Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২nd জানুয়ারি ২০১৮

তথ্যবিবরণী 02.01.2018

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ২৭  
 
 মিয়ানমার নাগরিকদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন চলছে
উখিয়া (কক্সবাজার), ১৯ পৌষ (২ জানুয়ারি) : 
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৭টি ক্যাম্পের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। পাসপোর্ট অধিদপ্তর নিবন্ধন কাজ বাস্তবায়ন করছে। 
আজ কুতুপালং -১ ক্যা¤েপ ১ শত ৫৩ জন পুরুষ, ১ শত ২৫ জন নারী মিলে ২ শত ৭৮ জন, কুতুপালং-২ ক্যাম্পে ৫ শত ৩৪ জন পুরুষ, ৫ শত ৭৫ জন নারী মিলে ১ হাজার ১ শত ৯ জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ১ শত ৭৭ জন পুরুষ, ১ শত ৮৭ জন নারী মিলে ৩ শত ৬৪ জন, থাইংখালী-১ ক্যাম্পে ২ শত ২২ জন পুরুষ, ২ শত জন নারী মিলে ৪ শত ২২ জন, থাইংখালী-২ ক্যাম্পে ৬৩ জন পুরুষ, ৫৯ জন নারী মিলে ১ শত ২২ জন, বালুখালী ক্যাম্পে ৪ শত ২১ জন পুরুষ, ২ শত ৬৫ জন নারী মিলে ৬ শত ৮৬ জন, ঊনচিপ্রাং ক্যাম্পে ১৭ জন পুরুষ, ১৩ জন নারী মিলে ৩০ জন এবং পুরোদিনে ৭টি কেন্দ্রে মোট ৩ হাজার ১১জনের জনের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে। 
আজ পর্যন্ত বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোট ৯ লাখ ৩৫ হাজার ৭ শত ৫৮ জনের নিবন্ধন করা হয়েছে। 
সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক আজ পর্যন্ত ৩৬ হাজার ৩ শত ৭৩ জন এতিম শিশু শনাক্ত করা হয়েছে। এদের মধ্যে ১৭ হাজার ৩ শত ৯৫ জন ছেলে এবং ১৮ হাজার ৯ শত ৭৮ জন মেয়ে। বাবা-মা কেউ নেই এমন এতিম শিশুর সংখ্যা ৭ হাজার ৭ শত ৭১ জন। 
উল্লেখ্য, কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের (আরআরআরসি) রিপোর্ট মোতাবেক আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিকের সংখ্যা ৬ লাখ ৭২ হাজার ৭ জন। অনুপ্রবেশ অব্যাহত থাকায় এ সংখ্যা বাড়ছে। ২৫ আগস্ট, ২০১৭ এর পূর্বে আগত মিয়ানমার নাগরিকের সংখ্যা ২ লাখ ৪ হাজার ৬০ জন।
#
সাইফুল/ফারহানা/আলী/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/২১২৫ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ২৬ 
 
মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত
উখিয়া (কক্সবাজার), ১৯ পৌষ (২ জানুয়ারি) : 
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে বেসরকারি উৎস থেকে প্রাপ্ত ত্রাণ সরকারি উদ্যোগে বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। 
      উখিয়ায় স্থাপিত নিয়ন্ত্রণকক্ষে আজ ১৩ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ১৮ ট্রাকের মাধ্যমে ২৩ মেট্রিক টন ত্রাণ জমা দিয়েছে। প্রাপ্ত এসব ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ২ হাজার ৩ শত প্যাকেট শুকনো খাবার, ৮ হাজার পিস কাপড়চোপড়, ১৩ হাজার ৮৪ পিস গৃহস্থালিসামগ্রী। এসব ত্রাণ আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। 
#
সাইফুল/ফারহানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/২১৩০ঘণ্টা

Handout                                                                                                                   Number : 25

Curriculum Vitae of Minister Mustafa Jabbar

Dhaka, January 02 :

            Mustafa Jabbar  has taken on Oath as Minister of Bangladesh Government today. President Md. Abdul Hamid swore him at the Bangabhaban. Mustafa Jabbar is well known to the people of Bangladesh and Bengali speaking people of the world for his milestone works.

