তথ্যবিবরণী নম্বর : ৭৯৪
চীনের সৌন্দর্য দেখে আমি মুগ্ধ ও অভিভূত হয়েছি
-- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২১ ভাদ্র (৫ সেপ্টেম্বর) :
সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, আমি পৃথিবীর বহু দেশ সফর করেছি। কিছুদিন আগে আমি সরকারি সফরে চীন ভ্রমণ করি। কিন্তু চীনের সৌন্দর্য দেখে আমি সত্যিকার অর্থেই মুগ্ধ ও অভিভূত হয়েছি। তারা দেশটিকে স্বপ্নের মতো সাজিয়েছে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি দেশটির আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থা, মানুষের ব্যবহার ও সময়ানুবর্তিতা আমাকে মুগ্ধ করেছে।
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে চায়না মিডিয়া গ্রুপ, দীপ্ত টিভি ও কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউটের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত বিশেষ অনুষ্ঠান 'China Festival on the TV Screen' বা ‘টিভি পর্দায় চীন উৎসব’-এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, চীন একসময় আমাদের কাছে রহস্যঘেরা দেশ ছিল। কিন্তু বর্তমানে চীন বাংলাদেশের উন্নয়নের অন্যতম সহযাত্রী। তবে চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের মৈত্রী সুদীর্ঘকালের। তিনি বলেন, দীপ্ত টিভির ডাবিংয়ের মান অনেক উন্নত, যা জনপ্রিয় তার্কিশ টিভি সিরিজ ‘সুলতান সোলেমান’ এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে। চীনা টিভি সিরিজ ‘রহস্যময়ী’র বাংলা ডাবিংয়ের মাধ্যমে তারা তাদের ডাবিং দক্ষতার আরেকবার প্রমাণ দেখিয়েছে।
চায়না মিডিয়া গ্রুপের বাংলা বিভাগের পরিচালক Yu Guang Yue এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তৃতা করেন ঢাকাস্থ চীনা দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স Yan Hualong, কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউটের পরিচালক Dr. Yang Hui এবং দীপ্ত টিভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফুয়াদ চৌধুরী।
#
ফয়সল/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৩/১৯৪৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৭৯৩
পুরাতন ও ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ভেঙে ফেলা হবে
-- ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২১ ভাদ্র (৫ সেপ্টেম্বর) :
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ এনামুর রহমান বলেছেন, দেশে ঝুঁকিতে থাকা শত বছরের পুরাতন ভবন ভেঙে ফেলা হবে। ওই জায়গায় ভবন নির্মাণ সম্পর্কিত নতুন নীতিমালা অনুযায়ী জমির মালিককে সহজ শর্তে ও বিনা সুদে ঋণ দিয়ে নতুন ভবন করে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে। তিনি বলেন, জাপানের মতো ভূমিকম্পপ্রবণ দেশে যেসব পুরানো ভবনের নির্মাণ পদ্ধতি ঠিক ছিল না, ডিজাইন ছিল না, রড সিমেন্ট ছিল না এসব ভবন ভূমিকম্পসহিষ্ণু ভবনে রূপান্তর করা হয়েছে। এজন্য তাদের সময় লেগেছে ৩০ বছর। আর আমরা আশা করছি আগামী ৫০ বছরে বাংলাদেশকে ভূমিকম্পসহনীয় রাষ্ট্রে পরিণত করতে পারবো।
আজ রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘দুর্যোগ সহনশীল সপ্তাহ-২০২৩’ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, শুধু ঢাকা নয় সারা দেশে ভূমিকম্প ঝুঁকিতে থাকা ভবনের সংখ্যা অনেক। নতুন যেসব ভবন তৈরি হচ্ছে সেগুলো ভূমিকম্পসহিষ্ণু কি না তা পরীক্ষা করার ব্যবস্থা করা হবে। এ বিষয়ে জাপান সরকার এবং জাইকার আর্থিক ও কারিগরি সহায়তায় দেশীয় প্রকৌশলীদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দিয়ে দেয়া হবে। তারা এসব ভবন পরীক্ষা করে ঝুঁকিতে থাকা ভবনগুলো ঝুঁকিমুক্ত করার ব্যবস্থা করবে।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, শুধু কথা নয়, মানুষের জন্য সত্যিকার অর্থে কাজ করতে হবে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন সেক্টরে বাংলাদেশ দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেও ভূমিকম্প ব্যবস্থাপনায় পিছিয়ে আছে। আমরা সেদিকে মনোযোগ দিয়েছি। সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এবং জাপানসহ অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগীদের নিয়ে বৈঠক করে প্ল্যান অভ্ অ্যাকশন মোতাবেক কাজ করা হবে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ কামরুল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক বি জে মঈন উদ্দিন।
#
সেলিম/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০২৩/১৯৪৫ ঘণ্টা
Handout Number : 792
Bangladesh-USA 9th Security Dialogue held in Dhaka
Dhaka, September 5:
The 9th Bangladesh-US Security Dialogue concluded successfully in Dhaka today. The dialogue covered various traditional and non-tradition security issues of mutual interest including Indo-Pacific outlook of Bangladesh and the Indo-Pacific Strategy of the USA, upcoming national elections, security assistance, defense trade and cooperation, countering terrorism and violent extremism, transnational crimes and broader regional security issues.
