তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৫১
বঙ্গবন্ধুর খুনি নূরকে কানাডা থেকে ফেরত পাঠাতে
অনলাইন আবেদনের উদ্বোধন করলেন মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার
ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর) :
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, নূর চৌধুরীরা শুধু জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারকেই হত্যা করেনি, বাংলাদেশকেও হত্যা করেছিলো। এ হত্যাকা- ছিলো পাকিস্তানের পরাজিত শক্রদের প্রতিশোধ নেওয়ার চেষ্টা। তিনি বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনি নূরকে কানাডা থেকে ফেরত পাঠানোর জন্য কানাডা সরকারের কাছে অনলাইন আবেদনে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তিকে সম্পৃক্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, আপনি নিজে সম্পৃক্ত হোন অন্যদেরকেও সম্পৃক্ত করুন।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন (আইইবি) মিলনায়তনে ‘গৌরব একাত্তরের’ সহযোগিতায় আইইবি’র কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের আত্মস্বীকৃত খুনি নূর চৌধুরীকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবিতে আলোচনা সভা এবং কানাডার প্রধানমন্ত্রী বরাবর অনলাইনে স্বাক্ষরগ্রহণ’ কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকে বাঙালি জাতীয়তাবাদের মহাকালের মহানায়ক উল্লেখ করে বলেন, বাঙালি জাতিসত্বার সবকটি উপাদান বঙ্গবন্ধুর মধ্যে বিদ্যমান ছিল। ‘আমি বাঙালি, আমি মানুষ, আমি মুসলমান’ বঙ্গবন্ধুর এই উক্তির মধ্যে তিনি তাঁর পরিচিতি তুলে ধরেছেন। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা যায়নি, যাবে না। তাঁর ঐতিহাসিক উক্তি ‘দাবায়ে রাখতে পারবা না’ সত্যে পরিণত। শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে বিশ্বে উন্নয়নের রোলমডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণের দ্বারপ্রান্তে। অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ। গত দশ বছরের বাংলাদেশ বিশ্বে মাথা উঁচু করার বাংলাদেশে উন্নীত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে আইইবি’র প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী মোঃ আবদুস সবুর, সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মনজুর মোর্শেদ, গৌরব একাত্তরের সভাপতি এসএম মনিরুল ইসলাম মনি, সাধারণ সম্পাদক এফএম শাহীন বক্তৃতা করেন।
মন্ত্রী নিজের স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন।
#
শেফায়েত/সেলিম/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২০৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৫০
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক ইলিশ, পর্যটন ও উন্নয়ন উৎসব শুরু আজ
ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর) :
‘আন্তর্জাতিক পর্যটন দিবস’ উপলক্ষে ‘পদক্ষেপ বাংলাদেশ’ নামক একটি সংস্থার উদ্যোগে আজ ঢাকায় হোটেল পূর্বাণীতে ২৭-২৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন দিনব্যাপী ‘আন্তর্জাতিক ইলিশ, পর্যটন ও উন্নয়ন উৎসব-২০১৮’ শুরু হয়েছে।
কবি আসাদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য কবি কাজী রোজী, ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব শ্যাম সুন্দর সিকদার, মৎস্য অধিদফতরের মহাপরিচালক আবু সাইদ মোঃ রাশেদুল হক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের সাবেক উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক এবং শিশু সাহিত্যিক ফারুক হোসেন। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ও ভারতের কবি-সাহিত্যিকগণ উপস্থিত থেকে ইলিশের পক্ষে কবিতা পাঠে অংশ নেন।
মন্ত্রী কবি-সাহিত্যিকদের অংশগ্রহণে ইলিশকে কাব্যে স্থান দেওয়ার মাধ্যমে এর প্রচার-প্রসার ও উৎপাদনের ক্ষেত্রে সংস্থাটির এমন উদ্যোগের প্রশংসা করেন। তিনি ও তাঁর মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে কবি-সাহিত্যিকদের নিয়ে ইলিশের পক্ষে জনমত গঠনের ব্যাপারে আশাবাদ প্রকাশ করেন।
