Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৪ অক্টোবর ২০১৮

তথ্যবিবরণী 13/10/2018

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ২৮৩২
প্রধান শিক্ষকের চলতি দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষকদের 
অনতিবিলম্বে প্রধান শিক্ষক হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হবে
                                 - প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী
ঢাকা, ২৮ আশ্বিন (১৩ অক্টোবর) :
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, গ্রেডেশন তালিকা অনুযায়ী যে সকল সহকারী শিক্ষককে প্রধান শিক্ষক হিসেবে চলতি দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তাদেরকে অনতিবিলম্বে প্রধান শিক্ষক হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হবে। চট্টগ্রাম ও বান্দরবান ব্যতীত ইতিমধ্যে সারাদেশে ১৭ হাজার সহকারী শিক্ষককে প্রধান শিক্ষক হিসেবে চলতি দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। চট্টগ্রাম ও বান্দরবান জেলায় ৫০০ শিক্ষককে শীঘ্রই প্রধান শিক্ষককের চলতি দায়িত্ব দেওয়া হবে।
মন্ত্রী আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষক মিলনায়তনে (টিএসসি) সহকারী শিক্ষক থেকে প্রধান শিক্ষক পদে চলতি দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকদের দেওয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব বলেন।
মন্ত্রী বলেন, প্রধান শিক্ষককের স্বল্পতার কারণে নেতৃত্ববিহীনভাবে দীর্ঘ দিন যাবৎ বিদ্যালয় পরিচালিত হয়ে আসছিল। এতে লেখাপড়ায় বিঘœ হচ্ছিল। প্রধান শিক্ষকদের পদ দ্বিতীয় শ্রেণিতে উন্নীত হওয়ায়  নিয়োগ বিধি না থাকায় সহকারী শিক্ষকদের পদোন্নতি দেওয়া যাচ্ছিল না। সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে গ্রেডেশন তালিকা অনুযায়ী সহকারী শিক্ষকদের চলতি দায়িত্বে প্রধান শিক্ষক হিসেবে পদায়ন করা হয়। এখন নিয়োগ বিধি অনুমোদিত হয়েছে। অনতিবিলম্বে চলতি দায়িত্ব দেওয়া শিক্ষকদের প্রধান শিক্ষক হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হবে।  তিনি বলেন, সরকার ঘোষণা করেছে দেশকে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে এবং ২০৪১ সালে উন্নত বিশ্বের সারিতে উপনীত করবে। এ স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে হলে আজকের শিশুকে মানসম্মত শিক্ষা দিয়ে উপযুক্ত করে গড়ে তোলার জন্য শিক্ষকদের  প্রতি তিনি আহ্বান জানান। 
#
রবীন্দ্রনাথ/নাইচ/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২১৩০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                    নম্বর : ২৮৩১
আইসেসকো সম্মেলনে মুসলিম উম্মাহর প্রতি শিক্ষামন্ত্রীর আহ্বান
বিশ্ব জঙ্গিবাদের চ্যালেঞ্জ রুখে দিতে হবে
রাবাত (মরক্কো), (১৩ অক্টোবর) :
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বিশ্ব জঙ্গিবাদের চ্যালেঞ্জ রুখে দেওয়ার জন্য মুসলিম উম্মাহর দেশসমূহের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান। তিনি আজ আইসেসকো’র সদরদপ্তর রাবাতে ইসলামিক এডুকেশনাল সায়েন্টিফিক এন্ড কালচারাল অরগানাইজেশন (আইসেসেকো)’র দু’দিনব্যাপী ১৩তম সেশনের উদ্বোধন দিনে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের দলনেতা হিসেবে বক্তব্যে এ আহ্বান জানান। 
