তথ্যবিবরণী নম্বর: ১০৫৮
কোনো ক্রীড়া সংস্থাতেই দুই টার্মের বেশি একই পদে কেউ থাকতে পারবে না
-যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা
ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর) :
যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, ক্রীড়াঙ্গনের সার্বিক উন্নয়ন এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণে কোনো ক্রীড়া সংস্থাতেই দুই টার্মের বেশি একই পদে কেউ থাকতে পারবে না। এ বিষয়ে একটি সাধারণ নীতিমালা শীঘ্রই প্রণয়ন করা হবে। প্রতি বছর ক্রীড়া সংস্থাগুলোকে তাদের আয়-ব্যয়ের অডিট রিপোর্ট এবং প্রগ্রেস রিপোর্ট জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে দাখিল করতে হবে।
উপদেষ্টা আজ ঢাকায় জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ আয়োজিত ক্রীড়াঙ্গনের সার্বিক উন্নয়নে ক্রীড়া সংগঠক, খেলোয়াড়, কোচ ও রেফারিদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, গতিশীল ক্রীড়াঙ্গন গড়তে সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে। খেলাধুলার মাধ্যমে শৃঙ্খলা চর্চায় উদ্বুদ্ধ হওয়া যায়। ক্রীড়াঙ্গনের সার্বিক উন্নয়ন ও শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে সরকার সার্চ কমিটি গঠন করে দিয়েছে, তারা ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে।
উপদেষ্টা আরো বলেন, বিদ্যমান সিস্টেমে ক্রীড়া সংস্থাগুলো স্বায়ত্তশাসিত পদ্ধতিতে পরিচালিত হচ্ছে। ফেডারেশনগুলোর বিভিন্ন কর্মকাণ্ডকে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সাথে সংযোগ স্থাপন সংক্রান্ত নীতিমালা প্রস্তুতের কাজ চলমান।
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, বিগত সরকারের সময় ক্রীড়াঙ্গনকে রাজনীতিকরণ করা হয়েছে। বর্তমানে ক্রীড়াঙ্গনেকে রাজনীতির প্রভাবমুক্ত রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে; একই সাথে ক্রীড়ার মান উন্নয়নে বাজেট বৃদ্ধির পরিকল্পনা করা হচ্ছে। তিনি আরো বলেন, ক্রীড়াঙ্গনের উন্নয়নে স্পনসরদের ভূমিকা রাখার সুযোগ রয়েছে।
#
আলম/সঞ্জীব/শামীম/২০২৪/২১৩৩ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ১০৫৭
আশুগঞ্জ নদীবন্দর-সরাইল-ধরখার-আখাঊড়া স্থলবন্দর মহাসড়ক
পরিদর্শন করলেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব
ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর):
আজ আশুগঞ্জ নদীবন্দর-সরাইল-ধরখার-আখাঊড়া স্থলবন্দর মহাসড়ক চার লেন জাতীয় মহাসড়কে উন্নীতকরণ প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন করেছেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মোঃ এহছানুল হক।
এ প্রকল্পে নিয়োজিত ভারতীয় ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান ভারতে চলে যাওয়ায় বর্তমানে কাজ বন্ধ রয়েছে। ফলে প্রকল্পের প্রায় ৪ কিলোমিটার রাস্তার বেহাল দশার কারণে যানবাহন চলাচল বিঘ্নিত-সহ জনদুর্ভোগ বাড়ছে। পরিদর্শন শেষে উক্ত রাস্তা মেরামত এবং ভারতীয় ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের লোকবলের নিরাপত্তার বিষয়ে সড়ক সচিব ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন এবং জেলা পুলিশের কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় করেন। পুনরায় কাজ শুরু হলে ভারতীয় লোকবলের সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করা হবে বলে জেলা প্রশাসক, জেলা পুলিশ সুপার ও স্থানীয় জনগণ এ সময় সচিবকে আশ্বস্ত করেন।
পরিদর্শনকালে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উধ্বর্তন কর্মকর্তা এবং স্থানীয় প্রশাসনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
#
নোবেল/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২৪/২০৪২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ১০৫৬
ভাষাসৈনিক অধ্যাপক আবদুল গফুরের মৃত্যুতে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টার শোক
ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর):
ভাষা আন্দোলনের অকুতোভয় সৈনিক ও বিশিষ্ট সাংবাদিক অধ্যাপক আবদুল গফুর ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি আজ রাজধানীর একটি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ভাষাসৈনিক অধ্যাপক আবদুল গফুরের মৃত্যুতে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মোঃ নাহিদ ইসলাম গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
এক শোকবার্তায় উপদেষ্টা বলেন, ভাষা আন্দোলনে আবদুল গফুর সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি সুনামের সঙ্গে সাংবাদিকতা করেছেন। তাঁর মৃত্যু বাংলাদেশের গণমাধ্যমের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেন।
উল্লেখ্য, ভাষাসৈনিক অধ্যাপক আবদুল গফুর ১৯২৯ সালের ১৯শে ফেব্রুয়ারি রাজবাড়ী জেলার খোর্দ্দদাদপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ভাষা আন্দোলনের মুখপত্র ‘সৈনিক’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। ভাষা আন্দোলনে অবদান রাখার জন্য ২০০৫ সালে তাঁকে একুশে পদক প্রদান করা হয়।
#
মামুন/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২৪/১৯৪৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ১০৫৫
কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন
ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর):
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে আজ শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ সময় ২৩ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ৪ দশমিক ৩৫ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৯৯ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৯ হাজার ১১৪ জন।
#
দাউদ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২৪/১৭০০ ঘণ্টা
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ
তথ্যবিবরণী নম্বর: ১০৫৪
আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন আগামীকাল ২৮ সেপ্টেম্বর ‘আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস’ উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন:
“তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিতকরণে বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও ‘আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস-২০২৪’ উদ্যাপনের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই।
তথ্য জানা ও প্রাপ্তি মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার। তথ্য মানুষকে সচেতন করে ও সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৯ নং অনুচ্ছেদে জনগণের চিন্তা, বিবেক ও বাক্স্বাধীনতার নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়েছে। তথ্যের অবাধ প্রবাহ ও জনগণের তথ্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রণীত হয়েছে ‘তথ্য অধিকার আইন-২০০৯’ যা জনগণের তথ্য প্রাপ্তির অধিকারকে আইনি ভিত্তি প্রদান করে। আমি মনে করি, এ আইনের মাধ্যমে সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও সংবিধিবদ্ধ এবং সরকারি ও বিদেশি অর্থায়নে পরিচালিত বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকাণ্ডে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতের পাশাপাশি সুশাসন প্রতিষ্ঠার পথ সুগম হয়েছে।
জনগণের ক্ষমতায়ন, সরকারি দপ্তরে স্বচ্ছতা-জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা, দুর্নীতি প্রতিরোধ এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠায় জনগণের তথ্যের অধিকার নিশ্চিতকরণের বিকল্প নেই। তথ্যের অবাধ, সঠিক ও সময়োচিত প্রকাশ একদিকে যেমন জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করবে; অন্যদিকে সুশাসন নিশ্চিত হবে, জনগণ ও রাষ্ট্রের মধ্যে আস্থার সম্পর্ক সমুন্নত থাকবে। সমাজ ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর জনগণের ক্ষমতায়নকে সুদৃঢ় করার মাধ্যমে নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় তথ্যের অবাধ প্রবাহ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। এ প্রেক্ষিতে UNESCO নির্ধারিত আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবসের এবছরের প্রতিপাদ্য- ‘Mainstreaming Access to Information and Participation in the Public Sector’ (রাষ্ট্রের মূলধারায় তথ্য অধিকারের সংযুক্তি এবং সরকারি খাতের অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণ) যথার্থ ও সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।
তথ্য অধিকার আইনের সুফল জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে তথ্য কমিশনসহ সরকারি-বেসরকারি সকল দপ্তর ও সংস্থাকে আরো উদ্যোগী মনোভাব নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। আইনের যথাযথ বাস্তবায়নের জন্য জনগণকে তথ্যের অধিকার সম্পর্কে সচেতন করে তুলতে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহ, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট-মিডিয়া, নাগরিক সমাজসহ সকলের অংশগ্রহণ অত্যন্ত জরুরি। আমি আশা করি, সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় তথ্য প্রাপ্তির ক্ষেত্রে বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণের মাধ্যমে সমাজ ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর জনগণের ক্ষমতায়ন সুদৃঢ় হবে।
আমি ‘আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস-২০২৪’ উপলক্ষ্যে গৃহীত সকল কর্মসূচির সফলতা কামনা করি।
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
রাহাত/রবি/সাজ্জাদ/আলী/মানসুরা/২০২৪/১১০০ ঘন্টা
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ
Handout Number: 1053
Bangladesh Deposits Instrument of Ratification of BBNJ Agreement
New York, September 27:
Adviser for Foreign Affairs Md. Touhid Hossain, deposited Bangladesh’s instrument of ratification for the Agreement under the United Nations Convention on the Law of the Sea on the Conservation and Sustainable Use of Marine Biological Diversity of Areas Beyond National Jurisdiction (BBNJ Agreement) at the UNGA High Level Treaty Event held in New York yesterday.
The BBNJ Agreement, adopted by consensus at the UN on 19 June last year, represents a landmark achievement in the governance of the global commons, aimed at strengthening international legal framework for the conservation and sustainable use of marine biological diversity in maritime areas beyond national jurisdiction through transparent environmental impact assessment and also by supporting capacity-building efforts of developing countries. The BBNJ Agreement will enter into force 120 days after 60 Member States have deposited their instruments of ratification, approval, acceptance, or accession.
It also includes With the deposit of the instrument of ratification, Bangladesh has now joined the ranks of the pioneering nations that have ratified this vital Agreement. Bangladesh actively participated in all stages of the negotiations and made significant contributions to the final text, particularly regarding issues related to Marine Genetic Resources (MGRs), the transfer of marine technology, and capacity-building in line with Article 14 of UNCLOS.
This ratification underscores Bangladesh’s unwavering commitment to international cooperation and regulatory initiatives in marine affairs. As an early ratifier, Bangladesh aspires to pave the way for the swift entry into force of the BBNJ Agreement and remains dedicated to its universal and effective implementation.
#
Mission New York/Robi/Sazzad/Ali/Mansura/2024/930 Hrs.