তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৭৩১
নতুন ভবনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্থান সংকুলানের চাহিদা অনেকাংশে পূরণ হবে
-- পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ঢাকা, ২১ আষাঢ় (৫ জুলাই) :
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নবনির্মিত ৮ তলা ভবন সম্পন্ন হওয়ায় মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন দপ্তর, উইং ও অন্যান্য শাখার জন্য স্থান সংকুলানের চাহিদা অনেকাংশে পূরণ হবে এবং আধুনিক সুবিধাবিশিষ্ট কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা যাবে।
আজ রাজধানীর সেগুনবাগিচায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নতুন এই ভবন পরিদর্শনের সময় ভবনটির নির্মাণ কাজে জড়িত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলে তিনি এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন। একইসাথে তিনি ভবনটির নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হওয়ায় এবং প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক আগামী বৃহস্পতিবার ভবনটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধনের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করায় সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানান।
উল্লেখ্য, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন ভবনটির নির্মাণ কাজের বিভিন্ন পর্যায়ে কাজের অগ্রগতি দেখতে ইতিপূর্বে বেশ কয়েকবার আকস্মিক পরিদর্শন করেন এবং যথাসময়ে নির্মাণ কাজ সম্পন্নের জন্য আন্তরিকভাবে কাজ করতে সংশ্লিষ্টদের তাগিদ দেন।
আজ ভবনটি পরিদর্শনের সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক (সাধারণ সেবা) মোহাম্মদ হজরত আলী খান, মহাপরিচালক (প্রশাসন) ডি এম সালাহ উদ্দিন মাহমুদ এবং অন্যান্য কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
#
মোহসিন/রফিক/মোশারফ/জয়নুল/২০২২/২১৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৭৩০
টেলিভিশনে স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য
সকল ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া
ঢাকা, ২১ আষাঢ় (৫ জুলাই) :
সরকারি-বেসরকারি টিভি চ্যানেলসহ সকল ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় নিম্নোক্ত বার্তাটি ঈদুল আজহা পর্যন্ত স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য অনুরোধ করা হলো :
মূলবার্তা :
‘সম্মানিত কোরবানি দাতাগণ, পশু ক্রয়ের সময় পরিমাণমতো লবণ কিনুন এবং কোরবানির পর চামড়ায় ভালোভাবে লবণ লাগিয়ে গুণগত মান বজায় রাখতে সহায়তা করুন।’
-- জনস্বার্থে : শিল্প মন্ত্রণালয়।
#
মাহমুদুল/পাশা/রফিক/সঞ্জীব/মোশারফ/মাহমুদ/রেজাউল/ ২০২২/২১১৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৭২৯
টেলিযোগাযোগ বিভাগের উদ্যোগে বন্যাদুর্গত এলাকায় ত্রাণসামগ্রী প্রেরণ অব্যাহত
ঢাকা, ২১ আষাঢ় (৫ জুলাই) :
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের উদ্যোগে বন্যাদুর্গত এলাকায় বিতরণের জন্য ত্রাণ বোঝাই আরো একাধিক গাড়ি বিটিসিএল থেকে নেত্রকোণা জেলার মোহনগঞ্জ ও মদন উপজেলার উদ্দেশ্যে পাঠানো হচ্ছে। আজ এবং তার আগে ঢাকায় বিটিসিএল ভবনে ও ঢাকা জিপিওতে বিটিসিএল, টেশিস, আইবি এবং প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান জেডটিই এর পক্ষ থেকে বন্যার্তদের জন্য ৩ হাজার ৫৮০ প্যাকেট ত্রাণসামগ্রী বিতরণের জন্য ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারের নিকট হস্তান্তর করা হয়। ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব খলিলুর রহমান এবং বিটিসিএল‘র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মোঃ রফিকুল মতিন এসময় উপস্থিত ছিলেন। এসব ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে মোহনগঞ্জে ১ হাজার ৬৫ প্যাকেট শুকনো খাবার ও ৪০০ প্যাকেট চাল, ডাল ও তেল এবং মদন উপজেলায় ৮৬৫ প্যাকেট শুকনো খাবার ও ৪০০ প্যাকেট চাল, ডাল ও তেল রয়েছে।