মন্ত্রী মুসলিম উম্মাহর শান্তি ও ঐক্য বিষয়ে আঞ্চলিক সহযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য, দূরদর্শী ও মানবিক সিদ্ধান্তে মিয়ানমার থেকে আসা ১১ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে আশ্রয় দেয়ার বিষয় উল্লেখ করে করে বলেন, বিশ্ব নেতৃত্ব একে উচ্চশিত প্রশংসা করেছেন। তিনি এসব রোহিঙ্গাদেরকে যথাশীঘ্র তাদের নিজ দেশে প্রত্যাবর্তনে মিয়ানমারের ওপর অধিকতর চাপ অব্যাহত রাখায় সম্মিলিত সক্রিয় ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান। এছাড়াও তিনি সম্মেলনে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বাংলাদেশ সরকারের উল্লেখযোগ্য কর্মকা-ের কথা তুলে ধরেন। এক্ষেত্রে তিনি মানসম্মত শিক্ষা, স্বাস্থ্য, দারিদ্র্য বিমোচনসহ নানা কর্মসূচির উল্লেখ করেন।
উল্লেখ্য, দু’দিনব্যাপী  এ সম্মেলনে আইসেসকোভুক্ত ৫৪টি রাষ্ট্রের মন্ত্রী ও প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন। মরক্কোতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত লায়লা সুলতানা এবং বাংলাদেশ ইউনেস্কো কমিশনের ডেপুটি সেক্রেটারি জেনারেল মনজুর হোসেন সম্মেলনে যোগ দেন।
#
সুবোধ/সেলিম/সঞ্জীব/আববাস/২০১৮/১৯১০ ঘণ্টা 
তথ্যববিরণী                                                                                    নম্বর : ২৮২৯
সরকার র্দুযােগে ঝুঁকি হ্রাসকে অগ্রাধকিার দয়িছেে
---র্দুযােগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী
ঢাকা, ২৮ আশ্বনি (১৩ অক্টোবর) :
র্দুযােগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসনে চৌধুরী মায়া, বীরবক্রিম বলছেনে, সরকার বগিত ১০ বছরে র্দুযােগ পরর্বতী ত্রাণ বতিরণ র্কাযক্রমরে পরর্বিতে র্দুযােগ ঝুঁকি হ্রাসকে অগ্রাধকিার দয়িছে।ে এর ফলে র্দুযােগে মানুষরে জান-মালরে ক্ষয়ক্ষতি দৃশ্যমানভাবে হ্রাস পয়েছে।ে আজকরে বশি^ র্দুযােগে র্অথনতৈকি ক্ষয়ক্ষতি কময়িে আনার কথা ভাবছ।ে অথচ বাংলাদশে ১০ বছর আগে থকেইে র্দুযােগে মানুষরে জীবন ও সহায় সম্পদ কময়িে আনার লক্ষ্যে কাজ করে আসছ।ে
মন্ত্রী আজ ঢাকায় বঙ্গবন্ধু আর্ন্তজাতকি সম্মলেনকন্দ্রেে আর্ন্তজাতকি র্দুযােগ প্রশমন দবিস ২০১৮ উপলক্ষে আয়োজতি উদ্বোধন অনুষ্ঠানরে বক্তব্যে এ কথা বলনে।  
র্দুযােগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়রে সচবি মোঃ শাহ্ কামালরে সভাপতত্বিে অনুষ্ঠানে র্দুযােগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমটিরি সভাপতি ধীরন্দ্রে দবেনাথ সম্ভু, র্দুযােগ ব্যবস্থাপনা অধদিপ্তররে মহাপরচিালক সয়ৈদ এমএ হাশমি, ফায়ার র্সাভসি ও সভিলি ডফিন্সে অধদিপ্তররে মহাপরচিালক ব্রগিডেয়িার জনোরলে আলী আহমদ খান, সশস্ত্রবাহনিী বভিাগরে মহাপরচিালক ব্রগিডেয়িার জনোরলে এজাজুল বারী চৌধুরী, ঢাকা বশি^বদ্যিালয়রে র্দুযােগ ব্যবস্থাপনা বভিাগরে পরচিালক প্রফসের ড. মাহবুবা নাসরীন প্রমুখ বক্তব্য রাখনে।
এ বছর দবিসটরি প্রতপিাদ্য ‘জবফঁপরহম ঊপড়হড়সরপ খড়ংংবং’ বাংলাদশেরে সাথে সামঞ্জস্য রখেে প্রতপিাদ্যটি নর্ধিারণ করছেে ‘কমাতে হলে সম্পদরে ক্ষত,ি বাড়াতে হবে র্দুযােগরে র্পূব প্রস্তুত’ি। দবিসটি উপলক্ষে দশেব্যাপী আলোচনা সভা,র্ যাল,ি চত্রিাঙ্কন প্রতযিোগতিা, পোস্টার প্রর্দশন ও লফিলটে বতিরণ করা হয়ছে।ে ঢাকায় কন্দ্রেীয়ভাবে আলোচনা সভা, চত্রিাঙ্কন প্রতযিোগতিা ও মলোর আয়োজন করা হয়। র্ঘূণঝিড়সহ বভিন্নি র্দুযােগে সাহসকিতার সাথে মানুষরে জানমাল রক্ষায় অসাধারণ ভূমকিা রাখায় এ বছর সপিপিরি ৮০ জন স্বচ্ছোসবেককে জাতীয়ভাবে পুরস্কৃত করা হয়।
