তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৯৯
বাংলাদেশ দূতাবাস আম্মান, জর্ডান ও ঢাকা চেম্বার অভ্ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি
একসাথে কাজ করার লক্ষ্যে কর্মকৌশল নির্ধারণ
ঢাকা, ১২ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) :
বাংলাদেশ দূতাবাস আম্মান, জর্ডান আগামী দিনগুলোতে জর্ডানে বাংলাদেশের বাণিজ্য সম্পর্ক জোরদার করার জন্য দূতাবাসের অর্থনৈতিক কূটনীতির আলোকে যৌথভাবে কাজ করার জন্য ঢাকা চেম্বার অভ্ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) এর সাথে একটি ভার্চুয়াল সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় জর্ডানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত নাহিদা সোবহান, ঢাকা চেম্বারের সভাপতি রিজওয়ান রাহমান, বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা (প্রথম সচিব) মোঃ বশির এবং বাংলাদেশ দূতাবাস ও ডিসিসিআই’র সংশ্লিষ্ট কর্মকতাবৃন্দ যোগদান করেন। এ সভায় বাংলাদেশ দূতাবাস এবং ঢাকা চেম্বার অভ্ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি একসাথে কাজ করার জন্য এক মত পোষণ করে অভিন্ন কৌশল নির্ধারণ করে। ডিসিসিআই’র পক্ষ থেকে একটি অনলাইন প্রশিক্ষণের প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে এই সভা আয়োজন করা হয়।
রাষ্ট্রদূত স্বাগত বক্তব্যে বলেন, অর্থনৈতিক কূটনীতিকে বেগবান করার জন্য বাংলাদেশ দূতাবাস নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। মুজিববর্ষ এভং বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদ্যাপনকে সামনে রেখে দূতাবাস জর্ডান সরকারে সাথে বিভিন্ন সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় সভার আয়োজন করছে, যেখানে দু’দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ককে গতিশীল করার ওপর জোর দিচ্ছে। তিনি উল্লেখ করেন, অর্থনৈতিক কূটনীতিকে জোরদার ও সফল করার জন্য বেসরকারীখাতের অবদান খুবই জরুরি। রাষ্ট্রদূত আরো জানান, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাজারে সকল পণ্য রপ্তানিতে জর্ডান শুল্ক মুক্ত সুবিধা পেয়ে থাকে। তিনি বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের এ সুযোগ গ্রহণের লক্ষ্যে জর্ডানে আরো বেশি হারে বিনিয়োগের আহ্বান জানান।
ঢাকা চেম্বার অভ্ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি সভাপতি রিজওয়ান রাহমান বলেন, ঢাকা চেম্বার ইতোমধ্যে প্রথমবারের মতো ‘ডিসিসিআই বিজনেস কনক্লেভ’-এর আয়োজন করেছে, যেখানে বাংলাদেশ-সহ ১০টি দেশের উদ্যোক্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন এবং আগামীতে এ ধরনের আয়োজনে জর্ডানের উদ্যোক্তাদের অংশগ্রহণের বিষয়ে দূতাবাসের সহযোগিতা কামনা করেন।
ডিসিসিআইয়ের সভাপতি কোভিডজনিত পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসলে জর্ডানে বিনিয়োগ সম্ভাবনাময় খাতে বিনিয়োগের লক্ষ্যে ঢাকা চেম্বার হতে একটি বাণিজ্য প্রতিনিধিদল প্রেরণে দূতাবাসকে সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদানের প্রস্তাব করেন। এছাড়া তিনি দু’দেশের সাংষ্কৃতিক কর্মকাণ্ড বিনিময়ের ওপর জোর দিয়ে বলেন, অর্থনৈতিক সহযোগিতার পাশাপাশি দু’দেশের মধ্যকার সাংষ্কৃতিক বন্ধন আরো সুদৃঢ় করা সম্ভব হলে তা ব্যবসায়িক কার্যক্রম সম্প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ ভমিকা রাখতে সক্ষম হবে। ডিসিসিআই সভাপতি জানান, মুজিববর্ষ উদ্যাপনকে সামনে রেখে ডিসিসিআই-এর পক্ষ হতে এ বছর প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ‘ডিসিসিআই ইনভেস্টমেন্ট সামিট’ আয়োজন করো হবে।
