Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৬ অক্টোবর ২০১৭

তথ্যবিবরণী 6/10/2017

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২৫৯৬

আশ্রিত মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য স্যানিটেশন
ও সুপেয় পানির উৎস স্থাপন কাজ পুরোদমে চলছে

উখিয়া (কক্সবাজার), ২১ আশ্বিন (৬ অক্টোবর):

    কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে সরকারি উদ্যোগে নেয়া স্যানিটেশন ব্যবস্থা ও সুপেয় পানির উৎস স্থাপন কাজ জোরগতিতে এগিয়ে চলছে। এ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে নলকূপ বসানো ও স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট স্থাপন করা হচ্ছে। প্রতিদিনই বাড়ছে নলকূপ ও টয়লেটের সংখ্যা।

আজ ৪৮টি নলকূপ বসানো ও ৭৭টি স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা নির্মাণ করা হয়েছে।

এ পর্যন্ত আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে ১ হাজার ৮ শত ৯৪টি নলকূপ এবং ২ হাজার ৫ শত ১২টি স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট স্থাপন করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, এসব কেন্দ্রে  ৩ হাজার নলকূপ ও ৫ হাজার স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা নির্মাণ করা হবে।

চৌদ্দটি মোবাইল ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্টের মাধ্যমে পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। তিন হাজার লিটার ধারণক্ষমতা সম্পন্ন ৭টি ভ্রাম্যমাণ ওয়াটার ক্যারিয়ারের মাধ্যমে উখিয়া ও টেকনাফ উপজেলার বিভিন্ন ক্যাম্পে নিরাপদ খাবার পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। পানি বিতরণ ব্যবস্থা সুবিধাজনক করার লক্ষ্যে রাস্তার পাশে ১ হাজার লিটার ধারণক্ষমতা সম্পন্ন ১১টি ওয়াটার রিজার্ভার স্থাপন করা হয়েছে। ওয়াটার ক্যারিয়ারের মাধ্যমে রিজার্ভারসমূহে সার্বক্ষণিক পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। উক্ত রিজার্ভার থেকে মিয়ানমার নাগরিকরা টেপের মাধ্যমে খাবার পানি সংগ্রহ করছে।

পরিস্থিতি মোকাবিলায় কক্সবাজারে ইতোমধ্যে ৬ লাখ পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট মজুত করা হয়েছে এবং কেন্দ্রীয় ভা-ারে আরো ১৬ লাখ পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট মজুত রয়েছে। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ রোধে ইতোমধ্যে ৪০ ড্রাম ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করা হয়েছে। ব্লিচিং পাউডার ছিটানো অব্যাহত আছে।

#

সাইফুল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২১২০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর : ২৫৯৪
আশ্রিত মিয়ানমার নাগরিকদের
বায়োমেট্রিক নিবন্ধন চলছে 
 
উখিয়া (কক্সবাজার), ২১ আশি^ন (৬ অক্টোবর) :
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৩টি ক্যাম্পের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। পাসপোর্ট অধিদপ্তর এ নিবন্ধন কাজ বাস্তবায়ন করছে।
 
আজ কুতুপালং ক্যাম্পে ১ হাজার ৬ শত ৭৬ জন পুরুষ, ৫ শত ৩৫ জন মহিলা মিলে ২ হাজার ২ শত ১১ জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ১ হাজার ১৩ জন পুরুষ, ১ হাজার ১ শত ১৭ জন মহিলা মিলে ২ হাজার ১ শত ৩০ জন, থাইংখালী ক্যাম্পে ১ হাজার জন পুরুষ, ৪ শত ৯৭ জন মহিলা মিলে ১ হাজার ৪ শত ৯৭ জন, বালুখালী ক্যাম্পে ৩ শত ১৫ জন পুরুষ, ৭৬ জন মহিলা মিলে ৩ শত ৯১ জন, লেদা ক্যাম্পে ৩ শত ২৪ জন পুরুষ, ২ শত ২৭ জন মহিলা মিলে ৫ শত ৫১ জন এবং পুরোদিনে ৫টি কেন্দ্রে মোট ৬ হাজার ৭ শত ৮০ জনের বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন করা হয়েছে।
 