The two sides agreed to strengthen cooperation in both civil and military security domain. They also discussed non-traditional security issues including climate change, energy security and transnational crimes. Bangladesh reiterated its stated position of ‘zero-tolerance’ against any form of terrorism and emphasized on continued cooperation to combat terrorism and violent extremism.
The meeting noted security cooperation as a key component in bilateral relations. The US side reiterated its support to the armed forces and law enforcement agencies of Bangladesh in enhancing their capacity through various forms of trainings, sharing of information and joint exercises. The US side responded affirmatively to Bangladesh’s call for working together in the maritime security matters.
Bangladesh reiterated that repatriation of Rohingyas is the ultimate solution to the protracted Rohingya crisis and sought greater international support to resolve the issue. US side lauded Bangladesh for hosting more than a million Rohingyas and assured to remain beside Bangladesh in extending humanitarian assistance.
Khandker Masudul Alam, Director General, North America Wing, Ministry of Foreign Affairs and Mira Resnick, Deputy Assistant Secretary of State for Regional Security in the Bureau of Political-Military Affairs of the US State Department led their respective delegation. Representatives of key Government Ministries and agencies of Bangladesh as well as the US Government and the US Embassy participated in the dialogue.
Later on Ms. Resnick made a courtesy call on Foreign Secretary Ambassador Masud Bin Momen.
#
Mohsin/Pasha/Enayet/Sanjib/Salim/2023/19.40 Hrs.
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৭৯১
রেল যোগাযোগ ব্যবস্থাকে গতিশীল করতে
ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের আহ্বান জানান রেলপথ মন্ত্রী
ঢাকা, ২১ ভাদ্র (৫ সেপ্টেম্বর):
রেল যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নকে আরো গতিশীল ও সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের আহ্বান জানিয়েছেন রেলপথ মন্ত্রী মোঃ নূরুল ইসলাম সুজন। ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের রেলওয়ের উন্নয়নের প্রাণ বলেও মন্তব্য করেন মন্ত্রী।
আজ আইডিইবি ভবন কাকরাইলের মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি মিলনায়তনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
মন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা পূর্ববর্তী সময়ে বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার মধ্যে রেলপথ এবং নদীপথ ছিল যোগাযোগের উল্লেখযোগ্য মাধ্যম। সড়ক পথে যোগাযোগ ব্যবস্থার তেমন উন্নয়ন ছিল না। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
মন্ত্রী আরো বলেন, স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু রেলওয়ের কিছু উন্নয়ন করেছিলেন। এরপর কোন সরকার রেলওয়ের উন্নয়নের কাজে হাত দেয়নি বরং রেল পথকে ধ্বংস করেছে। জামায়াত-বিএনপির আমলে রেলওয়েকে বেসরকারিকরণের জন্য গোল্ডেন হ্যান্ডশেইকের মাধ্যমে ১০ হাজার কর্মকর্তা কর্মচারীকে ছাঁটাই করেছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রেল যোগাযোগ ব্যবস্থাকে সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট করার জন্য রেলের ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। আমরা চীন এবং ভারতে দেখেছি তাদের রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক উন্নত।
মন্ত্রী বলেন, আগামী অক্টোবরের মধ্যে রেলের চারটি প্রকল্পের উদ্বোধন হওয়ার কথা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী সময় দিলেই আমরা এই চারটি প্রকল্প উদ্বোধন করব। দেশের এই উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য একটি দল অপপ্রচার চালাচ্ছে এবং নির্বাচনকে বানচাল করার চেষ্টা করছে। এ বিষয়ে সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জানান মন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোঃ হুমায়ুন কবীর ও রেলের মহাপরিচালক মোঃ কামরুল আহসান উপস্থিত ছিলেন।
