Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৭ মার্চ ২০১৭

তথ্যবিবরণী 7 March 2017

Handout                                                                                                       Number : 678

Bangladesh expresses concern over

launching of ballistic missiles by North Korea

Dhaka, 7 March 2017 :

A press statement released by the External Publicity Wing, Ministry of Foreign Affairs today says that Bangladesh is deeply concerned over the recent launching of 4 ballistic missiles by Democratic People’s Republic of Korea (DPRK). By launching of the missiles, DPRK has violated its obligations under the relevant resolutions of the United Nations Security Council.

As a signatory to the NPT and CTBT, Bangladesh is committed towards working with the International Community for renunciation of the use of force in international relations and for general and complete disarmament. Therefore, Bangladesh urges DPRK to refrain from any action that could impact adversely the peace and stability in the region and beyond.

#

Mahmud/Sanjib/Joynul/2017/2110hours

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৬৭৭

নারী দিবসে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীর শুভেচ্ছা

ঢাকা, ২৩ ফাল্গুন (৭ মার্চ) :  
    আন্তর্জাতিক নারী দিবস (৮ মার্চ) উপলক্ষে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে কর্মরত সকল নারী কর্মচারীসহ বাংলাদেশের সকল নারীকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।
    নারী দিবসের প্রাক্কালে তিনি এক শুভেচ্ছা বার্তায় নারীদের দেশ ও জনগণের কল্যাণে অগ্রণী ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
#

শিপলু/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৭৪৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৬৭৬ 

ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলেছে দেশ
                                                                                   -স্পিকার
ঢাকা, ২৩ ফাল্গুন (৭ মার্চ):                                                                                                                                        
স্পিকার ও সিপিএ নির্বাহী কমিটির চেয়ারপার্সন ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলছে  বাংলাদেশ। ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন স্বপ্ন নয়, বাস্তবতা।
স্পিকার আজ ঢাকায় স্থানীয় একটি হোটেলে কমনওয়েলথ টেলিকমিউনিকেশনস অর্গানাইজেশন (সিটিও) ও বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) আয়োজিত ডিজিটাল বাংলাদেশ : প্রেক্ষিত সাইবার ক্রাইম , নিরাপদ ইন্টারনেট এবং  ব্রডব্যান্ড র্শীষক দুইদিনব্যাপী আয়োজিত ওয়ার্কশপ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং অন্যান্য সকল ক্ষেত্রে ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছে। বাংলাদেশ এখন বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশে এবং ২০৪১ সালে উন্নত দেশে পরিণত করতে বর্তমান সরকার অঙ্গীকারাবদ্ধ।
স্পিকার বলেন, ডিজিটাল সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে  দিতে সরকার তৃণমূল পর্যায়ে ইতোমধ্যে প্রতিটি ইউনিয়নে ‘ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার’ স্থাপন করেছে। এখান থেকে সাধারণ জনগণ সহজেই প্রয়োজনীয় সেবা নিতে পারছে। ফলে তাদের সময় এবং অর্থ সাশ্রয় হচ্ছে। 
ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, ইন্টারনেট দেশ এবং দেশের সীমানা পেরিয়ে মানুষের সাথে মানুষের সংযোগ ঘটাতে সাহায্য করছে। প্রযুক্তির সহায়তায় প্রত্যন্ত অঞ্চলের মায়েরা বিদেশে অবস্থানরত প্রিয়জনদের সাথে ভাববিনিময় করতে পারছে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার সাইবার ক্রাইম ও নিরাপদ ইন্টারনেট নিশ্চিত করতে টেলিকম রেগুলেটরি অ্যাক্ট-২০১০ যুগোপযোগী করেছে। তিনি বলেন আইসিটি অ্যাক্ট-২০০৬ প্রণয়ন করা হয়েছে এবং বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে ২০১৩ সালে আইসিটি অ্যাক্ট -২০০৬ এর সংশোধন হয়েছে। এতে সাইবার ক্রাইমের জন্য সর্বোচ্চ ১৪ বছরের জেল এবং ১০ মিলিয়ন টাকা জরিমানা অথবা উভয় দ-ে দ-িত করার বিধান রাখা হয়েছে। এছাড়া, বর্তমান সরকার সাইবার সিকিউরিটি স্ট্রাটেজি-২০১৪ প্রস্তুত করেছে।
তিনি আরো বলেন, সংসদ সদস্যগণ সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধ ও নিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ করছে। তিনি  সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধে আইসিটি বিশেষজ্ঞ ও আইন প্রণয়নকারী সংস্থার জনবলকে সক্ষম করে তুলতে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) এর ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জনারেল (অব.) আহসান হাবিব খানের সভাপতিত্বে অন্যানের মধ্যে বিশেষ অতিথি ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী বেগম তারানা হালিম, কমনওয়েলথ টেলিকমিউনিকেশনস অর্গানাইজেশন (সিটিও) এর সেক্রেটারি জেনারেল শোলা টেইলর এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব শ্যাম সুন্দর সিকদার বক্তৃতা  করেন । 
#
কামাল/অনসূয়া/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৫৫৫  ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৬৭৫ 

