Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৮ মার্চ ২০২৩

তথ্যবিবরণী ১৮ মার্চ ২০২৩

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর :  ১১২৫

 

ব্রাসিলিয়াতে উৎসবমুখর পরিবেশে বঙ্গবন্ধুর ১০৩তম জন্মবার্ষিকী

ও জাতীয় শিশু দিবস-২০২৩ উদ্‌যাপন

 

ব্রাসিলিয়া (ব্রাজিল), ১৮ মার্চ :  

 

স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন, শিশুদের চোখ সমৃদ্ধির স্বপ্নে রঙিন- প্রতিপাদ্যকে উপজীব্য করে ব্রাসিলিয়াস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে উৎসবমুখর পরিবেশে বঙ্গবন্ধুর ১০৩তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস-২০২৩ পালিত হয়েছে।

 

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী এবং জাতীয় শিশু দিবস-২০২৩ উপলক্ষ্যে দূতাবাসে দিনব্যাপী কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। ১৭ই মার্চ সকালে দূতাবাস প্রাঙ্গণে রাষ্ট্রদূত সাদিয়া ফয়জুননেসা জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। এরপর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গবন্ধুর পরিবারের শহিদ সদস্যবৃন্দ এবং মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী সকল শহিদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয় এবং দিবসটি উপলক্ষ্যে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী প্রদত্ত বাণী পাঠ করা হয়। দূতাবাসের সামরিক এটাশেসহ সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

 

          এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় রাষ্ট্রদূত ফয়জুননেসা তাঁর বক্তব্যে একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ উপহার দেয়ার জন্য জাতির পিতাকে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করার পাশাপাশি ১৫ আগষ্ট নির্মম হত্যাকাণ্ডে নিহত বঙ্গবন্ধু পরিবারের সকল শহিদ ও মুক্তিযুদ্ধে আত্মত্যাগকারী সকল শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের ক্রমঅগ্রসরমান আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের মূলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ় নেতৃত্বের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শিশুদের অত্যন্ত ভালোবাসতেন এবং শিশুদের অধিকার রক্ষায় ১৯৭৪ সালেই আইন প্রণয়ন করেছেন।

 

অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বের প্রারম্ভে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এবং বঙ্গবন্ধুর ১০৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে একটি বিশেষ প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। এছাড়া প্রবাসী বাংলাদেশী শিশু কিশোরদের অংকিত ছবি এবং দূতাবাসে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের উপর আলোকচিত্র প্রদর্শন করা হয়। সাংস্কৃতিক পর্বে দূতাবাস পরিবারের শিশুরা ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশী শিশুরা কবিতা আবৃত্তি, সঙ্গীত এবং নৃত্য পরিবেশন করে। অনুষ্ঠানের শেষে রাষ্ট্রদূত সমবেত শিশুদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকীর কেক কাটেন এবং  উপস্থিত শিশুদের মাঝে সনদ ও পুরষ্কার বিতরণ করেন।

 

পরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সকল শহিদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মার মাগফেরাত এবং সর্বোপরি বাংলাদেশের সার্বিক কল্যাণ কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। 

 

#

 

রাহাত/সেলিম/২০২৩/২২২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর :  ১১২৪

 

গত দশকে বাংলাদেশে নারী ক্ষমতায়ন বিশ্বে অনন্য

                               -- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

 

ঢাকা, ৪ চৈত্র (১৮ মার্চ) :  

 

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নারী সমাজের উন্নয়ন ও অগ্রগতির ওপর জোর দিয়েছেন বলেই আজকে আমাদের নারী পৃথিবীকে পথ দেখাচ্ছে। নারীর যে ক্ষমতায়ন বাংলাদেশে হয়েছে, পৃথিবীর আর কোনো দেশে গত এক দশকে এভাবে হয়নি। উপাত্ত তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘বৈশ্বিক সূচকে বাংলাদেশের নারীরা রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের দিক দিয়ে বিশ্বে পঞ্চম, এশিয়ায় দ্বিতীয় আর উপমহাদেশে প্রথম। শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বের কারণেই এটি সম্ভব হয়েছে। এবং দেশের অর্ধেক জনসংখ্যা নারীর উন্নয়ন ব্যতীত দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়। এ জন্যই প্রধানমন্ত্রী নারীর অভাবনীয় ক্ষমতায়ন করেছেন।’

