Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৭ এপ্রিল ২০২২

তথ্যবিবরণী, ১৭ এপ্রিল-2022

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ১৬০৯

‘ইয়ুথ বাংলা' দেশে-বিদেশে বাংলা সংস্কৃতির অগ্রযাত্রায় অসামান্য অবদান রাখছে

                                                                                         --- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ৪ বৈশাখ (১৭ এপ্রিল): 

সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, ইয়ুথ বাংলা কালচারাল ফাউন্ডেশন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও চেতনায় উজ্জীবিত শিল্পী ও সংস্কৃতিকর্মীদের নিয়ে একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান। সংগঠনটি ইতোমধ্যে অনেক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কাজ সম্পাদনের মাধ্যমে একটি মানবিক ও প্রগতিশীল সংগঠন হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। দেশের সীমানা পেরিয়ে বিশ্বের ২৭টি দেশে সংগঠনটির শাখা বিস্তৃত। পর পর দুই বছর যুক্তরাজ্য ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে 'জয় বাংলা' উৎসব উদযাপনের মধ্য দিয়ে সংগঠনটি সফলভাবে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরেছে। 'ইয়ুথ বাংলা কালচারাল ফাউন্ডেশন' দেশে-বিদেশে বাংলা সংস্কৃতির অগ্রযাত্রায় অসামান্য অবদান রাখছে।

প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর গুলশানস্থ বাংলাদেশ শ্যুটিং স্পোর্টস ফেডারেশনে 'ইয়ুথ বাংলা কালচারাল ফাউন্ডেশন' আয়োজিত 'Total Energies Presents Youth Entrepreneurial Festival 2022''এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসাবে বক্তৃতা করেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু।

বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, 'তরুণ উদ্যোক্তা উৎসব-২০২২' -এ অংশগ্রহণকারী উদ্যোক্তারা অদূর ভবিষ্যতে আরো সফলকাম হবে বলে আমি আশাবাদী। জমকালো উৎসব আয়োজনের জন্য তিনি এসময় ইয়ুথ বাংলা কালচারাল ফাউন্ডেশনকে আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

প্রধান অতিথি বলেন, ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র উদ্যোগ থেকে বড় কিছুর যাত্রা শুরু হয়। ইয়ুথ বাংলা কালচারাল ফাউন্ডেশন তরুণ উদ্যোক্তা তৈরি ও তাদের উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা প্রদান তথা পৃষ্ঠপোষকতা প্রদানের লক্ষ্য আয়োজন করেছে 'তরুণ উদ্যোক্তা উৎসব ২০২২'। তাদের এ মহতী উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই। সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বলেন, তরুণ উদ্যোক্তাদের মধ্যে যথেষ্ট প্রাণচাঞ্চল্য ও কর্মস্পৃহা রয়েছে। তারুণ্যের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে আগামী দিনের উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে তারা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে প্রতিমন্ত্রী এসময় আশাবাদ ব্যক্ত করেন। 

ইয়ুথ বাংলা কালচারাল ফাউন্ডেশনের সভাপতি মুনা চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করেন ইয়ুথ বাংলা কালচারাল ফাউন্ডেশনের প্রধান পৃষ্ঠপোষক সীমা হামিদ। অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও ইয়ুথ বাংলা কালচারাল ফাউন্ডেশনের সহ-সভাপতি ড. মো. মশিউর রহমান, বিশিষ্ট অভিনেত্রী ডলি জহুর, আবৃত্তিকার শিমুল মুস্তাফা, বিশিষ্ট অভিনেতা ও পরিচালক সালাউদ্দিন লাভলু প্রমুখ।

পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ক্যাটেগরিতে বিজয়ী তরুণ উদ্যোক্তাদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন দুই প্রতিমন্ত্রী।

#

ফয়সল/নাইচ/সঞ্জীব/শামীম/২০২২/২১৫০ঘণ্টা

Handout                                                                                                                Number: 1608

Ministry of Foreign Affairs on US Human Rights Report

Dhaka, 17 April:

The Report titled ''Bangladesh 2021 Human Rights Report'', published on 13 April 2022 by the Bureau of Human Rights, Democracy and Labour of the US Department of State, has drawn attention of the Government of Bangladesh.

