Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৮ জুন ২০১৭

তথ্যবিবরণী 8 June 2017

তথ্যবিবরণী                                                 নম্বর : ১৫৮৮

বিশ্ব এক্রেডিটেশন দিবস উপলক্ষে সেমিনার অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :
    বিশ্ব এক্রেডিটেশন দিবস ২০১৭ উদযাপন উপলক্ষে বাংলাদেশ এক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি) এবং ঢাকা চেম্বার অভ্ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) যৌথভাবে আজ ডিসিসিআই মিলনায়তনে সেমিনারের আয়োজন করে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান।

    মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে পণ্য ও সেবার মানের নিশ্চয়তা বিধানের জন্য এক্রেডিটেশন বোর্ড অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান সরকার এক্রেডিটেশন ব্যবস্থার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশ এক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি) এবং বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ (বিসিএসআইআর) এক্ষেত্রে অনেক সাফল্য অর্জন করেছে।

    সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের পূরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড মোঃ শফিউল বারী। সভাপতিত্ব করেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া। এছাড়াও বক্তব্য প্রদান করেন ডিসিসিআই সভাপতি আবুল কাসেম খান এবং বাংলাদেশ এক্রেডিটেশন বোর্ডের মহাপরিচালক মোঃ আবু আব্দুল্লাহ।

    আগামীকাল ৯ জুন বিশ্ব এক্রেডিটেশন দিবস-২০১৭ উদযাপিত হবে। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘অ্যাক্রেডিটেশন : নির্মাণ ও নির্মিত পরিবেশে আস্থা প্রদান’(অপপৎবফরঃধঃরড়হ: উবষরাবৎরহম পড়হভরফবহপব রহ পড়হংঃৎঁপঃরড়হ ধহফ ঃযব নঁরষঃ বহারৎড়হসবহঃ)। এর মাধ্যমে উৎপাদক ও ক্রেতা নির্বিশেষে সকলের মধ্যে পরিবেশবান্ধব নির্মাণ উপকরণ, সবুজ প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতির ব্যবহার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়বে। ফলে নিরাপদ আবাসন ও সুরক্ষা ভৌত অবকাঠামো তৈরির প্রয়াস আরো বেগবান হবে।
#

কামরুল/মাহমুদ/আলী/আব্বাস/২০১৭/২০৪৪ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ১৫৮৭

চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধ করতে সিটি করপোরেশনের প্রতি স¦াস্থ্যমন্ত্রীর আহ্বান

ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :
চিকুনগুনিয়া বিস্তার প্রতিরোধে এডিস মশা ও এর লার্ভা নিধনের ক্র্যাশ প্রোগ্রাম অব্যাহত রাখার জন্য সিটি করপোরেশনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। জুম্মা ও তারাবির নামাজের সময় যার যার নিকটস্থ পরিবেশ পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য জনগনকে সচেতন করতে ইমামদের প্রতি বিশেষ বয়ান প্রদানের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, চিকুনগুনিয়ার বিস্তার প্রতিরোধে জনসচেতনতা বাড়াতে স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে কার্যক্রম গ্রহণে জনপ্রতিনিধদের ভূমিকা রাখতে হবে।
আজ সচিবালয়ে চিকুনগুনিয়া বিস্তার প্রতিরোধ সংক্রান্ত সভায় সভাপতিত্বকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এই আহ্বান জানান। সভা চলাকালে ঢাকা সিটি করপোরেশন উত্তর ও দক্ষিনের মেয়র এবং ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালকের সাথে টেলিফোনে কথা বলে জনসচেতনতা বাড়ানোর কার্যক্রম গ্রহণের অনুরোধ করেন তিনি।
প্রয়োজনে বাড়ির ভিতর গিয়ে মশা নিধন কর্মসূচি চালাতে সিটি কর্পোরেশনের লোকদেরকে সহযোগিতা করার জন্য বাড়ির মালিকদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। নিধন কর্মসূচিকে বেগবান করতে এনজিও, স্কাউটদের সহায়তা নেওয়ারও পরামর্শ দেন মন্ত্রী। চিকুনগুনিয়া ও ডেঙ্গু প্রতিরোধে আতংক না ছড়িয়ে গণসচেতনতা কার্যক্রম জোরদার করার আহ্বান জানিয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী বলেন, চিকুনগুনিয়া ও ডেঙ্গু রোগের প্রাদুর্ভাগের কোনো আশংকা নাই। সরকার এক্ষেত্রে বরাবরের মতোই প্রস্তুত। যার যার আশেপাশের পরিবেশ পরিষ্কার রাখার সচেতনতাই এই রোগকে প্রতিহত করতে পারে।
সভায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আইইডিসিআর কর্তৃক সম্প্রতি পরিচালিত গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়। প্রতিবেদনে ঢাকা শহরের ২৩টি এলাকাকে চিকুনগুনিয়ার জন্য অধিক ঝুঁকিপূর্ণ বলে উল্লেখ করা হয়। গবেষণায় দেখা গেছে রাজধানীর এই ২৩টি এলাকায় চিকুনগুনিয়ার বাহক মশার ঘনত্ব বেশি। 
#
পরীক্ষিৎ/মাহমুদ/সেলিম/জয়নুল/২০১৭/১৯২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১৫৮৬