মন্ত্রী বলনে, র্দুযােগ ঝুঁকহ্রিাসরে মধ্যইে নহিতি রয়ছেে সম্পদরে ক্ষয়ক্ষতি কময়িে আনার সাফল্য। এ উপলব্ধি থকেে বঙ্গবন্ধু শখে মুজবিুর রহমান বাংলাদশেে প্রথম র্দুযােগ ঝুঁকি হ্রাস র্কমসূচি গ্রহণ করনে। এরই ধারাবাহকিতায়  প্রধানমন্ত্রী শখে হাসনিার সরকার র্দুযােগ ঝুঁকি হ্রাস এবং সাড়াদানে ব্যাপক র্কমসূচি গ্রহণ করছে।ে এর ফলে মানুষরে মৃত্যুহার ও সহায় সম্পদরে ক্ষতি অনকে কময়িে আনা সম্ভব হয়ছে।ে এ সময় তনিি বলনে, ১৯৭০ সালরে র্ঘূণঝিড়ে ১০ লাখ মানুষ মারা গয়িছেলি। একই মাত্রার র্ঘূণঝিড় ‘মোরা’য় মাত্র ৬ জন লোক মারা যায়। সরকাররে পরকিল্পনা প্রসঙ্গে তনিি বলনে, সরকার যে কোন র্দুযােগে মানুষরে মৃত্যুর হার শূন্যরে কোটায় নাময়িে আনতে চায়।   
র্দুযােগ ঝুঁকহ্রিাস প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলনে, প্রত্যকেটি র্দুযােগ মোকাবলিায় র্পূব প্রস্তুতি গ্রহণ, অবকাঠামো নর্মিাণ, প্রয়োজনীয় উদ্ধার সরঞ্জামাদি সংগ্রহ, স্বচ্ছোসবেকদরে প্রয়োজনীয় প্রশক্ষিণ দয়িে বাংলাদশে একটি সক্ষম ও সহনশীল জাততিে উপনীত হয়ছে।ে ২০১৭ সালে বাংলাদশে বড় বড় ৬টি র্দুযােগ অত্যন্ত সফলতার সাথে মোকাবলিা করছে।ে এগুলো হলো ১. শত্যৈ প্রবাহ ২. হাওর এলাকায় আগাম বন্যা, ৩.  র্ঘূণঝিড় মোরা ৪. পাহাড় ধস ৫. পরপর দুইবাররে বন্যা ও ৬. রোহঙ্গিা সমস্যা। র্দুযােগ মোকাবলিায় বাংলাদশেরে সক্ষমতা ববিচেনা করে আর্ন্তজাতকিভাবে বাংলাদশেকে র্দুযােগ মোকাবলিায় রোল মডলে বলা হয় বলে তনিি উল্লখে করনে। তনিি আরো বলনে, প্রতবিন্ধতিাবান্ধব র্দুযােগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনাকে সরকার আর্ন্তজাতকি পরসিরে নয়িে গয়িে বশি^ে আলোড়ন সৃষ্টি করতে পরেছে।ে 
#
ওমর/সলেমি/সঞ্জীব/আববাস/২০১৮/১৭২৪  ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২৮২৮
মেড ইন বাংলাদেশ মোবাইল আমাদের জাতীয় গৌরবের বিষয়
                             -টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী
গাজীপুর, ২৮ আশ্বিন (১৩ অক্টোবর) :
বাংলাদেশের ইলেকট্রনিকস পণ্যের বিদ্যমান বাজার শতকরা সত্তরভাগ দেশীয় কোম্পানির আয়ত্তে এবং পণ্যগুলো বাংলাদেশ থেকেই উৎপাদিত। এই অর্জন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের অগ্রযাত্রার ফসল। আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে শিক্ষিত বেকারত্ব। দেশীয় কোম্পানিসমূহে শিক্ষিতরা দক্ষতার সাথে কাজ করছে। গুণগতমানের দেশীয় কারখানায় কর্মসংস্থানের পাশাপাশি, বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হচ্ছে। সর্বোপরি মেড ইন বাংলাদেশ মোবাইল আমাদের জাতীয় গৌরবের বিষয়।
১২ অক্টোবর গাজীপুরের ছয়দানায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে দেশীয় মোবাইল ফোন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান আল-আমিন ব্রাদার্সের ‘ফাইভ স্টার ব্র্যান্ডের’ মোবাইল কারখানার উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল ডিভাইস তৈরি এবং রপ্তানি করতে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছিলেন। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ সৌদিআরবে আইওটি পণ্য রপ্তানি করছে। নেপাল ও নাইজেরিয়ায় কম্পিউটার ও ল্যাপটপ রপ্তানি করছে।
