তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩১০৪
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সূচি পুনর্নির্ধারণ
ভোট গ্রহণ ৩০ ডিসেম্বর
ঢাকা, ২৮ কার্তিক (১২ নভেম্বর) :
নির্বাচন কমিশন সচিবালয় একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সূচি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ এর অনুচ্ছেদ ১১ এর দফা (১) অনুসারে পুনর্নির্ধারণ করেছে।
নতুন সময়সূচি অনুযায়ী ভোটগ্রহণের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর রবিবার নির্ধারণ করা হয়েছে। রিটার্নিং অফিসার/সহকারী রিটার্নিং অফিসারের কাছে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ২৮ নভেম্বর বুধবার; রিটার্নিং অফিসার কর্তৃক মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের তারিখ ২ ডিসেম্বর রবিবার এবং প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৯ ডিসেম্বর রবিবার।
আজ নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে নতুন এ সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়।
#
হেলালুদ্দীন/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/২১৪০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩১০৩
ইনফো-সরকার ৩য় পর্যায় প্রকল্পের এসোসিও পুরস্কার অর্জন
ঢাকা, ২৮ কার্তিক (১২ নভেম্বর) :
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অধীন বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের বাস্তবায়নাধীন ‘জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অবকাঠামো উন্নয়ন (ইনফো-সরকার ৩য় পর্যায়)’ শীর্ষক প্রকল্প আইসিটি খাতের মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার অংরধহ-ঙপবধহরধহ ঈড়সঢ়ঁঃরহম ওহফঁংঃৎু ঙৎমধহরুধঃরড়হ (অঝঙঈওঙ) কর্তৃক অঝঙঈওঙ ২০১৮ উরমরঃধষ এড়াবৎহসবহঃ অধিৎফ লাভ করেছে। অঝঙঈওঙ অধিৎফ এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে আইসিটি খাতে সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার।
ইনফো-সরকার ৩য় পর্যায় প্রকল্প সমগ্র বাংলাদেশের ২৬০০ ইউনিয়নে গ্রামের সাধারণ মানুষের কাছে ডিজিটাল সেবা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে উচ্চগতির ইন্টারনেট অবকাঠামো তৈরির স্বীকৃতিস্বরূপ উরমরঃধষ অধিৎফ ক্যাটেগরিতে এই পুরস্কার লাভ করেছে।
জাপানে অনুষ্ঠিত অঝঙঈওঙ উরমরঃধষ ঝঁসসরঃ ২০১৮ -এ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের পক্ষে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেব গত ৮ নভেম্বর পুরস্কারটি আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করেন।
অঝঙঈওঙ-২০১৮ পুরস্কার প্রাপ্তির ফলে ঈরঃরুবহ ঝবৎারপব এবং উরমরঃধষ এড়াবৎহসবহঃ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সরকারের বর্তমান সক্ষমতার বিষয়টি আন্তর্জাতিকভাবে বিশেষ পরিচিতি লাভ করছে এবং দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ¦ল হয়েছে।
উল্লেখ্য, অঝঙঈওঙ ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে বলিষ্ঠ নেতৃত্বদান এবং অনন্যসাধারণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অঝঙঈওঙ অধিৎফ-২০১০ - প্রদান করে। এছাড়া আইসিটি সেক্টরে অনন্য অবদান রাখায় বর্তমান ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারকে আজীবন এসোসিও সম্মাননা প্রদান করে।
#
শহিদুল/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/২০৪০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩১০২
