’র অগ্রগতিতে ধীরগতি এবং প্রধান দূষণকারী দেশগুলোর উদ্যোগের অভাবে জলবায়ু অর্থায়ন কার্যক্রম পিছিয়ে রয়েছে। বর্তমান পরিকল্পনাগুলো বৈশ্বিক উষ্ণতা ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ রাখতে যথেষ্ট নয়। এই দশকই আমাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে, তিনি বলেন।

 

উপদেষ্টা ওয়ারশ আন্তর্জাতিক প্রক্রিয়ার পর্যালোচনার স্থবিরতা এবং প্রশমন কর্মসূচির অগ্রগতি না হওয়ায় হতাশা প্রকাশ করেন। উন্নত দেশগুলোকে তাদের প্রতিশ্রুতি পূরণে এগিয়ে আসার আহ্বানও জানান তিনি।

 

গ্লোবাল স্টকটেক (জিএসটি)-এর ফলাফলের ভিত্তিতে নবায়নযোগ্য জ্বালানি সক্ষমতা তিনগুণ এবং জ্বালানি দক্ষতা দ্বিগুণ করার মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই জ্বালানির দিকে অগ্রসর হওয়ার প্রয়োজনীয়তা তিনি তুলে ধরেন। বাংলাদেশ উচ্চাভিলাষী লক্ষ্য অর্জন করতে প্রস্তুত, যদি প্রয়োজনীয় অর্থ ও প্রযুক্তিগত সহায়তা পাওয়া যায়, তিনি বলেন।

 

সংবাদ সম্মেলনে   আরো  উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের  সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব ফারজানা মমতাজ,  পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত পররাষ্ট্র সচিব এম রিয়াজ হামিদুল্লাহ এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব একেএম সোহেল প্রমুখ।

#

 

দীপংকর/রানা/ফেরদৌস/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/২০৩০ ঘণ্টা

Handout                                                                                                                  Number: 1735

 

Bangladesh Highlights Adequate and Quality Climate

 Finance at COP29 Press Conference

                                                                                      
Baku (Azerbaijan), 20 November:

Syeda Rizwana Hasan, Advisor to the Ministry of Environment, Forest and Climate Change and the Ministry of Water Resources underscored the importance of adequate and quality climate financing under the New Collective Quantified Goal (NCQG). Speaking at the Bangladesh Press Conference at COP29 in Baku, Azerbaijan, she stressed the need for a USD 1.3 trillion commitment for adaptation, mitigation, and loss and damage, proposing grant-based financing for adaptation and loss and damage and concessional financing for mitigation.

The Advisor highlighted that public financing should remain the primary source under NCQG, with the private sector playing a supportive role. She proposed that at least 20% of this funding flow through established UNFCCC mechanisms, such as the Green Climate Fund and Adaptation Fund. Rizwana emphasized the importance of defining climate finance to ensure transparency and accountability through the Standing Committee on Finance.

The Environment Advisor also noted Bangladesh's urgent adaptation needs, citing the Adaptation Fund Gap Report 2023, which estimates an annual requirement of USD 8.5 billion, leaving a shortfall of USD 5.5 billion. Rizwana called for immediate action to fill this gap through external grants, warning of the increasing costs of inaction.

Expressing concern over slow progress in climate finance, particularly the loss and damage fund and NCQG, the Advisor criticized the lack of urgency from major emitters. "Existing policies fall short of limiting global warming to 1.5°C. We are in a decisive decade that will determine our planet's future," she said.

Rizwana also voiced disappointment over unresolved issues, including the review of the Warsaw International Mechanism for Loss and Damage and the stalled Mitigation Work Programme. She urged developed countries to take the lead in mitigation and fulfill their commitments under Article 6, rather than shifting the burden to developing nations.

The Advisor called for stronger commitments informed by the Global Stocktake (GST) outcomes, emphasizing the need for tripling renewable energy capacity and doubling energy efficiency by 2030. ‘Bangladesh can transition to renewable energy with higher ambition, provided the necessary finance and technical support are available,’ she stated.

Dr. Farhina Ahmed, Secretary, Ministry of Environment, Forest and Climate Change; Farzana Mamtaz, Secretary, Power Division, Ministry of Power, Energy and Mineral Resources; Abdul Hamid, Director General, Department of Environment; M. Riaz Hamidullah, Additional Foreign Secretary, Ministry of Foreign Affairs and AKM Sohel, Additional Secretary, Economic Relations Division, Ministry of Finance were also present in the press conference.

