Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৪ মে ২০২৪

তথ্যবিবরণী ১৪ মে ২০২৪

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ৪৬৬৮

 

স্মরণশক্তিকে মেধা বলে চালিয়ে দেওয়ার মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে

                                                                                 -- শিক্ষামন্ত্রী

 

ঢাকা, ৩১ বৈশাখ (১৪ মে):

 

শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য স্মার্ট প্রজন্ম গড়তে শিক্ষায় যে রূপান্তরের কাজ চলছে তার মাধ্যমে নতুন প্রজন্মকে দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে। জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে ১৬ বছর পর্যন্ত কম খরচে দেশের সকল শিশুর শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের অন্যতম লক্ষ্য। বর্তমান কারিকুলামের শিখন পদ্বতি ভিন্ন। গতানুগতিক শিক্ষার ধারণা থেকে এই পদ্বতি ভিন্ন। এটা অভিজ্ঞতানির্ভর। গতানুগতিক শিক্ষাকে যেভাবে দেখা হয়, শুধু  কিছু তথ্য আমরা মুখস্ত করবো, মেমোরি ড্রিভেন প্রসেস সেখান থেকে বের হয়ে আসতে হবে। মুখস্তনির্ভর শিক্ষা এবং স্মরণশক্তিকে মেধা বলে চালিয়ে দেওয়ার যে মানসিকতা সেখান থেকে বের হয়ে না আসতে পারলে আমরা স্মার্ট প্রজন্ম গড়ে তুলতে পারবো না।

 

          আজ রাজধানীর একটি হোটেলে ‘লার্নিং এক্সিলারেশন ইন সেকেন্ডারি এডুকেশন প্রজেক্টে’র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

বর্তমান কারিকুলামের মূলনীতি নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, নলেজ, ভ্যালুজ এবং স্কিলস এই তিনটির সমন্বয়ে হবে আমাদের শিক্ষা। সাম্প্রদায়িকতামুক্ত, সমতা,  জাতীয়তাবোধ, কর্মমুখী শিক্ষা ও দক্ষতা প্রভৃতি ভ্যালুগুলো আমাদের নিশ্চিত করতে হবে। নলেজ দেওয়ার জায়গায় শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দিতে হবে, মূল্যবোধের জায়গায়তেও  প্রশিক্ষণ দিতে হবে। এক্সেস ও ইকুইটি (সমতা) নিশ্চিত করতে হবে। প্রক্রিয়াগত কারণে অথবা  অর্থের অভাবে যেন কোনো শিক্ষার্থী  ঝরে না পরে সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন- ‘শিক্ষার্থীদের বিশাল একটি অংশ  যদি খুব কম বয়সে ঝরে পড়ে তাহলে তো আমরা স্মার্ট প্রজন্ম তৈরি করতে পারবো না।’ সে লক্ষ্যে আমরা অনেক উদ্যোগ নিয়েছি। প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের মাধ্যমে বৃত্তি দেওয়া হচ্ছে, যাতে করে শিক্ষার্থীরা অর্থের অভাবে ঝরে না পড়ে।

 

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী শামসুন নাহার বলেন, মাধ্যমিক শিক্ষার উন্নয়ন, শিক্ষার্থীদের ধরে রাখা ও শিক্ষকের মান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে এই লেইস প্রজেক্ট। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে সকলকে আন্তরিকভাবে কাজ করতে সকলের প্রতি আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী।

 

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান। অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব ড. ফরিদ উদ্দিন আহমদ, বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ ও ভুটানের কান্ট্রি ডিরেক্টর অ্যাবদুলেই সিক (Abdoulaye Seck)।

 

#

খায়ের/রানা/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/২০৪৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৪৬৬৭

 

পাটপণ্যে অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক তুলে নিতে ভারতের প্রতি বস্ত্র ও পাট মন্ত্রীর অনুরোধ

 

ঢাকা, ৩১ বৈশাখ (১৪ মে):

          বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক পাটপণ্যে অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক তুলে নিতে ভারতের প্রতি অনুরোধ করেছেন।