তথ্যমন্ত্রীর সাথে কার্টার সেন্টারের গ্লোবাল ডিরেক্টরের সাক্ষাৎ
ঢাকা, ২৮ কার্তিক (১২ নভেম্বর) :
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর সাথে বাংলাদেশ সফররত যুক্তরাষ্ট্রের কার্টার সেন্টারের গ্লোবাল একসেস টু ইনফরমেশন প্রোগ্রাম এর ডিরেক্টর লরা নিউম্যান (খধঁৎধ ঘবঁসধহ) সাক্ষাৎ করেছেন।
সোমবার বিকেলে সচিবালয়ে তথ্যমন্ত্রীর দপ্তরে এ বৈঠকে বাংলাদেশে তথ্য অধিকার আইনের প্রয়োগ ও এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণের নানাদিক তুলে ধরেন মন্ত্রী। ইনু বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার জনগণের তথ্য জানার অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সেই সাথে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একসেস টু ইনফরমেশন কর্মসূচির আওতায় সকল সরকারি দপ্তরের তথ্য ওয়েবসাইটে সন্নিবেশিত করা হয়েছে।’
লরা নিউম্যান তথ্যের অবাধ প্রবাহের বিষয়ে সরকারের আন্তরিকতার প্রশংসা করেন এবং তথ্য জানার ক্ষেত্রে নারী অধিকার প্রতিষ্ঠায় সরকার সফল হবে বলে আশা প্রকাশ করেন। তথ্যমন্ত্রী এ সময় তথ্য অধিকার আইন ও এর প্রয়োগ বিষয়ে নারী সাংবাদিকদের বিশেষ প্রশিক্ষণ পরিচালনা করা হবে বলে জানান।
বাংলাদেশে কার্টার সেন্টারের চিফ অভ্ পার্টি সুমনা মাহমুদ এবং মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
#
আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৯৪০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩১০১
তথ্যমন্ত্রীর জন্মদিনে মন্ত্রণালয় ও অধীনস্থ দপ্তরের
কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং সাংবাদিকদের শুভেচ্ছা
ঢাকা, ২৮ কার্তিক (১২ নভেম্বর) :
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর ৭২তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্য মন্ত্রণালয় ও অধীনস্থ দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
সোমবার সচিবালয়ে মন্ত্রিসভা বৈঠকের পর তথ্যমন্ত্রী তাঁর দপ্তরে উপস্থিত হলে মন্ত্রণালয়ের সচিব আবদুল মালেক, প্রধান তথ্য অফিসার কামরুন নাহার, অতিরিক্ত সচিব পরিতোষ চন্দ্র দাস, মিজান-উল-আলম ও মীর মোঃ নজরুল ইসলাম, জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মোঃ রফিকুজ্জামান, প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের মহাপরিচালক মোঃ শাহ আলমগীর, বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক নারায়ণ চন্দ্র শীল, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইসতাক হোসেন, বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের মহাপরিচালক আজিজুর রহমান, তথ্য কমিশনের সচিব মোঃ মুহিবুল হোসেইন, বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সচিব মোঃ শাহ আলম এবং মন্ত্রণালয়ের সকল স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ মন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানান।
বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) সভাপতি মোল্লা জালাল ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) সভাপতি আবু জাফর সূর্য এবং ইউনিয়ন দু’টির সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে শাবান মাহমুদ ও সোহেল হায়দার চৌধুরীসহ উপস্থিত সাংবাদিকবৃন্দ এ সময় মন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানান।