কৃষি মন্ত্রণালয়ের সংস্থাসমূহের সাথে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর

ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :
    কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেছেন, সরকারের রূপকল্প বাস্তবায়নে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স¦াক্ষরের মধ্য দিয়ে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর দক্ষতা ও দায়বদ্ধতার পরিসর বৃদ্ধি পাচ্ছে। সে সাথে নিবিড় পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে সরকার ঘোষিত নীতি ও কর্মসূচির বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করা সম্ভব হবে।

    আজ কৃষি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর ও সংস্থার সাথে ২০১৭-১৮ অর্থ বছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

    মন্ত্রী বলেন, এ কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে সরকারি কার্যক্রম সম্পাদনে সর্বোচ্চ স্বচ্ছতা, গতিশীলতা, দায়বদ্ধতা এবং সমন্বয়রে মাধ্যমে গণমুখী কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি গড়ে উঠবে যার ফলে সরকারের নতুন চ্যালেঞ্জ তথা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) অর্জনে কৃষি মন্ত্রণালয় যোগ্য অংশীদারীত্বের প্রমাণ দিতে সক্ষম হবে।

    কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ্ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে কৃষি মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধŸতন কর্মকতাবৃন্দ এবং অধীন সংস্থার প্রধানসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
#

বিবেকানন্দ/মাহমুদ/আব্বাস/২০১৭/১৬৫৭ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ১৫৮৫
 
