Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৫ জানুয়ারি ২০১৯

তথ্যবিবরণী - 25.01.2019

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর :  ৩২০
 
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের অগ্রগতির পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত
 
ঈশ্বরদী (পাবনা),  ঢাকা, ১২ মাঘ (২৫ জানুয়ারি) :
 
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমানের সভাপতিত্বে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়ন মনিটরিং কার্যক্রমের অগ্রগতির ওপর বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সিনিয়র সচিব ও সচিবদের সমন্বয়ে পাবনার ঈশ্বরদীতে রূপপুর প্রকল্প সাইটে একটি বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক মোঃ আবুল কালাম আজাদ উপস্থিত ছিলেন। 
 
মন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রথম রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্পটি বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। সে ধারাবাহিকতায় তাঁর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রকল্পটি বাস্তবায়নের পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। এটি সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর দুরদর্শী সিদ্ধান্তের ফলে যা আজ দৃশ্যমান।
 
মন্ত্রী আরো বলেন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে নিরাপত্তার ওপর সর্বোচ্চ জোর দেওয়া হচ্ছে। আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা (আইএইএ) এর সকল নিরাপত্তা মানদ- ও গাইড লাইন এবং বাংলাদেশের বিদ্যমান আইন ও বিধিমালা যথাযথভাবে অনুসরণ করা হচ্ছে। সকল রেগুলেটরি ডকুমেন্টের কারিগরি মূল্যায়ন ও পর্যালোচনা করে বিশেষজ্ঞ মতামত গ্রহণ করে এর কার্যক্রম এগিয়ে চলছে। উল্লেখ্য, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১ম ইউনিটের ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ২০২৩ সালে এবং ২য় ইউনিটের ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ২০২৪ সালে জাতীয় বিদ্যুৎ গ্রিডে সংযুক্ত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
 
অনুষ্ঠানে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আনোয়ার হোসেন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক ড. শৌকত আকবর এবং রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্পের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ মন্ত্রণালয়াধীন সংস্থাপ্রধান উপস্থিত ছিলেন। 
 
পরে এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক মোঃ আবুল কালাম আজাদসহ অন্য কর্মকর্তারা রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করেন।
 
#
 
বিবেকানন্দ/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৯/১৯২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর :  ৩১৯
 
কৃষিকে লাভজনক করা হবে
  -- কৃষিমন্ত্রী  
 
টাঙ্গাইল, ১২ মাঘ (২৫ জানুয়ারি) :
 
খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের পরে এখন খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টির বিধান করা প্রধান লক্ষ্য। খামার যান্ত্রিকীকরণ ও কৃষকদের সচেতনতার মাধ্যমে শিক্ষিত করে কৃষির উন্নয়ন সাধন করা হবে। কৃষিকে বাণিজ্যিক ও লাভজনক করা হবে। কৃষিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করছে সরকার।
 
কৃষিমন্ত্রী মোঃ আব্দুর রাজ্জাক আজ টাঙ্গাইল জেলার ধনবাড়ী উপজেলায় ধনবাড়ী সরকারি কলেজ মাঠে আয়োজিত নাগরিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
 
কৃষিমন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করেন, নির্বাচনি ইশতেহারের আলোকে জনগণের খাদ্য ও পুষ্টির নিশ্চয়তা এবং কর্মসংস্থান নিশ্চিত  করবে সরকার।  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নত চিন্তা ও গতিশীল নেতৃত্বে উন্নত জাতি হিসেবে বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে থাকবে। তিনি বলেন, সকল জাতি-ধর্ম-বর্ণের মানুষকে নিয়ে নিরাপদ ও পুষ্টিমান সমৃদ্ধ খাদ্য উপহার দেওয়া হবে।  
 
নাগরিক সংবর্ধনা বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক ও ধনবাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি  আলহাজ¦ বদিউল আলমের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, টাঙ্গাইল জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান খান ফারুক, সংসদ সদস্য এডভোকেট জোয়াহেরুল ইসলাম।
 
অনুষ্ঠান শেষে মন্ত্রী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন।
 
#
 
গিয়াস/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৯/১৮৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩১৮
 
