তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৫৭
জাতীয় শোক দিবস ২০২০ উপলক্ষে ‘শতাব্দীর মহানায়ক’ শীর্ষক
অনলাইনভিত্তিক অনুষ্ঠানের উদ্বোধন আগামীকাল
ঢাকা, ১৭ শ্রাবণ (১ আগস্ট) :
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস ২০২০ উপলক্ষে ‘শতাব্দীর মহানায়ক’ শীর্ষক অনলাইনভিত্তিক মাসব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি।
আগামীকাল বিকাল ৫টায় ‘শতাব্দীর মহানায়ক’ শীর্ষক মাসব্যাপী অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী।
উদ্বোধনী আয়োজনে থাকছে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
#
হাসান/পরীক্ষিৎ/বিবেকানন্দ/বিপু/২০২০/২০১৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৫৬
শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী ফেরিরুটে পরীক্ষামূলকভাবে পণ্যবাহী যানবাহন চলাচল শুরু
শিমুলিয়া (মুন্সিগঞ্জ), ১৭ শ্রাবণ (১ আগস্ট) :
শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী ফেরিরুটে আজ থেকে পরীক্ষামূলকভাবে পণ্যবাহী যানবাহন চলাচল শুরু হচ্ছে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
প্রতিমন্ত্রী আজ মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়াঘাটে ভাঙ্গণকবলিত এলাকা পরিদর্শকালে এসব কথা বলেন।
এসময় অন্যান্যের মধ্য উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী, বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান খাজা মিয়া এবং বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক।
পরবর্তিতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্যসচিব আহমেদ কায়কাউস, পদ্মা সেতুর প্রকল্প পরিচালক ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করে প্রতিমন্ত্রীর সাথে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন।
#
জাহাঙ্গীর/পরীক্ষিৎ/বিবেকানন্দ/বিপু/২০২০/১৯২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৫৫
গ্রীসে পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উদযাপন
ঢাকা, ১৭ শ্রাবণ (১ আগস্ট) :
উৎসাহ, উদ্দীপনা এবং যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে গ্রীসে গতকাল পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উদযাপিত হয়েছে। এদিন সকালে বাংলাদেশ দূতাবাসের সার্বিক সহযোগিতায় বাংলাদেশ কমিউনিটি ইন গ্রীসের আয়োজনে এথেন্সের কুমুদুরু নামে খোলা পার্কে গ্রীসের সর্ববৃহৎ পবিত্র ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। গ্রীসে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. জসীম উদ্দিনসহ বিপুল সংখ্যক ধর্মপ্রাণ প্রবাসী বাংলাদেশি এখানে ঈদের নামাজ আদায় করেন। বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত প্রবাসীদের ঈদের শুভেচ্ছা জানান এবং মানুষে মানুষে সম্প্রীতি ও সহমর্মিতার আহ্বান জানান। বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারীর প্রেক্ষিতে এবছর ঈদ উদযাপনে কোলাকুলি এবং করর্মদন থেকে বিরত থাকা হয়। ঈদের জামাতে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা এবং মাস্ক পরিধানসহ সবধরণের সতর্কতা অবলম্বন করে বিপুলসংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশী নাগরিক নামাজ আদায় করেন।
ঈদের নামাজ আদায়ের আগে রাষ্ট্রদূত তাঁর শুভেচ্ছা বক্তব্যে বলেন, পবিত্র ঈদ-উল-আযহার ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত হয়ে উঠুক প্রবাসী বাংলাদেশিদের জীবন। করোনাকালীন অবস্থায় নিজের, পরিবারের এবং সমাজের সবার জন্য স্থানীয় নিয়ম কানুন মেনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে ও বিদেশে আনন্দ ও উৎসাহ-উদ্দীপনা আর ধর্মীয় পবিত্র অনুভূতি নিয়ে ঈদ পালন করতে এবং প্রতিটি মানুষ অন্য মানুষের পাশে দাঁড়াবে এই সংকল্প নিতে প্রবাসীদের আহবান জানান। তিনি ত্যাগ তিতিক্ষার মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ হয়ে পরস্পরের প্রতি সহমর্মিতাভিত্তিক সম্পর্ক উন্নয়নের ওপর জোর দেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী তথা মুজিববর্ষে আরো বেশি দেশেপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়নে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত হওয়ার জন্য তিনি প্রবাসীদের প্রতি আহ্বান জানান।