 

আজ ঢাকা থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলা যুব মহিলা লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে দেওয়া শুভেচ্ছা বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগ সভাপতি ডেইজি সারোয়ার সম্মেলন উদ্বোধন করেন।

 

উপজেলা যুব মহিলা লীগের আহ্বায়ক এডভোকেট রাহিলা চৌধুরী রেখার সভাপতিত্বে ও যুগ্ম আহ্বায়ক সুমাইয়া তুন নূর বৃষ্টির সঞ্চালনায় চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এম এ সালাম প্রধান অতিথি হিসেবে, উত্তর জেলা যুব মহিলা লীগের আহ্বায়ক রওশন আরা বেগম রত্না প্রধান বক্তা এবং রাঙ্গুনিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান স্বজন কুমার তালুকদার ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন।

 

শেষে এডভোকেট রাহিলা চৌধুরী রেখাকে সভাপতি ও সুমাইয়া তুন নূর বৃষ্টিকে সাধারণ সম্পাদক করে রাঙ্গুনিয়া উপজেলা যুব মহিলা লীগের আংশিক কমিটি ঘোষণা করেন কেন্দ্রীয় যুব মহিলা লীগের সভাপতি ডেইজি সারোয়ার।

 

এ সময় ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ‘শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজকে নারীরা সেনাবাহিনীতে শুধু অফিসার পদে নয়, সেনা সদস্য হিসেবেও কাজ করছে। আজ তারা সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি, হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, ডিসি, এসপি, যা ১৪ বছর আগে কেউ ভাবেনি। আমাদের নারীরা এভারেস্ট জয় করেছে, হিমালয় শৃঙ্গে উঠেছে, মহাসাগর পাড়ি দিচ্ছে। বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রী নারী, বিরোধীদলীয় নেত্রী নারী, সংসদের স্পিকার নারী, সংসদ নেতা ও উপনেতাও নারী, শিক্ষামন্ত্রী নারী। নারীর উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জোর দিয়েছেন বলেই এ সব সম্ভব হয়েছে।’

 

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এম এ সালাম বলেন, ‘নারীরা আজ আর পিছিয়ে নেই। বরং পুরুষদের চেয়ে অনেক ক্ষেত্রে এগিয়ে গেছে। নারীর এই ক্ষমতায়ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারণেই সম্ভব হয়েছে। তাই নারী নেতৃত্ব অক্ষুণ্ণ রাখতে এবং দেশের উন্নয়নে আবারো নৌকা প্রতীককে বিজয়ী করতে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।’

 

#

 

আকরাম/রাহাত/সঞ্জীব/মাহমুদ/সেলিম/২০২৩/২০৪০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর: ১১২৩

 

দল নিরপেক্ষভাবে গুণীদের মূল্যায়ন করে বর্তমান সরকার

                                        -- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

 

ঢাকা, ৪ চৈত্র (১৮ মার্চ) :

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, ‘বর্তমান সরকার দল নিরপেক্ষভাবে গুণীদের মূল্যায়ন করে।’

মন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা পদক বা একুশে পদক বা অন্য কোনো রাষ্ট্রীয় সম্মাননা দেওয়ার ক্ষেত্রে যারা সত্যিকার অর্থে রাষ্ট্র, সমাজ, দেশের জন্য অবদান রাখছেন, তাদেরকেই বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে ফলে সমাজে গুণিজনেরা উৎসাহিত হচ্ছেন।

আজ জাতীয় প্রেসক্লাবের মওলানা মোহাম্মদ আকরাম খাঁ মিলনায়তনে ‘খুলনা বিভাগ সাংবাদিক ফোরাম, ঢাকা’ আয়োজিত একুশে পদকপ্রাপ্ত খুলনা বিভাগের চার গুণিজনের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

সংবর্ধিতদের অভিনন্দন জানিয়ে ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ‘যারা আজ সংবর্ধিত হলেন, তাদেরকে অভিনন্দন। গুণীদের সম্মান না দিলে সেই দেশে গুণীর জন্ম হয় না। আমাদের মূল লক্ষ্য একটি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠন করা। শুধু উন্নয়ন নয়, টেকসই উন্নয়ন করতে হলে গুণীদের কদর করতে হবে।’