এর আগে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের উদ্যোগে নেত্রকোণার খালিয়াজুরীতে ৫ হাজার ২১ প্যাকেট ও সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলায় এক হাজার প্যাকেট ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। উল্লেখ্য ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারের নির্দেশে হাওরের বন্যাদুর্গত এলাকায় ত্রাণ বিতরণ শুরু হয়। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ এবং এর অধীন সংস্থাসমূহের পক্ষ থেকেও ত্রাণ পাঠানোর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। আরো উল্লেখ্য টেলিযোগাযোগ বিভাগ হাওর এলাকায় ফিক্সড ফোন, মোবাইল নেটওয়ার্ক ও জরুরি সেবা সচল করা ছাড়াও স্যাটেলাইট হাব স্থাপন করেছে।
#
শেফায়ত/পাশা/সঞ্জীব/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/২১১৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৭২৮
সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতার সাথে প্রয়োজন দায়িত্বশীলতা
--তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী
ঢাকা, ২১ আষাঢ় (৫ জুলাই):
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, সংবাদপত্রের বা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা যেমন অবশ্যই দরকার, তেমনি দায়িত্বশীলতারও প্রয়োজন।
আজ রাজধানীর কাকরাইলে প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ মিলনায়তনে সাংবাদিকদের মাঝে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের কল্যাণ অনুদান ও করোনাকালীন ২য় পর্যায়ের আর্থিক সহায়তার চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ কথা বলেন।
গণমাধ্যমের দায়িত্বশীলতা নিয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী উদাহরণ দিয়ে বলেন, “ক’দিন আগে একটি পত্রিকায় দেখলাম দুই কলাম বড় খবর- বাংলাদেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে জাতিসংঘের উদ্বেগ প্রকাশ। কিন্তু সত্যিটা হচ্ছে, যে আইরিন খান উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন, উনার মতো জাতিসংঘ সংশ্লিষ্ট আরো ৮০ জন র্যাপোর্টিয়ার সেখানে আছে। সেই ৮০ জনের একজনের মত নিয়ে যদি কোনো প্রথম শ্রেণির সংবাদপত্র লেখে ‘জাতিসংঘের উদ্বেগ প্রকাশ’, তাহলে সেটি কি সাংবাদিকতা না অপসাংবাদিকতা!”
‘কিন্তু আমাদের দেশে এই অপসাংবাদিকতার জন্য প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয় না, কন্টিনেন্টাল ইউরোপ, ইউকেতে এ ধরনের সংবাদ পরিবেশনের জন্য শুধু প্রশ্নের মুখোমুখিই হতে হয় তা নয়, সেখানে নিয়মিত জরিমানা দিতে হয়, যা আমাদের দেশে হয় না’ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, সমালোচনা থাকবে, কারণ দায়িত্বে থাকলে সমালোচনা হবেই। যে দায়িত্বে নাই তার সমালোচনা করার সুযোগও নাই। কিন্তু সমালোচনাটা যেন বস্তুনিষ্ঠ হয়।
ড. হাছান বলেন, ‘সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট আজকে সাংবাদিক সমাজের একটি ভরসার জায়গা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এবং ট্রাস্ট থেকে সহায়তায় সবাইকে বিবেচনা করা হয়। যে সমস্ত সাংবাদিক নিয়মিত সরকারের বিরুদ্ধে লেখেন, কারণে-অকারণে লেখেন, লিখতে লিখতে হয়রান হয়ে যান, এমনকি সরকার পতনের জন্য তারা প্রেসক্লাবের সামনে কিংবা অন্য কোনোখানে বক্তৃতাও দেন গরম গরম, তাদেরকেও আমরা এই সহায়তা দিয়েছি এবং দিচ্ছি।’
ট্রাস্টের ব্যবস্হাপনা পরিচালক সুভাষ চন্দ বাদলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক, সাবেক সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ, দৈনিক সংবাদের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক কাশেম হুমায়ুন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেনসহ ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্যবৃন্দ বক্তব্য রাখেন। শেষে সাংবাদিকদের মাঝে আর্থিক সহায়তার চেক বিতরণ করেন মন্ত্রী ও অতিথিবৃন্দ।
#
আকরাম/পাশা/রফিক/সঞ্জীব/মাহমুদ/রেজাউল/২০২২/২১০০ ঘণ্টা
Handout Number : 2727
Government Launches Migration Taskforce for
Implementing Global Compact on Migration
Dhaka, 5 July 2022:
Today the Government of Bangladesh (GoB) launched the Bangladesh Migration Compact Taskforce to facilitate the implementation, follow up and review of the Global Compact for Migration (GCM).
