তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৪৬০
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হতে
যাচ্ছে অত্যাধুনিক নতুন ড্যাশ ৮-৪০০ ‘ধ্রুবতারা’
ঢাকা, ৭ অগ্রহায়ণ (২২ নভেম্বর) :
বাংলাদেশ ও কানাডা সরকারের মধ্যে জি-টু-জি ভিত্তিতে ক্রয় করা নতুন ৩টি ড্যাশ ৮-৪০০ উড়োজাহাজের প্রথম উড়োজাহাজ ‘ধ্রুবতারা’ আগামী ২৪ নভেম্বর ২০২০ তারিখে জাতীয় পতাকাবাহী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হতে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই উড়োজাহাজের নাম রেখেছেন ‘ধ্রুবতারা’। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বহরে এই নতুন ৩টি ড্যাশ ৮-৪০০ উড়োজাহাজ যুক্ত হলে বিমান তার অভ্যন্তরীণ ও স্বল্প দূরত্বের আন্তর্জাতিক রুটগুলোতে ফ্লাইট ফ্রিকোয়েন্সি বৃদ্ধি করবে।
কানাডার বিখ্যাত এয়ারক্রাফট নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ডি হ্যাভিল্যান্ড নির্মিত অত্যাধুনিক নতুন ড্যাশ ৮-৪০০ চুয়াত্তর সিট সংবলিত উড়োজাহাজ। পরিবেশবান্ধব এবং অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা সমৃদ্ধ এ উড়োজাহাজে রয়েছে হেপা (HEPA) ফিল্টার প্রযুক্তি যা মাত্র ৪ মিনিটেই ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাসসহ অন্যান্য জীবাণু ধ্বংসের মাধ্যমে উড়োজাহাজের অভ্যন্তরের বাতাসকে সম্পূর্ণ বিশুদ্ধ করে যাত্রীগণের যাত্রাকে করে তোলে অধিক সতেজ ও নিরাপদ। এছাড়াও এ উড়োজাহাজে বেশি লেগস্পেস, এল ই ডি লাইটিং এবং প্রশস্ত জানালা থাকার কারণে ভ্রমণ হয়ে উঠবে অধিক আরামদায়ক ও আনন্দময়।
উল্লেখ্য, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের নতুন উড়োজাহাজটিসহ বহরে উড়োজাহাজের সংখ্যা হবে ১৯। তন্মধ্যে ১৪ টি নিজস্ব এবং ৫টি লিজ।
#
তানভীর/নাইচ/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/২২০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৪৫৯
ফুটবলার ও বিশিষ্ট ক্রীড়া সংগঠক বাদল রায়ের মৃত্যুতে মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীগণের শোক
ঢাকা, ৭ অগ্রহায়ণ (২২ নভেম্বর) :
জাতীয় দলের সাবেক তারকা ফুটবলার ও বিশিষ্ট ক্রীড়া সংগঠক বাদল রায়ের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ, পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ, বিজ্ঞান ও প্রযু্ক্িত মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল, সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী মোঃ আশরাফ আলী খান খসরু, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী, সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা।
মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীগণ শোকবার্তায় বলেন, জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কারপ্রাপ্ত ফুটবলার ও বিশিষ্ট ক্রীড়া সংগঠক বাদল রায় দেশের ক্রীড়াঙ্গনে এক কিংবদন্তিতুল্য ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তাঁর মৃত্যু দেশের ক্রীড়াঙ্গনে এক অপূরণীয় ক্ষতি। তিনি তাঁর মেধা, যোগ্যতা ও কর্মের মাধ্যমে দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে করেছেন সমৃদ্ধ। দেশের ফুটবলের উন্নয়নে তাঁর অপরিসীম অবদান জাতি অনেক দিন স্মরণ করবে।
মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীগণ মরহুম বাদল রায়ের আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
#
নাছের/নাইচ/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/২১৪৫ঘণ্টা
Handout Number: 4458
Bangladesh has high potential to enter the ASEAN countries
Speakers highlight at Foreign Ministry webinar
Dhaka, 22 November :
Speakers at a webinar organized by the Ministry of Foreign Affairs noted that Bangladesh has high potential to enter the ASEAN market. If the technical and the non-tariff barriers are addressed, within the next four years Bangladesh’s export volume can reach up to $1.2 billion from the present $60 million. To popularize the Bangladeshi drugs in the ASEAN markets, single country product fairs need to be organized frequently and Bangladeshi companies need to set up branches there.