#

Dipankar/Rana/Sanjib/Shamim/2024/2120 Hrs.

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর: ১৭৩৪

 

কৃষি উপদেষ্টার সাথে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

 

ঢাকা, ৫ অগ্রহায়ণ (২০ নভেম্বর):

 

কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) এর সাথে আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে কৃষি মন্ত্রণালয়ের তাঁর অফিসকক্ষে ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ান ফেডারেশনের রাষ্ট্রদূত (ভারপ্রাপ্ত) একেতেরিনা সেমেনোভা সাক্ষাৎ করেন। এ সময় উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূত ও তাঁর প্রতিনিধিদলকে শুভেচ্ছা জানান।

 

রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের সাথে রাশিয়ার দীর্ঘ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের প্রসঙ্গ টেনে বাংলাদেশের কৃষি খাতে অগ্রগতির প্রশংসা করে রাশিয়ায় উৎপাদিত বিভিন্ন সার বিশেষ করে ডিএপি (ডাই এমোনিয়াম ফসফেট) ও পটাশ (মিউরেট অব পটাশ) সার রপ্তানির প্রস্তাব দেন।

 

এ সময় কৃষি উপদেষ্টা সার রপ্তানির এ প্রস্তাবকে স্বাগত জানান। তিনি সাশ্রয়ী মূল্যে স্বল্প সময়ে উন্নতমানের সার সরবরাহকারী দেশের সাথে জিটুজি পদ্ধতিতে আমদানির বিষয়ে বাংলাদেশের আগ্রহের কথা জানান। তিনি বাংলাদেশের বিভিন্ন মৌসুমি ফল বিশেষ করে কাঁঠাল আমদানির জন্য রাষ্ট্রদূতকে আহ্বান জানান।

 

কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান, মন্ত্রণালয় ও রাশিয়ান দূতাবাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এ সময় পস্থিত ছিলেন।

 

#

 

জাকির/পবন/রানা/ফেরদৌস/রফিকুল/শামীম/২০২৪/১৮৫৫ ঘণ্টা

Handout                                                                                                               Number:  1733

 

Coordination Between GO and NGO: Key to Accessing Climate Finance

         --Rizwana Hasan

Azerbaijan (Baku), November 20:

 

Syeda Rizwana Hasan, Advisor to the Ministry of Environment, Forests and Climate Change and Water Resource emphasized the importance of coordination among local, national, bilateral, multilateral financial institutions (MFIs), and development partners to access climate finance.

 

The Advisor made these remarks while speaking at an event titled ‘The Feasibility of Establishing NGO-MFI Resource Pools in Bangladesh for Loss and Damage’ at the World Climate Conference (COP29) in Baka, Azarbaijan today. She stated, ‘Effective resource pooling is crucial to bridging financial gaps and achieving our development goals.’

 

Later, at another COP29 session titled ‘Climate Crisis: Women and Water Governance in Bangladesh’, Syeda Rizwana Hasan highlighted the critical need to address gender justice in climate policies. ‘As one of the world’s most vulnerable nations, we must advocate for justice not only in policy stances but in how justice is perceived. Justice for the planet and humanity are intrinsically linked,’ she noted.

 

The Environment Advisor the called for documenting women’s climate struggles, engaging policymakers, and fostering gender-sensitive laws and policies. ‘Women are not just victims of climate change, they are agents of change. Their voices must be heard, their perspectives valued, and their leadership recognized at negotiation tables,’ she also asserted.

 

At another event, ‘Mobilizing Private Sector Climate Finance: Challenges and Opportunities’, Syeda Rizwana Hasan discussed the pivotal role of the private sector in addressing climate finance gaps.

 

The Advisor also participated in a bilateral meeting with the Director-General of Climate, European Commission, at the Bangladesh Pavilion, underscoring Bangladesh’s commitment to enhancing global partnerships for climate resilience.