            Minister Jabbar has leaded the ICT industry as the president of Bangladesh Computer Samity, the national ICT organisation of Bangladesh in 1996-97 & 2008-14. He is now president of BASIS.

            Mustafa Jabbar came from a remote village of Bangladesh. Getting his higher education (Graduation and Masters) in Bangla Language & Literature from the University of Dhaka, he started his career as a journalist on 16 January 1972. He was a member of Mujib Bahini (Bangladesh Liberation Force) in 1971 and participated in the War of Liberation of Bangladesh. He was involved in the movement of freedom of press and was actively associated with the Dhaka Union of Journalists. He was elected as the Organising Secretary of DUJ.

            Doing some businesses in Media, Travel & Tour Operation, Printing, Publishing and Computer Reselling, he is now engaged in software development, providing IT education, developing IT enabled educational curriculum, developing course materials for ICT education, creating software and providing ICT services, doing researches on ICT, ICT journalism and writing books on ICT and other subjects. His first novel named Nokshotrer Onger was published in a book form in 2005. His second novel named Suborne Shekorh was published in the Fortnightly Tarokalok's Eid issue of 2006.  He was also involved in developing a local laptop brand named BIJOY.

            Mustafa Jabbar is the technology leader and promoter of ICT in Bangladesh. He is the founder member of Bangladesh Computer Samity and Bangladesh Association of Software and Services. He has been elected president of Bangladesh Computer Samity for the fourth term. He was also the founder vice president of BASIS.

            Minister Jabbar is more recognised as the local language solution provider in Bangla, Chakma, Asamese, Hindi & developer of Bijoy Bangla Keyboard & Software and expert in Graphics-Multimedia. He has developed Bangla Braille publishing system which enables blind people to use Bangla Braille in computer. He is also regarded as the Master of Digital Bangla Font designing. He has developed Bijoy Library, a library of management Software which is being used by famous libraries of Bangladesh including British Council. He has developed a software named Bijoy Shishu Shiksha for pre school kids. He has developed Prathomik Computer Shiksha, based on Text Books published by NCTB. He has established a large number of schools in Bangladesh including computer based Ananda Multimedia School and Bijoy Digital School.

#

Farhana/Nice/Shefyaet/Sanjib/Salimuzzaman/2018/1900 Hrs.

তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর :  ২৪

স্বাস্থ্য সহকারীদের দাবি বাস্তবায়নে কমিটি গঠন
স¦াস্থ্যকর্মীদের  যৌক্তিক দাবি পূরণের প্রচেষ্টা  নেওয়া হবে
                                                -- স¦াস্থ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ১৯ পৌষ (২ জানুয়ারি) :

    মাঠ পর্যায়ের স্বাস্থ্যকর্মীদের ঝুঁকিভাতা চালু, গ্রেড পরিবর্তন, প্রতি ওয়ার্ডে একজন স্বাস্থ্য সহকারীর নিয়োগ, চাকরি ক্ষেত্রে পোষ্যকোটা প্রচলনের দাবি বাস্তবায়নের সুপারিশ প্রদানের জন্য স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিবের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করে দিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। মন্ত্রীর এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে স্বাস্থ্যকর্মীরা তাৎক্ষণিকভাবে আন্দোলন স্থগিত করে কাজে যোগদান করার ঘোষণা দিয়েছেন। কমিটিতে মন্ত্রণালয় বা অধিদপ্তরের একজন এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের একজনকে অন্তর্ভুক্ত করারও নির্দেশ দেন মন্ত্রী। স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম দ্রুত শুরু করার জন্য মন্ত্রী এসময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে নির্দেশ দেন।

    মন্ত্রী আজ সচিবালয়ে বাংলাদেশ স্বাস্থ্য সহকারী অ্যাসোসিয়েশন (বিএইচএএ) এবং বাংলাদেশ স্বাস্থ্য পরিদর্শন সমিতির প্রতিনিধিদলের সাথে বৈঠকে সভাপতিত্বকালে এ নির্দেশ দেন।

