Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১০ জুন ২০২০

তথ্যবিবরণী ১০ জুন ২০২০

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২১১৩

 

বাংলাদেশি শ্রমিকদের ফেরত না পাঠাতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে অনুরোধ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর

 

ঢাকা, ২৭ জ্যৈষ্ঠ (১০ জুন) :

          করোনা মহামারির কারণে বাংলাদেশি শ্রমিকরা যেন চাকুরিচ্যুত হয়ে দেশে ফেরত না আসে সে  বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতকে অনুরোধ করলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে  আব্দুল মোমেন।

          মন্ত্রী আজ সংযুক্ত আরব আমিরাতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল্লাহ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের সাথে ফোনে  আলাপকালে এ অনুরোধ করেন।

          সংযুক্ত আরব আমিরাতের উন্নয়নে প্রবাসী বাংলাদেশিরা গুরত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখছে উল্লেখ করে ড.  মোমেন বলেন, কেউ চাকুরিচ্যুত হলেও যেন কমপক্ষে ৬ মাসের সমপরিমাণ ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা পায়।  তিনি সেদেশে অবস্থানরত প্রবাসী শ্রমিকদের খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করার বিষয়ে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়ার জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের মন্ত্রীকে অনুরোধ করেন। এ সব বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে আশ্বস্থ করা হয়। ড. মোমেন উল্লেখ করেন, বাংলাদেশে কোয়ারেন্টিনের সুবিধা নিশ্চিত করতে কোন বাংলাদেশি শ্রমিক সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে যদি ফেরত আসতে চায় তবে তারা যেন করোনা নেগেটিভ সার্টিফিকেট-সহ ধাপে ধাপে আসতে পারে।

          বাংলাদেশ ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের পারস্পরিক অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে সংযুক্ত আরব আমিরাতের মন্ত্রী উল্লেখ করেন। ওআইসির সভাপতি হিসেবে সংযুক্ত আরব আমিরাত এ সংস্থার ব্যবস্থাপনা, জনবল, আর্থিক কাঠামো-সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কারের বিষয়ে বাংলাদেশের সমর্থন কামনা করেন। এ সময় করোনা মোকাবিলায় বাংলাদেশে মাস্ক, স্যানিটাইজারসহ বিভিন্ন চিকিৎসা সামগ্রী প্রেরণের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ জানান ড. মোমেন।

#

 তৌহিদুল/নাইচ/রফিকুল/কানাই/২০২০/১৮৫২ ঘন্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ২১১২

 

ইউনাইটেড নেশনস পাবলিক সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে ভূমি মন্ত্রণালয়

                                                                                                                                                                                            - ভূমিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৭ জ্যৈষ্ঠ (১০ জুন) :

ইউনাইটেড নেশনস পাবলিক সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড-২০২০’ পুরস্কারকে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশ ও জাতির সম্মিলিত অর্জন বলে উল্লেখ করেছেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ।

আজ অনলাইনে জুম ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে ভূমি মন্ত্রণালয়ের ‘ইউনাইটেড নেশনস পাবলিক সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড-২০২০’ অর্জন উপলক্ষে ভূমি মন্ত্রণালয় কর্তৃক আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী সচিবালয়ের নিজ দপ্তর থেকে এ কথা বলেন। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বিশেষ অতিথি হিসেবে অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদকে অভিনন্দন জানিয়ে ভূমিমন্ত্রী আরো বলেন, সরকারের বিনির্মিত সামগ্রিক ডিজিটাল কাঠামোর কারণে ভূমি সেবা ডিজিটালকরণ অনেক সহজ হয়েছে।

মন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালে গৃহীত ডিজিটাল বাংলাদেশের মহাপরিকল্পনার ধারাবাহিকতায় ২০১৬ সাল থেকে ই-নামজারি পাইলটিং শুরু হয়। ২০১৯ সালের ১ জুলাই থেকে তিনটি পার্বত্য জেলা বাদে সারাদেশে একযোগে শতভাগ ই-নামজারি বাস্তবায়ন শুরু হয়। জাতিসংঘ পুরস্কার প্রাপ্তির পর আমাদের ওপর দায়িত্ব আরো বেড়েছে এ স্বীকৃতি ধরে রাখতে সর্বাত্মক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ মূলত একটি ‘পরিবর্তনের গল্প’। শিক্ষা, স্বাস্থ্য-সহ অন্যান্য সেক্টরের মত ভূমি সেক্টরেও হাতের মুঠোয় ভূমি সেবা পৌঁছে দেওয়ার জন্য কাজ করা হচ্ছে। প্রায় ৩৬১৭টি ভূমি অফিসে ফিক্সড ব্রডব্যান্ড সংযোগ প্রদানের কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে বলেও তিনি জানান।