বঙ্গবন্ধু-হায়াকাওয়ার বন্ধুত্বের স্মারক ‘বাঘের মাথা’র রাজসিক প্রত্যাবর্তন
ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :
১৯৭৩ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাপান সফরকালে ‘গোটা বাংলাদেশের পরম বন্ধু ও বঙ্গবন্ধুর শ্রদ্ধেয় বন্ধু’ জাপানের প্রয়াত ডায়েট সদস্য তাকাশি হায়াকাওয়াকে বাংলার গৌরবের প্রতীক ‘রয়েল বেঙ্গল টাইগার’-কে বন্ধুত্বের স্মারক হিসেবে উপহার প্রদান করেন। দীর্ঘ ৪৪ বছর জাপানি আতিথিয়েতার পর গতকাল ৭ জুন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোঃ শাহরিয়ার আলমের উপস্থিতিতে প্রয়াত তাকাশি হায়াকাওয়ার পুত্র ওসামু হায়াকাওয়া দু’দেশের বন্ধুত্বের সর্বব্যাপী প্রসারের জন্য বন্ধুত্বের স্মারক বাঘের মাথাকে বাংলাদেশ দূতাবাসের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেন। এটি ছিলো প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে প্রবাহমান দু’দেশের মধ্যকার চিরায়ত বন্ধনের ও বন্ধুত্বের দ্বিতীয় গৃহ থেকে প্রথম গৃহে রাজসিক প্রবেশ।
জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমার সঞ্চালনায় হস্তান্তর অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন জাপান- বাংলাদেশ সোসাইটির সভাপতি ও বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের সাবেক রাষ্ট্রদূত মাৎছুশিরো হরিগুছি, ভূমি মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভাইস-মিনিস্টার তরু দাই ও জুনযো ইয়ামতো, বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের সাবেক রাষ্টুদূত জিরো কোবাইয়াশি, জাপান সরকারের প্রতিনিধি এবং জাপান-বাংলাদেশ সোসাইটির পরিচালকবৃন্দ। 
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় প্রয়াত তাকাশি হায়াকাওয়া পরিবারকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশ সরকার বাঘের মাথা সংরক্ষণ ও বন্ধুত্বের অমর বার্তা প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম প্রসারে ও প্রচারে সর্বদা সচেষ্ট থাকবে। দু’দেশের মধ্যে বিদ্যমান গভীর সম্পর্ক যা বঙ্গবন্ধু ও প্রয়াত তাকাশি হায়াকাওয়া স্থাপন করেছিলেন তা ভবিষ্যতে আরো শক্তিশালী হবে বলে তিনি দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের পরম বন্ধু ও মহান মুক্তিযুদ্ধের একনিষ্ঠ সমর্থক তাকাশি হায়াকাওয়া ছিলেন বাংলার মানুষের জন্য এক নিবেদিত প্রাণ। ১৯৭০ সালের প্রলয়ংকারী ঘুর্ণিঝড়ের আঘাতে দুন্দশাগ্রস্ত বাংলার মানুষের সাহায্যার্থে টোকিওর রাস্তায় দাড়িঁয়ে যেমন তিনি চাঁদা আদায় করেছেন, তেমনি মহান মুক্তিযুদ্ধে জাপানের সমর্থন ও স্বীকৃতি আদায়ে ডায়েটে ও রাজপথে ছিলেন সদা সক্রিয়। তারই প্রচেষ্ঠায় শিল্পোন্নত দেশগুলোর মধ্যে জাপান সর্বপ্রথম বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় (১০ ফব্রেুয়ারি ১৯৭২ তারিখে) এবং বাংলাদেশ হয়ে উঠে তাকাশি হায়াকাওয়ার দ্বিতীয় জন্মভূমি। 
অনুষ্ঠান শেষে রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা সবাইকে এই ঐতিহাসিক মুহূর্তে সামিল হওয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। বন্ধুত্বের বার্তাবাহক “বাঘের মাথা”-কে রাষ্ট্রদূতের দপ্তরে প্রদর্শনের জন্য স্থাপন ও সংরক্ষণ করা হয়, যাতে জাপানি ও বাংলাদেশি নাগরিকবৃন্দ ও ভবিষ্যত প্রজন্ম জাপান-বাংলাদেশ বন্ধুত্বের গভীরতা ও ব্যাপ্তি সম্পর্কে জানতে পারে।
#
খালেদা/মাহমুদ/জয়নুল/২০১৭/১৬৩৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ১৫৮৪
ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের সদস্যদের ডাটাবেজ অন্তর্ভুক্তিকরণ কার্যক্রম উদ্বোধন
 
ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :
আজ ঢাকায় ইস্কাটনস্থ প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড কর্তৃক বৈধভাবে কর্মরত প্রবাসী বাংলাদেশি কর্মী এবং ডায়াসপোরা প্রবাসী বাংলাদেশিদের ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের সদস্য হিসেবে ডাটাবেজে অন্তর্ভুক্তিকরণ কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করেন প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি। 
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, প্রবাসে বৈধভাবে কর্মরত এবং ডায়াসপোরা প্রবাসী বাংলাদেশি কর্মীসহ সকল প্রবাসী কর্মী ও তাদের পরিবারের সদস্যদের কল্যাণ নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। তিনি আরো বলেন, প্রবাসে বৈধভাবে কর্মরত এবং ডায়াসপোরা প্রবাসী বাংলাদেশিরা কল্যাণ বোর্ডের সদস্য না হওয়ায় তাদের বিভিন্ন প্রয়োজনে সহযোগিতা করা সম্ভব হতো না। আজ থেকে তাদের দীর্ঘদিনের কাক্সিক্ষত স্বপ্ন পূরণ হতে চলছে। তারা এখন থেকে ঘরে বসেই অনলাইনের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করে বাংলাদেশ মিশনসমূহে সরাসরি উপস্থিত হয়ে সরকার নির্ধারিত ‘কল্যাণ ফি’ জমা দিয়ে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন। এর মাধ্যমে তারা কল্যাণ বোর্ডের সকল ধরনের সুযোগ-সুবিধা ও সহায়তা গ্রহণ করতে পারবেন।
মন্ত্রী বলেন, প্রবাসীদের দীর্ঘদিনের আরেকটি দাবি ছিল সকল প্রবাসী কর্মীদের ইন্স্যুরেন্স সুবিধার আওতায় আনা। ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের উদ্যোগে একটি বিশেষায়িত ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি গঠনের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। তিনি আরও জানান, কর্মীর সন্তানদের জন্য আবাসিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, প্রবাসী কর্মী ও তাদের পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসার সুবিধার্থে ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হাসপাতাল এবং অভিবাসী কর্মী অধ্যুষিত জেলায় আবাসন প্রকল্প হাতে নেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও বিদেশগামী ও বিদেশ প্রত্যাগত কর্মীদের সেবা প্রদানের জন্য বিমানবন্দরস্থ প্রবাসী কল্যাণ ডেস্ক-এ সুনির্দিষ্ট পোশাকধারী জনবল নিয়োগসহ বিভিন্ন কল্যাণমূলক কার্যক্রমের উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে। 
অনুষ্ঠানে মন্ত্রী গ্রীসে ২ জন ডায়াসপোরা প্রবাসী বাংলাদেশির সাথে কথা বলে তাদেরকে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করে কল্যাণ বোর্ডের সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্তির কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। 
  ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক গাজী মোহাম্মদ জুলহাস এর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব বেগম শামছুন নাহার। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জাবেদ আহমেদ, মোহাম্মাদ আজহারুল হক, মন্ত্রণালয় ও এর দপ্তর সংস্থার উর্দ্ধতন কর্মকর্তা, এবং প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/জয়নুল/২০১৭/১৬৩০ঘণ্টা

Handout                                                                                                         Number : 1583

Stuffed tiger head handed over to Bangladesh Embassy

Dhaka, 8 June :  (Message received from Tokyo 7 June)

            Osamu Hayakawa, the son of late Takashi Hayakawa handed over to Bangladesh Embassy in Tokyo the stuffed tiger head that was presented to Takashi Hayakawa, the then Member of the Diet and the President of Japan Bangladesh Friendship Association, by Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, Prime Minister of Bangladesh, during the latter’s official visit to Japan on the 18th of October, 1973. It was presented as a symbol of friendship between Bangladesh and Japan. Royal Bengal Tiger, the national animal of Bangladesh used as a symbol of the spirit of Bangladesh. It may be noted here that Takashi Hayakawa played a pivotal role in garnering the support and recognition of the people and Government of Japan for the newly independent Bangladesh. He also visited the war torn Bangladesh to assess the need for Japanese assistance to Bangladesh.

A ceremony was held on the occasion of the hand over. Md. Shahriar Alam, State Minister for Foreign Affairs graced the occasion as Chief Guest. The occasion was also attended by Ambassador Matsushiro Horiguchi, the President of Japan-Bangladesh Society and former Japanese Ambassador to Bangladesh; representatives from the Government of Japan and distinguished members of Japan-Bangladesh Society. In his remarks, the State Minister stressed that the tiger head will continue to bear the testimony to the foundation of strong ties laid by Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman and late Takashi Hayakawa. He also hoped the strong ties will grow stronger in days ahead. At the end of the program, Rabab Fatima thanked the Hayakawa family for handing over the tiger head to the Embassy. She also thanked the guests for attending the program.

