Handout Number : 938
Bangabandhu’s 7th March speech was an extempore
speech that he delivered from the core of his heart
---Ambassador Nahida Sobhan
Amman (Jordan), 7 March :
The Embassy of Bangladesh in Jordan organized a program to commemorate the historic speech of the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman which he delivered on 7 March 1971. The day began with hoisting the national flag by the Ambassador Nahida Sobhan with the national anthem at the Embassy. Bangladesh Embassy officials and Bangladeshis in Jordan were present at that time. At the beginning of the Program Ambassador Nahida Sobhan paid homage to Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, the Father of the Nation of Bangladesh. After placing the wreath, she stood in solemn silence for some time as a mark of profound respect to the memory of Bangabandhu, the architect of Bangladesh’s independence. After that messages of the Hon’ble President and Hon’ble Prime Minister was read.
Ambassador said 7th March is a special day because on that day in 1971 Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman delivered this historic speech and it became a part of history. She also said this speech is among 4 or 5 speeches of the world which changed the systems and history.
Ambassador Nahida Sobhan said Bangabandhu’s 7th March speech was an extempore speech that he delivered from the core of his heart. She also said UNESCO gave a special recognition of this speech by declaring “World’s Important Document Heritage”. Firstly, it influenced a huge number of people and people encouraged to join the Liberation war and secondly, it changed the history and geography of South Asia.
Representatives of the Bangladeshi community said in the light of the dream of the Father of the Nation, his able daughter Prime Minister Sheikh Hasina is working for Bangladesh today to get rid of hunger, poverty and deprivation. We should work hard to make his dream to make our country “Sonar Bangla”.
Special Dua Munajat was offered later seeking the eternal peace of the great leader, his martyred family members, and millions of martyrs who made their supreme sacrifice for the country. At the end of the program, the historic speech of Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman on March 7 was shown with English subtitles.
#
Nice/Mosharaf/Abbas/2022/2246 Hours
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৯৩৭
৭ই মার্চের ভাষণ পৃথিবীর মুক্তিকামী জনতাকে যুগে যুগে স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত করবে
---ধর্ম প্রতিমন্ত্রী
ইসলামপুর, (জামালপুর), ২২ ফাল্গুন (৭ মার্চ):
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর হৃদয় উৎসারিত ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ বাঙালি জাতি তথা পৃথিবীর মুক্তিকামী জনতাকে যুগে যুগে স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত করবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, পৃথিবীতে যতোদিন বাঙালি থাকবে, বাংলাদেশের মানচিত্র থাকবে, স্বাধীনতাকামী জাতি থাকবে, ততোদিন এই কালোত্তীর্ণ ভাষণের আবেদন শেষ হবে না।
প্রতিমন্ত্রী আজ আলহাজ্ব মোঃ ফরিদুল হক খান দুলাল অডিটোরিয়াম প্রাঙ্গণে ইসলামপুর উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত ঐতিহাসিক ৭ মার্চ, ২০২২ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা, পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ নিরস্ত্র বাঙালি জাতিকে রাতারাতি সশস্ত্র করে তোলে। একটি ভাষণকে অবলম্বন করে স্বাধীনতার জন্য ৩০ লাখ বাঙালি জীবন উৎসর্গ ও কয়েক লাখ মা-বোন সম্ভ্রম বিসর্জন দেন। ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধকালে এ ভাষণ রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধাদের শত্রুর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অনুপ্রাণিত করে।