মোস্তাফা জব্বার পণ্যে গুণগতমান বজায় রেখে ডিভাইস উৎপাদনে কঠোর নজরদিতে উদ্যোক্তাদের মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, যথাযথ মান নিয়ন্ত্রণে বিটিআরসি  কোনো ছাড় দিবেনা।  যেনতেন পণ্য নয়, গুণগতমানের পণ্যই হবে মেড ইন বাংলাদেশের পণ্য। তিনি বলেন, ঔপনিবেশিক শাসনের কারণে অতীতে এ ভূখন্ডে তেমন কোনো উন্নতি হয়নি। ২০০৮ সালের পর বাংলাদেশ ডিজিটাল শিল্পবিপ্লবে পৃথিবীব্যাপী নেতৃত্বের জায়গায় পৌঁছেছে। এখন বাংলাদেশকে পৃথিবীর অনেক দেশ অনুসরণ করছে। ডিজিটাল শিল্পবিপ্লবের বাংলাদেশকে নিয়ে গবেষণা করছে। বর্তমান সরকারের বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ এবং তরুণ মানবসম্পদের কারণে বাংলাদেশ আজ বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে আকর্ষণীয় দেশে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশ আজ বিশে^র ৪২ তম অর্থনৈতিক শক্তি। বাংলাদেশের অগ্রগতির অগ্রযাত্রার এ ধারা অব্যাহত থাকলে ভবিষ্যতে বাংলাদেশ হবে বিশে^র বিস্ময়।
মন্ত্রী কারখানার বিভিন্ন  প্রোডাকশন প্যানেল পরিদর্শন করেন এবং বিভিন্ন ইউনিটে কর্মরত কর্মীদের নিকট তাদের কাজের অভিজ্ঞতার কথা শোনেন।
গাজীপুর সিটি মেয়র মো: জাহাঙ্গীর আলম, বিটিআরসি চেয়ারম্যান মো: জহিরুলহক, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক মহাসচিব মনিরুল হক, বিটিআরসি কমিশনার আমিনুল হাসান এবং ফাইভ স্টার কোম্পানির চেয়ারম্যান অলিউল্লাহ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
#
শেফায়েত/জসীম/শামীম/২০১৮/১৪৩৫ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ২৮২৭
বাংলাদেশ জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের সদস্য নির্বাচিত
নিউইয়র্ক, ১৩ অক্টোবর :
বাংলাদেশ ২০১৯-২০২১ মেয়াদে জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের সদস্য নির্বাচিত হয়েছে। ১২ অক্টোবর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে সদস্য রাষ্ট্রসমূহের সরাসরি গোপন ভোটের মাধ্যমে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জাতিসংঘ ৭৩তম সাধারণ পরিষদের সভাপতি গধৎরধ ঋবৎহধহফধ ঊংঢ়রহড়ংধ। 
ভোট গণনা শেষে স্থানীয় সময় বেলা ১২ টায় ফলাফল ঘোষণা করা হয়। মানবাধিকার কাউন্সিলের সদস্য নির্বাচিত হওয়ার জন্য ৯৭ ভোটের প্রয়োজন থাকলেও বাংলাদেশ ১৭৮টি সদস্য রাষ্ট্রের ভোট পেয়ে জয়লাভ করে। 
বিপুল ভোটে জয়লাভ করায় বাংলাদেশকে জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রসমূহের উপস্থিত প্রতিনিধিগণ অভিনন্দন জানায়। এই বিজয় গণতন্ত্র, মানবাধিকার, সুশাসন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা সর্বোপরি আর্থসামাজিক উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অদম্য অগ্রযাত্রার প্রতি বিশ্বসম্প্রদায়ের আস্থার প্রতিফলন বলে সদস্য রাষ্ট্রের প্রতিনিধিগণ জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন এর কাছে তাঁদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। সাম্প্রতিক রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের সময়োপযোগী মানবিক ও সহানুভূতিশীল পদক্ষেপ গ্রহণের কথা যা আন্তর্জাতিক পরিম-লে বাংলাদেশের অবস্থানকে আরো সমুজ্জ্বল করেছে তা এসময় আলোচিত হয়।