এ বছর একুশে পদকে ভূষিত খুলনা বিভাগের স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী মনোরঞ্জন ঘোষাল, বাঁশিবাদক গাজী আব্দুল হাকিমের হাতে এবং ২০০৩ সালে খুলনায় আততায়ীর হাতে নিহত আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ মঞ্জুরুল ইমাম ও আবৃত্তিকার-অভিনেতা জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়ের পরিবারের সদস্যদের হাতে খুলনা বিভাগের সাংবাদিকদের পক্ষে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন তথ্যমন্ত্রী।

#

আকরাম/রাহাত/সঞ্জীব/মাহ্‌মুদ/শামীম/২০২৩/২১২০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর :  ১১২২

 

নতুন প্রজন্মকে প্রাথমিক থেকেই স্মার্ট বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে

                                                                  -- পানি সম্পদ উপমন্ত্রী

 

সখিপুর (শরীয়তপুর), ৪ চৈত্র (১৮ মার্চ) :  

 

পানি সম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম বলেছেন, নতুন প্রজন্ম হচ্ছে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের মূল সৈনিক। তাই তাদেরকে প্রাথমিক থেকেই স্মার্ট বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। ডিজিটাল প্রযুক্তির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে না পারলে উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখা যাবে না। এজন্য নতুন প্রজন্মকে স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার বিকল্প নাই।

 

আজ শরীয়তপুরের সখিপুর থানার ৯৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

উপমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন দৃশ্যমান। ডিজিটাল বাংলাদেশের সফলতার পর স্মার্ট বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হয়েছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা শুধু স্বপ্ন দেখান না, স্বপ্ন বাস্তবে রূপদান করেন।

 

উপমন্ত্রী আরো বলেন, আজকের নতুন প্রজন্মই আগামী দিনের স্মার্ট বাংলাদেশকে নেতৃত্বে দেবে। জাতির পিতাও নতুন প্রজন্মকে নিয়ে ভাবতেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সব কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে নতুন প্রজন্ম। আজকের বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা যাতে বিশ্বমানের সুশিক্ষায় সুনাগরিক হয়ে গড়ে উঠতে পারে সেই লক্ষ্যে কাজ করছেন তিনি। আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রাথমিক থেকেই তাদেরকে স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।

 

এনামুল হক শামীম বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রাথমিক শিক্ষা থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষাকে বিশ্বমানের করার জন্য কাজ করে চলছেন। উপজেলা শহরে থাকা মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে সরকারিকরণ করেছেন। তিনি প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন করেছেন। নতুন নতুন ভবন করে দিচ্ছেন। তিনি কৃষি শিক্ষা ও তথ্যপ্রযুক্তির ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছেন। জেলায় জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তুলছেন। প্রধানমন্ত্রীর কারণেই বছরের প্রথম দিনে সকল শিক্ষার্থীরা বিনামূল্যে বই পায়। বই উৎসব হয়। তিনি বলেন, নড়িয়া-সখিপুরে সকল ননএমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজ এমপিওভুক্ত হয়েছে। অবকাঠামোগত ও শিক্ষার মান আগের চেয়ে বহুগুণ বেড়েছে।

 

ভেদরগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান ও সখিপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি হুমায়ুন কবির মোল্যার সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছাবেদুর রহমান খোকা সিকদার, জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান এম এ কাইয়ুম, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য জহির সিকদার, ভেদরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এরশাদ উদ্দিন আহমেদ এবং সখিপুর ইউপি চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান মানিক সরদার।

 

অনুষ্ঠানে সখিপুর থানার বিভিন্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

গিয়াস/রাহাত/সঞ্জীব/মাহমুদ/সেলিম/২০২৩/২০৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর :  ১১২১

ইসলামাবাদে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত

ইসলামাবাদ (পাকিস্তান), ১৮ মার্চ :  