আরসিজি’র চেয়ারম্যানশিপ হস্তান্তর
 
ঢাকা, ১২ মাঘ (২৫ জানুয়ারি) :
 
আরসিজি (জবমরড়হধষ ঈড়হংঁষঃধঃরাব এৎড়ঁঢ়) এর চেয়ারম্যানশিপ পরবর্তী এক বছর (২০১৯ সাল) এর জন্য থাইল্যান্ডের নিকট  হস্তান্তর করা হয়েছে।
 
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ সচিব মোঃ শাহ্ কামাল আজ ঢাকায় একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত সম্মেলনের সমাপনী দিনে থাইল্যান্ডের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মেজর জেনারেল চবঃপযধৎধঃ খরসঢ়ৎধংবৎঃ এর নিকট চেয়ারম্যানশিপ হস্তান্তর করেন।
 
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পক্ষে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব দুর্যোগ প্রস্তুতি ও সাড়াদানে বাংলাদেশ সরকার ও রয়েল থাইল্যান্ড সরকারের যৌথ কার্যক্রমের প্রস্তাবনা পেশ করেন। প্রস্তাবনাসমূহ হচ্ছে- বড় ধরনের দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় ডিজাস্টার রেসপন্স এক্সারসাইজ এন্ড এক্সচেঞ্জ (উজঊঊ) আয়োজন, যৌথ উদ্যোগে এক্সারসাইজ কো-অর্ডিনেটেট রেসপন্স (ঊঢ-ঈঙঙজঊঝ) আয়োজন, আগাম সতর্কবার্তা ও প্রযুক্তি বিষয়ে তথ্য ও জ্ঞান বিনিময়, দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় শিক্ষা সফরের আয়োজন, সন্ধান ও উদ্ধার বিষয়ে সক্ষমতা উন্নয়নে প্রশিক্ষণের আয়োজন। 
 
#
 
সেলিম/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৯/১৮৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর :  ৩১৭
বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় তথ্যপ্রযুক্তি খাত নিয়ে জাপানে সেমিনার অনুষ্ঠিত
টোকিও (জাপান), ১২ মাঘ (২৫ জানুয়ারি) :
বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের সম্ভাবনা নিয়ে জাপানে আজ শুক্রবার টোকিওর ফুজিতসু রিসার্চ ইনস্টিটিউটে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। টোকিওস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস ও ফুজিতসু রিসার্চ ইনস্টিটিউট যৌথভাবে এই সেমিনারের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে জাপানের বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের শতাধিক প্রতিনিধি যোগদান করেন। 
সেমিনারে বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়ন ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতের সম্ভাবনা বিষয়ে মূল উপস্থাপনা করেন জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা। রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন চিত্র তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়ন আজ বিশ্ব স্বীকৃত। ২০১৯ সালে বাংলাদেশকে বিশ্বের ৪১তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে এবং ধারণা করা হচ্ছে আগামী ২০৩২ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের ২৪তম বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাবে। 
রাষ্ট্রদূত জাপানের অর্থনৈতিক নীতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী তোশিমিতসু মোতেগির সাম্প্রতিক বাংলাদেশ সফরকালে প্রধানমন্ত্রীর সাথে বৈঠকে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সহযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপ এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন তথ্যপ্রযুক্তি কোম্পানি পরিদর্শনের কথা অবহিত করেন। তিনি জাপানি বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগে এবং বাংলাদেশ থেকে তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ জনবল নিয়োগের আহ্বান জানান। 
পৃথক এক উপস্থাপনায়  জাইকার দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক পরিচালক আকিতো তাকাহাশি বাংলাদেশে জাইকা উন্নয়ন উদ্যোগ এবং জাপান-বাংলাদেশ তথ্যপ্রযুক্তি সহযোগিতা বিশেষ করে মানবসম্পদ উন্নয়ন বিষয়ে আলোচনা করেন। বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অভ্ সফটওয়্যার এন্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) এর সাবেক সভাপতি মাহবুব জামান, জাপান-বাংলাদেশ তথ্যপ্রযুক্তি সহযোগিতা ও এই খাতে বাংলাদেশে বিনিয়োগ সম্ভাবনা এবং জাপানে বাংলাদেশের দক্ষ আইটি প্রফেশনালদের চাকরির সুযোগ নিয়ে আলোচনা করেন।  
এছাড়া ফুজিতসু রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নাকাতানি হিরোহিসা বাংলাদেশ ও এশিয়ার আইসিটি মার্কেটের ওপর বিশদ আলোচনা করেন। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের ওপর একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
সেমিনারটি আয়োজনে সহযোগিতা করে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কোঅপারেশন এজেন্সি (জাইকা), ইউনাইটেড নেশন্স ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন এবং বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অভ্ সফটওয়্যার এন্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)। প্রশ্ন-উত্তর ও বিজনেস নেটওয়ার্কিং পর্বের মাধ্যমে সেমিনারের সমাপ্তি হয়। 
#
শিপলু/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৯/১৭৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩১৬
 