বাংলাদেশ দূতাবাস আম্মান, জর্ডান ও ঢাকা চেম্বার অভ্ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি-এর যৌথ উদ্যোগে জর্ডানে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য উদ্যোক্তা তৈরির লক্ষ্যে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কোর্স আয়োজন করা হবে। ডিসিসিআই কর্তৃক আগ্রহী জর্ডানের নাগরিকদের জন্যও একই ধরনের কর্মশালার আয়োজনের বিষয়ে ঐক্যমত পোষাণ করা হয়। উক্ত জুম সভায় মুজিববর্ষ ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০তম বর্ষের বিভিন্ন উদ্যাপনে বাংলাদেশ দূতাবাস, আম্মান, জর্ডান ও ডিসিসিআই একসাথে কাজ করার বিষয়েও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
#
আনোয়ার/নাইচ/রফিকুল/সেলিম/২০২১/২২৪৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৯৮তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৯৭
চাল আমদানির ফলে বর্তমানে চালের বাজার স্থিতিশীল
-- কৃষিমন্ত্রী
ঢাকা, ১২ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) :
চাল আমদানির ফলে চালের বাজার স্থিতিশীল অবস্থায় এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী
ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, এবছর চাল, পেঁয়াজ ও আলু- এই তিনটির দাম বেশি ছিল। সরকার দাম কমানো ও বাজার স্থিতিশীল রাখতে অনেকগুলো পদক্ষেপ গ্রহণ করে। চালের দাম কমাতে আমদানি শুল্ক কমিয়ে ২৫ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। ফলে চালের বাজার স্থিতিশীল অবস্থায় এসেছে।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি) মিলনায়তনে বাংলাদেশে চাল, আলু ও পেঁয়াজের মূল্য বৃদ্ধির কারণ উদঘাটনে গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন বিষয়ক জাতীয় কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল আয়োজিত এ কর্মশালায় ‘বাংলাদেশ চাল, আলু ও পেঁয়াজের প্রাপ্যতা ও দামের অস্থিরতা: একটি আন্তঃপ্রাতিষ্ঠানিক গবেষণা প্রতিবেদন-২০২০’ উপস্থাপন করা হয়।
মন্ত্রী বলেন, লাগাতার বন্যার কারণে আউশ ও আমন চালের উৎপাদন কম হয়েছে। অন্যদিকে, সরকারিভাবে ধান চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হওয়া ও সরকারি খাদ্যগুদামে পর্যাপ্ত মজুত না থাকায় মিলমালিক ও পাইকাররা সুযোগ নিয়েছে। তারা বাজারের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। এটি ভবিষ্যতে যাতে না হয় সেজন্য আগামী বোরো মৌসুমে ধান-চাল কেনার লক্ষ্যমাত্রা পূরণে সব ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। চাল কিনে সরকারি মজুত বাড়ানো হবে যাতে বাজার সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকে।
উৎপাদন বাড়াতে না পারলে কোন পণ্যেরই বাজার স্থিতিশীল থাকবে না উল্লেখ করে মন্ত্রী আরো বলেন, চাল, আলু ও পেঁয়াজের উৎপাদন আরো বাড়াতে কার্যক্রম চলছে। চালের উৎপাদন বাড়াতে ব্রি-৮৭ ও বিনা -১৬ জাতের ধান চাষে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। আর পেঁয়াজে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে রোডম্যাপ প্রণয়ন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, কৃষি মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা মোতাবেক বিএআরসির বাস্তবায়ন ও কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশন (কেজিএফ) অর্থায়নে চাল, আলু ও পেঁয়াজ ইত্যাদির দাম বৃদ্ধির কারণ উদঘাটনের জন্য তিনটি স্টাডি টিমের মাধ্যমে জরিপ পরিচালনা করা হয়। ধান/চাল বিষয়ক গবেষণার ক্ষেত্রে নওগাঁ, শেরপুর, কুমিল্লা ও ঢাকা জেলা, আলুর ক্ষেত্রে মুন্সিগঞ্জ, বগুড়া, রংপুর ও ঢাকা জেলা এবং পেঁয়াজের ক্ষেত্রে ফরিদপুর, নাটোর, পাবনা ও ঢাকা জেলায় জরিপ পরিচালনা করা হয়।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে কৃষিসচিব মোঃ মেসবাহুল ইসলাম বক্তব্য রাখেন। বিএআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ারের সভাপতিত্বে ইউজিভির উপাচার্য ও স্টাডি টিমের কোঅরডিনেটর অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম, বিএআরসির সদস্য পরিচালক ড. মোশাররফ উদ্দিন মোল্লা প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