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের চলতি মেয়াদে গত ২০১৫-২০১৭ পর্যন্ত বাংলাদেশ মানবাধিকার কাউন্সিলের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।
#
জসীম/শামীম/২০১৮/১৩০৫ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ২৮২৬
বিশ্ব মান দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ২৮ আশ্বিন (১৩ অক্টোবর) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৪ অক্টোবর বিশ্ব মান দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও জাতীয় মান সংস্থা বিএসটিআই এর উদ্যোগে ৪৯তম ‘বিশ্ব মান দিবস’ পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।
দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘ওহঃবৎহধঃরড়হধষ ঝঃধহফধৎফং ধহফ ঃযব ঋড়ঁৎঃয ওহফঁংঃৎরধষ জবাড়ষঁঃরড়হ’ অর্থাৎ ‘চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রেক্ষাপটে আন্তর্জাতিক মান’ অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।
বিশ্বব্যাপী ইতিমধ্যে ৪র্থ শিল্পবিপ্লবের ছোঁয়া লেগেছে। শিল্পবিপ্লবের এ অগ্রযাত্রায় আন্তর্জাতিক মান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। বিশ্বব্যাপী অধিকতর উন্নত জীবনের চাহিদার প্রেক্ষিতে এ যুগ হবে অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক। এই প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে টিকে থাকতে হলে নতুন উদ্ভাবিত প্রযুক্তির পরিবর্তনগুলো গ্রহণ ও বাস্তবায়ন দ্রুততম সময়ের মধ্যে করতে হবে। আন্তর্জাতিক মান অনুসরণের মাধ্যমে আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর ও গুণগত মানসম্পন্ন শিল্পোৎপাদন বাড়ালে বিশ্বের সকল দেশে বাণিজ্য সহজতর হবে এবং নতুন নতুন পণ্যের বাজার সৃষ্টির সম্ভাবনার পথও সুগম হবে।
আন্তর্জাতিক মান সংস্থাসমূহের তত্ত্বাবধানে বিশ্বের নেতৃস্থানীয় বিজ্ঞানী, প্রযুক্তিবিদ ও বিশেষজ্ঞগণ তাঁদের গবেষণালব্ধ তথ্য-উপাত্ত ব্যবহার করে পণ্য সেবার আন্তর্জাতিক মান ও নীতিমালা প্রণয়ন করে যাচ্ছে, যা পণ্যের গুণগতমান, সঠিক স্বাস্থ্যসেবা, নিরাপদ পরিবেশ ও সামাজিক নিরাপত্তাসহ টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিতকরণে অবদান রাখছে।
সমাজ ও রাষ্ট্রের অধিকতর উন্নতির জন্য আন্তর্জাতিক মান অনুসরণীয় বিনির্দেশ (ঝঢ়বপরভরপধঃরড়হ) হিসেবে কাজ করে। বর্তমানে মানুষের শারীরিক পরিশ্রমের স্থানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন রোবট প্রতিস্থাপিত হচ্ছে। ঝবপঁৎরঃু ঝঃধহফধৎফং এর মাধ্যমে হ্যাকারদের থেকে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ ডাটাসমূহকে নিরাপদ রাখা যাচ্ছে। নাগরিকদের জন্য দ্রুততম ও আধুনিক পরিবহণ ব্যবস্থা হিসেবে ইলেকট্রিক মেট্রোরেল সংযোজিত হয়েছে, যা বাংলাদেশেও অচিরেই বাস্তবায়িত হবে।
আমি আশা করি, বিএসটিআই পণ্য ও সেবার জন্য সময়োপযোগী আন্তর্জাতিক মান বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশের জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের মাধ্যমে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখবে।