আরসিজি সম্মেলনে দ্বিতীয় দিনের টেকনিক্যাল সেশন অনুষ্ঠিত
 
ঢাকা, ১২ মাঘ (২৫ জানুয়ারি) :
 
আরসিজি (জবমরড়হধষ ঈড়হংঁষঃধঃরাব এৎড়ঁঢ়) সম্মেলনে দ্বিতীয় দিনের টেকনিক্যাল সেশনসমূহ আজ ঢাকায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেটালে অনুষ্ঠিত হয়। 
 
দ্বিতীয় দিনে চতুর্থ সেশনের বিষয়ভিত্তিক আলোচনা পর্বে  আলোচক ও অংশগ্রহণকারীদের ৩টি দলে ভাগ করা হয়। প্রতিটি দলে বিভিন্ন দেশের ভিন্ন ভিন্ন পেশার ও সংস্থার প্রতিনিধি ছিলেন। দলগুলো ছিল চাহিদা ও সক্ষমতা, দুর্যোগে সাড়াদান এবং সিভিল মিলিটারি সমন্বয় সম্পর্কিত। প্রতিটি দল পৃথক পৃথক কক্ষে স্ব স্ব বিষয়ের ওপর নিজেদের অভিজ্ঞতা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা ও উপস্থাপনা করে। তিনটি দলের পৃথক আলোচনা ও উপস্থাপনা শেষে প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে এ পর্বের কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
 
আলোচনায় সাম্প্রতিক সময়ে নেপাল, হাইতি ও ইন্দোনেশিয়ায় সংঘটিত প্রাকৃতিক দুর্যোগ নিয়ে সিভিল মিলিটারি সমন্বয় ও অন্য দেশের মিলিটারি সম্পদ ব্যবহারের মাধ্যমে দুর্যোগে মানুষের ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনা, ঝুঁকি হ্রাস, পূর্ব সতর্কতা ও তথ্য বিনিময়ের ওপর জোর দেওয়া হয়। এ পর্বে দুর্যোগ প্রশমনে হ্যান্ডবুকের মাধ্যমে সচেতনতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্ব দেয়া হয়।
 
টঘঙঈঐঅ (টহরঃবফ ঘধঃরড়হং ঙভভরপব ভড়ৎ ঃযব ঈড়ড়ৎফরহধঃরড়হ ড়ভ ঐঁসধহরঃধৎরধহ অভভধরৎং) এর আঞ্চলিক উপপ্রধান সেবাস্টিন রোডস স্টাম্পা (ঝবনধংঃরধহ জযড়ফবং ঝঃধসঢ়ধ) বলেন, জঈএ’র  চতুর্থ সেশনের আলোচনার বিস্তারিত এষড়নধষ ঈড়হংঁষঃধঃরাব এৎড়ঁঢ় এর বার্ষিক সভায় উপস্থাপন করা হবে। এষড়নধষ ঈড়হংঁষঃধঃরাব এৎড়ঁঢ় ২০১৮-২০১৯ এর বার্ষিক সভা সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় ৪-৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ তারিখে অনুষ্ঠিত হবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
 