          আজ মন্ত্রীর সাথে মন্ত্রণালয়ে তাঁর অফিস কক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা সাক্ষাৎকালে এ অনুরোধ করেন। এ সময় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আব্দুর রউফ, বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ নুরুজ্জামান, জেডিপিসি’র নির্বাহী পরিচালক সৈয়দা ফারহানা কাউনাইন, ঢাকাস্থ ভারতীয় দূতাবাসের রাজনৈতিক কাউন্সিলর পবন বাধে, প্রথম সচিব প্রতিক নেগি উপস্থিত ছিলেন।

          মন্ত্রী রেশম শিল্পে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির আহ্বান জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ড এবং ভারতের সেন্ট্রাল সিল্ক বোর্ড রেশম পণ্যের সামগ্রিক উন্নয়নে যৌথভাবে কাজ করতে পারে।

          সাক্ষাৎ শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, বিএনপির ভারতের পণ্য বর্জন ইস্যু নিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা লোটার কোনো সুযোগ নেই। তিনি বলেন, ভারত আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র। তাদের সঙ্গে আমাদের ব্যবসায়িক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক। প্রতিবেশী দেশ হিসেবে আমাদের কাছে তাদের অগ্রাধিকার সবসময়ই থাকবে। ভারতে যদি কোনো পণ্যের দাম কম হয়, মানুষ সেটা কিনবেই, এটা স্বাভাবিক। ভারত থেকে আনার পর যদি আমাদের দেশে সবজির দাম কম হয়, মানুষতো সেটাই কিনবে। ব্যবসায়িক সম্পর্কের সঙ্গে রাজনীতি চলে না। এ ধরনের প্রচারণায় বিএনপি সফল হবে না।

          সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক আরো ঘনিষ্ঠ করার জন্যই যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্র মন্ত্রী ডোনাল্ড লু ঢাকা সফরে এসেছেন। তিনি বলেন, ডোনাল্ড লু এসেছেন ভৌগোলিক কারণে বাংলাদেশের অবস্থান বিবেচনায় সরকারের সাথে সম্পর্ক আরো ঘনিষ্ঠ করতে। তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সরকারের সম্পর্ক বরাবরই ভালো বলে মন্তব্য করেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য। তিনি বলেন, ভারতের ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করতে হাইকমিশনারের সাথে আলোচনা হয়েছে। দ্রুততম সময়ে যাতে বাংলাদেশিরা ভিসা পান, আলোচনা হয়েছে তা নিয়েও।

          অন অ্যারাইভাল ভিসার ব্যাপারে আলোচনা হওয়ার কথা উল্লেখ করে নানক বলেন, সৌদি আরব ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করে ফেলেছে। সেক্ষেত্রে ভিসার মেয়াদ দীর্ঘ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। ভারতের নির্বাচনের পর এ বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে।

          তিনটি পাটকলে বিনিয়োগ করতেও ভারত আগ্রহী বলে জানান বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী।

#

মাহমুদুল/রানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/২০৩০ঘণ্টা

 

 

Handout                                                                                                                     Number : 4666

Executive Vice President of Airbus Discusses Satellite

Technology Advancements with Bangladesh Environment Minister
 

Dhaka, May, 14:

            Wouter van Wersch, the Executive Vice President of Airbus, engaged in discussions with Saber Hossain Chowdhury, the Minister of Environment, Forest and Climate Change, today at the Bangladesh Secretariat. The meeting highlighted the critical role of satellite technology in monitoring environmental changes and climate phenomena.

            The presence of French Ambassador to Bangladesh, Marie Masdupuy, added further significance to the occasion, emphasizing the collaborative efforts between Airbus and Bangladesh in leveraging advanced satellite technology for environmental stewardship.

            Minister Saber Hossain Chowdhury commended Airbus for its leadership in satellite technology and welcomed the prospect of strengthened cooperation between Airbus and Bangladesh in the field of environmental monitoring and climate resilience. He said Satellite technology has emerged as a pivotal tool in the global efforts to monitor and address environmental challenges ranging from tracking deforestation and biodiversity loss to assessing climate patterns and supporting disaster management initiatives.