 

#

 

Dipankar/Paban/Rana/Ferdows/Rafiqul/Rezaul/2024/1908 hours

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর: ১৭৩২

 

জলবায়ু অর্থায়ন নিশ্চিত করতে সরকারি-বেসরকারি সমন্বয় জরুরি

                                                        -- পরিবেশ উপদেষ্টা

 

বাকু (আজারবাইজান), ২০ নভেম্বর:

 

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান জলবায়ু অর্থায়ন নিশ্চিত করতে স্থানীয়, জাতীয়, দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং উন্নয়ন সহযোগীদের মধ্যে সমন্বয়ের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন।

 

আজ আজারবাইজানের বাকুতে বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন (কপ২৯)-এ ‘বাংলাদেশে এনজিও-এমএফআই রিসোর্স পুল প্রতিষ্ঠার সম্ভাব্যতা’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্যে উপদেষ্টা আরো বলেন, কার্যকর সম্পদ সমন্বয়ই অর্থায়নের ঘাটতি পূরণ এবং উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনের চাবিকাঠি।

 

পরবর্তীতে, কপ২৯-এর আরেকটি অধিবেশন ‘জলবায়ু সংকট: বাংলাদেশে নারী ও পানি ব্যবস্থাপনা’ শীর্ষক আলোচনায় পরিবেশ উপদেষ্টা জলবায়ু ন্যায়বিচারের ক্ষেত্রে নারী অধিকার নিশ্চিত করার বিষয়টি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর একটি হিসেবে আমাদের শুধু নীতিগত অবস্থান নয়, ন্যায়বিচারের ধারণায়ও পরিবর্তনের পক্ষে কথা বলতে হবে। পরিবেশ ও মানবতার ন্যায়বিচার পরস্পরের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত।

 

রিজওয়ানা হাসান নারীদের জলবায়ু সংগ্রামের দলিল সংরক্ষণ, নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে সংলাপ এবং লিঙ্গ-সংবেদনশীল আইন ও নীতি তৈরির আহ্বান জানান। তিনি আরো বলেন, নারীরা শুধু জলবায়ু পরিবর্তনের শিকার নন, তারা পরিবর্তনের ধারক। তাদের কণ্ঠস্বর শোনা, তাদের দৃষ্টিভঙ্গি মূল্যায়ন এবং আলোচনার টেবিলে তাদের নেতৃত্বকে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি।

 

কপ২৯-এর আরেকটি অনুষ্ঠান ‘বেসরকারি খাতের জলবায়ু অর্থায়ন: চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা’তে তিনি জলবায়ু অর্থায়নের ঘাটতি মোকাবিলায় বেসরকারি খাতের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেন।

 

এছাড়া, সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নে ইউরোপীয় কমিশনের জলবায়ু বিষয়ক মহাপরিচালকের সঙ্গে একটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। বৈঠকে তিনি জলবায়ু সহনশীলতা বাড়াতে বৈশ্বিক অংশীদারিত্বকে শক্তিশালী করার বিষয়ে বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।

 

#

 

দীপংকর/পবন/রানা/ফেরদৌস/রফিকুল/শামীম/২০২৪/১৭৪৫ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর: ১৭৩১

 

ভূমি বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে কাজ করতে হবে

                                                                                             -ভূমি সচিব

 

ঢাকা, ৫ অগ্রহায়ণ (২০ নভেম্বর):

ভূমি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এ এস এম সালেহ আহমেদ নাগরিকদের জন্য নিরবচ্ছিন্ন, জনবান্ধব ও নির্ঝঞ্ঝাট ভূমিসেবা নিশ্চিত করতে মাঠ পর্যায়ের ভূমি বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে সেবাধর্মী মনোভাব নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ঢাকা জেলার তেজগাঁও রাজস্ব সার্কেলের তেজতুরী বাজার মৌজার ভূমিসেবা কার্যক্রমকে মডেল হিসেবে বিবেচনা করে পর্যায়ক্রমে ঢাকা-সহ সারা দেশে অনলাইনে শতভাগ ভূমি উন্নয়ন কর (এলডি ট্যাক্স) পরিশোধের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।

আজ তেজগাঁও ভূমি ভবনে ভূমি মন্ত্রণালয়ের এলাম্স কর্মসূচি কর্তৃক ঢাকা জেলার ডেমরা, কোতয়ালি, কেরাণীগঞ্জ দক্ষিণ, আশুলিয়া ও আমিন বাজার রাজস্ব সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আয়োজিত অনলাইনে শতভাগ এলডি ট্যাক্স পরিশোধ বিষয়ক এক প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে জুম মিটিং-এ অংশ নিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সিনিয়র সচিব এসব কথা বলেন। এসময় ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার শরফ উদ্দিন আহমদ চৌধুরী-সহ ভূমি মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

সিনিয়র সচিব পরে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ভূমি আপীল বোর্ড বিধিমালা, ১৯৯০ সংশোধন ও সংস্কার করে ‘ভূমি আপীল বোর্ড (সংশোধন) বিধিমালা, ২০২৪’ এর প্রস্তুতকৃত খসড়া বিষয়ে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় সভাপতি হিসেবে যোগদান করেন। এসময় ভূমি আপীল বোর্ডের চেয়ারম্যান মুহম্মদ ইব্রাহিম ও ভূমি সংস্কার বোর্ডের চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুস সবুর মন্ডল-সহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

