Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৮ ডিসেম্বর ২০২২

তথ্যবিবরণী ২৮ ডিসেম্বর ২০২২

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ৫০৮৮  

প্রধানমন্ত্রীর ন্যায় নিষ্ঠা ত্যাগ ও পরিশ্রমে দেশ আজ শিক্ষার আলোয় আলোকিত

                                                                             - শ্রম প্রতিমন্ত্রী

খুলনা, ১৩ পৌষ (২৮ডিসেম্বর) : 

শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ন্যায়, নিষ্ঠা, ত্যাগ ও পরিশ্রমে দেশ আজ শিক্ষার আলোয় আলোকিত। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ় নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। ২০৪১ সালে দেশ হবে উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ।

তিনি আজ সন্ধ্যায় খুলনার দৌলতপুর দেয়ানা উত্তরপাড়া ন্যাশনাল ক্লাব আয়োজিত ৩২ দলীয় মিনিবার প্রাইজমানি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আজ বাংলাদেশ যোগাযোগ ব্যবস্থার স্বর্ণ শিখরে পৌঁছেছে। দেশের মানুষ উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার সুফল ভোগ করছে। শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলার প্রতি গুরুত্বারোপ করেন তিনি।

দেয়ানা উত্তরপাড়া ন্যাশনাল ক্লাবের সভাপতি এস এম রুবায়েত হোসেন বাবু’র সভাপতিত্বে খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. আবুল কাসেম চৌধুরী, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নূর ইসলাম বন্দ, দৌলতপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ সৈয়দ আলী, সাবেক ফুটবলার কায়সার হামিদ প্রমুখ এসময় বক্তৃতা করেন।

ফাইনাল খেলায় ফারুক স্মৃতি সংসদ চ্যাম্পিয়ন ও খান জাফর মেমোরিয়াল ক্লাব রানারআপ হওয়ার গৌরব অর্জন করে।

এর আগে প্রতিমন্ত্রী শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর বাস্তবায়িত ৯৫ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত দেয়ানা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নতুন একাডেমিক ভবনের উদ্বোধন করেন।

#

আকতারুল/এনায়েত/রফিকুল/শামীম/২০২২/২২১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ৫০৮৭

ধর্মীয় সম্প্রীতির ঐতিহ্য রক্ষায় সকলকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে

                                                                             -ধর্ম প্রতিমন্ত্রী

সিলেট, ১৩ পৌষ (২৮ডিসেম্বর) : 

ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান বলেছেন, ধর্মীয় সম্প্রীতি আমাদের দেশের সুদীর্ঘ কালের সামাজিক ঐতিহ্য। ধর্মীয় সম্প্রীতির ঐতিহ্য রক্ষায় সকলকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। ধর্মীয় উস্কানিতে কোনো মতেই অংশগ্রহণ করা যাবে না। তিনি বলেন, দেশের কেউ সংখ্যা লঘু নয়, আমরা সকলেই বাঙালি। আমাদের সরকার সংখ্যা লঘুর ধারণায় বিশ্বাস করে না।

প্রতিমন্ত্রী আজ সিলেট জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে সিলেট জেলা প্রশাসন ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় পরিচালিত ‘ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সচেতনতা বৃদ্ধিকরণ’ প্রকল্পের আয়োজনে অনুষ্ঠিত ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সচেতনতামূলক আন্তঃধর্মীয় সংলাপ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যার নেতৃত্বে দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও স্থিতিশীলতা বিরাজ করায় বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। তিনি বলেন, কোনো অশুভ শক্তি যেন ধর্মের নামে দেশকে অস্থিতিশীল করতে না পারে সে বিষয়ে ধর্মীয় ও সামাজিক নেতৃবৃন্দকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।

সিলেট জেলা প্রশাসক মীর মোঃ মজিবর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তৃতা করেন হাবিবুর রহমান এমপি, সিলেটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শেখ সেলিম আহমেদ, সিলেট ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমির উপপরিচালক শাহ মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম প্রমুখ।

সিলেট জেলার বিভিন্ন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, খতিব, ইমাম, পুরোহিত, সেবাইত, মহারাজ, শিক্ষক প্রতিনিধি, বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক নেতৃবৃন্দ, সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ ও সাংবাদিক প্রতিনিধিগণ সংলাপে অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহণ করেন।

#

আনোয়ার/এনায়েত/রফিকুল/শামীম/২০২২/২২০৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ৫০৮৬ 