Chaired by Foreign Secretary Masud Bin Momen, the webinar was attended by Bangladesh Ambassadors and High Commissioners posted to the South East Asian countries, different Chambers of Commerce having business interests with the ASEAN countries, representatives from various exporters’ associations and high officials of the Ministry of Foreign Affairs, Ministry of Commerce and Bangladesh Trade and Tariff Commission. Dr. Selim Raihan, Professor, Department of Economics, University of Dhaka presented the keynote paper on “Expanding Bangladesh’s Business Ties with the ASEAN Countries”.
In his opening remarks the Foreign Secretary said that historically and traditionally, Bangladesh has had very close commercial and cultural links to the South East Asian countries due to her geographic as well as strategic complementarities. Ambassador Masud Bin Momen said that in order for Bangladesh to attain the government set goal of $60 billion export figure by the turn of the year, the performance on the South East Asian front has to be much better.
In his keynote paper Dr. Selim Raihan pointed out that Bangladesh stands to gain significantly through integration with the South East Asian countries which will allow Bangladesh to focus on export oriented manufacturing strategy and encourage export diversification. Observing that presently Bangladesh’s exports to ASEAN countries are significantly low, he said, product diversification followed by market and need assessments in those countries will Bangladesh accelerate the desired integration process. The five challenges he identified in export diversification are: a) pro-RMG bias in the policies and programmes, b) inadequate policies and strategies hurting non RMG sectors, c)weak collective action on non-RMG sectors, d) an environment with a high cost of doing business disproportionately affecting the non-RMG sectors; and e) low public spending on health and education leading to low productivity and skill development.
BGMEA President Dr. Rubana Huq said that by 2030 ASEAN as a bloc would be the 4th largest economy in the world and to enter that market Bangladesh should negotiate signing an FTA with a Rules of Origin clause favourable to the ASEAN.
MCCI President Nihad Kabir delivered the closing remarks. Supporting the idea of a pro-active trade policy, she stressed on the need to carry out an exercise on how our competing countries differ from us in terms of rule making and execution.
Additional Secretary (East) Ministry of Foreign Affairs Ambassador Mashfee Binte Shams suggested that the missions in the South East Asian countries may forge strategic partnership with prominent trade bodies and chambers in the host country to organize single country/single product fair not only in the capital city but also in the most vibrant commercial cities.
The meeting decided that from now on regular consultations would take place between the Ministry and the chambers on trade and vestment facilitation issues.
#
Tohidul/Sahela/Sanjib/Abbas/2020/2102 Hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৪৫৭
পরিবর্তনশীল পৃথিবীতে টিকে থাকতে হলে সকলকে আধুনিক মানে উন্নীত হতে হবে
-- আইনমন্ত্রী
ঢাকা, ৭ অগ্রহায়ণ (২২ নভেম্বর) :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, সময়ের সাথে সাথে মানুষের চাহিদা, আচার- আচরণ, দাবি-দাওয়া, অপরাধের ধরন, পরিবেশ-পরিস্থিতি, যোগাযোগ ব্যবস্থাসহ সকল বিষয়ে প্রতিনিয়ত পরিবর্তন ঘটে। এই পরিবর্তনশীল পৃথিবীতে সফলভাবে টিকে থাকতে হলে সর্বনিম্ন পদ থকে শুরু করে সর্বোচ্চ পদে অধিষ্ঠিত সকলকে সময়োপযোগী, আধুনিক এবং বৈশ্বিক মানে উন্নীত হতে হবে। এজন্য প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই।
মন্ত্রী আজ বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে জেলা ও দায়রা জজ এবং স্পেশাল জজদের জন্য অনলাইনে আয়োজিত ১৪৩তম রিফ্রেশার কোর্সের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, বিচার ব্যবস্থায় বিচারপ্রার্থী জনগণ প্রতিনিয়ত নানা রকমের সমস্যা বা দাবি-দাওয়া নিয়ে আদালতে হাজির হন। এ প্রেক্ষাপটে নতুন নতুন বিষয়ে নিজেকে পরিচিত করার জন্য, আইনের জটিল সমস্যাগুলো নিয়ে আলোচনা করে পারস্পরিক বোঝাপড়াকে আরো দৃঢ় করার জন্য প্রশিক্ষণ একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। এ বিবেচনায় নিয়ে বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে অধঃস্তন আদালতের বিচারকদের জন্য বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কোর্সের আয়োজন করা হচ্ছে, যা বিচারকদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় এবং কার্যকর হবে।