৭ মার্চের ভাষণের গুরত্ব তুলে ধরে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, এই একটি ভাষণ স্বাধীন বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছে, যা বিশ্বে নজিরবিহীন। জাতিসংঘ সংস্থা ইউনেসকো এ ভাষণকে ৩০ অক্টোবর ২০১৭ বিশ্ব-ঐতিহ্য সম্পদ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে ‘দ্য ইন্টারন্যাশনাল মেমোরি অব ওয়ার্ল্ড রেজিস্টার’ এ অন্তর্ভুক্ত করেছে।
বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী আগামী প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধু’র জীবন ও কর্ম এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানানোর জন্য অভিভাবক, শিক্ষক-শিক্ষিকাদের প্রতি আহবান জানান।
অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ উপজীব্য করে উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত ৭ মার্চের ভাষণ উপস্থাপন এবং চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।
ইসলামপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মু. তানভীর হাসান রুমান এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন ইসলামপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এডভোকেট এস এম জামাল আব্দুন নাছের চৌধুরী বাবুল, ইসলামপুরের সার্কেল অফিসার মোঃ সুমন মিয়া, ইসলামপুর উপজেলার সহকারী কমিশনার ভূমি মোঃ রুকনোজ্জামান খান রুকনসহ স্থানীয় আওয়ামী নেতৃবৃন্দ।
এর আগে সকালে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষ্যে ইসলামপুর উপজেলা পরিষদ চত্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
#
আনোয়ার/পাশা/নাইচ/মোশারফ/আব্বাস/২০২২/২১৩৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯৩৬
বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ছিলো স্পষ্টই মুক্তি সংগ্রামের ঘোষণা
-- শ্রম প্রতিমন্ত্রী
খুলনা, ২২ ফাল্গুন (৭ মার্চ) :
শ্রম প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ছিলো স্পষ্টই মুক্তি সংগ্রামের ঘোষণা। ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীকে কিভাবে মোকাবিলা করে দেশকে স্বাধীন করতে হবে তার নির্দেশনা দিয়েছিলেন।
আজ খুলনা জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসন আয়োজিত ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ দিবস'২০২২ উপলক্ষ্যে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঐতিহাসিক ৭ মার্চ বাঙালির ইতিহাসে এক অনন্য দিন। ৭ মার্চের বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ আজ জাতিসংঘের ইউনেস্কো স্বীকৃত বিশ্ব-ঐতিহ্যের দলিল। এ স্বীকৃতি বাঙালি জাতির জন্য এক বিরল সম্মান ও গৌরবের স্মারক। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু অত্যন্ত নরম মনের মানবদরদী মানুষ ছিলেন। মানুষের দুঃখ কষ্টে কাতর হতেন। বঙ্গবন্ধু জীবন- যৌবনের ১৩ বছর কারাগারে কাটিয়েছেন। বাঙালির জন্য চরম ত্যাগ স্বীকার করেছেন। ত্যাগ কখনো বৃথা যায় না। নতুন প্রজন্মকে বাঙালির ইতিহাস জানাতে হবে। দেশ প্রেমের শিক্ষা দিতে হবে।
জেলা প্রশাসক মোঃ মনিরুজ্জামান তালুকদারের সভাপতিত্বে খুলনা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ হারুনুর রশীদ, খুলনা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মকবুল হোসেন মিন্টু, মহানগর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের সাবেক কমান্ডার অধ্যাপক মোঃ আলমগীর কবির এবং মুক্তিযোদ্ধা সাবেক জেলা কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ মাহবুবুর রহমান বক্তৃতা করেন।
অতিথিগণ আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।
এর আগে সকালে শ্রম প্রতিমন্ত্রী খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে নিয়ে খুলনা বেতার কেন্দ্র প্রাঙ্গণে স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
#
আকতারুল/পাশা/নাইচ/মোশারফ/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/২০৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯৩৫
বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ বিশ্বের সকল মুক্তিকামী মানুষের অনুপ্রেরণার এক চিরন্তন উৎস
-- যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২২ ফাল্গুন (৭ মার্চ) :
যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ কেবল বাঙালির নয়, বিশ্বের সকল শোষিত বঞ্চিত নিপীড়িত মুক্তিকামী মানুষের জন্য প্রেরণার এক চিরন্তন উৎস। বঙ্গবন্ধুর এ ভাষণ বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রাজনৈতিক ভাষণ। একটি ভাষণ কিভাবে গোটা জাতিকে জাগিয়ে তোলে, স্বাধীনতার জন্য মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে উৎসাহিত করে, বঙ্গবন্ধুর ভাষণ তার অনন্য উদাহরণ। বঙ্গবন্ধুর এ ভাষণের মাধ্যমেই নিরস্ত্র জাতিকে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের জন্য তৈরি করে দিলেন বঙ্গবন্ধু।