বাবাভক্ত ওসমানের পাশে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

ঢাকা, ১৩ পৌষ (২৮ডিসেম্বর) : 

সমাবর্তনে অংশ নেওয়ার অর্থ দিয়ে বাবার ঢাকা দেখার স্বপ্নপূরণ করা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ওসমান গণিকে তার বাবাভক্তির জন্য নিজের বাসায় ডেকে দেখা করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ। 

পদার্থবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ওসমান গণি তার সঞ্চয় দিয়ে সমাবর্তন অনুষ্ঠানের রেজিষ্ট্রেশন না করে সে অর্থ দিয়ে তার বাবা বুলু আকন্দকে প্রথমবারের মতো ঢাকা শহর, পদ্মাসেতু ঘুরে দেখান। পরে সহপাঠীদের কাছ থেকে গাউন ধার করে বাবার সঙ্গে ছবি তুলে ১৯ নভেম্বর ফেসবুকে তিনি লেখেন- ‘আমাকে গড়ার মূল কারিগর বাবা, আজ আমার ক্যাম্পাসে। ৫৩তম সমাবর্তন, ঢাবি।’

পত্রিকায় বাবার প্রতি ভালোবাসার এ সংবাদ দেখে তথ্যমন্ত্রী তাঁর মিন্টো রোডের বাসভবনে ওসমান গণিকে আমন্ত্রণ জানান।  

আজ সন্ধ্যায় মন্ত্রীর বাসবভনে এলে ওসমান গণিকে বুকে জড়িয়ে ধরেন ড. হাছান। এ সময় ওসমানের ব্যক্তিগত ও পারিবারিক বিষয়ে সার্বিক খোঁজখবর নেন এবং মন্ত্রী নিজের বাবা ও ছাত্রজীবনের স্মৃতিচারণ করেন। ওসমান ও তাঁর বাবার জন্য উপহারসামগ্রী এবং আর্থিক সহায়তা দেন ড. হাছান। ওসমান গণির মা রওশন আরা ও বাবা বুলু আকন্দ বগুড়ার সোনাতলা উপজেলার হাঁসরাজ গ্রামের বাসিন্দা।

#

আকরাম/এনায়েত/রফিকুল/শামীম/২০২২/২১১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ৫০৮৫ 

মুক্তিযুদ্ধের সকল তথ্য সঠিকভাবে জাতির সামনে তুলে ধরতে হবে

                                                    -মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী

ঢাকা, ১৩ পৌষ (২৮ডিসেম্বর) : 

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের সকল তথ্য ও ঘটনা সঠিকভাবে জাতির সামনে তুলে ধরতে হবে। এই জন্য গণমাধ্যম ও গণমাধ্যমকর্মীরা বিশেষ অবদান রাখতে পারেন।

আজ জাতীয় প্রেসক্লাবে মুক্তিযোদ্ধা সাংবাদিক কমান্ড আয়োজিত বাংলাদেশ সাংবাদিক অধিকার ফোরাম (বিজেআরএফ)-এর সহযোগিতায় বীর মুক্তিযোদ্ধা সাংবাদিকদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

বিদেশি বন্ধুদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মোজাম্মেল হক বলেন, মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদান বাংলাদেশের ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর অবদানের কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, প্রায় এক কোটি মানুষকে আশ্রয় দিয়ে, খাবার দিয়ে, প্রশিক্ষণ দিয়ে ভারত সহায়তা না করলে এত অল্প সময়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হতে পারত না। স্বাধীনতার কয়েক মাস পরই ভারতীয় মিত্রবাহিনীর সদস্যদের দেশে ফিরিয়ে নিয়ে বন্ধুত্বের অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ভারত। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধ শুরুর পূর্বে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ হয়েছিল ’৭১-এর ১৯ মার্চ গাজীপুরের জয়দেবপুর ও চৌরাস্তায়। স্বাধীনতার আনুষ্ঠানিক ঘোষণার পূর্বে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণের পর বঙ্গবন্ধুর নির্দেশনায় এই সশস্ত্র প্রতিরোধ যুদ্ধ মুক্তিকামী বাঙালি জাতিকে অনুপ্রাণিত করেছিল। ইতিহাসের স্বার্থে ১৯ মার্চের প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি প্রয়োজন।