ঈদের জামাতে দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ, বাংলাদেশ কমিউনিটি ইন গ্রীসের নেতৃবৃন্দসহ প্রবাসী বাংলাদেশিদের বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ব্যবসায়ী ও আঞ্চলিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ অংশ নেন। জামাতে দেশ ও জনগণের মঙ্গল কামনায় এবং বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারী থেকে মুক্তির জন্য বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
#
পরীক্ষিৎ/বিবেকানন্দ/বিপু/২০২০/১৫১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৫৪
পয়লা আগস্ট ঈদের দিনে দেশে করোনামুক্তি ও হত্যার রাজনীতির
চিরাবসানের প্রত্যাশা তথ্যমন্ত্রীর
ঢাকা, ১৭ শ্রাবণ (১ আগস্ট) :
পবিত্র ঈদ-উল-আযহার দিনে করোনা ভাইরাস থেকে দেশবাসীর মুক্তি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সব বাধা পেরিয়ে দেশকে স্বপ্নের ঠিকানায় পৌঁছার জন্য মহান স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। 'একইসাথে হত্যা-খুনের রাজনীতি চিরতরে বন্ধই হোক শোকের মাস আগস্টের প্রথম দিনের প্রত্যাশা' বলেন তিনি।
শনিবার সকালে ঢাকায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মুকাররমে ঈদের জামাতে যোগদান শেষে সাংবাদিকদের তিনি একথা জানান।
মন্ত্রী বলেন, ত্যাগের শিক্ষা নিয়ে এবারের ঈদ-উল-আযহা এমন এক সময়ে এসেছে, যখন সারাবিশ্ব করোনা ভাইরসের প্রাদুর্ভাবে জর্জরিত। এসময় দেশবাসী ও সমগ্র দুনিয়ার মানুষকে করোনা ভাইরাসের হাত থেকে রক্ষার জন্য আমরা মহান স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করি।
এই পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দিবানিশি পরিশ্রম করে দেশকে নেতৃত্ব দিয়ে চলেছেন উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'গত সাড়ে ১১ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে নতুন উচ্চতায় উন্নীত করেছেন । রাব্বুল আল-আমিন ও মহান স্রষ্টার কাছে আমাদের প্রার্থনা, তাঁর নেতৃত্বে আমরা যেন দেশকে স্বপ্নের ঠিকানায় নিয়ে যেতে পারি।'
এসময় সাংবাদিকরা বিএনপি'র মন্তব্য- 'দেশে স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে' -এর প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, 'আমাদের সামর্থ্য সীমিত থাকলেও বঙ্গবন্ধুকন্যার ঠিক নেতৃত্বের কারণে বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা উন্নত দেশগুলোর চেয়ে কম তো বটেই এমনকি প্রতিবেশি ভারত-পাকিস্তানের চেয়েও কম। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাপনায় যদি ঠিকভাবে কাজ করতে না পারতো, তাহলে তো মৃত্যুর হার আরো বেশি হতো।'
'বিএনপিকে অনুরোধ জানাই, তারা অন্তত: পবিত্র ঈদের দিনে বাদানুবাদের রাজনীতি থেকে বিরত থাকবে' বলেন তথ্যমন্ত্রী।
#
আকরাম/পরীক্ষিৎ/বিবেকানন্দ/বিপু/২০২০/১৫০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ২৮৪৬
পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ১৬ শ্রাবণ (৩১ জুলাই) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল মুসলিম জনগোষ্ঠীকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং ঈদ মোবারক।
হযরত ইব্রাহীম (আঃ) মহান আল্লাহর উদ্দেশ্যে প্রিয়বস্তুকে উৎসর্গের মাধ্যমে তাঁর সন্তুষ্টি লাভে যে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন, তা বিশ্ববাসীর কাছে চিরকাল অনুকরণীয় ও অনুসরণীয় হয়ে থাকবে। প্রতিবছর এ উৎসব পালনের মধ্য দিয়ে স্বচ্ছল মুসলমানগণ কোরবানিকৃত পশুর গোস্ত আত্মীয়স্বজন ও গরীব-দুঃখীর মধ্যে বিলিয়ে দিয়ে মানুষ-মানুষে সহমর্মিতা ও সাম্যের বন্ধন প্রতিষ্ঠা করেন। শান্তি, সহমর্মিতা, ত্যাগ ও ভ্রাতৃত্ববোধের শিক্ষা দেয় ঈদ-উল-আযহা।
এবার আমরা এক সংকটময় সময়ে ঈদ-উল-আযহা উদ্যাপন করছি। করোনাভাইরাস সমগ্র বিশ্বকে স্থবির করে দিয়েছে। আমাদের সরকার এ পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে। আমরা জনগণেকে সকল সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছি।