স্বাধীনতা দিবসে পতাকা বিধিমালা যথাযথভাবে মেনে চলার নির্দেশ

ঢাকা, ২৩ ফাল্গুন (৭ মার্চ) :   

আসন্ন মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্বশাসিত এবং বেসরকারি ভবনসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ পতাকা বিধিমালা, ১৯৭২ অনুযায়ী সঠিক মাপ ও রঙের ব্যবহার এবং যথাযথ পদ্ধতিতে উত্তোলন ও নামানোর বিষয়টি অনুসরণ করতে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।
৫ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০১৭ যথাযোগ্য মর্যাদায় উদ্যাপন উপলক্ষে আয়োজিত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় এ নির্দেশনা প্রদান করা হয়।
#
সাগরিকা/অনসূয়া/শহিদ/আসমা/২০১৭/১২৪০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৬৭৪

আন্তর্জাতিক নারী দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ২৩ ফাল্গুন (৭ মার্চ):    
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৮ই মার্চ ‘আন্তর্জাতিক নারী দিবস’ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ৮ই মার্চ ‘আন্তর্জাতিক নারী দিবস’ যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি বিশ্বের সকল নারীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই।
আমি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নারী জাগরণের অগ্রদূতদের, যাঁদের আত্মত্যাগ ও নিষ্ঠায় নারীর সমঅধিকার এবং মর্যাদা প্রতিষ্ঠার আন্দোলন সফল হয়েছে। আরো শ্রদ্ধা জানাই মহান মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম হারানো ২ লাখ মা-বোনকে। যাঁদের সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি মহান স্বাধীনতা।
এবারের নারী দিবসের প্রতিপাদ্য ‘নারী-পুরুষের সমতায় উন্নয়নের যাত্রা, বদলে যাবে বিশ্ব, কর্মে নতুন মাত্রা’- যথার্থ হয়েছে বলে আমি মনে করি। বিশ্বের মোট জনসংখ্যার অর্ধেক নারীকে উন্নয়নের সক্রিয় অংশীদার করা হলে আমরা একটি সমতাভিত্তিক বিশ্ব গড়ে তুলতে সক্ষম হব।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের পবিত্র সংবিধানে রাষ্ট্রীয় ও সমাজ জীবনের সকল কর্মকা-ে নারীর সমান অধিকার নিশ্চিত করেছেন। এরফলে সরকারি ও বেসরকারি সকল পেশায় নারীরা নিয়োগে সমান সুযোগ পাচ্ছে। 
আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৯ সাল থেকে বিগত আট বছরে নারীর ক্ষমতায়ন ও নারী উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। আমরা জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি- ২০১১ প্রণয়ন করে এর বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। ‘বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ আইন-১৯২৯’ এর স্থলে ‘বাল্য বিবাহ নিরোধ আইন ২০১৭’ পাশ করা হয়েছে। পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন ২০১০’ পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) বিধিমালা ২০১৩’ ডিএনএ আইন ২০১৪ এবং নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে জাতীয় কর্মপরিকল্পনা ২০১৩-২০২৫ প্রণয়ন করেছি। মাতৃত্বকালীন ছুটি ৬ মাসে উন্নীত এবং মাতৃত্বকালীন ভাতা ও ল্যাকটেটিং মাদার ভাতা চালু করেছি। এছাড়াও বয়স্ক ভাতা, বিধবা-তালাকপ্রাপ্ত ও নির্যাতিত নারীদের ভাতা, অসচ্ছল প্রতিবন্ধীদের ভাতা চালু করা হয়েছে। ভিজিএফ, ভিজিডি ও জিআর কার্যক্রম সম্প্রসারণের মাধ্যমেও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। পাশাপাশি জাতীয় ও স্থানীয় সরকার কাঠামোতে প্রত্যক্ষ ভোটে নারীর অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে। মন্ত্রণালয়গুলোতে জেন্ডার সংবেদনশীল বাজেট প্রণয়ন করছি।
বর্তমান সরকারের সময়োপযোগী ও বলিষ্ঠ পদক্ষেপের ফলে রাজনীতি, বিচার বিভাগ, প্রশাসন, শিক্ষা, চিকিৎসা, সশস্ত্র বাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীবাহিনীসহ সর্বক্ষেত্রে নারীরা যোগ্যতার স্বাক্ষর রাখছে। 
জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থা বাংলাদেশের নারী উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করছে। আমরা জাতিসংঘের এমডিজি অ্যাওয়ার্ড, সাউথ-সাউথ অ্যাওয়ার্ড, প্লানেট ৫০-৫০ চ্যাম্পিয়ন, এজেন্ট অভ্ চেঞ্জ, শিক্ষায় লিঙ্গ সমতা আনার স্বীকৃতিস্বরূপ ইউনেস্কোর ‘শান্তি বৃক্ষ’সহ অসংখ্য আন্তর্জাতিক পুরস্কার অর্জন করেছি। এষড়নধষ এবহফবৎ এধঢ় জবঢ়ড়ৎঃ অনুযায়ী বাংলাদেশের অবস্থান দক্ষিণ এশিয়ায় সকল দেশের ওপরে। 
আসুন আমরা সকলে মিলে কর্মক্ষেত্রে নারীর সমঅধিকার প্রতিষ্ঠা করে জাতীয় উন্নয়নের মূল ধারায় নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলি।
আমি আন্তর্জাতিক নারী দিবস-২০১৭ উদ্যাপনের সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/শহিদ/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১০১৮ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৬৭৩ 