The launch event, held at the UNCLOS Conference of the Ministry of Foreign Affairs, was co-chaired by Foreign Secretary (Senior Secretary) Masud Bin Momen and Secretary, Ministry of Expatriates Welfare and Overseas Employment Dr. Ahmed Munirus Salehin.
Foreign Secretary reiterated Bangladesh’s commitment to a rule-based international migration framework taking a 360° approach to promoting safe, orderly and regular migration. “We would remain committed, despite the difficulties experienced in the last two years and more, to meaningfully deliver on our recognized role as a ‘Champion Country’ for the Global Compact on Migration (GCM)”, he added.
Secretary, Ministry of Expatriates Welfare and Overseas Employment said that the Taskforce will provide a consultative space for policy and decision-making coordination, information exchange and peer review. Representatives from other Ministries and agencies of the government took part in open discussions.
Former Foreign Secretary and IOM Senior Advisor Md. Shahidul Haq indicated that the nature of human mobility and migration is getting more complex, and that it is impossible to deal with this issue without adopting a whole-of-government and whole-of-society approach. He identifed Bangladesh as a country of source, transit and destination.
UN Resident Coordinator Gwyn Lewis lauded Bangladesh’s leadership in global migration discourses. She added that the newly launched Taskforce would be another step forward for Bangladesh’s leadership towards ensuring the safety, dignity and human rights of all migrants.
Chief of Mission of IOM Abdulsattor Esoev said that this Taskforce will reinforce Bangladesh’s ongoing efforts to ensure safe, orderly and regular migration in the mixed migration context. This initiative is the first of its kind in the world in the field of migration, he added.
Prime Minister Sheikh Hasina first mooted the idea of GCM at the UN General Assembly in 2016. The Intra-governmental Taskforce has been launched as part of Bangladesh’s ongoing initiatives to implement its priorities among the 23 GCM objectives. The government recently made a pledge to form this Taskforce during the first International Migration Review Forum (IMRF) held in May 2022 in New York to follow up progress on GCM implementation. The Taskforce will consult the Bangladesh UN Migration Network, comprising representatives from all relevant UN agencies.
#
Mohsin/Pasha/Nice/Rahat/Rafiq/Sanjib/Mahmud/Joynul/2022/1940hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৭২৬
কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন
ঢাকা, ২১ আষাঢ় (৫ জুলাই):
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গতকাল সোমবার সকাল ৮টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১ হাজার ৯৯৮ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ১৬ দশমিক ৭৪ শতাংশ। এ সময় ১১ হাজার ৯৩২ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ১৮১ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনাভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৯ হাজার ২৭৩ জন।
#
জাকির/পাশা/সঞ্জীব/মাহমুদ/রেজাউল/২০২২/১৮২৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৭২৫
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য আরো এক হাজার মেট্রিক টন চাল,
নগদ ২ কোটি টাকা এবং ৪শ’বান্ডিল ঢেউটিন বরাদ্দ
ঢাকা, ২১ আষাঢ় (৫ জুলাই) :
বন্যাসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্যার্থে মানবিক সহায়তা হিসেবে বিতরণের লক্ষ্যে আরো এক হাজার মেট্রিক টন চাল, নগদ ২ কোটি টাকা এবং ৪শ’বান্ডিল ঢেউটিন বরাদ্দ দিয়েছে সরকার। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে আজ এ বরাদ্দ প্রদান করা হয়।
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সিলেট ও সুনামগঞ্জ প্রতিটি জেলার জন্য ৫শ’করে এক হাজার মেট্রিক টন চাল, এক কোটি করে নগদ দুই কোটি টাকা এবং ২শ’বান্ডিল করে মোট ৪শ’বান্ডিল ঢেউটিন বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এছাড়া প্রতি বান্ডিল ঢেউটিনের সাথে আবশ্যিকভাবে ক্রসড চেকের মাধ্যমে দেয়ার জন্য ৩ হাজার টাকা করে মোট এক কোটি ২০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
#
সেলিম/পাশা/নাইচ/সঞ্জীব/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/১৮৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৭২৪
স্বাধীনতার পর সবচেয়ে বড় অর্জন পদ্মা সেতু
-- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২১ আষাঢ় (৫ জুলাই) :
সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, পদ্মা সেতু কেবল একটি স্থাপনা নয়, এটি বাংলাদেশের গৌরব, মর্যাদা ও সক্ষমতার প্রতীক। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় অর্জন পদ্মা সেতু। এটি কোন সামষ্টিক অর্জন নয়, পদ্মা সেতু নির্মাণের একক কৃতিত্ব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। বিশ্ব ব্যাংকের ঋণচুক্তি বাতিলের পর তাঁরই একক সিদ্ধান্তে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মিত হয়েছে।
আজ বাংলা একাডেমি আয়োজিত ‘স্বপ্নের পদ্মা সেতু’ নিয়ে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতু নির্মাণ সহজ ছিল না। অনেক ষড়যন্ত্র মোকাবিলা ও চড়াই উতরাই পেরিয়ে এটি নির্মিত হয়েছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোনো সাহায্য ছাড়া দেশের টাকায় পদ্মা সেতু নির্মাণের ঘোষণা দেন। তাই পদ্মা সেতু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসের অন্য নাম। তিনি বলেন, সততা, নিষ্ঠা ও কাজের প্রতি অবিচল থাকলে যে কোন অর্জন সম্ভব- বঙ্গবন্ধুকন্যা তা আরেকবার প্রমাণ করলেন।
বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সাবিহা পারভীন। অনুষ্ঠানে স্বরচিতা কবিতা পাঠ করেন বিশিষ্ট কবি আসাদ মান্নান, নাসির আহমেদ, ফারুক মোহাম্মদ, মিনার মনসুর, ঝর্ণা রহমান ও আসলাম সানী। আবৃত্তি করেন দেশবরেণ্য আবৃত্তিশিল্পী জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় ও রূপা চক্রবর্তী। সংগীত পরিবেশন করেন বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী ও সুরকার মানিক রহমান।
#
ফয়সল/পাশা/নাইচ/সঞ্জীব/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/১৮২৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৭২৩
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটারের মহাকাশ বিষয়ক দুইটি ডিজিটাল ফিল্ম,
ভিআর কর্নার এবং পার্কিং এরিয়া উদ্বোধন করলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী
ঢাকা, ২১ আষাঢ় (৫ জুলাই) :
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটারের প্ল্যানেটেরিয়াম হলে মহাকাশ বিষয়ক দুইটি ডিজিটাল ফিল্ম, ভিআর কর্নার এবং পার্কিং এরিয়া উদ্বোধন করেছেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান।
মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা বাবার স্বপ্ন পূরণে এগিয়ে যাচ্ছেন। তাঁর নেতৃত্বে অচিরেই এ দেশ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলায় পরিণত হবে। তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ সম্ভব হয়েছে, যা বিশ্বের দরবারে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার পাশাপাশি জাতির আত্মবিশ্বাসও বাড়িয়ে দিয়েছে।
মন্ত্রী আরো বলেন, ফিল্মটিতে টেলিস্কোপের গঠন, কার্যকারিতা, ধরন ইত্যাদি বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে, যা একটি ডিজিটাল মহাকাশ বিষয়ক ফিল্ম। টেলিস্কোপ এমন একটি যন্ত্র যা দূরবর্তী লক্ষ্যবস্তু দর্শনের জন্য ব্যবহার করা হয়। এটি দূরবর্তী বস্তু থেকে নির্গত বিকিরণ সংগ্রহ, পরিমাপ এবং বিশ্লেষণ করার কাজে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া এটি সৌরজগতের বিভিন্ন তথ্য আবিস্কারের দ্বার উন্মোচন করে। এই ফিল্মটির মূল লক্ষ্যই হলো বিজ্ঞান ও বৈজ্ঞানিক চিন্তাধারাকে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া। এতে তথ্য ও উদ্ভাবন বিষয়বস্তুগুলো সাধারণ মানুষ খুব সহজেই আত্মস্থ করতে পারবেন। ফলে তাদের মধ্যে বিজ্ঞানমনস্ক ভাবধারা গড়ে উঠবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জিয়াউল হাসান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটারের মহাপরিচালক মোঃ আব্দুর রাজ্জাক। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রণালয় এবং মন্ত্রণালয়াধীন সংস্থার কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।
#
বিবেকানন্দ/পাশা/নাইচ/সঞ্জীব/মাহমুদ/জয়নুল/২০২২/১৮২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৭২২
টেলিভিশনে স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য
সকল ইলেকট্রনিক মিডিয়া
ঢাকা, ২১ আষাঢ় (৫ জুলাই) :
সরকারি-বেসরকারি টিভি চ্যানেলসহ সকল ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় নিম্নোক্ত বার্তাটি স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য অনুরোধ করা হলো :
মূলবার্তা :
‘বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তার জন্য টোল ফ্রি নম্বর চালু করেছে বিজিবি; এসব নম্বরে বিনামূল্যে ফোন দিয়ে বিজিবি’র সহায়তা নেয়া যাবে; ০১৭৬৯৬০০৫৫৫ এবং ০১৬৬৯৬০০৫৫৫।’
#
শামছুর/অনসূয়া/ডালিয়া/শাম্মী/সাজ্জাদ/মানসুরা/২০২২/১৬০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৭২১
কোরবানির গরুর চামড়ার দাম নির্ধারণ
চামড়ায় লবণ যুক্ত করতে বাণিজ্যমন্ত্রীর আহ্বান
ঢাকা, ২১ আষাঢ় (৫ জুলাই) :
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, চামড়ার স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক বাজার দর, চাহিদা, সরবরাহ, রপ্তানির সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা এবং সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের মতামত বিবেচনায় নিয়ে লবণযুক্ত প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়া ঢাকায় ৪৭-৫২ টাকা, ঢাকার বাইরে ৪০-৪৪ টাকা, খাসির চামড়া সর্বত্র ১৮-২০ টাকা এবং বকরির চামড়া সর্বত্র ১২-১৪ টাকা ক্রয় মূল্য নির্ধারণ করা হলো। সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের নির্ধারিত মূল্যে চামড়া ক্রয় নিশ্চিত করতে হবে।
বাণিজ্যমন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রণালয় আয়োজিত আসন্ন পবিত্র ইদুল-আজহা ২০২২ উপলক্ষ্যে কোরবানির পশুর কাঁচা চামড়ার মূল্য নির্ধারণ এবং সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা বিষয়ে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করে লবণযুক্ত চামড়ার ক্রয়মূল্য ঘোষণা করেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, এ চামড়ার মূল্য গরিবের হক। এতিমখানা, মাদ্রাসা, আনজুমান মফিদুল ইসলামের মতো সংস্থাগুলোই বেশিরভাগ চামড়া সংগ্রহ করে থাকে। গরিবদের ন্যায্য পাওনা নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। চামড়া ক্রয় নিশ্চিত করতে ব্যবসায়ীদের জন্য ব্যাংক প্রয়োজনীয় টাকা ঋণ মঞ্জুর করেছে। দেশে প্রয়োজনীয় লবণ মজুত রয়েছে, লবণের সরবরাহ ও মূল্য স্বাভাবিক রয়েছে। হাটে কোরবানির পশুর হাসিলের সময় পশু ক্রেতাদের প্রয়োজনীয় লবণ ক্রয় নিশ্চিত করবে সিটি করপোরেশন। মাঠ পর্যায়ে সবধরনের সহযোগিতা প্রদানের জন্য প্রশাসনকে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। আশা করা হচ্ছে, এবার কোরবানির চামড়া সংগ্রহ, সংরক্ষণ এবং নির্ধারিত মুল্যে ক্রয়-বিক্রয়ে কোন ধরনের সমস্যা হবে না এবং নষ্ট হবে না।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, কোরবানির পশুর চামড়া যাতে নষ্ট না হয় সেজন্য কোরবানির পর নিজেদের প্রয়োজনীয় লবণ যুক্ত করে সংরক্ষণ করতে হবে। কোরবানির সাতদিন পর্যন্ত ঢাকা অভিমুখে এবং আন্ত:জেলা কোনো চামড়াবাহী যানবাহন চলাচল করতে পারবে না। লবণযুক্ত করার কারণে কোনো চামড়া নষ্ট হবে না এবং সময় নিয়ে উপযুক্ত মূল্যে চামড়া বিক্রয় করা সম্ভব হবে। এজন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে সচেতন হতে হবে এবং চামড়ায় লবণযুক্ত করা নিশ্চিত করতে হবে। দেশের মসজিদগুলোতে এ বিষয়ে কোরবানিদাতাগণকে সচেতন করতে হবে।