#

Khelada/Mahmud/Abbas/2017/1625 Hours

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ১৫৮২

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির  বৈঠক

ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) : 
    প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ১৭তম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়নের সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
    কমিটির সদস্য হুইপ মো. শাহাব উদ্দিন, মন্নুজান সুফিয়ান, মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী, দিদারুল আলম এবং মাহজাবীন মোরশেদ বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
    বৈঠকে বিশেষ আমন্ত্রণে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নূরুল ইসলাম বি.এসসি এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ডা. দীপু মনি বৈঠকে যোগদান করেন।
    বৈঠকে বিগত সভার গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি, মালয়েশিয়াসহ বহিঃবিশ্বে বাংলাদেশি বন্দী মৃত্যুর পরিসংখান, অনাকাঙ্খিত মৃত্যুজনিত ঝুঁকি কমানো এবং বোয়েসেল কর্তৃক জনশক্তি প্রেরণের মাধ্যমে অর্জিত অর্থ সংরক্ষণ ও ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক এর বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
    প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংককে বাণিজ্যিক ব্যাংকে রূপান্তর,প্রবাসী কর্মীদের বৈধ পথে রেমিটেন্স আনার জন্য প্রণোদনা দেয়ার বিষয়ে মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়। বিদেশে বিভিন্ন সেক্টরে অদক্ষ কর্মীর পরিবর্তে প্রশিক্ষিত ও দক্ষ কর্মী প্রেরণ এবং প্রবাসী কর্মীদের রেমিটেন্স প্রবাহ বৃদ্ধির জন্য উৎসাহ প্রদানের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মন্ত্রণালয়কে কমিটি সুপারিশ করে। 
    এছাড়া মালয়েশিয়াসহ বহি:বিশ্বে বাংলাদেশি বন্দি মৃত্যুর পরিসংখান এবং অনাকাঙ্খিত মৃত্যুজনিত ঝুঁকি কমাতে জরুরি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সকল শ্রম উইংয়ে নির্দেশনা প্রদানের জন্য বৈঠকে মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়।  
    বৈঠকে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 
#

এমাদুল/অনসূয়া/শহিদ/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৫০৫ ঘণ্টা তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৫৮১ 


জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স ভর্তির মেধা তালিকা প্রকাশ ১৩ জুন 
ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :  
    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের মাস্টার্স (প্রফেশনাল) ভর্তি কার্যক্রমে এল এল বি ১ম পর্ব, পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন জার্নালিজম, পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন লাইব্রেরি এন্ড ইনফরমেশন সায়েন্স, এমএসসি ইন কম্পিউটার সায়েন্স, মাস্টার অভ্ বিজনেস্ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এমবিএ) ও এমবিএ ইন অ্যাপারেল  মার্চেন্ডাইজিং কোর্সসমূহের মেধা তালিকা ১৩ জুন প্রকাশ করা হবে। 
    উক্ত ফল বিকেল ৪ টা থেকে ঝগঝ এর মাধ্যমে পাওয়া যাবে। ঝগঝ এর জন্য মেসেজ অপশনে গিয়ে হঁ<ংঢ়ধপব>ধঃঢ়স<ংঢ়ধপব>ৎড়ষষ হড় লিখে ১৬২২২ নম্বরে ঝবহফ করে ফল জানা যাবে এবং রাত ৯ টায় ওয়েব সাইট িি.িহঁ.বফঁ.নফ/ধফসরংংরড়হং  অথবা ধফসরংংরড়হং.হঁ.বফঁ.নফ থেকে পাওয়া যাবে।
 
    এ ভর্তি কার্যক্রমের ক্লাস ১৬ জুলাই থেকে শুরু হবে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স ১ম পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বৃদ্ধি 

    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫ সালের মাস্টার্স ১ম পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় আগামী ১৫ জুন পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। গত ২১ মে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির অন্যান্য নিয়ম ও শর্তাবলী অপরিবর্তিত থাকবে। বিস্তারিত তথ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে।

#

ফয়জুল/অনসূয়া/গিয়াস/শহিদ/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৫০০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৫৮০ 

সকল সিটি কর্পোরেশনের হিসাব ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা ডিজিটালাইজ্ড করা হবে
                                                    - এলজিআরডি মন্ত্রী
ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) : 