#
কামরুল/রোকসানা/তারিক/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/২০৪০ ঘণ্টা
ভ্যাকসিন নিয়ে গুজব সৃষ্টিকারীদের কোনো দেশপ্রেম নেই
-- স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ১২ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) :
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, দেশে যখন ভ্যাকসিন আসেনি তখন কিছু সমালোচনাকারী সরকার ভ্যাকসিন আনতে পারবে কিনা সেগুলো নিয়ে সমালোচনা করেছে। আলোচনা হয়েছে যখন দেশে ৭০ লাখ ভ্যাকসিন ইতোমধ্যেই নিয়ে এসেছে। তখন কিছু সমালোচনাকারী এই ভ্যাকসিন বিরুদ্ধে মিথ্যা গুজব ছড়িয়ে দিচ্ছে যাতে মানুষ দেহে ভ্যাকসিন গ্রহণ না করে। এই ভ্যাকসিন ইউকে, ভারত-সহ অনেক দেশেই পরীক্ষিত হয়েছে। কোভিড-১৯ এর সকল ভ্যাকসিনের তুলনায় অক্সফোর্ডের এই ভ্যাকসিন বেশি নিরাপদ। দেশ থেকে ভাইরাস মুক্ত করতে হলে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করতে হবে। সেখানে যদি বাধা দেয়া হয়, গুজব ছড়িয়ে দিয়ে মানুষদের ভুল বুঝানো হয় তাহলে এই মহামারি দেশ থেকে চলে যেতে আরো বেশি সময় নিবে। কাজেই এই ভ্যাকসিন প্রয়োগ নিয়ে রাজনীতি না করাই ভালো হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
আজ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী জানান, ভ্যাকসিন প্রদান প্রক্রিয়াটির সবকিছুই করা হচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা বা গাইডলাইন অনুযায়ী। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী স্বাস্থ্যসেবায় যুক্তদের আগে ভ্যাকসিন দিতে হবে বলা আছে। সরকার সেভাবেই কাজ করে যাচ্ছে।
এর আগে মন্ত্রী কুর্মিটোলা হাসপাতালে আগামীকাল প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন কার্যক্রম উদ্বোধন উপলক্ষে কার্যক্রমের প্রস্ততি পরিদর্শন করেন। এরপর সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন কার্যক্রমও পরিদর্শন করেন তিনি।
উল্লেখ্য, আগামীকাল ২৭ জানুয়ারি বিকাল ৩ঃ৩০ টায় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রদান কর্মসূচির উদ্বোধন উপলক্ষে শুধু কুর্মিটোলা হাসপাতালে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন দেয়া হবে। কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল, বিএসএমএমইউ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, মুগদা হাসপাতালে আগামী পরশু ২৮ জানুয়ারি থেকে ভ্যাকসিন দেয়া হবে। ভ্যাকসিন প্রয়োগের পর কোনোরকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিলে তার জন্য প্রতিটি হাসপাতালেই আলাদাভাবে চিকিৎসা সেবা ব্যবস্থা রাখা হয়েছে বলেও তিনি জানান।
পরিদর্শনকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর এবিএম খুরশিদ আলম উপস্থিত ছিলেন।
#
মাইদুল/রোকসানা/তারিক/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/২০৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৯৫
স্বাস্থ্যবিধি মেনে আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস পালিত
১০ কর্মকর্তা-কর্মচারী ও তিন প্রতিষ্ঠানকে ‘সার্টিফিকেট অভ্ মেরিট’ প্রদান
ঢাকা, ১২ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) :
আজ আন্তর্জাতিক কাস্টমস্ দিবস। প্রতিবছর ২৬ জানুয়ারি ওয়ার্ল্ড কাস্টমস অর্গানাইজেশন (ডব্লিউসিও) - এর সদস্যভুক্ত বাংলাদেশসহ ১৮৩টি দেশে দিবসটি পালিত হচ্ছে। এবার কাস্টমস দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘Customs Bolstering Recovery, Renewal and Resilience for a sustainable supply chain’। অর্থাৎ করোনাকবলিত বৈশ্বিক অর্থনীতির পুর্নগঠন, নব উদ্যম ও টিকে থাকার প্রয়াসে শক্তিশালী সরবরাহ ব্যবস্থা বিনির্মাণে কাস্টমসের গুরুত্ব আলোকপাত করা হয়েছে। করোনা মহামারির কারণে এবার সীমিত পরিসরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঢাকাসহ সারা দেশে কাস্টমস হাউসে দিবসটি পালন করা হচ্ছে।