ইলিশের হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে দেশবাসীসহ সরকারের কঠোর মনোভাবের উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ইলিশের নির্দিষ্ট কোনো দেশ নেই বলে অবারিত সাগর-নদীর মাধ্যমে আন্তঃদেশীয় অবস্থানে এরা বেড়ে ওঠে। তাই এদের প্রাচুর্য বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশের মতো জাটকা নিধন রোধ এবং মা ইলিশের আহরণ রোধেও দরকার আন্তঃদেশীয় সমন্বিত উদ্যোগ।
#
শাহআলম/সেলিম/পারভেজ/রফিকুল/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২০০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৪৯
চারটি এসোসিয়েশনকে অনুমোদন দিয়েছে
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কার্যনির্বাহী কমিটি
ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর) :
চারটি এসোসিয়েশনকে অনুমোদন এবং একটি এসোসিয়েশনকে ফেডারেশনে উন্নীত করেছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কার্যনির্বাহী কমিটি। আজ যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ও জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের চেয়ারম্যান ড. শ্রী বীরেন শিকদারের সভাপতিত্বে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সম্মেলন কক্ষে পরিষদের কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়।
চারটি এসোসিয়েশন হচ্ছে - বাংলাদেশ সেপাক টাকরো এসোসিয়েশন, বাংলাদেশ ফুটবল এসোসিয়েশন, বাংলাদেশ থ্রোবল এসোসিয়েশন এবং বাংলাদেশ জুজুৎসু এসোসিয়েশন। এছাড়া কমিটি বাংলাদেশ উশু এসোসিয়েশনকে ফেডারেশনে উন্নীত করেছে।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কার্যনির্বাহী কমিটি চলতি অর্থবছরের (২০১৮-১৯) প্রস্তাবিত দুইশ’ কোটি ৭৮ লাখ ৫৮ হাজার টাকার বাজেটেরও অনুমোদন দিয়েছে।
সভায় যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী ও জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যান আরিফ খান জয়, ক্রীড়াসচিব মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, বাংলাদেশ অ্যাথলেটিক ফেডারেশনের সভাপতি এবং সাবেক মন্ত্রী পরিষদ সচিব এ এস এম আলী কবির, বাংলাদেশ ভলিবল ফেডারেশনের সভাপতি মোঃ আতিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের ভাইস-প্রেসিডেন্ট বাদল রায় এবং জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব মাসুদ করিমসহ বিভিন্ন বিভাগ সংস্থা এবং ফেডারেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
#
আকতারুল/সেলিম/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৯৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৪৮
প্রতিবন্ধী কোটা বাদ দেয়ার কোনো সুযোগ নেই
---সমাজকল্যাণ মন্ত্রী
ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর) :
সমাজকল্যাণ মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেছেন, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য শিক্ষা, চলাফেরা, কর্মসংস্থান, চাকরিসহ বিশেষ সুবিধা দেবার ব্যাপারে দেশে সুস্পষ্ট আইন রয়েছে। সংবিধানেও পরিষ্কার করে প্রতিবন্ধী ব্যক্তির সুরক্ষার কথা বলা আছে। এখানে কোনো ধরনের ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেয়া ঠিক নয়। প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষা আইন ২০১৩ অনুযায়ী যেকোনো সরকারি নিয়োগে প্রতিবন্ধী কোটা রাখার সুস্পষ্ট নির্দেশ রয়েছে। যদিও বর্তমানের কোটা সংশোধন কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী ১ম ও ২য় শ্রেণির চাকরিতে শতভাগ কোটা বিলুপ্তির কথা সুপারিশ করা হয়েছে কিন্তু এই কোটা পুরোপুরি বিলুপ্তি করতে হলে বর্তমানে বিদ্যমান প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষা আইন ২০১৩ পরিবর্তন করতে হবে। এই আইন বলবৎ থাকা অবস্থায় প্রতিবন্ধী কোটা বাদ দেবার কোনো সুযোগ নেই।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর ইস্কাটস্থ সুইড বাংলাদেশ কনভেনশন সেন্টারে ‘প্রতিবন্ধিতা উত্তরণে আমরা’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