মন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণের পর থেকে দেশি- বিদেশি গণমাধ্যম ও গণমাধ্যমকর্মীরা বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ভূমিকা রেখেছিল। যা মুক্তিকামী বাঙালি ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের দেশের স্বাধীনতা অর্জন করতে বিশেষ অনুপ্রেরণা জুগিয়েছিল।

বীরমুক্তিযোদ্ধা মুহাম্মদ শফিকুর রহমান এমপি’র সভাপতিত্বে ও বিজেআরএফ’র সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমানের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন মুক্তিযোদ্ধা সাংবাদিক কমান্ড সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সামসুদ্দিন আহমেদ পেয়ারা, বাংলাদেশের খবরের সম্পাদক ও বিজেআরএফ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিজুল ইসলাম ভূঁইয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু তাহের, বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃণাল কৃষ্ণ রায় ও তরুণ তপন চক্রবর্তী।

মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে অনুষ্ঠানে ৩৩ জন বিশিষ্ট সাংবাদিক বীর মুক্তিযোদ্ধাকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।

#

মারুফ/এনায়েত/সঞ্জীব/রফিকুল/মাহমুদ/শামীম/২০২২/১৯৩৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ৫০৮৪

মেট্রোরেল চালুতে সারা দেশ খুশি হলেও বিএনপি খুশি হতে পারেনি

                                                                --- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

ঢাকা, ১৩ পৌষ (২৮ ডিসেম্বর) :

            ঢাকায় মেট্রোরেল চালু হওয়ায় সারা দেশের মানুষ খুশি হলেও বিএনপি খুশি হতে পারেনি বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ ।

            আজ রাজধানীর কাকরাইলে বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের অনুদানের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ কথা বলেন।

            ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ‘অসত্য তথ্য নিয়ে গতদিন বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান সংবাদ সম্মেলন করলেন, বিভিন্ন দেশের মেট্রোর ভাড়া নিয়ে তিনি মিথ্যা তথ্য পরিবেশন করেছেন। আজকে পুরো দেশ খুশি অথচ তারা খুশি হতে পারছে না। এই যে রাজনৈতিক দৈন্য, এটি দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতির ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধক।’

            আমি সাংবাদিক ভাইদের অনুরোধ জানাবো যে, দায়িত্বশীলদের যেমন সমালোচনা হবে, যারা বিরোধী দলে থাকে তাদেরও একটা দায়িত্ব থাকে, তাদেরও সমালোচনা হওয়া প্রয়োজন। আপনারা দু’টি বিষয়ই দেখবেন। ‘আওয়ামী লীগ সরকার সাংবাদিকদের একচোখা নীতি নিয়ে দেখে না এবং যে সাংবাদিকরা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সরকারকে টেনে নামানোর আন্দোলনে ব্যস্ত, তাদেরকেও সরকারের অনুদান দেয়া হয় এবং হচ্ছে’, উল্লেখ করেন তথ্যমন্ত্রী।

            মন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি’র আমলে ২০০১ সালে কলমের এক খোঁচায় বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার ২৬ জন সাংবাদিককে বরখাস্ত করা হয়েছিল, অথচ আওয়ামী লীগ আমলে ভিন্নমতের জন্য একজন সাংবাদিককেও বরখাস্ত করা হয়নি। সকল সাংবাদিকের জন্য গণমাধ্যমবান্ধব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সৃষ্ট সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট দল-মত নির্বিশেষে সকল সাংবাদিককে সহায়তা দিচ্ছে।’

            সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুভাষ চন্দ (বাদল) এর সভাপতিত্বে  জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমীন, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) মহাসচিব দীপ আজাদ, সাবেক সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ, ভোরের কাগজ সম্পাদক শ্যামল দত্ত ও দৈনিক সংবাদের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক কাশেম হুমায়ুন উপস্থিত ছিলেন।

            এ দিন চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রথম পর্যায়ে সারা দেশের ৩০৪ জন সাংবাদিক ও সাংবাদিক পরিবারকে ২ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা কল্যাণ অনুদান দেয়া হয়। এর সাথে ৬৮৪ জন সাংবাদিককে প্রধানমন্ত্রীর করোনা অনুদান থেকে এককালীন ১০ হাজার টাকা করে দেয়া হয়।

            উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে প্রতিষ্ঠিত সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট ২০১৫-১৬ থেকে এ পর্যন্ত ১১ হাজার ৪৫৮ জন সাংবাদিক ও সাংবাদিক পরিবারকে কল্যাণ ও করোনা অনুদান হিসেবে ৩৪ কোটি ৮১ লাখ ৩০ হাজার টাকা সহায়তা দিয়েছে।