দিবসটি উপলক্ষে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)-এর সম্মেলন কক্ষে কাস্টমস দিবস বিষয়ে একটি ভার্চুয়াল সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট শেখ ফজলে ফাহিম। অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান আবু হেনা মোঃ রহমাতুল মুনিম এতে সভাপতিত্ব করেন।
আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবসে এবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও এর অধীনস্থ দপ্তরসমূহের ১০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী ও তিনটি প্রতিষ্ঠানকে ‘সার্টিফিকেট অভ্ মেরিট’ সনদপত্র প্রদান করা হয়েছে। বিশেষ করে করোনা মহামারির মধ্যে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ‘সাপ্লাই চেইন’ সচল রাখার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালনকারী কাস্টমস কর্মকর্তা-কর্মচারী, প্রতিষ্ঠানকে সনদ প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া কাস্টমসের বাইরে মহামারি মোকাবিলায় ফ্রন্টলাইনে থাকা একটি প্রতিষ্ঠানকে ‘সার্টিফিকেট অভ্ মেরিট’ সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে।
সেমিনারে রাষ্ট্রীয় দায়িত্বপালন করতে গিয়ে কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণকারী ৭ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে স্মরণ করা হয় এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যদের World Customs Organization (WCO) Certificate of Merit সম্মাননা (মরণোত্তর) প্রদান করা হয়।
অর্থমন্ত্রী বলেন, বিশ্বায়নের এ যুগে কাস্টমসের ভূমিকা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিভিন্ন পরিবর্তন, পরিবর্ধনের মধ্য দিয়ে আধুনিক কাস্টমস রাজস্ব আহরণের পাশাপাশি বর্তমানে বৈধ বাণিজ্যে সহায়তা করা, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বিধান, বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরি, পরিবেশ সুরক্ষা, জনস্বাস্থ্য সংরক্ষণ এবং সামাজিক নিরাপত্তা বিধানসহ ব্যাপক ভূমিকা পালন করতে হচ্ছে। কাস্টমস ব্যবসায়ীদের চাহিদা পূরণ করলে একদিকে রাজস্ব বাড়বে, অন্যদিকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে সুনাম অর্জন করবে। ট্রেড ফ্যাসিলিটেশনে কাস্টমসকে আরো আন্তরিক হওয়ার পরামর্শ দেন তিনি। চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারলে রাজস্ব আহরণ আরো বৃদ্ধি পাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
#
মু’মেন/রোকসানা/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/১৯৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৯৪
হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ১০৪তম বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
ঢাকা, ১২ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) :
ধর্ম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খানের সভাপতিত্বে হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ১০৪তম বোর্ড সভা আজ ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট নিয়ে আলোচনা শেষে সরকারের আর্থিক সহায়তা ৮ কোটি টাকা প্রাপ্তি সাপেক্ষে ১৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার বাজেট অনুমোদন দেয়া হয়।