আজ পর্যন্ত বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোট ৮২ হাজার ৩ শত ২৮ জনের নিবন্ধন করা হয়েছে।
#
 
সাইফুল/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৭/২১২২ ঘণ্টা
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                              নম্বর : ২৫৯৫
আশ্রিত মিয়ানমার নাগরিকদের
মধ্যে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত
 
উখিয়া (কক্সবাজার), ২১ আশি^ন (৬ অক্টেবর) :
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে বেসরকারি উৎস হতে প্রাপ্ত ত্রাণ সরকারি উদ্যোগে বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। 
     উখিয়ায় স্থাপিত নিয়ন্ত্রণ কক্ষে আজ ৬৭ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ৮৪ ট্রাকের মাধ্যমে ৩৪৫ মেট্রিক টন ত্রাণ জমা দিয়েছে। প্রাপ্ত এসব ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ২২ হাজার ৯ শত ৯৭ প্যাকেট শুকনো খাবার, ৬ হাজার ৩০ প্যাকেট শিশু খাদ্য, ৪ শত প্যাকেট রান্না করা খাবার, ২ হাজার ৩ শতটি স্বাস্থ্যসম্মত শৌচাগার তৈরির উপকরণ। এসব ত্রাণ আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।  
জেলা ত্রাণ অফিস সূত্রে জানা গেছে আজ পর্যন্ত ৩টি গুদামে প্রাপ্তি ও প্রদানের পর ৯০৫ মেট্রিক টন চাল, ১৩০ মেট্রিক টন ডাল, ১ লাখ ১ হাজার ৯২ লিটার তেল, ৬৭ কেজি লবণ, ৮৯ মেট্রিক টন চিনি, ১০ হাজার  কেজি আটা/ময়দা, ৭৯ হাজার ১ শত ৪০ কেজি গুঁড়ো দুধ, ৪ হাজার ৭৫ কেজি মুড়ি, ১৯ হাজার ৬ শত পিস কম্বল, ২০টি তাঁবু ও ত্রিপল মজুদ রয়েছে।   
 
#
সাইফুল/মাহমুদ/মোশারফ/আবব্াস/২০১৭/২১২৬ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২৫৯৩

 মানবিক সমাজ গঠনে সংস্কৃতিচর্চাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে
                -- আসাদুজ্জামান নূর

ঢাকা, ২১ আশ্বিন (৬ অক্টোবর) :

    সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, মানবিক সমাজ গঠনে সংস্কৃতিচর্চাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। হলি আর্টিজান ও শোলাকিয়ার ঘটনার  মধ্য দিয়ে যখন অশুভ শক্তি তাদের শক্তির প্রদর্শন ঘটায়, তখন মানবিক সমাজ গঠনের বিষয়টি আমাদের বিবেকে আরো জোরেশোরে নাড়া দেয়; কেননা  সংস্কৃতিচর্চাই পারে মানুষের মধ্যে মানবিকতাবোধ জাগ্রত করতে এবং অসুর ও অশুভ শক্তিকে প্রতিহত করতে।

    মন্ত্রী আজ সন্ধ্যায় ঢাকায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে শুরু হওয়া ১০ দিনব্যাপী ‘গঙ্গা-যমুনা নাট্য ও সাংস্কৃতিক উৎসব ২০১৭’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব আলী যাকের।

    আসাদুজ্জামান নূর বলেন, দুই দেশের অংশগ্রহণে এ সাংস্কৃতিক উৎসব ভারত ও বাংলাদেশের মানুষের পারস্পরিক সহযোগিতা ও ঐক্যের বন্ধন আরো দৃঢ় করবে।

    গঙ্গা-যমুনা নাট্যোৎসব পর্ষদের আহ্বায়ক সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব গোলাম কুদ্দুছের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী, ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি রাজেশ ইউকি, নাট্যব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার ও মামুনুর রশীদ।

    উৎসবে শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তন, পরীক্ষণ থিয়েটার হল ও স্টুডিও থিয়েটার হলে ভারতের ৩টি ও ঢাকার ২৬টি মোট ২৯টি নাট্যদলের মঞ্চনাটক এবং উৎসব প্রাঙ্গণের উন্মুক্ত মঞ্চে ৬৩টি সংগঠনের আবৃত্তি, সংগীত, নৃত্য ও পথনাটক পরিবেশিত হবে। উৎসব আয়োজনে সার্বিক সহযোগিতা করেছে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি ও ইন্ডিয়া বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন। উৎসব আগামী ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে। মুক্তমঞ্চের সাংস্কৃতিক পর্ব প্রতিদিন বিকেল ৪টা এবং মঞ্চনাটক প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টায় শুরু হবে ।
#

