তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩২৭৩
চার জন মন্ত্রীর পদত্যাগপত্রে রাষ্ট্রপতির সম্মতি
ঢাকা, ২৫ অগ্রহায়ণ (৯ ডিসেম্বর) :
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের চার জন মন্ত্রীর পদত্যাগপত্রে রাষ্ট্রপতি সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন।
পদত্যাগপত্র গৃহীত হয়েছে এমন চার জন মন্ত্রী হলেন - অধ্যক্ষ মতিউর রহমান, নুরুল ইসলাম বি.এসসি, স্থপতি ইয়াফেস ওসমান এবং মোস্তাফা জব্বার।
আজ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ তথ্য জানা যায়।
#
মোহাম্মদ শফিউল আলম/নাইচ/মাসুম/নাছির/সঞ্জীব/রফিকুল/রেজাউল/২০১৮/২২০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩২৭১
বর্তমান সরকার উন্নয়নের রোল মডেল
--পরিকল্পনামন্ত্রী
ঢাকা, ২৫ অগ্রহায়ণ (৯ ডিসেম্বর) :
সকল খাতেই বর্তমান সরকার উন্নয়নের রোল মডেল। দেশে এখন বিদ্যুৎ ঘাটতি নেই। রেমিটেন্স প্রবাহ ১৬ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে। সব খাতে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখলে বাংলাদেশ অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবে। ২০৩০ সালে দেশে দারিদ্র্য থাকবে না। ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন করা গেলে রেভিনিউ কালেকশন কলেবর বাড়তো। গত ১০ বছরে কর্মসংস্থান বেড়েছে, সামনে আরো বাড়বে। ১০০টি স্পেশাল ইকনোমিক জোন বাস্তবায়নের মাধ্যমে আমাদের কর্মসংস্থান অত্যন্ত গতিশীল হবে, বিদেশি কর্মসংস্থান ব্যাপক হারে চলমান রয়েছে। পাশাপাশি আমাদের সেবা খাত অনেক বিকশিত, এই সেবা খাত বা আইসিটি খাতের মাধ্যমে আরো অনেক কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা সম্ভব। আগামীতে এটি পূর্ণমাত্রায় বিকশিত হয়ে আরো বেশি গতিশীল হবে- যার মাধ্যমে অর্থনীতি আরো বেশি বেগবান হবে। আজ শেরে বাংলানগর পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের এনইসি সভা কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এসব কথা বলেন।
এডিপি প্রসঙ্গে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, চলতি অর্থবছরে গত পাঁচ মাসে সর্বকালের সর্ববৃহৎ এডিপি বাস্তবায়িত হয়েছে। আমরা এ বছর এডিপি পূর্ণমাত্রায় বাস্তবায়নে সার্থক হবো। ফলে জিডিপি ৮ দশমিক ২৫ শতাংশ থেকে ৮ দশমিক ৩০ হবে। ২০২১ সালের মধ্যে প্রবৃদ্ধি ১০ শতাংশ হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতিমধ্যে ঘোষণা দিয়েছেন আগামী ৩ বছরের মধ্যে প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে ১০ ভাগের কাছাকাছি। আমরা যদি ১০ ভাগ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারি তাহলে উন্নয়নের হাত ধরে আমাদের দারিদ্রের হার অনেক কমে যাবে, শিক্ষার আরো উন্নতি হবে, ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।
#
তৌহিদুল/নাইচ/নাছির/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৮/১৮২৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩২৭০
ডাক অধিদপ্তরের কর্মচারীদের প্রযুক্তির সাথে সমান্তরালে চলার সক্ষমতা অর্জন করতে হবে
-- মোস্তাফা জব্বার
ঢাকা, ২৫ অগ্রহায়ণ (৯ ডিসেম্বর) :