ইসলামাবাদস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন গতকাল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস যথাযথ উৎসাহ-উদ্দীপনা ও জাঁকজমকভাবে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার মাধ্যমে উদ্‌যাপন করেছে। হাইকমিশনের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী ও তাদের পরিবারবর্গ এবং শিশু-কিশোররা এ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। এ উপলক্ষ্যে দূতালয় প্রাঙ্গণ বর্ণাঢ্য ব্যানার, পোস্টার, রঙিন ফুল ও বেলুনে সুসজ্জিত করা হয়।

অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে হাইকমিশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের উপস্থিতিতে পাকিস্তানে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মোঃ রুহুল আলম সিদ্দিকী দূতালয় প্রাঙ্গণে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার সূচনা করেন। আলোচনা পর্বের শুরুতে দিবসটি উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী প্রদত্ত বাণী পাঠ করা হয়।

এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় হাইকমিশনার তাঁর বক্তব্যে স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষ্যে শিশু-কিশোরদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। হাইকমিশনার বলেন, বঙ্গবন্ধু শৈশব থেকেই ছিলেন নির্ভীক, দয়ালু এবং পরোপকারী কিন্তু অধিকার আদায়ে ছিলেন আপসহীন। তিনি বাঙালির অধিকার আদায়ের প্রশ্নে কখনো শাসকগোষ্ঠীর সাথে আপস করেননি। বঙ্গবন্ধু শুধু বাঙালি জাতিরই নয়, তিনি ছিলেন বিশ্বের সকল নিপীড়িত-শোষিত মানুষের অধিকার ও মুক্তির অগ্রনায়ক।

হাইকমিশনার বলেন, বঙ্গবন্ধু শিশুদের টানে ১৯৬৩ সালে ঢাকার জাতীয় প্রেস ক্লাব চত্বরে ‘কচিকাঁচার মেলা’ আয়োজিত শিশু আনন্দ মেলায় গিয়েছিলেন। সেদিন বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘এই পবিত্র শিশুদের সঙ্গে মিশে মনটা একটু হালকা করার জন্য এলাম’। ছোট্ট এই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে শিশুদের প্রতি তাঁর আন্তরিক ভালোবাসা চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছিল। শিশুদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর ভালোবাসা স্মরণীয় করে রাখতে বাংলাদেশ সরকার ১৯৯৭ সালে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ১৭ মার্চকে ‘জাতীয় শিশু দিবস’ ঘোষণা করে। 

হাইকমিশনার আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু বিশ্বাস করতেন, শিশুরাই আগামী দিনের ভবিষ্যৎ এবং ভবিষ্যতে দেশ গড়ার কাজে তারাই নেতৃত্ব দেবে। একটি শিক্ষিত জাতি সৃষ্টির লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু প্রাথমিক শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করেন এবং ১৯৭৩ সালে ৩৬ হাজার ১৬৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে জাতীয়করণ করেন। তিনি বলেন, জাতির পিতার অপূর্ণ স্বপ্ন বাস্তবায়নে ২০৪১ সালের মধ্যে একটি সুখী-সমৃদ্ধ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণের লক্ষ্যে শিশুদের গড়ে তুলতে সরকার ইতোমধ্যে আইটি নির্ভর শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তনসহ শ্রেণিকক্ষসমূহে মাল্টিমিডিয়া ও ইন্টারনেট সংযোগ নিশ্চিত করেছে।

বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষ্যে ‘মুজিবের বাংলাদেশ’ বিষয়ে রচনা এবং ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’ বিষয়ে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার মাঝে উল্লেখযোগ্য ছিল ভিন্ন ভাষাভাষি নয়জন শিশু-কিশোরের অংশগ্রহণে বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ থেকে বাংলা, উর্দু ও ইংরেজিতে ‘পাঠচক্র’। পাঠচক্র শেষে বঙ্গবন্ধুর জীবনীর ওপর নির্মিত একটি ভিডিওচিত্র প্রদর্শিত হয়। প্রতিযোগিতায় বিজয়ী এবং পাঠচক্রে অংশগ্রহণকারীসহ সকল শিশু-কিশোরদের মাঝে আকর্ষণীয় পুরস্কার বিতরণ করা হয়। এরপর শিশু-কিশোরদের অংশগ্রহণে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানের শেষে শিশুদের পছন্দের খাবার সহযোগে নৈশভোজের আয়োজন করা হয়।

