Handout Number : 1766
Cox's Bazar will host next India-Bangladesh Friendship Dialogue in 2018
Dhaka, 4 July : (Message received from Guwahati, 4 July 2017)
The Eighth Round of India-Bangladesh Friendship Dialogue ended today in Guwahati. Bangladesh State Minister for Foreign Affairs Md. Shahriar Alam in his concluding remarks reiterated that Bangladesh will never forget the sacrifices of the people of India made during the liberation war of Bangladesh. He also emphasized on greater collaboration between North East India and Bangladesh to enhance bilateral trade and bridge trade deficit between Bangladesh and India. Governor of Tripura Tathagata Roy, introducing himself as a friend of Bangladesh, mentioned that Bangladesh should get its fair share of water from Teesta River.
The three day event ended after the adoption of Guwahati declaration. The next round of dialogue would reconvene in Cox's Bazar, Bangladesh, at the beginning of 2018.
State Minister also had meetings with Ram Madhab, Director of India Foundation & National Secretary General of BJP and Hemanta Bishwa Sharma, Minister of Finance, Health and Education of the Government of Assam.
#
Khaleda/Mahmud/Sanjib/Salimuzzaman/2017/2145 Hrs
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭৬৫তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭৬৪
এশিয়া কাপকে সামনে রেখে মাওলানা ভাসানী হকি স্টেডিয়ামের উন্নয়ন শুরু
ঢাকা, ২০ আষাঢ় (৪ জুলাই) :
এশিয়া কাপ হকি টুর্নামেন্টকে সামনে রেখে মাওলানা ভাসানী হকি স্টেডিয়ামের উন্নয়ন ও আধুনিকায়ন কাজ শুরু হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ৪টি ফ্লাড লাইট স্থাপন ও মাঠের পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়ন। এ জন্য বাজেট ধরা হয়েছে প্রায় সাড়ে ১০ কোটি টাকা।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মোঃ আসাদুল ইসলাম আজ মাওলানা ভাসানী হকি স্টেডিয়াম সরেজমিনে পরিদর্শন করেন। তিনি স্টেডিয়ামের উন্নয়ন কাজ গুণগত মান বজায় রেখে দ্রুততার সাথে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শেষ করার জন্য জাতীয় ক্রীড়া পরিষদকে নির্দেশ প্রদান করেন। এ সময় জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ও বাংলাদেশ হকি ফেডারেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
এশিয়া কাপ হকি প্রতিযোগিতা আগামী ১২-২২ অক্টোবর ২০১৭ ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। আট জাতির এ টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হবে মাওলানা ভাসানী হকি স্টেডিয়ামে। আগামী সেপ্টেম্বরে ভেন্যু পরিদর্শনে বাংলাদেশ সফর করবেন এশিয়ান হকি ফেডারেশনের কর্মকর্তাবৃন্দ।
এদিকে হকি ফেডারেশন কর্মকর্তাগণ যুব ও ক্রীড়া সচিবকে অবহিত করেন যে, আন্তর্জাতিক এ টুর্নামেন্ট সুষ্ঠু ও সফলভাবে আয়োজনের জন্য স্টেডিয়ামে নতুন কিছু সংযোজন ও সংস্কার প্রয়োজন। যার মধ্যে রয়েছে ডিজিটাল স্কোর বোর্ড স্থাপন, প্রেস বক্স ও ড্রেসিং রুম সংস্কার এবং লিফট সংযোজন। ক্রীড়া সচিব হকি স্টেডিয়ামের আধুনিকায়নে এগুলোর প্রয়োজনীয়তার উল্লেখ করে বলেন, মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এ কাজগুলো সম্পন্ন করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
#
শফিকুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৯২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭৬৩
বিডা’র নির্বাহী চেয়ারম্যানের সাথে ডিএফআইডি’র উপ-প্রধান অর্থনীতিবিদের সাক্ষাৎ
ঢাকা, ২০ আষাঢ় (৪ জুলাই) :
বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)’র নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী মোঃ আমিনুল ইসলামের সাথে আজ ঢাকায় তাঁর কার্যালয়ে যুক্তরাজ্যভিত্তিক আন্তর্জাতিক দাতা প্রতিষ্ঠান ডিএফআইডি’র উপ-প্রধান অর্থনীতিবিদ নিক লিয়া (ঘরপশ খবধ) সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাতে বাংলাদেশের বর্তমান বিনিয়োগ পরিস্থিতি, বিনিয়োগ সমস্যা ও সম্ভাবনা, সরকারের এ সংক্রান্ত গৃহীত নীতি, ওয়ান স্টপ সার্ভিস অ্যাক্ট প্রভৃতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোকপাত করা হয়।
ডিএফআইডি’র উপ-প্রধান অর্থনীতিবিদ নিক লিয়া বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্য বহুমুখীকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বাংলাদেশে বৈদেশিক বিনিয়োগের সুষ্ঠু পরিবেশ ও ক্রমবর্ধমান পরিস্থিতিতে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
বিডা’র নির্বাহী চেয়ারম্যান বলেন, ডিএফআইডি বাংলাদেশের বেসরকারি খাত উন্নয়নে অভূতপূর্ব ভূমিকা রেখে চলেছে এবং ভবিষ্যতে এ সহায়তা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, আমরা রপ্তানি পণ্য বহুমুখীকরণে গার্মেন্টস বহির্ভূত পণ্যের ওপর গুরুত্বারোপ করছি এবং এ ধরনের শিল্পে বিনিয়োগের প্রসারে কাজ করে যাচ্ছি এবং এ ক্ষেত্রে সরকার প্রয়োজনীয় পলিসি সংস্কার এবং প্রণোদনা দিয়ে সহায়তা করে যাচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, আমরা বাংলাদেশে উদীয়মান শিল্প ক্ষেত্র যথা- লেদার, ফুটওয়্যার ও আইসিটি প্রভৃতিতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও সম্প্রসারণে কাজ করছি। আমরা বাংলাদেশে উচ্চ মূল্য পণ্য সংযোজন ও বিপণনে মনোযোগ দিতে চাই এবং জ্ঞান ও প্রযুক্তিনির্ভর শিল্প যথা-বায়োটেকনোলজি, জেনেটিক্স প্রভৃতি স্থাপনে আগ্রহী এবং সরকার এ ধরনের শিল্পে বিনিয়োগে অধিক হারে প্রণোদনা প্রদান করছে। কেননা, বাংলাদেশকে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ ও ২০৪১ সালের মধ্যে উচ্চ আয়ের দেশে পরিণত করতে হলে এর বিকল্প নেই। তিনি বলেন, আমরা বাংলাদেশে আরো বেশি হারে বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে চাই। কারণ, বৈদেশিক বিনিয়োগ নতুন কর্মসংস্থানই সৃষ্টি করবে না, এটা আমাদের দেশে যুগোপযোগী জ্ঞান, প্রযুক্তি ও বৈশ্বিক সেরা অনুশীলন বিকাশে সহায়তা করবে।
এ সময় ডিএফআইডি’র সিনিয়র ইকোনমিক অ্যাডভাইজর পিটার ডি সুজা (চবঃবৎ উ’ঝড়ুঁধ) এবং গ্রোথ ও প্রাইভেট সেক্টর ডেভেলপমেন্ট বিষয়ক টিম লিডার কেইথ থম্পসন (কবরঃয ঞযড়সঢ়ংড়হ) উপস্থিত ছিলেন।
#
ফয়সল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮৫৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭৬২
সি কিউ কে মুসতাকের ফাইনান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্ব গ্রহণ
ঢাকা, ২০ আষাঢ় (৪ জুলাই) :
ফাইনান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলের চেয়ারম্যান পদে প্রাক্তন সিনিয়র সচিব সি কিউ কে মুসতাক আহমদ গত ২ জুলাই যোগদান করেছেন।
এ পদে যোগদানের পূর্বে তিনি স¦রাষ্ট্র ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এবং মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয় ও সেতু বিভাগের সচিব পদে কর্মরত ছিলেন। ফাইনান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলের চেয়ারম্যান পদে তিনিই প্রথম নিয়োগ লাভ করলেন।
মুসতাক আহমদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে অর্থনীতি বিভাগে বি এ (সম¥ান) এবং এম এ (¯œাতকোত্তর) সম্পন্ন করেন। তিনি ১৯৮১ সালে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (প্রশাসন) ক্যাডারে যোগদান করেন এবং ৮ জুলাই ২০১৫ তারিখ চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