এর আগে ই-নামজারির প্রকল্পের উপর একটি সচিত্র প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন এটুআই-এর প্রকল্প পরিচালক ড. মো. আবদুল মান্নান।

জাতিসংঘের মর্যাদাপূর্ণ এই পুরস্কার অর্জন উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনের সঞ্চালক ভূমি সচিব মোঃ মাক্‌ছুদুর রহমান পাটওয়ারী, ভূমি আপীল বোর্ডের চেয়ারম্যান বেগম উম্মুল হাছনা, এটুআইয়ের পলিসি অ্যাডভাইজর আনির চৌধুরী, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ তসলীমুল ইসলাম এনডিসি-সহ সকল বিভাগীয় কমিশনাররা এসময় উপস্থিত ছিলেন ।

উল্লেখ্য, দেশব্যাপী ই-মিউটেশন উদ্যোগ বাস্তবায়নের স্বীকৃতি হিসেবে ভূমি মন্ত্রণালয় ‘স্বচ্ছ ও জবাবদিহি সরকারি প্রতিষ্ঠানের বিকাশ’ ক্যাটেগরিতে  'ইউনাইটেড নেশনস পাবলিক সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড ২০২০' পেয়েছে।

#

নাহিয়ান/নাইচ/রফিকুল/কানাই/২০২০/১৮৫০ ঘন্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২১১১

 

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস) সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ২৭ জ্যৈষ্ঠ (১০ জুন) :

          ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স কো-অর্ডিনেশন সেন্টার (এনডিআরসিসি) থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ৬৪ জেলায় ইতোমধ্যে ২ লাখ ১ হাজার ৪ শত ১৭ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ করা হয়েছে। এছাড়া শিশু খাদ্য-সহ অন্যান্য সামগ্রী ক্রয়ের জন্য ১১৬ কোটি ৬৭ লাখ ৭২ হাজার ২৬৪ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বরাদ্দকৃত এ সাহায্য দেশের সকল জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে । ‌

          স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী আজ দেশে নতুন করে আরো ৩ হাজার ১৯০ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৭৪ হাজার ৮৬৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৭ জন-সহ এ পর্যন্ত ১ হাজার ১২ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ১৫ হাজার ৯৬৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।

          এখন পর্যন্ত সর্বমোট ২৫ লাখ ৯ হাজার ১৪২টি পিপিই সংগ্রহ করা হয়েছে। এর মধ্যে মোট বিতরণ করা হয়েছে ২২ লাখ ৫৭ হাজার ৮৭৫টি এবং মজুত আছে ২ লাখ ৫১ হাজার ২৬৭টি।

          সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে ৬২৯টি প্রতিষ্ঠান এবং এর মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের সেবা প্রদান করা যাবে ৩১ হাজার ৯৯১ জনকে।

#

তাসমীন/নাইচ/রফিকুল/কানাই/২০২০/১৭২৭ ঘন্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ২১১০

খেটেখাওয়া মানুষের কথা ভাবে না বলেই সারা দেশে ‘লকডাউন’ প্রলম্বিত করতে চায় বিএনপি

                                                                                       -- তথ্যমন্ত্রী                                                                  

ঢাকা, ২৭ জ্যৈষ্ঠ (১০ জুন) :

            ‘খেটেখাওয়া মানুষের কথা ভাবে না বলেই বিএনপি সারা দেশে লকডাউন প্রলম্বিত করতে চায়’ বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ। 

