Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৩

তথ্যবিবরণী ১০ ডিসেম্বর ২০২৩

Handout                                                                                                     Number : 1933

 

Foreign Minister Urges Global Trade Shifts at Doha Forum

 

Dhaka, 10 December :   

Foreign Minister Dr. AK Abdul Momen speaks at a high-level panel session on ‘Nearshoring and Friendshoring-Changing Priorities in Global Trade’ at the Doha Forum as a leading panel speaker in Doha Forum, Qatar today.

Dr. Momen discussed on the evolving trends in global trade, the impact of trade measures and redrawing the supply chain routes as well as focused on the gains. He also highlighted Bangladesh's achievements in vaccination efforts both during and before the Covid-19 pandemic.

Earlier, he attended the grand opening ceremony of the Forum which was inaugurated by Sheikh Tamim bin Hamad Al Thani, the Amir of the State of Qatar.

The program today is being attended by Heads of States and Governments, Secretary General of the United Nations, Antonio Guterres, Foreign Ministers and other Senior Ministers, as well as policy makers, private sector and civil society representatives from around the world.

Foreign Minister is leading a five-member Bangladesh delegation today at the Doha Forum at the invitation of the Prime Minister and Minister of Foreign Affairs of Qatar Sheikh Mohammed bin Abdul Rahman bin Jashim-Al Thani.

This is the 21st edition of the Doha Forum with the theme: ‘Building Shared futures.’ Held annually, the Forum brings together global policy makers, government leaders, private sector representatives, civil society and non-governmental organizations to discuss global challenges promoting dialogue and diplomacy for diverse issues facing the world.
Dr. Momen also attended the lunch hosted by the State Minister for Foreign Affairs of Qatar in honor of the Foreign Ministers attending the program.

Besides, Nepalese Foreign Minister Narayan Prakash Saud called on the Foreign Minister and exchanged views on issues of mutual interests between the two countries. 

 

#

Masum/Shafi/Sanjib/Shamim/2023/2040 hours

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ১৯৩২

অগ্নিসন্ত্রাসীদের দ্রুত বিচারের দাবিতে দগ্ধ-পীড়িতদের আর্তনাদ

ঢাকা, ২৫ অগ্রহায়ণ (১০ ডিসেম্বর) :

           দেশে ১৯৭৭, ২০১৩, ১৪, ১৫ সাল, ২০০৪ সালের গ্রেনেড হামলা এবং চলতি বছর বিভিন্ন সময়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং পেট্রোলবোমা হামলায় দগ্ধ, আহত ও নিহতদের পরিবারের সদস্যরা আর্তকণ্ঠে বলেছে, ‘আমাদের ওপর, আমাদের পরিবারের ওপর বিএনপি-জামাতের নৃশংস হামলাকারী এবং হামলার হুকুমদাতাদের দ্রুত বিচারের জন্য আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবি জানাই।’

          আজ রাজধানীতে শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে ‘অগ্নিসন্ত্রাসের আর্তনাদ’ এবং ‘মায়ের কান্না’ সংগঠনদ্বয়ের ব্যানারে আয়োজিত ‘চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী জিয়াউর রহমান এবং বিএনপি-জামায়াতের পেট্রোলবোমা হামলাকারী ও অগ্নিসন্ত্রাসীদের দ্রুত বিচার দাবি’ শীর্ষক সমাবেশে অত্যাচারিত ও নিহতদের পরিবারের সদস্যরা এ দাবি জানায়।

          বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের মধ্যে দলের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী এবং বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও সমাজসেবীবৃন্দ আমন্ত্রিত হিসেবে এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

          বিএনপির সমাবেশের নামের গত ২৮ অক্টোবর নৃশংস হামলায় নিহত পুলিশ সদস্য আমিরুল ইসলামের ছোট্ট মেয়ে তানহা ইসলাম এসেছিলেন তার মা রুমা আক্তারের সাথে। শিশু তানহা বলেন, ‘আমি টাকা জমাচ্ছি, প্রতিদিন একটু একটু করে। আল্লাহর কাছ থেকে বাবাকে কিনে আনবো।’ আগুনে দগ্ধ হয়ে নিহত আলমগীর হোসেনের সন্তান জাফর হোসেন প্রশ্ন রাখেন, ‘২০১৩ সালের ২৭ অক্টোবর আমার বাবার গাড়ির ওপর পেট্রোল বোমা মেরে বাবাকে হত্যা করা হয়। অথচ হত্যাকারীরা এখনও ঘুরে বেড়াচ্ছে। আজ বিএনপি মানবতার কথা বলে, আমাদের মানবতার বিচার কে করবে?’