আনিসুল হক বলেন, দেশের আপামর জনগণের উন্নয়নে প্রতিটি অঙ্গ এবং প্রতিষ্ঠানকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে একই লক্ষ্যে কাজ করতে হবে। দেশের প্রত্যেকটি মানুষ যেন সুস্থ এবং স্বাভাবিকভাবে জীবনযাপন করতে পারে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থান-সহ অন্যান্য মৌলিক চাহিদা পূরণ করে পছন্দমতো পেশা ও ব্যবসা বাণিজ্যের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীলতা অর্জন করতে পারে।
বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক বিচারপতি খোন্দকার মূসা খালেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আইন সচিব মোঃ গোলাম সারওয়ার বক্তৃতা করেন।
#
রেজাউল/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/২০২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৪৫৬
রৌমারীতে দরিদ্র মানুষের মাঝে উপহার সামগ্রী
বিতরণ করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
রৌমারী (কুড়িগ্রাম), ৭ অগ্রহায়ণ (২২ নভেম্বর) :
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেন আজ কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী উপজেলায় ইকো মৌসুমী বন্যায় সাড়াদান প্রকল্পের আওতায় বেসরকারি সংস্থা সলিডারিটির উদ্যোগে দরিদ্র অসহায় উপকারভোগীদের মাঝে অর্থ সহায়তা, গবাদি পশু ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা উপহার সামগ্রী বিতরণ করেন।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী বলেন, ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্র-সহ বিশ্বের কোন কোন দেশে করোনা মহামারির দ্বিতীয় পর্যায় শুরু হয়েছে। তাই আমাদেরকে করোনা মহামারি থেকে রক্ষা পেতে হলে এখন থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে দৈনন্দিন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে হবে এবং পাশাপাশি দেশের অর্থনীতির চাকাও সচল রাখতে হবে।
বর্তমান সরকারকে জনবান্ধব উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশে করোনা মহামারি যতদিন থাকবে ততদিন গরিব দুঃখী মানুষের জন্য সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাবে এবং বিভিন্ন আর্থিক সহায়তা অব্যাহত রাখবে। কেউ অনাহারে কষ্টে দিনাতিপাত করবে না। তিনি আরো বলেন, করোনা-সহ যে কোনো দুর্যোগে বর্তমান সরকার জনগণের পাশে আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রৌমারী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা-সহ বিভিন্ন এনজিওর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
#
রবীন্দ্রনাথ/ফারহানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/২০০০ঘণ্টা
Handout Number: 4455
Saudi Ambassador meets Foreign Minister
Dhaka, 22 November :
Saudi Ambassador Essa Yussef Essa Al Dulaihan met Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen today at State Guest House Padma.
During the meeting, the Ambassador apprised the Foreign Minister of the initiatives to facilitate smooth return of the stranded Bangladeshi citizens to the Kingdom of Saudi Arabia. The ambassador conveyed the interests of the Saudi public and private investors to invest in different sectors in Bangladesh. He particularly mentioned about the interests of ARAMCO, Acwa Power, Alfanar Group, Engineering Dimension (ED), Red Sea Gateway Terminal (RSGT), Daelim KSA, Aljumairah Group etc. He sought cooperation of the Foreign Ministry to help implement the agreements/MOUs signed in the recent past between Bangladesh and Saudi Arabia.
Dr. Momen expressed his satisfaction on the pace of return of the stranded Bangladeshi citizens to the Kingdom of Saudi Arabia with the help of the Saudi Embassy in Dhaka. He assured the Ambassador of all cooperation to further move forward the existing bilateral cooperation. Foreign Minister invited Crown Prince Muhammad bin Salman to visit Bangladesh in March 2021 to attend celebration the birth centenary of the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman or in March 2022 to attend the celebration of 50 years of Bangladesh’s Independence.