বৃহত্তর নোয়াখালী সমিতির গুণিজন ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা

            বৃহত্তর নোয়াখালী সমিতির গুণিজন ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ এরপরই আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ‘অনুভবে হৃদয়ে বঙ্গবন্ধু’শিরোনামে বৃহত্তর নোয়াখালী কল্যাণ সমিতি আয়োজিত বিজয় দিবসের আলোচনা এবং গুণিজন ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন।

            সমিতির অনুষ্ঠান আয়োজক পরিষদ সভাপতি মির্জা গালিব আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশনের চেয়ারম্যান সোহরাব হোসাইন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোঃ শারফুদ্দীন আহমেদসহ নির্বাচিত গুণিজন ও সমিতির সদস্যদের কৃতি সন্তানদের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন মন্ত্রী হাছান মাহ্‌মুদ ।

#

আকরাম/রাহাত/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০২২/২০৩০ঘণ্টা   

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ৫০৮৩

‘জন্মশতবর্ষে বঙ্গবন্ধু’শীর্ষক স্মারক গ্রন্থ প্রকাশ করেছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ

ঢাকা, ১৩ পৌষ (২৮ ডিসেম্বর) :

          ‘জন্মশতবর্ষে বঙ্গবন্ধু’শীর্ষক স্মারক গ্রন্থ প্রকাশ করেছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ। ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারের সম্পাদনায় এবং সচিব মোঃ খলিলুর রহমানের পৃষ্ঠপোষকতায় ৪৮০ পৃষ্ঠার গবেষণাধর্মী ও তথ্যসমৃদ্ধ এ গ্রন্থটিতে জাতীয় জীবনের ঐতিহাসিক অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার সাথে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সম্পৃক্তি তুলে আনা হয়েছে।

          আজ ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মোঃ খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে মন্ত্রী গ্রন্থটির মোড়ক উন্মোচন করেন। অতিরিক্ত সচিব মোঃ মাহবুব উল আলম অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন।

          অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী ‘জন্মশতবর্ষে  বঙ্গবন্ধু’ শীর্ষক বইটিকে তৃতীয় শিল্প বিপ্লবে অংশ গ্রহণের অভিযাত্রায় একটি ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন,  বইটিতে উঠে এসেছে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক স্বাধীনতার ঘোষণার বার্তাটি মগবাজার টিএন্ডটি অফিস থেকে সলিমপুরে ট্রান্সফার করার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। তিনি বলেন, জাতির পিতার হাত ধরে প্রযুক্তিতে শত বছরেরর পশ্চাৎপদতা অতিক্রম করে বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ পরিমণ্ডলে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টি আমাদের তৃতীয় শিল্প বিপ্লবে অংশ গ্রহণের প্রচেষ্টার সূচনা ছিল। তথ্য উপাত্তের মাধ্যমে বইটিতে তুলে আনা হয়েছে বাঙালির অগ্রযাত্রার সেই সোপান। জাতীয় জীবনে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের গুরুত্বের বিষয়টি ইতিহাসের অংশ হয়ে থাকবে বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন। 

          উল্লেখ্য, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের ঐতিহাসিক সম্পৃক্ততা, নীতিনির্ধারণী ও গুরুত্বপূর্ণ দলিলে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, মহান মুক্তিযুদ্ধের দলিলপত্রে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, ডাক ও টেলিযোগাযোগ এবং এর আওতাধীন দপ্তর, সংস্থার ৫০ বছরের সাফল্য, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অগ্রগতি ত্বরান্বিত করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নীতিনির্ধারণী বক্তব্যসমূহ, নির্বাচিত প্রবন্ধসমূহ এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের কার্যক্রম ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ৭টি অধ্যায়ে সুনির্দিষ্টভাবে উপস্থাপিত হয়েছে। পরিশিষ্ট অংশে ১৪টি গুরুত্বপূর্ণ দলিল সংযোজিত হয়েছে।

          বইটির গবেষণা, তথ্য সংগ্রহ ও তথ্য বিন্যাসের দায়িত্ব পালন করেছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের উপসচিব হরিদাস ঠাকুর। গ্রন্থটির পাণ্ডুলিপি পরিমার্জনসহ প্রকাশনা সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করেছেন যুগ্মসচিব সেবাষ্টিন রেমা।