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, সারাদেশে ডাক অধিদপ্তরের বিশাল নেটওয়ার্কের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করার মাধ্যমে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে অতি সহজে উন্নত সেবা দেয়া সম্ভব। এ লক্ষ্যে তেইশ হাজার অবিভাগীয় (ইডি) ডাক কর্মচারীকে প্রযুক্তি উপযোগী করে তৈরি করা হবে। তিনি বলেন, প্রযুক্তির বিকাশের ফলে কায়িক শ্রমনির্ভর কাজের পরিবর্তনের সাথে সমান্তরালে এগিয়ে যেতে হলে ডাক বিভাগ ডিজিটাল রূপান্তর করার পাশাপাশি বিদ্যমান জনবলকে প্রযুক্তির সাথে সমান্তরালে চলার সক্ষমতা অর্জন করতে হবে।
মন্ত্রী গতকাল সন্ধ্যায় ঢাকায় ডাক ভবন মিলনায়তনে গ্রামীণ জনগগোষ্ঠীকে ডাকঘরের মাধ্যমে ডিজিটাল সেবা প্রদান বিষয়ে বাংলাদেশ পোস্টাল ইডি কর্মচারী ইউনিয়ন আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব শ্যাম সুন্দর সিকদার, ডাক অধিপ্তরের মহাপরিচালক সুশান্ত কুমার ম-ল, অতিরিক্ত মহাপরিচালক এসএস ভদ্র এবং ইডি কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক এম এ হাকিম বক্তৃতা করেন।
সম্প্রতি বাংলাদেশ ডাক বিভাগের অবিভাগীয় (ইডি) কর্মচারীদের মাসিক সম্মানী ভাতা ৭৭ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে। ডাক বিভাগের ২৩ হাজার ২১ জন ইডি কর্মচারী এই সুবিধা পাবে। সম্মানী পুনর্নির্র্ধারণের ফলে ইডিএসপিএম পদমর্যাদার সম্মানী বর্তমান ৩ হাজার ৩শ’ টাকা থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৫ হাজার ৮৪১ টাকা, ইডিএ পদমর্যাদার কর্মচারীদের ২ হাজার ৫২০ টাকা থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৪ হাজার ৪৬০ টাকা, ইডিডিএ পদমর্যাদার কর্মচারীদের ২ হাজার ৪৬০ টাকা থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৪ হাজার ৩৫৪ টাকা, ইডিএমসি পদমর্যাদার কর্মচারীদের ২ হাজার ৩৬০ টাকা থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৪ হাজার ১৭৭ টাকা এবং অন্যান্য ইডি কর্মচারীদের ২ হাজার ২৬০ টাকা থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৪ হাজার টাকায় উন্নীত হয়েছে। গড়ে পাঁচ ক্যাটেগরির কর্মচারীদের সম্মানীভাতা বৃদ্ধির এ হার শতকরা ৭৭ ভাগ। দীর্ঘ তিন মাস যাচাই বাছাই শেষে গত ২৫ নভেম্বর এ আদেশ জারি হয়।
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৮ হাজার ৫শ’ গ্রামীণ ডাকঘরকে ডিজিটাল ডাকঘরে রূপান্তরিত করেন। তিনি বলেন, প্রযুক্তির উৎকর্ষতার ফলে দুনিয়াব্যাপী প্রতিদিন অসংখ্য প্রচলিত পেশা বিলুপ্ত হচ্ছে। তিনি ডাক বিভাগের প্রতিটি কর্মীকে যুগোপযোগী প্রযুক্তি ব্যবহারের উপযোগী করে গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
#
শেফায়েত/নাইচ/রফিকুল/রেজাউল/২০১৮/১৮১৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩২৬৯
বিদ্যুৎ ক্ষেত্রের অগ্রগতিতে সমন্বিত মহাপরিকল্পনা নিয়ে কর্মশালা
ঢাকা, ২৫ অগ্রহায়ণ (৯ ডিসেম্বর) :
বিদ্যুৎ ক্ষেত্রের অগ্রগতিতে সমন্বিত মহাপরিকল্পনা নিয়ে কর্মশালা (ডড়ৎশংযড়ঢ় ড়হ ওহঃবমৎধঃরহ গধংঃবৎ চষধহ রহ চড়বিৎ ঝবপঃড়ৎ এৎড়ঃিয) আজ বিদ্যুৎ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালায় বিদ্যুৎ ক্ষেত্রের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ করণীয় নিয়ে আলোচনা হয়।
