Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৬ জুলাই ২০২৩

তথ্যবিবরণী ২৬ জুলাই ২০২৩

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর :  ২৫২

 

স্মার্ট মানবসম্পদ বাংলাদেশের বড় শক্তি

            -- ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী

ঢাকা, ১১ শ্রাবণ (২৬ জুলাই) :    

 

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, স্মার্ট মানবসম্পদ বাংলাদেশের বড় শক্তি। দেশের শতকরা ৭০ ভাগ কর্মক্ষম তরুণ জনগোষ্ঠীকে ডিজিটাল দক্ষতা প্রদান করার মধ‌্য দিয়ে তাদেরকে স্মার্ট  মানব সম্পদে পরিণত করা অপরিহার্য। এ লক্ষ‌্যে  সরকারের প্রচেষ্টাকে এগিয়ে নিতে কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে জোরালো ভূমিকা গ্রহণ করতে হবে। ডিজিটাল দক্ষতাসম্পন্ন  স্মার্ট মানব সম্পদই  স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলবে।

 

মন্ত্রী আজ রাজধানীর ধানমন্ডিতে ড্যাফোডিল প্লাজায় ড্যাফোডিল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য আয়োজিত ‘প্রথম গ্র্যাজুয়েশন’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 

 

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী শিক্ষার্থীদেরকে সোনার চেয়ে দামী সম্পদ হিসেবে আখ‌্যায়িত করে বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ তোমাদের হাতেই গড়ে উঠবে। স্মার্ট বাংলাদেশের জন‌্য চারটি অনুষঙ্গের মধ‌্যে স্মার্ট নাগরিক ও স্মার্ট সমাজ খুবই গুরুত্বপুর্ণ বিষয় বলে তিনি উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, স্মার্টনেস মানে ডিজিটাল দক্ষতা অর্জন। প্রযুক্তি প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল তাছাড়া যে প্রযুক্তি নিয়ে পড়ালেখা করছ কর্মক্ষেত্রে তা হয়তো থাকবে না। ডিজিটাল শিক্ষা দক্ষতা অর্জনে সহায়ক হিসেবে কাজ করবে। স্মার্ট মানব সম্পদ তৈরির জন‌্য উপযুক্ত পরিবেশসহ যা যা দরকার সেটির জন‌্য সম্ভাব‌্য সব কিছুই করার প্রতিশ্রুতি ব‌্যক্ত করে মোস্তাফা জব্বার বলেন, বঙ্গবন্ধু যুদ্ধের ধ্বংসস্তুপের ওপর দাঁড়িয়েও দেশে ডিজিটাল শিল্প বিপ্লবের বীজ বপন করেছিলেন। তিনি ১৯৭৩ সালে আইটিইউ ও ইউপিইউ এর সদস‌্যপদ অর্জন করেন।

 

মন্ত্রী বলেন, ২০০৮ সালে ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নের মাধ‌্যমে গত সাড়ে ১৪ বছরে বাংলাদেশ অভাবনীয় রূপান্তর ঘটে, যা আজ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। দেশের ৯৮ অঞ্চলে ফোরজি ইন্টারনেট পৌছে দেয়া হয়েছে। ফাইভ-জি প্রযুক্তির যুগে আমরা প্রবেশ করেছি। ২০০৬ সালে দেশে প্রতি এমবিপিএস ইন্টারটের দাম ছিল ৭৫ হাজার টাকা। আমরা এক দেশ এক রেটের মাধ‌্যমে তা ৬০ টাকায় নির্ধারণ করেছি বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ২০০৮ সালে দেশে সাড়ে সাত লাখ মানুষ ইন্টারনেট ব‌্যবহার করত বর্তমানে প্রায় ১৩ কোটি মানুষ ইন্টারনেট ব‌্যবহার করছে।

 

গ্র্যাজুয়েশন সেরিমনি বক্তা হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা, এমপি। ড্যাফোডিল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ কে এম হাসান রিপনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ইউএনডিপির অতিরিক্ত আবাসিক প্রতিনিধি প্রসেনজিৎ চাকমা, আইডিইবি এর সভাপতি এ কে এম এ হামিদ, ড‌্যাফোডিল পরিবারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ নুরুজ্জামান, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সচিব মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আর মাহামুদ জামান প্রমুখ বক্তৃতা করেন।  

#

শেফায়েত/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৩/২২৪৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ২৫১

 