          অগ্নিদগ্ধ লিটন মিয়া বলেন, ‘চানখারপুল থেকে লেগুনায় ওঠার পর ককটেলের বিস্ফোরণে ভেতরে থাকা ১৩ জন আহত হই। গাড়িতে আগুন ধরে যায়। আমরা তো রাজনীতি করি না, আমাদের কী অপরাধ ছিল? আমাদের দোষ, আমরা খেটে খাই। এখন পর্যন্ত এ ঘটনার বিচার হয়নি৷ তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হোক।’ পেট্রোল বোমায় স্বামী-সন্তান হারানো মাশরুহা বেগম বলেন, ‘২০১৫ সালে স্বামী ও কোলের শিশু মাইশা নাহিয়ানকে নিয়ে বাসে যাচ্ছিলাম। পেট্রোল বোমায় চলন্ত বাসে দাউ দাউ করে আগুন ধরে যায়। আমার স্বামী ধাক্কা দিয়ে আমাকে জানালা দিয়ে ফেলে দেয়। কিন্তু চোখের সামনে স্বামী ও সন্তানকে হারাই। আমার বেঁচে থাকা দুঃস্বপ্নের মতো, এটা কে কি বেঁচে থাকা বলে? আমি এর বিচার চাই।’

          নিহত পুলিশ সদস্য বাবলু মিয়ার স্ত্রী বলেন, ‘আমি স্বামী হারিয়েছি, আমার সন্তান বাবা হারিয়েছে। আর কেউ যেন স্বামী হারা-সন্তান হারা না হয়। এর কি বিচার হবে?’ ২০১৪ সালে ককটেলের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত চোখ নিয়ে বেঁচে থাকা শিক্ষার্থী অন্তু বড়ুয়া বলেন, ‘আমরা শিশুরা কী অপরাধ করেছিলাম। আমরা কেন রাজনৈতিক সহিংসতার শিকার। পেট্রোলবোমা-ককটেল মেরে এটা কী ধরনের রাজনীতি। আমরা একটা সুষ্ঠু সুন্দর দেশ চাই, যেখানে পেট্রোলবোমা থাকবে না।’

চলমান পাতা – ২

--- ২ ---

          সে সময় শাহবাগে বাসে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় নিহত নাহিদের মা রুনি বেগম বলেন, ‘আমার সন্তানের লাশ আমি দেখতে পারিনি। আমার সন্তান হত্যার বিচার চাই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আফনে আমার মা, আফনের কাছে আমার সন্তান হত্যার বিচার চাই।’ যাত্রাবাড়ীতে বাসে পেট্রোল বোমা হামলায় শরীরের বিভিন্ন অংশের সঙ্গে পুরো মুখ ঝলসে যাওয়া সালাউদ্দিন ভূঁইয়া আক্ষেপ করে বলেন, ‘এখন আমাকে দেখে মানুষ ভয় পায়। আমার পাশের সিটে মানুষ ভয়ে বসতে চায় না। কেউ কাজে নেয় না। আগে যেখানে যেতাম চাকরি হয়ে যেত। এই জঘন্য হামলাকারীদের বিচার কি আপনারা করবেন।’

          স্বামীহারা বীনা সুলতানা বলেন, ‘আমার সন্তানরা তাদের বাবাকে ডাকতে পারে না। কী অপরাধ করেছিল আমার স্বামী। আমি প্রধানমন্ত্রী মায়ের কাছে অপরাধীদের কঠিন শাস্তি চাই।’ চোখের সামনে আগুনে পুড়ে মারা যাওয়ায় সন্তান মনির হোসেনের পিতা কর্ভাড ভ্যান চালক রমজান আলী বলেন, ‘আমার ছেলের কী অপরাধ। আমরা তো কোনো রাজনীতি করি না। আমরা খেটে খাওয়া মানুষ। পেটের দায়ে, এক মুঠো ভাতের জন্য টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া গাড়ি চালাই। কী অপরাধে আমার সন্তানকে পেট্রোল বোমা মেরে হত্যা করা হলো।’

          এডভোকেট তারানা হালিম, ডাঃ নুজহাত চৌধুরী এবং নাহিদ ইজহার খানের সঞ্চালনায় স্বজন হারানো এবং শরীরে পোড়া ক্ষত নিয়ে নিদারুণ কষ্টে বেঁচে থাকা আরো কয়েকজনের এমন দুঃসহ যন্ত্রণার কথা আর আর্তনাদে ভারী হয়ে ওঠে নাট্যশালা মিলনায়তন। শ্রোতা-দর্শকদের নিরবতার মধ্যে দুঃসহ সেইসব দিন আর কষ্টের কথা তুলে ধরেন তারা। অনুষ্ঠানে উপস্থিত অনেককে অশ্রুসজল হতে দেখা যায়।