আজ যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত ‘ঐতিহাসিক ৭ মার্চ’ এর ভাষণের তাৎপর্য শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতি হিসেবে এটি আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দের ও গৌরবের। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্বের প্রামাণ্য দলিল হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। মাত্র ১৯ মিনিটের এ ভাষণের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতির ২৩ বছরের শোষণ বঞ্চনার কথা তুলে ধরেছিলেন।
আলোচনা সভায় মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব, যুগ্ম সচিবসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ অংশগ্রহণ করেন।
এছাড়া আজ ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষ্যে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পক্ষ হতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল। এ সময়ে যুব ও ক্রীড়া সচিব মেজবাহ উদ্দিনসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#
আরিফ/পাশা/নাইচ/মোশারফ/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/২০৪৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯৩৪
পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রীর সাথে বিশ্ব ব্যাংকের প্রতিনিধিদলের বৈঠক
ঢাকা, ২২ ফাল্গুন (৭ মার্চ) :
পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুকের সাথে আজ রাজধানীর পানি ভবনে বিশ্ব ব্যংকের প্রতিনিধিদল বৈঠক করেছে। বৈঠকে পানি সম্পদ উন্নয়ন, নদী খনন, ভাঙন প্রতিরোধে বাংলাদেশের সাথে কাজ করতে আগ্রহ প্রকাশ করে প্রতিনিধিদল। যমুনা নদীর উজানে দু’টি খাল খনন বিষয়েও আলোচনা করেন তারা।
যমুনার পানির স্তর সবচেয়ে নিম্ন। প্রতি বছরই শীতকালে পানির প্রবাহ কমে আসছে। এছাড়া এই নদীর গভীরতা ও প্রশস্ততাও কমে গেছে, ফলে বর্ষার সময় ১৫ থেকে ২০ কি. মি. পর্যন্ত প্লাবিত হয় বলে জানান প্রতিনিধিগণ।
বিশ্ব ব্যাংকের প্রতিনিধিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ব ব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি মিয়াং টেম¦ন, ওয়াটার গ্লোবাল প্র্যাকটিস এর প্র্যাকটিস ম্যানেজার সুমিলা গুলিয়ানি, সিনিয়র ওয়াটার ম্যানেজমেন্ট বিশেষজ্ঞ এটিএম খালেকুজ্জামান এবং ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের কনসালটেন্ট মৌটুশি ইসলাম ।
#
গিয়াস/পাশা/নাইচ/মোশারফ/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/২২০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৯৩৩
৭ই মার্চ যারা পালন করে না, তারা দেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না
-- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী
ঢাকা, ২২ ফাল্গুন (৭ মার্চ) :
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, ৭ই মার্চ যারা পালন করে না তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বে বিশ্বাস করে না।
আজ ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষ্যে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে মন্ত্রী একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, '১৯৭১ সালে ৭ই মার্চের ভাষণের মধ্যদিয়ে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি নিরস্ত্র জাতিকে সশস্ত্র জাতিতে রূপান্তর করেছিলেন। ইতিহাসের পাতায় এটি একটি অসাধারণ ভাষণ। আজকে যারা ৭ই মার্চকে স্বীকার করে না তা আসলে স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্বে কতোটুকু বিশ্বাস করে সেটি নিয়েই প্রশ্ন দেখা দেয়।'
'বিএনপিসহ তাদের দোসররা ৭ই মার্চ পালন করে না অথচ ৭ই মার্চকে অস্বীকার করে আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধ হয় না, আমাদের স্বাধীনতাসংগ্রাম হয় না' উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, 'স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি এখনো দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে, বিদেশে বসেও ষড়যন্ত্র করছে। আমি দেশবাসীকে তাদের ব্যাপারে সতর্ক থাকার আহ্বান জানাই।'
'বিএনপি যখন আজকে ৭ই মার্চ পালন না করে অন্য দিবস পালন করছে এতেই প্রমাণিত হয়- তারা আসলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং মুক্তিযুদ্ধকে বিশ্বাস করে না' বলেন হাছান মাহ্মুদ।