মেনন বলেন, সরকার দেশের সকল বিল্ডিং, স্কুল, কলেজের অবকাঠামোগত পরিবর্তন এনে প্রতিবন্ধীদের সহায়তা করার ব্যাপারে উদ্যোগ নিয়েছে। প্রতিটি জেলা, উপজেলায় একটি করে প্রতিবন্ধী স্কুল করার ব্যাপারে প্রয়োজনীয় নীতিমালা প্রস্তুত হচ্ছে। প্রতিবন্ধীর প্রকৃত সংখ্যা নিরূপণ করতে দ্বিতীয়বারের মতো জরিপ কাজ করার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। সাভারে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ ক্রীড়া কমপ্লেক্স করা হচ্ছে। প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষা আইন ২০১৩ ও নিউরো ডেভেলপমেন্টাল প্রতিবন্ধী সুরক্ষা ট্রাস্ট আইন ২০১৩ তৈরি করে সকল ধরনের প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীর স্বাভাবিক জীবনধারণ, সমমর্যাদা, অধিকার, থেরাপি সেবা ও পুনর্বাসন সহায়তাসহ পূর্ণ অংশগ্রহণ এবং একীভূত সমাজব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ করার সব ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য এডভোকেট মীর শওকত আলী বাদশা এবং জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহমুদা মীন আরা।
#
মাইদুল/সেলিম/রফিকুল/আব্বাস/২০১৮/১৯২৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৪৭
কারিগরি শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবিত প্রকল্পে বিনিয়োগের আহ্বান শিক্ষামন্ত্রীর
ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর) :
দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে নিজেদেরকে সম্পৃক্ত করার অংশ হিসেবে দেশের শিল্পপতি, বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ীগণকে কারিগরি শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবিত বিভিন্ন প্রকল্পে বিনিয়োগে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (আইডিইবি) মিলনায়তনে ’স্কিলস কম্পিটিশন-২০১৮’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের অধীন কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতায় বাস্তবায়নাধীন ‘স্কিলস অ্যান্ড ট্রেনিং এনহ্যান্সমেন্ট প্রজেক্ট (স্টেপ)’ এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। ২০১৪ সাল থেকে ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের শিক্ষার্থীদের মেধা ও উদ্ভাবনী শক্তি বিকাশের লক্ষ্যে স্টেপ এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করে আসছে।
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ আজ উন্নয়নশীল দেশ। শীঘ্রই বাংলাদেশ মধ্যমআয়ের দেশে পরিণত হবে। তিনি বলেন, শিক্ষা দক্ষতা নির্ভর হওয়া উচিৎ। কারণ দক্ষতা অর্জন করতে না পারলে শিক্ষা নিয়ে অনেককেই বেকারত্বের যন্ত্রণা মোকাবিলা করতে হয়। এজন্য সরকার কারিগরি শিক্ষাকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে।
মন্ত্রী বলেন, দক্ষতা নির্ভর কারিগরি শিক্ষাই কেবল পারে দেশকে দারিদ্র্য ও বেকারত্ব থেকে মুক্ত করে সরকার- নির্ধারিত সময়ে মধ্যম ও উচ্চ আয়ের দেশে রূপান্তর করতে। স্কিলস কম্পিটিশন আয়োজনের অন্যতম উদ্দেশ্য হচ্ছে কারিগরি শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা বিকাশের পথ প্রশস্ত করা, শিল্প-সংযোগ প্রতিষ্ঠা করা এবং কলকারখানাসমূহকে উদ্ভাবনী প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত করার মধ্য দিয়ে দেশের আর্থসামাজিক অগ্রযাত্রায় ইতিবাচক ভূমিকা রাখা। তিনি আরো বলেন, ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যমআয়ের দেশ ও ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশের মর্যাদা পেতে কারিগরি শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। শুধু চাকুরি করার জন্য শিক্ষা লাভ করলে হবে না, উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্নও থাকতে হবে।
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অশোক কুমার বিশ^াস, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোডের্র চেয়ারম্যান মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, বিশ^ ব্যাংকের সিনিয়র অপারেসন্স অফিসার ড. মোখলেছুর রহমান এবং স্টেপ প্রকল্প পরিচালক এবিএম আজাদ।
পরে মন্ত্রী প্রতিযোগিতার বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন। ‘স্কিলস কম্পিটিশন ২০১৮’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিগত চার বছরের চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণকারী প্রায় ১শ’টি উদ্ভাবনী প্রকল্প প্রদর্শন করা হয়।
#
আফরাজুর/সেলিম/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৯০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৪৬
জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস ২ অক্টোবর
ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর) :
জাতীয় পর্যায়ে সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে দেশের শিল্প, কৃষি ও সেবাসহ বিভিন্নখাতে উৎপাদনশীলতা বাড়াতে ২ অক্টোবর “জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস” উদ্যাপন করা হবে। এ বছর জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবসের মূল প্রতিপাদ্য “সুখী ও সমৃদ্ধ দেশ বিনির্মাণে উৎপাদনশীলতা।” এ উপলক্ষে শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও) বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
কর্মসূচির অংশ হিসেবে ২ অক্টোবর সকাল ৮টায় রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তন সংলগ্ন সড়ক থেকে এক বর্ণাঢ্য র্যালি বের হবে। ভারপ্রাপ্ত শিল্পসচিব মোঃ আবদুল হালিমের নেতৃত্বে এতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় এবং সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, শিল্প কারখানার মালিক-শ্রমিক ও কর্মচারীরা অংশ নেবেন।
এছাড়া, এ দিন বিকাল ৪টায় রাজধানীর সিরডাপ অডিটরিয়ামে “সুখী ও সমৃদ্ধ দেশ বিনির্মাণে উৎপাদনশীলতা ” শীর্ষক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও) আয়োজিত এ সভায় শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। এতে কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী বিশেষ অতিথি এবং ভারপ্রাপ্ত শিল্পসচিব মোঃ আবদুল হালিম সভাপতিত্ব করবেন।
#
জলিল/সেলিম/রফিকুল/আব্বাস/২০১৮/১৮১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৪৫
শিক্ষা উন্নয়ন ও নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ বিশ্বপরিম-লে অনুসরণীয় মডেল
-গণশিক্ষা মন্ত্রী
ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর) :
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, শিক্ষা উন্নয়ন ও নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ আজ বিশ্বপরিমন্ডলে অনুসরণীয় মডেল। দেশ খাদ্যে সম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। প্রতিবেশী দেশের তুলনায় উন্নয়নের সকল সূচকে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা লাভ করেছে। বর্তমান সরকারের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে ২০৪১ সালের মধ্যে দেশ উন্নত বিশ্বের সারিতে উন্নীত হবে।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় লেক সার্কাস উচ্চ বিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে যেমন দেশ স্বাধীন হতো না, তেমনি শেখ হাসিনার জন্ম না হলে যুদ্ধাপরাধীর বিচার হতো না। দেশ আজ কলঙ্কমুক্ত হয়েছে। উন্নয়নে দেশকে এমন একটি স্তরে নিয়ে গেছেন যে শেখ হাসিনা শুধু বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নন। তিনি আজ উন্নয়নে বিশ্বের নিকট অনুসরণীয় নেত্রী।
কেন্দ্রীয় শিশু মেলার সভাপতি শিরিন আক্তার মঞ্জুর সভাপতিত্বে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মিজানুর রহমান ও শিক্ষাবিদ দুর্গাদাস ভট্টাচার্য্য অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।
#
রবীন্দ্রনাথ/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৪৪৯ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৪৪
পর্যটন শিল্পের বিকাশে সরকার মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে
-পর্যটন মন্ত্রী
ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর) :
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী এ কে এম শাহজাহান কামাল বলেছেন, বাংলাদেশকে পৃথিবীর অন্যতম পর্যটন শিল্পে পরিণত করতে সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে। এ শিল্পের বিকাশে সরকার স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদী মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে এবং বাস্তবায়ন হলে পর্যটনখাত হবে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের অন্যতম উৎস।