          অগ্নিসন্ত্রাসে নিহত জাহাঙ্গীর আলমের স্ত্রী আফরোজা বেগম, নিহত আজাদ শেখের ভাই শেখ সাজ্জাদ, নিহত জাহিদুল ইসলামের বাবা আবুল হোসেন, নিহত জাহিদ হাসানের মা, আহত শাহাদৎ হোসেন বাবুল, এড. খোদেজা নাসরিন, গীতা সেন, নিহত মানিক সাহার ভাই প্রদীপ সাহা, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় আহত নাসিমা ফেরদৌস, নাজিম উদ্দীন, কাজী শাহানারা ইয়াসমিন, রাশিদা আক্তার, মেহেরুন নেছা মেরি প্রমুখের বক্তৃতায় সমাবেশের শুরুতে একটি নাটিকার মাধ্যমে অগ্নিদগ্ধদের যন্ত্রণা চিত্র তুলে ধরে শিল্পকলা একাডেমির শিল্পীরা। এরপর বিএনপি-জামায়াতের আন্দোলনের সময় নিহত ও আহত অগ্নিদগ্ধদের ওপর এবং যানবাহনের অগ্নিসংযোগের ঘটনা নিয়ে একটি ভিডিও চিত্র প্রদর্শন করে আয়োজকরা।

#

আকরাম/পাশা/শফি/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৩/২১২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ১৯৩১

মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীরা আবার মানবাধিকারের প্রেসক্রিপশন দেয়, এটিই দুর্ভাগ্য

                                                                                        --- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

ঢাকা, ২৫ অগ্রহায়ণ (১০ ডিসেম্বর) :

          তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, আমাদের দুর্ভাগ্য যে, চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীরাই বেশি বেশি মানবাধিকারের কথা বলে, নানা প্রেসক্রিপশন দেয়।

          আজ রাজধানীর তোপখানা রোডে জাতীয় প্রেসক্লাবে চিটাগাং জার্নালিস্ট ফোরাম ঢাকা (সিজেএফডি) আয়োজিত জাতীয় প্রেসক্লাবের স্থায়ী সদস্য ও সিজেএফডি’র সাবেক দুই প্রয়াত সভাপতি এম ওয়াহিদ উল্লাহ এবং শীলব্রত বড়ুয়ার স্মরণসভায় বিশ্ব মানবাধিকার দিবস প্রসঙ্গে মন্ত্রী এ কথা বলেন।

          তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আজকে বিশ্ব মানবাধিকার দিবস। এখন দেখা যাচ্ছে যে, যারা মানবাধিকার লঙ্ঘন করে তারা মানবাধিকার নিয়ে বেশি কথা বলা শুরু করেছে। দেশে আগুনসন্ত্রাস চালিয়ে মানুষকে পুড়িয়ে  হত্যা এবং অবরোধ ডেকে দিনের পর দিন মানুষকে যারা অবরুদ্ধ করে রাখতে চায়, মানুষ তাদেরকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে যখন স্বাভাবিক কাজকর্ম চালায়, তখন চোরাগোপ্তা হামলা চালিয়ে মানুষের অধিকার হরণ করে, মানবাধিকার হরণ করে তারা আবার প্রেসক্লাবের সামনে দাঁড়িয়ে মানবাধিকারের কথা বলে। এটিই আমাদের জন্য দুর্ভাগ্য।’

          বিশ্ব প্রেক্ষাপটেও চরম মানবাধিকার হরণকারীদের পক্ষে যারা অবস্থান নেয়, তারা এখন মানবাধিকারের প্রেসক্রিপশন দেয়, এটিই হচ্ছে পৃথিবী ও মানব সভ্যতার জন্য দুর্ভাগ্য বলেন মন্ত্রী।

          হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ‘ফিলিস্তিনে চরম মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে, পাখি শিকার করার মতো করে মানুষ শিকার করছে নারী ও শিশুদের হত্যা করা হচ্ছে, ১৮ হাজার নিহত মানুষের মধ্যে ১৩ হাজার নারী ও শিশু। সেখানে হত্যা বন্ধের বিপক্ষে যারা কথা বলে, সেখানে হত্যাযজ্ঞ চালানোর জন্য যারা ইসরাইলকে অস্ত্র সরবরাহ করে তারা আবার বিশ্বব্যাপী মানবাধিকারের প্রেসক্রিপশন দেয়, এটিই বিশ্ববাসীর জন্য দুর্ভাগ্য।’

          তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি মনে করি, আমাদের দেশকে অপরাজনীতির হাত থেকে রক্ষা করতে হলে এবং আমাদের দেশে যারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায়, তাদের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করতে হলে, স্বাধীনতার ৫২ বছর পর দেশ যাতে ঠিক খাতে প্রবাহিত হয় সেটি রক্ষা করতে হলে আমাদের সম্মিলিত দায়িত্ব রয়েছে। সাংবাদিক সমাজ সেই ক্ষেত্রে সবসময় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে, আজকের প্রেক্ষাপটেও পালন করবে।’