আমি ‘বিশ্ব মান দিবস’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।   
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/জসীম/শামীম/২০১৮/১১২৮  ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ২৮২৫
বিশ্ব মান দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ২৮ আশ্বিন (১৩ অক্টোবর) : 
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ১৪ অক্টোবর বিশ্ব মান দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) এর উদ্যোগে বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও বিশ্ব মান দিবস পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এবারের বিশ্ব মান দিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে 'ওহঃবৎহধঃরড়হধষ ঝঃধহফধৎফং ধহফ ঃযব ঋড়ঁৎঃয ওহফঁংঃৎরধষ জবাড়ষঁঃরড়হ' যার ভাবার্থ ‘৪র্থ শিল্পবিপ্লবের প্রেক্ষাপটে আন্তর্জাতিক মান’। বর্তমান বিশ্বে দ্রুত বিকাশমান শিল্প উন্নয়নের প্রেক্ষাপটে প্রতিপাদ্যটি অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি। 
শিল্প ও ব্যবসা বাণিজ্যের সকল পর্যায়ে প্রথম এবং প্রধান শর্ত হলো আন্তর্জাতিক মান অনুসরণ। শিল্পবিপ্লবের এ যুগে গুণগত মান সম্পন্ন প্রযুক্তি ও পদ্ধতির কোনো বিকল্প নেই। বিশেষ করে শিল্পকারখানায় আজ মানুষের পরিবর্তে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে, মনুষ্য শ্রমের জায়গায় কারিগরি ও তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর শ্রম জায়গা করে নিচ্ছে। ফলে প্রযুক্তির গুণগতমান নির্ধারণে আন্তর্জাতিক মানের গুরুত্ব বৃদ্ধি পেয়েছে। এক্ষেত্রে প্রযুক্তিবিদ, প্রকৌশলী ও উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠানগুলোর উদ্ভাবিত পণ্যসমূহের মধ্যে সংগতিসাধন ও প্রযুক্তিগত ওহঃবৎপযধহমবধনরষরঃু নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। মানুষের জীবনযাত্রাকে সহজ ও সুন্দর করতে প্রযুক্তির ব্যবহার ক্রমশ বাড়ছে। তাই প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও তার ব্যবহারেরক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত অভিযোজন, নিরাপত্তা ঝুঁকি ও পারিপার্শ্বিক পরিবেশের ওপর এর প্রভাব গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করতে হবে।
বাংলাদেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নতদেশে রূপান্তরের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এ লক্ষ্য অর্জনে সকল ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মান অনুসরণ অপরিহার্য। জাতীয় মান সংস্থা হিসেবে বিএসটিআই-এর এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। পণ্যের মান প্রণয়ন ও উন্নয়নের মাধ্যমে জনগণকে কাক্সিক্ষত সেবা প্রদানে বিএসটিআই-কে আরো দক্ষ, জবাবদিহি ও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। জনগণের আস্থা পূরণে বিএসটিআই কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করবে - এটাই দেশবাসীর প্রত্যাশা। 
আমি বিশ্ব মান দিবস উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সফলতা কামনা করছি।      
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
হাসান/জসীম/শামীম/২০১৮/১০৫৭ ঘণ্টা
Todays handout (4) (1).docx