#
Tohidul/Sahela/Sanjib/Abbas/2020/1930 Hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৪৫৪
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের সাফল্য ছড়িয়ে দিতে
সাংবাদিকদের আরও ভূমিকা রাখা প্রয়োজন
---বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ৭ অগ্রহায়ণ ( ২২ নভেম্বর) :
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের সাফল্য তৃণমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে সাংবাদিকদের আরও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখা প্রয়োজন । আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই গ্রিড এলাকায় শতভাগ বিদ্যুতায়ন হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই অসাধারণ অর্জন প্রচারে সাংবাদিক সমাজ তাদের জায়গা থেকে বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে।
প্রতিমন্ত্রী আজ সচিবালয়ে কোভিড-১৯ এর প্রেক্ষিতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির অগ্রগতি ও সম্ভাবনা নিয়ে জ্বালানি খাতের সাংবাদিকদের সংগঠন ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স, বাংলাদেশ (এফইআরবি) এর সাথে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, সমন্বিত উদ্যোগ ছাড়া সাফল্য আসে না। এফইআরবি ও মন্ত্রণালয় সম্মিলিতভাবে কাজ করলে এ খাতের সুষম উন্নয়ন দ্রুত হবে।
এফইআরবি’র চেয়ারম্যান অরুণ কর্মকারের নেতৃত্বে অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান মোজাহিরুল হক রুমেল, নির্বাহী পরিচালক শামীম জাহাঙ্গীর, পরিচালক (উন্নয়ন ও অর্থ) লুৎফর রহমান কাকন, পরিচালক (গবেষণা ও প্রশিক্ষণ) মাহফুজ মিশু, পরিচালক (ডাটা ব্যাংক) শাহেদ সিদ্দিকী, পরিচালক (বিনোদন ও কল্যাণ) সেরাজুল ইসলাম সিরাজ, সদস্য মোল্লাহ আমজাদ হোসেন, সদস্য সদরুল হাসান, সদস্য শাহনাজ বেগম ।
এফইআরবি’র চেয়ারম্যান অরুণ কর্মকার এ সময় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের বিভিন্ন প্রচার কাজে এফইআরবি’কে সম্পৃক্ত করার অনুরোধ জানান।
#
আসলাম/সাহেলা/মোশারফ/আব্বাস/২০২০/১৯০২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৪৫৩
রাজনীতির ক্ষমতা নিজের বিত্ত-বৈভব-সম্পদের জন্য নয়
-- শ ম রেজাউল করিম
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, ‘রাজনীতির ক্ষমতা নিজের বিত্ত-বৈভব-সম্পদের জন্য নয়। এ ক্ষমতা মানুষের উপকারের জন্য, দেশের উন্নয়নে নিজের কাজ করার জন্য। মানুষের সেবা করার নাম রাজনীতি।’
আজ পিরোজপুরের নাজিরপুরে কলারদোয়ানিয়া বাজার মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বিদ্যালয়টির নবনির্মিত একাডেমিক ভবনের উদ্বোধন ও কলারদোয়ানিয়া হাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
নাজিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ ওবায়দুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে পিরোজপুর এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী সুশান্ত রঞ্জন রায়, নাজিরপুর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফাহমি মোঃ সায়েফ, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার শেখ আব্দুল লতিফ এবং স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
শ ম রেজাউল করিম আরো যোগ করেন, ‘স্থানীয় উন্নয়নে যতটুকু করা দরকার, সাধ্যমত সরকারের প্রকল্প থেকে সেটা করা হবে। সামাজিক প্রতিষ্ঠানে বরাদ্দকৃত অর্থ হিসেব করে মসজিদ-মন্দিরে ভাগ করে দেয়া হয়েছে। এবছর দুর্গাপূজায় স্মরণাতীতকালে সবচেয়ে বেশি অর্থ পিরোজপুর সদর, নাজিরপুর ও নেছারাবাদে দেয়া হয়েছে। একইভাবে মসজিদ, কালভার্ট, ব্রিজ, রাস্তা, স্কুল-কলেজ, মন্দিরসহ সকল প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নের চেষ্টা করা হবে।
এদিন মন্ত্রী নাজিরপুর উপজেলার কলারদোয়ানিয়া ইউপি থেকে চাঁদকাঠী হাট সড়ক উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন, মুগারঝোর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও মুগারঝোর মাধ্যমিক বিদ্যালয়, উত্তর পূর্ব কলারদোয়ানিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও পূর্ব কলারদোয়ানিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও বেলুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন এবং ছয়ঘরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবনের উদ্বোধন করেন তিনি। এছাড়া কলারদোয়ানিয়া বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি উন্মোচন ও মুনিরাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবনের উদ্বোধন করেন মন্ত্রী।
পরে লেবুজিলবুনিয়া ইসলামিয়া মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে স্থানীয় আওয়ামী লীগ আয়োজিত সুধী সমাবেশে যোগ দেন তিনি।
#
ইফতেখার/সাহেলা/মোশারফ/রেজাউল/২০২০/১৯০৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৪৫২
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর মাধ্যমে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে উঠবে
---রেলপথ মন্ত্রী
সিরাজগঞ্জ, ৭ অগ্রহায়ণ ( ২২ নভেম্বর) :
রেলপথ মন্ত্রী মোঃ নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতু ২০২৪ সালের আগস্ট মাসে নির্মাণ শেষে চালু হবার সম্ভাবনা রয়েছে। ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে জাপানের অর্থায়নে এবং জাপানের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এটি নির্মাণ করছে । এ সেতুর মাধ্যমে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে উঠবে। ভারত, নেপাল, ভুটান ও চীনের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপিত হবে।
আগামী ২৯ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠান আয়োজন উপলক্ষে আজ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসন এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সাথে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে রেলপথ মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
রেলের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বিষয়ে রেলপথ মন্ত্রী বলেন, সিরাজগঞ্জ থেকে বগুড়া পর্যন্ত রেললাইন নির্মাণের কাজ দ্রুত শুরু হবে। বর্তমানে যে সকল প্রকল্প নেওয়া হয়েছে সেগুলো বাস্তবায়নের মাধ্যমে রেল ব্যবস্থাপনায় আমূল পরিবর্তন আসবে বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, জয়দেবপুর থেকে ঈশ্বরদী পর্যন্ত ডাবল লাইন, জয়দেবপুর থেকে জামালপুর পর্যন্ত ডাবল লাইন নির্মাণের কাজ হাতে নেয়া হয়েছে ।
এই সেতু বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, এই রেল সেতু শুধু এই জেলার নয় বরং সমগ্র উত্তরাঞ্চলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তিনি উল্লেখ করেন আমের সময় এ বছর ম্যাংগো স্পেশাল ট্রেন, ঈদের সময় ক্যাটল ট্রেন চালু করা হয়েছে। পরিবহন ব্যবস্থায় রেলের সক্ষমতা বাড়ছে ।
অনুষ্ঠানে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ সেলিম রেজা, রেলওয়ের মহাপরিচালক মোঃ শামসুজ্জামান বক্তব্য রাখেন।
পরে মন্ত্রী সিরাজগঞ্জ থেকে টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে একই বিষয়ে মতবিনিময় করেন।
#
শরিফুল/ফারহানা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২০/১৮৫৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৪৫১
পার্বত্য এলাকায় উন্নয়নের জোয়ার বইছে
-- পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী
বান্দরবান, ৭ অগ্রহায়ণ (২২ নভেম্বর) :
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেছেন, পার্বত্য এলাকায় উন্নয়নের জোয়ার বইছে। সরকারের নানা ধরনের উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে পার্বত্য চট্টগ্রামের দুর্গম এলাকাতে সড়ক যোগাযোগ উন্নয়নের ফলে একদিকে কৃষক তাদের পণ্যের ন্যায্য মূল্য পাচ্ছে অন্যদিকে পর্যটন শিল্পও বিকশিত হচ্ছে। মন্ত্রী আরও বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণ উন্নয়নের সুফল পাচ্ছে।
আজ বান্দরবান পার্বত্য জেলার লামা উপজেলার ফাইতং ইউনিয়নে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনকালে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
এ সময় পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ও জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের অর্থায়নে মসজিদ, বৌদ্ধ বিহার, কমিউনিটি সেন্টারসহ ১৫টি উন্নয়ন প্রকল্প ও ১টি সড়কের ভিত্তিপ্রস্তর ফলকসহ প্রায় ১০ কোটি টাকার উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন করেন মন্ত্রী।
এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ লুৎফর রহমান, লামা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রেজা রশীদ, লামা উপজেলা চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল, লামা পৌরসভা মেয়র জহিরুল ইসলামসহ ঊর্ধ্বতন সরকারি ও বেসরকারি কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#
নাছির/ফারহানা/মোশারফ/রেজাউল/২০২০/১৮৩৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৪৪৯
হেলথ আইডি কার্ড স্বাস্থ্যসেবায় একটি যুগান্তকারী উদ্যোগ
----স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ৭ অগ্রহায়ণ ( ২২ নভেম্বর) :
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, স্বাস্থ্যসেবায় ইনডিভিজুয়াল হেলথ আইডি কার্ড প্রস্তুতকরণ দেশের মানুষের জন্য একটি মহৎ ও যুগান্তকারী উদ্যোগ। উন্নত বিশ্বের অনেক দেশেই এরকম হেলথ আইডি কার্ডের প্রচলন রয়েছে। এই কার্ড বিতরণের মাধ্যমে বাংলাদেশেও স্বাস্থ্য সেবায় আরেকটি মাইলফলক উন্মোচিত হলো। এই কার্ডের মাধ্যমে এখন দেশের প্রান্তিক জনগণও খুব সহজেই স্বাস্থ্যসেবা লাভ করতে পারবেন।
আজ রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের বলরুমে কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে হেলথ আউটকাম পরিমাপ এবং ইনডিভিজুয়াল হেলথ আইডি কার্ড বিতরণের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ।
হেলথ আইডি কার্ড প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, এই কার্ডে একজন মানুষের চিকিৎসা সংক্রান্ত তথ্যসমূহ সংযুক্ত থাকবে। কম্পিউটারের সফটওয়্যারের মাধ্যমে এই তথ্য একজন চিকিৎসক দ্রুত দেখতে সক্ষম হবেন। কার্ডটি সঙ্গে নিয়ে চিকিৎসা নিতে গেলে এই কার্ডের মাধ্যমে কম্পিউটারের সফটওয়্যারে রোগীর পূর্ব তথ্য দেখে চিকিৎসক সহজেই চিকিৎসা দিতে সক্ষম হবেন।
দেশের আনাচে-কানাচেতে প্রায় ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করায় দেশের প্রান্তিক মানুষ আজ নিজ এলাকায় স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছে। করোনাতেও এই কমিউনিটি ক্লিনিক নিবিড় পরিসেবা দিয়ে যাচ্ছে। দেশের প্রতিটি কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে এখন ২৮ প্রকারের জরুরি ঔষধ বিনামূল্যে সরবরাহ করা হয় বলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী উল্লেখ করেন এবং দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে এত সংখ্যক কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করায় অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মুহাম্মদ খুরশিদ আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব আব্দুল মান্নান, কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মুদাচ্ছের আলী, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সাহান আরা বানু, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ এইচ এম এনায়েত হোসেন।
#
মাইদুল/ফারহানা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২০/১৮১৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৪৪৮
ড্যাপ বাস্তবায়নে দরকার বিশেষ পরিকল্পনা
-- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী
ঢাকা, ৭ অগ্রহায়ণ (২২ নভেম্বর) :
ঢাকা রাজধানীকে আধুনিক ও বাসযোগ্য নগরীতে রূপান্তরিত করতে একটি বিশেষ পরিকল্পনা ও ন্যাশনাল ডাটা ব্যাংক তৈরি করা হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী ও ড্যাপের আহ্বায়ক মোঃ তাজুল ইসলাম।
মন্ত্রী আজ মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউটের নেতৃবৃন্দের সাথে ডিটেইল্ড এরিয়া প্ল্যান-ড্যাপ নিয়ে আলোচনা সভায় একথা জানান।
মন্ত্রী বলেন, নগর স্থপতি এবং নগর পরিকল্পনাবিদের মতামত নিয়ে সমন্বিত উদ্যোগে গৃহীত এই বিশেষ পরিকল্পনা ও ন্যাশনাল ডাটা ব্যাংক ড্যাপের গাইড লাইন হিসেবে কাজ করবে। পৃথকভাবে আলোচনা করে 'ইম্প্যাক্ট অ্যাসেসমেন্ট' করেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। তিনি আরো বলেন, রাজধানীতে যে সকল ভবন আছে এবং পরে যে ভবন নির্মাণ করা হবে সেগুলোর সাথে সামঞ্জস্য রেখে রাস্তা রাখতে হবে। সুউচ্চ ভবন নির্মাণ করে হাজার হাজার মানুষের আবাসনের ব্যবস্থা করলে অবশ্যই রাস্তাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।
মন্ত্রী জানান, ঢাকা শহরে যে সকল খাল রয়েছে সেগুলোকে পরিকল্পিতভাবে হাতিরঝিলের সাথে সংযোগ তৈরি করে যদি ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট এবং দুই পাশে ওয়াকওয়ে চালু করা যায় তাহলে এই নগরী অপরূপ দৃশ্য ধারণ করবে। বিনোদনের জন্য আর বিদেশ যেতে হবে না। এ লক্ষ্যে দু’টি প্রকল্পের কাজ শেষ পর্যায়ে আছে বলে জানান তিনি। এ সময় রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ-রাজউক কে আরো শক্তিশালী করতে হবে বলেও উল্লেখ করেন ড্যাপ এর আহ্বায়ক মোঃ তাজুল ইসলাম।
সভায় স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব দীপক চক্রবর্তী, রাজউকের চেয়ারম্যান মোঃ সাঈদ নূর আলম, বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউটের সভাপতি জালাল আহমেদ, সাবেক সভাপতি ড. আবু সাঈদ, সহ সভাপতি এহসান খান, ফেলো ইকবাল হাবিব, কাজী গোলাম নাসির, ড. ফরিদা নিলুফার, রাজউকের নগর পরিকল্পনাবিদ মোঃ আশরাফুল ইসলাম, মোঃ আজহারুল ইসলাম অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।
#
হায়দার/ফারহানা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৮০২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৪৪৭
একটি মানুষও আশ্রয়হীন থাকবে না
----বাণিজ্যমন্ত্রী
পীরগাছা (রংপুর), ৭ অগ্রহায়ণ ( ২২ নভেম্বর) :
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, একটি মানুষও আর আশ্রয়হীন থাকবে না। মুজিববর্ষ উদ্যাপনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অঙ্গীকার বাস্তাবায়নে প্রতিটি ভূমিহীনের জন্য ঘর নির্মাণ করে দিচ্ছে সরকার। যাতে মানুষ বন্যা এবং যে কোনো দুর্যোগ মোকাবিলায় এসব ঘরে স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ পান। পাশাপাশি বন্যাপ্রবণ ও নদী ভাঙন এলাকায় শক্তিশালী আশ্রয়ণ কেন্দ্র নির্মাণ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, কোনো মানুষ গৃহহীন থাকবে না। পর্যায়ক্রমে সকল গৃহহীন গৃহ পাবেন, ভূমিহীন ভূমি পাবেন।
মন্ত্রী আজ রংপুরের পীরগাছা উপজেলার শিবদেব চর দ্বিমুখী বিদ্যালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে বন্যাপ্রবণ ও নদী ভাঙন এলাকার জন্য ৩ কোটি ৯ লাখ ৬৪ হাজার টাকা ব্যয়ে তিনতলা বিশিষ্ট বন্যা আশ্রয়ণ কেন্দ্র নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন উপলক্ষে এক সুধী সমাবেশে এসব কথা বলেন। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে ৪০০ বন্যার্ত মানুষ এবং ১০০ টি গবাদি পশু আশ্রয় নিতে পারবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন রংপুর জেলা প্রশাসক আসিব আহসান, উপজেলা চেয়ারম্যান শাহ মাহবুবার রহমান, এলজিইডি রংপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী রেজাউল হক, উপজেলা নির্বাহী অফিসার জেসমীন প্রধান, উপজেলা প্রকৌশলী মনিরুল ইসলাম, উপজেলা প্রকল্প বাস্ত