            আজ রাজধানীতে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন তিনি। ‘বিএনপি ক্রমাগতভাবে বলে আসছে লকডাউন তোলা ভুল হয়েছে’ এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে বিএনপি’কে পৃথিবীর দিকে তাকাতে অনুরোধ জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ইটালি, স্পেন, বৃটেন, বেলজিয়াম-সহ ইউরোপের অন্যান্য দেশ ও আমেরিকার নিউইয়র্কেও যেখানে মৃত্যুর মিছিল থামানো যাচ্ছিল না এবং যেখানে এখনও প্রতিদিন মৃত্যু ঘটছে, সেসব স্থানেও কিছুদিন আগেই লকডাউন তুলে দিয়ে অর্থনীতির চাকা সচল করা হয়েছে। তারা উন্নত অর্থনীতির দেশ হওয়া সত্ত্বেও মাসের পর মাস লকডাউন চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়নি। আর ভারত, পাকিস্তানের মতো উন্নয়নশীল দেশ তো বিভিন্ন কাজকর্ম ও যোগাযোগ খুলে দিয়েছেই।’ 

            ‘আমাদের দেশেও বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গেছে, করোনার কারণে সবকিছু বন্ধের সময় প্রায় সাড়ে তিন কোটির বেশি মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছিল, যাদেরকে সরকার নানাভাবে অর্থ ও খাদ্য সহায়তা দিয়েছে’ উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘বিএনপি চায় এই খেটেখাওয়া মানুষগুলো অসুবিধায় নিপতিত থাকুক এবং সেকারণেই তারা সারা দেশে লকডাউন প্রলম্বিত করার কথা বলে। তারা খেটেখাওয়া মানুষের কথা ভাবে না বলেই এটা বলতে পারে, অন্যথায় কোনো দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল একথা বলতে পারে না।’ অন্যান্য দেশের মতো আমাদেরও অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে হবে, সেইসাথে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সুরক্ষা ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখেই কাজ করতে হবে, বলেন তিনি।    

            ‘বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তিন বছরের বাজেট চেয়েছেন’ এবিষয়ে মন্তব্য চাইলে  ড. হাছান বলেন, ‘বাজেট এক বছরের জন্যই প্রণয়ন করা হয়। পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই তাই। সমগ্র পৃথিবীর ক্যানভাসের দিকে না তাকিয়ে একসময়ে ঢাকা কলেজে শিক্ষকতা করা ফখরুল সাহেবের তিন বছরের বাজেট দেয়ার কথা বলা অবাক হবার মতো। বরং তিনি যদি তিন বছরের একটি পরিকল্পনার কথা বলতেন, তাহলে  যথার্থ হতো।’  

            আগামী অর্থবছরের বাজেট প্রসঙ্গে এ সময় মন্ত্রী বলেন, ‘করোনা পরিস্থিতির কারণে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে যে বিরাট ঝাঁকুনি পড়েছে এবং এর ফলে যে সম্ভাব্য মন্দার আশঙ্কা রয়েছে, সরকার সেটি বিবেচনায় নিয়েই বাজেট প্রণয়ন করেছে। একইসাথে স্বাস্থ্যখাতকে ঢেলে সাজানোর জন্য এখাতে বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে। তাছাড়া গত একনেক সভায় প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকার আরো দু’টি প্রকল্প পাশ করা হয়েছে এবং কোভিড-১৯ মোকাবিলায় ভবিষ্যতে আরো প্রকল্প নেয়া হতে পারে। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে ১ কোটি মানষকে সামাজিক সুরক্ষা বলয়ের আওতায় আনা ও করোনাকালে প্রায় ৭ কোটি মানুষকে নানাভাবে যে সহায়তা দেয়া হয়েছে, এ বাজেটেও তার প্রতিফলন থাকবে।’

#

আকরাম/নাইচ/রফিকুল/রেজাউল/২০২০/১৭২৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ২১০৯

আরকাইভস ব্যবস্থাপনাকে আধুনিক ও যুগোপযোগী করে গড়ে তোলা হচ্ছে

                                                                   - সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৭ জ্যৈষ্ঠ (১০ জুন) :

          সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, একবিংশ শতাব্দীতে প্রযুক্তির অভাবনীয় উন্নতির পরিপ্রেক্ষিতে আরকাইভস ও তথ্য ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে জনগণের চাহিদা ও প্রত্যাশা যুক্তিসঙ্গত কারণেই বদলে যাচ্ছে। তাই প্রত্যাশা ও চাহিদা মোকাবেলায় আরকাইভস ব্যবস্থাপনাকে ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে আধুনিক ও যুগোপযোগী করা গড়ে তোলা হচ্ছে।