১৯৪৬ সালের ১২ নভেম্বর হাসানুল হক ইনুর জন্ম নওগাঁয় তাঁর নানাবাড়ীতে। তাঁর পিতা এইচ এম কামরুল হক, মাতা মরহুম বেগম হাসনাহেনা হক, স্ত্রী আফরোজা হক রীনা এবং এক সন্তান প্রকৌশলী শমিত আশফাকুল হক।
#
আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৯৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩১০০
শিশুশ্রম নিরসনে শ্রম প্রতিমন্ত্রীর গ্লোবাল অ্যাওয়ার্ড লাভ
ঢাকা, ২৮ কার্তিক (১২ নভেম্বর) :
শ্রমিকদের কর্মপরিবেশের উন্নয়ন ও শিশুশ্রম নিরসনে অবদানের জন্য বাংলাদেশের পক্ষে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক গ্লোবাল অ্যাওয়ার্ড লাভ করেছেন।
গত ২৮ সেপ্টেম্বর অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় অস্ট্র্রিয়ান সোশ্যাল ডেমোক্রেটস ‘এন্টি চাইল্ড লেবার শ্লোগান’ ২০১৭ সালের জন্য বাংলাদেশের শ্রম প্রতিমন্ত্রীকে এ আন্তর্জাতিক পুরস্কারের জন্য মনোনীত করে।
এ পুরস্কারে মনোনয়নের প্রেক্ষাপটে বলা হয় শিশুশ্রম নিরসন, জোরপূর্বক শ্রম নিরুৎসাহিতকরণ এবং নারী শ্রমিকদের জীবনমানের উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশের শ্রম প্রতিমন্ত্রী আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা-আইএলওতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। এতে বলা হয় শ্রম প্রতিমন্ত্রী ২০১৪ সাল থেকে প্রতিটি আন্তর্জাতিক সভা/সম্মেলনে শ্রমিকদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিশেষ করে শিশুশ্রম নিরসন এবং নারী শ্রমিকদরে অধিকার রক্ষার বিষয়গুলো তুলে ধরেন। এ পুরস্কার প্রদানের কারণ হিসেবে আরো যে সব বিষয়গুলো উল্লেখ করা হয়েছে তা হলো- সম্প্রতি বাংলাদেশে শ্রম আইন সংশোধনীতে শিশুশ্রম নিরসন, শিশু আইন এবং শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়ন গঠন সহজীকরণকে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। গর্মেন্টস শ্রমিকদের সর্বনি¤œ মজুরি ৭০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ৯৫ ডলারে উন্নীত করা হয়েছে।
শ্রম প্রতিমন্ত্রী আজ মন্ত্রিপরিষদ সভায় এ গ্লোবাল অ্যাওয়ার্ডের ক্রেস্ট প্রধানমন্ত্রীর হাতে তুলে দেন।
এর আগে গত ৮ নভেম্বর ক্ষমতাসীন অস্ট্রিয়ান সোস্যাল ডেমোক্রেট পার্টির সদস্য এবং ভিয়েনা চেম্বার অভ্ কর্মাসের ভাইস প্রেসিডেন্ট সিনেটর আরনেস্ট ডাব্লিউ গ্রাফ্ট (ঊৎহংঃ ড এৎধভঃ) বাংলাদেশ সচিবালয়ে শ্রম প্রতিমন্ত্রীকে এ গ্লোবাল অ্যাওয়ার্ডের ক্রেস্ট এবং সার্টিফিকেট প্রদান করেন।
#
আকতারুল/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৮৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩০৯৯
বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষাক্ষেত্রে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে হবে
ঢাকা, ২৮ কার্তিক (১২ নভেম্বর) :
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে শিক্ষাক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছে। সকল শিশু এখন স্কুলে আসছে। বছরের প্রথম দিনে শিশুদের মাঝে বিনামূল্যে পাঠ্যবই বিতরণ করা হচ্ছে। সময়মতো সবগুলো বই পাওয়ায় সকলের জন্য শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ উন্মুক্ত হয়েছে। ঝরে পড়া অনেক কমে এসেছে। গত ১০ বছরে শিক্ষায় যে অগ্রগতি সাধিত হয়েছে, এত অল্প সময়ে এ উন্নয়ন পৃথিবীর আর কোনো দেশে হয়নি। এ উন্নয়ন যাতে অব্যাহত থাকে, সেজন্য ছাত্র-শিক্ষক-অভিভাবকসহ শিক্ষা পরিবারের সবাইকে সচেষ্ট থাকতে হবে।