জঈএ  সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ শাহ্্ কামাল পরবর্তী ১ বছর (২০১৯ সালের জন্য) জঈএ এর চেয়ারম্যানশিপ থাইল্যান্ডের নিকট হস্তান্তর করেন। থাইল্যান্ড সরকারের পক্ষে সে দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মেজর জেনারেল চবঃপযধৎধঃ খরসঢ়ৎধংবৎঃ  চেয়ারম্যানশিপ  (ক্রেস্ট) গ্রহণ  করেন।
 
#
 
সেলিম/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৯/১৭৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩১৫
 
রসায়ন অলিম্পিয়াড উদ্বোধন অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী
বিজ্ঞান চর্চা বাড়াতে হবে
 
ঢাকা, ১২ মাঘ (২৫ জানুয়ারি) :
 
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, একটি বিজ্ঞানমনস্ক জাতি গঠনের জন্য বিজ্ঞান চর্চা বাড়াতে হবে। এজন্য বিজ্ঞানের প্রতি আমাদের ভালোবাসা দরকার। বিজ্ঞান শিক্ষাকে বাদ দিয়ে মান উন্নয়ন হয় না।
 
শিক্ষামন্ত্রী আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলে ৯ম বাংলাদেশ রসায়ন অলিম্পিয়াড-২০১৮ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
 
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, যে দেশ বিজ্ঞানে যত এগিয়ে থাকে সে দেশ তত উন্নত। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। সকল শিশুকে স্কুলে নিয়ে আসা সম্ভব হয়েছে। ঝরে পড়াও অনেক কমেছে। সরকার বিজ্ঞান শিক্ষাকে উৎসাহিত করছে এবং বিজ্ঞান শিক্ষা উন্নয়নের ক্ষেত্রে নিয়ামকের ভূমিকা পালন করবে। 
 
শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, বিজ্ঞান-প্রযুক্তি শিক্ষায় মেয়েরা কম আসে। বিভিন্ন সুয়োগের অভাবে এটি ঘটছে। সুযোগ দিলে বিজ্ঞান শিক্ষায়ও মেয়েরা ভালো করবে। নারীদের বিজ্ঞান চর্চায় এগিয়ে আসতে হবে। তিনি বলেন, স্কুল-কলেজের ছেলেমেয়েদের নিয়ে রসায়ন অলিম্পিয়াডে এবার ১৩ হাজার শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করছে। এ উদ্যোগ বাংলাদেশে রসায়ন পঠন-পাঠনে যেমন ভূমিকা রাখবে, তেমনি একটি জ্ঞানভিত্তিক চৌকস জাতি গঠনে সহায়তা করবে। রসায়ন তথা বিজ্ঞানের প্রতি এ ভালবাসা ধরে রাখার জন্য তিনি অংশগ্রহণকারীদের প্রতি আহ্বান জানান।
 
বাংলাদেশ রসায়ন সমিতির সভাপতি মোঃ আব্দুল করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলামনাই এসোসিয়েশনের সভাপতি এ কে আজাদ, বাংলাদেশ রসায়ন সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. মোঃ আফতাব আলী শেখ, ৯ম বাংলাদেশ রসায়ন অলিম্পিয়াড-২০১৮ এর আহ্বায়ক ড. মোঃ ওয়াহাব খান, সিটি গ্রুপের উপদেষ্টা আব্দুস সামাদ এবং মেঘনা গ্রুপের জেনারেল ম্যানেজার কাজী মোঃ মহিউদ্দিন।
 
#
 
আফরাজ/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৯/১৭৩৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                    নম্বর : ৩১৪   
 
আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী  
 
ঢাকা, ১২ মাঘ (২৫ জানুয়ারি) : 
 
