Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৪ জানুয়ারি ২০১৬

তথ্যবিবরণী 11/1/2016

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ৯৮
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত
১২ জানুয়ারি থেকে পবিত্র রবিউস সানি শুরু

ঢাকা, ২৮ পৌষ (১১ জানুয়ারি) :  

 বাংলাদেশের আকাশে আজ ১৪৩৭ হিজরি সনের পবিত্র রবিউস সানি মাসের চাঁদ দেখা গেছে। ফলে আগামীকাল ১২ জানুয়ারি ২০১৬ খ্রি. মঙ্গলবার থেকে পবিত্র রবিউস সানি মাস গণনা শুরু হবে। প্রেক্ষিতে, আগামী ১১ রবিউস সানি ১৪৩৭ হিজরি, ১০ মাঘ ১৪২২ বঙ্গাব্দ, ২২ জানুয়ারি ২০১৬ খ্রিস্টাব্দ শুক্রবার সারাদেশে পবিত্র  ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহম পালিত হবে। 
 আজ সন্ধ্যায় ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মুকাররম সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব মো. আমজাদ আলী।
সভায় প্রধান তথ্য অফিসার তছির আহাম্মদ, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী, তথ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম, ওয়াক্ফ প্রশাসক ফয়েজ আহমেদ ভূঁইয়া, ঢাকা জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. মজিবুর রহমান,  বাংলাদেশ টেলিভিশনের পরিচালক মো. সাখাওয়াত হোসেন, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক সামছুদ্দিন আহমেদ, স্পারসোর সিএসও মো. শাহ আলম, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সচিব মো. অহিদুল ইসলাম, ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ প্রফেসর সিরাজ উদ্দিন আহমেদ, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মুহাম্মদ মিজানুর রহমান ও চকবাজার শাহী জামে মসজিদের খতিব মাওলানা শেখ নাঈম রেজওয়ান উপস্থিত ছিলেন। 
#
আফরাজ/জসীম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৫/১৯২০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৯৭
বাজার তদারকি 
৩৪ প্রতিষ্ঠানকে ১ লাখ ৫৯ হাজার টাকা জরিমানা

ঢাকা, ২৮ পৌষ (১১ জানুয়ারি) :
 জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয় আজ ঢাকা, সিলেট, খুলনা, ফেনী, ময়মনসিংহ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, ঠাকুরগাঁও ও নীলফামারীতে বাজার তদারকি করে। তদারকিকালে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ৩৪টি প্রতিষ্ঠানকে ১ লাখ ৫৯ হাজার ১শ’ টাকা জরিমানা করা হয়।
ঢাকা মহানগরীর গুলশান এলাকায় পণ্যের মোড়কে এমআরপি লেখা না থাকার অপরাধে আলমাস জেনারেল স্টোরকে ১০ হাজার টাকা ও বাকেরকে ১০ হাজার টাকা এবং মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য বিক্রয়ের আপরাধে দেদার সুপার শপকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অপরদিকে অস্বাস্থ্যকর উপায়ে খাদ্যপণ্য তৈরি, মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য বিক্রয়, পণ্যের মোড়ক ব্যবহার না করা, খাদ্যপণ্যে নিষিদ্ধ দ্রব্যের মিশ্রণ এবং পণ্যের মোড়কে এমআরপি লেখা না থাকার অপরাধে সিলেট বিভাগের কোতয়ালী ও শাহপরান থানাধীন বিভিন্ন এলাকায় ৭টি প্রতিষ্ঠানকে ১২ হাজার ৫শ’ টাকা, খুলনার ডুমুড়িয়া উপজেলায় ৫টি প্রতিষ্ঠানকে ১৩ হাজার ৫শ’ টাকা, ফেনীর সদর উপজেলায় ৫টি প্রতিষ্ঠানকে ১৮ হাজার ৫শ’ টাকা, ময়মনসিংহের সদর উপজেলায় ২টি প্রতিষ্ঠানকে ৩০ হাজার টাকা, চাঁপাইনবাবগঞ্জের সদর উপজেলায় ৩টি প্রতিষ্ঠানকে ৮ হাজার টাকা, নীলফামারীর সদর উপজেলায় ৫টি প্রতিষ্ঠানকে ২০ হাজার টাকা এবং ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় ৪টি প্রতিষ্ঠানকে ৬ হাজার ৬শ’ টাকা জরিমানা করা হয়।
সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ, বাজার কর্মকর্তা, বিএসটিআই, শিল্প ও বণিক সমিতি, স্যানেটারি ইন্সপেক্টর ও ক্যাব এসব তদারকি কার্যে সহায়তা করে। তদারকিকালে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে লিফলেট ও প্যাম্পলেট বিতরণ করা হয়।
#