শিক্ষামন্ত্রী আজ ঢাকায় জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমি (নায়েম) অডিটোরিয়ামে শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তাদের ১৫৩তম বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, প্রতি বছর জানুয়ারির ১ তারিখে শিক্ষার্থীদের বই দেয়া হচ্ছে। এবারও এর ব্যতিক্রম হবে না। এবার প্রায় ৩৬ কোটি পাঠ্যবই বিতরণ করা হবে। এর মধ্যে অর্ধেকের বেশি বই ইতিমধ্যে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। অবশিষ্ট বই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পৌঁছে যাবে। তিনি বলেন, শান্তিপূর্ণভাবে জেএসসি ও সমমান পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ভবিষ্যতেও সকল পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, গত ১০ বছরে নায়েমের প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে এবং নিয়মিত প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সকল কর্মকর্তা প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন। প্রশিক্ষণের মান বাড়াতে বিভিন্ন উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। দক্ষ মানবসম্পদ গড়ার জন্য দক্ষ ও মানসম্পন্ন শিক্ষক প্রয়োজন। এজন্য দেশে-বিদেশে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তিনি বলেন, শিক্ষকরাই জাতির ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গড়ে তুলবেন। জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাণের দায়িত্ব শিক্ষকদের। এ দায়িত্ব পালনে তাদেরকে নিষ্ঠাবান ও নিবেদিতপ্রাণ হতে হবে।
শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হয়েছে। ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালে উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এ জন্য দক্ষ মানবসম্পদ প্রয়োজন। শিক্ষকরাই এ দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে মুখ্য ভূমিকা পালন করবেন।
নায়েমের মহাপরিচালক প্রফেসর ড. সৈয়দ মোঃ গোলাম ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ সোহরাব হোসাইন, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (রুটিন দায়িত্ব) প্রফেসর মোহাম্মদ শামসুল হুদা, ১৫৩তম বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মোঃ লোকমান হোসেন এবং কোর্স পরিচালক নাসরিন সুলতানা।
#
আফরাজুর/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৮৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩০৯৮
অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে সমনি¦ত উদ্যোগ প্রয়োজন
--- স¦াস্থ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ২৮ কার্তিক (১২ নভেম্বর) :
অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে সংশ্লিষ্ট সেক্টরসমূহের সমন্বিত উদ্যোগের ওপরে গুরুত্বারোপ করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। তিনি বলেন, অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণে জনগণের মধ্যে স্বাস্থ্যসম্মত জীবনাচরণের সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে। নিয়মিত কায়িক পরিশ্রমের পাশাপাশি ‘জাংক ফুড’ গ্রহণে নিরুৎসাহিত করতে মানুষকে উদ্ধুদ্ধ করতে হবে।
আজ সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত ‘অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে জাতীয় বহুখাতভিত্তিক সমন্বয়’ কমিটির প্রথম সভায় সভাপতিত্বকালে মন্ত্রী একথা বলেন।