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, সিটি কর্পোরেশনসমূহের রাজস্ব আদায়ের অব্যবস্থাপনা দূর করতে ডিজিটালাইজেশনই একমাত্র পথ। হিসাব ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা অটোমেশন করা হলে অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতি শতকরা ৭০-৮০ ভাগ হ্রাস করা যাবে। খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে সকল সিটি কর্পোরেশনের হিসাব ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা ডিজিটালাইজড করা হবে।
মন্ত্রী আজ সচিবালয়স্থ স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলনকক্ষে পাইলটিং হিসাবে ঢাকা দক্ষিণ ও ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের হিসাব ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনায় অটোমেশন কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, এই অটোমেশন চালু হওয়ার ফলে রাজস্ব আদায়ের ব্যবস্থাটি হাতের নাগালে চলে আসবে। রাজস্ব আদায়ে এর সুফল সবাই ভোগ করবে। অটোমেশনের ফলে একটি নির্দিষ্ট ডাটাবেজের মাধ্যমে রাজস্ব দাতা ও রাজস্ব গ্রহীতা উভয়েই স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার মধ্যে আসবে।
মন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনার রূপকল্প ২০২১ ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের স্বপ্ন পূরণে এ অটোমেশন একটি বড় পদক্ষেপ। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে হলে এর আর্থিক সক্ষমতা ও কর্মচঞ্চলতা বাড়াতে হবে। রাজস্ব আদায় ও হিসাব ব্যবস্থাপনার অটোমেশনের ফলে প্রতিষ্ঠানসমূহ এক ধাপ এগিয়ে যাবে। আমরা পর্যায়ক্রমে স্থানীয় সরকারের সকল প্রতিষ্ঠানকে অটোমেশনের আওতায় নিয়ে আসব।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন - স্থানীয় সরকার বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সচিব বেগম নাসরিন আক্তার (অতিরিক্ত সচিব) এবং ঢাকা দক্ষিণ ও ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
#
জাকির/অনসূয়া/গিয়াস/জসীম/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১৩০৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৫৭৯

এবছর সর্বনি¤œ ফিতরা ৬৫ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১৯৮০ টাকা
ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) : 

১৪৩৮ হিজরি সনের সর্বনি¤œ ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে জনপ্রতি ৬৫ টাকা এবং সর্বোচ্চ ফিতরা এক হাজার ৯৮০ টাকা। আজ সকালে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বায়তুল মুকাররম সভাকক্ষে জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মাওলানা মো. মিজানুর রহমান।
ইসলামি শরিয়াহ্ মতে আটা, খেজুর, কিসমিস, পনির ও যব  ইত্যাদি পণ্যগুলোর যে কোনো একটি দিয়ে ফিতরা আদায় করা যায়। আটা দিয়ে ফিতরা আদায় করলে অর্ধ সা’ বা এক কেজি ৬৫০ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ৬৫ টাকা আদায় করতে হবে। যব দিয়ে আদায় করলে এক সা’ বা ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ৫৬০ টাকা আদায় করতে হবে। কিসমিস দিয়ে আদায় করলে এক সা’ বা ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ১২৫০ টাকা আদায় করতে হবে। খেজুর দিয়ে আদায় করলে এক সা’ বা ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ১৬৫০ টাকা আদায় করতে হবে এবং পনির দিয়ে আদায় করলে এক সা’ বা ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজার মূল্য ১৯৮০ টাকা আদায় করতে হবে। মুসলমানগণ নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযাযী উপরোক্ত পন্যগুলোর যে কোন একটি পন্য বা তার বাজার মুল্য দ্বারা সাদকাতুল ফিতর আদায় করতে পারবেন। উল্লেখ্য, উপরোক্ত পণ্যসমূহের স্থানীয় খুচরা বাজার মূল্যের তারতম্য রয়েছে। তদানুযায়ী স্থানীয় মূল্যে পরিশোধ করলেও  ফিতরা আদায় হবে। 
সভায় জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন। 
#
শায়লা/অনসূয়া/নুসরাত/গিয়াস/শহিদ/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১২৫৪ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৫৭৭

সমৃদ্ধি, উন্নয়ন ও জীবনের জন্য দূষণমুক্ত মহাসাগরের বিকল্প নেই 

                             -  মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিট সচিব
নিউইয়র্ক, ৮ জুন :  