          প্রয়াত সাংবাদিক এম ওয়াহিদ উল্লাহ ও শীলব্রত বড়ুয়া সাংবাদিক সমাজের উজ্জ¦ল মুখ ছিলেন উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, তারা গণমাধ্যমের জন্য আজীবন কাজ করে গেছেন। সাংবাদিক হিসেবে লোভলালসার ঊর্ধ্বে থেকে পেশাগতভাবে তারা অত্যন্ত দক্ষতার সাথে তাদের কাজ করে গেছেন।

চলমান পাতা-২

         --- ২ ---

          একটি রাষ্ট্রের বিকাশের জন্য ভালো সাংবাদিকতার প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘অনেক সময় রাষ্ট্র পথ হারিয়ে ফেলে। রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বে যারা থাকেন তারাও অনেক সময় পথ হারিয়ে ফেলে, সে ক্ষেত্রে একজন সাংবাদিক কিন্তু রাষ্ট্র যাতে সঠিকখাতে প্রবাহিত হয় এবং যারা দায়িত্বে থাকেন তারা যাতে খেই হারিয়ে না ফেলে সে ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। আজকে যারা সাংবাদিক সমাজে নেতৃত্ব দিচ্ছেন তারা ভালো সাংবাদিক তৈরির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারবেন।’

          গত ১৫ বছরে গণমাধ্যমের ব্যাপক বিস্তৃতির সাথে সাথে এই পেশা এবং গণমাধ্যমে অনেক চ্যালেঞ্জ যুক্ত হয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘যেমন মন্ত্রী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে অনেকের গণমাধ্যমের সাথে গুলিয়ে ফেলা, ভূঁইফোড় অনলাইনের সাংবাদিক, মোবাইল সাংবাদিক-এ ধরনের নানা বিষয় আজকে যুক্ত হয়েছে। এতে দেখা যাচ্ছে যে, আসলে কে সাংবাদিক আর কে সাংবাদিক নয় এই পার্থক্যের সীমারেখাটা জনগণ টানতে পারে না। এ জন্য এখানে শৃঙ্খলা আনা প্রয়োজন বলে আমি মনে করি। এ নিয়ে কাজ শুরু হয়েছে।’

          সিজেএফডি'র সভাপতি মামুন আবদুল্লাহর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুর রহমানের সঞ্চালনায় দুই প্রয়াত সাংবাদিকের জীবনের ওপর আলোকপাত করেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, সিজেএফডি'র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এনামুল হক চৌধুরী, প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক শাহিন উল ইসলাম চৌধুরী, সাবেক সভাপতি মেজবাহ উদ্দিন জঙ্গি, মোস্তফা কামাল, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার সিটি এডিটর কানাই চক্রবর্তী, বিশেষ প্রতিনিধি অনুপ খাস্তগীর, একুশের টিভির ডেপুটি হেড অভ্ নিউজ সাইফ ইসলাম দিলাল, সিজেএফডির সহসভাপতি শিবুকান্তি দাশ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শামীম জাহাঙ্গীর প্রমুখ।

          এম ওয়াহিদ উল্লাহ’র স্ত্রী বেগম ওয়াহিদ, ছেলে আসিব ওয়াহিদ এবং শীলব্রত বড়ুয়ার পরিবারের  পক্ষে সমীরণ বড়ুয়া বক্তব্য দেন। বক্তারা বলেন, প্রয়াত এম ওয়াহিদ উল্লাহ চট্টগ্রামের দৈনিক আজাদীর ঢাকা ব্যুারোতে এবং শীলব্রত বড়ুয়া দৈনিক ইত্তেফাকে দীর্ঘকাল নিষ্ঠার সাথে পেশাগত দায়িত্ব পালন করেছেন। আমৃত্যু সাংবাদিকতার পেশায় নিয়োজিত থাকা দুই গুণী সাংবাদিক সাদাসিধে জীবনের কারণে সকালের শ্রদ্ধার পাত্র ছিলেন।

#

আকরাম/পাশা/শফি/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৩/২১১০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ১৯৩০

 

হজযাত্রী নিবন্ধনের সময় বাড়ালো ধর্ম মন্ত্রণালয়

 

ঢাকা, ২৫ অগ্রহায়ণ (১০ ডিসেম্বর) :

হজযাত্রী নিবন্ধনের সময় ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ালো ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়। আজ মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব মো. তফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে হজ নিবন্ধনের সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে।

 বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, ২০২৪ সালের হজযাত্রী চূড়ান্ত তালিকা আগামী ৭ জানুয়ারির মধ্যে রাজকীয় সৌদি সরকারের হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করতে হবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে চূড়ান্ত হজযাত্রী সংখ্যা পাওয়া না গেলে মিনায় সুবিধাজনক স্থানে তাঁবু পাওয়া যাবে না। সেক্ষেত্রে মিনায় জামারাহ’র তুলনামূলক দূরবর্তী এলাকায় তাঁবু নিতে হবে। এমন পরিস্থিতি এড়াতে নিবন্ধন সময়সীমা বাড়ানো হলেও পুনরায় সময় বাড়ানো হবে না মর্মে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

 এছাড়া বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকারি ও বেসরকারি উভয় মাধ্যমে ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত প্রাক-নিবন্ধিত হজযাত্রীগণ হজের নিবন্ধন করতে পারবেন। সরকারি মাধ্যম ও এজেন্সির জন্য নির্ধারিত কোটা পূর্ণ হওয়ার সাথে সাথে নিবন্ধন সার্ভার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। সরকারি মাধ্যমে সকল প্যাকেজে দুই লাখ পাঁচ হাজার টাকা সোনালী ব্যাংকে জমা দিয়ে প্রাথমিক নিবন্ধন করা যাবে। প্যাকেজ মূল্যের অবশিষ্ট টাকা ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখের মধ্যে আবশ্যিকভাবে একই ব্যাংকে জমা প্রদান করতে হবে। প্রাথমিক নিবন্ধনের পর অবশিষ্ট টাকা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জমা প্রদানে ব্যর্থ হলে তিনি হজে যেতে পারবেন না এবং প্রদত্ত দুই লাখ পাঁচ হাজার টাকা মক্কা- মদিনায় বাড়ি ভাড়া ও মোয়াল্লেম ফি বাবদ ব্যয় হবে বিধায় উক্ত টাকা ফেরত প্রদান করা হবে না। হজযাত্রীর নিবন্ধনের ক্রম অনুসারে সরকারি মাধ্যমের ভাড়াকৃত বাড়ির মধ্যে হারাম শরীফ হতে অপেক্ষাকৃত কাছের বাড়ি অগ্রাধিকারভিত্তিতে বরাদ্দ দেয়া হবে। প্রাথমিক নিবন্ধনের অর্থ জমা প্রদানের পর প্যাকেজ পরিবর্তনের কোন সুযোগ থাকবে না। সরকারি মাধ্যমে সাধারণ হজ প্যাকেজে ট্রেন ব্যতীত নিবন্ধনের অপশন বাতিল করা হলো।

তাছাড়া বিমান ভাড়া ও সৌদি আরবের ব্যয় বাবদ দুই লাখ পাঁচ হাজার টাকা জমা দিয়ে বেসরকারি এজেন্সিতে প্রাথমিক নিবন্ধন করা যাবে। হজ এজেন্সির মাধ্যমে প্রাক- নিবন্ধন ফি ০১/০১/২০২৪ তারিখ হতে ৩০ হাজার ৭৫২ টাকার পরিবর্তে ৩০ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হলো। হজ এজেন্সির নির্ধারিত ব্যাংক হিসাব ব্যতিত প্রাক-নিবন্ধন ও নিবন্ধনের  টাকা কোন ব্যক্তির নিকট নগদ প্রদান করা যাবে না এবং হজ এজেন্সিও নগদ অর্থ গ্রহণ করতে পারবে না। হজ কার্যক্রমের সকল সেবা ও প্যাকেজ মূল্য বিস্তারিত উল্লেখপূর্বক হজযাত্রী ও এজেন্সির মধ্যে লিখিত চুক্তি সম্পাদন কর হবে। এর ব্যত্যয় হলে কোনো পক্ষের অভিযোগ গ্রহণযোগ্য হবে না।

উল্লেখ্য, হজে গমনের শর্তাবলি, করণীয় ও হজযাত্রীর সুযোগ-সুবিধা হজ প্যাকেজ ২০২৪ হতে বিস্তারিত জানা যাবে।

#

আসিফ/পাশা/শফি/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/২১০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ১৯২৯

 

কপ ২৮ বাংলাদেশ প্রেস ব্রিফিং:
২০৩০ সালের জন্য নির্গমন হ্রাসের লক্ষ্যমাত্রা সাত গুণ বাড়াতে হবে

                          --পরিবেশমন্ত্রী

দুবাই, ১০ ডিসেম্বর :