ফয়সল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২১০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২৫৯২

জেলা শিল্পকলা একাডেমির হল চলচ্চিত্র প্রদর্শনের জন্য বরাদ্দ দেয়া হবে
                             -- সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী

ঢাকা, ২১ আশ্বিন (৬ অক্টোবর) :

    সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, দেশের বেশিরভাগ সিনেমা হল চলচ্চিত্র প্রদর্শনের জন্য উপযুক্ত নয়, সেজন্য জেলা শিল্পকলা একাডেমির হলসমূহ প্রতি মাসে এক সপ্তাহের জন্য চলচ্চিত্র প্রদর্শনের জন্য বরাদ্দ দেয়ার চিন্তাভাবনা করছে সরকার। সে লক্ষ্যে জেলা শিল্পকলা একাডেমির একটি হলকে বিশেষায়িত করে তৈরি করা হবে। প্রথম বছর বিনা ভাড়ায় শিল্পকলা একাডেমির হলসমূহ বরাদ্দ দেয়া হবে। পরবর্তী সময়ে চলচ্চিত্র প্রদর্শন থেকে অর্জিত আয়ের একটা অংশ শিল্পকলা একাডেমিকে দেয়া হবে।

    মন্ত্রী আজ বিকেলে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে ১৬ দিনব্যাপী ‘বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব ২০১৭’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে এবং ৬৪ জেলা শিল্পকলা একাডেমির ব্যবস্থাপনায় এ উৎসব আজ থেকে শুরু হয়ে আগামী ২১ অক্টোবর পর্যন্ত দেশব্যাপী একযোগে চলবে।

    সংস্কৃতিমন্ত্রী বলেন, চলচ্চিত্র ছাড়া সংস্কৃতি পরিপূর্ণ হতে পারে না। সেজন্য সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ২টি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণে অনুদান প্রদান করা হবে। এছাড়া ভবিষ্যতে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ডকুমেন্টারি ফিল্ম নির্মাণে অনুদান প্রদান করা হবে। তিনি আরো বলেন, চলচ্চিত্র যেহেতু তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন, সেজন্যে এক্ষেত্রে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের খুব বেশি কিছু করার নেই।

    বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন চলচ্চিত্র নির্মাতা সাইদুল আনাম টুটুল ও মোরশেদুল ইসলাম এবং বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি মুশফিকুর রহমান গুলজার। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সচিব  জাহাঙ্গীর হোসেন চৌধুরী ।

    বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব ২০১৭ এর সেøাগান নির্ধারণ করা হয়েছে ‘সবার জন্য চলচ্চিত্র, সবার জন্য শিল্প-সংস্কৃতি’। এ উৎসবে জীবন থেকে নেয়া, হাজার বছর ধরে, ওরা ১১ জন, তিতাস একটি নদীর নাম, সূর্যস্নান, মনপুরা, আয়নাবাজিসহ বাংলাদেশের জনপ্রিয় ও দর্শক সমাদৃত মোট ৪৪টি চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হবে।
#

ফয়সল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৯৫০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২৫৯১

মার্শাল আর্ট রপ্ত করুন, মাদক-জঙ্গিমুক্ত দেশ গড়ুন
                                       -- তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২১ আশ্বিন (৬ অক্টোবর) :

    মাদক ও জঙ্গিমুক্ত দেশ গড়তে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে মার্শাল আর্ট শেখার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন তথ্যমন্ত্রী ও বাংলাদেশ মার্শাল আর্ট কনফেডারেশনের সভাপতি  হাসানুল হক ইনু।

    আজ সকালে রাজধানীতে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সভাকক্ষে আসন্ন ‘শেখ কামাল স্মৃতি আন্তর্জাতিক মার্শাল আর্ট প্রতিযোগিতা-২০১৭’ এর প্রস্তুতি উপলক্ষে সংগঠক, বিচারক, প্রশিক্ষক ও রেফারিদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ আহ্বান জানান।

    মন্ত্রী বলেন, বয়সীরা সরাবে রাজাকার-জঙ্গি-মাদক-দুর্নীতির জঞ্জাল, আর মার্শাল আর্ট রপ্ত করে শিশু-কিশোরেরা হবে দেশপ্রেমে মোড়া দুরন্ত সোনার মানুষ। এভাবেই গড়ে উঠবে মাদক ও জঙ্গিমুক্ত নতুন বাংলাদেশ। এ বছরের ডিসেম্বরে বাংলাদেশ মার্শাল আর্ট কনফেডারেশনের ব্যবস্থাপনায় ক্রীড়া সংগঠক শেখ কামালের নামে যে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, তাতে সকলের সহযোগিতা কাম্য, বলেন ইনু।

    আয়োজক সংস্থা বাংলাদেশ মার্শাল আর্ট কনফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক হাসান উজ জামান মনি, যুগ্ম সম্পাদক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, আন্তর্জাতিক কারাতে রেফারি হুমায়ুন কবির জুয়েল, স্যাম্বো এন্ড কুরাশ মার্শাল আর্ট এর সভাপতি মোঃ হুমায়ুন কবির ও বাংলাদেশ ভলিবল ফেডারেশনের সভাপতি দিলদার হাসান দিলু প্রমুখ এসময় উপস্থিত ছিলেন।

#

আকরাম/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮৫০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২৫৯০

আমরা ভিশন-২০২১ এর পথে এগিয়ে চলেছি  
                                    -- ভূমিমন্ত্রী

ঢাকা, ২১ আশ্বিন (৬ অক্টোবর) :

    ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ বলেছেন, কৃষিবিদ ও কৃষিবিজ্ঞানীদের কৃষিক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য দেশ আজ মধ্যম আয়ের দেশের কাতারে দাঁড়াতে যাচ্ছে। আমরা ভিশন-২০২১ এর পথে অনেকদূর এগিয়ে চলেছি।

    আজ রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে সিনিয়র কৃষিবিদ সম্মেলন-২০১৭ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভূমিমন্ত্রী একথা বলেন। সম্মেলনের প্রতিপাদ্য স্লোগান ছিল ‘আগামীর পথে, প্রবীণের সাথে’।

    ভূমিমন্ত্রী শরীফ আরও বলেন, যেদেশে একসময় সাড়ে ৩ কোটি মানুষের খাবার জোগাড় করা সম্ভব হতো না, সেদেশেই এখন সাড়ে ষোল কোটি মানুষের অন্ন জুটছে। কেউই এখন না খেয়ে থাকে না।  তিনি বলেন, জমিতে কৃষকের পদচিহ্নই হলো জমির সার। কৃষিবিদ ও কৃষিবিজ্ঞানীদের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে কৃষকরা বাংলাদেশ কৃষি বিপ্লব ঘটিয়েছে।

    কৃষিবিদ লিয়াকত আলী জুয়েলের সভাপতিত্বে এসময় অন্যান্যের মধ্যে কৃষিবিদ ড. মির্জা এ জলিল, কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ এর সভাপতি এ. এম. সালেহ, মহাসচিব কৃষিবিদ খায়রুল আলম প্রিন্স, কৃষিবিদ আ. ফ. ম. বাহাউদ্দিন, কৃষিবিদ এ.এম. মিজানুর রহমান, ঢাকা মেট্রোপলিটন এর সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ ড. তাসদিকুর রহমান সনেট, কৃষিবিদ আমিরুল ইসলাম, ড. শহীদুল ইসলাম, ড. ইব্রাহিম খলিল প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
#

রেজুয়ান/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২৫৮৯

রোহিঙ্গাদের পাশে সিরাজগঞ্জের সংসদ সদস্য তানভীর ইমাম

উখিয়া (কক্সবাজার), ২১ আশ্বিন (৬ অক্টোবর) :

    নিজ দেশে অত্যাচারিত হয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা মিয়ানমারের নাগরিকদের মাঝে সিরাজগঞ্জবাসীর পক্ষে ত্রাণ বিতরণ করেছেন সিরাজগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমামের পুত্র তানভীর ইমাম।

    আজ কক্সবাজারের উখিয়ায় সরকারি ত্রাণ সমন্বয় কেন্দ্রে ৫ হাজার জনের জন্য গুঁড়াদুধ, বি¯ু‹ট, বোতলজাত খাবার পানি, পোশাক, কম্বল ও খাবার স্যালাইন হস্তান্তর শেষে সমবেত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মাঝে প্রতীকী ত্রাণ বিতরণ করেন তিনি।

    এসময় উপস্থিত সাংবাদিকদের তানভীর ইমাম বলেন, নির্যাতিত হয়ে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের প্রতি মানবতার মন্ত্র নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ত্রাণ ও সেবা দিয়ে চলেছেন, আমরা দেশবাসী তার পাশে আছি। একইসাথে আমি তাদের প্রতি সাহায্য, তাদের নিজদেশ মিয়ানমারে ফেরত ও সেখানে নিরাপদে বসবাসের নিশ্চয়তার জন্য বিশ্ববাসীকে সহযোগিতার আহ্বান জানাই।

    ত্রাণ বিতরণের পর সফরসঙ্গী সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া ও সলংগা উপজেলার আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ ও কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের কর্মচারীদের সাথে নিয়ে রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরগুলোতে খাবার, কাপড়, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসাসেবা পর্যবেক্ষণ করে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেন তানভীর ইমাম।
    
#

আকরাম/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৭৪০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ২৫৮৮ 
 
বৌদ্ধ ধর্মীয় উৎসব ‘কঠিন চীবর দান’ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
 
ঢাকা, ২১ আশ্বিন (৬ অক্টোবর) : 
 
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ বৌদ্ধ ধর্মীয় উৎসব ‘কঠিন চীবর দান’ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
 
‘‘ঐতিহ্যবাহী ধর্মীয় উৎসব ‘কঠিন চীবর দান’ উপলক্ষে আমি বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
 
মহামতি গৌতম বুদ্ধ একটি শান্তিপূর্ণ ও সৌহার্দ্যময় বিশ্ব গঠনে আজীবন সাম্য, মৈত্রী, মানবতা ও শান্তির অমীয় বাণী প্রচার করে গেছেন। তাঁর আদর্শ ত্যাগের মহিমায় সমুজ্জ¦ল ও মানবিকতায় পরিপূর্ণ । বুদ্ধের অহিংস বাণী ও জীবপ্রেম আজও বিশ্বব্যাপী বিপুল সমাদৃত। বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে বলে আমি মনে করি। 
 
‘কঠিন চীবর দান’ বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের অংশগ্রহণে এ দানোৎসব সকলের মধ্যে গড়ে তোলে ঐক্য, সংহতি ও সম্প্রীতি। ত্যাগ, সংযম, নিয়মানুবর্তিতা আর কঠোর ধ্যান সাধনার মাধ্যমে উদযাপিত ‘কঠিন চীবর দান’ ভক্তদের বৌদ্ধের প্রকৃত অনুসারী হিসেবে গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
 
বাংলাদেশের মাটি ও মানুষের সাথে মিশে আছে হাজার বছরের বৌদ্ধ ঐতিহ্য। এদেশের বিভিন্নস্থানে প্রাচীন বৌদ্ধবিহার এর উজ্জ¦ল স্বাক্ষর বহন করছে। আমি আশা করি, যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদায় ‘কঠিন চীবর দান’ উদযাপনের মাধ্যমে বৌদ্ধ সমাজের শান্তি ও সম্প্রীতির বার্তা সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়বে। 
 
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। আবহমানকাল ধরে বয়ে চলা এ সম্প্রীতি আমাদের ঐতিহ্য। সম্প্রীতির এই ধারা অব্যাহত রেখে আমাদের জাতীয় উন্নয়ন ও অগ্রগতিকে আরও ত্বরান্বিত করতে আমি সকলকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে অবদান রাখার উদাত্ত আহবান জানাই। 
 
‘কঠিন চীবর দান’ উৎসব সবার জন্য বয়ে আনুক সুখ-শান্তি আর সাফল্য-এ কামনা করি। 
 
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
 
#
আজাদ/মাহমুদ/মোশারফ/আবব্াস/২০১৭/১৭০২ ঘণ্টা   
Todays handout (7).docx