বাংলাদেশি ডায়াসপোরাদের জাতীয় উন্নয়নে সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে ডায়াসপোরা নীতি প্রণয়নের উদ্যোগ

 

ঢাকা, ১১ শ্রাবণ (২৬ জুলাই):

সারা বিশ্বে প্রায় ২৪ লাখ ডায়াসপোরা বাংলাদেশি আছেন যারা বিদেশের সম্প্রদায়গুলোতে অর্থনেতিক সহযোগিতার পাশাপাশি তাদের বিশেষ দক্ষতা, জ্ঞান এবং প্রযুক্তিগত ক্ষমতার মাধ্যমে অবদান রাখছেন।

আজ ঢাকার সোনারগাঁও হোটেলে বাংলাদেশের জাতীয় ডায়াসপোরা নীতির খসড়া যাচাই করার জন্য প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ। এতে সভাপতিত্ব করেন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন। উল্লেখ্য, সুইস এজেন্সি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড কো-অপারেশন (এসডিসি)’র অর্থায়নে আন্তর্জাতিক অভিবাসী সংস্থা (আইওএম) এ নীতি প্রণয়নে সহায়তা করছে।

মন্ত্রী বলেন, জাতীয় ডায়াসপোরা নীতি আমাদের প্রবাসীদের ক্ষমতাকে কাজে লাগানোর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। গ্লোবাল কমপ্যাক্ট ফর মাইগ্রেশন (জিসিএম) বাস্তবায়নে একটি চ্যাম্পিয়ন দেশ হিসেবে আমাদের প্রতিশ্রুতি হলো- ডায়াসপোরাদের জন্য একটি অনুকূল পরিবেশ তৈরি করা। আমাদের টেকসই উন্নয়নে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রাখার জন্য আমাদের ডায়াসপোরা শুধু সম্ভাব্য বিনিয়োগের বিশাল পুলই নয় বরং দক্ষতা এবং জ্ঞানের উৎসের প্রতিনিধিত্ব করে।

কর্মশালায় আরো অংশগ্রহণ করেন সিনিয়র সচিব ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন, আইওএম বাংলাদেশ-এর মিশন প্রধান আবদুসাত্তর এসয়েভ, ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক মোঃ হামিদুর রহমান, জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটি)’র মহাপরিচালক মোঃ শহিদুল আলম, বাংলাদেশ ওভারসীজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (বোয়েসেল)’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মল্লিক আনোয়ার হোসেন, মানব উন্নয়ন গবেষণা কেন্দ্র (এইচডিআরসি)’র প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক আবুল বারকাত, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব ড. নাসিম আহমেদ, ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত, এনআরবি সিআইপি অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইয়াসিন চৌধুরী (সিআইপি)।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশি প্রবাসী যারা অন্য দেশের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেছে বা তা পাওয়ার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বা সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাস করছে বা যারা বাংলাদেশি বংশধর হিসেবে অন্য দেশে জন্ম নিয়েছে বা বেড়ে উঠেছে তাদের বাংলাদেশি ডায়াসপোরা বলা হয়।

#

রাশেদুজ্জামান/পাশা/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/২১২০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ২৫০

 

স্বাস্থ্যসম্মত মাছ উৎপাদনের মাধ্যমে রপ্তানি আয় বৃদ্ধি সরকারের লক্ষ্য

                                                   - মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

 

ঢাকা, ১১ শ্রাবণ (২৬ জুলাই):

আজ রাজধানীর হাতিরঝিলে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ ২০২৩ উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য নৌ শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এবারের জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদ্‌যাপনের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশহিসেবে এ শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। হাতিরঝিলের পুলিশ প্লাজা সংলগ্ন ঘাট থেকে শুরু হয়ে এফডিসি ঘাট পর্যন্ত দৃষ্টিনন্দন এ শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম প্রধান অতিথি হিসেবে নৌ শোভাযাত্রায় যোগদান করেন। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নাহিদ রশীদ এবং নৌ পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক মো. শফিকুল ইসলাম নৌ শোভাযাত্রায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আব্দুল কাইয়ূম ও এ টি এম মোস্তফা কামাল, বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খ. মাহবুবুল হক, বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদ এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও মৎস্য অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ নৌ শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও মৎস্যজীবীগণ ওমৎস্য খাতের বিভিন্ন অংশীজনরা বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে নৌ শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন।