আফরোজা/আফরাজ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৫/১৯২০ঘণ্টা

 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৯৫

সুইড জাতীয় নির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ২৮ পৌষ (১১ জানুয়ারি) :
 সুইড জাতীয় নির্বাহী কমিটির মতবিনিময় সভা জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়ার সভাপতিত্বে আজ ইস্কাটন গার্ডেনে সুইড কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।
  সভাপতির বক্তৃতায় ডেপুটি স্পিকার বলেন, সুইড এমন একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান যেখানে প্রতিবন্ধী সন্তানেরা সমাজের প্রতিটি স্তরে নিজেদের সক্ষমতা প্রকাশের সুযোগ পায়।
 ডেপুটি স্পিকার বলেন, প্রতিবন্ধীদের কল্যাণে প্রধানমন্ত্রী এবং তাঁর সুযোগ্য কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল নিবেদিতপ্রাণ। প্রতিবন্ধীদের কল্যাণে আত্মনিয়োগ করে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল বিশ্বব্যাপী প্রশংসা অর্জন করেছেন। তিনি বলেন, শুধু বিত্ত থাকলেই মানুষের কল্যাণে এগিয়ে আসা যায় না। মানুষের সেবা করতে হলে অনেক বড় চিত্তের অধিকারী হতে হয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন বিশাল চিত্তের অধিকারী একজন মহানুভব ব্যক্তি। তাঁর সুযোগ্য কন্যা ও দৌহিত্রও হয়েছেন বড় মনের মানুষ।
 ডেপুটি স্পিকার বলেন, প্রতিবন্ধীদের জন্য ভাতাসহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বয়স্ক ভাতা, মুক্তিযুদ্ধ ভাতা, বিধবা ভাতা সামাজিক নিরাপত্তা বলয় বিস্তৃৃত করেছে।
 এসময় তিনি প্রতিবন্ধী সন্তানদের কল্যাণে সমাজের বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
  সুইড বাংলাদেশের উপদেষ্টা কমিটির সদস্য কাজী রোজী, আবুল কালাম মোহম্মদ আহসানুল হক ডিউক চৌধুরী, এ কে এম জি মোস্তফা, জওয়াহেরুল ইসলাম মামুন, দেবপ্রিয় বড়–য়া এবং আসমা জেরিন ঝুমু বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
#

স¦পন/আফরাজ/জসীম/জয়নুল/২০১৫/১৮৩০ঘণ্টা

 
তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ৯৬
ভারতের পার্টনারশিপ সামিটে বাণিজ্যমন্ত্রী
আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণের ওপর গুরুত্বারোপ

কলকাতা, ২৮ পৌষ (১১ জানুয়ারি) :  
 ভারতে সফররত বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণের ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেছেন, অনেক উন্নতদেশ কর্তৃক  ট্রান্স-প্যাসিফিক পার্টনারশিপ (টিপিপি) এবং ট্রান্স-আটলান্টিক ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট পার্টনারশিপ (টিটিআইপি)’র মত চুক্তি করছে। এ ধরনের সিদ্ধান্ত বিশ^বাণিজ্য সংস্থায় এলডিসিভুক্ত দেশসমুহের পক্ষে গৃহীত সিদ্ধান্তের পরিপন্থি কিনা তা দেখার সময়  এসেছে। 
 ভারতে সফররত বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ অন্ধ্র প্রদেশের বিশাখাপত্তমে ভারতের কনফেডারেশন অভ্ ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রি (সিআইআই), ডিপার্টমেন্ট অভ্ ইন্ডাস্ট্রিয়াল পলিসি এন্ড প্রোমোশন, মিনিস্ট্রি অভ্ কমার্স এবং স্টেট গভমেন্ট অভ্ অন্ধ্র প্রদেশ আয়োজিত পার্টনারশিপ সামিটের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে একথা বলেন।  
 বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে এখন বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ বিরাজ করছে। সরকার দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে স্পেশাল ইকনমিক জোন গড়ে তোলার কাজ করছে। ভারতের বিনিযোগকারীগণ এখানে  বিনিয়োগ করলে জমিসহ প্রয়োজনীয় সকল সুযোগসুবিধা প্রদান করা হবে। মন্ত্রী বলেন, সার্ককে আরো কার্যকর করে এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক কার্যক্রমকে আরো জোরদার করা প্রয়োজন। বাংলাদেশ চীন, ইন্ডিয়া এবং মায়ানমার (বিসিআইএম)-এর যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপিত হলে এ অঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগে নতুন গতি পাবে।
 তোফায়েল আহমেদ বলেন, সার্ক আমাদের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেনি। আঞ্চলিক অর্থনৈতিক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ  সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়ন প্রয়োজন। সম্মিলিতভাবে অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট সকলের স্বার্থ রক্ষা করা সম্ভব।  এসময় তিনি দক্ষিণ এশিয়ার সবদেশকে সম্মিলিতভাবে আঞ্চলিক উন্নয়নের সকল বাধাকে মোকাবেলা করতে হবে বলে মত দেন। 
 ভারতের শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী  নির্মলা সিতারামন-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নেপালের বাণিজ্যমন্ত্রী দ্বীপক বোহারা এবং সুদান, কুয়েত ও মালাউয়ের বাণিজ্য মন্ত্রীগণ বক্তব্য রাখেন।
#
বকসি/আফরাজ/জসীম/আব্বাস/২০১৫/১৯০৫ ঘণ্টা

 

Todays handout (2).doc