          প্রতিমন্ত্রী আজ মন্ত্রণালয়ের নিজ অফিস কক্ষ থেকে অনলাইনে আন্তর্জাতিক আরকাইভস সপ্তাহ ২০২০ (০৮-১৪ জুন ২০২০) উপলক্ষে আরকাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তর আয়োজিত ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে তথ্য ধারণ, সংরক্ষণ ও সংরক্ষিত তথ্যের ব্যবহারের ক্ষেত্রে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। সঙ্গত কারণেই পাঠক, গবেষকসহ আপামর জনসাধারণ জানতে আগ্রহী যে কী পদ্ধতিতে মানবজাতির সৃষ্টিশীল কাজকর্ম আরকাইভসে সংরক্ষিত হবে বা হচ্ছে এবং এগুলো ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে কতটা নিরাপদে ও অবিকৃতভাবে পৌঁছানো হবে।

          কে এম খালিদ বলেন, আরকাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তরকে পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে দায়িত্ব পালনের জন্য উপযুক্ত করে গড়ে তোলা হচ্ছে। তিনি আরকাইভস ব্যবস্থাপনাকে আধুনিক, যুগোপযোগী ও ডিজিটাল করার লক্ষ্যে ইতোমধ্যে প্রায় ৩৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্পও হাতে নেয়া হয়েছে বলেও এসময় উল্লেখ করেন।

          আরকাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফরিদ আহমদ ভূঁইয়া'র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তৃতা করেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. আবু হেনা মোস্তফা কামাল এনডিসি।

          উল্লেখ্য, এবারের আরকাইভস সপ্তাহের প্রতিপাদ্য হচ্ছে 'Empowering Knowledge Societies'.

#

ফয়সল/অনসূয়া/জসীম/আসমা/২০২০/১৬২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ২১০৮

ধান-চাল কেনায় গতি বাড়ানোর তাগিদ খাদ্যমন্ত্রীর

ঢাকা, ২৭ জ্যৈষ্ঠ (১০ জুন) :

          সরকারি গুদামের মজুদ বাড়াতে ধান-চাল ক্রয়ে গতি ত্বরান্বিত করতে কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। একইসাথে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির অবৈধ কার্ড বাতিলে শক্ত পদক্ষেপ নেয়া এবং প্রয়োজনে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির কার্ড ডিজিটালাইজড করা হবে বলে জানান তিনি।

          আজ মন্ত্রীর মিন্টো রোডস্থ সরকারি বাসভবন থেকে চট্টগ্রাম বিভাগের সাথে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন। সভায় সমন্বয় করেন খাদ্য মন্ত্রনালয়ের সচিব ডক্টর মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম। 

          মন্ত্রী বলেন, কৃষক বোরোতে এবার বাম্পার ফলন ও ন্যায্য দাম পাচ্ছে। ধান চাল ক্রয়ে সরকারি সংগ্রহের গতি বাড়াতে এবং খাদ্যশস্যের মান যাচাই করে সংগ্রহ করতে হবে। ধান-চাল কেনায় কেউ অনিয়ম করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেয়ারও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।

          খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির কথা তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, এ কর্মসূচির আওতায় সুবিধাভোগীদের তালিকা নিয়ে কিছু অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। তিনি জেলা প্রশাসক খাদ্য নিয়ন্ত্রকদের যেকোনো প্রকার হুমকিকে ভয় না করে; স্বজনপ্রীতির ঊর্ধ্বে থেকে প্রকৃত গরিব ও দুঃস্থদের নাম অন্তর্ভুক্ত করে তালিকা প্রস্তুত করার তাগিদ দেন।

          ভিডিও কনফারেন্সে চট্টগ্রাম বিভাগের আওতাধীন প্রতিটি জেলার করোনা মোকাবিলা পরিস্থিতি, চলতি বোরো ধান কাটা-মাড়াই, সরকারিভাবে ধান-চাল সংগ্রহসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন মন্ত্রী। 

          খাদ্যমন্ত্রী বলেন, মার্চ, এপ্রিল, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর ও নভেম্বর এই পাঁচ মাস খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ৫০ লাখ পরিবারকে প্রতি মাসে ৩০ কেজি চাল প্রতি কেজি ১০ টাকা দরে প্রদান করা হয়। কিন্তু এবার করোনা পরিস্থিতির কারণে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় মে মাসেও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় চাল দেয়া হয়েছে।