মন্ত্রী বলেন, দেশের মৎস্য খাতকে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের দ্বিতীয় বৃহত্তম খাত হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা আমাদের লক্ষ্য। এজন্য বিশ্বের অন্যান্য দেশের চেয়ে উন্নত-সমৃদ্ধ মৎস্য খাত গড়ে তুলতে সরকার কাজ করছে। ইতোমধ্যে আমরা ইলিশসহ অন্যান্য মাছ উৎপাদনে বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি। স্বাস্থ্যসম্মত মাছ উৎপাদনের মাধ্যমে রপ্তানি আয় বৃদ্ধির পাশাপাশি মাছের বহুমুখী ব্যবহার বাড়াতে হবে। মাছ রপ্তানি বৃদ্ধি করা গেলে মাছ দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এ লক্ষ্য নিয়ে আমরা সামনে এগিয়ে যাচ্ছি।

এ সময় মন্ত্রী বলেন, মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণ ও উন্নয়নে মাছ ধরা নিষিদ্ধকালে যাতে কেউ মাছ ধরতে না পারে, মাছ বেড়ে উঠতে যাতে কেউ অসহযোগিতা করতে না পারে, বিদেশি রপ্তানির সময় মাছে বিষাক্ত কোন উপাদান যাতে কেউ মেশাতে না পারে সেজন্য সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। এক্ষেত্রে গণমাধ্যমের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

মন্ত্রী যোগ করেন, এবারের মৎস্য সপ্তাহের লক্ষ্য স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত কর্মসূচির সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমরাও স্মার্ট মৎস্য খাত বিনির্মাণ করতে চাই। এক্ষেত্রে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, মৎস্য অধিদপ্তর, বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট, মৎস্যজীবী, মৎস্যজীবীদের বিভিন্ন সংগঠন, নৌপুলিশ, নৌ বাহিনী, কোস্টগার্ড এমনকি গণমাধ্যম সম্মিলিতভাবে কাজ করছে।

শ ম রেজাউল করিম আরও বলেন, দেশে একসময় মাছের আকাল ছিল। এখন সেই বাংলাদেশে মাছে-ভাতে বাঙালির কৃষ্টি পরিপূর্ণ করেও ৫২ টি দেশে আমরা মাছ রপ্তানি করছি। মাছের গবেষণা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা দেশীয় বিলুপ্তপ্রায় ৩৯ প্রজাতির মাছ আমরা ফিরিয়ে এনেছি। দেশীয় মাছ সংরক্ষণে লাইভ জিন ব্যাংক করা হয়েছে যেখানে একশত প্রজাতির বেশি মাছ সংরক্ষণ করা হয়েছে। যে অঞ্চলে যে মাছ পাওয়া যাবে না সে অঞ্চলে জিন ব্যাংক থেকে মাছের পোনা নিয়ে অবমুক্ত করা হবে।

মন্ত্রী যোগ করেন, দেশের প্রান্তিক সীমা থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত মাছের উৎপাদন, বিপণন, বহুমুখী ব্যবহার, মাছের রপ্তানি বিষয়ে সরকার কাজ করছে। এসব কাজে জনগণকে সম্পৃক্ত করার প্রয়াসের একটি অংশ হিসেবে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহে নৌ শোভাযাত্রা আয়োজন করা হয়েছে। জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের কর্মসূচির মাধ্যমে মৎস্য খাতে যারা উৎপাদনে, বিপণনে প্রক্রয়াজাতকরণে, রপ্তানিতে সম্পৃক্ত তারা উৎসাহিত হবেন। শেখ হাসিনা সরকার তাদের পাশে আছে। মৎস্য খাত হবে বাংলাদেশের উন্নয়নের এক বিস্ময়কর সাফল্য। নৌ শোভাযাত্রায় ১৫ টি সুসজ্জিত নৌকা অংশগ্রহণ করে।

#

ইফতেখার/পাশা/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/২১১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ২৪৮

 

আগামীকাল শুরু হচ্ছে ‘৫ম বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব’

 

কলকাতা, ১১ শ্রাবণ (২৬ জুলাই):

বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এবং কলকাতাস্থ বাংলাদেশ উপ-হইকমিশনের ব্যবস্থাপনায় কলকাতার নন্দনে ২৯-৩১ জুলাই ২০২৩ ‘৫ম বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব’ অনুষ্ঠিত হবে। আগামীকাল ২৭ জুলাই এ উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান
মাহ্‌মুদ। সম্মানিত অতিথি হিসেবে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিদ্যালয় ও উচ্চশিক্ষা মন্ত্রী ব্রাত্য বসু এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক গৌতম ঘোষ উপস্থিত থাকবেন।

৫ম বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসবে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র জগৎ থেকে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত থাকবেন ফেরদৌস আহমেদ, দিলারা হানিফ পূর্ণিমা, অরুনা বিশ্বাস, অপু বিশ্বাস, মামুনুজ্জামান মামুন ও গৌতম সাহা।

কলকাতার ঐতিহাসিক প্রেক্ষাগৃহ নন্দন-১ ও ২-এ ২৯ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই ২০২৩ পর্যন্ত প্রতিদিন দুপুর ১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত চলচ্চিত্র উৎসব জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।

৫ম বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসবে Hasina: A Daughter's Tale, JK-1971, বীরকন্যা প্রীতিলতা, লালশাড়ি, গেরিলা, দামাল, পরাণ এবং গুনিন সহ মোট ২৪টি চলচ্চিত্র দেখানো হবে।

 

#

                              

রঞ্জন/পাশা/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৯৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর :  ২৪৯

 

শান্তিনিকেতনে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী 

 

ঢাকা, ১১ শ্রাবণ (২৬ জুলাই) :    

 

কলকাতায় পঞ্চম বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব উদ্বোধন করতে ভারত সফররত তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্মিত ‘বাংলাদেশ ভবন’ পরিদর্শন করেছেন।

 

আজ বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রতিষ্ঠিত শান্তিনিকেতনে পৌঁছলে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অশোক কুমার মাহাতো মন্ত্রী ড. হাছানকে স্বাগত জানান। তথ্যমন্ত্রীর সহধর্মিণী নুরান ফাতেমা তার সাথে ছিলেন। মন্ত্রী রেজিস্ট্রারের হাতে নৌকা স্মারক তুলে দেন।

 

রাজনীতি ও মন্ত্রিত্বের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি দীর্ঘদিন শিক্ষকতায় যুক্ত পরিবেশবিদ তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এ সময় বিশ্বভারতীর পাঠাগার পরিদর্শনে যান এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠক্রমসহ শিক্ষাদান বিষয়ে মতবিনিময় করেন। কলকাতায় বাংলাদেশ উপহাইকমিশনের প্রথম সচিব (প্রেস) রঞ্জন সেন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

 

বৃহস্পতিবার বিকেলে দক্ষিণ কলকাতার নন্দন ১ চলচ্চিত্র কেন্দ্রে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিদ্যালয় ও উচ্চশিক্ষা মন্ত্রী ব্রাত্য বসু এবং প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার গৌতম ঘোষকে সাথে নিয়ে পঞ্চম বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব উদ্বোধন করবেন সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।

 

বাংলাদেশের চলচ্চিত্র তারকা ফেরদৌস, পূর্ণিমা, অরুণা বিশ্বাস, নুসরাত ফারিয়া, অপু বিশ্বাস, মামুনুজ্জামান ও গৌতম সাহা এ উৎসবে যোগ দিচ্ছেন। ২৯ থেকে ৩১ জুলাই নন্দন ১ ও ২ হলে বাংলাদেশের ২৪টি সিনেমা প্রদর্শিত হবে।

 

উৎসব উদ্বোধনের আগে কলকাতা প্রেসক্লাবে ‘মিট দ্য প্রেস’ এবং ইন্দো বাংলা কাউন্সিল ফর কমার্শিয়াল অ্যান্ড কালচারাল কোলাবরেশন আয়োজিত সুশীল সমাজ প্রতিনিধিদের সাথে মতবিনিময়ে যোগ দেবেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহ্‌মুদ।

 

#

 

আকরাম/পাশা/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৩/২০১৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ২৪৭

 

রাষ্ট্রপতির সাথে ইথিওপিয়ায় মনোনীত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

 

ঢাকা, ১১ শ্রাবণ (২৬ জুলাই) :    

 

রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিনের সাথে আজ বঙ্গভবনে সাক্ষাৎ করেছেন ইথিওপিয়ায় মনোনীত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শিকদার বদিরুজ্জামান ।

 