#

খাদীজা/রাহাত/সঞ্জীব/মাহমুদ/সেলিম/২০২৩/২০৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর: ১১২০

 

বর্তমান সরকার কৃষিবান্ধব সরকার

             -- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী

 

মেহেরপুর, ৪ চৈত্র (১৮ মার্চ) :

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের সময়ে কৃষকদের জীবনমান অনেক উন্নত হয়েছে। সরকার কৃষির আধুনিকায়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

আজ মেহেরপুরের মুজিবনগরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩ তম জন্মবার্ষিকী
উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর আয়োজিত কৃষক সমাবেশ ও কৃষি মেলার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার কৃষিবান্ধব সরকার। সরকার প্রতিবছর কৃষকদের জন্য বিভিন্ন সহায়তা দিচ্ছে। কৃষকদের বীজ সার থেকে শুরু করে একেবারে গ্রাম পর্যায়ে কৃষি পরামর্শ দেয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। কৃষকদের প্রণোদনার পাশাপাশি ভর্তুকি মূল্যে আধুনিক যন্ত্রপাতি দেওয়া হচ্ছে। কৃষিখাতের আধুনিকায়নে বেশ কিছু প্রকল্পও হাতে নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের আমলে কৃষি খাতের উন্নয়ন সারা বিশ্বে বিস্ময় সৃষ্টি করেছে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের যশোর অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ আবু হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক কৃষিবিদ হামিদুর রহমান। সমাবেশে কন্দাল ফসল উন্নয়ন প্রকল্পের পরিচালক মোখলেছুর রহমান, মেহেরপুর জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ মুনসুর আলম খান এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জামিরুল ইসলাম বক্তব্য রাখেন।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কন্দাল ফসল উন্নয়ন প্রকল্প ও যশোর অঞ্চলে টেকসই কৃষি সম্প্রসারণ প্রকল্পের আয়োজনে মেলায় ১৩ টি স্টল স্থান পেয়েছে। আগামী ২০ মার্চ পর্যন্ত এ মেলা চলবে।

#

শিবলী/আরমান/রাহাত/সঞ্জীব/মাহ্‌মুদ/শামীম/২০২৩/২০০৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ১১১৯

পাকিস্তানি জেনারেলদের প্রেতাত্মা এদেশে রয়ে গেছে

                                   ---মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী

 

ঢাকা, ৪ চৈত্র (১৮ মার্চ) :

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, পাকিস্তানি জেনারেলরা পরাজিত হয়ে বাংলাদেশ থেকে চলে গেছে কিন্তু তাদের প্রেতাত্মা স্বাধীনতাবিরোধীরা এদেশে এখনো রয়ে গেছে।

 

আজ রাজধানীর বাংলা একাডেমিতে ১৯৭১: গণহত্যা নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর আয়োজিত ‘বিদ্রোহী মার্চ’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ কথা বলেন।

 

মন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতাবিরোধীরা পরাজয়ের গ্লানি এখনো ভুলতে পারেনি। তাই সুযোগ পেলেই পাকিস্তানের প্রশংসা করতে কার্পণ্য করে না। তাই এখনও শোনা যায় এরা নাকি পাকিস্তান আমলে ভালো ছিল। যারা বলে পাকিস্তান আমল ভালো ছিল, ব্যালটের মাধ্যমে তাদের রাজনৈতিক কবর রচনা করতে হবে।

 

বঙ্গবন্ধু অধ্যাপক ও ১৯৭১: গণহত্যা নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘরের সভাপতি মুনতাসীর মামুনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শামসুদ্দিন মানিক চৌধুরী, লেখক ও সাংবাদিক শাহরিয়ার কবির, বাংলাদেশ ইতিহাস সম্মিলনীর অধ্যাপক ড. মোঃ মাহবুবুর রহমান এবং বাংলাদেশ ইতিহাস সম্মিলনীর সাধারণ সম্পাদক ড. মুর্শিদা বিনতে রহমান।  

 