আন্তর্জাতিক নারী দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী  
ঢাকা, ২৩ ফাল্গুন (৭ মার্চ) : 

রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস-২০১৭ উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 
“বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও ‘আন্তর্জাতিক নারী দিবস-২০১৭’ উদ্যাপিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল নারীকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। 
‘আন্তর্জাতিক নারী দিবস’ বিশ্বের সমগ্র নারী জাতির জন্য একটি অর্থবহ ও গৌরবের দিন। বর্তমান বিশ্বে নারীর অধিকার ও মর্যাদা লাভের ক্ষেত্রে দিবসটির তাৎপর্য ও গুরুত্ব অপরিসীম। সভ্যতার সূচনালগ্ন থেকে বিশ্বের সকল উন্নয়নের সমঅংশীদার হিসেবে পুরুষের পাশাপাশি নারীর অবদান অনস্বীকার্য। বাংলাদেশের নারীসমাজ একইভাবে বেগম রোকেয়ার দেখানো পথ ধরে বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম,  মুক্তিযুদ্ধসহ দেশ গঠনে অসামান্য ভূমিকা রেখে চলেছেন।
বর্তমান সরকার নারী-পুরুষের সমতা আনয়নে নারী শিক্ষার বিস্তার, নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠা, নারীর ক্ষমতায়নসহ নারীর প্রতি সকল ধরণের সহিংসতা প্রতিরোধে নানামুখী কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। দেশ গড়ার সকল কাজে নারীরা আজ পুরুষের সহযোদ্ধা। দেশের অর্থনীতি, রাজনীতি, সংস্কৃতি, বিচার, প্রশাসন, কূটনীতি, সশস্ত্র বাহিনী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীবাহিনীসহ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সর্বক্ষেত্রে নারীর সফল ও গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা এখন যথেষ্ট দৃশ্যমান। নারী পুরুষের সম্মিলিত প্রয়াস বাংলাদেশ ভিশন ২০২১ ও ভিশন ২০৪১ এর গন্তব্যে সফলভাবে পৌঁছতে পারবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। 
বাংলাদেশের অর্ধেক জনগোষ্ঠী নারী। জাতীয় উন্নয়নের সর্বক্ষেত্রে সমঅংশীদারিত্ব নিশ্চিত করার মাধ্যমে দেশের সার্বিক চিত্র পরিবর্তন করা সম্ভব যা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়ক হবে। আমি নারী- পুরুষ নির্বিশেষে সকলের সমন্বিত প্রয়াসে একটি সুখী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করছি।
‘আন্তর্জাতিক নারী দিবস-২০১৭’ সফল হোক-এ কামনা করি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
আজাদ/অনসূয়া/শহিদ/আসমা/২০১৭/১০৩০ ঘণ্টা  

 

Todays handout (4).docx