তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩০৮০
বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর অভিনন্দন
ঢাকা, ১৬ই আশ্বিন (পয়লা অক্টোবর) :
বাংলাদেশ-আফগানিসত্মান রকেট সিরিজ জয় করায় বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. বীরেন শিকদার।
আজ বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে পাঠানো এক অভিনন্দন বার্তায় ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী দলের সকল খেলোয়াড়, কোচ, কর্মকর্তা ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে অভিনন্দন জানান।
#
শফিকুল/আফরাজ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/২১৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩০৭৯
জঙ্গি রম্নখতে নারীদের সংঘবদ্ধ হওয়ার আহ্বান তথ্যমন্ত্রীর
ঢাকা, ১৬ই আশ্বিন (পয়লা অক্টোবর) :
জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের বিরম্নদ্ধে সংঘবদ্ধ ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে নারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর গুলশানে একটি সম্মেলন হলে রোটারী আনত্মর্জাতিক ক্লাবের নারী সংগঠন ‘ইনার হুইল’-এর বাংলাদেশ বিভাগের ডিস্ট্রিক্ট ৩৪৫ আয়োজিত র্যালিতে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ আহ্বান জানান।
মন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে নারীদেরকে সমাজ ও প্রতিটি পরিবারের অনত্মর্নিহিত চালিকাশক্তি হিসেবে উলেস্নখ করে বলেন, দারিদ্র্য, জলবায়ু পরিবর্তন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, টেকসই উন্নয়ন ও জঙ্গি-সন্ত্রাসের যে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বর্তমান বিশ্ব কাজ করছে, নারীদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ছাড়া তাতে সফলতা সম্ভব নয়।
তিনি বলেন, জঙ্গি বা সন্ত্রাসের কুপ্রভাব থেকে সমাজকে মুক্ত রাখতে এবং জঙ্গিবিরোধী চেতনাকে এগিয়ে নিয়ে শানিত্ম প্রতিষ্ঠায় আজ নারীর অগ্রণী ভূমিকাই সমাজের প্রত্যাশা।
‘সৃষ্টি সুখের উলস্নাসে’ মূলমন্ত্রকে সামনে রেখে এ আয়োজনে ডিস্ট্রিক্ট ৩৪৫-এর প্রেসিডেন্ট লাভলী বায়েজীদের সভাপতিত্বে সংগীতজ্ঞ ফেরদৌসী রহমান, সংগঠনের ন্যাশনাল রিপ্রেজেন্টেটিভ হুসনে আরা চৌধুরী এবং ইনার হুইলের সর্বোচ্চ খেতাব মার্গারেট গোল্ডিং পুরস্কারপ্রাপ্ত সদস্য দিলরম্নবা রহমান বক্তব্য রাখেন।
#
আকরাম/আফরাজ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/২১০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩০৭৮
সুজানগর উপজেলা চেয়ারম্যানের মৃত্যুতে ভূমিমন্ত্রীর শোক
ঢাকা, ১৬ই আশ্বিন (পয়লা অক্টোবর) :
পাবনা জেলার সুজানগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সুজানগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আবুল কাশেমের মৃত্যুতে ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
মন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে অনুসরণ করে মরহুম আবুল কাশেম বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্মী হিসেবে জনস্বার্থে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। তাঁর কর্মজীবন ও ত্যাগ পাবনাবাসী শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ রাখবে।
মন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
#
রেজুয়ান/আফরাজ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৬/২০২২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩০৭৭
মেয়ে শিশুদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় সরকার কর্মসূচি গ্রহণ করেছে
-- প্রাথমিক ও গণশিড়্গা মন্ত্রী
ঢাকা, ১৬ই আশ্বিন (পয়লা অক্টোবর) :
প্রাথমিক ও গণশিড়্গা মন্ত্রী মোসত্মাফিজুর রহমান বলেছেন, বর্তমান সরকার মেয়ে শিশুদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। শিড়্গা ও স্বাস'্য উন্নয়নের পাশাপাশি বাল্যবিবাহ, পরিবারে অসম খাদ্য বণ্টন, শিশুশ্রম রোধে জনগণকে সচেতন করে গড়ে তুলতে হবে।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর শেরে বাংলানগরে এলজিইডি ভবন মিলনায়তনে ‘মীনা দিবস ২০১৬’ উদ্যাপন উপলড়্গে আয়োজিত আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, মীনা একটি জনপ্রিয় কার্টুন চরিত্র। এ চরিত্রটি সমাজে বিদ্যমান নারী-পুরম্নষ বৈষম্য ও শিশু অধিকার বিষয়ে নেতিবাচক কর্মকা- পরিহারের জন্য সমাজের সকলকে উৎসাহিত করে থাকে। মীনা চরিত্রটি পরিবারে অসম খাদ্য বণ্টন, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে জনসচেতনতা গড়ে তুলতে গুরম্নত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। মীনা শিশুকে বিদ্যালয়ে আসতে সচেতন ও উৎসাহিত করে, যার মাধ্যমে সর্বসাধারণের মাঝে শিড়্গার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হয়।
মন্ত্রী বলেন, টেকসই উন্নয়ন লড়্গ্যমাত্রা (এসডিজি) গ্রহণ করা হয়েছে যার ১৭টি লড়্গ্যমাত্রার মধ্যে শিড়্গার ক্রম চতুর্র্থ। এসডিজি বাসত্মবায়নে মানসম্মত শিড়্গার বিকল্প নেই। একটি সমৃদ্ধ জাতি গড়তে হলে বাংলাদেশের বিপুল জনগোষ্ঠীকে সম্পদে পরিণত করতে হবে। আর তা হবে মানসম্মত শিড়্গা নিশ্চিত করার মাধ্যমে। এ লড়্গ্য অর্জনে সরকার শিড়্গকসহ প্রাথমিক শিড়্গার সাথে সংশিস্নষ্ট সকল কর্মকর্তাদের দেশে-বিদেশে প্রশিড়্গণের ব্যবস'া করে যাচ্ছে। তাই জাতীয় লড়্গ্যমাত্রা, আনত্মর্জাতিক অঙ্গীকার এবং ঘোষিত ভিশন ২০২১ ও ভিশন ২০৪১ বাসত্মবায়ন করতে হলে সততা ও দড়্গতার সাথে নিজ নিজ অবস'ান থেকে দায়িত্ব পালন করতে হবে। এ মানসম্মত শিড়্গা বাসত্মবায়নে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ আছে। বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলবর্তী জেলাসমূহে প্রায় সারা বছরই প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত হানে। এ ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রত্যড়্গ ও পরোড়্গ প্রভাব বিদ্যালয়ে এসে পড়ায় বিদ্যালয়ের স্বাভাবিক পাঠদানে বিঘ্ন সৃষ্টি হয় এবং শিশুদের পড়ালেখায় ধারাবাহিকতা বাধাগ্রসত্ম হয়। দুর্যোগ বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি ও মানসম্মত শিড়্গা নিশ্চিত করার লড়্গ্যে দুর্যোগকালীন পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখার প্রয়োজনে দুর্যোগ মোকাবিলা এবং মানসম্মত শিড়্গাকে মূল প্রতিপাদ্য নির্বাচন করে এ বছরের মীনা দিবসের সেস্নাগান নির্ধারিত হয়েছে- ‘ঝড়ঝঞ্ঝা বন্যায় পাঠ বন্ধ নয়, মানসম্মত শিড়্গায় জাতি ধন্য হয়’ যা সময়োপযোগী ও তাৎপর্যপূর্ণ।
প্রাথমিক শিড়্গা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে প্রাথমিক ও গণশিড়্গা মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মোহাম্মদ আসিফ-উজ-জামান, বিশিষ্ট কার্টুনিস্ট মোসত্মফা মনোয়ার এবং ইউনিসেফ বাংলাদেশ কান্ট্রি অফিসের প্রতিনিধি এডোয়ার্ড বেগবিদার বক্তৃতা করেন।
উপসি'ত শিশুদের অংশগ্রহণে মীনা বিষয়ক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ পাপেট শো ও মাপেট শো’র আয়োজন করা হয়। এছাড়া প্রতিবছরের ন্যায় এ দিবসে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে শিশু শিড়্গার্থীদের নিয়ে র্যালি, মীনা বিষয়ক রচনা প্রতিযোগিতা, চিত্রাঙ্কন, যেমন খুশী তেমন সাজো ইত্যাদি কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।
#
রবীন্দ্রনাথ/আফরাজ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৯০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩০৭৬
আগামীকাল জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা
ঢাকা, ১৬ই আশ্বিন (পয়লা অক্টোবর) :
১৪৩৮ হিজরি সনের মুহাররম মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা এবং এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে আগামীকাল ২রা অক্টোবর সন্ধ্যা ৬টা ২০মিনিটে (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির এক সভা অনুষ্ঠিত হবে।
সভায় সভাপতিত্ব করবেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রী ও জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ মতিউর রহমান।
বাংলাদেশের আকাশে কোথাও পবিত্র মুহাররম মাসের চাঁদ দেখা গেলে তা নিম্নোক্ত টেলিফোন ও ফ্যাক্স নম্বরে অথবা অন্য কোনো উপায়ে জানানোর জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
টেলিফোন নম্বর: ৯৫৫৯৪৯৩, ৯৫৫৯৬৪৩, ৯৫৫৫৯৪৭, ৯৫৫৬৪০৭ ও ৯৫৫৮৩৩৭।
ফ্যাক্স নম্বর: ৯৫৬৩৩৯৭ ও ৯৫৫৫৯৫১।
#
নিজাম/আফরাজ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৬/১৮১৭ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩০৭৫
শিশুরা জাতীয় স¤পদ
---মেহের আফরোজ চুমকি
ঢাকা, ১৬ই আশ্বিন ( পয়লা অক্টোবর) :
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন, শিশুরা জাতীয় স¤পদ, এই সম্পদের যতœ নেয়া সকলের দায়িত্ব ও কর্তব্য। যারা শিশু নির্যাতন করে তারা জাতীয় শত্রু। তারা কোনভাবেই রেহাই পাবে না। প্রতিমন্ত্রী বলেন, সুবিধাবঞ্চিত ও পথশিশুদের উন্নয়নে সরকার ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। একটি শিশুও পথে থাকবে না এটাই প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ। প্রধানমন্ত্রীর এই নির্দেশ বাস্তবায়নে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় কাজ করছে। এই বিষয়ে সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন।
প্রতিমন্ত্রী আজ বিশ্ব শিশু দিবস এবং শিশু অধিকার সপ্তাহ ২০১৬ উদ্যাপন উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠে সুবিধাবঞ্চিত এবং পথশিশুদের সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পথশিশু পুনর্বাসন কার্যক্রম, বাংলাদেশ শিশু একাডেমি এবং সংশ্লিষ্ট বেসরকারি সংস্থাসমূহের যৌথ উদ্যোগে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাছিমা বেগমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন পথশিশু পুনর্বাসন কার্যক্রমের পরিচালক ড. আবুল হোসেন। সমাবেশে সুবিধাবঞ্চিত এবং পথশিশুদের জন্য দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন বাংলাদেশ শিশু একাডেমির চেয়ারম্যান সেলিনা হোসেন এবং ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ শিশু একাডেমির পরিচালক মো. মোশাররফ হোসেন, স্ট্রিট চিলড্রেন অ্যাকটিভিস্ট নেটওয়ার্কের সভাপতি মো. রেজাউল করিম এবং ডন ফোরামের চেয়াপার্সন মো. মাহবুবুল হক।
সমাবেশে বিপুলসংখ্যক পথশিশু অংশগ্রহণ করে এবং দিনব্যাপী সুবিধাবঞ্চিত ও পথশিশুরা বিভিন্ন মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা উপস্থাপন করে। তারা দেশাত্মবোধক গান ও দলীয় নৃত্য পরিবেশন করে।
পরে প্রতিমন্ত্রী অংশগ্রহণকারী শিশুদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।
#
খায়ের/আফরাজ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৬/ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩০৭৪
মাহাত্মা গান্ধীর জন্মজয়নত্মী উপলড়্গে আলোচনাসভা
ঢাকা, ১৬ই আশ্বিন (পয়লা অক্টোবর) :
পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুসত্মফা কামাল বলেছেন, বাংলাদেশের উন্নয়ন সফলতার জাদুর কাঠি হচ্ছে কর্মড়্গম তরম্নণ জনগোষ্ঠী। একটি জাতির এগিয়ে যাওয়ার অন্যতম উপাদান হচ্ছে মানবসম্পদ। মানবসম্পদ উন্নয়নে যথাযথ পরিকল্পনার ফলে দেশে শতকরা ৯৮ ভাগ ছেলেমেয়ে স্কুলমুখী হয়েছে। শতকরা ১০ ভাগ তরম্নণ কারিগরি শিড়্গা গ্রহণ করছে, যা গত ৮ বছর আগেও শতকরা একভাগেরও কম ছিল। মানবসম্পদ উন্নয়নে বিদ্যমান ব্যবস'া অব্যাহত থাকলে ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতির দেশ।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় গান্ধী আশ্রম ট্রাস্ট আয়োজিত মহাত্মা গান্ধীর ১৪৭তম জন্মজয়নত্মী এবং সমাজ পরিবর্তনে যুবসমাজের ভূমিকা ও গান্ধী দর্শন শীর্ষক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
গান্ধী আশ্রম ট্রাস্টের সভাপতি ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বাংলাদেশে ভারতের হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলা (ঐধৎংয ঠধৎফযধহ ঝযৎরহমষধ), বাংলাদেশে ব্রিটিশ হাইকমিশনার অ্যালিসন বেস্নক (অষরংড়হ ইষধশব) এবং ইউএনডিপি বাংলাদেশ অফিসের কান্ট্রি ডিরেক্টর নিক বেরেসফোর্ড (ঘরপশ নবৎবংভড়ৎফ) বক্তৃতা করেন।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, গান্ধী ছিলেন একজন মহান দার্শনিক। তিনি নারীর ড়্গমতায়ন, শিড়্গা বিসত্মার এবং দারিদ্র্যবিমোচনে সমাজের অবহেলিত ও বঞ্চিত শ্রেণির মানুষদের সাথে নিয়ে অহিংস সংগ্রাম করেছেন। তিনি প্রায় শত বছর আগে উপলব্ধি করেছিলেন, মানবসম্পদ উন্নয়ন ছাড়া জাতীয় উন্নয়ন সম্ভব নয়। তিনি উদাহরণ দিয়ে বলেন, গান্ধী নিজের হাতে চরকা দিয়ে কাপড় বুনে কুমিলস্নায় খাদি শিল্পের যে যাত্রা শুরম্ন করেছিলেন তা মানবসম্পদ উন্নয়নে অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে কাজ করছে। পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, আমাদের ২ কোটি ৯০ লাখ কর্মড়্গম বেকার মানুষের কর্মসংস'ান সৃষ্টি করা আমাদের সবচেয়ে বড় কাজ। সরকারের পরিকল্পনা হচ্ছে দেশের প্রতিটি মানুষকে উন্নয়নের মূল স্রোতধারায় সম্পৃক্ত করা।
#
শেফায়েত/আফরাজ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৭০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩০৭৩
চার দিনের সফরে ইরান গেলেন শিল্পমন্ত্রী
ঢাকা, ১৬ই আশ্বিন ( পয়লা অক্টোবর) :
শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু আজ চার দিনের সরকারি সফরে ইরানের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন। ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান সরকারের শিল্প, খনি ও বাণিজ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ রেজা নেমাতজাদেহ’র আমন্ত্রণে তিনি এ সফরে গেছেন।
শিল্পখাতে উন্নয়নের লক্ষ্যে ইরানের সাথে অভিজ্ঞতা ও কারিগরি দক্ষতা বিনিময়ের ক্ষেত্র চিহ্নিত করা এ সফরের অন্যতম লক্ষ্য। সফরকালে তিনি চার সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন। প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন : বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন (বিসিআইসি)-এর চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইকবাল, ফেডারেশন অভ্ বাংলাদেশ চেম্বার অভ্ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) পরিচালক মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন এবং শিল্পমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব এফ এম মাহমুদ।
চার দিনের এ সফরে শিল্পমন্ত্রী ইরানের উপরাষ্ট্রপতি, শিল্প, খনি ও বাণিজ্যমন্ত্রী, কৃষিমন্ত্রী এবং ইস্পাহান প্রদেশের গভর্ণর জেনারেলের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন। এছাড়া, তিনি ইরান চেম্বার অভ্ কমার্সের প্রেসিডেন্ট এবং ইস্পাহানের স্থানীয় শিল্প উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীদের সাথে মতবিনিময় করবেন।
শিল্পমন্ত্রীর ৫ অক্টোবর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
#
জলিল/আফরাজ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৬/১৭৪৯ ঘণ্টা
Handout Number: 3072
Prime Minister's message on National Productivity Day
Dhaka, 16th Ashwin (1st October):
Prime Minister Sheikh Hasina has given the following message on the occasion of the 'National Productivity Day-2016' on 2nd October :
"I am happy to know that National Productivity Organization (NPO) is going to observe the 'National Productivity Day' on 02 October, 2016. I would like to extend my heartiest congratulations to all concerned on this occasion.
Productivity is a significant aspect of the country's socio-economic development. It is the key to improving people's livelihood. Productivity is an inevitable factor in order to implement the government's Vision 2021 and 2041. There is no alternative but to enhance the productivity to face the challenges for sustainable development goals. For this reason, awareness on productivity among the mass people is required.
I hope that people from all walks of life will continue the trend of productivity development by observing the day. The productivity campaign will be boosted up further through the program.
I wish the 'National Productivity Day- 2016' a grand success.
Joi Bangla, Joi Bangabandhu
May Bangladesh Live Forever."
#
Najrul/Afraz/Sanjib/Rezaul/2016/1736 hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩০৭১
জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ১৬ই আশ্বিন (১ অক্টোবর):
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল ২রা অক্টোবর জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও) এর উদ্যোগে ২রা অক্টোবর, ২০১৬ জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস উদ্যাপিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি।
উৎপাদনশীলতা দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। জনগণের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের চাবিকাঠি। সরকারের রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ বাস্তবায়নে এটি এক অপরিহার্য উপাদান। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় উৎপাদনশীলতা উন্নয়নের কোনো বিকল্প নেই। এজন্য সর্বস্তরের জনগণের মাঝে এ বিষয়ে সচেতনতাবোধ সৃষ্টি করা প্রয়োজন।
আমি আশা করি, দিবসটি পালনের মাধ্যমে সর্বস্তরের জনগণ উৎপাদনশীলতা উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সচেষ্ট হবে এবং উৎপাদনশীলতা আন্দোলন আরো বেগবান হবে।
আমি ‘জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস-২০১৬’- এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
নজরুল/আফরাজ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৬/১৬১৩ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩০৭০
জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ১৬ই আশ্বিন (পয়লা অক্টোবর) :
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ আগামীকাল ২রা অক্টোবর জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
‘‘শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও) দেশব্যাপী ‘জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস’ উদ্যাপন করছে জেনে আমি আনন্দিত। বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে এটি একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ।
জাতীয় অর্থনীতিতে উৎপাদনশীলতার গুরুত্ব অপরিসীম। উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি জিডিপি’র প্রবৃদ্ধিসহ উৎপাদন, সঞ্চয়, বিনিয়োগ, কর্মসংস্থানের পাশাপাশি দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে বিপুল অবদান রাখে। তাই দেশে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও টেকসই প্রবৃদ্ধির জন্য কৃষি, শিল্প, সেবাসহ সকল সেক্টরে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির কোন বিকল্প নেই। প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে টিকে থাকতে হলে প্রতিটি উৎপাদনশীল খাতে উৎকর্ষ সাধন করতে হবে। উৎপাদনের সকল স্তরে পণ্যের গুণগতমান নিশ্চিত করতে হবে। এ লক্ষ্য অর্জনে এনপিও শিল্প ও সেবাখাতের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির জন্য প্রশিক্ষণ, উদ্বুদ্ধকরণ কর্মসূচি ও গবেষণা কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। আমি আশা করি দেশের শিল্প ও সেবাখাতে নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট সকলে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে অবদান রাখবেন।
সরকার ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্য-আয়ের দেশে এবং ২০৪১ সালে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করতে বদ্ধপরিকর। সে লক্ষ্যে দেশের সকল সেক্টরে উন্নয়ন বেগবান করার পাশাপাশি উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি আবশ্যক। উৎপাদনশীলতা দিবসের কর্মসূচি এ ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে আমি আশা করি।
আমি জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস ২০১৬ উদ্যাপনের সার্বিক সাফল্য কামনা করি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#
মাহমুদুল/আফরাজ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৬/১৭৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩০৬৯
আনত্মর্জাতিক প্রবীণ দিবস উপলড়্গে আলোচনাসভা
ঢাকা, ১৬ই আশ্বিন (পয়লা অক্টোবর):
আনত্মর্জাতিক প্রবীণ দিবস ২০১৬ উপলড়্গে আজ সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে বর্ণাঢ্য র্যালি এবং আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। সকালে ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবসি'ত প্রবীণ হিতৈষী সংঘের সামনে থেকে র্যালিটি বের হয় এবং সমাজসেবা অধিদপ্তরে শেষ হয়। র্যালি শেষে সমাজসেবা অধিদপ্তরের মিলনায়তনে আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী নুরম্নজ্জামান আহমেদ এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব চৌধুরী মো. বাবুল হাসান উপসি'ত ছিলেন। সভাপতিত্ব করেন সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক গাজী মোহাম্মদ নূরম্নল কবির।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী বলেন, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি প্রদানের মাধ্যমে প্রবীণদের সম্মানকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে বর্তমান সরকার। তিনি এসময় প্রবীণদের জন্য যানবাহনে যাতায়াতের সময় পৃথক আসন সংরড়্গণের এবং রাষ্ট্রীয় সেবামূলক প্রতিষ্ঠানে তাদের জন্য বিশেষ ব্যবস'া রাখার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে বলেও জানান।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, সরকার প্রবীণদের কল্যাণে প্রবীণবান্ধব বিভিন্ন কর্মসূচি ও উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ইতোমধ্যে জাতীয় প্রবীণ নীতিমালা প্রণীত হয়েছে। বয়স্ক ভাতা প্রাপ্তির সংখ্যা ও টাকার পরিমাণ বৃদ্ধি করা হয়েছে। প্রবীণদের মানসিক প্রশানিত্মর জন্য সরকারি শিশু পরিবারে কড়্গ বরাদ্দকরণের কাজ চলছে এবং অবসরপ্রাপ্ত প্রবীণদের মধ্যে কর্মড়্গমদের কাজে লাগানোর চিনত্মাভাবনা করছে সরকার।
#
কামরম্নল/আফরাজ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৬/১৭১০ ঘণ্টা