দারিদ্র্য বিমোচন, সমৃদ্ধি ও উন্নয়ন এবং সর্বোপরি জীবনের জন্য দূষণমুক্ত মহাসাগরের কোন বিকল্প নাই। আমাদের সমুদ্র, মহাসমুদ্র ও সামুদ্রিক সম্পদ সংরক্ষণ এবং এর টেকসই ব্যবহারের বিষয়গুলো শুধু কথার মধ্যে না রেখে একে কাজে পরিণত করার এখনই সময়।
৭ জুন জাতিসংঘ সদর দপ্তরে ওশান কনফারেন্সের সাধারণ সভায় এলডিসি গ্রুপের পক্ষে বক্তব্য প্রদানকালে এ কথা বলেছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিট সচিব রিয়ার এডমিরাল (অবসরপ্রাপ্ত) মো. খুরশিদ আলম। উল্লেখ্য, তিনি ছয় সদস্যের বাংলাদেশ ডেলিগেশনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। 
মেরিটাইম সচিব মো. খুরশিদ আলম আরও বলেন, সমুদ্রের অব্যাহত দূষণ, সমুদ্র সম্পদের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার এবং সামুদ্রিক উষ্ণতা বৃদ্ধির ফলে এলডিসি’র দেশসমূহ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে কিন্তু এতে এ সকল দেশসমূহের ভূমিকা খুবই নগন্য। তিনি সমুদ্র দূষণ মোকাবিলায় সকল পর্যায়ে সচেতনতা বৃদ্ধি, বিজ্ঞানের ব্যবহার, যথাযথ আর্থিক নীতি প্রণয়ন, নেতিবাচক মৎস্য ভতুর্কি বন্ধ এবং অবৈধ মাছ ধরার প্রতি নিষেধাজ্ঞাসহ ৭টি সুনির্দিষ্ট বিষয় তাঁর বক্তব্যে উল্লেখ করেন। 
তিনি বিদ্যমান বিভিন্ন চুক্তি ও কাঠামো অনুযায়ী এলডিসি’র জন্য সামুদ্রিক ও অন্যান্য প্রযুক্তি হস্তান্তর সক্ষমতা বৃদ্ধি, সকল স্তরে কার্যকর অংশীদারিত্ব এবং টেকসই তহবিল গঠনে জি-৭ সহ উন্নত দেশগুলোকে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া আহ্বান জানান। 
৫ জুন শুরু হওয়া সপ্তাহব্যাপী এই ওশান কনফারেন্সে ১৪টি দেশের সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানসহ জাতিসংঘ সদস্য রাষ্ট্রসমূহের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিগণ অংশ নিয়েছেন। তারা সামুদ্রিক সম্পদ সংরক্ষণ ও এর টেকসই ব্যবহারের প্রতি একাত্মতা ঘোষণা করেন। এলডিসি’র দেশসমূহের পক্ষে বক্তব্য প্রদান ছাড়াও বাংলাদেশ ৭টি বিষয়ভিত্তিক আলোচনা পর্বে অংশগ্রহণ ও ২টি সাইড-ইভেন্টের আয়োজন করে। এছাড়া, প্লাস্টিক ব্যাগের ব্যবহার, মৎস্য ও অন্যান্য সামুদ্রিক প্রজাতি, বনায়ন এবং ম্যানগ্রোভ বনের প্রতিবেশগত টেকসই উন্নয়ন বিষয়ে বাংলাদেশ এ সম্মেলনে প্রতিশ্রুতি প্রদান করে।              
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেজ ও সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পিটার থমসন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন। আগামী ৯ জুন ২০১৭ ‘কল-ফর-অ্যাকশন’ গ্রহণের মাধ্যমে এ সম্মেলন শেষ হবে। 
#

অনসূয়া/গিয়াস/শহিদ/আসমা/২০১৭/১১০০ ঘণ্টা 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৫৭৬ 
বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :       