আল্লাহ বিপদে মানুষের ধৈর্য্য পরীক্ষা করেন। এসময় সকলকে অসীম ধৈর্য্য নিয়ে সহনশীল ও সহানুভূতিশীল মনে একে অপরকে সাহায্য করে যেতে হবে। এই বিপদের সময় আমাদের স্বাস্থ্যকর্মী, ডাক্তার, নার্স, পুলিশ, প্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী, ব্যাংকার ও পরিচ্ছন্নতাকামীসহ যারা জীবন বাজি রেখে মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন তাদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
পাশাপাশি আমি এই মহামারীতে সকলকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে নির্ধারিত স্থানে পশু কোরবানি করার অনুরোধ জানাই। পাশাপাশি আমরা যেন ঘরে পরিবার-পরিজন নিয়ে ঈদের আনন্দ উপভোগ করি এবং আল্লাহতায়ালার দরবারে বিশেষ দোয়া করি যেন এই সংক্রমণ থেকে আমরা সবাই দ্রুত মুক্তি পাই।
আসুন, আমরা সকলে পবিত্র ঈদ-উল-আযহার মর্মবাণী অন্তরে ধারণ করে নিজ নিজ অবস্থান থেকে জনকল্যাণমুখী কাজে অংশ নিয়ে বৈষম্যহীন, সুখী, সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে তুলি।
ঈদ-উল-আযহা’র এ দিনে আমি মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ ও মুসলিম উম্মাহর উত্তরোত্তর উন্নতি, সমৃদ্ধি ও অব্যাহত শান্তি কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
সরওয়ার/বিবেকানন্দ/গিয়াস/বিপু/শামীম/২০২০/১৬১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ২৮৪৫
পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ১৬ শ্রাবণ (৩১ জুলাই) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে আমি দেশবাসীসহ বিশ্বের সকল মুসলিম ভাইবোনদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ।
মহান আল্লাহর প্রতি গভীর আনুগত্য ও সর্বোচ্চ ত্যাগের মহিমায় ভাস্বর পবিত্র ঈদ-উল-আযহা। ‘আযহা’ অর্থ কুরবানি বা উৎসর্গ করা। ঈদ-উল-আযহা উৎসবের সাথে মিশে আছে চরম ত্যাগ ও প্রভুপ্রেমের পরাকাষ্ঠা। মহান আল্লাহর নির্দেশে স্বীয় পুত্র হযরত ইসমাইল (আঃ) কে কুরবানি করতে উদ্যত হয়ে হযরত ইব্রাহিম (আঃ) আল্লাহর প্রতি অগাধ ভালোবাসা, অবিচল আনুগত্য ও অসীম আত্মত্যাগের যে সুমহান দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তা ইতিহাসে অতুলনীয়। কুরবানি আমাদের মাঝে আত্মদান ও আত্মত্যাগের মানসিকতা সঞ্চারিত করে, আত্মীয়স্বজন ও পাড়া-প্রতিবেশীর সঙ্গে সুখ-দুঃখ ভাগাভাগি করে নেয়ার মনোভাব ও সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয়। কুরবানির মর্ম অনুধাবন করে সমাজে শান্তি ও কল্যাণের পথ রচনা করতে আমাদের সংযম ও ত্যাগের মানসিকতায় উজ্জীবিত হতে হবে। ত্যাগের শিক্ষা আমাদের ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে প্রতিফলিত হলেই প্রতিষ্ঠিত হবে শান্তি ও সৌহার্দ।
এ বছর এমন একটা সময়ে ঈদুল-উল-আযহা অনুষ্ঠিত হচ্ছে যখন মহামারি করোনার ছোবলে বিশ্ববাসী বিপর্যস্ত। বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে অনেক মানুষই মানবেতর জীবনযাপন করছে। এসব মানুষের কল্যাণে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সকলকে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। করোনা মোকাবেলায় সকলকে সচেতন হতে হবে এবং জীবনযাপনে ও চলাফেরায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। নিজে সুস্থ থাকি, অন্যকেও সুস্থ রাখি-এটাই হোক এবারের ঈদুল আযহার সকলের অঙ্গীকার।
মহান আল্লাহর নিকট কুরবানি কবুল হওয়ার জন্য শুদ্ধ নিয়ত ও উপার্জন থাকা আবশ্যক। পাশাপাশি সকলেই সরকার নির্ধারিত স্থানে কুরবানী দেয়া ও কুরবানির বর্জ্য অপসারণসহ পশু ক্রয় থেকে শুরু করে প্রতিটি কার্যক্রম করোনাকালে স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে মেনে করতে সচেষ্ট থাকবেন বলে আমি আশা রাখি। পবিত্র ঈদ-উল-আযহা সবার জন্য বয়ে আনুক কল্যাণ, সবার মধ্যে জেগে উঠুক ত্যাগের আদর্শ-মহান আল্লাহর কাছে এই প্রার্থনা করি।
জয় বাংলা।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
আজাদ/বিবেকানন্দ/গিয়াস/বিপু/শামীম/২০২০/১৬০০ ঘণ্টা