মন্ত্রী আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে বিশ্ব পর্যটন দিবসের র্যালিশেষে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বর্ণাঢ্য র্যালিটি মৎস্য ভবন থেকে শুরু হয়ে টিএসসিতে এসে শেষ হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ড. আখতারুজ্জামান, বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মহিবুল হক, অতিরিক্ত সচিব মো. ইমরান, বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান আখতারুজজামান খান কবির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের চেয়ারম্যান বদরুজ্জামানসহ বিভিন্ন পর্যটন বিষয়ক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ র্যালিশেষে বক্তৃতা করেন।
উল্লেখ্য, আজ বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যদিয়ে বিশ্ব পর্যটন দিবস পালিত হচ্ছে।
#
তুহিন/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৩২২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৪৩
এশিয়া কাপ ক্রিকেটে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের বিজয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রীর অভিনন্দন
ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর) :
চলমান এশিয়া কাপ ক্রিকেটে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের বিজয়ে উৎফুল্ল প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন পরিকল্পনা মন্ত্রী ও আইসিসি’র সাবেক সভাপতি আ হ ম মুস্তফা কামাল। পরিকল্পনা মন্ত্রী ক্রিকেট দলের সকলকে শুভেচ্ছা জানান। ভবিষ্যতে জয়ের এই ধারা ধরে রাখতে খেলোয়াড়রা তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবীর শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে কার্যত সেমিফাইনালে পরিণত হওয়া ম্যাচে দু’বারের চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তানকে পরাজিত করে ৬ জাতির এশিয়াকাপ ক্রিকেটে চতুর্দশ আসরের ফাইনালে স্থান করে নিয়েছে। আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর ভারতের সাথে বাংলাদেশ ফাইনাল খেলবে।
#
তৌহিদুল/অনসূয়া/জসীম/শামীম/২০১৮/১৩১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৪২
আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৮ সেপ্টেম্বর ‘আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস’ উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ‘আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস’ পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য-‘মুক্ত সমাজের জন্য উত্তম আইন : টেকসই উন্নয়নে তথ্যে অভিগমন’। দিবসটি পালনে তথ্য কমিশনের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাচ্ছি।
জনগণের ক্ষমতায়নে তথ্য একটি প্রয়োজনীয় অনুষঙ্গ। জনগণের এ অধিকারকে সম্মান দিয়ে আমরা নবম জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনে ‘তথ্য অধিকার আইন-২০০৯’ পাস করি। এ আইনের আওতায় আমাদের সরকার তথ্য কমিশন গঠন করেছে। ফলে জনগণ ও গণমাধ্যমের প্রয়োজনীয় তথ্যপ্রাপ্তির অধিকার সুপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে। জনগণের ক্ষমতায়ন ত্বরান্বিত হয়েছে। আমি আশা করি এ আইন বাস্তবায়নের মাধ্যমে জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে।
আধুনিক প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে জনগণের তথ্যসেবা নিশ্চিত করতে আওয়ামী লীগ সরকার সবসময়ই অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে আমরাই প্রথম দেশে বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন চালুর অনুমোদন দেই। তথ্যের অবাধ প্রবাহকে আরো বিস্তৃত করতে আমরা বাংলাদেশ টেলিভিশন, বিটিভি ওয়ার্ল্ড এবং সংসদ টেলিভিশনের পাশাপাশি ৪৪টি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল, ২২টি এফএম রেডিও এবং ৩২টি কমিউনিটি রেডিও সম্প্রচারের অনুমতি দিয়েছি। ফলে তথ্যপ্রকাশ ও প্রচারের ব্যবস্থা সহজতর হয়েছে। সংসদ টেলিভিশন চালুর ফলে গণমানুষের কাছে সংসদের কার্যক্রম সরাসরি পৌঁছানো অত্যন্ত সহজ হয়েছে, এর ফলে মানুষ যেমন জানতে পারছে তেমনি প্রশাসনেও স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হয়েছে। আমরা মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছি। এতে নির্ভুল তথ্যপ্রাপ্তি আরো দ্রুততর হবে। সরকারের সকল তথ্য সুযোগ-সুবিধা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছানোর লক্ষ্যে প্রতিটি ইউনিয়নে ডিজিটাল সেন্টার স্থাপন এবং ৮,৫০০টি পোস্টঅফিস ই-সেন্টার চালু করা হয়েছে। বৃটিশ আমলে জটিল আইনসহ চার শতাধিক আইন বাংলা ভাষায় জনবান্ধব ও সহজবোধ্য করে প্রকাশ করা হয়েছে। এতে নির্ভুল তথ্যপ্রাপ্তি আরো দ্রুততর হবে।