          পরে মন্ত্রী ২০২২ সালে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ প্রকাশিত ডাক আইন, টেলিকম আইন, এসডিজি ও ডাক এবং টেলিযোগাযোগ বিভাগের বার্ষিক প্রতিবেদনের মোড়ক উন্মোচন করেন।

#

শেফায়েত/রাহাত/এনায়েত/রফিকুল/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/২০৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৫০৮২

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ১২ পৌষ (২৮ ডিসেম্বর) :

          স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২১ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৭৯ শতাংশ। এ সময় ২ হাজার ৬৬৬ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।

গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৩৯ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৮৭ হাজার ৫২৯  জন।

#  

কবীর/রাহাত/মাহমুদ/রেজাউল/১৮১৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৫০৮১

  নৌপথ নিরাপদ রাখতে হাইড্রোগ্রাফিক চার্ট প্রণয়নে আরো ডিজিপিএস স্টেশন স্থাপন করা হবে

                                                                                                           --- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

মনিরামপুর (যশোর), ১৩ পৌষ (২৮ ডিসেম্বর) :

          নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী বলেছেন, অভ্যন্তরীণ ও উপকূলীয় নৌপথসমূহ  নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন রাখার লক্ষ্যে হাইড্রোগ্রাফিক চার্ট প্রণয়ন, নৌসহায়ক যন্ত্রপাতি স্থাপন ও ড্রেজিং কাজ সম্পন্ন করার জন্য আরো ডিফারেন্সিয়াল গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম (ডিজিপিএস) স্টেশন স্থাপন করা হবে। বর্তমানে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) এর স্যাটেলাইটভিত্তিক অত্যাধুনিক প্রযুক্তির তিনটি ডিজিপিএস স্টেশন রয়েছে।

           আজ যশোরের মনিরামপুরে ডিজিপিএস বিকন স্টেশন পরিদর্শনে এসে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এসময় অন্যান্যের মধ্যে বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান গোলাম সাদেক, মনিরামপুর পৌরসভার মেয়র কাজী মাহমুদুল হাসান, বিআইডব্লিউটিএ'র হাইড্রোগ্রাফিক বিভাগের পরিচালক সামসুন নাহার বেগম উপস্থিত ছিলেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, দশ হাজার কিলোমিটার নৌপথ খননের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে কাজ শুরু করেছিলাম। করোনায় কিছুটা সমস্যা হলেও সাড়ে তিন হাজার কিলোমিটার নৌপথ তৈরি করতে সক্ষম হয়েছি। বিআইডব্লিউটিএর ৪১টি নদীবন্দর আপগ্রেড করা হচ্ছে। শুধু বিআইডব্লিউটিএ'র আপগ্রেড নয়; প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময়ে সমগ্র বাংলাদেশ আপগ্রেড হয়ে গেছে। আজ মেট্রোরেল উদ্বোধনের মাধ্যমে বাংলাদেশ আরেক উচ্চতায় চলে গেল। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু হয়েছে। ২০১৪ সালে দরিদ্রতাকে জয় করেছি। ২০২৬ সালে মধ্যম আয়ের এবং ২০৪১ উন্নত দেশে পরিণত হবো।

          খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী বলেন, নদীর প্রবাহ ও নৌপথ সচল রাখতে চাই। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় আমরা কাজ করছি। কেউ যাতে নদীর ক্ষতি, দখল ও দূষণ করতে না পারে সেজন্য পদক্ষেপ নিয়েছি। নদী রক্ষায় প্রধানমন্ত্রী জাগরণ তৈরি করেছেন। নদী-নালা, খাল-বিল রক্ষায় সমগ্র বাংলাদেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ।

          উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিআইডব্লিউটিএ। বর্তমান সরকারের উদ্যোগের ফলে বাংলাদেশে শুষ্ক মৌসুমে ৪ হাজার ৮০০ কিলোমিটার এবং বর্ষা মৌসুমে ৫ হাজার ৬০০ কিলোমিটার শ্রেণিবিন্যাসকৃত নৌপথ দাঁড়িয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশ-ভারত নৌ-প্রোটোকল চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ায় প্রোটোকল রুটসমূহে হাইড্রোগ্রাফিক জরিপ ও ড্রেজিং কার্যক্রম বৃদ্ধি পেয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় সমগ্র বাংলাদেশের সম্পূর্ণ নৌপথের নিরাপদ যাত্রা এবং নৌপথের সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ নিশ্চিত করতে আরো কয়েকটি বিকন স্টেশন স্থাপন করা হবে।