            During the meeting, discussions centered on around the latest advancements in satellite technology developed by Airbus, aimed at enhancing the precision and scope of environmental monitoring. The exchange underscored Airbus's commitment to leveraging innovation for sustainable development and environmental conservation.

            Van Wersch expressed Airbus's readiness to collaborate with Bangladesh in harnessing satellite technology to address pressing environmental concerns. He emphasized the importance of partnerships between government, industry, and international stakeholders in tackling complex environmental issues.

            The meeting concluded with a shared commitment to explore concrete avenues for collaboration, leveraging satellite technology to support Bangladesh's efforts towards a greener and more resilient future.

#

Dipankar/Rana/Mosharaf/Rafiqul/Joynul/2024/2100 hour

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ৪৬৬৫

 

বিদেশে বসে বাংলাদেশে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদকে উসকে দেওয়া হয়

                                                     -- সমাজকল্যাণ মন্ত্রী

ঢাকা, ৩১ বৈশাখ (১৪ মে): 

 

সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, বিদেশে বসে রিমোট কন্ট্রোলে করে বাংলাদেশে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও মৌলবাদকে উসকে দেওয়া হয়। অসাম্প্রদায়িক দেশ চাইলে রাজনীতিকে বেছে নিতে হবে। দেশে রাজনীতি ঠিক হলে সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে।

 

আজ রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘ঋষি সম্প্রদায়ের অধিকার ও টেকসই উন্নয়নকে এগিয়ে নিতে পলিসি এডভোকেসি রোডম্যাপ’ শীর্ষক জাতীয় গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন । 

 

গ্রাম বিকাশ সহায়ক সংস্থা-জিবিএসএস আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন সংস্থার চেয়ারপার্সন প্রফেসর সাজেদা বানু। আলোচনায় অংশ নেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. খায়রুল আলম শেখ, কাউন্টারপার্ট ইন্টারন্যাশনালের কান্ট্রি ডিরেক্টর কেটি ক্রোক, ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা মোস্তফা আলমগীর রতন, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান যুব ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার তাপস কান্তি পাল, কাপের নির্বাহী পরিচালক খন্দকার রেবেকা সানইয়াত, কজিরবাগ ঋষি পাড়া পঞ্চায়েতের সভাপতি সুজন দাস ও রতন, ঋষি সম্প্রদায়ের এডভোকেসি ফোরামের সদস্য কনকা দাস ও প্রসেনজিত দাস, জিবিএসএস’র নির্বাহী পরিচালক মাসুদা ফারুক রত্না প্রমুখ।

 

আলোচনায় অংশ নিয়ে সমাজকল্যাণ মন্ত্রী বলেন, যেখানে কেউ পিছিয়ে পড়ে থাকবে না। আইন, নীতিমালা প্রণয়ন থেকে বাস্তবায়ন সকল পর্যায়ে সকলের অংশগ্রহণ হওয়া জরুরি। দেশে সকল সম্প্রদায়ের মানুষ সমান মৌলিক অধিকার নিয়ে বসবাস করতে পারে সেই লক্ষ্যে বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে। কোনো নীতিমালা সংবিধানের উপরে নয়। নীতিমালায় থাকুক না থাকুক সেটা বিষয় নয়। এই রাষ্ট্রে সবাই সমান অধিকার পাবে। সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প ছড়িয়ে বেড়ানো দলকে দেশ থেকে তাড়ানোর আহ্বান জানান তিনি।

         

ঋষি সম্প্রদায়ের লোকেরা প্রত্যাশা অনুযায়ী যথাযথ জায়গায় পৌঁছাতে পারেনি মন্তব্য করে ডা. দীপু মনি বলেন, অসাম্প্রদায়িকতা, সাম্য ও সমতার ভিত্তিতে এই দেশ সৃষ্টি হয়েছে। সংবিধান আমাদের সমান অধিকার দিলেও স্বাধীনতার পর একটা লম্বা সময় দেশের ক্ষমতায় ছিলো, যারা স্বাধীনতা ও সংবিধানে বিশ্বাস করে না। সেই কারণে আমাদের যতোটা এগিয়ে যাওয়ার কথা ছিলো সেটা হয়নি। তবে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা সরকার কাউকে পেছনে ফেলে নয়, সবাইকে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার, উন্নত দেশগড়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। এই কাজে বেসরকারি সংগঠনগুলোকেও রাজনৈতিক সচেতনতা নিয়ে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।