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৯ জুন বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 
“বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ৯ জুন ২০১৭ ‘বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস’ পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ডসহ সকল উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা ও সুবিধাভোগীদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘অপপৎবফরঃধঃরড়হ: উবষরাবৎরহম পড়হভরফবহপব রহ পড়হংঃৎঁপঃরড়হ ধহফ ঃযব নঁরষঃ বহারৎড়হসবহঃ’ সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।
বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক উন্নয়ন, কর্মসংস্থান, নিরাপদ আবাসন এবং পরিবেশ সুরক্ষাসহ জাতীয় ভৌত অবকাঠামো তৈরিতে নির্মাণ শিল্পের ভূমিকা অনস্বীকার্য। ডিজিটালাইজেশনের ফলে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এ শিল্পের অগ্রগতিকে ত্বরান্বিত করেছে। নির্মাণ ভাবনা ও নির্মাণ শৈলীতে পরিবর্তন এসেছে। ভারসাম্য ভৌত অবকাঠামো উন্নয়নের লক্ষ্যে নির্মাণ পরিকল্পনায় নিরাপত্তা এবং পরিবেশ সুরক্ষার মতো জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সক্রিয় বিবেচনায় আনা প্রয়োজন। অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড এক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা পালন করে থাকে।
অ্যাক্রেডিটেশন কারিগরি বাণিজ্য বাধা অপসারণের আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত পদ্ধতি। অ্যাক্রেডিটেশন নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর কর্মপরিবেশ, পরিবেশ রক্ষা, খাদ্য নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা, নিরাপদ তথ্য ব্যবস্থাপনা এবং জাতীয় মান অবকাঠামো উন্নয়নে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাজে সহায়তা করে থাকে। বিশ্বায়নের ফলে সৃষ্ট সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে দেশে উৎপাদিত পণ্য ও সেবার রপ্তানি বৃদ্ধিতে অ্যাক্রেডিটেশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
আমরা জাতিসংঘ ঘোষিত ‘টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা’ বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। পারস্পরিক অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে সকলের জন্য নিরপদ আবাসন ও কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করতে আমরা বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি।
আমি আশা করি, বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড সরকারি নীতি নির্ধারণ, জাতীয় মান অবকাঠামো উন্নয়ন এবং দেশের রপ্তানি বাণিজ্যকে আরো সম্প্রসারণ ও গতিশীল করতে তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রাখবে।
আমি ‘বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস ২০১৭’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।  
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/গিয়াস/জসীম/শামীম/২০১৭/১০৪৫ ঘণ্টা 
 


তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৫৭৫ 
বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী     

ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) : 

রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি) বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় এবারও বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস যথাযথ মর্যাদার সাথে পালন করছে জেনে আমি আনন্দিত।
নির্মাণ শিল্পের সাথে জড়িত পরিকল্পক, স্থাপত্যবিদ, নির্মাণ প্রকৌশলী, ঠিকাদার, উৎপাদক এবং সর্বোপরি নিয়ন্ত্রক সংস্থাসমূহের সহায়তা প্রদানই এ বছরের বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবসের লক্ষ্য। এ প্রেক্ষিতে বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবসের প্রতিপাদ্য ‘অপপৎবফরঃধঃরড়হ: উবষরাবৎরহম পড়হভরফবহপব রহ পড়হংঃৎঁপঃরড়হ ধহফ ঃযব নঁরষঃ বহারৎড়হসবহঃ’ খুবই সময়োপযোগী বলে আমি মনে করি। নির্মাণ শিল্প একটি জটিল ও অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক খাত। নির্মাণ প্রকৌশলের উন্নয়ন, নিরাপদ নির্মাণ পরিবেশ বজায় রাখাসহ নির্মাণ খরচ কমানোর মাধ্যমে এ খাতে জনগণের আস্থা বাড়াতে হবে। নির্মাণ ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ, সম্পদের সঠিক ও দক্ষ ব্যবহার, নিয়ন্ত্রক অনুবর্তিতা পালন, সরবরাহ-শৃঙ্খলাসহ আস্থা অর্জনের ক্ষেত্রে অ্যাক্রেডিটেশন এ শিল্পকে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করতে পারে।
আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে বিভিন্ন পরীক্ষাগার, সনদ প্রদানকারী সংস্থা, পরিদর্শন সংস্থাকে অ্যাক্রেডিটেশন প্রদানের ফলে দেশীয় পণ্য ও সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর দেশি-বিদেশি ভোক্তাদের আস্থা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। স্বচ্ছতা বজায় রেখে দ্রুত ও বিশ্বস্ততার সাথে নির্মাণ কাজ সম্পাদন করা সম্ভব হলে এ খাতে জনগণের বিশেষ করে ক্রেতাদের আস্থা বৃদ্ধি পাবে এবং বিনিয়োগ ত্বরান্বিত হবে।
আমি ‘বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস-২০১৭’ এর সাফল্য কামনা করি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#

জয়নাল/অনসূয়া/নুসরাত/গিয়াস/জসীম/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১০৪৫ ঘণ্টা

 

Todays handout (7).docx