সভায় ২৯টি মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এবং বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থা ও জাইকার প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, অসংক্রামক রোগ বিশে^ নীরব মহামারী হিসেবে দেখা দিচ্ছে। বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম না। অথচ সংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নির্মূলে বাংলাদেশের সাফল্য সারা বিশে^ প্রশংসিত হচ্ছে। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিশু ও মাতৃমৃত্যু হার কমানো, টিকাদানের সাফল্য, কমিউনিটি ক্লিনিকের মতো উদ্ভাবনী মডেল বিশ^ নেতৃবৃন্দ এবং বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থার প্রশংসা অর্জন করেছে। তিনি বলেন, সরকার গত দশ বছরে স্বাস্থ্য অবকাঠামোগত উন্নয়নের পাশাপাশি বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করে জনগণের স্বাস্থ্যমান উন্নয়নে কাজ করেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের জন্য বিশেষ অগ্রাধিকার গ্রহণ করেছেন। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্যখাতের প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকার স্বাস্থ্য অবকাঠামো উদ্বোধন করেছেন। অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করে অর্জনগুলোকে আরো ঊর্ধ্বে নিয়ে যেতে সমন্বিত কর্মসূচি নিতে হবে।
মোহাম্মদ নাসিম বলেন, ক্যান্সার, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস এর মতো অসংক্রামক রোগের ব্যাপকতা দেশে বেড়ে গেছে। এই ধরণের রোগের চিকিৎসার জন্য সামর্থ্যরে অতিরিক্ত খরচ করতে হয় জনগণকে। যা দারিদ্র্য বাড়ার অন্যতম কারণ। তিনি বলেন, এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপনে জনগণকে উদ্ধুদ্ধ করতে হবে। এজন্য জনসচেতনতা বাড়ানোর পাশাপাশি শিক্ষাঙ্গন থেকে শুরু করে সর্বত্র প্রয়োজনীয় সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টিতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর প্রত্যেককে নিজ নিজ ভূমিকা যথাযথভাবে পালন করার তাগিদ দেন তিনি।
সভায় জানানো হয়, দেশে মোট মৃত্যুর ৬৭ শতাংশ অসংক্রামক রোগ থেকে। এর মধ্যে এক তৃতীয়াংশ হচ্ছে ৩০ থেকে ৬৯ বয়সীদের অকাল মৃত্যু। ফলে দেশের সার্বিক উৎপাদনশীলতা ব্যাহত হচ্ছে।
#
পরীক্ষিৎ/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৮২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩০৯৭
ভারপ্রাপ্ত শিল্পসচিবের সাথে আন্তর্র্জাতিক মূল্যায়ন প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
ঢাকা, ২৮ কার্তিক (১২ নভেম্বর)ঃ
আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত অ্যাক্রেডিটেশন সনদ প্রদানের ক্ষেত্র সম্প্রসারণের উদ্যোগ নিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি)। এর অংশ হিসেবে বাংলাদেশে স্থাপিত দেশীয় ও বহুজাতিক মেডিক্যাল ল্যাবরেটরি এবং মান পরিদর্শন সংস্থার (ইন্সপেকশন বডি) অনুকূলে অ্যাক্রেডিটেশন সনদ প্রদানে সক্ষমতা অর্জনের চেষ্টা চলছে। একই সাথে বিএবি বর্তমানে টেস্টিং ও ক্যালিব্রেশনের ক্ষেত্রে যে সনদ প্রদান করছে, তাও বলবৎ রাখা হবে।