তিনি আরো বলেন, দেশের চামড়া রপ্তানি বেড়েছে, আরোও বাড়বে। সরকার দেশের প্রয়োজনের অতিরিক্ত ওয়েট ব্লু চামড়া কেস টু কেস ভিত্তিতে রপ্তানির অনুমতি প্রদান করছে। চামড়ার গুণগতমান নিশ্চিত করতে যথাযথভাবে চামড়া সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করতে হবে, যাতে কোনো চামড়া নষ্ট না হয়। সরকার এ বিষয়ে জনসাধারণকে সচেতন করার জন্য টিভিসি প্রচার, লিফলেট বিতরণসহ পর্যাপ্ত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
সভায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আকতার হোসেন, শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানা, তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মো. মকবুল হোসেন, বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শাহীন আহমেদসহ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#
বকসী/অনসূয়া/ডালিয়া/শাম্মী/সাজ্জাদ/মানসুরা/২০২২/১৪১৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৭২০
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আফগানিস্তানের জনগণের জন্য বাংলাদেশের মানবিক সহায়তা প্রদান
ঢাকা, ২১ আষাঢ় (৫ জুলাই) :
আফগানিস্তানের পূর্বাঞ্চলে গত ২২ জুন শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাতে সহস্রাধিক নাগরিক নিহত, প্রায় দুই হাজারের বেশি গুরুতর আহত এবং শত শত ঘরবাড়ি সম্পূর্ণরূপে বিধ্বস্ত হয়। ভূমিকম্পের ফলে খাদ্য ও পানি সংকট, বাসস্থান সংকট ও জরুরি চিকিৎসা সেবার অভাবে সেখানে সার্বিকভাবে মানবিক বিপর্যয় দেখা দেয়। এ প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ সরকার আজ মানবিক সহায়তা হিসেবে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ শুষ্ক খাদ্য (বিস্কুট, নুডল্স, গুঁড়ো দুধ), কম্বল, তাঁবু ও ঔষধসামগ্রী আফগানিস্তান সরকারের কাছে জরুরি ভিত্তিতে প্রেরণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
ভূমিকম্পে সৃষ্ট আকস্মিক এ দুর্যোগ মোকাবিলায় আফগানিস্তানের সাধারণ জনগণের জন্য পাঠানো এসব ত্রাণসামগ্রী সশস্ত্রবাহিনী বিভাগ, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান এসেনশিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেড, বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ), প্রাণ-আর এফ এল গ্রুপ, আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড থেকে অনুদান হিসেবে সংগ্রহ করা হয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সার্বিক তত্ত্বাবধানে সশস্ত্রবাহিনীর সক্রিয় অংশগ্রহণ ও সহযোগিতায় এই ত্রাণসামগ্রী প্রেরণ করা হচ্ছে। বিমানবাহিনীর বিশেষ বিমান সি-১৩০জে যোগে উল্লিখিত ত্রাণসামগ্রী আফগানিস্তানে পৌছানো হবে ও আফগানিস্তান সরকারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
আফগানিস্তানের সাথে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক সম্পর্ক বিদ্যমান। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের নিরাপদে গমনাগমনের বিষয়ে তৎকালীন আফগান সরকার ও সাধারণ জনগণ বিশেষ সহায়তা প্রদান করেছিল। সম্পর্কের এ ঐতিহাসিক যোগসূত্র ও প্রধানমন্ত্রীর সমন্বিত উন্নয়নের নীতির ভিত্তিতে, সাম্প্রতিককালে আফগানিস্তানে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের ফলে সৃষ্ট সংকট মোকাবিলায় আফগানিস্তানের সাধারণ জনগণকে সহায়তার জন্য ইতোমধ্যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট বাজেট থেকে এক কোটি টাকা জাতিসংঘের অঙ্গসংস্থা UN OCHA-র তহবিলে