Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৯ জুন ২০১৬

তথ্যবিবরণী ৯ জুন ২০১৬

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৯২৬
    
শিশু বিষয়ক পৃথক অধিদপ্তর গঠনের চিনত্মাভাবনা চলছে
            -- মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী
                                                            
ঢাকা, ২৬ জ্যৈষ্ঠ (৯ জুন):     
    মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে শিশুদের জন্য পৃথক অধিদপ্তর গঠনের চিনত্মাভাবনা করছে সরকার। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছেন। পৃথক অধিদপ্তর হলে শিশু বিষয়ক কাজের জন্য বাজেটপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে কাজের সমন্বয় করা আরো সহজ হবে।
    প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে শিশু বিষয়ক আলাদা অধিদপ্তর গঠন বিষয়ে নাগরিক সমাজের সঙ্গে এক মতবিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন। ১০টি আনত্মর্জাতিক ও দেশীয় সংস'ার জোট চাইল্ড রাইটস অ্যাডভোকেসি কোয়ালিশন ইন বাংলাদেশ এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করে। 
    মানবাধিকার কর্মী সুলতানা কামালের সভাপতিত্ব সভায় অন্যান্যের মধ্যে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাছিমা বেগম এবং জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সার্বক্ষণিক সদস্য কাজী রিয়াজুল হক বক্তৃতা করেন।
    প্রতিমন্ত্রী বলেন, শিশু সংক্রানত্ম কোনো ঘটনা ঘটলে কার কাছে যেতে হবে, তা কেউ খুঁজে পায় না। মন্ত্রণালয়ের অধীনে এজন্য শিশুদের জন্য আলাদা একটি অধিদপ্তর করার বিষয়টি অনেক দিন ধরেই ভাবা হচ্ছে। শিশুদের উন্নয়ন করার অর্থই হচ্ছে দেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করা। যুব, নারীদের জন্য আলাদা অধিদপ্তর থাকলে শিশুদের জন্য কেন নয়? শিশুদের জন্য আলাদা অধিদপ্তর চাওয়া কোনো অতিরিক্ত চাওয়া নয়।
    সভাপতির বক্তব্যে মানবাধিকার কর্মী সুলতানা কামাল বলেন, দেশে মোট জনসংখ্যার ৪৫ শতাংশ শিশু। দেশে এখনো ৪৭ লাখ শিশু সুযোগের বাইরে রয়েছে। তারা শ্রমজীবী, পথে বা বাসাবাড়িতে থাকা শিশু। কেন তারা এ ধরনের পরিবেশে থাকতে বাধ্য হবে? আলাদা অধিদপ্তর হলে শিশু সুরক্ষার বিষয়টি নিশ্চিত করা সহজ হবে।
    সভায় মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নারী নির্যাতন প্রতিরোধকল্পে মাল্টিসেক্টরাল প্রকল্প, বাংলাদেশ শিশু অধিকার ফোরাম, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন, সেভ দ্য চিলড্রেন, জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরামসহ বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিরা আলোচনায় অংশ নেন। 
#
খায়ের/মাহমুদ/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/২০০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৯২৫

এডিপি বাস্তবায়ন অগ্রগতি বিষয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রীর সাথে সচিববৃন্দের বৈঠক

ঢাকা, ২৬ জ্যৈষ্ঠ (৯ জুন):
    চলতি অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়ন অগ্রগতি বিষয়ে সকল মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিব ও সিনিয়র সচিববৃন্দের সাথে আজ এক পর্যালোচনা বৈঠক রাজধানীর শেরে বাংলা নগরস্থ এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল সভাপতিত্ব করেন।
    বৈঠকে পরিকল্পনা মন্ত্রী চলতি অর্থবছরের এডিপি বাস্তবায়নের সর্বশেষ  পরিস্থিতি সম্পর্কে  স্ব স্ব  মন্ত্রণালয় ও বিভাগসমূহের সচিব ও সিনিয়র সচিববৃন্দের কাছে জানতে চান। সচিবগণ নিজ নিজ মন্ত্রণালয় এবং বিভাগের এডিপি বাস্তবায়নের সর্বশেষ অগ্রগতি বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেন। তারা চলতি অর্থবছরের এডিপি বাস্তবায়নের আশানুরূপ অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে বলে মন্ত্রীকে অবহিত করেন। এডিপি অগ্রগতির প্রাপ্ত  হিসেবে চলতি অর্থবছরের এডিপি বাস্তবায়ন বিগত চার অর্থবছরের তুলনায় কোনভাবেই কম হবে না মর্মে ধারণা করা হচ্ছে।
    পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন, আমাদের প্রবৃদ্ধি সাত শতাংশ অতিক্রম করে চলছে। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে আমাদের অভাবনীয় অগ্রগতিকে ভবিষ্যতে আরো এগিয়ে নিতে এডিপির সুষ্ঠু বাস্তবায়ন অপরিহার্য। তিনি প্রকল্প বাস্তবায়নে দক্ষ টিম গড়ে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, প্রকল্প পরিচালক নিয়োগের ক্ষেত্রে দক্ষ ও যোগ্য বিষয়ভিত্তিক কর্মকর্তা নিয়োগে সংশ্লিষ্টদের যতœশীলতার ওপর প্রকল্পের ভবিষ্যৎ সফলতার বিষয়টি জড়িত। তিনি কারিগরি অনেক প্রকল্প বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন জনবল নিয়োগের পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, এক্ষেত্রে দক্ষ জনবল পাওয়া না গেলে প্রয়োজনে আউট সোর্সিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে। তিনি বলেন,  সরকার বেশ কিছু মেগা প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে, সততার সাথে কাজ করতে হবে।
    মতারবাড়ীসহ সরকারের নেয়া মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়িত হলে দেশের অর্থনীতি পাল্টে যাবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, দেশের অগ্রগতির অগ্রযাত্রা বেগবান করতে প্রকল্পসমূহের সফল বাস্তবায়নে অর্থ মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় যৌথভাবে কাজ করবে। প্রকল্প বাস্তবায়নের অগ্রগতিতে তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেন।
    অনুষ্ঠানে অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান এবং পরিকল্পনা সচিব তারিক-উল-ইসলাম বক্তৃতা করেন। আইএমইডি সচিব ফরিদ উদ্দিন আহমদ, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য অধ্যাপক শামসুল আলম, খোরশেদ আলম চৌধুরী, এ এন এম শামসুদ্দিন আজাদ চৌধুরী, আবদুল মান্নান, জুয়েনা আজিজ এবং পরিসংখ্যান বিভাগের সচিব কেএম মোজাম্মেল হক  উপস্থিত ছিলেন।
#

শেফায়েত/মাহমুদ/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৮৪০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৯২৪
    
লজিস্টিক সাপোর্ট বিচার কাজকে গতিশীল করে
                                     -- আইনমন্ত্রী
                                                            
ঢাকা, ২৬ জ্যৈষ্ঠ (৯ জুন):     

    লজিস্টিক সাপোর্ট বিচার কাজকে গতিশীল করতে গুরম্নত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে বলে মনে করেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। 

    মন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে দেশের বিভিন্ন জেলা জজ আদালতের জন্য টয়োটা ব্রান্ডের ১০টি মাইক্রোবাস এবং ৫টি কারের চাবি হসত্মানত্মর অনুষ্ঠানে এ মনত্মব্য করেন।

    পাঁচ কোটি ৩৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ক্রয়কৃত এসব মাইক্রোবাস ও কার জেলা জজদের নিকট হসত্মানত্মর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার বিভাগকে শক্তিশালী করার অঙ্গীকার বাসত্মবায়নে এক জ্বলনত্ম উদাহরণ বলেও তিনি মনে করেন।

আনত্মঃমন্ত্রণালয় সভা
    
    আজ আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক আনত্মঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সভায় আইনগত সহায়তা কার্যক্রমের প্রসার, বিশেষত কারাবন্দিদের জন্য আইনগত সহায়তা প্রদানের বিষয়ে আলোচনা হয়। সভায় মন্ত্রী কারাবন্দিদেরকে যথাযথভাবে আইনি সহায়তা প্রদানের উপায় খুঁজে বের করার বিষয়ে তাগিদ দেন।

    সভায় আইনমন্ত্রী আইনগত সহায়তা কার্যক্রমকে আরো গতিশীল ও জোরদার করার ওপর গুরম্নত্বারোপ করেন এবং প্রয়োজনে এক্ষেত্রে দেশব্যাপী কর্মশালা আয়োজনের পরামর্শ দেন। বর্তমানে জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় কারাবন্দিদের জন্য মাথাপিছু ব্যয় বাড়ানোর বিষয়েও তিনি গুরম্নত্বারোপ করেন। 

    সভায় অন্যান্যের মধ্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব মোহাম্মদ শহিদুল হক, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব আবু সালেহ শেখ মো. জহিরম্নল হক, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. মোসত্মাফিজুর রহমান, আইজি (প্রিজন) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ ইফতেখার উদ্দিন, জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস'ার পরিচালক মালিক আব্দুলস্নাহ আল-আমিন এবং জার্মান ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন (জিআইজেড) এর প্রতিনিধিসহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ পুলিশ এর প্রতিনিধিবৃন্দ উপসি'ত ছিলেন।

#

রেজাউল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৬/১৭০০  ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৯২৩
    
পুষ্টিসমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে কাজ করছে সরকার
                                         -- স্বাস'্যমন্ত্রী
                                                            
ঢাকা, ২৬ জ্যৈষ্ঠ (৯ জুন):     

    স্বাস'্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, পুষ্টিসমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লড়্গ্যে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। জনগণের পুষ্টিমান উন্নত না হলে দেশের কোনো উন্নয়ন কর্মকা-ই সফল হতে পারে না। স্বাস'্য ও পুষ্টি খাতকে চালিকাশক্তি হিসেবে বিবেচনা করে সরকার দেশের অগ্রযাত্রাকে আরো এগিয়ে নিতে সচেষ্ট।

মন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বাস'্য মন্ত্রণালয়ের সভাকড়্গে বাংলাদেশ ডেমোগ্রাফিক অ্যা- হেল্‌থ সার্ভে ২০১৪ এর আলোকে স্বাস'্য, জনসংখ্যা ও পুষ্টিখাতে চলমান কর্মসূচি উন্নয়নে করণীয় বিষয়ক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।

    মন্ত্রী বলেন, মা ও শিশুর স্বাসে'্যর মান উন্নয়নে সরকারের সাফল্যকে আরো ঊর্ধ্বমুখী করতে বর্তমানে নানাবিধ কর্মসূচি হাতে নেয়া হয়েছে। মাতৃমৃত্যু হার কমানোর লড়্গ্যে নিরাপদ প্রসব নিশ্চিত করতে সরকার মিডওয়াইফ প্রশিড়্গণ জোরদার করেছে। প্রশিড়্গিত মিডওয়াইফদের কমপড়্গে তিন বছর গ্রাম পর্যায়ে পদায়ন করা হচ্ছে, যাতে গ্রামের প্রসূতি মায়েরা দড়্গ ধাত্রীর সেবা পায়। প্রসূতি মায়েরা যেন প্রাতিষ্ঠানিক সেবা নিয়ে নিরাপদ প্রসব সম্পন্ন করতে পারে সেজন্য সচেতনতামূলক কর্মসূচি হাতে নেয়ার পাশাপাশি গ্রামের স্বাস'্যকেন্দ্র ও কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোকে দড়্গ জনবল ও আধুনিক যন্ত্রপাতিতে সমৃদ্ধ করা হচ্ছে। দেশের অনেক কমিউনিটি ক্লিনিকে এখন নিরাপদ প্রসব সম্পন্ন হচ্ছে। 

    স্বাস'্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব বিমান কুমার সাহার সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে স্বাস'্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, স্বাস'্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরম্নল হক, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ওয়াহিদ হোসেন, নিপোর্টের মহাপরিচালক রৌনক জাহান, বিএমএ মহাসচিব অধ্যাপক ডা. ইকবাল আর্সলানসহ মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপসি'ত ছিলেন।

    স্বাস'্যমন্ত্রী নতুন বাজেটে স্বাস'্যখাতে বরাদ্দ আগের তুলনায় কিছুটা বাড়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং অর্থমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান। 

#

পরীড়্গিৎ/মাহমুদ/মোশাররফ/মোশারফ/সেলিম/২০১৬/১৭৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর : ১৯২২

কৃত্রিম উপায়ে পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি করলে কঠোর ব্যবস্থা
                                        ----বাণিজ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২৬ জ্যৈষ্ঠ (৯ জুন) :  

    বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, দেশে বর্তমানে চাহিদার তুলনায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মজুত বেশি রয়েছে। সংগত কারণেই এসব পণ্যের মূল্য বৃদ্ধির কারণ নেই। কোন অসাধু ব্যবসায়ী কৃত্রিম উপায়ে পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি বা সরবরাহে সমস্যা সৃষ্টির চেষ্টা করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ইতোমধ্যে চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে অন্যায়ভাবে অধিক মুনাফায় চিনি বিক্রয়ের  অপরাধে মীর গ্রুপের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। যারা এ ধরনের অপরাধ করবে তাদেরকে একই পরিণতি ভোগ করতে হবে। তিনি আরো বলেন, ভোক্তার অধিকার রক্ষায় সরকার কোন ধরনের ছাড় দেবে না। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর মনিটরিং টিমের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং বাজার মনিটরিং আরো জোরদার করবে।  
    মন্ত্রী আজ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ ও মূল্য পরিস্থিতি পর্যালোচনা বিষয়ে জরুরি সভায় সভাপতিত্বকালে এ সব কথা বলেন।
    সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, চিনির মূল্য এবং সরবরাহ স্বাভাবিক রয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্য বৃদ্ধির কারণে গত বছরের তুলনায় দু’একটি পণ্যের মূল্য বেশি। আটা, ময়দা, বোতলজাত সয়াবিন তেল, আদা, পেঁয়াজসহ অনেক নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য গত বছরের তুলনায় এবার কম।
    চিনি ব্যবসায়ীদের পক্ষে সিটি গ্রুপের চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান সভায় জানান, দেশে পর্যাপ্ত চিনি মজুত রয়েছে এবং সরবরাহে কোন সমস্যা নেই। মিল গেটে চিনি ৪৮ টাকা দরে বিক্রয় করা হচ্ছে। দেশে প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৫ হাজার মেট্রিক টন চিনির চাহিদা রয়েছে। এখন প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ হাজার মেট্রিক টন চিনি সরবরাহ করা হচ্ছে। চিনির মূল্য ও সরবরাহ নিয়ে কোন সমস্যা নেই।
    সভায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন, বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান মুশফেকা ইকফাৎ, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. শফিকুল ইসলাম লস্কর, টিসিবি‘র চেয়ারম্যান ব্রি. জে. সালেহ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত ও যুগ্ম সচিবগণ, শিল্প মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক, কৃষি মন্ত্রণালয়, এনবিআর, গোয়েন্দ সংস্থা ডিজিএফআই, এনএসআই, এফবিসিসিআই-এর প্রতিনিধি, মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল, সিটি গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. ফজলুর রহমানাসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানিকারক, পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতাগণ উপস্থিত ছিলেন।
#
বকসী/মাহমুদ/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৬২০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৯২১

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়
সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ২৬ জ্যৈষ্ঠ (৯ জুন):
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত জাতীয় সংসদের স্থায়ী কমিটির ১২তম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের সভাপতিত্বে  সংসদ  ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
কমিটির সদস্য হুইপ মো. শাহাব উদ্দিন, মন্নুজান সুফিয়ান, মো. ইসরাফিল আলম, মাহফুজুর রহমান এবং মো. আয়েন উদ্দিন বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। বিশেষ আমন্ত্রণে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী নূরুল ইসলাম বিএসসি বৈঠকে যোগদান করেন।
বৈঠকে বহির্বিশে^ অবৈধভাবে অবস্থানকারী বাংলাদেশী অভিবাসীদের বৈধকরণ প্রক্রিয়া, সমুদ্রপথে অবৈধভাবে মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডে বাংলাদেশী জনশক্তি প্রেরণের বিষয়টি নিরুৎসাহিত করার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
কমিটিকে জানানো হয় যে, নিরাপদ অভিবাসন ও মানব পাচার রোধকল্পে মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে গঠিত ২৩ সদস্যবিশিষ্ট আন্তঃমন্ত্রণালয় ভিজিলেন্স টাস্কফোর্স দুর্নীতিগ্রস্ত রিক্রুটিং এজেন্সি, মধ্যস্বত্বভোগী, ট্রাভেল এজেন্সি, হজ এবং ওমরা এজেন্সির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।
বিদেশে যে সকল কর্মী যাবে তাদেরকে বাধ্যতামূলকভাবে বীমার আওতায় আনা, দেশের ভিতরে হাসপাতাল, স্কুল, কলেজ ও আইনি সহায়তাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রবাসী কর্মীদের অগ্রাধিকার প্রদানের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়। প্রবাসী কর্মীদের বিমানবন্দরে হয়রানি বন্ধ এবং তাদেরকে আর্নার্স কার্ড প্রদান করার বিষয়ে মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়। ৪০টি টিটিসি সেন্টারের নির্মাণের জন্য জমি অধিগ্রহণসহ সকল কাজ দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়।
বৈঠকে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব, জনশক্তি, কর্মসংস্থান ব্যুরোর মহাপরিচালকসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#

এমাদুল/মাহমুদ/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৬২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৯২০

১২ জুন বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবসের কর্মসূচি গ্রহণ

ঢাকা, ২৬ জ্যৈষ্ঠ (৯ জুন):
    ‘উৎপাদন থেকে পণ্যভোগ, শিশুশ্রম বন্ধ হোক’ প্রতিবাদ্যকে সামনে রেখে আগামী ১২ জুন বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস পালন করা হবে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও প্রতিবছর এ দিবস পালন করা হয়।
    দিবসটি উপলক্ষে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও), জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে শিশু অধিকার নিয়ে কাজ করে এমন বেসরকারি সংস্থাসমূহ নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
    আইএলও এর উদ্যোগে ‘শিশুশ্রম নিরসনে আমাদের দায়িত্ব’ শীর্ষক একটি গোলটেবিল আলোচনা ইতোমধ্যে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১১ জুন সকাল সাড়ে ১০ টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।
    ১২ জুন ওয়ার্ল্ডভিশনের উদ্যোগে ছায়ানটে কর্মজীবী ও পথশিশুদের নিয়ে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। সারা দেশে যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস পালনের জন্য শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে প্রত্যেক জেলা প্রশাসককে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
#

আকতারুল/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৬০৫ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৯১৯

নৌপরিবহণ মন্ত্রীর বাসভবনে শিপিং রিপোর্টার্স ফোরামের প্রতিনিধিদল

ঢাকা, ২৬ জ্যৈষ্ঠ (৯ জুন):
    বাংলাদেশ শিপিং রিপোর্টার্স ফোরামের একটি প্রতিনিধিদল আজ নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খানের সাথে তার বাসভবনে সাক্ষাৎ করেন। তারা মন্ত্রীর শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন এবং তার দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন।
    সংগঠনের সভাপতি তিমির দত্ত প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। এ সময় সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক কাজী এমাদ উদ্দীন জেবেল, সহসভাপতি হরলাল রায় সাগর, যুগ্মসম্পাদক গাজী শাহনেওয়াজ, সাংগঠনিক সম্পাদক তাওহীদুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ মাহমুদ আকাশ, সদস্য রাশেদ আলী ও সদস্য আফরিন জাহান উপস্থিত ছিলেন।
#

জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৫৫০ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ১৯১৮
    

বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবসে শিল্পমন্ত্রীর আশাবাদ
বাংলাদেশি চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানি তৈরিপোশাক শিল্পকেও ছাড়িয়ে যাবে

ঢাকা, ২৬ জ্যৈষ্ঠ (৯ জুন) :    

দেশীয় টেস্টিং ল্যাবরেটরিগুলোর অ্যাক্রেডিটেশন সনদ অর্জনের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক রপ্তানি বাজারে বাংলাদেশি চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানি তৈরিপোশাক শিল্পকেও ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, ইতোমধ্যে ট্যানারি কারখানাগুলো সাভারে স্থানান্তর শুরু হয়েছে। অতি দ্রুত এ প্রক্রিয়া সমাপ্ত হবে।
আজ রাজধানীর ডিসিসিআই মিলনায়তনে আয়োজিত ‘সরকার ও নিয়ন্ত্রকদের নীতি নির্ধারণে সহায়তার ক্ষেত্রে অ্যাক্রেডিটেশন একটি বৈশ্বিক হাতিয়ার (অপপৎবফরঃধঃরড়হ: অ মষড়নধষ ঃড়ড়ষ ঃড় ংঁঢ়ঢ়ড়ৎঃ চঁনষরপ চড়ষরপু)’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পমন্ত্রী এ আশা প্রকাশ করেন। বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস-২০১৬ উপলক্ষে বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি) এবং ঢাকা চেম্বার অভ্ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) যৌথভাবে এ সেমিনার আয়োজন করে।
বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি) এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আলতাফ হোসেনের সভাপতিত্বে সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিএবি’র মহাপরিচালক ও অতিরিক্ত সচিব মো. আবু আবদুল্লাহ। এতে সিনিয়র শিল্পসচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া এবং ডিসিসিআই’র প্রেসিডেন্ট হোসেন খালেদ বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, ২০২১ সালের মধ্যে শিল্প সমৃদ্ধ মধ্যমআয়ের এবং ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্য নিয়ে বর্তমান সরকার কাজ করছে। সরকারের প্রচেষ্টায় ইতোমধ্যে বাংলাদেশ নি¤œ মধ্যমআয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। গুণগতমানের পণ্য উৎপাদনের প্রচেষ্টা জোরদার করে ২০২১ সালের আগেই বাংলাদেশ মধ্যমআয়ের দেশে পরিণত হবে। দেশীয় মান গবেষণাগারের অ্যাক্রেডিটেশন সনদ অর্জন এক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
তিনি আরো বলেন, মানসম্পন্ন পণ্য উৎপাদন ছাড়া বিশ্ববাজারে রপ্তানির পরিমাণ বাড়ানো সম্ভব নয়। গুণগতমানের ফলে ইতোমধ্যে বাংলাদেশের তৈরিপোশাক বিশ্বে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে। খুব শীঘ্রই এটি শীর্ষস্থান দখল করবে।
উল্লেখ্য, বিএবি এ পর্যন্ত মোট ৪৩টি প্রতিষ্ঠানকে অ্যাক্রেডিটেশন সনদ প্রদান করেছে। এর মধ্যে আজ ৫টি প্রতিষ্ঠানকে আনুষ্ঠানিকভাবে সনদ প্রদান করা হলো। এগুলো হচ্ছে- জুলফার বাংলাদেশ লিমিটেড, আম্বার গ্রুপের আম্বার টেক্সটাইল সার্ভিসেস লিমিটেড, কিউটেক্স সলিউশনস্, হোলসিম বিডি’র কংক্রিট ইনোভেশন অ্যান্ড এপ্লিকেশন সেন্টার এবং ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজের নাজদাত-ইউটিএস। এসব প্রতিষ্ঠান গুণগতমান নিশ্চিত করে পণ্য উৎপাদন ও টেস্টিং সেবা দিয়ে যাচ্ছে।
#

জলিল/মোবাস্বেরা/নুসরাত/খাদীজা/গিয়াস/আসমা/২০১৬/১৪৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৯১৭
    
রেলওয়ের মাধ্যমে অধিকতর জনসেবা প্রদানে দক্ষ জনবল প্রয়োজন
                                                             -রেলপথ মন্ত্রী

ঢাকা, ২৬ জ্যৈষ্ঠ (৯ জুন):     
    রেলপথ মন্ত্রী মো. মুজিবুল হক বলেছেন, সরকার রেলওয়ে খাতকে অনেক গুরুত্ব দিয়েছে। নতুন নতুন রেললাইন নির্মাণ করা হচ্ছে, পুরাতন লাইন সংস্কার করা হচ্ছে, সারাদেশের সাথে রেল যোগাযোগ স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে এবং বন্ধ স্টেশনগুলোকে পুনরায় চালু করা হচ্ছে। কাজেই রেলওয়েতে কাজের পরিধি আগের তুলনায় অনেক বেেেড়ছে। তাই সময়ের সাথে মিলে জনবল কাঠামো পরিবর্তন করা উচিত।
    বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য জনবল কাঠামো পুনর্গঠন বিষয়ক এক কর্মশালা গতকাল রেলভবনে অনুষ্ঠিত হয়। রেলপথ মন্ত্রী মো. মুজিবুল হক কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের উদ্যোগে আয়োজিত এ কর্মশালায় রেলওয়ের বর্তমান জনবল কাঠামো, প্রস্তাবিত সুপারিশ ও পার্শ্ববর্তী দেশসমূহের রেলওয়ের জনবলের তুলনামূলক চিত্র উপস্থাপন করা হয়। রেলপথ সচিব মো. ফিরোজ সালাহ উদ্দিন কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন।
মন্ত্রী বলেন, সারাদেশের মানুষকে সঠিকভাবে রেলওয়ের মাধ্যমে সেবা দিতে গেলে দক্ষ জনবল কাঠামো গড়ে তোলা প্রয়োজন। এজন্য তিনি প্রশিক্ষণের ওপর জোর দেন। এছাড়া রেলওয়েতে আলাদা পরিকল্পনা সেল গঠনের প্রয়োজনীয়তার কথাও তিনি উল্লেখ করেন।
প্রাইসওয়াটারহাউসকুপারস নামক একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান জনবল কাঠামো সংক্রান্ত প্রতিবেদন তৈরি করে। এতে বর্তমান কাঠামো ৪০ হাজার ২৬৪ জনের স্থলে ৪৮ হাজার ৮৬৮ জনের সুপারিশ করা হয়।
    জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি, রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. আমজাদ হোসেনসহ রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন ।  
#

শরিফুল/মোবাস্বেরা/নুসরাত/খাদীজা/রফিকুল/কামাল/২০১৬/১৪২৫  ঘণ্টা

Todays handout (6).doc