The Government takes note of all the observations therein collected mainly from the NGO/INGO sources of reporting. Information/data has also been collected from newspapers that surely suggest that the media is able to exercise their way of reporting things. While a number of unsubstantiated figures vis-a-vis human rights situation posed the purpose of the source questionable, There are also few factual errors in the Report. For example, though we do not endorse their information, the Ain of Salish Kendra (ASK) mentioned 275 extrajudicial killings in January-May 2018 period, while the US report wrongly cited ASK in mentioning that there were 606 extrajudicial killings in May-June 2018.

When making critical observations and comments about the human rights situation in Bangladesh, the sources often chose to remain forgetful, juxtaposed to their 'statistics' of human rights issues, that Bangladesh is a country of more than 170 million people, and that it is making enormous people-centric development with an ultimate aim of progressively ensuring all human rights of its people in quality terms.

The report was critical about the status of prohibition of forced labour, but didn't highlight how Bangladesh is progressively realizing the labour rights. The report came from a side that ratified only 2 out of 8 fundamental conventions of ILO, whereas Bangladesh ratified all the 8 conventions.

The Government of Bangladesh is of the view that the tendency to impose values of a select few of other countries, like LGBT rights, same sex marriage etc., in the name of human rights violations are regrettable and uncalled for.

The report tried to capture broad range of issues, even including 2018 election, which compromised with substance and objectivity.

A few instances of the partial pictures the Report captured in highlighting protection gap in our legal system include, Arbitrary Arrest, for example. No act of arrest by the law enforcement agencies goes unaccountable bypassing the magistrate of the court. In each case, the magistrate decides whether an arrest is lawful or not. Therefore, the law enforcers don't enjoy the immunity of commissioning 'Arbitrary Arrest'. Again, throughout the report, the existing system of accountability of the law enforcement agencies is heavily underplayed. The legal system does not allow killing by arbitrary use of firearms. The magistrate requires members of the law enforcement agencies to account for every single use of firearms, without lawful explanation of which faces legal action. The death sentences to the 16 RAB officials in the Narayanganj seven-murder case, or the recent death sentences to two police officials in the Major Sinha murder case in Cox’s Bazar, are examples of accountability and non-impunity to law enforcers.                                                                                                

Cont-Page 2

                                                                                                               

 

Page-2

While referring to cases of enforced disappearance, the report did not mention whether the families of the disappeared persons filed cases with the court to report 'enforced' disappearance at the time of the occurrence. In the absence of such case, or the victim family's voluntariness of filing a case reporting disappearance, it is rather unlawful to conclude that law enforcement agencies abducted. In fact, Bangladesh can also quote from many authentic sources on similar abuses and violations existing everywhere.

 

The report also surprisingly mentioned a few Rohingya cases without adequate acknowledgement that the Government continues to remain supportive of an environment respectful of the basic rights and well-being of Rohingyas, despite not being a Party to the 1951 Convention. Also the Report mentions about deaths of Rohingyas in the high sea, the tragic incidents which do not have any relevance with Bangladesh’s efforts to ensure wellbeing.  

 

The Government of Bangladesh does not deny the fact there are indeed a lot of areas of development to ensure better protection and promotion of human rights, and the Government is continuing to make steady strides towards that end. The Government underscores that there are indeed capacity issues to adequately observe the standards of human rights. A gesture of cooperation with support for strengthening the capacity across the relevant systems would be helpful to address the gaps. The Government remains intensely engaged with the UN human rights mechanism, and receptive of constructive recommendations from all international development partners, including the USA.

 

Bangladesh, a country of 170 million, follows rule of law, human rights and good governance; and therefore, its economic achievements are significant. The Report appears to encourage creating a society of lawlessness to destabilize the society and the Government. Despite all challenges, the Government, for the sake of its own commitment made to the people, will continue its endeavors to improve the wellbeing and ensure the rights and dignity of its people. 