#

জাহাঙ্গীর/রাহাত/সঞ্জীব/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/১৮৩০ঘণ্টা 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৫০৮০  

স্মার্ট মাল্টি-চ্যানেল নাগরিক ভূমি সেবার উদ্যোগ ভূমি মন্ত্রণালয়ের

ঢাকা, ১৩ পৌষ (২৮ডিসেম্বর) : 

ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী নাগরিক ভূমিসেবা আরো স্মার্ট করে মাল্টি চ্যানেলভিত্তিক নাগরিক সেবা প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্যোগ গ্রহণ করতে নির্দেশ দিয়েছেন। এর অংশ হিসেবে আগামীকাল সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টা থেকে সাড়ে সাতটা পর্যন্ত ভূমি সচিব মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে ‘মিট দ্য সেক্রেটারি’ শীর্ষক এক ফেসবুক লাইভে প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নেবেন। লাইভটির দর্শকরা এ সময় কমেন্ট ও চ্যাটের মাধ্যমে ভূমিসংশ্লিষ্ট প্রশ্ন করতে পারবেন। ভূমি সচিব এসব প্রশ্নের উত্তর দেবেন।

পরবর্তীতে ভূমি বিষয়ক বিশেষজ্ঞ এবং দক্ষ ভূমি কর্মকর্তারা পর্যায়ক্রমে মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক থেকে নিয়মিত লাইভে অংশ নিয়ে নাগরিকদের ভূমিসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক প্রশ্নের উত্তর দেবেন।

ভূমি মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ হচ্ছে ‘ভূমি মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ - Ministry of Land, Bangladesh’ (www.facebook.com/minland.gov.bd)।

প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ উদ্যোগ ডিজিটাল বাংলাদেশের অংশ হিসেবে ভূমিসেবা ডিজিটালাইজেশনের বিশাল কর্মযজ্ঞ চলমান। একইসাথে বেশকিছু নতুন আইনের খসড়া প্রস্তুত এবং প্রযোজ্য পুরানো অনেক আইনের সংস্কার কাজও চলমান রয়েছে। নতুন ভূমিসেবা সম্পর্কে জানাতে এবং যে কোনো পরামর্শ কিংবা অভিযোগ গ্রহণে ভূমি মন্ত্রণালয় ইতিমধ্যে কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। 

হেল্পলাইন ১৬১২২ (বিদেশ থেকে+৮৮০ ৯৬১২৩ ১৬১২২) নম্বরে কল করে, কিংবা, ভূমি মন্ত্রণালয়ের সার্ভিস পেজ ‘ভূমিসেবা LandService’ ফেসবুক পেজে www.facebook.com/land.gov.bd কমেন্ট কিংবা মেসেজ প্রেরণ করে যে কোনো ধরনের ভূমিসেবা পেতে কিংবা অভিযোগ জানাতে পারছেন নাগরিক। এছাড়া খুব দ্রুত চালু হবে ভূমিসেবা কাস্টমার সার্ভিস সেন্টার ‘নাগরিক সেবা কেন্দ্র’। নাগরিক সেবা কেন্দ্রটি রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অবস্থিত ভূমি ভবনে স্থাপন করা হয়েছে। যারা সরাসরি এসে আইনি পরামর্শ এবং বিভিন্ন ধরনের ভূমিসেবা যেমন ই-নামজারি, ভূমি উন্নয়ন কর ইত্যাদি সেবা গ্রহণ করতে ইচ্ছুক তাদের জন্য এই ‘নাগরিক সেবা কেন্দ্র’।

#

নাহিয়ান/রাহাত/সঞ্জীব/মাহমুদ/শামীম/২০২২/১৭৫৫ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৫০৭৯

মানসিক স্বাস্থ্যকে হালকাভাবে দেখার সুযোগ নেই

                                                         -স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ১৩ পৌষ (২৮ডিসেম্বর) : 

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, দেশের ১৮ দশমিক ৪ ভাগ পূর্ণবয়স্ক মানুষ যা মোট জনসংখ্যার অনুপাতে প্রায় ৩ কোটি মানুষ এখন মানসিক সমস্যায় ভুগছেন। এর বাইরে আরো ১৩ ভাগ শিশু-কিশোরও এই মানসিক রোগে আক্রান্ত। দেশে বর্তমানে বছরে ১০-১৪ হাজার মানুষ আত্মহত্যা করছে যা ভাববার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ কারণে মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে চিকিৎসা সেবা বৃদ্ধি করা জরুরি বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, অন্য জটিল রোগগুলোর মতোই মানসিক স্বাস্থ্যকে আর হালকাভাবে দেখার সুযোগ নেই।