সাক্ষাৎকালে নতুন রাষ্ট্রদূত দায়িত্ব পালনে রাষ্ট্রপতির সার্বিক সহযোগিতা ও দিকনির্দেশনা কামনা করেন।

 

রাষ্ট্রপতি এ সময় রাষ্ট্রদূতকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, বর্তমান বিশ্ব প্রেক্ষাপটে অর্থনৈতিক কূটনীতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, আফ্রিকার সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নের পাশাপাশি বাণিজ্য বিনিয়োগ সম্প্রসারণে ইথিওপিয়ায় বাংলাদেশের দূতাবাস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। এই অঞ্চলে এমন অনেক সম্ভাবনা আছে, যা কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ ও ইথিওপিয়া উভয় দেশ উপকৃত হতে পারে। তিনি রাষ্ট্রদূতকে এসব সম্ভাবনা কাজে লাগাতে নির্দেশনা দেন।

 

রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিবগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন ।

 

#

 

রাহাত/পাশা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২৩/১৯১৫ ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ২৪৫

বঙ্গবন্ধুই প্রথম বৃক্ষরোপণ অভিযান ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে কাজ শুরু করেন

                                                                                 --- পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী

বরিশাল, ১১ শ্রাবণ (২৬ জুলাই):

          পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক বলেছেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও  শিল্পায়ন ও নগরায়ন হচ্ছে। এর জন্য বৃক্ষ নিধন ও কৃষিজমি হ্রাস পাচ্ছে ফলে পরিবেশের ভারসাস্য নষ্ট হচ্ছে। আমাদের পরিবেশ রক্ষায় গাছপালার ভূমিকা অপরিসীম। প্রত্যেকটি প্রাণীই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে বৃক্ষের ওপর নির্ভরশীল। এ উপলব্ধি থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানই প্রথম সারা দেশে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে কাজ শুরু করেন। বঙ্গবন্ধু সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশের পরিবেশ রক্ষাসহ সোনার বাংলায় রূপান্তরের জন্য সকল কর্মকাণ্ডের সূচনা করেছিলেন।

          আজ নগরীর বঙ্গবন্ধু উদ্যানে বরিশাল ‘বিভাগীয় বৃক্ষ রোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলা-২০২৩’ উদ্বোধন করেন প্রতিমন্ত্রী । পরে শিল্পোকলা একাডেমিতে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এর আগে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।

          বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবাইকে ব্যাপকভাবে গাছ লাগানো জন্য বলেছেন। যে যেখানে পারেন, যেভাবে পারেন অন্তত তিনটি করে গাছ লাগান। তাও যদি না পারেন অন্তত একটি গাছ লাগান উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বৈশ্বিক উষ্ণতা বাড়ছে। ফলে পৃথিবীর উত্তর মেরুতে জমাটবাঁধা বরফ ক্রমে গলে যাচ্ছে। বরফগলা পানি সাগর-মহাসাগরে মিশবে এবং এই বরফ গলা চলতে থাকলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সমুদ্র উপকূলের অনেক এলাকা পানির নিচে চলে যেতে পারে। এর প্রভাবে শুধু যে দেশের উপকূলীয় অঞ্চলই ক্ষতিগ্রস্ত হবে তা-ই নয়, আরো অনেক ধরনের বিপদ আসবে।

          অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বরিশালের জেলা প্রশাসক শহিদুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার ওয়াহিদুল ইসলাম, উপ-পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) ড. মোহাঃ আব্দুল আউয়াল, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা এবং উপপরিচালক কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মোঃ মুরাদুল হাসান।

          পরে প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ বরিশাল জেলা শাখার দ্বাদশ সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান করেন।

#

গিয়াস/পাশা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৩/১৮৫৫ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ২৪৪

 

অর্থনৈতিক অগ্রগতির ফলে মানসম্মত অবকাঠামোগত কাজ গুরুত্ব পাচ্ছে

                                                                            --- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

ঢাকা, ১১ শ্রাবণ (২৬ জুলাই):