 

                                                  #

Mohosin/Pasha/Sanjib/Abbas/2022/2007 Hours

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ১৬০৭

সততার সাথে কাজ করে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে

                                  -- পানিসম্পদ উপমন্ত্রী

ঢাকা, ৪ বৈশাখ (১৭ এপ্রিল): 

পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর সততা ও মেধা দিয়ে বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছেন। আর বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা তাঁর সততা, প্রজ্ঞা, মেধা এবং রাজনৈতিক দূরদর্শিতা দিয়ে নিজেকে এমন এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে গেছেন যে, শুধু বাংলাদেশ নয়-আন্তর্জাতিক মহল তাঁর প্রতি খুবই শ্রদ্ধাশীল। তাই সুন্দর আগামীর জন্য যার যার অবস্থান থেকে সততার সঙ্গে কাজ করে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে।

উপমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশকে অন্তর থেকে ভালোবাসতেন। ঠিক সে রকমভাবেই প্রত্যেককে মন দিয়ে দেশকে ভালোবেসে কাজ করতে হবে। তবেই কেবল দেশের উন্নতি করা সম্ভব। জননেত্রী শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষকে নিয়ে ভাবেন। ‘গ্রাম হবে শহর’ এই চিন্তা নিয়ে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে। যেদিকে তাকাই সেদিকে উন্নয়নের ছোঁয়া। উন্নয়নের গতি অব্যাহত থাকলে এশিয়ার সেরা দেশ হবে বাংলাদেশ।

আজ শরীয়তপুর জেলা উন্নয়ন ও সমন্বয় কমিটির সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

এনামুল হক শামীম বলেন, আমরা স্থানীয় সংসদ সদস্য, জেলা প্রশাসন ও আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দকে নিয়ে শরীয়তপুরকে বাংলাদেশের মধ্যে একটি অন্যতম উন্নত সমৃদ্ধ জেলায় রূপান্তরিত করতে কাজ করে চলছি। শরীয়তপুরের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ ও যোগাযোগসহ অবকাঠামোগত সকল উন্নয়ন করতে বদ্ধপরিকর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদানে এখন আর শরীয়তপুরে নদীভাঙন নেই।

শরীয়তপুরের জেলা প্রশাসক মোঃ পারভেজ হাসানের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন শরীয়তপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য নাহিম রাজ্জাক, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছাবেদুর রহমান খোকা সিকদার, সাধারণ সম্পাদক অনল কুমার দে প্রমুখ। এসময় জেলা-উপজেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

#

গিয়াস/নাইচ/সঞ্জীব/শামীম/২০২২/২০২৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                            নম্বর : ১৬০৬

বিশ্ববাণিজ্যে সক্ষমতা অর্জনে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সেক্টরকেও এগিয়ে আসতে হবে

                                                                                                                       -- বাণিজ্য মন্ত্রী

ঢাকা, ৪ বৈশাখ (১৭ এপ্রিল) :

          বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, বাংলাদেশ ২০২৬ সালে এলডিসি গ্রাজুয়েশন করবে। এটা একদিকে আমাদের জন্য খুশির খবর, অপরদিকে চ্যালেঞ্জের। আসন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য আমাদের তৈরি হতে হবে। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য অভিজ্ঞতা প্রয়োজন। অভিজ্ঞতা ও দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, এলডিসি গ্রাজুয়েশনের পর আমাদের অনেক বাণিজ্য সুবিধা থাকবে না, উন্নত বিশ্বের সাথে প্রতিযোগিতা করে এগিয়ে যেতে হবে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন আমাদের জিএসপি প্লাস বাণিজ্য সুবিধা দিলেও অনেক শর্ত পূরণ করতে হবে। বাণিজ্য সুবিধা আদায় করতে পিটিএ বা এফটিএ এর মতো বাণিজ্য চুক্তি করতে হবে। এজন্য সাময়িকভাবে আমরা কিছু শুল্ক হারালেও দীর্ঘ মেয়াদে আমরা লাভবান হবো। উন্নত বিশ্বের সাথে প্রতিযোগিতা করতে হলে যোগ্য ও দক্ষ মানুষ গড়ে তুলতে হবে। বিদেশি দক্ষ জনশক্তির উপর নির্ভর করলে চলবে না। যোগ্য ও দক্ষ মানুষগুলোকে কাজে লাগিয়ে দক্ষ জনশক্তি তৈরি করতে হবে। আমাদের সক্ষমতা অর্জনের বিকল্প নেই, সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে তৈরি হতে হবে এলডিসি’র চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায়। এজন্য সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সেক্টরগুলোকেও সমান তালে এগিয়ে আসতে হবে।