আজ রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য রিপোর্ট ও জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য কর্মকৌশল পরিকল্পনা ২০২০-৩০ এর অবহিতকরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।

মন্ত্রী বলেন, মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ে দক্ষ জনবল বাড়ানোর বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হবে। বিভিন্ন সমস্যার কারণে অনেকে চাকরি হারায়, দেশের প্রোডাক্টিভিটি কমে যায়, অপরাধের মাত্রা বাড়ে এমনকি উচ্চ রক্তচাপসহ বিভিন্ন রোগের প্রকোপ বাড়ে এই মানসিক স্বাস্থ্যের কারণে। অন্যদিকে মানসিক স্বাস্থ্যে বাজেট মাত্র দশমিক পাঁচ শতাংশ যা অনেক কম। এটি কীভাবে বাড়ানো যায় তা চেষ্টা করা হবে। শতকরা ৯২ ভাগ মানুষ মানসিক চিকিৎসা সেবার বাইরে রয়েছে। এটি নিয়েও আমাদেরকে আরো বেশি কাজ করতে হবে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী এসময় বলেন, পাবনা মানসিক হাসপাতালকে ২শ’ বেড থেকে ৪শ’ বেডে উন্নীত করাসহ আরো নানাবিধ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবায় কাউন্সিলিং করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রায় ২শ’ উপজেলায় এনসিডি কর্নার রয়েছে, সেখানেও এই কাউন্সিলিং করার ব্যবস্থা থাকছে।

এ সময় মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়নে পরিবার থেকেই পরিবর্তন আনার ওপর গুরুত্বারোপ করেন সূচনা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান, অনুষ্ঠানের কি-নোট বক্তা প্রধানমন্ত্রীকন্যা সায়মা ওয়াজেদ। তিনি বলেন, একজন মানুষের মানবিকতা দিয়ে আরেকজন মানুষের মানসিক কষ্টের কথা বিবেচনা করলে মানসিক স্বাস্থ্যসেবাহীন মানুষগুলো আরেকটু ভালো সেবা পাবেন। দেশে এখন মানসিক স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে প্রয়োজনীয় সবরকম আইন করা হয়েছে। কর্ম পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। এখন সেগুলো কাজে প্রয়োগ করতে হবে।

সায়মা ওয়াজেদ আরো বলেন, আমাদের শারীরিক চিকিৎসার নানা কর্মকৌশল থাকলেও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ছিল না। এ জন্য নানা পরিকল্পনা আমরা করেছি। মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য একটা উন্নত পরিবেশ দরকার। শুধু স্বাস্থ্য অধিদপ্তর চাইলেই হবে না, আমাদের সবার এগিয়ে আসতে হবে। পরিবার থেকেই এটি চালু করতে হবে।

এর আগে অনুষ্ঠানের শুরুতে মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে শিশুদের নিয়ে একটি চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয় এবং অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেয়া হয়।

স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব ড. আনোয়ার হোসেন হাওলাদারের সভাপতিত্বে সভায় অন্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবিএম খুরশীদ আলম, স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের মহাপরিচালক প্রফেসর আমিরুল মোর্শেদ ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি সাধনা ভগবতসহ অন্যান্য কর্মকর্তা।

 

#

মাইদুল/রাহাত/সঞ্জীব/মাহমুদ/শামীম/২০২২/১৭৪০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৫০৭৮

বিশিষ্ট অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরীর পিতার মৃত্যুতে তথ্যমন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ১৩ পৌষ (২৮ডিসেম্বর) : 

বিশিষ্ট অভিনয়শিল্পী চঞ্চল চৌধুরীর পিতা রাধা গোবিন্দ চৌধুরীর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯০ বছর।

রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল রাতে রাধা গোবিন্দ চৌধুরীর শেষ নিশ্বাস ত্যাগের সংবাদে শোকাহত মন্ত্রী প্রয়াতের আত্মার চিরশান্তি কামনা করেন।

ড. হাছান মাহ্‌মুদ তাঁর শোকবার্তায় শোকসন্তপ্ত পরি

2022-12-28-16-50-2bd8d11386a24d76d475b50257697595.docx