#
সিরাজ/পাশা/এনায়েত/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৩/১৯৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৭৯০
বিদেশিদের কাছে ধরনা দিয়ে বিএনপির লাভ হবে না
--- খাদ্যমন্ত্রী
নিয়ামতপুর (নওগাঁ), ২১ ভাদ্র (৫ সেপ্টেম্বর):
বিদেশিদের কাছে ধরনা দিয়ে বিএনপির লাভ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। আজ নিয়ামতপুরের বীরজোয়ান উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে উন্নয়ন ও শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মন্ত্রী বলেন, যে উন্নয়নকে ভালবাসবে সে শেখ হাসিনার পক্ষে সমর্থন জানাবে। বিএনপির সমালোচনা করে তিনি বলেন, বিএনপির নেতৃত্বের শক্ত ভিত (অবস্থান) নেই। তাদের দ্বারা দেশের কোন উন্নয়ন হয়নি। তাদের দিয়ে উন্নয়ন সম্ভবও নয়। এসময় বিএনপি নেতাদের ভোট চাওয়ার মুখ নেই বলে উল্লেখ করেন তিনি। মির্জা ফখরুল এর সমালোচনা করে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, বিদেশিদের কাছে ধরনা দিয়ে লাভ হবে না। মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়েও কোন কোন পরাশক্তি আমাদের স্বাধীনতার বিরোধিতা করে সফল হয়নি।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৭মার্চ ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। সেই ডাকে দল-মত, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মানুষ স্বাধীনতার জন্য বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে একতাবদ্ধ হয়। অর্জিত হয় কাক্সিক্ষত স্বাধীনতা। তার সুযোগ্য কন্যা দেশের জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। দেশকে করেছেন বিশ্বের কাছে উন্নয়নের রোল মডেল।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন নিয়ামতপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফরিদ আহম্মেদ, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাদিরা বেগম, নিয়ামতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, সাধারণ সম্পাদক জাহিদ হাসান বিপ্লব। সভাপতিত্ব করেন পাড়ইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ মুজিব গেন্দা।
#
কামাল/পাশা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৩/১৯০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৭৮৯
টিকটককে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী
তরুণ প্রজন্মের জন্য ডিজিটাল দক্ষতা উন্নয়নে ভূমিকা রাখুন
ঢাকা, ২১ ভাদ্র (৫ সেপ্টেম্বর):
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, আমাদের তরুণ প্রজন্মের জন্য ডিজিটাল দক্ষতা উন্নয়নে এবং দক্ষতা অর্জনের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সচেতনতা তৈরিতে টিকটক ফলপ্রসূ অবদান রাখতে পারে। মন্ত্রী এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টিকটককে ভূমিকা গ্রহণে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন। টিকটকের গ্লোবাল পাবলিক পলিসি বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট হেলেনা লার্স ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রীর সাথে আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে তার দপ্তরে সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে মন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, বেশিরভাগ মানুষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বিনোদনের