          বাণিজ্যমন্ত্রী আজ ঢাকার শেরেবাংলা নগরে পর্যটন ভবনে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘ন্যাশনাল ওয়ার্কশপ অন দ্য প্রপোজড টাইম বাউন্ড একশন প্ল্যান অভ্ দ্য টু এলডিসি গ্রাজুয়েশন রিলেটেড সাব-কমিটি : প্রিফারেনসিয়াল মার্কেট একসেজ এন্ড ট্রেড এগিমেন্ট এন্ড ডব্লিউটিও ইস্যুজ’ শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস।

          অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ, প্ল্যানিং কমিশনের এগ্রিকালচার, ওয়াটার রিসোর্স এন্ড রুরাল ইনস্টিটিউশনস ডিভিশনের সদস্য (সচিব) শরিফা খান এবং এফবিসিসিআই এর প্রেসিডেন্ট মোঃ জসিম উদ্দিন।

#

বকসী/পাশা/সঞ্জীব/মোশারফ/জয়নুল/২০২২/২০২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ১৬০৫

 

            দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ

                    ---শিল্প প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ৪ বৈশাখ (১৭ এপ্রিল): 

শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার বলেছেন, দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। কিন্তু কিছু মুনাফালোভী ব্যবসায়ী পণ্যের মূল্য বাড়িয়ে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায় । তিনি বলেন, এরা দেশ ও জনগণের শত্রু। তিনি এদের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকতে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশকে এগিয়ে নিতে সকলের প্রতি আহ্বান জানান ।

প্রতিমন্ত্রী আজ মিরপুরে মনিপুর (মূল বালক) উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ প্রাঙ্গণে ১৩ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ আয়োজিত ইফতার মাহফিল ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন ।

অনুষ্ঠানে ১৩ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ শামছুল ইসলামের সভাপতিত্বে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ বক্তৃতা করেন ।

পবিত্র রমজান মাস সংযমের মাস, ধৈর্যের মাস উল্লেখ করে শিল্প প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ মাসে যত বেশি ইবাদত বন্দেগি, দান করবেন তত বেশি নেকি অর্জন করা সম্ভব । করোনা মহামারি যাতে আমাদেরকে আর আক্রমণ করতে না পারে সে জন্য তিনি আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দোয়া করতে বলেন এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দেন ।

#

রফিকুল/পাশা/সঞ্জীব/মোশারফ/শামীম/২০২২/১৯৫৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                    নম্বর : ১৬০৪

আইনমন্ত্রীর মায়ের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী আগামীকাল

ঢাকা, ৪ বৈশাখ (১৭ এপ্রিল):

            আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হকের মা ও দেশের অন্যতম সংবিধান প্রণেতা প্রখ্যাত আইনজীবী মরহুম সিরাজুল হকের স্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা জাহানারা হকের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী আগামীকাল।

            ২০২০ সালের এই দিনে ৮৬ বছর বয়সে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে (সাবেক অ্যাপোলো হাসপাতাল) শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

            আইনমন্ত্রী তাঁর মায়ের রুহের মাগফিরাত কামনায় আগামীকাল ঢাকায় এতিমখানায় খাবার পরিবেশন করবেন। এছাড়া আইনমন্ত্রীর নির্বাচনী এলাকা কসবা উপজেলা আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠন আজ (রোববার) এবং আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠন আগামীকাল (সোমবার) বীরমুক্তিযোদ্ধা  জাহানারা হকের রুহের মাগফিরাত কামনায় ইফতার ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেছে। কসবার ইফতার ও দোয়া মাহফিলে আইনমন্ত্রী আজ অংশগ্রহণ করেন এবং আখাউড়ার ইফতার ও দোয়া মাহফিলে আগামীকাল তিনি ঢাকা থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হবেন।

#

 রেজাউল/পাশা/মোশারফ/জয়নুল/২০২২/১৯২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ১৬০৩

যারা মুজিবনগর সরকারকে সম্মান জানায় না তারা পাকিস্তানি প্রেতাত্মার উত্তরসূরি

                                                                  -মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

ঢাকা, ৪ বৈশাখ (১৭ এপ্রিল): 

যারা মুজিবনগর সরকারকে সম্মান জানায় না তারা পাকিস্তানি প্রেতাত্মার উত্তরসূরি বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