এদিন সন্ধ্যায় ঐতিহাসিক ৭ই মার্চে উপলক্ষ্যে রাজধানীর সার্কিট হাউস রোডে তথ্য ভবন মিলনায়তনে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের আলোচনা সভা, প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন মন্ত্রী।
বঙ্গবন্ধুর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, এই ভাষণে জাতির পিতা কার্যতঃ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করে দিয়েছিলেন কিন্তু তা এমনভাবে করেছেন, যে পাকিস্তানি শাসকদের চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া আর কিছু করার ছিলো না। এই ভাষণ শুধু বাঙালিকেই মুক্তির মন্ত্রে উজ্জীবিত করে নি, বিশ্বের সকল মুক্তিকামী মানুষের জন্য এটি পথের দিশারী।
এমন অনেক কারণে বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ আমাদের পরম গর্বের এবং একইসাথে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে চিরজাগরূক রাখার এক অবিস্মরণীয় দলিল উল্লেখ করে যারা ৭ই মার্চের ভাষণ সেদিন ধারণ করেছিলেন, তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান ড. হাছান মাহ্মুদ।
মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ মিজান উল আলমের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অভ্ প্রফেশনালস'র বঙ্গবন্ধু চেয়ার অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন প্রধান বক্তা, বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, প্রধান তথ্য অফিসার মোঃ শাহেনুর মিয়া আলোচক এবং চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদফতরের মহাপরিচালক স. ম. গোলাম কিবরিয়া স্বাগত বক্তব্য রাখেন। একুশে পদকে ভূষিত বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ ক্যামেরায় ধারণকারী আমজাদ আলী খন্দকারসহ মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট দপ্তরের উর্ধ্বতন কর্মকতাবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
#
আকরাম/পাশা/সাহেলা/রাহাত/রফিকুল/মাহমুদ/রেজাউল/২০২২/১৯১২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯৩২
দক্ষিণ কোরিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় ‘ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ’ উদ্যাপন
সিউল, (৭ মার্চ) :
বাংলাদেশ দূতাবাস, সিউল যথাযোগ্য মর্যাদায় আজ ‘ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ’ উদ্যাপন করেছে। অনুষ্ঠানে দূতাবাসের কর্মকর্তা ও কর্মচারী এবং কোরিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিগণ অংশগ্রহণ করেন।
সকালে রাষ্ট্রদূত মোঃ দেলওয়ার হোসেন দূতাবাস প্রাঙ্গণে জাতীয় সংগীত সহযোগে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। অতঃপর, রাষ্ট্রদূত দূতাবাসে জাতির পিতার ভাস্কর্যে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন। পরে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করেন। অনুষ্ঠানে জাতির পিতার ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের ওপর একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। পরবর্তীতে উন্মুক্ত আলোচনা অনুষ্ঠানে আলোচকগণ জাতির ইতিহাসে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব ও তাৎপর্য বিষয়ে আলোচনা করেন।
রাষ্ট্রদূত মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা ও নির্যাতিতা বীরাঙ্গনাদের অবদানের কথা সশ্রদ্ধচিত্তে স্মরণ করেন। তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ সমগ্র বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল এবং মুক্তির মন্ত্রে উজ্জীবিত করেছিল। তিনি বলেন, জাতির পিতার ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ ভাষণ ইউনেস্কো কর্তৃক পৃথিবীর গুরুত্বর্পূর্ণ দালিলিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ বাঙালি জাতির জন্য ও বাংলা ভাষার জন্য এক গর্বের বিষয়। এসময় তিনি জাতির পিতার সুখী, সমৃদ্ধ, শোষণ ও বৈষম্যহীন ‘সোনার বাংলা’ বাস্তবায়নে একযোগে কাজ করার জন্য প্রবাসী বাংলাদেশিদের আহ্বান জানান।
#
সিউল/পাশা/সাহেলা/রাহাত/রফিকুল/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/১৯১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৯৩১
মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশ ধরে রাখাই হোক ৭ মার্চের দৃপ্ত প্রত্যয়
-- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
ঢাকা, ২২ ফাল্গুন (৭ মার্চ) :
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের মহাকাব্যিক ভাষণ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মৌলিক ভিত্তি। এ ভাষণে বঞ্চনার অবসানে বাঙালির বিজয়ের কথা বলেছেন বঙ্গবন্ধু। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশ ধরে রাখাই হোক ৭ মার্চের দৃপ্ত প্রত্যয়।
আজ ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ ২০২২ উদ্যাপন উপলক্ষ্যে পিরোজপুর জেলা প্রশাসন আয়োজিত আলোচনা সভায় রাজধানীর বেইলি রোডের সরকারি বাসভবন থেকে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহেদুর রহমানের সভাপতিত্বে পিরোজপুরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাঈদুর রহমান, পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ কে এম এ আউয়াল, সাধারণ সম্পাদক এম এ হাকিম হাওলাদার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান খালেক-সহ স্থানীয় বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, মার্চ বাঙালি জাতির ইতিহাসে মহাকাব্যিক মাস। এ মাসেই ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু কার্যত গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে স্বাধীনতার মন্ত্রে দীক্ষিত করেছিলেন। যার যা কিছু আছে তা নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ার নির্দেশ দিয়ে এ দিন তিনি সরাসরি স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এ মাসের ২৬ তারিখ প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু জীবনের চেয়ে বাঙালিকে ভালোবাসতেন, প্রাণের চেয়ে ভালোবাসতেন বাংলার মাটিকে। সেজন্যই বঙ্গবন্ধু কারো সাথে আপস না করে আমাদের স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রের অভ্যুদয় করেছিলেন।
মন্ত্রী আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ এখন ইউনেস্কোর মূল্যবান দলিলের অংশে পরিণত হয়েছে। সারা দুনিয়ায় বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ শ্রদ্ধার জায়গা করে নিয়েছে। অথচ বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর এ দেশে বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর অস্তিত্বকে বিনাশ করে ফেলার চেষ্টা হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশ ধ্বংস করে পাকিস্তানী স্টাইলের রাষ্ট্র ব্যবস্থায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উদ্যাপন উপলক্ষ্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও এর আওতাধীন দপ্তর-সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে নিয়ে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করেন মন্ত্রী। সচিব ড. মুহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী, অতিরিক্ত সচিব শ্যামল চন্দ্র কর্মকার, সুবোল বোস মনি, মোঃ তৌফিকুল আরিফ ও এস এম ফেরদৌস আলম, বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান মোঃ হেমায়েৎ হুসেন, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মনজুর মোহাম্মদ শাহজাদা, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খ. মাহবুবুল হকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
#
ইফতেখার/পাশা/সাহেলা/রাহাত/রফিকুল/মাহমুদ/রেজাউল/২০২২/১৯১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৯৩০
বঙ্গবন্ধু ছিলেন গণমানুষের নেতা
-- শিল্পমন্ত্রী
ঢাকা, ২২ ফাল্গুন (৭ মার্চ) :
শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেছেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন গণমানুষের নেতা। তিনি বুঝতেন মানুষ কী চায়। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঐতিহাসিক ভাষণের মাধ্যমে স্বাধীনতা লাভের জন্য বাঙালি জাতির করণীয় সম্পর্কে তিনি দিক নির্দেশনা প্রদান করেন।
‘ঐতিহাসিক ৭ মার্চ’ উপলক্ষ্যে শিল্প মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আজ এ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার। এতে অন্যদের মধ্যে মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং দপ্তর ও সংস্থা প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, উন্নত ও ডিজিটাল প্রযুক্তিনির্ভর শিল্পায়ন করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনার আলোকে শিল্প মন্ত্রণালয় কাজ করছে। ইতোমধ্যে এর সুফল আমরা ভোগ করছি। মন্ত্রী প্রযুক্তিনির্ভর চিন্তাভাবনা থেকে শিল্পায়ন গড়ে তুলতে মন্ত্রণালয় ও দপ্তর/সংস্থা প্রধানদের আহ্বান জানান।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘৪৭ সালে দেশ বিভাগের পরপরই বঙ্গবন্ধু বুঝতে পেরেছিলেন পশ্চিম পাকিস্তানিরা কখনই পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের অধিকারের স্বীকৃতি দিবে না। তিনি বলেন, ৭ই মার্চের ভাষণে এমন কোনো বিষয় ছিল না যেটি নিয়ে বঙ্গবন্ধু নির্দেশনা দেননি।