 

সভায় সচিব মোঃ খায়রুল আলম শেখ বলেন, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী হিসেবে ঋষি সম্প্রদায়ের মানুষদের বিশেষ সহযোগিতা দিয়ে এগিয়ে নেওয়া দরকার। ঋষি সম্প্রদায়ের ছেলেমেয়েরা চাইলে ট্যানারি শিল্প কিংবা জুতা কারখানায় নিয়োগের ক্ষেত্রে যোগ্যতা অনুসারে অগ্রাধিকার বা সুযোগ করে দিতে হবে। এছাড়া বিশেষ পেশায় যারা আছেন তাদের উৎপাদিত বিশেষায়িত পণ্য উচ্চমূল্যে দেশে-বিদেশে বিক্রি হতে পারে।

#

 

জাকির/রানা/মোশারফ/সেলিম/২০২৪/১৯৩০ ঘণ্টা

 

 

Handout                                                                                                                      Number : 4664

Ambassador of Nepal Discusses Bilateral

Environmental Cooperation with Environment Minister


Dhaka, May, 14:

            Ghanshyam Bhandari, the Ambassador of Nepal to Bangladesh, held a bilateral meeting with Saber Hossain Chowdhury, the Minister of Environment, Forest and Climate Change, today at the Bangladesh Secretariat. The meeting focused on enhancing cooperation in environmental conservation and climate resilience between Nepal and Bangladesh.

            During the meeting, the Nepali Ambassador presented an invitation letter of Nawal Kishor Sah Sudi, Minister for Forests and Environment of Nepal to Environment Minister Saber Chowdhury, to participate in the International Expert Dialogue on Mountains, People, and Climate Change. The event, organized by the Government of Nepal in Kathmandu on May 22-23, 2024, will feature Environment Minister Saber Hossain Chowdhury presenting the keynote paper.

            Minister Saber Hossain Chowdhury expressed Bangladesh's keen interest in strengthening bilateral ties in the field of environmental conservation. He emphasized the need for joint research knowledge exchange, and capacity-building initiatives to address the environmental challenges faced by both countries effectively.

            The discussion between Ambassador Bhandari and Minister Chowdhury underscored the shared commitment of both countries to address common environmental challenges and foster sustainable development initiatives.

            Ambassador Bhandari highlighted Nepal's rich natural heritage and its efforts to promote sustainable development practices. He emphasized the importance of cross-border cooperation in protecting shared ecosystems and addressing transboundary environmental issues.

            The meeting concluded with a mutual commitment to exploring concrete avenues for collaboration, including the exchange of best practices, joint research projects, and the facilitation of technical expertise between Nepal and Bangladesh in the areas of environmental protection and climate change adaptation.

#

Dipankar/Rana/Mosharaf/Rafiqul/Joynul/2024/2040 hour

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ৪৬৬৩

 

সরকার জলবায়ু ঝুঁকি হতে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষদের সুরক্ষায় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করছে

                                                                                                     -- পরিবেশ মন্ত্রী

 

ঢাকা, ৩১ বৈশাখ (১৪ মে): 

 

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, বর্তমান সরকার জলবায়ু ঝুঁকি হতে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষদের সুরক্ষার জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিভিন্ন কার্যকরী কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করছে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার হোল অভ্‌ সোসাইটি এপ্রোচে কাজ করার ফলে সমাজের অসহায় মানুষের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করছে। এজন্য জাতীয় সকল পরিকল্পনায় বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষদের কথা বিশেষভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুরা যাতে সকল প্রতিবন্ধকতা দূর করে জীবনে সফল হতে পারে এবং তাদের জীবন সুরক্ষিত থাকে তার জন্য সরকার সবকিছু করছে।

 

আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের অফিস কক্ষে জলবায়ু পরিবর্তন ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষদের নিয়ে কাজ করা বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন আফিয়া কবির আনিলার সাথে আলাপকালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

বিশিষ্ট মোটিভেশনাল বক্তা, এক্টিভিস্ট এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তি হিসেবে বিভিন্ন পুরস্কারে ভূষিত শিশু অধিকার এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ সুরক্ষিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সংস্থা তরি ফাউন্ডেশনের প্রতিবন্ধিতা অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক নির্বাহী আফিয়া কবির আনিলা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব, পরিবেশ দূষণ হতে বাংলাদেশের মানুষকে বাঁচাতেই হবে । তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সমুদ্রের পানির উচ্চতা বেড়ে গেলে বাংলাদেশের অনেক মানুষ বাস্তুচ্যুত হবে। তাই মানুষকে রক্ষায় ব্যাপকভাবে গাছ লাগানোসহ জলবায়ু পরিবর্তন ঠেকাতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মন্ত্রীর কাছে বিশেষভাবে অনুরোধ করেন।  মন্ত্রী এ সময় তার বিভিন্ন দাবি মনোযোগ দিয়ে শোনেন এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন।

 

এরপূর্বে মন্ত্রী বাংলাদেশ সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের অফিস কক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভাণ্ডারির সাথে বৈঠক করেন এবং দ্বিপাক্ষিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলাপ করেন।

 

#

 

দীপংকর/রানা/মোশারফ/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/২০১০ ঘণ্টা

 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ৪৬৬২

 

আন্তর্জাতিক ইসরায়েলি লবির সাথে যুক্ত হয়ে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে বিএনপি

                                                                                    -- পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ঢাকা, ৩১ বৈশাখ (১৪ মে): 

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, গত নির্বাচন নিয়ে বিএনপির চক্রান্ত ভেস্তে যাওয়ার পর তারা আন্তর্জাতিক ইসরায়েলি লবির সাথে যুক্ত হয়ে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।

আজ রাজধানীর তোপখানা রোডে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ স্বাধীনতা পরিষদ আয়োজিত ‘ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধের দাবিতে ও বিএনপি’র দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সমাবেশ ও মানববন্ধনে’ মন্ত্রী এ অভিযোগ করেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ফিলিস্তিনি হত্যা বন্ধে কোনো প্রতিবাদ না করে বিএনপি-জামায়াত ধর্মীয় ‘সেন্টিমেন্ট’ নিয়ে অপরাজনীতি করছে। ফিলিস্তিনের পক্ষে না দাঁড়িয়ে তারা ইসরায়েলের দোসরে পরিণত হয়েছে, নেতানিয়াহুর দোসরে পরিণত হয়েছে। ইসরায়েলের এজেন্টদের সঙ্গে মিলে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। আমাদের কাছে তথ্য প্রমাণ আছে। এদের মুখোশ উন্মোচন করতে হবে।’

মন্ত্রী বলেন, ‘পুরো পৃথিবী গাজায় ইসরায়েলের বর্বরতার প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছে। কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি বিএনপি ও জামায়াত, যারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করার অপচেষ্টা করে, এই মানবতাবিরোধী অপরাধের বিরুদ্ধে তারা একটা শব্দও উচ্চারণ করেনি। কারণ কেউ অসন্তুষ্ট হতে পারে।’

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার বিরুদ্ধে নিশ্চুপ থাকা ইসলামী দলগুলোরও সমালোচনা করেন মন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে কিছু ইসলামী দল আছে, তারা কারণে-অকারণে বায়তুল মুকাররমে দাঁড়িয়ে যায়। এখন আপনাদের কেন খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না? আপনারা কোথায় এখন? নির্বাচনের আগে সরকার নামানোর জন্য বায়তুল মুকাররমের সামনে এসে আন্দোলন করেন। ফিলিস্তিনি ভাইদের পক্ষে, ইসরায়েলের বিপক্ষে তো একটা বড় মিছিল করতে দেখলাম না আপনাদের।’