প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, বীর বিক্রম প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, দেশের ৯২ ভাগ লোক বিদ্যুৎ পাচ্ছে। এ অগ্রগতিতে জ্বালানি বিভাগের অবদান স্মরণ করে বলেন, আরো সমন্বিতভাবে কাজ করার উদ্যোগ অব্যাহত রাখতে হবে। সময়ের সাথে সাথে চড়বিৎ ঝুংঃবস গধংঃবৎ চষধহ ভবিষ্যৎ অগ্রগতিতে কীভাবে আরো অবদান রাখতে পারবে তা সার্বিকভাবে পর্যালোচনা করা সময়ের দাবি।
কর্মশালায় বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানোর উদ্যোগ অব্যাহত রাখতে হবে। ইলেকট্রিক চার্জিং স্টেশন বাড়াতে হবে, কেননা আগামীতে ইলেকট্রিক যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। স্মার্ট গ্রিড, স্ক্যাডা, অনলাইনে সমস্যা সামাধান ব্যাপক প্রযুক্তি সংযুক্ত করতে হবে। আমাদের এসব ক্ষেত্রে অভ্যস্ত হতে হবে এবং জনগণকে অভ্যস্ত করার উদ্যোগ নিতে হবে।
বিদ্যুৎ সচিব ড. আহমদ কায়কাউস বলেন, উন্নত বাংলাদেশ গড়তে যে অবকাঠামো লাগবে তার একটি অঙ্গ বিদ্যুৎ। বিদ্যুৎ অর্থনৈতিক অগ্রগতির অন্যতম নিয়ামক এবং প্রাথমিক জ্বালানি বিদ্যুতের অগ্রগতির প্রাণভোমরা।
কর্মশালায় ‘Power System Master Plan 2016’, ‘Renewable Energy and Energy Efficiency Conservation Master Plan’, ‘Intergration and Implementation Strategy of PSMP and Efficiency in Generation’,‘Intergration and Implementation Strategy of PSMP and Transmission’, Ges Intergration and Implementation Strategy of PSMP and Efficiency in Distribution’
বিষয়ে মোট ৫টি সেশন অনুষ্ঠিত হয়।
#
আসলাম/নাইচ/মাসুম/রেজাউল/২০১৮/১৮০৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩২৬৮
দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিজয়ফুল তৈরি প্রতিযোগিতা ১৩ ডিসেম্বর
ঢাকা, ২৫ অগ্রহায়ণ (৯ ডিসেম্বর) :
প্রথমবারের মতো দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ‘বিজয়ফুল’ তৈরি, গল্প ও কবিতা রচনা, কবিতা আবৃত্তি, চিত্রাঙ্কন, একক অভিনয় ও চলচ্চিত্র নির্মাণ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় আগামী ১৩ ডিসেম্বর ২০১৮ জাতীয় পর্যায়ে ‘বিজয়ফুল’ প্রতিযোগিতা বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ আয়োজিত প্রতিযোগিতাটি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে অনুষ্ঠিত হবে।
স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা পর্যায়ে দেশের প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আন্তঃশ্রেণি প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শুরু হয়ে উপজেলা, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। বিভাগীয় পর্যায়ে বাছাইকৃত প্রতিযোগীদের মধ্য থেকে চূড়ান্ত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রতিযোগী নির্বাচন করা হবে। প্রতিযোগিতা তিনটি স্তরে যথা: গ্রুপ-ক: শিশু থেকে পঞ্চম শ্রেণি, গ্রুপ-খ: ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি এবং গ্রুপ- গ: নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হবে।
‘বিজয়ফুল’ তৈরি ও অন্যান্য প্রতিযোগিতার কর্মসূচি ব্যাপক প্রচারের ব্যবস্থা করবে তথ্য মন্ত্রণালয়। জাতীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতা সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে অবহিত করতে ১২ ডিসেম্বর দুপুর ১২টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা ভবনের সেমিনারকক্ষে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
উল্লেখ্য, সুন্দরভাবে তৈরি করা বিজয়ফুলের জন্য পুরস্কারের ব্যবস্থা করা হবে। তৈরি করা বিজয়ফুল বিক্রি করে অর্জিত অর্থ শহিদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার অথবা প্রতিবন্ধীদের সহায়তায় প্রদানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।
#
ফয়সল/অনসূয়া/জসীম/সেলিনা/শামীম/২০১৮/১৫৩৩ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩২৬৭
বিচারপতি নূরুজ্জামান ভ্যাকেশন জজ মনোনীত
ঢাকা, ২৫ অগ্রহায়ণ (৯ ডিসেম্বর) :
প্রধান বিচারপতি আগামী ১৯ ডিসেম্বর ২০১৮ হতে ১ জানুয়ারি ২০১৯ পর্যন্ত সাপ্তাহিক ছুটি ও বাংলাদেশ সরকারের ঘোষিত ছুটিসহ কোর্টের দীর্ঘ অবকাশকালে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট, আপীল বিভাগের মামলা সংক্রান্ত জরুরি বিষয়াদি নিষ্পত্তির জন্য ঠধপধঃরড়হ ঔঁফমব হিসেবে বিচারপতি মো. নূরুজ্জামানকে মনোনীত করেছেন।
মো. নূরুজ্জামান আগামী ২৪ ডিসেম্বর ২০১৮ এবং ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ সকাল ১১ টা হতে চেম্বার কোর্টে শুনানি গ্রহণ করবেন।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট সম্প্রতি এ সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি জারী করেছে।
#
জহিরুল/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৫২৭ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩২৬৬
আগামীকাল বাদযোহর বাংলাদেশ সচিবালয় মসজিদে
ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (স:) উপলক্ষে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল
ঢাকা, ২৫ অগ্রহায়ণ (৯ ডিসেম্বর) :
পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (স:) উপলক্ষে আগামীকাল বাদযোহর বাংলাদেশ সচিবালয়ের মসজিদে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে।
উল্লেখ্য, পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (স:) ২০১৮ উদ্যাপন উপলক্ষে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে গত
১৮ নভেম্বর আন্তঃমন্ত্রণালয় এক সভায় উক্ত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে সচিবালয়ে কর্মরত সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অংশগ্রহণ করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। মহিলাদের জন্য মসজিদের তৃতীয় তলায় আলাদা স্থানের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
#
এনামুল/অনসূয়া/জসীম/আসমা/২০১৮/১৫০০ ঘণ্টা
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩২৬৫
বিশ্ব মানবাধিকার দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ২৫ অগ্রহায়ণ (৯ ডিসেম্বর) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১০ই ডিসেম্বর বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“১০ই ডিসেম্বর বিশ্ব মানবাধিকার দিবস পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল মানুষকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আজীবন বঞ্চিত মানুষের অধিকার আদায়ে এবং মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করে গেছেন। তিনি শোষণ-বঞ্চনামুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছিলেন; যেখানে প্রতিটি মানুষ তার মানবিক মর্যাদা, সাম্য ও ন্যায়বিচারের নিশ্চয়তা লাভ করবে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেন, “বিশ্ব আজ দু’ভাগে বিভক্ত, একদিকে শোষক, আরেকদিকে শোষিত-আমি শোষিতের পক্ষে”। তাঁর নেতৃত্বে ১৯৭২ সালে প্রণীত বাংলাদেশের সংবিধানে গণতন্ত্র ও মানবাধিকারকে রাষ্ট্র পরিচালনার অন্যতম মূলনীতি হিসেবে গ্রহণ করা হয়।