আজ (১৭ এপ্রিল) ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষ্যে পিরোজপুর জেলা প্রশাসন আয়োজিত আলোচনা সভায় রাজধানী থেকে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।

এ বিষয়ে মন্ত্রী আরো বলেন, ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস বাঙালি জাতিসত্তার স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সূতিকাগার। যেখান থেকে বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক রাষ্ট্রব্যবস্থা পরিচালনা শুরু হয়। অথচ এখনও বাংলাদেশে একটি মহল আছে যারা মুজিবনগর সরকারকে সম্মান জানায় না। মুজিবনগর দিবস তারা পালন করে না। বঙ্গবন্ধুকে সম্মান জানায় না। তারা পাকিস্তানি প্রেতাত্মাদের উত্তরসূরি। যারা বাংলাদেশের প্রথম স্বাধীন সরকারকে গ্রহণ করে না, স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতিকে সম্মান জানায় না, মুজিবনগর দিবস পালন করে না তারা বাংলাদেশ বিশ্বাস করে কিনা সে প্রশ্ন থেকে যায়। তারা পাকিস্তানি চিন্তা-চেতনা ও ধ্যান-ধারণায় বিশ্বাস করে।

বাঙালি জাতির ইতিহাসে মুজিবনগর দিবস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে মন্ত্রী আরো যোগ করেন, "বাংলাদেশের স্বাধীনতার সূর্যের অভ্যুদয় হয়েছিল মুজিবনগর সরকার গঠনের মধ্য থেকে। মুজিবনগর সরকারের রাষ্ট্রপতি ছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের কথা আলোচনা করতে গেলে প্রথমেই স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকারের কথা আসবে। স্বাধীন বাংলা সরকার প্রথমে দেশের অভ্যন্তরে, পরবর্তীতে প্রবাসে অবস্থান নিয়ে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করে এবং আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের স্বীকৃতি আদায়ের জন্য কাজ করে।

শ ম রেজাউল করিম আরো বলেন, দেশ স্বাধীন হওয়ার ক্ষেত্রে স্বাধীন বাংলা সরকারই ছিল আমাদের প্রথম সোপান। এই স্বাধীন বাংলা সরকারকে নস্যাৎ করার জন্য কিছু ব্যক্তির সমন্বয়ে তখন পাকিস্তানের সঙ্গে কনফেডারেশন করার ষড়যন্ত্র হয়েছিল। তাদের সেই ষড়যন্ত্র সফল হয়নি। স্বাধীনতার পর ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর দেশে ফিরে আসার পর আমাদের স্বাধীনতা পূর্ণতা পেয়েছিল। বঙ্গবন্ধুহীন বাংলাদেশ ছিল অসম্পূর্ণ। বঙ্গবন্ধুহীন বিজয় ছিল আমাদের অসম্পূর্ণ বিজয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে নির্মমভাবে হত্যার মাধ্যমে ঘাতকরা ভেবেছিল মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশকে হত্যা করতে পারবে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু অবিনাশী সত্তা। বঙ্গবন্ধু একটি আদর্শ, একটি বিশ্বাস।

স্বাধীন বাংলাদেশে বসে রাজনীতি করবেন, স্বাধীন বাংলাদেশের সুযোগ-সুবিধা ভোগ করবেন অথচ স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সম্মান করবেন না, স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার যারা প্রতিষ্ঠা করেছিল সে নেতৃত্বকে স্মরণ করবেন না, স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের প্রথম শপথ গ্রহণের দিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে পালন করবেন না। তাহলে আপনারা কি পাকিস্তানের পক্ষে? এ সময় প্রশ্ন রাখেন মন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রার চিত্র তুলে ধরে এ সময় শ ম রেজাউল করিম আরো বলেন, সারা বাংলাদেশ উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তবে আমরা যখনই পথ হারাবো তখনই আমাদের অস্তিত্বের কাছে, আমাদের শেকড়ের কাছে ফিরে যেতে হবে। বাংলাদেশ আজ স্বাধীন-সার্বভৌম। ১৭ এপ্রিল মেহেরপুরের আম্রকাননে আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার শপথ নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরু করেছিল বলেই এ বাংলাদেশের সূচনা হয়েছিল। আমাদের সে শেকড়কে সন্ধান করতে হবে, শ্রদ্ধা জানাতে হবে।

পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহেদুর রহমানের সভাপতিত্বে পিরোজপুরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাঈদুর রহমান, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেবেকা খান, সিভিল সার্জন ডা. হাসনাত ইউসুফ জাকী, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক চৌধুরী রওশন ইসলাম, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান খালেক, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বশির আহমেদ, নেছারাবাদ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোশারেফ হোসেন, পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউল আহসান গাজী, স্থানীয় অন্যান্য সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

                        #

ইফতেখার/পাশা/মোশারফ/শামীম/২০২২/১৮১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                           নম্বর : ১৬০২

 

মুজিবনগর সরকারের চারশ’ টাকা বেতনের চাকুরে ছিলেন জিয়া

                                             ---তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

 

ঢাকা, ৪ বৈশাখ (১৭ এপ্রিল):   

 

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, বিএনপি ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর দিবস পালন করে না, অথচ জিয়াউর রহমান মুজিবনগর সরকারের চারশ’ টাকা বেতনের চাকুরে ছিলেন। 

আজ সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মুজিবনগর দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা ও ‘সংবাদ শিরোনামে বঙ্গবন্ধু’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ কথা বলেন। তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মোঃ মকবুল হোসেনের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক জাফর-ওয়াজেদ, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক স. ম. গোলাম কিবরিয়া, প্রধান তথ্য অফিসার মোঃ শাহেনুর মিয়া সভায় অংশ নেন।

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগারে ছিলেন বিধায় তিনি শপথ নিতে পারেননি, তাঁর নেতৃত্বেই গঠিত সরকার ১৯৭১ সালের এই দিনে তৎকালীন কুষ্টিয়ার মুজিবনগরে শপথ নিয়েছিলো। বাংলাদেশের প্রথম সরকার এই মুজিবনগর সরকারের অধীনেই পুরো মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়েছে। এই সরকারের অধীনেই মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডারদেরকে নিয়োগ দেয়া হয়েছিলো।’ 

‘বিএনপির মুজিবনগর দিবস পালন না করা প্রকারন্তে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে অস্বীকার করা, আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামকে অস্বীকার করা’ উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘আজকে জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত দল বিএনপি মুজিবনগর দিবস পালন করে না। অথচ জিয়াউর রহমান এই মুজিবনগর সরকারের অধীনেই একজন চাকুরে ছিলেন এবং চারশ’ টাকা বেতন পেতেন।' 

‘তবে জিয়াউর রহমান যুদ্ধ করেছেন না কি পাকিস্তানিদের গুপ্তচর হিসেবে কাজ করেছেন, সেটি নিয়ে আমার প্রশ্ন আছে, প্রকৃতপক্ষে জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের ছদ্মাবরণে পাকিস্তানের গুপ্তচর হিসেবে কাজ করেছেন’ বলেন তিনি।  

মন্ত্রী এ সময় মুজিবনগর দিবসে সাংবাদিকদের ভূমিকার কথা স্মরণ করেন। তিনি বলেন, ‘এদিন শপথ গ্রহণে যাবার জন্য মুজিবনগর সরকারের সদস্যরা এবং সংবাদ সংগ্রহের জন্য দেশি-বিদেশি সাংবাদিকরা সবাই মধ্যরাতে কলকাতা প্রেসক্লাব থেকে যাত্রা শুরু করেছিলো গন্তব্য না জেনেই। পরে সবাই কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুর মহকুমার বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে সমবেত হন, পরে সেই জায়গার নামকরণ করা হয় মুজিবনগর। যে সাংবাদিকরা সেদিনকার এই সংবাদ সারা বিশ্বময় ছড়িয়ে দিয়েছিলো, তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।’ 

মোড়ক উন্মোচিত গ্রন্থ বিষয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, ১৯৫২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে যে সংবাদগুলো পরিবেশিত হয়েছিলো, সেগুলো এই বইতে স্থান পেয়েছে। এমন তথ্য সংবলিত দুর্লভ চিত্র এখানে আছে যা দেখলে পুরো বইটি পড়তে ইচ্ছে হয়। তিনি বলেন, তখনকার দৈনিক আজাদ, ইত্তেফাক, সংবাদ, দৈনিক পাকিস্তান, দৈনিক বাংলা, পূর্বদেশ, পিপলস, মনিং স্টার, অবজারভার, বিদেশি পত্রিকার মধ্যে আনন্দবাজার পত্রিকা, হিন্দু, ইভিনিং নিউজ, নিউইয়র্ক টাইমস, টাইমস, জাপান টাইমস, গার্ডিয়ান, ইভিনিং নিউজ, ওয়াশিংটন পোস্টসহ নানা পত্রিকার অংশ বইটিকে সমৃদ্ধ করেছে।