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৬ জানুয়ারি আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :  
“বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের উদ্যোগে ২৬ জানুয়ারি ‘আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস ২০১৯’ পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি বাংলাদেশ কাস্টমসের কর্মকর্তা-কর্মচারী, সেবাগ্রহীতা ও অংশীজনসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। 
বিশ্ব কাস্টমস সংস্থা’র এ বছরের মূল প্রতিপাদ্য “ঝগঅজঞ নড়ৎফবৎং ভড়ৎ ংবধসষবংং ঞৎধফব, ঞৎধাবষ ধহফ ঞৎধহংঢ়ড়ৎঃ” অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।
বর্তমান সরকার কাস্টমস পদ্ধতি সহজ ও সাবলীল করে অবাধ বাণিজ্য পরিবেশ সৃষ্টি এবং আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে পণ্য পরিবহনে গতি সঞ্চার করার লক্ষ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। ব্যবসা-বাণিজ্যে গতি সঞ্চার করার জন্য বাংলাদেশ কাস্টমস আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে আসছে। আমদানি পর্যায়ে শুল্ক-কর আদায়, দেশীয় শিল্পের প্রতিরক্ষণ, শুল্ক প্রত্যর্পণ, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ, রপ্তানি প্রণোদনা প্রদানের মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। আন্তর্জাতিক রীতি-নীতি অনুসরণপূর্বক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা সফলভাবে বাস্তবায়ন করে কাস্টমস ব্যবস্থা আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। জন-মানুষের বিশ্বময় চলাচল দ্রুত ও সহজীকরণের মাধ্যমে যোগাযোগ বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। 
উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখে সরকারের রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ বাস্তবায়ন করে বাংলাদেশকে আমরা আত্মনির্ভরশীল উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্ব দরবারে প্রতিষ্ঠিত করব।
আমি আশা করি, আমাদের এই অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ কাস্টমস দ্রুততম সময়ে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্পন্ন করার কার্যক্রম বাস্তবায়নে সময়োপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। একই সাথে দেশের অর্থনীতির ভিত সুদৃঢ় ও শক্তিশালী করে সমৃদ্ধ রাজস্ব ভা-ার গঠনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে। 
আমি ‘আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস ২০১৯’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করছি। 
  জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
 বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”  
#
 
ইমরুল/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/১৭০২ ঘণ্টা
 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩১৩ 
আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ১২ মাঘ (২৫ জানুয়ারি) : 
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ২৬ জানুয়ারি আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
 
‘‘ ‘আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস ২০১৯’ উপলক্ষে আমি কাস্টমস বিভাগের সকল স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। 
বর্তমানে বাণিজ্য, ভ্রমণসহ বিভিন্ন কারণে মানুষের দেশ-বিদেশে যাতায়াত এবং বিশ্বময় পণ্য পরিবহন অন্য যে কোনো সময়ের তুলনায় বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে ব্যবসা-বাণিজ্য সহজীকরণসহ সীমান্ত সুরক্ষা ও নিরাপদ ভ্রমণের স্বার্থে সনাতন পদ্ধতির পরিবর্তে তথ্য প্র্রযুক্তিনির্ভর সীমান্ত ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে এ বছর বিশ্ব কাস্টমস দিবসের মূল স্লোগান -“ঝগঅজঞ নড়ৎফবৎং ভড়ৎ ংবধসষবংং ঞৎধফব, ঞৎধাবষ ধহফ ঞৎধহংঢ়ড়ৎঃ” অত্যন্ত যথার্থ হয়েছে বলে আমি মনে করি।  
ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের পাশাপাশি রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধির মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন কার্যক্রম আরো বেগবান করতে নিরাপদ ও অবাধ বাণিজ্য পরিবেশ নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। আমি আশা করি, বাংলাদেশ কাস্টমস উন্নত তথ্যপ্র্রযুক্তি ব্যবহার ও কাস্টমস পদ্ধতি সরলীকরণের মাধ্যমে নিরাপদ ও অবাধ বাণিজ্যের পরিবেশ সৃষ্টি করতে সক্ষম হবে। শুল্কদাতারা যাতে সহজে ও স্বাচ্ছন্দে শুল্ক পরিশোধ করতে পারে সে লক্ষ্যে হয়রানিমুক্ত শুল্কবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টিতে উদ্যোগী হতে হবে। দেশের অর্থনীতিকে টেকসই ও শক্তিশালীকরণসহ রূপকল্প ২০২১ এবং রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়ন সুগম করতে বাংলাদেশ কাস্টমস নিরলস প্রয়াস অব্যাহত রাখবে- এ প্রত্যাশা করি।
আমি ‘আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস ২০১৯’ উপলক্ষে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সার্বিক সফলতা কামনা করছি। 
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।” 
 
#
ইমরানুল/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/১৭০০ ঘণ্টা 
Todays handout (5).docx