#

আহসান/পবন/রানা/ফেরদৌস/রফিকুল/শামীম/২০২৪/১৭২৫ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর: ১৭৩০

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত মোহাম্মদ মুরাদ

ইসলামকে উন্নত চিকিৎসা জন্য থাইল্যান্ডে পাঠানো হয়েছে

সুনামগঞ্জ,  ৫ অগ্রহায়ণ ( ২০ নভেম্বর): 

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত মোহাম্মদ  মুরাদ ইসলামকে উন্নত চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডের ভেজথানি হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

চিকিৎসার উদ্দেশ্যে তিনি আজ সকাল সাড়ে এগারোটায় বিমান বাংলাদেশের ফ্লাইটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন। এসময়ে বিমানবন্দরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো: আবু জাফর তাকে বিদায় জানান। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতালের যুগ্ন পরিচালক অধ্যাপক বদরুল আলম জানান, রোবোটিক ফিজিওথেরাপি এবং রিহ্যাবিলিটেশনের জন্য মোহাম্মদ  মুরাদ ইসলামকে থাইল্যান্ডের ভেজথানি হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

#

শাহাদাত/ফাতেমা/রবি/সুর্বণা/সাঈদা/লিখন/২০২৪.৩.৩০

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর: ১৭২৯

রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে পদক্ষেপ নিতে কানাডাসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি রাষ্ট্রপতির আহ্বান

ঢাকা, ৫ অগ্রহায়ণ (২০ নভেম্বর):

          রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে জোরালো পদক্ষেপ নিতে কানাডাসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি  আহ্বান জানিয়েছেন ।

          বাংলাদেশে নবনিযুক্ত  কানাডার  হাইকমিশনার অজিত সিং আজ বঙ্গভবনে  তাঁর পরিচয়পত্র পেশ করতে গেলে রাষ্ট্রপতি এ আহ্বান জানান। এর আগে প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের একটি চৌকস দল তাঁকে গার্ড অব অনার প্রদান করে।

          সাক্ষাৎকালে কানাডার নতুন হাইকমিশনারকে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, কানাডা বাংলাদেশের অন্যতম উন্নয়ন অংশীদার ও পরীক্ষিত বন্ধু। বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ বিরাজ করছে উল্লেখ করে তিনি বাংলাদেশের ভৌত অবকাঠামো ও যোগাযোগসহ বিভিন্ন সম্ভাবনাময় খাতে বিনিয়োগ করতে কানাডার বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানান। দু'দেশের বাণিজ্য -বিনিয়োগ সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে তিনি সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে সফর বিনিময়ের ওপর জোর দেন।

          রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন আরো বলেন, মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত প্রায় ১৩ লাখ রোহিঙ্গা এখন বাংলাদেশের  জন্য  একটি বড় চ্যালেঞ্জ। রোহিঙ্গারা যাতে সসম্মানে নিজ মাতৃভূমিতে ফিরে যেতে পারে সেজন্য তিনি কানাডাসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে  জোরালো পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানান। এছাড়া, বাংলাদেশ-কানাডার জনগণের মধ্যে সম্পর্ক ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে উল্লেখ করে তিনি নতুন হাইকমিশনারের দায়িত্ব পালনকালে বিদ্যমান সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে বলে আশা প্রকাশ করেন।

          সাক্ষাৎকালে কানাডার নতুন হাইকমিশনার অজিত সিং বলেন, বাংলাদেশের শ্রমশক্তি কানাডার অর্থনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে। বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে তাঁর দেশের সহযোগিতা আগামীতেও অব্যাহত থাকবে। তিনি দায়িত্ব পালনে রাষ্ট্রপতির সার্বিক সহযোগিতা  কামনা করেন ।

          এসময় রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আদিল চৌধুরী, প্রেস সচিব মোঃ জয়নাল আবেদীন এবং পররাষ্ট্র সচিব জসীম উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।

#

রাহাত/ফাতেমা//রবি/সাঈদা/মাসুম/২০২৪/১৪২৯ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                       নম্বর: ১৭২৮

নিউইয়র্কে কনস্যুলেট জেনারেল ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে সার্ভিস ফি গ্রহণ শুরু হয়েছে