উক্ত অর্থের মধ্যে ট্রাস্টের প্রশাসনিক ব্যয় বাদে মঠ-মন্দিরে সংস্কারের জন্য ৩ কোটি ৮১ লাখ টাকা এবং অস্বচ্ছল সনাতন ব্যক্তিদের জন্য ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা অনুদান প্রদান, মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদ্যাপনে ৪০ লাখ টাকার সনাতন হিন্দু ছাত্রদের বৃত্তি বাবদ ৪৫ লাখ টাকা, সমগ্র দেশে শুভ জন্মাষ্টমী উদ্যাপনে ২০ লাখ টাকা, ১৫ আগস্ট জাতীয় শোকদিবস খাতে ১৫ লাখ টাকা, প্রকাশনা খাতে ৮ দশমিক ৫ লাখ টাকা ও দেশের অভ্যন্তরে তীর্থখাতে ৫ লাখ টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
ট্রাস্টের সচিব বিষ্ণু কুমার সরকার সভা পরিচালনা করেন।
#
আনোয়ার/রোকসানা/রফিকুল/সেলিম/২০২১/২০৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৯৩
আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার ও প্রচলনে প্রকৌশলীদের একধাপ এগিয়ে থাকতে হবে
-- বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১২ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) :
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার ও প্রচলনে প্রকৌশলীদের একধাপ এগিয়ে থাকতে হবে। সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার যে ভিশন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিয়েছেন, প্রকৌশলীরাই তা বাস্তবায়নের নেপথ্যের কারিগর। সারা দেশে বিদ্যুতায়নের পেছনেও রয়েছে প্রকৌশলীদের অপরিসীম অবদান।
প্রতিমন্ত্রী আজ অনলাইনে বঙ্গবন্ধু প্রকৌশল পরিষদ, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিউবো) শাখার উদ্যোগে মহান বিজয় দিবস এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে প্রকাশিত স্মরণিকা ‘পিতা’ এবং ওয়েবসাইটের উদ্বোধন ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু ও তাঁর আদর্শ বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রেরণা। সোনার বাংলা গড়তে হলে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করতে হবে।
বঙ্গবন্ধু প্রকৌশল পরিষদ, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিউবো) শাখার সভাপতি আশুতোষ রায়ের সভাপতিত্বে ও পরিষদের সাধারণ সম্পাদক এ এন এম তারেক আব্দুল্লাহের সঞ্চালনায় ভার্চুয়াল এই অনুষ্ঠানে পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসেন, বঙ্গবন্ধু প্রকৌশল পরিষদের সভাপতি ডঃ হাবিবুর রহমান ও আইইবি’র প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মোঃ নূরুল হুদা সংযুক্ত থেকে বক্তব্য রাখেন।
#
আসলাম/নাইচ/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/২০৪০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৯২
দেশের সরকারি সম্পত্তি সুষ্ঠু নজরদারিতে ভূমি ডাটা ব্যাংক ব্যবহার করা হবে
-- ভূমিমন্ত্রী
ঢাকা, ১২ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) :
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন, সারা দেশের সরকারি সম্পত্তি সুষ্ঠু নজরদারিতে ভূমি ডাটা ব্যাংক ব্যবহার করা হবে। এতে সরকারি সম্পত্তির অবৈধ ব্যবহার ও দখলদারিত্ব কমে আসবে।
আজ খুলনা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত ‘টেকসই ডিজিটাল ভূমি তথ্য ব্যাংক’ তথা ‘ভূমি ডাটা ব্যাংক’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা বলেন। খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, ভূমিসেবা প্রদানে সরাসরি উপস্থিত হবার হার কমিয়ে এনে ডিজিটাল পদ্ধতিতে যত বেশি সেবা প্রদান করা যাবে, ভূমি সংক্রান্ত দুর্নীতি তত কমে আসবে।
৪ কোটির উপর খতিয়ান অনলাইনে আপলোড করা হয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ভূমি ব্যবস্থাপনায় এ ধরণের উদ্যোগের কারণে বর্তমানে ভূমি সেক্টরে অনেক স্বচ্ছতা এসেছে। এ সময় তিনি জলমহাল বরাদ্দ দেওয়ার বর্তমান ব্যবস্থার কথাও উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, সিস্টেম উন্নয়নের কারণে এখন প্রকৃত মৎসজীবীরা নির্বিঘেœ জলমহাল বরাদ্দ পাচ্ছেন।
