Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৮ এপ্রিল ২০২২

তথ্যবিবরণী ৮ এপ্রিল ২০২২

Handout                                                                                                                                                                                                  Number : 1490

Foreign Secretary Masud Bin Momen meets US Deputy Secretary of State

Washington DC, April 8 : 

Foreign Secretary Ambassador Masud Bin Momen met US Deputy Secretary of State Wendy Sherman yesterday at the US Department of State in Washington DC and discussed various issues related to the bilateral interests with her.

At the outset of the meeting, the US Deputy Secretary of State appreciated Bangladesh for its six percent growth during the pandemic situation, robust role in UN peacekeeping, climate change actions and in the Rohingya crisis.

Foreign Secretary Masud thanked the US government for providing 61 million doses of COVID-19 vaccine, and elaborated the government’s measures to strike balance between life and livelihood during the pandemic.

                The Bangladesh Foreign Secretary raised the issue of sanctions on RAB, and expressed Bangladesh’s concern that this might undermine Bangladesh’s efforts to combat terrorism, violent extremism and transnational crime. He urged that, pending the legal procedure of delisting of the organization and individuals as well as remedial measures that have been undertaken by the government, the US may consider providing temporary waiver for RAB as an institution.

In response to queries from the US side, the Foreign Secretary elaborated the context of the enactment of the Digital Security Act (DSA) to combat cybercrimes including those aimed at undermining religious harmony and victimizing women and children.

He informed that the government is working with the EU to reassess the law and identify possible loopholes. On the labour issue, in response of US queries, he explained that the government has all intentions to improve the labour situation as per the roadmaps undertaken with the ILO and the EU, and proposed that the US can also join.

Deputy Secretary Sherman appreciated Bangladesh government’s willingness to address these issues, while also stressing early implementation of the reform process, especially regarding trade union rights in private sectors.

                The two sides also discussed the situation in Ukraine and its global implications on the Indo-Pacific Strategy, and on security sector cooperation.

The US Deputy Secretary of State underscored the importance of international rule-based order in the maritime domain, and both sides agreed that further works can be done together in the area of harnessing the 'blue economy'.

Foreign Secretary Masud also discussed the possibility of highest-level visit on the occasion of the 50th year of diplomatic relations, and also on the issue of deportation of Rashed Chowdhury, the self-confessed convicted killer of Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, from the USA. 

Foreign Secretary Masud also met Julieta Valls Noyes, US Assistant Secretary of State of the Bureau of Population, Refugee and Migration (PRM) of the Department of State, and discussed the Rohingya issue.

The Bangladesh Foreign Secretary stressed that the return of the displaced Rohingyas is the best solution of the crisis. The US Assistant Secretary expressed her country’s willingness to remain deeply engaged, and emphasized the need for education, livelihood etc. of the displaced Rohingyas.

In this regard, Assistant Secretary Julieta informed that her upcoming visit is a part of the US’s reassessment process in this regard.

Foreign Secretary Masud underscored that visit at the highest level may be agreed upon on the occasion of the 50th anniversary of the diplomatic relations. He also discussed the sanctions on RAB and related individuals and proposed whether the sanctions on RAB can be partially lifted.

They also touched upon the global impact of Ukraine situation, and also on the Rohingya crisis. They also discussed the Digital Security Act, and Bangladesh’s efforts to reexamine the law. Senior Director Guha lauded Bangladesh’s keenness to engage with the US on human rights issues.

Bangladesh Foreign Secretary also raised the issue of the extradition of the self-confessed killer of the Father of the Nation from the USA.

#

Sajjad/Nice/Enayet/Mosharaf/Rafiqul/Salim/2022/1945 Hrs.

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ১৪৮৯

 

স্বাস্থ্যখাত নিয়ে বিএনপির বক্তব্য 'কিন্তু খোঁজা' আর চিন্তার দৈন্যেরই প্রকাশ

                                            ---তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

ঢাকা, ২৫ চৈত্র (৮ এপ্রিল):

স্বাস্থ্যখাত নিয়ে বিএনপির বক্তব্য তাদের সবকিছুতে কিন্তু খোঁজা আর চিন্তার দৈন্যের বহিঃপ্রকাশ বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহ্‌মুদ।

 

আজ রাজধানীতে মিন্টো রোডের সরকারি বাসভবনে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন মন্ত্রী। 

 

গত ৭ এপ্রিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ‘দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা একেবারে ভেঙে গেছে’ বক্তব্য নিয়ে প্রশ্ন করলে ড. হাছান বলেন, ‘মির্জা ফখরুল সাহেবের কাছে প্রশ্ন- স্বাস্থ্যখাত যদি ধ্বংসই হয়, তাহলে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাত কিভাবে এই করোনাভাইরাসের তিনটি ঢেউ অনেক উন্নত দেশের তুলনায় অনেক কার্যকরভাবে, ভালোভাবে মোকাবিলা করলো?’