          ভিডিও কনফারেন্সে খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, চট্টগ্রাম বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার, চট্টগ্রাম আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক, চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চাঁদপুর, কুমিল্লা, ফেনী, নোয়াখালী জেলার জেলা প্রশাসকগণ, চট্টগ্রাম বিভাগের আওতাধীন প্রতিটি জেলার জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকগণ বক্তব্য রাখেন। 

#

সুমন/অনসূয়া/জসীম/আসমা/২০২০/১৬২৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ২১০৭

আগামীকাল ২০২০-২০২১ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন

ঢাকা, ২৭ জ্যৈষ্ঠ (১০ জুন) :

আগামীকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, ২০২০-২০২১ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করবেন। একাদিক্রমে তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের এটা দ্বিতীয় বাজেট। একইসঙ্গে বর্তমান সরকারের অর্থমন্ত্রীর এটি দ্বিতীয় বাজেট।

 এবারের বাজেটটি গতানুগতিক ধারার কোন বাজেট নয়। ‘অর্থনৈতিক উত্তরণ ও ভবিষ্যৎ পথ পরিক্রমা’ শিরোনামের এবারের বাজেটটি প্রস্তুত হয়েছে সরকারের অতীতের অর্জন এবং উদ্ভুত বর্তমান পরিস্থিতির সমন্বয়ে। এবারের বাজেটে সঙ্গত কারণেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্যখাতে। পাশাপাশি কৃষি খাত, খাদ্য উৎপাদন ও ব্যবস্থাপনা এবং কর্মসংস্থানকে অধিক গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। আগামী অর্থবছরে নানা ধরনের কৃষি ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতা সম্প্রসারণ, ক্ষতিগ্রস্ত শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্যকে পুনরুদ্ধার করাসহ কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে বাজেটে বিভিন্ন প্রস্তাবনা থাকছে। 

ক‌রোনার কারণে উদ্ভুত প‌রি‌স্থি‌তি‌তে এবা‌রের ‌অধি‌বেশ‌নে মি‌ডিয়া কাভা‌রে‌জের লক্ষ্যে সাংবা‌দিক‌দের প্রবেশাধিকার থাকছেনা। এমতাবস্থায় সাংবাদিকদেরকে বাজেট ডকুমেন্টস সংসদ ভবনের বাইরে পশ্চিমে পার্শ্ববর্তী মিডিয়া সেন্টার থেকে ৩:১৫ টায় বিতরণ করার ব্যবস্থা করা হ‌য়ে‌ছে। ‘বাজেট ডকুমেন্টস’ শিরোনামের প্যাকেটে বাজেট বক্তৃতা, বাজেটের সংক্ষিপ্তসার, বার্ষিক আর্থিক বিবৃতি, সম্পূরক আর্থিক বিবৃতি, মধ্যমেয়াদি সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতি বিবৃতি এবং ‘Budget Documents’ শিরোনামের প্যাকেটে Budget Speech, Budget in Brief, Annual Financial Statement এবং Medium Term Macroeconomic Policy Statement জাতীয় সংসদ থেকে সরবরাহ করা হবে।

বাজেটকে অধিকতর অংশগ্রহণমূলক করার লক্ষ্যে অর্থ বিভাগের ওয়েবসাইট www.mof.gov.bd-এ বাজেটের সব তথ্যাদি ও গুরুত্বপূর্ণ দলিল যে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান পাঠ ও ডাউনলোড করতে পারবে এবং দেশ বা বিদেশ থেকে উক্ত ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফিডব্যাক ফরম পূরণ করে বাজেট সম্পর্কে মতামত ও সুপারিশ প্রেরণ করা যাবে। প্রাপ্ত সকল মতামত ও সুপারিশ বিবেচনা করা হবে। জাতীয় সংসদে বাজেট অনুমোদনের সময়ে ও পরে তা কার্যকর করা হবে। ব্যাপকভিত্তিক অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নিম্নলিখিত সরকারি ওয়েবসাইট লিংক এর ঠিকানাগুলোতেও বাজেট সংক্রান্ত তথ্য পাওয়া যাবে।

বাজেট উপস্থাপনের পরদিন অর্থাৎ ১২ জুন শুক্রবার বেলা ৩টায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ২০২০-২০২১ অর্থবছরের বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। জুমের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে সংবাদ সম্মেলনে নির্ধারিত তারিখ ও সময়ে অংশগ্রহণ করা যাবে।

#

তৌহিদুল/অনসূয়া/জসীম/আসমা/২০২০/১৫৫০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ২১০৬

নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহে গুরুত্ব দিয়ে বাজেটে বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে

                                                                             -বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৭ জ্যৈষ্ঠ (১০ জুন) :

          বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহে গুরুত্ব দিয়ে বাজেটে বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।

          জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগে ২০২০-২০২১ অর্থ বছরের জন্য বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে এক হাজার ৮৩৫ দশমিক ৬২ কোটি টাকা, গ্যাস উন্নয়ন তহবিল ২৬০ দশমিক ২৯ কোটি টাকা, নিজস্ব অর্থায়নে এক হাজার ৪২ দশমিক ৭৪ কোটি টাকা অর্থাৎ মোট ২৪টি প্রকল্পের বিপরীতে তিন হাজার ১৩৮ দশমিক ৬৫ কোটি টাকা বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।

          সঞ্চালন ও বিতরণ ব্যবস্থায় গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি ২০২০-২০২১ অর্থ বছরে প্রস্তাবিত বাজেটে অর্থ মন্ত্রণালয়ে বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে ২৪ হাজার ৮০৩ দশমিক ৯৩ কোটি টাকা। ইসিএ অর্থায়ন এক হাজার ৮৩৭ দশমিক ৯৬ কোটি ও নিজস্ব অর্থায়ন ৯৫৫ দশমিক ৮৪ কোটি টাকা অর্থাৎ বিদ্যুৎ বিভাগে ৯৩টি প্রকল্পের অধীনে ২৭ হাজার ৫৯৭ দশমকি ৭৩ কোটি টাকার বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।  

          প্রতিমন্ত্রী, আজ সচিবালয়স্থ অফিস কক্ষ হতে ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে ‘বাজেট ও প্রসঙ্গিক কথা’ নিয়ে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, বৈশ্বিক মহামারি করোনা ও এর প্রভাব বিবেচনা করেই মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রমে নানাবিধ পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। রাজস্ব সংগ্রহ আশানুরূপ না হওয়ায় সরকারের সহযোগিতা চাওয়া হবে। তিনি বলেন, যাই হোক না কেন মুজিব বর্ষেই ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেয়া হবে। গ্যাস ও তেল সঞ্চালন ব্যবস্থার ওপর যে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে তা উল্লেখ করে তিনি বলেন, জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই এ সব প্রকল্প নেয়া হয়েছে।

#

আসলাম/অনসূয়া/জসীম/আসমা/২০২০/১৫২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ২১০৫

ঢাকায় পূর্ব-পশ্চিমে ২০ কি: মি: দীর্ঘ আরো একটি মেট্রোরেল

নকশা প্রণয়ন ও নির্মাণকাজ তদারকির জন্য পরামর্শক নিয়োগে চুক্তি সই

ঢাকা, ২৭ জ্যৈষ্ঠ (১০ জুন) :

          ঢাকা মহানগরীর পূর্ব-পশ্চিমে সংযোগ বাড়াতে আরো একটি মেট্রোরেল রুট নির্মাণ করতে যাচ্ছে সরকার। হেমায়েতপুর হতে গাবতলী-মিরপুর ১০-কচুক্ষেত-বনানী-গুলশান ২ হয়ে ভাটারা পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ রুটের বিস্তারিত নকশা প্রণয়ন ও নির্মাণকাজ তদারকির জন্য আজ পরামর্শক নিয়োগের চুক্তি সই হয়।

          ভিডিও কনফারেন্সিং-এর মাধ্যমে চুক্তিস্বাক্ষর অনুষ্ঠানে নিজ বাসভবন থেকে যুক্ত হন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি (His Excellency ITO Naoki)) একইভাবে এ অনুষ্ঠানে যুক্ত হন।

          এসময় মন্ত্রী বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে ঢাকা মহানগরী ও পার্শ্ববর্তী এলাকার যানজট নিরসনে উড়াল ও পাতালসহ ছয়টি মেট্রোরেল রুট নির্মাণ করতে যাচ্ছে সরকার। হেমায়েতপুর থেকে ভাটারা পর্যন্ত রুট-৫ এর নর্দার্ন অংশের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ এরই মধ্যে শেষ হয়েছে।