এ সময় ভূমিমন্ত্রী সবাইকে একটু ধৈর্য ধারণ করার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, আমরা টেকসই ডিজিটাল ভূমি ব্যবস্থা স্থাপনের চেষ্টা করছি যা কিছুটা সময়সাপেক্ষ। আমরা এমনভাবে সিস্টেম উন্নয়ন করার চেষ্টা করছি যেন তা ব্যক্তি-বিশেষের ওপর নির্ভর না করে। প্রধানমন্ত্রী গৃহীত রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়ন এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে ভূমি মন্ত্রণালয় তার অংশ সফলভাবে বাস্তবায়ন করবে বলে ভূমিমন্ত্রী এ সময় দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
খুলনার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ভূমি সংস্কার বোর্ডের চেয়ারম্যান মোঃ মোস্তফা কামাল, খুলনার বিভাগীয় কমিশনার মোঃ ইসমাইল হোসেন, ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব প্রদীপ কুমার দাস, খুলনার জেলার পুলিশ সুপার এস এম শফিউল্লাহ, খুলনা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ হারুনুর রশীদ-সহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
উল্লেখ্য, শতভাগ খাসজমি চিহ্নিতকরণ, ছবিসহ খাসজমি, অর্পিত ও পরিত্যক্ত সম্পত্তি, সায়রাত মহলের শক্তিশালী ডাটাবেজ তৈরি করে জনগণের জন্য তথ্য উন্মুক্তকরণসহ নথি আর্কাইভ করে ভূমি তথ্য ব্যাংক তৈরি করা হয়েছে। অনলাইন সফটওয়্যার ও মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে ডিজিটাল পদ্ধতিতে খাসজমি বন্দোবস্ত জলমহাল, বালুমহাল ও হাটবাজার ইজারা প্রদান করে ই-ভূমিসেবা নিশ্চিত করতে খুলনা জেলা প্রশাসন উদ্যোগটি গ্রহণ করেছে।
#
নাহিয়ান/রোকসানা/তারিক/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/২০৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৯১
প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কাজের গুণগত মান নিশ্চিত করা সম্ভব
-- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী
গাজীপুর, ১২ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) :
প্রকৌশলী, ঠিকাদার এবং শ্রমিকদের উন্নত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দেশে কাজের গুণগত মান নিশ্চিত এবং টেকসই করা সম্ভব বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম।
মন্ত্রী আজ গাজীপুরে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)-এর ‘নির্মাণ দক্ষতা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র’ এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের অনুষ্ঠানে একথা জানান।
মন্ত্রী বলেন, প্রকৌশলীদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা থাকলেও ঠিকাদার এবং শ্রমিকদের প্রাতিষ্ঠানিক কোনো শিক্ষা বা প্রশিক্ষণ থাকে না। সে কারণে কাজের গুণগত মান নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত এবং টেকসই করা সম্ভব হয় না। এই বিষয়ে অনুধাবন করেই এলজিইডির অধীনে একটি প্রশিক্ষণ সেন্টার নির্মাণ করার নির্দেশনা দেয়া হয় জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, এখান থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণের পর গ্রাম অঞ্চলের অদক্ষ শ্রমিকদের প্রশিক্ষিত করা সম্ভব হবে এবং এলজিইডি নির্মিত অবকাঠামোসমূহের গুণগত মান ও স্থায়িত্ব বৃদ্ধি পাবে। পাশাপাশি আত্মকর্মসংস্থান তৈরি হবে।
মন্ত্রী আরো বলেন, যে ঠিকাদার শিডিউল মেনে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মানসম্মত ও টেকসই কাজ করবে সেই ঠিকাদারকে আরো বেশি কাজ দেওয়া হবে। আর যারা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ করতে পারবে না অথবা নিম্নমানের কাজ করবে তাদেরকে শুধু কালো তালিকাভুক্ত নয়, তাদের বিরুদ্ধে সবধরনের আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ডিজাইন বহির্ভূত কেউ কোনো কাজ করলে তাকে চিহ্নিত করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি এ বিষয়ে সাংবাদিকসহ সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