নিউইয়র্ক, ২০ নভেম্বর:

নিউইয়র্কে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল গতকাল হতে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে সব ধরনের কনস্যুলার ফি জমা দেয়ার ব্যবস্থা চালু করেছে। সেবাকে আরো স্বচ্ছ, জবাবদিহিতামূলক ও জনবান্ধব করার অংশ হিসেবে এ সেবা চালু করা হয়েছে। এ কার্ডের মাধ্যমে সব ধরনের সরকার নির্ধারিত ফি জমা দেয়ার ক্ষেত্রে প্রতিটি লেনদেনের জন্য শতকরা ৩ ভাগ ব্যাংক সারচার্জ প্রযোজ্য হবে। এছাড়া, মানি অর্ডারের মাধ্যমে ফি পরিশোধের প্রচলিত ব্যবস্থাও অব্যাহত থাকবে।

সেবাগ্রহীতাকে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে সরকারি ফি পরিশোধের এ সুবিধা গ্রহণ করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

#

মিশন নিউইয়র্ক/ফাতেমা//রবি/সাঈদা/মাসুম/২০২৪/৯০০ ঘণ্টা

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

তথ্যবিবরণী                                                                           নম্বর: ১৭২৭

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে প্রধান উপদেষ্টার বাণী

ঢাকা, ৫ অগ্রহায়ণ (২০ নভেম্বর) :

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস আগামীকাল ‘সশস্ত্র বাহিনী দিবস’ উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

“সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষ্যে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সকল সদস্যকে আমি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে জীবন উৎসর্গকারী সশস্ত্র বাহিনীসহ সকল বীর শহিদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই। 

মুক্তিযুদ্ধের সময় সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর অকুতোভয় সদস্যরা ২১ নভেম্বর সম্মিলিতভাবে দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে পাল্টা আক্রমণের সূচনা করেন। মুক্তিবাহিনী, বিভিন্ন আধাসামরিক বাহিনীর সদস্যগণ ও দেশপ্রেমিক জনতা এই সমন্বিত আক্রমণে অংশ নেন। হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে ১৬ই ডিসেম্বর আমরা চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করি। মহান মুক্তিযুদ্ধে বাঙালি জাতির অগ্রযাত্রা ও বিজয়ের স্মারক হিসেবে প্রতি বছর ২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালন করা হয়। 

দেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে বন্যা, খরা, ঝড়, বৃষ্টি, ঘূর্ণিঝড়সহ সকল প্রাকৃতিক দুর্যোগে সশস্ত্র বাহিনী দুর্গত জনগণের শেষ ভরসার স্থান। বরাবরের ন্যায় এবারও দেশের ক্রান্তিলগ্নে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী জনগণের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। 

ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণঅভ্যুত্থান এবং পরবর্তীতে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলা, শিল্প কারখানায় নিরাপত্তা প্রদানসহ দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন ও অস্ত্র উদ্ধারসহ সকল কার্যক্রমে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা প্রদানের জন্য আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আমি আশা করি, সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার পাশাপাশি জনগণের সাথে একত্রে কাজ করে যাবে। 

আমি ‘সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪’ উপলক্ষ্যে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।” 

#

আশরোফা/ফাতেমা/রবি/সুবর্ণা/সাঈদা/মানসুরা/২০২৪/১০০০ ঘন্টা   

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ

তথ্যবিবরণী                                                                           নম্বর : ১৭২৬

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ৫ অগ্রহায়ণ (২০ নভেম্বর) :   

রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন আগামীকাল ‘সশস্ত্র বাহিনী দিবস’ উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন:

“সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২৪ উপলক্ষ্যে আমি বাংলাদেশ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সকল সদস্যকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে আমি পরম শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সাতজন বীরশ্রেষ্ঠ ও ত্রিশ লাখ শহিদদের, যাঁরা মাতৃভূমির জন্য অকাতরে প্রাণ বিসর্জন দিয়েছিলেন। আমি গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করছি মহান মুক্তিযুদ্ধসহ বিভিন্ন সময়ে দেশ ও দেশের বাইরে পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে আত্মোৎসর্গকারী সশস্ত্র বাহিনীর বীর সদস্যদের। আমি তাঁদের আত্মার মাগফেরাত ও শান্তি কামনা করি। আমি সশস্ত্র বাহিনীর যুদ্ধাহত সদস্য ও শহিদ পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। মুক্তিযুদ

2024-11-20-16-21-09fd49760f0c8b1d06744a8bae02dad3.docx