প্রেরণ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, অতীতে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ অন্যান্য যেকোনো মানবিক বিপর্যয় মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর সহমর্মিতার নীতি অনুসরণ করে বাংলাদেশ দ্রুত সাড়া দিয়ে ত্রাণ সরবরাহ করেছে। ইতোপূর্বে, পাকিস্তানে প্রলয়ংকরী বন্যা এবং নেপালে বিধ্বংসী ভূমিকম্পের অব্যবহিত পরে বাংলাদেশ সরকারের জরুরি ত্রাণ ও চিকিৎসা সহায়তা দেশ দুইটির জনগণ ও সরকার কর্তৃক ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়। কোভিড-১৯ অতিমারি কালেও ভুটান, নেপাল, মালদ্বীপ ও ভারতে জরুরি ঔষধ প্রেরণ করেছে বাংলাদেশ। সম্প্রতি শ্রীলংকায় অর্থনৈতিক সংকটের প্রেক্ষাপটে জরুরি ঔষধসামগ্রী অনুদান হিসেবে প্রেরণ করা হয়েছে। এর ফলে, দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিবেশি রাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের ভূমিকা ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে।
#
মোহসিন/অনসূয়া/ডালিয়া/শাম্মী/সাজ্জাদ/মানসুরা/২০২২/১৫২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৭১৯
এপিএ বাস্তবায়নে আইসিটি বিভাগের দ্বিতীয়বারের মতো প্রথম স্থান অর্জন
ঢাকা, ২১ আষাঢ় (৫ জুলাই) :
২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি বাস্তবায়নে ৫১টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ ৯৮ দশমিক ৬৬ নম্বর পেয়ে দ্বিতীয়বারের মতো প্রথম স্থান অর্জন করেছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ। ২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন মূল্যায়নের ৬৩টি সূচকের মধ্যে ৬০টিতে শতভাগ সফলতা অর্জন করে আইসিটি বিভাগ সেরা হয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বাক্ষরিত এই সম্মাননা দেয়া হয়।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম গত ৩ জুলাই রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম. মোজাম্মেল হকের কাছ থেকে উক্ত সম্মাননাপত্র গ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন। আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম আজ এ বিভাগের সভাকক্ষে আইসিটি প্রতিমন্ত্রীর কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে এই সম্মাননা হস্তান্তর করেন। এসময় বিভাগ, সংস্থা প্রধান এবং প্রকল্প পরিচালকগণ উপস্থিত ছিলেন।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক আজ এপিএ তে আইসিটি বিভাগ প্রথম স্থান অর্জন করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি এই অর্জনের অংশীদার হিসেবে আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব, সকল সংস্থা প্রধান এবং প্রকল্প পরিচালকগণকে তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফল হিসেবে বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের ২০২১-২২ অর্থবছরের জুন মাসের আরএডিপি-তে অন্তর্ভুক্ত প্রকল্পসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি বিষয়ক পর্যালোচনা সভায় প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
#
শহিদুল/অনসূয়া/ডালিয়া/শাম্মী/সাজ্জাদ/মানসুরা/২০২২/১৪৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৭১৮
জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশ দুষণরোধে গৃহীত বিনিয়োগ প্রকল্প শিশুবান্ধব করতে হবে
- ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা
ঢাকা, ২১ আষাঢ় (৫ জুলাই) :
জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশ দুষণরোধে গৃহীত বিনিয়োগ প্রকল্প শিশুবান্ধব করা এবং বিশ্বব্যাপী প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত শিশুদের জন্য টেকসই পুনর্বাসন কর্মসূচি গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা। তিনি বলেন, শিশুদের জন্য একটি টেকসই বিশ্ব গঠনের লক্ষ্যে দ্রুত কার্বন নির্গমন হ্রাস করতে আমাদের এখনই আন্তরিক প্রতিশ্রুতি এবং জরুরি পদক্ষেপ প্রয়োজন।
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ শিশু একাডেমি থেকে সিঙ্গাপুরে অ<