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, প্যারিস চুক্তির ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি লক্ষ্য রাখতে ২০৩০ সালের জন্য নির্গমন হ্রাসের প্রতিশ্রুতির উচ্চাকাঙ্ক্ষা সাত গুণ বেশি হওয়া দরকার। তিনি বলেন, বাংলাদেশ উন্নত দেশগুলোকে তাদের ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের প্রতিশ্রুতি পূরণের জন্য জোরালো আহ্বান জানিয়েছে। তিনি বলেন, সবুজ জলবায়ু তহবিল (জিসিএফ), স্বল্পোন্নত দেশের তহবিল (এলডিসিএফ), অভিযোজন তহবিল (এএফ) এবং জিইএফ ট্রাস্ট তহবিলকে পর্যাপ্ত সংস্থান দিয়ে শক্তিশালী করতে হবে এবং সেই তহবিলের প্রবেশাধিকার দ্রুত এবং সহজ হওয়া উচিত।

পরিবেশমন্ত্রী আজ সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে কপ ২৮-এ বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন।

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, প্যারিস চুক্তির সিদ্ধান্তের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে অভিযোজন ও প্রশমন এবং অনুদানভিত্তিক অর্থায়নের মধ্যে ভারসাম্যপূর্ণ ৫০:৫০ বরাদ্দের পক্ষে দৃঢ়ভাবে বাংলাদেশের অবস্থান। আমরা নতুন এবং অতিরিক্ত সরকারি অর্থায়নে গুরুত্ব দেব। বাংলাদেশ দৃঢ়ভাবে এনএপি বাস্তবায়নের জন্য দ্বিগুণ অভিযোজন তহবিল এবং সমর্থনের ওপর জোর দেয়, যা ৪৯টি দেশের অগ্রাধিকার যারা ইতিমধ্যে তাদের এনএপি প্রস্তুত করেছে এবং জমা দিয়েছে। আমরা জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতা অর্জনের জন্য সময়সীমাবদ্ধ বাস্তবায়নের লক্ষ্যগুলোর ওপর জোর দিয়ে অভিযোজন সংক্রান্ত গ্লোবাল গোলের সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য উন্মুখ।

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে জলবায়ু সংক্রান্ত কর্মকাণ্ডে অটল প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করেছেন, যার উদাহরণ ‘ক্লাইমেট মোবিলিটি চ্যাম্পিয়ন লিডার অ্যাওয়ার্ড’ এবং ‘জিসিএ লোকাল অ্যাডাপ্টেশন চ্যাম্পিয়নস অ্যাওয়ার্ড’ প্রাপ্তি।

শাহাব উদ্দিন সম্মেলনের উদ্বোধনী দিনে গৃহীত USD 700 মিলিয়নেরও বেশি ক্ষয়ক্ষতির তহবিলের ঐতিহাসিক সিদ্ধান্তের জন্য কপ ২৮ প্রেসিডেন্সি এবং কিছু সংশ্লিষ্ট দেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি হতাশা প্রকাশ করে বলেন, উভয় প্রশমন কর্মসূচির অগ্রগতি, গ্লোবাল স্টক টেক (জিএসটি) এর অধীনে প্রশমন এবং ন্যায্য রূপান্তর কাজের প্রোগ্রাম উল্লেখযোগ্যভাবে অপর্যাপ্ত। তিনি জরুরিভিত্তিতে জলবায়ু অর্থের একটি সাধারণ সংজ্ঞা ঠিক করতে অর্থ সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির (এসসিএফ) প্রতি আহ্বান জানান। জলবায়ু অর্থায়নের নিউ কালেক্টিভ কোয়ান্টিফাইড গোল (NCQG) আলোচনার জন্যও এটি গুরুত্বপূর্ণ।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরী, মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, অতিরিক্ত সচিব (জলবায়ু পরিবর্তন) সঞ্জয় কুমার ভৌমিক এবং আবুধাবিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোঃ আবু জাফর এসময় উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

দীপংকর/পাশা/শফি/সঞ্জীব/রেজাউল/শামীম/২০২৩/২০২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ১৯২৮

কৃষি সেচের জন্য জ্বালানি তেলের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করা হবে

                                                    --- জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৫ অগ্রহায়ণ (১০ ডিসেম্বর) :

          বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, কৃষি সেচের জন্য জ্বালানি তেলের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করা হবে। বিদ্যুৎ বা জ্বালানি তেলের জন্য কৃষিকাজের ব্যাঘাত ঘটানো যাবে না। যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত করে , তেল সংশ্লিষ্ট জেলায় চাহিদা মতো পৌঁছানোর উদ্যোগ অব্যাহত রাখতে হবে।

          প্রতিমন্ত্রী আজ অনলাইনে কৃষিসেচ মৌসুমে (ডিসেম্বর ২০২৩ হতে মে ২০২৪) জ্বালানি তেলের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় সভাপতিত্বকালে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, বিদ্যুতের চাহিদার সাথে সমন্বয় রেখে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে হবে। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চাহিদা মোতাবেক প্রাকৃতিক গ্যাস ও ফার্নেস ওয়েল সরবরাহের আগাম উদ্যোগ নিতে হবে।