আওয়ামী লীগ সরকার দেশের জনগণের মানবাধিকার সুরক্ষায় বদ্ধপরিকর। মানবাধিকার উন্নয়ন ও সুরক্ষার অঙ্গীকারের প্রতিফলনস্বরূপ আমরা ২০০৯ সালে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আইন প্রণয়ন করি। আমাদের সরকার ইতিমধ্যে কমিশনকে ৪৮ জন জনবল প্রদান করেছে এবং আরো ৪০ জন জনবল প্রদানের বিষয়টি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। কমিশনকে আরো শক্তিশালী করতে বাজেটে বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ২০১৮ সালে জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের সদস্য নির্বাচিত হয়েছে। এ নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বাংলাদেশ ৩ বার এ সদস্য পদে বিজয়ী হলো। বাংলাদেশ মানবাধিকার সুরক্ষার লক্ষ্যে শ্রমিক, শিশু, নারী, প্রতিবন্ধীর অধিকার কনভেনশনসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক দলিল স্বাক্ষর ও অনুসমর্থন করেছে। শ্রমিক অধিকার সুরক্ষার পথ আরো সহজ করার লক্ষ্যে এ বছর আমরা ‘শ্রম (সংশোধন) বিল-২০১৮’ পাস করেছি।
পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীসহ সকল মানুষের মানবাধিকার সুরক্ষা, সমানাধিকার, অর্থনৈতিক ক্ষমতা নিশ্চিতকরণে সরকার বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প ও কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। আমি সরকারের পাশাপাশি মানবাধিকার সুরক্ষার কাজে নিয়োজিত বেসরকারি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থা, উন্নয়ন সহযোগী, গবেষণা প্রতিষ্ঠান, সিভিল সোসাইটি, গণমাধ্যম, মালিক ও শ্রমিক সংগঠনসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে আরো কার্যকর ভূমিকা পালনের জন্য আহ্বান জানাই।
আমি ‘বিশ্ব মানবাধিকার দিবস ২০১৮’- এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/জসীম/সেলিনা/আসমা/২০১৮/১২০০ ঘণ্টা
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না
আজ বকিাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না
তথ্যববিরণী নম্বর : ৩২৬৪
বশ্বি মানবাধকিার দবিসে রাষ্ট্রপতরি বাণী
ঢাকা, ২৫ অগ্রহায়ণ (৯ ডসিম্বের) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামদি ১০ ডসিম্বের বশ্বি মানবাধকিার দবিস উপলক্ষে নম্নিোক্ত বাণী প্রদান করছেনে :
"মানবাধকিার সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে বশ্বিরে অন্যান্য দশেরে ন্যায় বাংলাদশেওে “বশ্বি মানবাধকিার দবিস” পালতি হচ্ছে জনেে আমি আনন্দতি।
মানবাধকিার রক্ষা ও উন্নয়নরে লক্ষ্যে ১৯৪৮ সালরে ১০ ডসিম্বের জাতসিংঘ র্কতৃক মানবাধকিাররে র্সবজনীন ঘোষণাপত্র গৃহীত হওয়ার পর থকেে প্রতি বছর এইদনি 'বশ্বি মানবাধকিার দবিস' হসিবেে পালতি হয়ে আসছ।ে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদশেরে সংবধিানে আর্ন্তজাতকিভাবে স্বীকৃত সকল মানবাধকিাররে নশ্চিয়তা প্রদান করা হয়ছে।ে মানবাধকিার সুরক্ষা ও উন্নয়নরে লক্ষ্যে সরকার ২০০৯ সালে জাতীয় মানবাধকিার কমশিন প্রতষ্ঠিা করছে।ে একটি স্বাধীন ও নরিপক্ষে প্রতষ্ঠিান হসিবেে এ কমশিন মানবাধকিার সুরক্ষায় সক্রয়ি ভূমকিা পালন করে যাচ্ছ।ে এ বছর বাংলাদশে তনি বছররে জন্য জাতসিংঘ মানবাধকিার কাউন্সলিরে সদস্য নর্বিাচতি হয়ছেে যা মানবাধকিার সুরক্ষায় বাংলাদশেরে প্রচষ্টোর আর্ন্তজাতকি স্বীকৃতি বলে আমি মনে কর।ি