বাংলাদেশ সফররত এশিয়া-প্যাসিফিক ল্যাবরেটরি অ্যাক্রেডিটেশন কোঅপারেশনের (অচখঅঈ) দুই সদস্যের মূল্যায়ন প্রতিনিধিদল ভারপ্রাপ্ত শিল্পসচিব মো. আবদুল হালিমের সাথে সাক্ষাতকালে তিনি এ কথা বলেন। আজ শিল্প মন্ত্রণালয়ে এ সাক্ষাতকার অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় বিএবি’র মহাপরিচালক মো. মনোয়ারুল ইসলাম, প্রতিনিধিদলের প্রধান ও স্ট্যান্ডার্ডস্ মালয়েশিয়ার অ্যাক্রেডিটেশন বিষয়ক পরিচালক শাহরুল সাদরী বিন আলভী, ইন্টারন্যাশনাল অ্যাক্রেডিশেন নিউজিল্যান্ডের ব্যবস্থাপক জেফরি ডেভিড হালাম সহ বিএবি’র কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাতকালে ভারপ্রাপ্ত শিল্পসচিব প্রতিনিধিদলকে জানান, বাংলাদেশে বিশ্বমানের অবকাঠামো গড়ে তুলতে বর্তমান সরকার সর্বাত্মক প্রয়াস অব্যাহত রেখেছে। বিএবি’র প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়াতে শিল্প মন্ত্রণালয় সম্ভব সব ধরনের সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। বিএবি ইতিমধ্যে এপলাক এবং আইলাকের গাইডলাইন অনুসরণ করে দেশব্যাপী অ্যাক্রেডিটেশন বিষয়ক কর্মকান্ড জোরদার করেছে। তিনি বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিএবি’র আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য অ্যাক্রেডিটেশন সনদ প্রদানের সক্ষমতা অর্জনে এপলাকের সহায়তা কামনা করেন।
এর আগে এপলাক মূল্যায়ন প্রতিনিধিদল বিএবি’র কার্যালয় পরিদর্শন করেন। এ সময় তারা প্রতিষ্ঠানের মহাপরিচালকের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মিলিত হন। বৈঠকে বিএবি’র পক্ষ থেকে প্রতিনিধিদলকে সংস্থার সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত করা হয়। মহাপরিচালক বিএবি’র প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এর অবস্থান সুদৃঢ় করতে প্রতিনিধিদলের সহায়তা কামনা করেন।
#
জলিল/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৫০৩ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩০৯৬
আয়কর মেলা উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ২৮ কার্তিক (১২ নভেম্বর) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৩ নভেম্বর আয়কর মেলা উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের উদ্যোগে ১৩-১৯ নভেম্বর ২০১৮ ঢাকাসহ সকল বিভাগীয় শহরে ৭ দিন, জেলা শহরগুলোতে ৪ দিন, ৩২টি উপজেলায় ২ দিনব্যাপী আয়কর মেলা এবং ৭০টি উপজেলায় ১ দিনব্যাপী ভ্রাম্যমাণ আয়কর মেলা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ বছর যে সকল করদাতা সর্বোচ্চ ও দীর্ঘমেয়াদি করদাতা হিসেবে পুরস্কার পাচ্ছেন তাঁদের আমি আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি।
‘উন্নয়ন ও উত্তরণ, আয়করের অর্জন’- এ স্লোগানকে সামনে রেখে এই বছর আয়কর মেলার প্রতিপাদ্য ‘আয়কর প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে সামাজিক ন্যায়বিচার ও ধারাবাহিক উন্নয়ন নিশ্চিতকরণ’ যথার্থ ও সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।
আয়করকে জনগণের কাছে সহজবোধ্য করা, করবান্ধব পরিবেশ তৈরি, কর সংস্কৃতির বিকাশ এবং কর সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ দেশ গঠনের উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে আমরা ২০১০ সালে আয়কর মেলা চালু করি। করদাতাগণ আয়কর মেলার বহুমাত্রিক সুফল পাচ্ছেন এবং এর মাধ্যমে দেশের রাজস্ব আহরণও কাক্সিক্ষত মাত্রায় বৃদ্ধি পাচ্ছে। মেলায় করদাতাগণ আনন্দমুখর পরিবেশ ও উৎসবের আমেজে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করে প্রমাণ করেছেন যে, কর প্রদান নাগরিক দায়িত্ব ও গর্বের বিষয়।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড গঠন করেন। অভ্যন্তরীণ সম্পদ আহরণে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে অধিকতর দক্ষ, কার্যকর, গতিশীল এবং শক্তিশালী করার যাবতীয় উদ্যোগ আমরা গ্রহণ করেছি। যথাযথ রাজস্ব আহরণের মাধ্যমে সরকারের রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ সফলভাবে বাস্তবায়িত হবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
