তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩২৭৩
পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নে সরকার কাজ করছে
-- পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা
বান্দরবান, ৫ বৈশাখ (১৮ এপ্রিল):
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের জন্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আমাদের যা করার দরকার তা আমরা করব। শেষ মুহূর্তে এসে অনেক কিছুই করা যায় না। সময়ের মধ্যে যতটুকুই পারি আমরা উন্নয়ন কাজ করতে চাই। আমরা দেশের আর্থিক উন্নয়ন ও মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন চাই।
আজ বিকালে বান্দরবান জেলা শহরের রাজার মাঠে মৈত্রী পানি বর্ষণ উৎসবের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, বান্দরবানের মানুষ বরাবরই খুব ভালো। তারা কালারফুল। বারোটি সম্প্রদায় একত্রিত হয়ে বান্দরবানে মিলেমিশে থাকছে। বিদেশিরাও তা জেনে গেল। এটা আমাদের জন্য গর্বের বিষয়।
সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, পার্বত্য এলাকায় পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড, পার্বত্য জেলা পরিষদ ও পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ প্রকৌশলভিত্তিক কাজ করে থাকে। এ ব্যবস্থার পরিবর্তন চাই, যেন শিক্ষাভিত্তিক উন্নয়ন হয়। তিনি আরো বলেন, দেশি বিদেশি পর্যটক বান্দরবানে আসুক এইটা আমাদের প্রত্যাশা। আর ১২টি জাতিগোষ্ঠীর এমন সংমিশ্রণ ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য সবাইকে মুগ্ধ করে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের সার্বিক আর্থিক উন্নয়নের জন্য এখানে চাঁদাবাজি বন্ধ করা জরুরি হয়ে পড়েছে। তিনি বলেন, বর্তমানে পাহাড়ে শান্তিশৃঙ্খলা বিরাজমান। বিদেশিরা এসে তা দেখে যাচ্ছে।
নববর্ষকে ঘিরে ‘সাংগ্রাই’ এর মৈত্রী পানি বর্ষণে ৫ দিনব্যাপী মেতে উঠেছিল বান্দরবানের মারমা সম্প্রদায়। মৈত্রী পানি বর্ষণ এই উৎসবকে মারমা সম্প্রদায় সাংগ্রাই বলে থাকে। নতুন বছরকে স্বাগত জানাতেই মারমা’রা সাংগ্রাই উৎসবকে কেন্দ্র করে মৈত্রী পানি বর্ষণ আনন্দে মাতোয়ারা হয়ে উঠে।
এই উৎসবে উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমার সাথে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত ও তার স্ত্রী-কন্যা, ইতালির রাষ্ট্রদূত, নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত ও আইনবিদ অংশ নেন। পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক থানজামা লুসাই, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব প্রদীপ কুমার মহোত্তম, যুগ্ম সচিব কঙ্কন চাকমা, সেনাবাহিনীর সদর জোন কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল এ এস এম মাহমুদুল হাসান, জেলা প্রশাসক শামীম আরা রিনি, পুলিশ সুপার মোঃ শহিদুল্লাহ কাওছার, উৎসব উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি চনুমং মামা-সহ সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
#
রেজুয়ান/রানা/মোশারফ/সেলিম/২০২৫/২২১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩২৭২
দরিদ্র শিশুদের জীবনমান উন্নয়নে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে
- সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম, ৫ বৈশাখ (১৮ এপ্রিল):
সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, দরিদ্র শিশুদের শিক্ষা, বাসস্থান, চিকিৎসা এবং জীবনমান উন্নয়নে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। সরকারের পাশাপাশি এলাকার কমিউনিটির সবাইকে সম্মিলিতভাবে দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে হবে।
উপদেষ্টা আজ চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন শুটিং ক্লাবে ‘একটি নিরাপদ আশ্রয় ও সুন্দর ভবিষ্যৎ সকল শিশুর অধিকার’ পথশিশুদের সমাজ ও রাষ্ট্রের মূলধারায় ফেরানো শীর্ষক আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। আলোচনা সভায় চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার হাসিব আজিজ এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম বীর প্রতীক।
উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেন, আমাদের দেশে পথ শিশুদের সমস্যা বহুদিনের। আমি এ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রান্তিক পর্যায়ে অবহেলিত নারী ও শিশুদের জীবনমান উন্নয়নে নৈতিকভাবে কাজ করে যাচ্ছি। তিনি আরো বলেন, ঢাকা শহরে কি পরিমাণ পথশিশু রয়েছে সে ব্যাপারে মন্ত্রণালয় যে জরিপ করেছে সেটা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। চট্টগ্রাম শহরে প্রাথমিক জরিপে দেখা গেছে যে, ৩৭ টি স্পটে ২৫০ থেকে ৩০০ শিশু রাস্তায় বসবাস করছে। এই শিশুরা প্লাস্টিক থেকে ইনহেইল করে নিঃশ্বাস নেয়, নেশা করে। এই সমস্ত বাচ্চাদের দায়িত্ব কি আমরা নিতে পারি না। পথ শিশুদের উন্নয়নে সকলকে দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে হবে তাহলেই বাচ্চারা সুস্থ জীবনে ফিরে আসতে পারবে।