এর আগে শিল্প মন্ত্রণালয়ের চত্বরে স্থাপিত জাতির পিতার ম্যুরাল এবং মন্ত্রণালয়ের লবিতে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী এবং শিল্প সচিব শিল্প মন্ত্রণালয়ের পক্ষ হতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
#
মাহমুদুল/পাশা/সাহেলা/রাহাত/রফিকুল/মাহমুদ/রেজাউল/২০২২/১৮১৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯২৯
৭ মার্চের ভাষণ ছিলো স্বাধীনতার ডাক
-- সমাজকল্যাণ মন্ত্রী
ঢাকা, ২২ ফাল্গুন (৭ মার্চ) :
সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ বলেছেন, ঐতিহাসিক ৭ মার্চ বাঙালি জাতির জীবনে স্মরণীয় দিন।
৭ মার্চের ভাষণ ছিলো মূলত স্বাধীনতার ডাক।
আজ উপজেলা প্রশাসন কালীগঞ্জ, লালমনিরহাট আয়োজিত 'ঐতিহাসিক ৭ মার্চ' ২০২২ উদ্যাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভা, পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর জীবন দর্শনের অন্যতম দিক ছিলো মানুষের জন্য ভালোবাসা। বাংলা ও বাঙালির অস্তিত্ব রক্ষার জন্য তিনি আজীবন ত্যাগ স্বীকার করে গেছেন। জীবনের মূল্যবান সময় কারাবরণ করেছেন। তিনি আরো বলেন, ৭ মার্চের ভাষণ মুক্তিযুদ্ধে অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে। অন্যায়, অবিচার ও শোষণের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রামের মার্চের ভাষণ আলোকবর্তিকা।
নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস ও বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শ চর্চার মাধ্যমে দেশপ্রেমিক হিসেব গড়ে তুলতে মন্ত্রী সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আবদুল মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপজেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#
জাকির/পাশা/সাহেলা/রাহাত/রফিকুল/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/১৮১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৯২৮
দেশ ও জনগণের জন্য বঙ্গবন্ধু বারবার মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়েছেন
-- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২২ ফাল্গুন (৭ মার্চ) :
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, এই দেশকে মুক্ত করতে এবং জনগণের মুখে হাসি ফোটাতে বঙ্গবন্ধু বারবার মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়েছেন।
আজ বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অভ্ এডমিনিস্ট্রেশন এন্ড ম্যানেজমেন্ট (বিআইএএম)ফাউন্ডেশন মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চ ঐতিহাসিক ভাষণ উপলক্ষ্যে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা প্রদানকালে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ দেশ ও জনগণের জন্য বঙ্গবন্ধু তাঁর জীবন উৎসর্গ করেছেন। হাজার বছরের শৃঙ্খলাবদ্ধ জাতিকে মুক্তির স্বাদ এনে দিয়েছেন। আর এজন্য তিনি বার বার মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়েছেন।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, ৭ ই মার্চের ভাষণ এই দেশ ও জাতির জন্য একটি মাইলফলক। এটি বাঙালি জাতির ঐক্যের প্রতীক। এই ভাষণে ঐক্যবদ্ধ হয়ে বাঙালি মুক্তি সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং স্বাধীনতা অর্জন করে। তিনি এ সময় বলেন, এই ভাষণটি আমাদের হৃদয়ে ও মননে ধারণ করে দেশের সেবায় আত্মনিয়োগ করতে হবে।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অভ্ এডমিনিস্ট্রেশন এন্ড ম্যানেজমেন্ট এর মহাপরিচালক ড. এম মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জনপ্রশাসন সচিব কে এম আলী আজম বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন।
#
শিবলী/পাশা/সাহেলা/রাহাত/রফিকুল/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/১৯২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৯২৭
বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ বিশ্বের স্বাধীনতা ও মুক্তিকামী মানুষের প্রেরণার চিরন্তন উৎস
--আইসিটি প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২২ ফাল্গুন (৭ মার্চ) :
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ ম