আমি আশা করি, করদাতাগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মাধ্যমে আয়কর মেলার সফল বাস্তবায়ন সামগ্রিকভাবে দেশের উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করার পাশাপাশি করদাতাদের সঙ্গে কর বিভাগের সুসম্পর্ক আরো দৃঢ় হবে।
আমি ‘জাতীয় আয়কর মেলা ২০১৮’- এর সার্বিক সাফল্য কামনা করি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/সুবর্ণা/আসমা/২০১৮/১০৪২ ঘণ্টা
তথ্যববিরণী নম্বর : ৩০৯৫
আয়কর মলো উপলক্ষে রাষ্ট্রপতরি বাণী
ঢাকা, ২৮ র্কাতকি (১২ নভম্বের) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামদি ১৩ নভম্বের আয়কর মলো উপলক্ষে নম্নিোক্ত বাণী প্রদান করছেনে :
“জাতীয় রাজস্ব র্বোড এর উদ্যোগে আগামী ১৩ নভম্বের থকেে ঢাকাসহ সকল বভিাগীয় শহর, জলো শহরসহ বভিন্নি উপজলোয় আয়কর মলো অনুষ্ঠতি হচ্ছে জনেে আমি আনন্দতি। এ উপলক্ষে আমি দশেরে সকল সম্মানতি করদাতা, রাজস্ব প্রশাসন এবং আয়কর মলো আয়োজনরে সাথে সংশ্লষ্টি সকলকে আন্তরকি শুভচ্ছো জানাচ্ছ।ি
দশেরে সামগ্রকি উন্নয়ন র্কমকাণ্ড পরচিালনায় র্অথায়নরে জন্য রাজস্ব একটি অপরহিার্য উপাদান। রাষ্ট্রীয় কোষাগার সমৃদ্ধ করার পাশাপাশি বদৈশেকি সহায়তা ও ঋণরে ওপর নর্ভিরতা কমাতে মূসক (ভ্যাট), সম্পূরক শুল্ক, আমদানি শুল্ক ও আয়কর যথাযথভাবে সংগৃহীত হওয়া অত্যন্ত জরুর।ি জাতরি পতিা বঙ্গবন্ধু শখে মুজবিুর রহমান অভ্যন্তরীণ সম্পদ আহরণরে মাধ্যমে দশেকে র্অথনতৈকিভাবে স্বয়ংসর্ম্পূণ করতে ১৯৭২ সালে জাতীয় রাজস্ব র্বোড গঠন করনে। এরই ধারাবাহকিতায় সরকাররে গৃহীত পদক্ষপেরে ফলে রাজস্ব আহরণে ব্যাপক প্রবৃদ্ধি র্অজন সম্ভব হয়ছে।ে ফলে বাজটে ব্যবস্থাপনা ও উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে বদৈশেকি সহায়তার ওপর নর্ভিরতা ক্রমইে হ্রাস পাচ্ছ।ে সর্ম্পূণ নজিস্ব র্অথায়নে পদ্মাসতেু নর্মিাণ রাজস্ব ব্যবস্থাপনায় আমাদরে সক্ষমতাকে নর্দিশে কর।ে বাংলাদশেকে ২০২১ সালরে মধ্যে মধ্য আয়রে এবং ২০৪১ সালরে মধ্যে উন্নত রাষ্ট্রে পরণিত করার লক্ষ্যমাত্রা নর্ধিারণ করা হয়ছে।ে এসকল উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়নে বপিুল র্অথরে যোগান নশ্চিতি করতে জাতীয় রাজস্ব র্বোড তাদরে কার্যক্রম আরাে জোরদার করবে - এটাই দশেবাসীর প্রত্যাশা।
সাধারণ জনগণরে কাছে আয়কর একটি জটলি ও ভীতকির বষিয়। জনগণকে আয়কর দতিে উৎসাহতি করতে আয়কর মলোর আয়োজন কবেল কর সংস্কৃততিইে নয়, আমাদরে জাতীয় সংস্কৃততিে একটি নতুন মাত্রা যুক্ত করছে।ে ‘উন্নয়ন ও উত্তরণ, আয়কররে র্অজন’- এ স্লোগানকে সামনে রখেে এ বছর আয়কর মলোর প্রতপিাদ্য নর্ধিারণ করা হয়ছে,ে ‘আয়কর প্রবৃদ্ধরি মাধ্যমে সামাজকি ন্যায়বচিার ও ধারাবাহকি উন্নয়ন নশ্চিতিকরণ’ যা অত্যন্ত যর্থাথ হয়ছেে বলে আমি মনে কর।ি আমি সম্মানতি করদাতাগণকে নর্ধিারতি ক্ষত্রেসমূহে যথাযথ কর প্রদানরে মাধ্যমে দশেরে উন্নয়নে অংশীদার হওয়ার উদাত্ত আহ্বান জানাই। এ বছর র্সবোচ্চ ও র্দীঘময়োদি করদাতা হসিবেে পুরস্কারপ্রাপ্ত করদাতাগণকে আমি আন্তরকি অভনিন্দন জানাচ্ছ।ি
উৎসবমুখর পরবিশেে আয়কর মলো সম্পন্ন হোক-এ কামনা কর।ি
খোদা হাফজে, বাংলাদশে চরিজীবী হোক।”
#
হাসান/অনসূয়া/সুর্বণা/রজ্জোকুল/আসমা/২০১৮/১০৪৮ ঘণ্টা