জন্য ব্যবহার করে। এই মাধ্যমটি দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য ব্যবহারকারীগণ যাতে কাজে লাগাতে পারে সেজন্য তিনি শিক্ষামূলক উপাত্ত প্রচারের পাশাপাশি ইতিবাচক কাজে টিকটক ব্যবহারে আগ্রহ সৃষ্টিতে ভূমিকা গ্রহণের পরামর্শ ব্যক্ত করেন। মন্ত্রী ১৯৯৯ সাল থেকে শিক্ষার ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরি এবং এর ফলে ডিজিটাল দক্ষতা অর্জনে নতুন প্রজন্মের অগ্রগতিতে তার অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, স্মার্ট মানব সম্পদ তৈরির অংশ হিসেবে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের উদ্যোগে দেশের ৬৫০টি স্কুল ও ২৮টি পাড়াকেন্দ্রে ডিজিটাল কনটেন্টের মাধ্যমে পাঠদান কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। আরো এক হাজারটি প্রতিষ্ঠানে এ ব্যবস্থা চালু করার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন আছে। টিকটক যাতে শিক্ষামূলক কনটেন্ট প্রচারের পাশাপাশি আমাদের সামাজিক, সাংস্কৃতিক রীতিনীতির সাথে মানানসই সামাজিক প্রচার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হয় সে বিষয়ে টিকটককে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান ডিজিটাল প্রযুক্তি বিকাশের এই অগ্রদূত। তিনি বলেন, ডিজিটাল সংযুক্তির সম্প্রসারণের ধারাবাহিকতায় এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ ডিজিটাল প্রযুক্তি দেশের তৃণমূল মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে গেছে।
হেলেনা লার্স ডিজিটাল সংযুক্তি বিকাশে বাংলাদেশের উন্নয়নে প্রশংসা করেন এবং তারা বাংলাদেশের সংস্কৃতিসহ সকল রীতিনীতি মেনে টিকটককে গণমানুষের প্রিয় প্লাটফর্মে রূপান্তরে উদ্যোগ গ্রহণের আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
#
শেফায়েত/পাশা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৩/১৭৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৭৮৮
ডিএজি এমরান শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছেন
--- আইনমন্ত্রী
ঢাকা, ২১ ভাদ্র (৫ সেপ্টেম্বর):
শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিষয়ে বিবৃতি-সংক্রান্ত বক্তব্য দিয়ে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।
আজ রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে সাইবার নিরাপত্তা আইন নিয়ে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) আয়োজিত এক আলোচনা সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী এ কথা বলেন।
সাংবাদিকদের প্রশ্নে আইনমন্ত্রী বলেন, তিনি (এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া) অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত একজন ডিএজি (ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল)। তিনি যদি সংবাদ মাধ্যমে কথা বলেন, তাহলে হয় তার পদত্যাগ করে কথা বলা উচিত, অথবা অ্যাটর্নি জেনারেলের অনুমতি নিয়ে কথা বলা উচিত। তিনি ডিএজি থেকে সেটি করেননি। তাই তিনি শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছেন।
তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না, এমন প্রশ্নে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমি এটা দেখব।’
এর আগে বিএফইউজের আলোচনা সভায় সাইবার নিরাপত্তা আইন প্রণয়নের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে আইনমন্ত্রী বলেন, কেবল সাইবার অপরাধ দমনের জন্যই এই আইন প্রণয়ন করা হচ্ছে, সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব করা সরকারের লক্ষ্য নয়। তিনি যোগ করেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার সবসময় সংবাদ ক্ষেত্রের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। তাঁর সরকার এমন কোন আইন করবে না, যা সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা হরণ করবে। সাংবাদিক সমাজ সংবাদ প্রকাশের ক্ষেত্রে যেসব সমস্যা নিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় ছিলেন, সেটা সাইবার নিরাপত্তা আইনের মাধ্যমে দূর হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
সভায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের কাছে প্রস্তাবিত সাইবার নিরাপত্তা আইনের ৮টি ধারা সংশোধনসহ তিন দফা প্রস্তাবনা হস্তান্তর করেন বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক ও মহাসচিব দীপ আজাদ। অনুষ্ঠানে প্রস্তাবনাগুলো উপস্থাপন করেন বিএফইউজের সাবেক সভাপতি মনজুরুল আহসান বুলবুল।
এসময় আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বিএফইউজের বেশ কয়েকটি প্রস্তাবের সপক্ষে কথা বলবেন বলে আশ্বস্ত করেন।
বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন, বিএফইউজের সাবেক মহাসচিব আব্দুল জলিল ভূঁইয়া, সিনিয়র সাংবাদিক কুদ্দুস আফ্রাদ প্রমুখ।
#
রেজাউল/পাশা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৩/১৭৪০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৭৮৭
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের স্বাস্থ্য খাতে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন
--- সমাজকল্যাণ মন্ত্রী
ঢাকা, ২১ ভাদ্র (৫ সেপ্টেম্বর):
সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের স্বাস্থ্য খাতে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে বাংলাদেশ পার্লামেন্টারি ফোরাম ফর হেলথ এন্ড ওয়েলবিয়িং আয়োজিত ÔAdvocacy Meeting for Prevention and Control of Bangladesh (TB) in Bangladesh.Õ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, যক্ষ্মা নির্মূলে সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় হাসপাতাল সমাজসেবা কার্যক্রমের মাধ্যমে অসহায় ও দুস্থ রোগীদের চিকিৎসা সহায়তা দিচ্ছে।
মন্ত্রী আরো বলেন, দেশের স্বাস্থ্য খাত যে কোন সংক্রামক রোগ নির্মূলের সক্ষমতা অর্জন করেছে। সকল সংক্রামক ও কমিউনিটি ডিজিজ মোকাবিলায় বাংলাদেশ অত্যন্ত সফল।
অনুষ্ঠানে অধ্যাপক ডা. মোঃ হাবিবে মিল্লাত, এমপির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সংসদ সদস্য, চিকিৎসক ও উন্নয়ন কর্মীগণ আলোচনায় অংশ নেন।
#
জাকির/পাশা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৩/১৭৩৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৭৮৬
কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন
ঢাকা, ২১ ভাদ্র (৫ সেপ্টেম্বর) :
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী সোমবার সকাল ৮টা থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১১ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ১ দশমিক ২৫ শতাংশ। এ সময় ৮৭৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৭৭ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১২ হাজার ৯৫১ জন।
#
সুলতানা/পাশা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২৩/১৭২৮ ঘণ্টা
Handout Number: 785
French President will pay a bilateral
visit to Bangladesh on 10 September 2023
Dhaka, 5 September 2023:
President of the Republic of France Emmanuel Macron will pay a bilateral visit to Bangladesh on 10 September 2023 at the invitation of Prime Minister Sheikh Hasina. During the visit, President Macron will pay homage to Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman at the Bangabandhu Memorial Museum at Dhanmondi 32, will hold a Summit Meeting with Prime Minister Sheikh Hasina at Prime Minister's Office and join a banquet to be hosted by her in honour of the French President. The two leaders are expected to witness signing couple of bilateral instruments and hold a joint press briefing.
Prime Minister Sheikh Hasina is expected to receive the French President at the Hazrat Shahjalal International Airport and Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen will see him off. The French President will be accompanied by, among others, Minister for Europe and Foreign Affairs Catherine Colonna.
The governments of Bangladesh and France sincerely hope that the visit of the French President to Bangladesh will further elevate the friendly relations between the two countries to a new height. Mentionable that Prime Minister Sheikh Hasina visited France in November 2021 at the invitation of the French President Emmanuel Macron.
#
Mohsin/Pasha/Sanjib/Joynul/2023/1730 hour
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৭৮৪
আমরা নির্বাচনের মাঠে সবার সাথে খেলে জিততে চাই আর বিএনপি চায় পালাতে
--তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী
ঢাকা, ২১ ভাদ্র (৫ সেপ্টেম্বর) :
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, ‘আমরা নির্বাচনের মাঠে সবার সাথে খেলে জিততে চাই আর বিএনপি শুধু পালিয়ে যেতে চায়। তাদেরকে বলব মাঠ থেকে পালিয়ে না যাওয়ার জন্য।’
আজ সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, ‘মির্জা ফখরুল সাহেব গতদিন বলেছেন, আওয়ামী লীগ ফাঁকা মাঠে গোল দিতে চায়। প্রকৃতপক্ষে আমরা কখনো ফাঁকা মাঠে গোল দিতে চাই না। আমরা চাই আগামী নির্বাচনে বিএনপি পূর্ণ শক্তি নিয়ে অংশগ্রহণ করুক। কিন্তু বিএনপির কথাবার্তায় মনে হচ্ছে যে, নির্বাচনে হেরে যাওয়ার ভয়ে তারা মাঠ ছেড়েই চলে যেতে চাচ্ছে। মির্জা ফখরুল সাহেবকে বলব মাঠে আসার জন্য এবং আমাদের সাথে খেলার জন্য। আমরা খেলেই জিততে চাই। আমরা চাই সকল রাজনৈতিক দল আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক এবং সেই নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের মানুষ আগামী দিনের সরকার নির্বাচিত করুক।’
জনগণের ওপর আমাদের আস্থা আছে উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আজকে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের আমূল পরিবর্তন ঘটেছে, প্রতি শহর-গ্রামের এবং মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে, মানুষের মুখে আগে ডাল-ভাতের পরিবর্তে এখন মাংসের দাম বাড়লে সেটি নিয়ে কথা শোনা যায়। আগে মানুষ ইট বিছানো রাস্তার দাবি দিতো, এখন কার্পেটিং করা রাস্তার দাবি দেয়। এখন মানুষ ভাত-কাপড়ের কথা বলে না, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের কথা বলে এবং আমাদের সরকার সেটি মোটামুটিভাবে নিশ্চিত করেছে, দেশের শতভাগ এলাকা বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় এসেছে। মানুষের জীবনমানের এই উত্তরণ ও পরিবর্তনের প্রেক্ষিতে জনগণের ওপর আমাদের আস্থা আছে বিধায় আমরা সবার সাথে নির্বাচনের মাঠে খেলে জিততে চাই আর বিএনপি শুধু পালিয়ে যেতে চায়।’
সরকার বিএনপিকে নির্বাচনে আনার জন্য সংলাপের ডাক দেবে কি না -এ প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচন আয়োজক প্রতিষ্ঠান হচ্ছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনের মাঠে আমরা একটা পক্ষ। আমরা তো আয়োজক পক্ষ নই। সুতরাং নির্বাচন নিয়ে তাদের যদি কোনো অভাব-অভিযোগ কিছু থাকে তারা নির্বাচন কমিশনের সাথে কথা বলতে পারে। আর নির্বাচন কমিশন যদি আমাদের ডাকে তাহলে আমরা সেখানে যাব।’
হাছান মাহ্মুদ বলেন, ‘আমি মনে করি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব। ২০১৮ সালে নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করেছিল পরে সেটিকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা চালিয়েছিল, এখনো চালিয়ে যাচ্ছে। আশা করবো এ নির্বাচনে তারা অংশগ্রহণ করবে। মির্জা ফখরুল সাহেব সম্প্রতি বলেছেন- “কথা বেশি নয়, কথা একটাই, এই সরকারের পতন ঘটাতে হবে”। কিন্তু আসলে আগামী নির্বাচনে যদি বিএনপি অংশগ্রহণ না করে তাহলে মির্জা ফখরুল সাহেবের নিজের পতন এবং বিএনপির পতন দুটিই অবলোকন করবেন।’
বিএনপি নির্বাচন প্রতিহত করার চেষ্টা করলে আওয়ামী লীগ কী ব্যবস্থা নেবে এবং বিএনপি ছাড়া নির্বাচন কতটা গ্রহণযোগ্য হবে -এ প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান বলেন, ‘নির্বাচন প্রতিহত করার ক্ষমতা বিএনপির নাই। ২০১৪ সালে আমরা তাদেরকে মোকাবিলা করেছি, ২০১৪ সালের পরিস্থিতি বিএনপি আর কখনো সৃষ্টি করতে পারবে না। নির্বাচনে অবশ্যই সব রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করুক আমরা সেটিই চাই। কিন্তু গণতন্ত্রে জনগণের অংশগ্রহণটাই হচ্ছে মুখ্য।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘১৯৭০ সালে নির্বাচনের সময় মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে স্লোগান দেওয়া হয়েছিল ‘ভোটের বাক্সে লাথি মারো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো’। অথচ ১৯৭০ সালে সেই নির্বাচন না হলে বাংলাদেশ স্বাধীন হতো না। তখন অনেক রাজনৈতিক দল সেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে নাই কিন্তু জনগণ ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণ করেছে এবং দেশ স্বাধীন হয়েছে। গত সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বিএনপি এবং তাদের মিত্ররা অংশগ্রহণ করে নাই তবুও ৫০ শতাংশের বেশি ভোট পড়েছে। আমরা চাই বিএনপিসহ সব রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক। কিন্তু সেখানে জনগণের অংশগ্রহণটাই হচ্ছে মুখ্য। জনগণের অংশগ্রহণ থাকলে সেই ভোট নিশ্চয়ই গণতন্ত্রের বিচারে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হবে।’