তিনি বলেন, এরা আসলে ইসলামপ্রেমী নয়, এরা হলো মুখোশধারী ধর্ম ব্যবসায়ী। এদের মুখোশও উন্মোচন করতে হবে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান বলেন, ‘সরকারের সমালোচনাকারী নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দলের নেতাদের অনেকেরই দলের চেয়ে ব্যক্তি বড়, শরীরের চেয়ে গাল বড়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও অনেককেই দেখি সরকারের বিরুদ্ধে বড় বড় ভাষণ দেয়, বিষোদগার করে। কিন্তু নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে তো তাদের কথা বলতে শুনলাম না। এরা কোথায়? এরা কোথায় লুকিয়ে আছে?’

ফিলিস্তিনি মানুষদের প্রতি অটল সমর্থন ব্যক্ত করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের সরকার ও মানুষের অবস্থান সবসময় ফিলিস্তিনিদের পক্ষে। আমাদের নীতি ফিলিস্তিনি মুক্তিকামী মানুষের পক্ষে।

বাংলাদেশ স্বাধীনতা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন টয়েলের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য বলরাম পোদ্দার, আওয়ামী লীগ নেতা এম এ করিম, কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা মানিক লাল ঘোষ, স্বাধীনতা পরিষদের নেতা ফরিদুজ্জামান, মুহাম্মদ রোকন উদ্দিন পাঠান প্রমুখ।

#

আকরাম/রানা/মোশারফ/সেলিম/২০২৪/১৮৫০ ঘণ্টা

 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৪৬৬১

বাংলাদেশ টেকসই অনুশীলনের মাধ্যমে প্রবৃদ্ধির হটস্পট হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে

                                                                                 --- শিল্পমন্ত্রী

ঢাকা, ৩১ বৈশাখ (১৪ মে):

          শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেছেন, এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে ভৌগোলিক ও কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ দেশ বাংলাদেশ টেকসই অনুশীলনের মাধ্যমে প্রবৃদ্ধির হটস্পট হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। দেশের অর্থনীতি সম্প্রসারণের ফলে বৈশ্বিক কোম্পানিগুলো এখানে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করছে। গত এক দশকে বাংলাদেশে গড়ে প্রায় ৭ শতাংশ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। ১৭২ মিলিয়ন জনসংখ্যার এদেশে রয়েছে একটি বড় ভোক্তা বাজার ও বিশাল জনসম্পদ। চীন, জাপান, ভারত, কোরিয়ার মতো উন্নত ও বৃহৎ দেশগুলো বাংলাদেশে বড় আকারে বিনিয়োগ করছে। এর ফলে আমাদের বৈশ্বিক বাণিজ্যের পরিসর ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রধান শিল্প টেক্সটাইল ছাড়াও আমরা অন্যান্য মূল শিল্পগুলোতে বৈচিত্র্যের দিকে নজর দিচ্ছি।

          মন্ত্রী আজ রাজধানীর হোটেল প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ের বলরুমে বিশ্ব বিখ্যাত Knowledge Sharing Company ÔBigMintÕ আয়োজিত দুই দিনব্যাপী (১৪-১৫ মে) Ô4th Bangladesh International Trade Summit 2024Õ ÔKey and Special Address SessionÕ ‘কবু ধহফ ঝঢ়বপরধষ অফফৎবংং ঝবংংরড়হ’-এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

          ÔBigMintÕ এর বাংলাদেশ পার্টনার দিলশাদ আহমেদের সভাপতিত্বে সেশনটিতে প্যানেল আলোচক হিসেবে বক্তৃতা করেন Ô4th Bangladesh International Trade Summit 2024Õ এর উদ্বোধক একুশে পদক বিজয়ী বিশিষ্ট শিল্পপতি সুফি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, বাংলাদেশে নিযুক্ত নরওয়ের রাষ্ট্রদূত Espen Rikter-Svendsen -এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক আমের আলী হোসেন। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ স্টিল ম্যানুফ্যাকচারার্স এসোসিয়েশন-এর সাধারণ সম্পাদক ড. সুমন চৌধুরী।

          মন্ত্রী বলেন, দুই দিনের এ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সামিট শিল্প খাতের নেতৃবৃন্দ, নীতিনির্ধারক, ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীসহ ইস্পাত, সিমেন্ট এবং বিদ্যুৎ খাতের মূল স্টেকহোল্ডারদের একত্রিত করবে। তাছাড়া এটি এসব সেক্টরে সহযোগিতার নতুন দিগন্ত উন্মোচন, পারস্পরিক নেটওয়ার্ক সৃষ্টি এবং বাজারের প্রবণতা, সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করবে। নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি সম্ভাবনা, গতিশীলতা এবং স্থিতিস্থাপকতার সাথে আবদ্ধ। তিনি বলেন, আমরা এখন শিল্প ও বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য টেকসই সমাধান গ্রহণের মাধ্যমে একটি ভবিষ্যৎমুখী পদ্ধতি গ্রহণ করেছি। মন্ত্রী এ সময় বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে সম্মেলনটি এক নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দেবে এবং আঞ্চলিক সহযোগিতা ও অংশীদারিত্ব আরো বৃদ্ধি করবে মর্মে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

           সেশনটিতে স্টিল, সিমেন্ট ও শিপ ব্রেকিং অ্যান্ড রিসাইক্লিং ইন্ডাস্ট্রি এবং পাওয়ার সেক্টরসহ বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিবৃন্দ ও পরার্শকগণ অংশগ্রহণ করেন।

          উল্লেখ্য, দুই দিনব্যাপী (১৪-১৫ মে) Ô4th Bangladesh International Trade Summit 2024Õ -এ ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, ইতালি, চীন, ভিয়েতনাম, তাইওয়ান, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, বেলজিয়ামসহ ২৫টি দেশের স্টিল, সিমেন্ট, শিপ রিসাইক্লিং ইন্ডাস্ট্রি ও পাওয়ার সেক্টরের প্রায় ৫০০ প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করছেন।

#

ফয়সল/রানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/১৯৫০ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৪৬৬০

 

শ্রম আইন সংশোধনে তিনদিনের আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে

                                                        --- আইনমন্ত্রী

ঢাকা, ৩১ বৈশাখ (১৪ মে):

          আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, শ্রম আইন সংশোধনে আইএলও (আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা) প্রতিনিধিদলের সঙ্গে টানা তিনদিনের আলোচনা শেষ হয়েছে এবং আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে।

          আজ শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে ছয় সদস্যের আইএলও প্রতিনিধি দলের সঙ্গে টানা তিনদিনের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। আইন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আইনমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী, আইন মন্ত্রণালয়ের উভয় বিভাগের সচিব, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং আইএলও-এর বিশেষজ্ঞ টিমসহ বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশ নেন।

          আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে উল্লেখ করে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা তিন দিন ধরে আইএলও প্রতিনিধি দলের বক্তব্য শুনেছি। তাদের প্রত্যেকটা ইস্যু নিয়ে বিশদভাবে আলোচনা করেছি, মতবিনিময় করেছি। আমার মনে হয়, এ রকম মতবিনিময়ের মাধ্যমে আমরা যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছি সেটা শুধু স্টেক হোল্ডারদের জন্যই ভালো নয়, সেটি আন্তর্জাতিক মানের ক্ষেত্রে একটা উদাহরণ হয়ে থাকবে।’ আমাদের উভয় পক্ষের অবস্থান পরিষ্কার হয়েছে এবং উভয় পক্ষই সেই অবস্থা বুঝতে পেরেছি।’

          আইনমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ শ্রম আইন সংশোধনের বিষয়ে আইএলও কিছু সাজেশন দিতে চায়, যাতে আইনটি আরো আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন হয়। আইএলওর কমিটি অব এক্সপার্ট আমাদের আইনটা দেখেছেন, পড়েছেন, সেখানে তারা আন্তর্জাতিক মান নিয়ে কিছু সুপারিশ দিয়েছেন।