 

এছাড়া টিকার ক্ষেত্রে ১৩০টি দেশ যখন টিকা দেয়া শুরুই করেনি তখন বাংলাদেশ টিকা কার্যক্রম শুরু করেছে এবং একসাথে কোটি মানুষকে টিকা দেয়া হয়েছে। এছাড়া হাজার হাজার মাদ্রাসা শিক্ষক-শিক্ষার্থী, বস্তিবাসী, ভাসমান মানুষ সবাইকে বিনা রেজিস্ট্রেশনে যেভাবে টিকা দেয়া হয়েছে, বাংলাদেশের মতো জনবহুল এবং উন্নয়নশীল কোনো দেশে এমন কার্যক্রম কমই হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এসব কারণেই অনেক দেশের তুলনায় বাংলাদেশ অনেক কার্যকরভাবে এই মহামারি মোকাবিলা করতে সক্ষম হয়েছে এবং মহামারির সময় অন্যান্য স্বাস্থ্যসেবাও চলমান ছিল। 

 

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, ‘জাতিসংঘের মহাসচিবও প্রশংসা করে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও প্রশংসা করে, মির্জা ফখরুল সাহেবরা করতে পারেন না। বিএনপির সবকিছুতে কিন্তু খোঁজা এবং চিন্তার দৈন্যের বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে স্বাস্থ্যখাত নিয়ে মির্জা ফখরুল সাহেবের বক্তব্য।’

 

নিত্যপণ্যের দাম নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, 'গত কয়েকদিন ধরে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য কমতির দিকে। পেঁয়াজ এবং শাকসবজি থেকে শুরু করে মুরগি-এগুলোর দাম কমতির দিকে। সরকার মনিটরিং করছে, অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে আমরা বদ্ধপরিকর।' 

 

‘তবে দুঃখজনক হলেও সত্য, বিএনপি এবং তাদের মিত্ররা একদিকে দ্রব্যমূল্য নিয়ে সরকারের সমালোচনা করে অন্যদিকে অসাধু ব্যবসায়ী, যারা সিন্ডিকেট করে তাদেরকে পণ্য মজুদ করা এবং পণ্যমূল্য বাড়ানোর জন্য উৎসাহ দিচ্ছে, কিন্তু নানামুখী ষড়যন্ত্রের মধ্যেও সরকারের বিবিধ পদক্ষেপের কারণে পণ্যের মুল্য এখন কমতির দিকে’ বলেন তথ্যমন্ত্রী।

 

                                                        #

আকরাম/নাইচ/মোশারফ/আব্বাস/২০২২/১৬৪৪ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ১৪৮৮

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ২৫ চৈত্র (৮ এপ্রিল):

 

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে আজ শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৪৮ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৭৭ শতাংশ। এ সময় ৬ হাজার ২৩৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।   

গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড আক্রান্ত কোনো রোগীর মৃত্যু হয়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ১২৩ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৮ লাখ ৮৭ হাজার ৩২৩ জন।

                                                    #

জাকির/নাইচ/মোশারফ/আব্বাস/২০২২/১৬৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                      নম্বর : ১৪৮৭

শেখ হাসিনা হাওরের জন্য স্থায়ী প্রকল্প গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন

- পানি সম্পদ উপমন্ত্রী

সুনামগঞ্জ, ২৫ চৈত্র (৮ এপ্রিল):

পানি সম্পদ উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম বলেছেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা হাওরের মানুষের মুখে স্থায়ী হাসি দেখতে চান। একারণে তিনি হাওরে স্থায়ী প্রকল্প গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। দেশের কৃষিতে হাওরের মানুষের অনেক অবদান রয়েছে। তিনি হাওরের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য কাজ করছেন।

আজ সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলায় বাঁধ ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনকালে উপমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

উপমন্ত্রী বলেন, সারাদেশে নদীভাঙন রক্ষায় বিভিন্ন স্থায়ী প্রকল্প চলমান রয়েছে এবং নতুন নতুন প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। এছাড়াও নদীভাঙন এলাকা চিহ্নিত করে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করা হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সিলেট বিভাগের জন্য করণীয় সবকিছুই করছেন।

এনামুল হক শামীম আরো বলেন, এ অঞ্চলের পানি উন্নয়ন বোর্ড ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। ভাঙনে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাদেরকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ  মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সহযোগিতার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। পাশাপাশি তাদের সহযোগিতা করার জন্য স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদেরকেও নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বাঁধ নির্মাণে অনিয়ম করলে কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না। প্রধানমন্ত্রী আগামীর বাসযোগ্য বিশ্বমানের বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ডেল্টাপ্ল্যান-২১০০ বাস্তায়নের ঘোষণা দিয়েছেন। আর এই মহাপরিকল্পনার ৮০ ভাগ কাজই পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় বাস্তবায়ন করবে। এ মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ীত হলে সারাদেশে নদীভাঙন ও জলাবদ্ধতার কোনো সমস্যাই থাকবে না। এটি বাস্তবায়নে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় ও পানি উন্নয়ন বোর্ড নিরলস কাজ করে যাচ্ছে।