#
আকরাম/পাশা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২৩/১৭২৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৭৮৩
পোষাক খাতের পরিবেশগত রূপান্তরের মাধ্যমে লাভবান হবে বাংলাদেশ
--বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী
ঢাকা, ২১ ভাদ্র (৫ সেপ্টেম্বর) :
পোষাক খাতের পরিবেশগত রূপান্তরের মাধ্যমে লাভবান হবে বাংলাদেশ বলে মন্তব্য করেন বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, বীরপ্রতীক।
আজ রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে সুইচ টু সার্কুলার ইকোনমি ভ্যালু চেইনস্ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
সেমিনারে আরো উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ, বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান, ইইউ ডেলিগেশন টু বাংলাদেশের চার্জ দ্য এফেয়ার্স বার্নড স্পেইনার।
মন্ত্রী বলেন, পরিবেশ বাঁচাতে এবং বিশ্বকে রক্ষায় সব শিল্পেই সার্কুলার ইকোনমি (বৃত্তকার অর্থনীতি) জরুরি। বিশ্বব্যাপী পরিবেশগত সচেতনতা তৈরি হয়েছে। এ সাসটেইন্যাবল ডেভলপমেন্টের জন্য বর্তমান সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। সবুজায়ন গার্মেন্টস শিল্প প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ রেকর্ড করেছে। পোষাক খাত বাংলাদেশের জাতীয় রপ্তানি বাণিজ্য জোরদারকরণ, নারীর ক্ষমতায়ন ও গ্রামীণ অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। তবে, গার্মেন্টস শিল্পে বাংলাদেশের আরো ভাল করার সুযোগ রয়েছে। টেক্সটাইল বর্জ্যের পুনর্ব্যবহারযোগ্য সমাধানের জন্য সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে।
বাংলাদেশের শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোকে সার্কুলারিটি মডেল এ রূপান্তরের যাত্রা শুরু করার জন্য প্রস্তুত হচ্ছে দাবি করে তিনি আরো বলেন, পোশাকশিল্প খাতকে সমৃদ্ধ ও প্রতিযোগিতা সক্ষম করতে, আমাদের একটি গঠনমূলক দৃষ্টিভঙ্গি থাকা প্রয়োজন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা অত্যন্ত ব্যবসাবান্ধব নীতি অনুসরণ করছি যা আমাদের বেসরকারি খাতকে কোনো বাধা ছাড়াই ব্যবসা পরিচালনায় উৎসাহিত করছে। আসন্ন বছরগুলোতে আমাদের শীর্ষ অগ্রাধিকার হওয়া উচিত বাজারের বৈচিত্র্যকরণ, পণ্যের বিকাশ, হাই-এন্ড ফ্যাশন পণ্যের দিকে অগ্রসর হওয়া, প্রযুক্তিগত অগ্রগতি, নকশা এবং প্রতিভা বিকাশ।
#
সৈকত/পাশা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২৩/১৬৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৭৮২
অতিরিক্ত সচিব সানজিদা সোবহানের মৃত্যুতে ত্রয়োদশ বিসিএস ফোরামের শোক
ঢাকা, ২১ ভাদ্র (৫ সেপ্টেম্বর) :
সাবেক অতিরিক্ত সচিব সানজিদা সোবহানের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন ত্রয়োদশ বিসিএস ফোরামের সভাপতি ও কৃষি সচিব ওয়াহিদা আক্তার এবং সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ডা. মোঃ মুজিবুর রহমান হাওলাদার।
আজ এক শোকবার্তায় তাঁরা মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
শোকবার্তায় তাঁরা বলেন, তিনি সরকারের বিভিন্ন পদে দক্ষতা, সততা ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন। বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে তাঁর অবদান আমরা গভীর কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করছি। তাঁর মৃত্যুতে ত্রয়োদশ বিসিএস ফোরাম-এর সদস্যবৃন্দ গভীরভাবে শোকাহত
উল্লেখ্য, তিনি গত ৩ সেপ্টেম্বর রাত ১১.৩০ টায় ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপা&