Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৫ August ২০২২

তথ্যবিবরণী ২৫ আগস্ট ২০২২

Handout                                                                                                          Number :  3455

 

38th Ministerial Level JRC Meeting held

between Bangladesh and India in New Delhi

 

Dhaka, August 25 :

 

The 38th Meeting of the India-Bangladesh Joint Rivers Commission, led by the Water Resources Ministers of respective countries held today in New Delhi, India. The meeting was held after a gap of twelve long years. The last meeting was held in 2010. 

 

State Minister for Ministry of Water Resources Zaheed Farooque led the Bangladesh delegation which includes Deputy Minister AKM Enamul Hoque Shameem, and Senior Secretary Kabir Bin Anwar among others. The Indian delegation was led by Minister for Jal Shakti Gajendra Singh Shekhawat, and Pankaj Kumar, Secretary, Ministry of Water Resources, RD & GR attended the meeting among others. 

 

The JRC meeting, held in a cordial and friendly atmosphere, discussed the whole gamut of the issues related to the common rivers between the two countries specially the Ganges, Teesta, Manu, Muhuri, Khowai, Gumti, Dharla, Dudhkumar and Kushiyara. Apart from this, exchange of flood related data and information, river bank protection works, common basin management, and also Indian River Interlinking Project were discussed in detail. The JRC meeting agreed to undertake some more common rivers for exchange of data and information towards preparation of the draft framework of interim water sharing agreement. 

 

Bangladesh side requested for conclusion of the long pending Teesta Water Sharing Treaty at an early date. The Indian side assured of their utmost efforts in concluding the agreement. The State Minister of Bangladesh requested the Indian counterpart for his support in signing the MoU for withdrawal of water by Bangladesh and India from the common stretch of Kushiyara river at an early date. The Indian Minister assured that the issue is under their active consideration. 

 

Both sides agreed to conduct the feasibility study for optimum utilization of water received by Bangladesh under the provision of the Ganges Water Sharing Treaty, 1996. Prior to this Ministerial Level JRC Meeting, a Secretary  Level Meeting was held on 23rd August, 2022.

 

#

 

Mohsin/Rahat/Mosharaf/Salim/2022/22.20 Hrs.

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ৩৪৫৪

উন্নয়ন সহযোগীদের ঋণ যাচাই-বাছাই করে নেওয়া হবে

                                                 --- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

ঢাকা, ১০ ভাদ্র (২৫ আগস্ট) :

          উন্নয়ন সহযোগী দেশ ও সংস্থার যেসব বিনিয়োগ দেশের জন্য লাভজনক হবে অর্থাৎ ইনকাম জেনারেটিং হবে সেগুলো যাচাই-বাছাই করে গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম।

          অবকাঠামো উন্নয়নসহ দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা ও দেশ প্রায় এগারো বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছে বলেও জানান মন্ত্রী।

          আজ রাজধানীর জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে স্থানীয় সরকার বিভাগ আয়োজিত ‘জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে বঙ্গবন্ধুর কর্ম ও জীবনীভিত্তিক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে’ প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা জানান।

          মন্ত্রী বলেন, আমরা যদি উন্নয়ন সহযোগীদের দেয়া এসব অর্থ বিভিন্ন উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ করি তাহলে লোন পরিশোধ করার পরও দেশ লাভজনক অবস্থানে থাকবে। ঋণ সকল দেশ নিয়ে থাকে সে দেশের উন্নয়ন, মানুষের কল্যাণ ও জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধির জন্য। সকল দেশের লোন জনগণই শোধ করে থাকে। কারণ সরকার যে টাকা দিয়ে ঋণ পরিশোধ করে তা মূলত জনগণেরই টাকা।

           তাজুল ইসলাম জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে যে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে তা বললে কিছু মানুষের সহ্য হয় না। ৭৫ এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর দেশের উন্নয়ন থমকে যায়। দেশ দরিদ্র থেকে দরিদ্রতর হয়। দেশ পরিচিতি পায় ভিক্ষুক আর মিসকিনের জাতি হিসেবে। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পরে দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার পাশাপাশি শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ ব্যবস্থা, কৃষি, শিল্প-কারখানা, জিডিপির গ্রোথ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং আর্থ-সামাজিকসহ সকল ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে। এখন এসব উন্নয়ন কাউকে বলা যাবে না। কারণ দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রার কথা বলতে গেলে একটি গোষ্ঠীর ভালো লাগে না।

          স্থানীয় সরকার মন্ত্রী জানান, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ক্যারিশমেটিক লিডারশিপের কারণে সারা বিশ্বেই তাঁর একটি গ্রহণযোগ্যতা তৈরি হয়েছিলো। পৃথিবীর অনেক বিখ্যাত বিখ্যাত ব্যক্তি বঙ্গবন্ধু ও তাঁর আদর্শের কথা বলেছেন। তিনি অন্যায়ের সাথে কখনো আপোষ করেননি। মানুষের প্রতি বঙ্গবন্ধুর ভালোবাসা, বৈষম্য নিরসনে দূরদর্শিতা এবং লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নের সাহস পদক্ষেপ ও কৌশল সত্যিই অনুসরণীয় এবং অনুকরণীয় বলেও উল্লেখ করেন।

          মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে আসার পর তাঁর কোনো ভবিষ্যৎ নিশ্চয়তা ছিল না। বঙ্গবন্ধু কন্যার থাকা খাওয়ার জায়গা ছিল না। এমন অনিশ্চয়তার জায়গা থেকেই জনগণের ভালোবাসায় দেশের উন্নয়ন ও মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য লড়াই-সংগ্রাম করে আজকের জায়গায় এসেছেন।

          স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোঃ সাইফুর রহমান, এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী সেখ মোহাম্মদ মহসীন, জাতীয় স্থানীয় সরকার ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক সালেহ আহমদ মোজাফফর এবং ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাকসিম এ খান বক্তব্য রাখেন। এছাড়া স্থানীয় সরকার বিভাগ ও এর আওতাধীন বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

#

হায়দার/রাহাত/মোশারফ/রফিকুল/জয়নুল/২০২২/২০৫০ঘণ্টা

Handout                                                                                                          Number :  3453

Fifth anniversary of forced displacement of Rohingyas to Bangladesh

 

Dhaka, August 25 :

 

Today the protracted Rohingya crisis has stepped on the sixth year without a single Rohingya repatriated to their homeland. Prime Minister Sheikh Hasina saved the world from a humane catastrophe in 2017 by sheltering these persecuted people. Bangladesh has been carrying the load in terms of providing humanitarian assistance along with the environment and societal imbalance in the areas where Rohingyas live. If the crisis is not resolved quickly, it may create a security problem for the region and beyond. The Government is trying its best to ensure early repatriation of the displaced Rohingyas. 

 

Return to their homeland is also the aspiration of the displaced Rohingya population. They are receiving education, food, shelter, health care and other services in Bangladesh. They participate in skill development activities to enhance their livelihood opportunities in Rakhine once they return.

 

The Rohingya crisis is not a bilateral issue. Its origin and solution lies in Myanmar. Bangladesh tried to arrange safe, sustainable and voluntary repatriation of the Rohingya to Rakhine State through negotiations with Myanmar following the bilateral instruments. Unfortunately, not a single Rohingya could return to Myanmar yet for the non-committal attitude of Myanmar towards their obligation enshrined to the bilateral mechanisms. Due to the frustrating development on the bilateral front in commencing the repatriation, Bangladesh involves friendly countries to assist their repatriation.  Starting their safe, sustainable, voluntary repatriation to their homeland Rakhine State as early as possible should be a priority through dialogue and discussion.

 

The international community should focus on creating a safe and conducive situation on the ground in northern Rakhine and the smooth conduct of repatriation and reintegration to the Myanmar society for the Rohingyas. In the true spirit of responsibility and burden sharing, they should make concerted efforts to resolve the Rohingya crisis in all its dimensions. Ensuring accountability of the perpetrators of the atrocities committed is needed to be supported with the view to create confidence among the Rohingyas for repatriation. The UN and the partners must undertake tangible actions and projects to create a conducive environment with safety and security. ASEAN can take the lead role in such engagements. The presence of ASEAN and international actors in the Rakhine state can help to reduce the trust deficit between Rohingya and Nay Pyi Taw and help confidence building that is essential for smooth repatriation.

#

Mohsin/Rahat/Mosharaf/Rafiqul/Salim/2022/20.40 Hrs.

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৩৪৫২

ডিজিটাল উদ্ভাবন হবে আগামী দিনের উন্নয়নের মূল শক্তি

                                          ---  মোস্তাফা জব্বার

 ঢাকা, ১০ ভাদ্র (২৫ আগস্ট) :

          ডাক ও টেলিযোাগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ডিজিটাল  উদ্ভাবন হবে আগামী দিনের উন্নয়নের মূল শক্তি। ডিজিটাল প্রযুক্তিকে উন্নয়নের হাতিয়ার হিসেবে কাজে লাগাতে আমরা হোম নেটওয়ার্ক উৎসাহিত করতে উদ্যোগ নিয়েছি। আইওটি প্রযুক্তিকে কৃষি ও মৎস্য চাষে কাজে লাগাতে হবে। প্রযুক্তিবিদ ও ডিজিটাল প্রযুক্তি শিল্পসহ সংশ্লিষ্টদের এ ব্যাপারে অগ্রণী ভূমিকা গ্রহণে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান মন্ত্রী।

          মন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে তাঁর দপ্তরে ‘নকিয়া ফাইভ-জি ক্যাপাবিলিটি এন্ড টেকনিক্যাল কোলাবরেশন ‘ বিষয়ে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান নকিয়া বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সাথে বৈঠককালে এসব কথা বলেন। নকিয়ার দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার ভাইস প্রেসিডেন্ট  ড্যানিয়েল জ্যাগার বৈঠকে দুই সদস্যের নকিয়া প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। বৈঠকে দ্বিপাক্ষিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিশেষ করে টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তিখাতে উন্নয়ন সংক্রান্ত বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা হয়।

          ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী দেশে ডিজিটাল প্রযুক্তি বিকাশে ফাইভ-জি মোবাইল প্রযুক্তির প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে বলেন, ফোর-জি প্রযুক্তি সকলের জন্য কিন্তু ফাইভ-জি প্রযুক্তি একটি শিল্প পণ্য। স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কৃষি, মৎস্য এবং শিল্পখাতের জন্য এই প্রযুক্তি। ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে ২০০৮ সালে জননেত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত দূরদৃষ্টি সম্পন্ন কর্মসূচির ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ ফাইভ-জি যুগে প্রবেশ করে। ডিজিটিাল প্রযুক্তি বিকাশের এই অগ্রদূত বলেন, ‘আমাদের জন্য অহংকারের বিষয় হচ্ছে বিশ্বের অনেক উন্নত দেশ যেখানে ফাইভ-জি যুগে যেতে পারেনি, অতীতের তিনটি শিল্প বিপ্লব মিস করা এক সময়ের কৃষিভিত্তিক অর্থনীতির বাংলাদেশ প্রযুক্তিতে ৩২৪ বছরের পশ্চাদপদতা অতিক্রম করে ডিজিটাল প্রযুক্তিতে উন্নত বিশ্বের সমান্তরালে হাঁটছে।  অপারেটরদেরকে লাইসেন্স প্রদানের মাধ্যমে মোবাইল ফোন সাধারণের নাগালে পৌঁছে দেওয়া এবং কম্পিউটারের ওপর থেকে ভ্যাট-ট্যাক্স প্রত্যাহার করে কম্পিউটারে সাধারণের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে নিয়ে আসা সর্বোপরি ২০০৯ সাল থেকে ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচি বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতারই ফসল।

          প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী বিশ্বে বর্তমানে ৮৭টি দেশে  বাণিজ্িযকভাবে ফাইভ-জি চালু হয়েছে। জিএসএস তথ্যমতে  ২০২২ সালের জুনের শেষ নাগাদ বিশ্বের ১৫০টি দেশে ৪৯৬টি অপারেটর পরীক্ষামূলকভাবে ফাইভ-জি নেটওয়ার্কে বিনিয়োগ করছে। তথ্যমতে ২০২২ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে এক বিলিয়ন ফাইভ-জি সংযোগ স্থাপিত হবে এবং ফোরজি সংযোগ কমতে শুরু করবে। এই সময়ের মধ্যে থ্রিজি সংযোগ গ্রহণের হার শতকরা ২০ ভাগের নীচে চলে আসবে। এই সময়ের মধ্যে বিশ্বব্যাপী মোবাইল ব্রডব্যান্ড সংযোগ ৮ বিলিয়নে উপনীত হবে এবং ফাইভ-জি সংযোগ শতকরা ২০ ভাগে পৌঁছবে। বিশ্বে ২০২২-২৩ সালে মোবাইল ইন্টারনেট গ্রাহক হবে ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন এবং মোবাইল গ্রাহক হবে ৫ দশমিক ৫ বিলিয়ন। ২০২৪ থেকে ২৫ সালের মধ্যে বিশ্বে ফাইভ-জি সংযোগ স্থাপিত হবে ২ বিলিয়ন। এ সময়ের মধ্যে  মোবাইল ব্রডব্যান্ড গ্রহণের হার হবে শতকরা ৯৫ ভাগ। ২০২১ সালে বিশ্বে জিডিপিতে মোবাইল ইন্ডাস্ট্রিজের অবদান ছিলো ৪ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার যা ২০২৫ সালে ৪ দশমিক ৯ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। ২০২৪-২৫ সালে  বিশ্বে মোবাইল ইকোসিস্টেম  সহায়ক হিসেবে সরাসরি ১২ মিলিয়ন এবং পরোক্ষভাবে আরো ১৪ মিলিয়ন লোকের কর্মসংস্থান হবে।

#

শেফায়েত/মোশারফ/জয়নুল/২০২২/২০৫৫ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৩৪৫১

 

থাই ভাষায় বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন

 

ব্যাংকক (থাইল্যান্ড), ২৫ আগস্ট :

 

থাইল্যান্ডের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে আজ থাই ভাষায় অনুদিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে।

 

বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের সুবর্ণজয়ন্তী উদ্‌যাপনের অংশ হিসেবে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ এশিয়া স্টাডি সেন্টার ও ব্যাংককে বাংলাদেশ দূতাবাসের যৌথ এ আয়োজনে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশের সেন্টার ফর রিসার্চ এন্ড ইনফরমেশন (সিআরআই)-এর ট্রাস্টি ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র রেদওয়ান মুজিব সিদ্দিক। এছাড়া অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক Narin Hiransuthikul  এবং থাইল্যান্ডে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোঃ আব্দুল হাই।

 

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি রেদওয়ান মুজিব সিদ্দিক তাঁর বক্তব্যে বলেন, বঙ্গবন্ধু তাঁর পুরো জীবন দেশের মানুষের জন্য কাজ করে গেছেন। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকে না জানলে বাংলাদেশকে জানা সম্ভব নয়। এ গ্রন্থটি যুব সমাজের কাছে বাংলাদেশের ইতিহাস এবং তাঁর স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রধান নেতার জীবন সম্পর্কে জানার এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। এ অনুবাদ থাইভাষী পাঠকদের বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশকে জানতে বিশেষভাবে সহায়তা করবে।

 

চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট তাঁর বক্তব্যে বলেন, বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ একটি অনন্য সাধারণ দলিল যা শুধু একটি রাষ্ট্রের জন্ম ইতিহাসকে তুলে ধরেনি, গ্রন্থটি এমন একজন ব্যক্তি কর্তৃক রচিত যিনি নিজেই ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন এবং দেশবাসীকে স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন।

 

অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেনের একটি ভিডিও বার্তা প্রদর্শিত হয়। ভিডিও বার্তায় মন্ত্রী এ আয়োজনকে বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের কূটনৈতিক সম্পর্কের সুবর্ণজয়ন্তী উদ্‌যাপনের উল্লেখযোগ্য অংশ বলে উল্লেখ করেন।

 

রাষ্ট্রদূত মোঃ আব্দুল হাই বলেন, বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক আদর্শ, তাঁর জীবন দর্শন থাইভাষী জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছে দিতে ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থটির অনুবাদ বিশেষ অবদান রাখবে। তিনি বইটি অনুমোদন, অনুবাদ ও প্রকাশনার সাথে সংশ্লিষ্ট বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্ট ও চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ এশিয়া স্টাডি সেন্টারের সকলকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।

 

অনুষ্ঠানে থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিগণ, স্থানীয় অন্যান্য দূতাবাসের কর্মকর্তাবৃন্দ, চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয়, কাসেটসার্ট বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রিত শিক্ষক-শিক্ষার্থী, থাইল্যান্ডের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

#

মোহসিন/রাহাত/মোশারফ/রফিকুল/সেলিম/২০২২/২০১৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ৩০৫০

সম্ভাব্য খাদ্যসংকট মোকাবিলায় চাষের জমির সর্বোচ্চ ব্যবহার করতে হবে

                                                                                        -- পরিবেশমন্ত্রী

বড়লেখা (মৌলভীবাজার), ১০ ভাদ্র (২৫ আগস্ট) :

          পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, ইউরোপে চলমান যুদ্ধের কারণে আগামী বছর বিশ্বব্যাপী খাদ্যসংকট হতে পারে। এজন্য আমাদের এখন হতেই প্রস্তুত হতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মতো চাষযোগ্য এক ইঞ্চি জায়গাও খালি রাখা যাবে না। ধান, ফসল, শাকসবজিসহ যখন যে ফসল জন্মে তাই ফলাতে হবে। এখন থেকেই সতর্ক হলে সম্ভাব্য এ সংকট আমরা মোকাবিলা করতে পারবো।

          আজ মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান প্রাঙ্গণে উৎপাদিত রোপা আমন ধানের হালি চারা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন উপলক্ষ্যে দাসেরবাজার উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          পরিবেশমন্ত্রী বলেন, দেশকে কিভাবে উন্নত করা যায়, মানুষের জীবনমান উন্নয়ন করা যায় তা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবসময় ভাবেন। চাষিদের জন্য বিনামূল্যে চারা বিতরণের ব্যবস্থা করায় এসময় কৃষি বিভাগের প্রতি ধন্যবাদ জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, আমরা সকলে দেশকে ভালোবাসলে, দেশের মাটিকে ভালোবাসলে, দেশের জন্য দায়িত্বশীল হয়ে কাজ করলে সকল সংকট কাটিয়ে দেশকে উন্নত দেশে পরিণত করতে পারবো।

          বড়লেখা উপজেলা নির্বাহী অফিসার খন্দকার মোদাচ্ছির বিল আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বড়লেখা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সোয়েব আহমেদ, ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ তাজ উদ্দিন, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম সুন্দর এবং উপজেলা কৃষি অফিসার দেবল সরকার প্রমুখ।

          এর পূর্বে মন্ত্রী বড়লেখা উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে অনগ্রসর জনগোষ্ঠী ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের মাঝে বিজ্ঞানসামগ্রী বিতরণ করেন এবং উপজেলা প্রশাসনিক ভবনে নির্মিত মুজিব কর্নারের উদ্বোধন করেন।

#

দীপংকর/রাহাত/রফিকুল/জয়নুল/২০২২/১৯২০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৩৪৪৯

ত্রাণ প্রতিমন্ত্রীর সাথে জাতিসংঘ মহাসচিবের বিশেষ দূতের সাক্ষাৎ

ঢাকা, ১০ ভাদ্র (২৫ আগস্ট) :

          দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ এনামুর রহমানের সাথে আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে তাঁর অফিসকক্ষে জাতিসংঘ মহাসচিবের মিয়ানমার বিষয়ক বিশেষ দূত নোয়েলিন হেজার (Noeleen Heyzer) সাক্ষাৎ করেন।

          সাক্ষাৎকালে তাঁরা বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিক রোহিঙ্গাদের বিষয়ে আলোচনা করেন। তাঁরা বাস্তুচ্যুত এসকল মিয়ানমারের নাগরিকদের সহায়তা দানে বাংলাদেশ সরকার বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীর মানবিক পদক্ষেপের প্রশংসা করেন। এ সময় কক্সবাজারের ক্যাম্পসমূহে এ সকল নাগরিকদের আহার, সুপেয় পানি, চিকিৎসা, শিক্ষা, পয়ঃনিষ্কাশন ইত্যাদি বিষয়েও বিস্তারিত আলোচনা হয়।

          প্রতিমন্ত্রী রোহিঙ্গাদের তাদের নিজ দেশে প্রত্যাবর্তনের ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী তাদের নিজ দেশে প্রত্যাবর্তনের পর যাতে হাতে-কলমে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতে পারে সে লক্ষ্যে তাদেরকে কারিগরি ও অন্যান্য বিষয়ে লেখাপড়ার ওপর গুরুত্ব দিয়ে সরকার কাজ করছে। তিনি বলেন, কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্রতিবছর হাজার হাজার নতুন শিশু জন্ম নিচ্ছে, এতে প্রতিবছরই রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। মিয়ানমার যেহেতু এ সমস্যা সৃষ্টি করেছে তাই তাদেরকেই এ সমস্যার সমাধানে এগিয়ে আসতে হবে। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের নিজ দেশে প্রত্যাবর্তনে মিয়ানমারের ওপর চাপ সৃষ্টির লক্ষ্যে বিশ্ব জনমত গঠনে এগিয়ে আসতে প্রতিমন্ত্রী বিশ্ব নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানান।

          জাতিসংঘের বিশেষ দূত বলেন, বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিকরা যেন মর্যাদাপূর্ণ ও নিরাপদে নাগরিক অধিকারসহ তাদের নিজ দেশে ফেরত যেতে পারেন সে লক্ষ্যে আসিয়ানসহ তাঁরা কাজ করে যাচ্ছেন। মিয়ানমার বিষয়ক দূত জানান, বাংলাদেশে আসার পূর্বে তিনি মিয়ানমার ভ্রমণ করেছেন এবং এসকল নাগরিকদের ফেরত নেওয়ার জন্য মিয়ানমার সরকারের সাথে আলোচনা করেছেন। তিনি আরো উল্লেখ করেন, বাস্তুচ্যুত এসকল মিয়ানমার নাগরিকরা যেন যথাযথ যাচাইকরণের মাধ্যমে তাদের নিজ দেশে ফেরত যেতে পারেন সে লক্ষ্যে অবশ্যই সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। এ সফরের মাধ্যমে বিশ্ব সম্প্রদায়কে সঠিক তথ্য প্রদান এবং দৃষ্টি আকর্ষণের মাধ্যমে রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবেন মর্মে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

          এ সময় মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ কামরুল হাসান উপস্থিত ছিলেন।

#

সেলিম/রাহাত/রফিকুল/জয়নুল/২০২২/১৯২০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর :৩৪৪৮  

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ১০ ভাদ্র (২৫ আগস্ট) :

          স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২৫৮ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ। এ সময় ৫ হাজার ৮৯৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।

 

গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৩২০ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনাভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৫৪ হাজার ৮০৬ জন। 

#

কবীর/রাহাত/রফিকুল/শামীম/২০২২/১৭০৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ৩৪৪৭

টেলিযোগাযোগ মন্ত্রীর সাথে মালয়েশিয়ার হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

ঢাকা, ১০ ভাদ্র (২৫ আগস্ট) :

            ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারের সাথে আজ তাঁর বাংলাদেশ সচিবালয়স্থ দপ্তরে বাংলাদেশে নিযুক্ত মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার হাজনা মোঃ হাসিম (Hazna Md Hasim) সাক্ষাৎ করেন।

          সাক্ষাৎকালে তাঁরা দ্বিপাক্ষিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় বিশেষ করে টেলিযোগাযোগ খাত সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে মতবিনিময় করেন।

          মন্ত্রী এসময় বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যকার বিদ্যমান চমৎকার সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে বলেন, মালয়েশিয়া বাংলাদেশের এক অকৃত্রিম বন্ধু। তিনি গত সাড়ে তের বছরে বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ খাতে অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচি বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় দেশের প্রতিটি খাতে বিস্ময়কর অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে। বাংলাদেশের ডিজিটাল কর্মসূচি বিশ্বে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হিসেবে কাজ করছে। মন্ত্রী বাংলাদেশকে বিনিয়োগের জন্য অত্যন্ত লাভজনক জায়গা হিসেবে উল্লেখ করে সরকারের বিনিয়োগবান্ধব নীতির সুযোগ কাজে লাগাতে মালয়েশিয়া ভূমিকা রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

          হাইকমিশনার তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতের অগ্রগতির ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি মন্ত্রীকে মাল্টিমিডিয়া ইউনিভার্সিটি ও আজিয়াটার সহযোগিতায় মালয়েশিয়া সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আগামী ৩ থেকে ৭ অক্টোবর কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠেয় ‘ডিজিটাল ইকোনমি প্রোগ্রাম ফর বাংলাদেশ’ শীর্ষক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানান।

#

শেফায়েত/রাহাত/রফিকুল/জয়নুল/২০২২/১৭৪৫ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৩৪৪৬

পঁচাত্তর ও ২১ আগস্টের ঘাতকরা স্বাধীনতা যুদ্ধে পরাজিত শক্তির দোসর

                                                                                          --শিক্ষামন্ত্রী

ঢাকা, ১০ ভাদ্র (২৫ আগস্ট) :

শিক্ষামন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা.দীপু মনি বলেছেন, পঁচাত্তর ও ২১ আগস্টের ঘাতকরা স্বাধীনতা যুদ্ধে পরাজিত শক্তির দোসর। বেগম আইভি রহমান এই দোসরদের নির্মম হত্যার শিকার। তাঁকে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করা হয়েছে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় আহত আইভি রহমানকে বিদেশে চিকিৎসার সমস্ত ব্যবস্থা করেছিল তাঁর পরিবার। কিন্ত তাঁকে বিদেশে নিতে দেয়া হয়নি। তাঁর সন্তানদের হাসপাতালে একটি রুমে তালা দিয়ে রাখা হয়েছিল। এমনকি বেগম আইভি রহমান মৃত্যুবরণ করার পর প্রথমে তাঁর লাশ পরিবারের কাছে দিতে চায়নি দোসররা।

মন্ত্রী আজ জাতীয় প্রেসক্লাবে বেগম আইভি রহমান পরিষদ, কেন্দ্রীয় কমিটির আয়োজনে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ও প্রয়াত রাষ্ট্রপতি আলহাজ মোঃ জিল্লুর রহমানের সহধর্মিণী বেগম আইভি রহমানের ১৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বেগম আইভি রহমান ছিলেন একজন জনপ্রিয় নারী নেত্রী ও কর্মীবান্ধব ভালো সংগঠক। কর্মীদের জন্য তিনি ছিলেন নিবেদিত প্রাণ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা এম এ করিম, শেখ জাহাঙ্গীর, সুপ্রীম কোর্টের এডভোকেট এ.বি.এম বায়জিদ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সহসভাপতি মানিক লাল ঘোষ ও ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি এ এইচ এম মেহেদী হাসান।

#

খায়ের/রাহাত/রফিকুল/শামীম/২০২২/১৬৩৫ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ৩৪৪৫

 

সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সিরাজ উদ্দিন আহমদের মৃত্যুতে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ১০ ভাদ্র (২৫ আগস্ট) :

            জৈন্তাপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান, জৈন্তিয়া ১৭ পরগনা সালিশ সমন¦য় কমিটির সাবেক সভাপতি, বিশিষ্ট সমাজসেবক সিরাজ উদ্দিন আহমদের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ।

          প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় বলেন, মরহুম সিরাজ উদ্দিন আহমদ বৃহত্তর জৈন্তার একজন সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তিনি মানুষের ভাগ্যবদলের জন্য গড়ে তুলেছিলেন ‘পল্লী মঙ্গল’ নামের প্রতিষ্ঠান। ঘুষ-দুর্নীতি-অনিয়ম আর অসামাজিক কাজের বিরুদ্ধে তিনি সদা সোচ্চার ছিলেন। তিনি জৈন্তাপুর উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে সর্বদা ন্যায়, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়া তিনি এলাকার স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিটি আন্দোলনে সাহসী ভূমিকা পালন করেছেন। তাঁর মৃত্যুতে জৈন্তাবাসী একজন কৃতি সমাজসেবককে হারালো। সমাজসেবা ও মানব কল্যাণে অনন্য অবদানের কারণে তিনি চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন।

          মন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

          উল্লেখ্য, সিরাজ উদ্দিন আহমদ গতকাল রাতে যুক্তরাষ্ট্রে নিজ বাসায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।

#

রাশেদুজ্জামান/রাহাত/রফিকুল/জয়নুল/২০২২/১৭২৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৩৪৪৪ 

 

ক্ষুদ্র তাঁতীদের তাঁতজাত পণ্যের গুণগত মানোন্নয়নে কাজ করছে সরকার

                                                                                   - বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী

 

নরসিংদী, ১০ ভাদ্র (২৫ আগস্ট) :

বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, বীরপ্রতীক বলেছেন, দেশের ক্ষুদ্র তাঁতীদের তাঁতজাত পণ্যের গুণগত মানোন্নয়নে কাজ করছে সরকার। এজন্য দেশের তাঁতসমৃদ্ধ অঞ্চলসমূহে ক্লথ প্রসেসিং সেন্টার (সিবিসি) স্থাপন করা হচ্ছে। এতে ক্ষুদ্র তাঁতীরা কম খরচে তাদের পণ্যের মান বাড়াতে সক্ষম হবে।

আজ নরসিংদীর মাধবদীতে বাংলাদেশ তাঁত বোর্ডের ক্লথ প্রসেসিং সেন্টার পরিদর্শনে গিয়ে সাংবাদিকদের একথা জানান মন্ত্রী। এ সময় সংসদ সদস্য তামান্না নুসরাত (বুবলী), বাংলাদেশ তাঁত বোর্ডের চেয়ারম্যান মোঃ রেজাউল করিমসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

মন্ত্রী বলেন, দেশে ও বিদেশে তাঁতজাত পণ্যের প্রসারে নতুন নতুন ডিজাইন উদ্ভাবনের জন্য  ফ্যাশন ডিজাইন ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট স্থাপন করা হচ্ছে।  তাঁত শিল্পের উন্নয়ন ও তাঁতীদের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়নের জন্য ঋণ বিতরণ কার্যক্রম চলমান রেখেছে সরকার।

গোলাম দস্তগীর গাজী আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ‘রূপকল্প-২০৪১’ কে সমানে রেখে সরকার তাঁত ও বস্ত্রখাতে নতুন নতুন উদ্ভাবনকে কাজে লাগিয়ে এখাতকে আধুনিকায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করছে। দেশে বিনিয়োগের সুযোগ সম্প্রসারণ, দক্ষ মানবসম্পদ সৃষ্টি, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি এবং রপ্তানি বৃদ্ধিতে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় নিরলস

2022-08-25-16-25-982b145cbbb890675f0537aa3eaf4a54.docx