          ২০২২-২৩ অর্থবছরে পেট্রোলিয়াম পণ্যের মধ্যে ৬৭ দশমিক ১৯ শতাংশ ডিজেল, ১১ দশমিক ৯৯ শতাংশ ফার্নেস ওয়েল, ৬ দশমিক ৪২ শতাংশ জেডএ-১, ৬ দশমিক ১৯ শতাংশ পেট্রোল ও ৫ দশমিক ৩৬ শতাংশ অকটেন ব্যবহৃত হয়। একই অর্থ বছরে জ্বালানি তেলের শতকরা ৫৮ শতাংশ পরিবহণে, ১৮ শতাংশ বিদ্যুতে, ১৫ শতাংশ কৃষিতে, ৬ শতাংশ শিল্পে, ১ শতাংশ গৃহস্থালিতে এবং অন্যান্য খাতে ২ শতাংশ ব্যবহার করা হয়।

          ২০২২-২৩ অর্থবছরে কৃষিসেচ মৌসুমে (ডিসেম্বর-মে) ১৯ লাখ ২৯ হাজার ৭৩৮ মেট্রিকটন ডিজেল ব্যবহৃত হয়েছে। ডিজেল বাফার স্টক, তেল সরবরাহের জন্য ট্যাংক-ওয়াগন নিশ্চিতকরণ, নৌপথের নাব্যতা সংরক্ষণ, তেল পাচার রোধ ও নৌঘাট সংক্রান্ত রাস্তার সংস্কার, সীমান্তে তেল পাচার রোধ, জ্বালানি স্থাপনায় নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণসহ মনিটরিং ও সমন্বয় নিয়ে আলোচনা হয়।

          কৃষিসেচ মৌসুমে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে কৃষকগণের নিকট সঠিক সময়ে সরকার নির্ধারিত মূল্যে বর্ধিত পরিমাণ ডিজেল সরবরাহ কার্যক্রম নিবিড়ভাবে মনিটর করার জন্য পয়লা ডিসেম্বর থেকে বিপিসি’র চট্টগ্রামস্থ প্রধান কার্যালয়ে  ‘কেন্দ্রীয় কন্ট্রোল সেল’ খোলা হয়েছে। সেচ মৌসুম উত্তীর্ণ না হওয়া পর্যন্ত চট্টগ্রামে ডিজেলের (প্রধান স্থাপনা+ইআরএল) মজুত সার্বক্ষণিকভাবে ১ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিকটন সংরক্ষণের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে। ২০২৩-২৪ সালের কৃষিসেচ মৌসুমে ডিজেল ১২ লাখ ৫০ হাজার ৩৫৫ মেট্রিকটন ও লুব অয়েল ৪৪ হাজার ১২৩ মেট্রিকটন প্রাক্কলিত চাহিদা রয়েছে।

          আন্তঃমন্ত্রণালয় ভার্চুয়াল সভায় অন্যান্যের মাঝে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব মোঃ নূরুল আলম, পিডিবি’র চেয়ারম্যান মোঃ মাহবুবুর রহমান, আরইবি’র চেয়ারম্যান মোহাঃ সেলিম উদ্দিন, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জনন্দ্র নাথ সরকার, জননিরাপত্তা বিভাগ, কৃষি মন্ত্রণালয়, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়, রেলপথ মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি এবং বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিভাগের আওতাধীন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দপ্তর প্রধানগণ সংযুক্ত ছিলেন।

#

আসলাম/পাশা/সায়েম/শফি/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৩/১৯৪৫ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ১৯২৭

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ২৫ অগ্রহায়ণ (১০ ডিসেম্বর) :

 

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী শনিবার সকাল ৮টা থেকে আজ রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৫ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৯৫ শতাংশ। এ সময় ৫২৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।   

 

গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৭৭ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৩ হাজার ৮২৪ জন।

#

সুলতানা/পাশা/সায়েম/রেজাউল/২০২৩/১৬৪৪ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ১৯২৬

বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের সাথে সাইফ পাওয়ারটেকের এমওইউ স্বাক্ষর

ঢাকা, ২৫ অগ্রহায়ণ (১০ ডিসেম্বর) : 