আমি আশা করি, তথ্য অধিকার আইনের অধিকতর ব্যবহারের মাধ্যমে মুক্ত সমাজ গঠন ও জনগণের ক্ষমতায়ন নিশ্চিত হবে, গণতন্ত্র ও সুশাসন আরো সুদৃঢ় হবে। জাতির পিতার সোনার বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে আরো একধাপ এগিয়ে যাবে। তথ্য কমিশন আমাদের সরকারের এ উদ্যোগকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।
আমি ‘আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস’ ২০১৮ উপলক্ষে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/রাশেদ/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৮/১২৪১ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৪১
আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ২৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“তথ্য কমিশনের উদ্যোগে বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও ‘আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস’ পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।
তথ্যপ্রাপ্তি মানুষের গণতান্ত্রিক ও নাগরিক অধিকার। তথ্য জানার অধিকার গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান স্বীকৃত চিন্তা, বিবেক ও বাক-স্বাধীনতার অবিচ্ছেদ্য অংশ। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত, সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখেছিলেন। সেই স্বপ্নের সিঁড়ি বেয়ে বাংলাদেশ আজ স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে শামিল হয়েছে। সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত আইনসমূহ সহজবোধ্য ও জনবান্ধব করে বাংলা ভাষায় প্রকাশ করা হয়েছে। ফলে জনগণ দেশের আইন সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাচ্ছেন- যা মুক্ত সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখছে। এ প্রেক্ষাপটে এ বছর আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়ছে ‘মুক্ত সমাজের জন্য উত্তম আইন: টেকসই উন্নয়নে তথ্যে অভিগমন’ যা অত্যন্ত যথাযথ হয়েছে বলে আমি মনে করি। জনগণের তথ্য জানার অধিকারকে অগ্রাধিকার দিয়েই সরকার তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ প্রণয়ন করেছে এবং এ আইন বাস্তবায়নে গঠন করেছে তথ্য কমিশন। তথ্য অধিকার আইনের সফল বাস্তবায়নে এ আইন ও তার বিভিন্ন প্রায়োগিক ক্ষেত্র সম্পর্কে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সাধারণ জনগণের সম্যক ধারণা থাকা অত্যন্ত জরুরি। জনগণের তথ্য পাওয়ার অধিকার প্রতিষ্ঠায় তথ্য কমিশন কার্যকরী উদ্যোগ গ্রহণ করবে-এটাই জনগণের প্রত্যাশা।
নানা চড়াই-উতরাই অতিক্রম করে বাংলাদেশ আজ উন্নয়ন ও অগ্রগতির মহাসড়কে এগিয়ে যাচ্ছে। স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে টেকসই উত্তরণের লক্ষ্যে সরকার ইতোমধ্যে ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। তথ্য অধিকার আইনের সফল প্রয়োগ জনগণকে দেশের উন্নয়ন কর্মকা- সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা দিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস উদযাপনের মাধ্যমে উন্নয়ন কর্মকা-ে জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধি পাবে এবং উন্নয়ন কার্যক্রম আরো স্বচ্ছ ও গতিশীল হবে- এ প্রত্যাশা করি।
আমি ‘আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস, ২০১৮’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সফলতা কামনা করি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
হাসান/অনসূয়া/রাশেদ/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১২৩৭ ঘণ্টা