Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৩ মে ২০২২

তথ্যবিবরণী ১২ মে ২০২২

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ১৯১৮

 

নদী গবেষণা ইনস্টিটিউটকে শক্তিশালী প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করা হচ্ছে

                                                      -- পানি সম্পদ উপমন্ত্রী

ফরিদপুর, ২৯ বৈশাখ (১২ মে) :   

 

পানি সম্পদ উপমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম এনামুল হক শামীম বলেছেন,  সারাদেশের নদী ভাঙন রোধে দ্রুত কাজ করছে সরকার। এজন্য নদী গবেষণা ইনস্টিটিউটকে শক্তিশালী প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করা হচ্ছে। যাতে দেশের নদনদী নিয়ে গবেষণার মাধ্যমে নদীভাঙন রোধে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া যায়। দেশের ২২টি জেলায় ভাঙনের ঝুঁকিপূর্ণ ৫৪টি এলাকা চিহ্নিত করা হয়েছে। এসব এলাকায় যেহেতু স্থায়ী প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে, আগামী কয়েক বছরের মধ্যে দেশের মানুষ অনেকাংশে জলাবদ্ধতার হাত থেকে, নদী ভাঙন থেকে রক্ষা পাবে। যার সুফল কয়েক বছরের মধ্যে মিলবে।

 

আজ ফরিদপুর নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট পরিদর্শন এবং কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।

 

ভৌগোলিকভাবে ভাটির দেশ বাংলাদেশে বন্যা ও নদী ভাঙনের ঝুঁকির বিষয়টি তুলে ধরে উপমন্ত্রী বলেন, এই বন্যা অনেক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উপর নির্ভর করে না। এটা ভারতের আসাম, জলপাইগুড়ি, নেপাল ও চীনের অঞ্চলগুলোর উপর নির্ভর করে। তাই সারাদেশে তীব্র নদী ভাঙন কবলিত ও ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিত করে স্থায়ী সমাধানের নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

 

এনামুল হক শামীম বলেন, কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের কারণেই গত ১৩ বছরে সারাদেশে নদীভাঙনের পরিমাণ সাড়ে ৯ হাজার হেক্টর থেকে সাড়ে ৩ হাজার হেক্টরে চলে আসছে। হাওর অঞ্চলেও ভাঙন রোধে কাজ করা হয়েছে। একারণে সেখানকার কৃষকরা ফসল ঘরে তুলতে পেরেছে। দুর্নীতি যাতে না হয় এবং কাজের ক্ষেত্রে যাতে গুণগতমান বজায় থাকে, সেজন্য নিয়মিত মনিটরিং করা হয়। কাজের ব্যাপারে কোনো প্রকার গাফিলতি, অনিয়ম ও দূর্নীতি সহ্য করা হবে না।

 

এছাড়াও উপমন্ত্রী সারা দেশের নদী ভাঙন প্রবণ এলাকার কাজের উল্লেখ করে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে ভাঙন রোধে স্থায়ী প্রকল্প গ্রহণ করা হচ্ছে।

 

এ সময় নদী গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মোঃ আলিমউদ্দিন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের ফরিদপুর অঞ্চলের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আবদুল হেকিম, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী সৈয়দ সাহিদুল আলম, ফরিদপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী পার্থ প্রতিম সাহা, শরীয়তপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী এসএম আহসান হাবীব, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উপকমিটির সদস্য জহির সিকদারসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

গিয়াস/নাইচ/মোশারফ/সেলিম/২০২২/২০৪০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর: ১৯১৭

 

শ্রমজীবী মানুষের অধিকার রক্ষায় বঙ্গবন্ধুর শ্রম দর্শন

হৃদয়ে ধারণ করে কাজ করছে সরকার

                                        -- শ্রম প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৯ বৈশাখ (১২ মে) :   

 

শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান বলেছেন, শ্রমজীবী মেহনতি মানুষের অধিকার রক্ষায় সরকার বঙ্গবন্ধুর শ্রম দর্শন হৃদয়ে ধারণ করে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে।

 

প্রতিমন্ত্রী আজ বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগরের শ্রম ভবনের সম্মেলন কক্ষে মহান মে দিবস উপলক্ষ্যে বঙ্গবন্ধুর শ্রম দর্শন ও শ্রমিকের অধিকার শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায়  একথা বলেন।

 

শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, শ্রমিকদের জন্য জাতির পিতার শিক্ষা জীবনই নষ্টই  হয়ে গিয়েছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীরা তাদের দাবি-দাওয়া আদায়ের উদ্দেশ্যে ধর্মঘট ঘোষণা করলে সে আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করায় বঙ্গবন্ধু ১৯৪৯ সালের ২৬ মার্চ বহিষ্কৃত হন। বঙ্গবন্ধুর আর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া হয়নি। তিনিও ছাত্রত্ব ফিরে পাওয়ার জন্য আবেদন করেননি।  জাতির পিতা শ্রমজীবী মেহনতি মানুষের জন্য এতবড় ত্যাগ স্বীকার করেছিলেন। তাঁর রাজনৈতিক দর্শনই ছিলো শ্রমজীবী, অসহায় মেহনতি মানুষের মুখে হাসি ফোটানো।

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, কলকারখানায় উৎপাদন বৃদ্ধি, শিল্পোন্নয়ন এবং শ্রমজীবী মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন নির্ভর করে শ্রমিক ও মালিকের পারস্পরিক সহযোগিতা, সহানুভূতি ও যুক্তিসংগত মনোভাবের উপর। শ্রমিক-মালিক একে অপরের পরিপূরক। তিনি জাতির পিতার শ্রম দর্শন হৃদয়ে ধারণ করে শ্রমজীবী মেহনতি মানুষের অধিকার রক্ষা এবং তাদের জীবনমানের উন্নয়নে সকলকে আরো আন্তরিকতার সাথে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন।

 

সেমিনারে মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ এহছানে এলাহীর সভাপতিত্বে শ্রম আপিল ট্রাইব্যূনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মোহাম্মদ ফারুক, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ মাসুদ করিম, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক মোঃ নাসির উদ্দিন আহমেদ, শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ খালেদ মামুন চৌধুরী এবং আইএলও’র কান্ট্রি ডিরেক্টর তুমো পাউটিআইনেন বক্তৃতা করেন।

 

#

 

আকতারুল/নাইচ/মোশারফ/সেলিম/২০২২/২১০০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                       নম্বর : ১৯১৬

 

ডিজিটাল সংযুক্তির প্রসার ও বিস্তারে সমন্বিত উদ্যোগে কাজ করতে হবে

                                                      -- টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী

ঢাকা, ২৯ বৈশাখ (১২ মে) :

 

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ডিজিটাল সংযুক্তি ডিজিটাল প্রযুক্তি কাজে লাগাতে দক্ষ মানব সম্পদ অপরিহার্য দেশব্যাপী উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগের পাশাপাশি দক্ষ মানব সম্পদ এবং ডিজিটাল সংযোগ সহজলভ্য করতে সরকার কাজ করছে। তিনি বলেন, ডিজিটাল সংযুক্তির প্রসার ও বিস্তারে সমন্বিত উদ্যোগে কাজ করতে হবে। ডিজিটাল প্রযুক্তি খাতের ট্রেডবডিসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে এই লক্ষ্যে সমন্বিত উদ্যোগে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।

মন্ত্রী আজ ঢাকায় সোনারগাঁও হোটেলে আন্তর্জাতিক সংস্থা এলায়েন্স ফর অ্যাফোর্ডেবল ইন্টারনেট আয়োজিত বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্তিমূলক ডিজিটাল অর্থনীতিতে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অবদান বিষয়ক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 