তিনি ঐধৎাধৎফ টহরাবৎংরঃু কবহহবফু ঝপযড়ড়ষ ড়ভ এড়াবৎহসবহঃ, টঝঅ-তে ‘খবধফবৎং রহ উবাবষড়ঢ়সবহঃ : গধহধমরহম ঈযধহমব রহ ধ উুহধসরপ ডড়ৎষফ’ প্রোগ্রাম এবং ইরৎসরহমযধস টহরাবৎংরঃু, টক (১৯৯৪)-তে ঈড়ঁৎংব ড়হ ওসঢ়ৎড়ারহম চবৎভড়ৎসধহপব রহ চঁনষরপ ঝবৎারপব এ অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও তিনি রাশিয়া, জার্মানি, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, যুক্তরাজ্য, ইতালি, ডেনমার্ক, মরোক্কো, দক্ষিণ কোরিয়া, তুরস্ক প্রভৃতি দেশে বিভিন্ন প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেন।
জনস¦ার্থ সংস্থাসমূহের ফাইনান্সিয়াল রিপোর্টিং কার্যক্রমকে একটি সুনিয়ন্ত্রিত কাঠামোর আওতায় আনা, হিসাব ও নিরীক্ষা পেশার স্ট্যান্ডার্ডস প্রণয়ন, যথাযথ প্রতিপালন, বাস্তবায়ন, তদারকি এবং এ সংক্রান্ত অন্য কার্যাবলি সম্পাদনের জন্য ‘ফাইনান্সিয়াল রিপোর্টিং আইন, ২০১৫’ প্রণীত হয় এবং ফাইনান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করা হয়।
#
মফিজ/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮৫০ঘণ্টা
Handout Number : 1760
DG of IAEA meets Foreign Minister
Dhaka, 4 July:
Yukiya Amano, Director General of International Atomic Energy Agency (IAEA) met Foreign Minister A H Mahmood Ali today at the latter’s office. During the meeting Mr. Amano commended Bangladesh for its initiatives in the field of peaceful use of nuclear energy and assured of IAEA’s continued support to the Rooppur nuclear power project.
During the Meeting, Bangladesh Foreign Minister apprised him of Bangladesh’s steady economic development and growing demand for energy and power. He informed the DG that in line with Bangladesh’s strict adherence to international regime on nuclear energy, the Government has recently accepted the Amendment to the Convention on Physical Protection of Nuclear Materials (CPPNM). The Foreign Minister handed over a copy of the Instrument of Acceptance to the DG of IAEA. While accepting the instrument Yukiya Amano expressed great satisfaction on Bangladesh’s action and said that this testifies the sincerity and commitment of Bangladesh towards nuclear safety.
Yukiya Amano highly praised Bangladesh, particularly the leadership of Prime Minister Sheikh Hasina, for her strong political commitment towards nuclear disarmament and peaceful use of nuclear energy. Referring to his on-sight visit to Rooppur power Plant (on 3 July 2017) Mr. Amano expressed deep satisfaction at the safety measures and other facilities at the plant and mentioned that Bangladesh is in the right direction as far as the IAEA safeguards for nuclear power plant are concerned. He also lauded the Prime Minister for garnering wide public acceptance to the nuclear power project. He advised that the nuclear regularity authority in Bangladesh should be strengthened. DG Amano assured the Foreign Minister that IAEA would consider Bangladesh a priority country and continue to provide with necessary technical and advisory supports in the implementation of the Rooppur power project. In response to the request of Foreign Minister, DG Amano pledged to send regular inspection teams to the Rooppur plant.
This is the second visit of Mr. Amano to Bangladesh as Director General of IAEA. He will leave Dhaka on 5 July 2017.
#
Khaleda/Mahmud/Sanjib/Salimuzzaman/2017/1730 Hrs
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭৫৮