অনুষ্ঠানে অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ডাঃ শাহাদাত হোসেন, বিভাগীয় কমিশনার ড. মোঃ জিয়াউদ্দীন, ৩৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেড কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ ছামছুল আলম এনডিসি পিএসসি, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী নুরুল করিম প্রমুখ।
#
রফিকুল/রানা/ফেরদৌস/মোশারফ/রফিকুল/শামীম/২০২৫/২০৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩২৭১
পরিবেশবান্ধব পদ্ধতিতে তৈরি বস্ত্রের প্রসারে কাজ করতে হবে
-- পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকা, ৫ বৈশাখ (১৮ এপ্রিল):
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, পরিবেশবান্ধব পদ্ধতিতে তৈরি ঐতিহ্যবাহী বস্ত্রের প্রসারে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, টেকসই উন্নয়নের সঙ্গে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য গভীরভাবে যুক্ত। আমাদের ঐতিহ্য সংরক্ষণ মানে পরিবেশ রক্ষা করা।
আজ রাজধানীর গুলশানের এজওয়াটার গ্যালারিতে মাহীন খানের বৈশাখী উৎসব ও ‘ক্রাফটিং দ্য মেনি থ্রেডস অভ্ কালচারাল টেক্সটাইলস’ প্রদর্শনীর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
পরিবেশ উপদেষ্টা ফ্যাশন ডিজাইনার মাহীন খানের উদ্যোগের প্রশংসা করে বলেন, এই প্রদর্শনী ডিজাইনারের সৃজনশীলতার পরিচয়। তিনি ঐতিহ্য টিকিয়ে রাখতে টেকসই পন্থা গ্রহণ করেছেন। তিনি বলেন, এই কাজ শুধু শিল্প নয়, এটি টেকসই ভবিষ্যতের পথও দেখাবে।
প্রদর্শনীর সঙ্গে মিল রেখে বৈশাখী উৎসবে গান, ফ্যাশন শো এবং বাংলার নববর্ষ উদযাপন হয়। এতে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ডিজাইনার মাহীন খান, আয়োজক শৈবাল সাহা, ইউসিবি ও এমটিবি ব্যাংকের প্রতিনিধি। এ সময় শিল্পী, ডিজাইনার ও সংস্কৃতিমনা দর্শক উপস্থিত ছিলেন।
#
দীপংকর/রানা/রফিকুল/সেলিম/২০২৫/১৯৫০ ঘণ্টা
Handout Number: 3270
Cultural Heritage and Sustainable Development Intertwined, Says Syeda Rizwana Hasan
Dhaka, April 18:
Syeda Rizwana Hasan, Advisor to the Ministry of Environment, Forest and Climate Change and the Ministry of Water Resources, underscored the deep connection between cultural preservation and sustainable development. The preservation of our cultural heritage is intrinsically linked to the well-being of our environment and communities, she stated.
The Advisor’s remarks came during the inauguration of Maheen Khan’s much-anticipated Baishakhi Festival and the exhibition ‘Crafting the Many Threads of Cultural Textiles’, where she spoke as Chief Guest at the Edgewater Gallery in Gulshan, Dhaka.
This exhibition stands as a testament to the resilience and creativity of our artisans, Rizwana Hasan remarked, emphasizing the need to safeguard these traditions and promote their sustainable growth. ‘There is a vital connection between culture and sustainable development,’ she affirmed.
Environment Advisor praised Maheen Khan’s commitment to empowering local artisans and advocating for eco-friendly practices within traditional textile crafts. Maheen Khan’s work not only celebrates the artistry of our weavers but also highlights the importance of sustainable practices that ensure the longevity of these invaluable traditions, she added.
Coinciding with the exhibition, the Baishakhi Festival featured traditional music and a vibrant fashion show, creating a festive ambiance to celebrate the spirit of the Bengali New Year. The event attracted a diverse audience of artists, designers, and cultural enthusiasts, all eager to immerse themselves in Bangladesh’s rich cultural heritage.
Fashion designer Maheen Khan, organizer Shoibal Saha and representatives of UCB and MTB Banks also spoke in the occasion.
#
Dipankar/Rana/Ferdows/Rafiqul/Salim/2025/1930 Hrs.