অনুষ্ঠানে মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক শাহরিয়ার কবির রচিত ‘আমার একাত্তর’ ও ‘আমাদের একাত্তর’ শিরোনামে দুটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন৷

 

মারুফ/আরমান/সঞ্জীব/মাহমুদ/আব্বাস/২০২৩/১৮৪১ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর: ১১১৮

 

লিসবনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদ্‌যাপন

 

লিসবন (পর্তুগাল), ৪ চৈত্র (১৮ মার্চ) :

যথাযথ মর্যাদা ও উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে পর্তুগালের রাজধানী লিসবনে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস গতকাল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস ২০২৩ উদযাপন করেছে।

সকালে চ্যান্সারি প্রাঙ্গণে  রাষ্ট্রদূত তারিক আহসান দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীর উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে দিনের কর্মসূচির সূচনা করেন ।

অনুষ্ঠানের শুরুতে দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ এবং পর্তুগালে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশীগণ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর দিবসটি উপলক্ষ্যে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্র মন্ত্রী এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বাণী পাঠ করা হয়। 

এরপর বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের ওপর অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তাগণ বাংলাদেশের সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের লক্ষে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ অনুসরণে ওপর গুরুত্বারোপ করেন। রাষ্ট্রদূত তাঁর বক্তব্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং  জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষ্যে সকল শিশু কিশোরের প্রতি আন্তরিক অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, বাঙ্গালির অধিকার আদায়ের আপসহীন সংগ্রামে আর বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিকাশে বঙ্গবন্ধু তাঁর সমগ্র সত্তাকে নিয়োজিত করেন। বাংলাদেশ আর বঙ্গবন্ধুর ইতিহাস একই সূত্রে গাথা। বঙ্গবন্ধু জন্ম নিয়েছিলেন বলেই আজ আমরা একটি স্বাধীন দেশের অধিবাসী । তিনি আরো বলেন,  বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে তাঁর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে আজ বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলার পথে দৃঢ় পদক্ষেপে এগিয়ে চলছে।

         বাংলাদেশ দূতাবাস এ বছর প্রথমবারের মতো যেসকল বাংলাদেশি নাগরিক বৈধপথে দেশে রেমিট্যান্স প্রেরণ করেছেন তাদের মধ্য থেকে সেরা দশজন রেমিট্যান্স প্রেরককে পুরস্কৃত করেছে। 

এরপর বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্য চলচ্চিত্র প্রদর্শন করা হয়।

অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্যবৃন্দ এবং সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনের কামনায় মোনাজাত করা হয়। 

#

আরমান/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহ্‌মুদ/শামীম/২০২৩/১৮৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ১১১৭

চোখ খুললেই উন্নয়ন চোখে পড়ে

                         ---কৃষিমন্ত্রী

 

মধুপুর (টাঙ্গাইল), ৪ চৈত্র (১৮ মার্চ) :

কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, চোখ খুললেই দেশের উন্নয়ন সর্বত্র চোখে পড়ে। প্রত্যন্ত অঞ্চলের ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে গেছে, গ্রামের দুর্গম রাস্তাও সব পাকা হয়ে গেছে। সার্বিক উন্নয়নের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে সম্মান ও মর্যাদায় পৃথিবীতে অনন্য উচ্চতায় তুলেছেন। এই উন্নয়নের বাংলাদেশকে আজ সারা পৃথিবী অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে দেখে। তাই, আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে ভোট দিয়ে এই উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে আরো সামনের দিকে এগিয়ে নিতে হবে।

 

আজ টাঙ্গাইলের মধুপুরে মহিষমারা ইউনিয়ন ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

মন্ত্রী বলেন, যুবসমাজকে অবক্ষয় থেকে রক্ষা করে দক্ষ মানবসম্পদ ও সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হলে তরুণদেরকে খেলাধুলায় আরো উৎসাহিত করতে হবে ও সুস্থ বিনোদন তাদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে হবে।

 

এ সময় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খন্দকার শফি উদ্দিন মনি, সাধারণ সম্পাদক ছরোয়ার আলম খান আবু এবং মহিষমারা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ মহিউদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।

 

কামরুল/আরমান/সঞ্জীব/মাহমুদ/আব্বাস/২০২৩/১৯০৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ১১১৬