    এসময় অ্যাসোসিয়েশনের উপদেষ্টা সংসদ সদস্য রেজওয়ান আহম্মদ তৌফিক,  স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মোঃ সিরাজুল হক খান, স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব ফয়েজ আহম্মদ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডাঃ আবুল কালাম আজাদ, বিএইচএএ সভাপতি এনায়েত রাব্বী লিটন, মহাসচিব জাকার্তা হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক নূর নবী, সদস্য ফয়জুর রহমান এবং সমন্বয় পরিষদের সদস্য সচিব মোর্শেদুল আলমসহ মন্ত্রণালয় এবং অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

    ফলপ্রসূ এ সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী স্বাস্থ্য সহকারী ও স্বাস্থ্য পরিদর্শকদের দাবিসমূহ বিস্তারিত শোনেন এবং কয়েকটি দাবির যৌক্তিকতা অনুধাবন করে দ্রুত বাস্তবায়ন করার প্রক্রিয়া শুরুর আশ^াস দেন। মন্ত্রী বলেন, মাঠ পর্যায়ের স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরলস প্রচেষ্টায় শিশুদের টিকা প্রদান কার্যক্রম সফলভাবে নিয়মিত অনুষ্ঠিত হচ্ছে। টিকাদানের সাফল্যের জন্য বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিকভাবে পুরস্কৃত করা হয়েছে। তাঁদের দেশব্যাপী অংশগ্রহণে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ানোর কর্মসূচিও সাফল্য অর্জন করেছে। তাই স্বাস্থ্যকর্মীদের সকল যৌক্তিক দাবিপূরণ করার পদক্ষেপ নেওয়া হবে। তাঁদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্যেও দ্রুত প্রশিক্ষণের উদ্যোগ নিতে হবে। তিনি বলেন, দাবিগুলোর অধিকাংশের সাথে আন্তঃমন্ত্রণালয় সিদ্ধান্তের বিষয় জড়িত। সেক্ষেত্রে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাথে দ্রুত বৈঠকে বসার কথাও এসময় মন্ত্রী জানান। তিনি আগামী মঙ্গলবার কমিটির প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠানের নির্দেশ দেন।

#

পরীক্ষিৎ/ফারহানা/শেফায়েত/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯২০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ২৩ 
 
মন্ত্রী এ, কে, এম শাহজাহান কামালের সংক্ষিপ্ত জীবনবৃত্তান্ত
 
ঢাকা, ১৯ পৌষ (২ জানুয়ারি ) :  
এ, কে, এম শাহজাহান কামাল আজ মন্ত্রী হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে শপথগ্রহণ করেন। 
এ, কে, এম শাহজাহান কামাল ১৯৫০ সালের ১ জানুয়ারি লক্ষ্মীপুর জেলার আটিয়াতলীতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মোঃ ফরিদ আহমেদ এবং মাতা মাসুমা খাতুন। তাঁর স্ত্রীর নাম ফেরদৌসি কামাল।
মন্ত্রী শাহজাহান কামাল ১৯৬৩ সালে লক্ষ্মীপুর মডেল হাইস্কুল থেকে এসএসসি, চৌমুহনী মদন মোহন কলেজ থেকে ১৯৬৫ সালে এইচএসসি পাস করেন এবং একই কলেজ থেকে বিএ ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে ১৯৬৬ সালের ৬ দফা ও ১৯৬৯ এর গণ-অভ্যুত্থানে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন। এসময় আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মুক্তির দাবিতে রাজপথের আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। তিনি একজন বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারত থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর জেলায় সক্রিয়ভাবে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালে জাতির পিতার হত্যাকা-ের প্রতিবাদে তিনি লক্ষ্মীপুর জেলায় গণ-আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। তিনি ১৯৭২ সালে নবগঠিত লক্ষ্মীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৮৫ সালে লক্ষ্মীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। ২০০৯ সালে জনতা ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১১ সালে তিনি লক্ষ্মীপুর জেলা পরিষদের প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
পেশাগত জীবনে তিনি একজন ব্যাবসায়ী। ব্যাবসার পাশাপাশি তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য। এ কে এম শাহজাহান কামাল ১৯৭৩ সালে প্রথম সংসদে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য পরবর্তীতে  ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। বর্তমানে তিনি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি এবং সরকারি প্রতিশ্রুতি সম্পর্কিত কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
ব্যাবসা ও রাজনীতির পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কর্মকা-ে নিয়োজিত। তিনি ক্যান্সার রোগী, প্রতিবন্ধী, বিধবা ও গরিব মানুষকে আর্থিকভাবে সহযোগিতা দিয়ে থাকেন। তিনি বাংলা, ইংরেজি ও হিন্দি ভাষায় দক্ষ। তিনি যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, সিঙ্গাপুর, ভারত ও জার্মানি ভ্রমণ করেন। তিনি এক পুত্র ও তিন কন্যা সন্তানের জনক।
#
ফারহানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/২০০০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর : ২২ 
 
প্রতিমন্ত্রী কাজী কেরামত আলীর সংক্ষিপ্ত জীবনবৃত্তান্ত
 
ঢাকা, ১৯ পৌষ (২ জানুয়ারি) : 
কাজী কেরামত আলী আজ প্রতিমন্ত্রী হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে শপথগ্রহণ করেন।
প্রতিমন্ত্রী কাজী কেরামত আলী ১৯৫৪ সালের ২২ এপ্রিল রাজবাড়ী জেলার সজ্জনকান্দায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা কাজী হেদায়েত হোসেন এবং মাতা মনাক্কা বেগম। তাঁর স্ত্রীর নাম রেবেকা সুলতানা। 
কাজী কেরামত আলী রাজবাড়ী ইয়াসিন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, রাজবাড়ী সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.কম সম্মানসহ এম.কম ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ব্যবসার পাশাপাশি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। তিনি ১৯৯০ থেকে অদ্যাবধি রাজবাড়ী জেলায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। 
১৯৯২ সালে রাজবাড়ী-১ থেকে ৫ম জাতীয় সংসদে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে উপনির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন কাজী কেরামত আলী। ১৯৯৬ সালে ৭ম জাতীয় সংসদে এবং ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ৯ম জাতীয় সংসদ ও ২০১৪ সালে ১০ম জাতীয় সংসদে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি ৫ম জাতীয় সংসদে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং ৭ম জাতীয় সংসদে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য, নবম জাতীয় সংসদে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কিমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন এবং জাতীয় সংসদে লাইব্রেরি কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। 
প্রতিমন্ত্রী ১৯৯৬ থেকে রাজবাড়ী জেলার বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি, রাজবাড়ী জেলার রোটারি ক্লাবের সদস্য এবং রাজবাড়ী জেলা রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির জীবন সদস্য। 
ইংরেজি ভাষায় দক্ষ কাজী কেরামত আলী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফরসঙ্গী হিসেবে কুয়েত সফর এবং সরকারি ও ব্যক্তিগত প্রয়োজনে আমেরিকা, কানাডা, চীন, জাপানসহ বিশ্বের অনেক দেশ সফর করেছেন। তিনি এক কন্যা সন্তানের জনক। 
#
 
ফারহানা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৭/১৯১০ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর :  ২১
 
মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ-এর জীবনবৃত্তান্ত
ঢাকা, ১৯ পৌষ (২ জানুয়ারি) : 
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ আজ মন্ত্রী হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে শপথগ্রহণ করেন।
মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বাংলাদেশের একজন প্রবীণ রাজনীতিবিদ। তিনি ১৯৪৫ সালের ১২ মার্চ খুলনা জেলার ডুমুরিয়া উপজেলাধীন উলা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা উলা গ্রামের বিখ্যাত চন্দ বংশের স্বর্গীয় কালীপদ চন্দ ও মাতা স্বর্গীয়া রেণুকা বালা চন্দ। 
নারায়ণ চন্দ্র চন্দ ১৯৬৬ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতক (সম্মান) ও ১৯৬৭ সালে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি দীর্ঘদিন শিক্ষকতা পেশার সাথে যুক্ত ছিলেন। ¯œাতকোত্তর পরীক্ষার ফল বের হবার পূর্বেই তিনি ডুমুরিয়ার সাহস নোয়াকাটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। পরে ১৯৭৩ সালে ডুমুরিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পান ও ২০০৫ সাল পর্যন্ত সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেন। 
শিক্ষাজীবন শেষ করেই ১৯৬৭ সালে তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যুক্ত হন। ১৯৬৮ সালে থানা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পান। ১৯৮৪ সালে তিনি ডুমুরিয়া থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৯৫ ও ২০০৩ সালে তিনি ডুমুরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন এবং এখনও এ পদে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। বাংলাদেশের সর্বপ্রথম ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তিনি ডুমুরিয়া উপজেলার ভান্ডারপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন এবং একাধারে পরবর্তী ছয় মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালে তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রী সালাহউদ্দিন ইউসুফের মৃত্যুর পর অনুষ্ঠিত উপনির্বাচনে ডুমুরিয়া-ফুলতলা আসন থেকে সপ্তম জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে নবম ও দশম জাতীয় সংসদে একই আসন থেকে সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১২ সালের ১২ জানুয়ারি তিনি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব লাভ করেন।
নারায়ণ চন্দ্র চন্দ একজন শিক্ষানুরাগী ব্যক্তি। ১৯৬৮ সালে মাধ্যমিক শিক্ষকদের ঐক্যবদ্ধ করতে তিনি থানা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতি প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৮৭ সাল থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত তিনি জেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ডুমুরিয়া উপজেলায় দু’টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা ছাড়াও নির্বাচনি এলাকার শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ, যোগাযোগ ও আইনশৃঙ্খলা উন্নয়নে তিনি ব্যাপক অবদান রেখে চলেছেন। 
মন্ত্রী সরকারি সফরে কানাডা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, শ্রীলংকা, ভিয়েতনামসহ বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছেন। 
ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বিবাহিত এবং তিন পুত্র ও এক কন্যাসন্তানের জনক।   
#
 
ফারহানা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৭/১৯৪৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর : ২০
 
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী ‘ভিশনারি লিডার অভ্ চেঞ্জ’ পুরস্কারে ভূষিত  
 
ঢাকা, ১৯ পৌষ (২ জানুয়ারি ) :  
ওয়ার্ল্ড এইচআরডি কংগ্রেস বাংলাদেশের যুবসমাজের উন্নয়ন তথা যুবকদের সংগঠিত করে তাদের অর্থনৈতিক সুবিধা বৃদ্ধিতে অভূতপূর্ব অবদান রাখার জন্য বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদকে ‘ভিশনারি লিডার অভ্ চেঞ্জ’ পুরস্কারের জন্য মনোনীত করেছে। 
ওয়ার্ল্ড এইচআরডি কংগ্রেস সাধারণত গুণগত মান উন্নয়নের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরির মাধ্যমে কার্যকর উন্নয়নে অবদান রাখা ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে সম্মান প্রদর্শন করে। আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে ভারতের মুম্বাইয়ে পুরস্কার প্রদান করা হবে। বিশ্বের জেষ্ঠ্য নেতাদের মধ্যে ১২০০ এর অধিক নেতা এ পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন। ওয়ার্ল্ড এইচআরডি রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং কর্পোরেট ক্ষেত্রগুলো নিয়ে কাজ করে এবং এসব ক্ষেত্রে উন্নয়নে অবদানের জন্য সম্মানিত করে। 
উল্লেখ্য, পাওয়ার এন্ড এনার্জি হ্যাকাথন, আইডিয়া প্রতিযোগিতা, ইন্টার্নশিপ, তরুণ উদ্যোক্তা সৃজন ও উন্নয়ন ইত্যাদি ক্ষেত্রে অবদান রেখে বাংলাদেশের যুবকদের আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য নসরুল হামিদ নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ফলপ্রসূ এসব কর্মযজ্ঞের জন্য ওয়ার্ল্ড এইচআরডি কংগ্রেস প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদকে ‘ভিশনারি লিডার অভ্ চেঞ্জ’ পুরস্কারের জন্য মনোনীত করেছে। 
#
 
আসলাম/ফারহানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৮৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর :  ১৯

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়
সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক

ঢাকা, ১৯ পৌষ (২ জানুয়ারি) :

দশম জাতীয় সংসদের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ৩৯তম বৈঠক কমিটির সভাপতি মোঃ তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে আজ জাতীয় সংসদভবনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

কমিটির সদস্য ও প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এবং নাসিমা ফেরদৌসী বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।

বৈঠকে বিদ্যুৎ বিল, ২০১৭ সংসদে রিপোর্ট পেশের জন্য ধারা ২৭ থেকে ধারা ৬১ পর্যন্ত বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।

বৈঠকে বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
        
#

নুরুল/ফারহানা/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭৩০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ১৮ 
 
একদিনের আন্তর্জাতিক ত্রিদেশীয় ক্রিকেটসিরিজ উপলক্ষে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা 


ঢাকা, ১৯ পৌষ (২ জানুয়ারি) : 
একদিনের আন্তর্জাতিক ত্রিদেশীয় ক্রিকেট সিরিজ আগামী ১০ জানুয়ারি থেকে ১৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হবে। এই টুর্নামেন্টে জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা ও স্বাগতিক বাংলাদেশসহ মোট ৩ টি দেশ অংশগ্রহণ করবে। টুর্নামেন্টটি সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন করার নিমিত্তে এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা আজ যুব ও ক্রীড়া সচিব মো. আসাদুল ইসলামের  সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। 
ত্রিদেশীয় একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ম্যাচসমূহ ঢাকাস্থ শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম এবং বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা দলের মধ্যে টেস্ট ম্যাচ দুইটি ও একটি টি-২০টি ম্যাচ যথাক্রমে ঢাকাস্থ শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম ও চট্টগ্রামস্থ জহুর আহম্মেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে এবং একটি টি-২০ টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে।
সভায় দেশি-বিদেশি খেলোয়াড়, কর্মকর্তা ও আমন্ত্রিত অতিথিদের বাংলাদেশে অবস্থানকালীন সময়ে সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। সভায় জানানো হয়, একদিনের আন্তর্জাতিক এ টুর্নামেন্টকে সুষ্ঠু ও সফলভাবে আয়োজনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে। 
সভায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও সংস্থা এবং বাংলাদেশ ক্রিকেটবোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
#
শফিকুল/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৮/১৬০০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ১৭
 ঈশ^রদী শাহাপুরে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে বই বিতরণ করলেন ভূমিমন্ত্রী

ঈশ^রদী, পাবনা, ১৯ পৌষ (২ জানুয়ারি) : 
ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ আজ পাবনার ঈশ^রদী উপজেলার শাহপুর ইউনিয়নের বাঁশেরবাদা বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ে ২ হাজার ২শ ছাত্রছাত্রীর মাঝে ২৫ হাজার বই বিতরণ কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। 
সরকারিভাবে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভূমি মন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার পর সারাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোকে জাতীয়করণ করেছিলেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে ক্রমান্বয়ে জাতীয়করণ করার ঘোষণা দিয়েছিলেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর ঘোষিত প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে জাতির পিতার সোনার বাংলা গড়ে তোলার আহ্বান জানান তিনি ।   
এসময় স্থানীয় নেতৃবৃন্দ ও জনপ্রতিনিধিগণ সভায় বক্তব্য রাখেন। উল্লেখ্য, সারাদেশে একযোগে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে ৩৫ কোটি ৪৬ লাখ পাঠ্যপুস্তক বিতরণ করা হচ্ছে। 
#
রেজুয়ান/অনসূয়া/শহিদ/আসমা/২০১৮/১৩০০ ঘণ্টা 

Todays handout (6).docx