সচিব মোঃ মকবুল হোসেন বলেন, ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর দিবস জাতির এক উজ্জ্বল স্মরণীয় দিন। এই দিনের ওপর আলোচনা আমাদের মাঝে দেশপ্রেম ও আত্মত্যাগের অনুভবকে শাণিত করে। একইসাথে সচিব ‘সংবাদ শিরোনামে বঙ্গবন্ধু’ গ্রন্থটি সকলকে পড়ে দেখার আহ্বান জানান।

সভায় জাফর ওয়াজেদ মুজিবনগর সরকারের পটভূমি ও ইতিহাসের ওপর আলোকপাত করেন।

চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর সম্পাদিত ও প্রকাশিত ৪শ’ ৯৬ পৃষ্ঠার ৫শ’ টাকা মূল্যের ‘সংবাদ শিরোনামে বঙ্গবন্ধু’ গ্রন্থটিতে বঙ্গবন্ধুর ওপর প্রায় পাঁচ শতাধিক দেশি-বিদেশি সংবাদ শিরোনামের ছবি ও তথ্য রয়েছে।

 

                                              #

আকরাম/পাশা/মোশারফ/আব্বাস/২০২২/১৭২৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৬০১

 

ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষ্যে

মেহেরপুরের মুজিবনগরে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন

 

মেহেরপুর, ৪ বৈশাখ (১৭ এপ্রিল):   

 

ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষ্যে প্রতিবারের মতো এবারও মেহেরপুরের মুজিবনগরে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

 

দিনটি উপলক্ষ্যে সকাল ১০টায় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীসহ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দরা মুজিবনগর স্মৃতিসৌধে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন। পরে সকাল ১০টা ৩৫ মিনিটে মুজিবনগরে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিকেন্দ্রে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।

এরপরই পুলিশ, বিজিবি, মুক্তিযোদ্ধা, আনসার, ভিডিপি, বিএনসিসি, স্কাউটস, গার্লসগাইডসহ স্কুলের শিক্ষার্থীদের সম্বন্বয়ে গার্ড অব অনার এবং কুচকাওয়াজ প্রদর্শন করা হয়। এরপর মুজিবনগরে স্থাপিত শেখ হাসিনা মঞ্চে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।   

সভায় বক্তারা বলেন, যারা মুজিবনগর সরকারকে মানে না তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করে।

সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম বলেন, জামায়াত-বিএনপির নেতারা মুজিবনগর সরকারকে মানে না। জিয়াউর রহমান, মুশতাক মিলে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে দেশের সার্বভৌমত্ব বিনষ্ট করতে চেয়েছিল। তারা আবার বাংলাদেশকে দেউলিয়া করতে চায়।

সম্মানিত অতিথির বক্তৃতায় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ এগিয়ে যাচ্ছে।

মুক্তিযুদ্ধবিরোধীরা একসময় দেশকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিয়েছিল। তারা বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর ও ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে চেয়েছিল। আর আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থেকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতাকালে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধ বিরোধীরা কখনই ১৭ এপ্রিল পালন করে না। অথচ তারা স্বাধীনতার সপক্ষের শক্তি বলে দাবি করে। তারা ইতিহাসকে বিকৃত করে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগের সাংগাঠনিক সম্পাদক বি.এম মোজাম্মেল হক। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট আফজাল হোসেনসহ কেন্দ্রীয়, স্থানীয় ও বিভিন্ন জেলা থেকে আগত নেতা-কর্মীরা অংশ নেয়।

 

                                      #

শিবলী/পাশা/মোশারফ/আব্বাস/২০২২/১৬৩২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ১৬০০

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ৪ বৈশাখ (১৭ এপ্রিল) :

 

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গতকাল শনিবার সকাল ৮টা থেকে রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৫১ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক

2022-04-17-16-27-eabf33637d5eb65ca8f1b496b11a4a49.doc