          তিনি আরো বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে আইএলও-কে যে সহযোগিতা করার কথা, সেটা সরকার চালিয়ে যাচ্ছে । সেজন্যই মূলত তিনদিন ধরে শ্রম আইন সংশোধনের বিষয়ে ‘এক্সারসাইজ’ করা হচ্ছে। এখানে কিছু কিছু ইস্যুতে তারা সংশোধনের কথা বলেছেন। যেসব ইস্যু গ্রহণযোগ্য মনে হয়েছে, সেগুলো গ্রহণ করা হয়েছে। এগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু, সেজন্যে এখনই এসব ব্যাপারে বিস্তারিত বলা যাবে না।

          মন্ত্রী বলেন, শ্রম আইন সংশোধনের বিষয়ে কিছু কিছু বিষয় এসেছিল, যেগুলোর ক্ষেত্রে নীতি-নির্ধারক পর্যায়ের সিদ্ধান্ত প্রয়োজন। তাই নীতি-নির্ধারক পর্যায়ে আলোচনার মাধ্যমে সেগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তাছাড়া কিছু কিছু বিষয় এসেছে, যেগুলোর ক্ষেত্রে ত্রিপক্ষীয় কমিটির সিদ্ধান্ত প্রয়োজন। ওইসব বিষয় আমাদের দেশের বাস্তবতায় গ্রহণযোগ্য হবে কি-না তা সেখানে আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

          আনিসুল হক বলেন, ‘আমরা যে থ্রেসহোল্ড (ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের ক্ষেত্রে শ্রমিকদের সম্মতির হার) ১৫ শতাংশে নিয়ে এসেছি, তারা এটির প্রশংসা করেছেন। আমরা ২০১৭ সালে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, এটা আমরা ক্রমে ক্রমে নামাবো। কমিটমেন্ট অনুযায়ী আমরা গ্রাজুয়েলি নামাচ্ছি।’

#

  রেজাউল/রানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/১৯২০ঘণ্টা

Handout                                                                                                                     Number : 4659

Multilateral and bilateral cooperation is

 required for climate actions in Bangladesh
                               --- Environment Minister

Dhaka, May, 14:

            Environment, Forest, and Climate Change Minister Saber Hossain Chowdhury said Bangladesh's annual funding requirement is of $9 billion for climate change initiatives, with the government presently allocating $3 billion, resulting in a substantial shortfall of $6 billion. Stressing the pivotal role of assistance from institutions like the ADB and World Bank, he highlighted the necessity for both multilateral and bilateral cooperation, noting Bangladesh's efficient utilization of available funds to address national needs.

            Environment Minister said this while Ambassador Iwama Kiminori of Japan engaged in a productive discussion with him at his Secretariat Office on Today.

            The dialogue between Ambassador Kiminori and Minister Chowdhury encompassed bilateral cooperation in environmental conservation, sustainable forestry practices, and climate change mitigation strategies. Both parties reaffirmed their commitment to bolstering the enduring friendship between Japan and Bangladesh through collaborative efforts in tackling pressing environmental challenges. Discussions delved into the preservation of biodiversity, water bodies, natural resources, disaster management, climate change adaptation, as well as initiatives like the Mujib Climate Prosperity Plan and the Bangladesh Climate Development Partnership and Economic Partnership Agreement with Japan.

            In the realm of economic collaboration, the meeting also touched upon Japanese companies' initiatives in promoting power plants and other projects in Bangladesh. Ambassador Kiminori expressed Japan's keen interest in financing specific projects, particularly emphasizing disaster resilience and green financing through JICA. Both parties expressed anticipation for future projects and programs, with Ambassador Kiminori reaffirming Japan's unwavering support for Bangladesh's endeavors to combat climate change and bolster resilience to its impacts.

            The meeting concluded with the shared commitment of Japan and Bangladesh to deepen mutual understanding and cooperation in environmental conservation efforts, echoing the enduring bonds of friendship and partnership between the two nations.

#

Dipankar/Rana/Mosharaf/Joynul/2024/1815 hour

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৪৬৫৮

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ৩১ বৈশাখ (১৪ মে):

          স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী গতকাল সোমবার সকাল ৮টা থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৯ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ৪ দশমকি  শূ

2024-05-14-15-18-4b1104869a2520181bef0847a310f756.docx