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩২৬৯
ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতের বান্দরবান পার্বত্য জেলার পর্যটন স্থান পরিদর্শন
বান্দরবান, ৫ বৈশাখ (১৮ এপ্রিল):
পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রকৃতি ও সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হওয়ার জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত Michael Miller-এর নেতৃত্বে এক প্রতিনিধিদল আজ বান্দরবান পর্বত্য জেলার বিভিন্ন পর্যটন স্থান পরিদর্শন করেন।
প্রতিনিধিদল বান্দরবানের নীলাচলে উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা'র সাথে এক সাক্ষাতেও মিলিত হন। পার্বত্য চট্টগ্রামের অপার সৌন্দর্যের বিষয়ে উপদেষ্টা তাঁদের ধারণা দেন এবং পর্যটন স্থান নীলাচল ও মেঘলা দেখান। প্রতিনিধিদের মধ্যে ক্যাটেরিনা মিলার (Katarina Miller), ইতালিয়ান নাগরিক আন্তেনিও আলেসান্দ্রো (Antonio Alessandro) ও পাওলা বেনিফিওর (Paola Belfore) এবং ডাচ আইনজীবী এন্ড্রে কার্স্টেন্স (Andre Carstens) উপস্থিত ছিলেন।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে পার্বত্য উপদেষ্টার সহধর্মিণী নন্দিতা চাকমা, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক থানসামা লুসাই, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব প্রদীপ কুমার মহোত্তম, যুগ্ম সচিব কঙ্কন চাকমা, বান্দরবান জেলা পুলিশ সুপার মো. শহিদুল্লাহ কাওছার পিপিএম (বার)-সহ বান্দরবান জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, উপদেষ্টা পার্বত্য চট্টগ্রামে পাঁচ দিনের সরকারি সফরে গতকাল বান্দরবান এসে পৌঁছান।
#
রেজুয়ান/রানা/ফেরদৌস/রফিকুল/শামীম/২০২৫/১৮০০ঘণ্টা
Z_¨weeiYx b¤^i: ৩২৬৮
মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষ্যে মুম্বাইয়ে কূটনৈতিক সংবর্ধনা
মুম্বাই (ভারত), 18 GwcÖj:
যথাযোগ্য মর্যাদা ও উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ভারতের মুম্বাইয়ে বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন মহান স্বাধীনতার ৫৪তম বার্ষিকী এবং জাতীয় দিবস উদ্যাপন করেছে। এই উপলক্ষ্যে মুম্বাইয়ের হোটেল তাজ মহল প্যালেসে কূটনৈতিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
মহারাষ্ট্র সরকারের পক্ষে সংবর্ধনায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত মুখ্যসচিব ও প্রধান রাষ্ট্রাচার কর্মকর্তা মিজ মনিষা পাটানকর মাহেশকর। অনুষ্ঠানের শুরুতেই বাংলাদেশ ও ভারতের জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়। এসময় অনুষ্ঠানে মুম্বাইয়ে নিযুক্ত বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশনার ফারহানা আহমেদ চৌধুরী এবং তাঁর স্পাউস মোহাম্মদ শফিউল্লাহর সাথে কেক-কাটা এবং আনুষ্ঠানিক ফটোসেশনে অংশ নেন।
মহারাষ্ট্র সরকারের প্রধান অতিরিক্ত মুখ্যসচিব ও প্রধান রাষ্ট্রাচার কর্মকর্তা ভাষণে সুপ্রাচীন সভ্যতার সূচনালগ্ন থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে যে গভীর সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক বিদ্যমান তার ওপর আলোকপাত করেন। তিনি আশা ব্যক্ত করেন যে, এই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক অনাগত সময়ে আরো জোরদার হবে।
বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনার ফারহানা আহমেদ চৌধুরী তাঁর স্বাগত বক্তব্যে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের সকল শহিদ, বীরাঙ্গনা ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এছাড়া, তিনি বাংলাদেশে ন্যায়বিচার ভিত্তিক ও বৈষম্যহীন সমাজ বিনির্মাণে জুলাই-আগস্ট ২৪’র গণ-অভ্যুত্থানে আত্মোৎসর্গকারী শহিদদের গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করেন।
উপ-হাইকমিশনার তাঁর বক্তব্যে বলেন, প্রধান উপদেষ্টা নোবেল বিজয়ী প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনুস বাংলাদেশকে একটি দুর্নীতিমুক্ত, অন্তর্ভুক্তিমূলক, বৈষম্যহীন এবং সত্যিকারের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অঙ্গীকারবদ্ধ। তিনি অর্থনৈতিক কেন্দ্র হিসেবে মুম্বাই ও উদীয়মান শিল্পকেন্দ্র গুজরাটের বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের জন্য বাংলাদেশে বিনিয়োগ এবং বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের সাথে বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের সহযোগিতার অপার সম্ভাবনার বিষয়টি তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানে মহারাষ্ট্রে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক, মুম্বাইভিত্তিক ভারতের স্বনামধন্য ব্যবসায়ী ও চেম্বার নেতৃবৃন্দ, ভারতের বর্ষীয়ান সামরিক কর্মকর্তাবৃন্দ, মহারাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থী, শিল্পী, সাংবাদিক ও হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাদের পরিবারসহ উপস্থিত ছিলেন।
#
মিশন মুম্বাই/ফাতেমা/রমজান/আলী/শফিক/২০২৫/১২৪০ ঘন্টা