          স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশ পুনর্গঠনে নেমে বঙ্গবন্ধু মাত্র সাড়ে তিন বছরে ৯৪ ডলার মাথাপিছু আয় থেকে ২৭৭ ডলারে মাথাপিছু জিডিপি উন্নত করেছিলেন আর সামরিক শাসকেরা ২১ বছরে মাত্র ৫২ ডলার জিডিপি প্রবৃদ্ধি করেছিল দেশের। এ চিত্র থেকে বোঝা যায়, বাংলাদেশে কতটা পিছিয়ে পড়েছিল সামরিক নেতৃত্বের হাতে। ভৌগোলিক ছোট আয়তনের ঘনবসতিপূর্ণ একটি দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি থেমে যাওয়ার ফলে দেশের সমস্যা কঠিন থেকে কঠিনতর হয়েছে বলেও জানান মন্ত্রী।

          মন্ত্রী আজ মিরপুরে মিলিটারি ইনস্টিটিউট অভ্ সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি (এমআইএসটি)তে ‘এডভান্সেস ইন সিভিল ইনফ্রাস্ট্রাকচার এন্ড কন্সট্রাকশন মেটারিয়ালস’ শীর্ষক তিন দিনব্যাপী ২য় আন্তর্জাতিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। এতে বাংলাদেশসহ পৃথিবীর আরো ১০ টি দেশের বিশেষজ্ঞরা অংশগ্রহণ করেন।

          মন্ত্রী বলেন, খাদ্য ঘাটতির বাংলাদেশকে তিনি খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করে গড়ে তোলেন। তিনি বলেন, সমাজের সকল শ্রেণিপেশার মানুষকে একসাথে নিয়ে দেশের উন্নয়নে ঝাঁপিয়ে পড়েন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যার ফলে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের কাতারে শামিল হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছে।

          স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, বিগত ১৫ বছরে বাংলাদেশের মাথাপিছু জিডিপি ২৮০০ ডলারের বেশিতে উন্নীত করতে পেরেছেন শেখ হাসিনা, আজকের বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, শতভাগ বিদ্যুৎতায়নের দেশ। দেশের এই অর্থনৈতিক অগ্রগতির ফলেই আজকে আমরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে টেকসই ও মানসম্মত অবকাঠামো নির্মাণ বিষয়টি প্রাসঙ্গিকভাবে আলোচনা করছি উল্লেখ করেন মন্ত্রী।

          মন্ত্রী বলেন, একটি দেশের উন্নয়নে অবকাঠামোগত স্থাপনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়াররা এক্ষেত্রে অগ্রগামী ভূমিকা রাখেন। তিনি আরো বলেন, এ সম্মেলনের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা তাদের অর্জিত জ্ঞান বিনিময়ের মাধ্যমে নিজেরা যে রকম সমৃদ্ধ হবেন তেমনি বাংলাদেশের সিভিল ইঞ্জিনিয়াররাও সমৃদ্ধ হবেন বলে আমার বিশ্বাস।

          সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর এমিরেটাস ড. আইনুন নিশাত, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ ওয়াহিদুল ইসলাম, মেজর জেনারেল আবু সাঈদ মোঃ মাসুদ। এতে মূলবক্তা ছিলেন নিউজিল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অভ্ ক্যান্টারবেরির প্রফেসর গ্রেগরি ম্যাকরে।

#

 হেমায়েত/পাশা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৩/১৮৪০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ২৪৩

                                                                                                                                                                                                  

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ১১ শ্রাবণ (২৬ জুলাই) :    

 

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৩৮ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ৫ দশমিক ৪৮ শতাংশ। এ সময় ৬৯৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।                  

 

গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৬৯ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১১ হাজার ৯৩ জন।

 

#

 

সুলতানা/পাশা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২৩/১৭০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                               নম্বর : ২৪২

জলাভূমি সংরক্ষণ ও পুনরুদ্ধারে বাংলাদেশ কাজ করছে

  - পরিবেশমন্ত্রী


ঢাকা, ১১ শ্রাবণ (২৬ জুলাই) :