ময়িানমার থকেে জোরর্পূবক বাস্তুচ্যূত বপিুল সংখ্যক রোহঙ্গিাকে আশ্রয় দয়িে বাংলাদশে আর্ন্তজাতকি পরমিণ্ডলে ব্যাপক প্রশংসা র্অজন করছে।ে মানবতার এ অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শখে হাসনিাকে র্মযাদার্পূণ ‘ইন্টারন্যাশনাল অ্যাচভিমন্টে অ্যাওর্য়াড’ এবং ‘২০১৮ স্পশোল ডস্টিংিকশন অ্যাওর্য়াড ফর আউটস্ট্যান্ডংি অ্যাচভিমন্টে’ প্রদান করা হয়ছে।ে রাষ্ট্ররে পাশাপাশি মানবাধকিাররে প্রতি সম্মান প্রর্দশন ও মানবাধকিার সমুন্নত রাখা আমাদরে সকলরে দায়ত্বি। আমি নারী, শশিু ও পছিয়িে পড়া জনগোষ্ঠীসহ সকল নাগরকিরে মানবাধকিার রক্ষায় সরকার-িবসেরকারি সংস্থার পাশাপাশি র্সবস্তররে জনগণকে এগয়িে আসার আহ্বান জানাচ্ছ।ি
আমি আশা করি মানবাধকিার বষিয়ে সচতেনতা বৃদ্ধি এবং মানবাধকিার লঙ্ঘনরে ঘটনায় ভুক্তভোগীদরে প্রতকিার পাওয়ার পথ সুগম করতে জাতীয় মানবাধকিার কমশিনসহ সংশ্লষ্টি সরকার-িবসেরকারি প্রতষ্ঠিানগুলোর আন্তরকি প্রচষ্টো অব্যাহত থাকব।ে
আমি ‘বশ্বি মানবাধকিার দবিস' উপলক্ষে গৃহীত সকল র্কমসূচরি সাফল্য কামনা করছ।ি
খোদা হাফজে, বাংলাদশে চরিজীবী হোক।"
#
হাসান/অনসূয়া/জসীম/সুর্বণা/আসমা/২০১৮/১২০১ ঘণ্টা
আজ বকিাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩২৬৩
জাতীয় ভ্যাট দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ২৫ অগ্রহায়ণ (৯ ডিসেম্বর) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় ভ্যাট দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের উদ্যোগে ১০ ডিসেম্বর ‘জাতীয় ভ্যাট দিবস ২০১৮’ এবং ১০-১৫ ডিসেম্বর ‘জাতীয় ভ্যাট সপ্তাহ ২০১৮’ উদ্যাপিত হতে যাচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে দেশের আপামর জনগণ, ব্যবসায়ী এবং ভ্যাট আহরণ ও ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত রাজস্বকর্মীদের জানাচ্ছি আমার শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড গঠন করেন। রাজস্ব আহরণের সেই চারাগাছ আজ পরিণত ফলবান বৃক্ষ। দেশ আজ নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর মতো বিশাল প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।
রাজস্ব ব্যবস্থাপনা ও অর্থনৈতিক কর্মকা-ে গতিশীলতা ও স্বচ্ছতা আনয়নের জন্য আমাদের সরকার কাজ করে যাচ্ছে। ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি, যুগোপযোগী রাজস্ব নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন, ব্যবসায়িক ও রাজস্ব সংশ্লিষ্ট কর্মকা-ে অত্যাধুনিক তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার করে রাজস্ব প্রশাসন সুসংগঠিত ও সুসংহত করার মাধ্যমে রাজস্ব আহরণে মানসম্মত পরিবর্তন আনা হয়েছে। রাজস্ববৃদ্ধির অন্যতম সহায়ক শক্তি জনবল। আমাদের সরকারের মেয়াদে উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় এই জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। রাজস্ব প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে এর সুফলও আমরা প্রতিনিয়ত পাচ্ছি।