          তিনি বলেন, ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ এ রুটে সাড়ে তের কিলোমিটার পাতাল এবং সাড়ে ছয় কিলোমিটার হবে উড়াল। এ রুটটি নির্মাণে প্রায় ৪১ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হবে। এরমধ্যে জাপান সরকারের অর্থায়ন প্রায় ২৯ হাজার কোটি টাকা বলে মন্ত্রী জানান।

          তিনি আরো বলেন, উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত নির্মাণাধীন মেট্রো রুট-৬ এর চলমান কাজের শতকরা ৪৫ ভাগ শেষ হয়েছে। সম্পতি কাজের গতি আরো বৃদ্ধি পেয়েছে। ইতোমধ্যে এ রুটে দশ কিলোমিটার ভায়াডাক্ট এবং এক কিলোমিটার রেল লাইন স্থাপন করা হয়েছে।

          এসময় তিনি বলেন, জীবন ও জীবিকাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে গণমুখী ও কল্যাণমুখী বাজেট জাতীয় সংসদে আগামীকাল উত্থাপিত হতে যাচ্ছে।

          প্রায় এক হাজার ছয়শত কোটি টাকার চুক্তিপত্রে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক এবং পরামর্শক প্রতিষ্ঠানসমূহের পক্ষে জাপানের নিপ্পন কোয়ে কোম্পানি লি.-এর ভারপ্রাপ্ত পরিচালক কেন নিশিনো (Ken Nishino) ও ওরিয়েন্টাল কনসালটেন্টস গ্লোবালকোম্পানি লি.-এর সভাপতি ঈজি ইওনেযাওয়া (Eiji Yonezawa) স্বাক্ষর করেন।

          সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব মো. নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশে জাইকা’র চিফ রিপ্রেজেন্টেটিভ ইউহো হায়াকাওয়া (Yuho Hayakawa) সহ মেট্রোরেলের বিভিন্ন রুটের প্রকল্প পরিচালক, প্রকৌশলী, কর্মকর্তা এবং পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিগণ ভিডিও কনফারেন্স অনুষ্ঠানে এসময় যুক্ত ছিলেন।

#

নাছের/অনসূয়া/জসীম/আসমা/২০২০/১৫০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ২১০৪

করোনা পরিস্থিতিতে ‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍ত্রাণ সহায়তা অব্যাহত

ঢাকা, ২৭ জ্যৈষ্ঠ (১০ জুন) :

          করোনা পরিস্থিতিতে সৃষ্ট দুর্যোগে সারাদেশের সাধারণ মানুষের কষ্ট লাঘবে মানবিক সহায়তা হিসেবে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত রেখেছে সরকার। এ পর্যন্ত সারাদেশে প্রায় দেড় কোটি পরিবারকে ত্রাণ সহায়তা দেয়া হয়েছে।

          ৬৪ জেলা প্রশাসন থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী গতকাল পর্যন্ত সারাদেশে চাল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে দুই লাখ এক হাজার ৪১৭ মেট্রিক টন এবং বিতরণ করা হয়েছে এক লাখ ৭০ হাজার ৭১ মেট্রিক টন। এতে উপকারভোগী পরিবার সংখ্যা এক কোটি ৪৮ লাখ ৬ হাজার ২৫৩টি এবং উপকারভোগী লোকসংখ্যা ছয় কোটি ৫৪ লাখ ১ হাজার ৫৫৪ জন।

          নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ১১৬ কোটিরও বেশি টাকা। এরমধ্যে সাধারণ ত্রাণ হিসেবে নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৯১ কোটি ১৩ লাখ ৭২ হাজার এবং বিতরণ করা হয়েছে ৭৯ কোটি ২৬ লাখ ১৬ হাজার। শিশু খাদ্য সহায়ক হিসেবে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ২৫ কোটি ৫৪ লাখ টাকা এবং এ পর্যন্ত বিতরণ করা হয়েছে ২১ কোটি
২৪ লাখ ৪৪ হাজার ৮৫১ টাকা। এতে উপকারভোগী পরিবার সংখ্যা ছয় লাখ ৭৬ হাজার এবং উপকারভোগী লোকসংখ্যা ১৩ লাখ ৯৪ হাজার ৭১৮ জন।

#

সেলিম/অনসূয়া/জসীম/আসমা/২০২০/১১০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ২১০৩ 

মানবিক পরিস্থিতি মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে

দায়িত্ব ভাগ করে নেওয়ার আহ্বান বাংলাদে

2020-06-10-21-21-1eafd6bc351a29c99d41444bd90a49f6.docx