 

সহশিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষা পরিপূর্ণতা লাভ করে

                                           -- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ৪ চৈত্র (১৮ মার্চ) :

সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, সংস্কৃতি ও খেলাধুলা চর্চার মতো সহশিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষা পরিপূর্ণতা লাভ করে। এ ব্যাপারে শিক্ষার্থীদের প্রতি অভিভাবক ও শিক্ষকদের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব রয়েছে। ইন্টারন্যাশনাল হোপ স্কুল বাংলাদেশ ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষার্থীদের নিয়ে বাংলা অলিম্পিয়াডের মতো আয়োজনের মাধ্যমে দেশীয় সংস্কৃতি চর্চায় উদ্বুদ্ধ করছে। সেজন্য তারা নিঃসন্দেহে সাধুবাদ পাবার যোগ্য।

প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ইন্টারন্যাশনাল হোপ স্কুল বাংলাদেশ আয়োজিত ‘১২তম আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াড-২০২৩’ এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, এদেশে কেউ ডাক্তার, কেউ প্রকৌশলী, কেউ শিক্ষক, কেউ সরকারি কর্মকর্তা, কেউ গবেষক হবে বা তাদের পছন্দনীয় পেশা বেছে নেবে। কিন্তু সকলের লক্ষ্য এক ও অভিন্ন। সেটি হলো উন্নত ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্র গঠন। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমাদের সে আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন হবে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ, বলিষ্ঠ ও দূরদর্শী নেতৃত্বে আমরা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা তথা উন্নত, সমৃদ্ধ এবং স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সক্ষম হব।

 প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, যেকোনো প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হওয়া বড় কথা নয়, অংশগ্রহণই মুখ্য। তিনি বলেন, বিজয়ী ও বিজিতদের মধ্যে ব্যবধান সামান্য। প্রতিমন্ত্রী এসময় ১২তম আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াড প্রতিযোগিতার বিভিন্ন ক্যাটেগরিতে বিজয়ীসহ অংশগ্রহণকারী সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। 

ইন্টারন্যাশনাল হোপ স্কুলের চেয়ারম্যান আব্দুল আজিজ জলদোশভের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা এমপি ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. হাকিম আরিফ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইন্টারন্যাশনাল হোপ স্কুল বাংলাদেশের অধ্যক্ষ রোকসানা জারিন।

প্রতিমন্ত্রী পরে রাজধানীর হোটেল প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ের পদ্মা হলে ‘হোয়াইট বাংলা’ কর্তৃক আয়োজিত ‘৩য় প্রিয় বাসিণী বাংলাদেশ অ্যাওয়ার্ড-২০২২’ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন। 

#

ফয়সল/আরমান/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহ্‌মুদ/শামীম/২০২৩/১৭৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ১১১৫

 

বাংলাদেশ ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে যাচ্ছে

                                            -নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

বোচাগঞ্জ (দিনাজপুর), ৪ চৈত্র  (১৮ মার্চ) :

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্‌মুদ চৌধুরী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৬ হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান একসাথে সরকারি করেছেন; এক লাখের ওপরে শিক্ষক সরকারি তালিকায় অন্তর্ভূক্ত হয়েছেন। এ পদক্ষেপ অন‍্য কেউ নেয়নি। সরকার ১১টি প্রকল্পের মাধ‍্যমে প্রাথমিক স্তরে ল‍্যাপটপ বিতরণ করছে। প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ডিজিটাল বাংলাদেশে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশ ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে যাচ্ছে। সে লক্ষ‍্য বাস্তবায়নে শিক্ষার্থীদের তথ‍্য প্রযুক্তির দিকে মনযোগী হতে প্রধানমন্ত্রী ল‍্যাপটপ বিতরণসহ অন‍্যান‍্য সামগ্রী প্রদান করছেন।

প্রতিমন্ত্রী আজ দিনাজপুরের বোচাগঞ্জে আব্দুর রৌফ চৌধুরী অডিটরিয়ামে বোচাগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঝে সরকারিভাবে প্রাপ্ত ল্যাপটপ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্র

2023-03-18-16-49-5a749afd1ddbcb5c10244ad17599cae9.docx