এসময় স্থানীয় সংসদ সদস্য ড. জয়া সেনগুপ্তা, পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক ফজলুর রশীদ, প্রধান প্রকৌশলী এস.এম শহিদুল ইসলাম, সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের সুনামগঞ্জের নির্বাহী প্রকৌশলী জহিরুল ইসলাম এবং জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার এনামুল কবীর ইমন উপস্থিত ছিলেন।

পরে উপমন্ত্রী আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা পরিষদের সাবেক সদস্য প্রয়াত সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের সমাধিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন।

#

গিয়াস/মেহেদী/রেজ্জাকুল/মাসুম/২০২২/১২৪৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                   নম্বর : ১৪৮৬   

জাতিসংঘে বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস উদযাপন

অটিস্টিক মানুষের প্রতিভার সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিতে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

                                                                            -পররাষ্ট্রমন্ত্রী

নিউইয়র্ক, ৮ এপ্রিল :

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, অটিস্টিক মানুষের প্রতিভার সর্বোচ্চ ব্যবহার ও সমাজে তাদের পূর্ণ অংশগ্রহণ নিশ্চিতে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

          গতকাল জাতিসংঘ সদরদপ্তরে বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস-২০২২ উপলক্ষ্যে ভার্চুয়ালি আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে একথা বলেন মন্ত্রী। জাতিসংঘে বাংলাদেশ ও কাতার স্থায়ী মিশন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং অটিজম স্পিক্সস্ যৌথভাবে অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে।

          ড. মোমেন বলেন, করোনাকালীন শিক্ষা ও চিকিৎসাসেবা বিঘ্নিত হওয়ার ফলে সারাবিশ্বে অটিজমের শিকার শিশুরা সামঞ্জস্যহীনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশে বিদ্যমান সামাজিক সহযোগিতা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা, শক্তিশালী তথ্যপ্রযুক্তি অবকাঠামো এবং বিস্তৃত কমিউনিটি-ভিত্তিক স্বাস্থ্যসেবা অনেক পরিবারকে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সাহায্য করেছে।

মন্ত্রী বলেন, গত একদশকে বাংলাদেশে অটিজম সম্পর্কে সচেতনতা লক্ষণীয়ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। অটিজমের শিকার ব্যক্তিবর্গ ও তাদের পরিবার যে সকল চ্যালেঞ্জ ও সামাজিক বঞ্চনা মোকাবিলা করছে তা প্রশমিত ও দূর করতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দপ্তর ও সংশ্লিষ্ট অংশীজন একসাথে কাজ করছে। প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষা আইন ২০১৩ এবং নিউরো-ডেভেলপমেন্ট প্রতিবন্ধী সুরক্ষা ট্রাস্ট আইন ২০১৩ প্রণয়নসহ প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিক ব্যক্তিবর্গের সুরক্ষায় গৃহীত বিভিন্ন সরকারি পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করেন তিনি।

ড. মোমেন আরো বলেন, জাতীয় প্রচেষ্টার পাশাপাশি জাতিসংঘের উদ্যোগে ২০০৭ সালে শুরু হওয়া ‘বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস’সহ অটিজম সংক্রান্ত পদক্ষেপসমূহে বাংলাদেশ তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। বাংলাদেশ ২০১৩ সালে ‘অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডার, নিউরোডেভলপমেন্ট ডিসঅর্ডারসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিবন্ধীতার দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজের আর্থসামাজিক চাহিদার সমাধান করা’ শীর্ষক সাধারণ-পরিষদ রেজুলেশন-৬৭/৮২ জাতিসংঘে পেশ করে, যা সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশের বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন সকল শিশুকে তাদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশ ও অন্বেষণের মাধ্যমে মূলধারায় আনার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনার কথা উল্লেখ করেন। তিনি বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়ায় অটিজম বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশের অটিজম বিষয়ক জাতীয় উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারপারসন ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অটিজম বিষয়ক শুভেচ্ছা দূত সায়মা হোসেন ওয়াজেদ এর অসাধারণ ভূমিকার প্রশংসা করেন।

 অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন কাতারের সামাজিক উন্নয়ন ও পরিবার মন্ত্রী মরিয়ম বিনতে আলী বিন নাসার আল-মিসনাদ এবং বিভিন্ন অঞ্চল থেকে অটিজম বিষয়ক বিশেষজ্ঞগণ অংশগ্রহণ করেন।

#

মেহেদী/জুলফিকার/রেজ্জাকুল/মানসুরা/২০২২/১০০০ ঘণ্টা

2022-04-08-14-57-00afb1c39bde896b9f35d72b4ecc7f38.doc