এলজিইডির কাজের গুণগত মান নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, এলজিইডি ইতোপূর্বে যেসব রাস্তা-ঘাট, ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণ করেছে দেশের আর্থিক অবস্থা বিবেচনায় সেগুলো 'লো কস্টে' করা হয়েছে।
দায়িত্ব গ্রহণের পর মানসম্মত এবং টেকসই কাজ করার জন্য নক্শা পরিবর্তন করা হয়েছে এবং 'প্রাক্কলন' বাড়ানো হয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এর ফলে এখন থেকে দেশে আর কোনো নিম্নমানের কাজ হবে না। এলজিইডির অধীনে সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী দেশের উন্নয়নের স্বার্থে টেকসই কাজ করার বিষয়ে অত্যন্ত আন্তরিক এবং প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
অনুষ্ঠানে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মেজবাহ উদ্দিন, এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী মোঃ আব্দুর রশিদ খান এবং এলজিইডির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#
হায়দার/রোকসানা/তারিক/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২১/১৯২৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৯০
কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস) সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন
ঢাকা, ১২ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) :
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৪ হাজার ৪০১ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৫১৫ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৫ লাখ ৩২ হাজার ৯১৬ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ১৪ জন-সহ এ পর্যন্ত ৮ হাজার ৫৫ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।
করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৪ লাখ ৭৭ হাজার ৪২৬ জন।
#
হাবিবুর/রোকসানা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২১/১৭৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৮৯
বাংলাদেশে অফ-শোর ডেভেলপমেন্ট সেন্টার স্থাপনে
জাপানি আইটি উদ্যোক্তাদের প্রতি আইসিটি প্রতিমন্ত্রীর আহ্বান
ঢাকা, ১২ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) :
তরুণদের কাজে লাগাতে বাংলাদেশে অফ-শোর ডেভেলপমেন্ট সেন্টার স্থাপনের জন্য জাপানের আইটি উদ্যোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। পাশাপাশি জাপানে ব্যবসা সম্প্রসারণের জন্য বাংলাদেশি আইটি প্রতিষ্ঠানসমূহকে গুরুত্ব দেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
প্রতিমন্ত্রী আজ জাপানের টোকিওতে আয়োজিত “বাংলাদেশ জাপান বিটুবি আইটি বিজনেস ম্যাচমেকিং মিটিং ২০২১” এর ভার্চুয়াল উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। জাপানি কোম্পানির সঙ্গে সংযোগ স্থাপন, বাজার গবেষণার লক্ষ্যে বাংলাদেশ দূতাবাস ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অভ সফট্ওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিস (বেসিস) যৌথভাবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম দ্রুত বর্ধনশীল দেশ। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের সমন্বিত উন্নয়ন সূচকে অনেক বড় দেশকে ছাড়িয়ে বাংলাদেশ বর্তমানে ৩৪তম অবস্থানে রয়েছে। আগামী ২০৩০ সাল নাগাদ বাংলাদেশ হবে বিশ্বের ২৪তম বৃহৎ অর্থনৈতিক দেশ। তিনি আরও বলেন, অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউটের তথ্য অনুযায়ী গ্লোবাল অনলাইন ওয়ার্কফোর্সে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়। এ সাফল্য অর্জনে চালিকাশক