বর্তমান সরকারের রূপকল্প ২০২১ ও রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নের জন্য অন্যতম শর্ত আত্মনির্ভরশীলতা অর্জন। আত্মনির্ভরশীলতা অর্জনের পূর্বশর্ত হচ্ছে যথাযথ রাজস্ব আহরণ। এই লক্ষ্যে নিজস্ব সম্পদের যথার্থ ব্যবহার, রাজস্ব প্রশাসনের সকলস্তরে সুশাসন ও সুবিচার প্রতিষ্ঠা, প্রয়োজনীয় পেশাগত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ রাজস্ব প্রশাসন গড়ে তোলা হচ্ছে। এছাড়া ভ্যাট প্রদানকারীগণকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে প্রতিবছর ভ্যাট দিবসে সর্বোচ্চ ভ্যাটদাতাদের সম্মানিত ও পুরস্কৃত করা হচ্ছে।
দেশের জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন এবং আর্থসামাজিক নিরাপত্তা বলয় সম্প্রসারণের মাধ্যমে জাতির পিতার লালিত স্বপ্নকে বাস্তবে পরিণত করার মাধ্যমে উন্নত-সমৃদ্ধ, ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।
জাতীয় ভ্যাট দিবস ২০১৮ এবং জাতীয় ভ্যাট সপ্তাহ ২০১৮- এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/জসীম/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৮/১১৫৯ ঘণ্টা
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না
আজ বকিাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না
তথ্যববিরণী নম্বর : ৩২৬২
জাতীয় ভ্যাট দবিসে রাষ্ট্রপতরি বাণী
ঢাকা, ২৫ অগ্রহায়ণ (৯ ডসিম্বের) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামদি ১০ ডসিম্বের জাতীয় ভ্যাট দবিস উপলক্ষে নম্নিোক্ত বাণী প্রদান করছেনে :
"জাতীয় রাজস্ব র্বোড র্কতৃক ১০ ডসিম্বের জাতীয় ভ্যাট দবিস এবং ১০ হতে ১৫ ডসিম্বের জাতীয় ভ্যাট সপ্তাহ পালনরে উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই। দশেরে সম্মানতি ব্যবসায়ী, করদাতা ও ভোক্তাসাধারণকে ভ্যাট প্রদানে উৎসাহতি করতে এ উদ্যোগ র্কাযকর ভূমকিা রাখবে বলে আমার বশ্বিাস।
রাষ্ট্র পরচিালনার ক্ষত্রেে রাজস্ব অত্যন্ত গুরুত্বর্পূণ উপাদান। রাষ্ট্ররে নানাবধি ব্যয় নর্বিাহ এবং উন্নয়ন প্রকল্পসমূহ বাস্তবায়নরে জন্য যে র্অথরে প্রয়োজন তার সংিহভাগই আসে অভ্যন্তরীণ রাজস্ব হত।ে আর এ রাজস্বরে অন্যতম উৎস হচ্ছে ভ্যাট। যথাসময়ে সঠকি পরমিাণ ভ্যাট আহরণ নশ্চিতি করতে ভ্যাট আহরণকারী র্কমর্কতা ও ব্যবসায়ীগণরে মধ্যে পারস্পরকি আস্থা, বশ্বিাস ও সহযোগতিার অনুকূল পরবিশে নশ্চিতি করা অত্যন্ত জরুরি বলে আমি মনে কর।ি
বগিত এক দশক ধরে রাজস্ব আহরণ ধারাবাহকিভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় বাংলাদশে আজ নজিস্ব র্অথায়নে উন্নয়ন র্কমকাণ্ড বাস্তবায়নরে সক্ষমতা র্অজন করছে।ে বাংলাদশেকে উন্নতরাষ্ট্রে পরণিত করার লক্ষ্যে রূপকল্প ২০২১ এর পথ ধরে ইতমিধ্যে ঘোষণা করা হয়ছেে রূপকল্প ২০৪১। দারদ্র্যিমোচন, আত্মনর্ভিরশীলতা র্অজন, মানবকি সহায়তা ও বশ্বি শান্তি প্রতষ্ঠিাসহ নানাবধি ক্ষত্রেে বাংলাদশে যে অগ্রণী ভূমকিা পালন করছে তার পছিনে জাতীয় রাজস্ব আহরণরে বলষ্ঠি অবদান রয়ছে।ে রাজস্ব আহরণরে গতধিারাকে আরো বগেবান করতে আমি সম্মানতি ব্যবসায়ী, করদাতা, ভোক্তাসাধারণ, রাজস্বর্কমীসহ সকলকে এগয়িে আসার আহ্বান জানাচ্ছ।ি
জাতীয় ভ্যাট দবিস ও জাতীয় ভ্যাট সপ্তাহ, ২০১৮ উদ্যাপন সফল হোক - এ কামনা করছ।ি
খোদা হাফজে, বাংলাদশে চরিজীবী হোক।”
#
হাসান/অনসূয়া/জসীম/সলেনিা/আসমা/২০১৮/১১৫৬ ঘণ্টা
আজ বকিাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না