টেনিস খেলার উন্নয়নে দু’বছরের জন্য বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশন ও সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের মধ্যে আজ ঢাকায় টেনিস ফেডারেশনের সভাকক্ষে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের সভাপতি খালিদ মাহ্‌মুদ চৌধুরীর উপস্থিতিতে দু’বছর মেয়াদি এ সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়। এতে স্বাক্ষর করেন বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের পক্ষে সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ মোহাম্মদ হায়দার এবং সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক মেজর ফারুক আহমেদ খান (অব:)। এমওইউ অনুযায়ী সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড দেশব্যাপী জুনিয়র টেনিস ইনিশিয়েটিভ প্রোগ্রাম পরিচালনা, কোচ প্রশিক্ষণ, স্কুল শিক্ষকদের টেনিস প্রশিক্ষণ, জেলা ও বিভাগীয়, আন্তঃস্কুল এবং বিজয় দিবস টেনিস প্রতিযোগিতা আয়োজন করবে।

জুনিয়র টেনিস ইনিশিয়েটিভ প্রোগ্রামের আওতায় দেশের ৩২টি জেলার প্রতিটিতে কমপক্ষে চারটি করে সর্বমোট ১২৭টি স্কুলে বছরব্যাপী প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। প্রশিক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় টেনিস সামগ্রী স্কুলগুলোতে প্রদান করা হবে। এসব কর্মসূচির মাধ্যমে টেনিসের কার্যক্রম সম্প্রসারণ ও টেনিস প্রশিক্ষণ কার্যক্রম একটি টেকসই পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে। দেশব্যাপী টেনিসের সম্প্রসারণের লক্ষ্যে এই এমওইউ অনুষ্ঠান মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হবে।

এ অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তরফদার মো: রুহুল আমিন, বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের সহসভাপতি মোতাহার হোসেন সাজু উপস্থিত ছিলেন।

#

জাহাঙ্গীর/জামান/ফাতেমা/সিদ্দীক/কলি/আসমা/২০২৩/১৫০০ ঘণ্টা

Handout                                                                                                      Number : 1925

Bangladesh and the Republic of Korea sign RoD and ToR for the project ‘Capacity Building of Statistics Services based on Platform’

Dhaka, 10 December :    

The Government of Bangladesh and the Republic of Korea signed the Record of Discussion (RoD) and Terms of Reference (ToR) for the project ‘Capacity Building of Statistics Services based on Platform" today. As part of this collaboration, KOICA will grant US$ 9.65 Million to implement the project. Since 1993, KOICA has been playing a vital role in Bangladesh's socio-economic development, supporting initiatives such as human resource development and the expansion of Information Technology.

Dr. Shahnaz Arefin, Secretary, Statistics and Informatics Division and Md. Anwar Hossain, Additional Secretary, ERD on behalf of the Government of Bangladesh and Taeyoung Kim, Country Director, KOICA signed the documents on behalf of the Republic of Korea. Md. Shahriar Kader Siddiky, Secretary, Economic Relations Division, and Park Young-sik, Ambassador of Korea in Bangladesh were present during the signing.

The project's primary objectives are to establish an integrated Statistical Data warehouse and software tools to enhance statistics services, and support equipment and system environment for the National Statistical Data Warehouse (NSDWH). The project also aims to formulate a Master Plan in line with NSDS and design and build a Statistical Data Warehouse Platform, while strengthening the capacity of the Bangladesh Bureau of Statistics (BBS) and its partners.

Successful completion of the project will establish an integrated Central Storage for census and survey data and develop BBS as a one nation - one platform for statistical data, removing bottlenecks in data management and enhancing national statistical capacity.

#

Ireen/Zaman/Siddik/Sazzad/Russel/Shamim/2023/1412 hours

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ১৯২৪

বাংলাদেশ ও কোরিয়ার মধ্যে Capacity Building of Statistics Service based on Platform প্রকল্পের আরওডি এবং টিওআর স্বাক্ষরিত

ঢাকা, ২৫ অগ্রহায়ণ (১০ ডিসেম্বর) : 

বাংলাদেশ সরকার এবং কোরিয়া সরকারের মধ্যে ‘Capacity Building of Statistics Service based on Platform’ শীর্ষক প্রকল্পের RoD এবং ToR আজ স্বাক্ষর হয়। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য KOICA অনুদান সহায়তা বাবদ ৯ দশমিক ৬৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (আনুমানিক ১০৬ দশমিক ১৫ কোটি টাকা) প্রদান করবে। KOICA ১৯৯৩ সন হতে বাংলাদেশের আর্থসামাজিক, মানবসম্পদ উন্নয়ন এবং তথ্যপ্রযুক্তি প্রসারের উদ্যোগে সহায়তা করছে।  

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মোঃ শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত Park Young Sik এর উপস্থিতিতে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (অনুবিভাগ প্রধান) মোঃ আনোয়ার হোসেন এবং কোরিয়া সরকারের পক্ষে KOICA-এর কান্ট্রি ডিরেক্টর Taeyoung Kim যৌথভাবে স্বাক্ষর করেন।

প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হলো- আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহা

2023-12-10-15-58-8576d164d519db9aa516ce17205cf414.docx