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, বর্তমান ও আগামী প্রজন্মের জন্য একটি টেকসই ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ জলাভূমির বাস্তুতন্ত্র সংরক্ষণ ও পুনরুদ্ধারে দৃঢ় প্রতিজ্ঞবদ্ধ হয়ে কাজ করছে।  সরকার মন্ট্রিলে গৃহীত কুনমিং-মন্ট্রিল গ্লোবাল বায়োডাইভারসিটি ফ্রেমওয়ার্কের সাথে সামঞ্জস্য রেখে বাংলাদেশের জাতীয় জীববৈচিত্র্য কৌশল ও কর্ম পরিকল্পনা (NBSAP) আপডেট করার জন্য কাজ করছে। সরকার ডেল্টা প্ল্যান ২১০০,  জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা ২০২৩-২০৫০, আপডেট করা NDC ২০২১, মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা ২০২২-২০৪১ তৈরি করেছে যা জলাভূমি সংরক্ষণ ও পুনরুদ্ধার এবং তাদের বাস্তুতন্ত্রের ব্যবহারকে উন্নীত করার ওপর জোর দেয়।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘ইকোসিস্টেম রেস্টোরেশন ইন দ্যা কনটেক্সট অব ক্লাইমেট অ্যান্ড আদার ভালনারেবিলিটি” বিষয়ক কনফারেন্স অন ইন্টারঅ্যাকশন অ্যান্ড কনফিডেন্স-বিল্ডিং মেজারস ইন এশিয়া (সিআইসিএ) কর্মশালার উদ্বোধন অধিবেশনে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন। আজ রাজধানীর পরিবেশ অধিদপ্তরে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

মন্ত্রী বলেন, জাতিসংঘের বাস্তুতন্ত্র পুনরুদ্ধার দশক ২০২১-২০৩০ এ জলাভূমি সংরক্ষণের জন্য সকল দেশকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। আমাদের অবশ্যই টেকসই পানি ব্যবস্থাপনা নীতি এবং অনুশীলনগুলি প্রচার করতে হবে যা পানির গুণমান উন্নত করতে, দূষণ কমাতে, আগ্রাসি বিদেশি প্রজাতির প্রতিরোধ এবং পরিচালনা করতে, স্বাদু পানির প্রজাতিগুলিকে টেকসই ব্যবহার করতে এবং মিঠাপানির ব্যবস্থার সংযোগ রক্ষা করতে জলাভূমির অবক্ষয়ের চালকদের মোকাবিলা করে৷

 

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরী।

  তুরস্ক, থাইল্যান্ড, কিরগিজস্তান, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত, শ্রীলঙ্কাসহ বিভিন্ন সিআইসিএ দেশের প্রতিনিধিত্বকারী নেতৃস্থানীয় বিশেষজ্ঞ এবং কর্মকর্তারা এ কার্যশালায় ভার্চ্যুয়ালি যোগদান করেন।


#

দীপংকর/রবি/রাসেল/কলি/মাসুম/২০২৩/১৫৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                 নম্বর : ২৪১

সুযোগ ও প্রশিক্ষণ পেলে তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠী বিভিন্ন পর্যায়ে নেতৃত্ব দিতে সক্ষম

                                                                                          - আইসিটি প্রতিমন্ত্রী                                                                                                                                                                     

ঢাকা, ১১ শ্রাবণ (২৬ জুলাই) :

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠী যথাযথ সুযোগ ও প্রশিক্ষণ পেলে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে নেতৃত্ব দিতে সক্ষম। আগামী দিনে প্রশাসন, বিচার বিভাগ, রাজনৈতিক অঙ্গনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীকে দেখা যাবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। 

প্রতিমন্ত্রী আজ বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল অডিটোরিয়ামে দেশের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী থার্ড জেন্ডার ও ট্রান্সজেন্ডারদের আইসিটি বিষয়ে দক্ষ করে তুলতে ‘আইসিটি প্রশিক্ষণ কোর্স’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

পলক বলেন, প্রত্যেককে সমান মর্যাদা দেয়ার মানসিকতা গড়ে তুলতে হবে। আইসিটি বিভাগের উদ্যোগে আগামী ২-৩ মাসের মধ্যে তৃতীয় লিঙ্গের জন্য স্মার্ট জব ফেয়ারের আয়োজন করা হবে। এই ফেয়ারে চাকরিদাতারা অন স্পট চাকরি দেবেন। আর অংশগ্রহণকারীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করে গড়ে তোলা হবে। ইতোমধ্যে আইসিটি বিভাগ ১২টি স্মার্ট কর্মসংস্থান মেলা করেছে। ঢাকাসহ পর্যায়ক্রমে ৬৪ জেলাতেই হবে। তিনি আরো বলেন, স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদী প্রশিক্ষণ দেয়ার লক্ষ্যে  কোডার্স ট্রাস্ট এর মাধ্যমে ৫৫ কোটি টাকার একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। এর মাধ্যমে তৃতীয় লিঙ্গের ৫ হাজার মানুষকে প্

2023-07-26-16-56-e9248ab93d87c4d3618d8e09b1b3c657.docx