মন্ত্রী ডিজিটাল যুগে ইন্টারনেটকে শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে তুলনা করে বলেন, পৃথিবীর কোনো কোনো দেশ ইন্টারনেটকে মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। তিনি বলেন, ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কেবলমাত্র শহরের মানুষের জন্য নয় দেশের প্রত্যন্ত প্রতিটি বাড়ি-বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ বাস্তবায়নের কাজ চলছে।  দেশের ১৬৩টি ইউনিয়ন পরিষদ ছাড়া দেশের প্রতিটি ইউনিয়ন  অপটিক্যাল ফাইভার সংযোগের আওতায় আসছে। ইন্টারনেটের মূল্য সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে ইন্টারনেটের দাম অনেক কম। ৬০ টাকায় এক এমবিপিএস ব্যান্ডউইথ পাওয়া যায়। অথচ ২০০৬ সালে এক এমবিপিএস ইন্টারনেটের দাম ছিলো ৭৮ হাজার টাকা। তিনি দেশে ইন্টারনেট প্রসারের তুলনামূলক চিত্র তুলে ধরে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি সম্পন্ন উদ্যোগ ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির ধারাবাহিকতায় দেশের প্রায় প্রতিটি ইউনিয়নে উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্ক পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি দেশের শতকরা ৯৮ ভাগ এলাকায় ৪জি নেটওয়ার্ক পৌঁছে দেয়া হয়েছে। তিনি দেশের দুর্গম ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে কানেক্টিভিটির প্রসারের দৃষ্টান্ত উল্লেখ করে বলেন যে এখন মধুপুরের পাহাড় বা হাওরে বসে ইন্টারনেটের সহায়তায় তরুণ তরুণীরা বিদেশে আউটসোর্সিং এর কাজ করতে পারে। মোবাইল ইন্টারনেটের দাম তুলনামূলক একটু বেশি উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, টেলিটকের মাধ্যমে ব্যবসায়ী প্রতিযোগিতা তৈরি করে সেটিও গ্রাহকের স্বার্থের অনুকূলে আনার চেষ্টা আমরা করছি। ইতোমধ্যে মোবাইল ইন্টারনেটের আনলিমিটেড প্যাকেজও চালু হয়েছে। মোবাইলের কলড্রপ কমিয়ে আনতে অপারেটরসমূহকে সম্প্রতি অতিরিক্ত বেতার তরঙ্গ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, আগামী ডিসেম্বর থেকে গ্রাহকগণ এই সুবিধা পাবে। দেশে মোবাইল ফোনের সহজলভ্যতা প্রসঙ্গে কম্পিউটারে বাংলা ভাষার উদ্ভাবক মোস্তাফা জব্বার বলেন, দেশে গত চার বছরে সরকারের প্রযুক্তিবান্ধব নীতি কাজে লাগিয়ে স্যামসাংসহ  ১৪টি  ব্র্যান্ডের মোবাইল কারখানা স্থাপিত হয়েছে। এর ফলে দেশের মোট চাহিদার শতকরা সত্তরভাগ এই সব কারখানার উৎপাদিত মোবাইল থেকে মেটানো সম্ভব হচ্ছে। তিনি মোবাইল কারখানার পাশাপাশি ল্যাপটপ ও কম্পিউটার কারখানা স্থাপনে উদ্যোক্তাদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।

মন্ত্রী দেশে প্রযুক্তির লেটেস্ট ভার্সন ফাইভ-জি চালু করাকে ডিজিটাল সংযুক্তি বিকাশের যুগান্তকারী উদ্যোগ উল্লেখ করে বলেন, শিক্ষা, শিল্প ও বাণিজ্যিক কাজে এই প্রযুক্তি কাজে লাগাতে পারলে দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির বিকাশে মাইলফলক স্থাপিত হবে।

মন্ত্রী এ সময় এলায়েন্স ফর অ্যাফোর্ডেবল ইন্টারনেটের ২০১৮ সালের তথ্যনির্ভর প্রতিবেদনটি আপডেট ভার্সন প্রকাশের মাধ্যমে ২০২২ সালে বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রকৃত চিত্র বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন এর ফলে ডিজিটাল সংযুক্তি, ইন্টারনেট সহজলভ্যতা এবং ডিজিটাল ডিভাইস ও ডিজিটাল অর্থনীতিতে বাংলাদেশের অর্জনের প্রকৃত চিত্র বিশ্ববাসী জানতে পারবে।

এলায়েন্স ফর অ্যাফোর্ডেবল ইন্টারনেটের বাংলাদেশ বিষয়ক সমন্বয়ক শহীদ উদ্দিন আকবরের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বেসিস-এর সভাপতি রাসেল টি আহমদ এলায়েন্স ফর অ্যাফোর্ডেবল ইন্টারনেটের গ্রোবাল পলিসি বিষয়ক কর্মকর্তা এলিনোর এবং এশীয় প্রশান্তমহাসাগরীয় অঞ্চলের সমন্বয়কারী আনজু মাংগল বক্তৃতা করেন।

 

#

শেফায়েত/নাইচ/মোশারফ/সেলিম/২০২২/২১৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ১৯১৫

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের ২য় ও ৩য় ধাপের পরীক্ষা আগামী ২০ মে ও ৩ জুন

 ঢাকা, ২৯ বৈশাখ (১২ মে) : 

          সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ ২০২০-এর ২য় ও ৩য় ধাপের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২০ মে এবং ৩ জুন ২০২২ তারিখ সকাল সাড়ে ১০ টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন জেলায় অনুষ্ঠিত হবে।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম নিয়োগ বিধি অনুসরণপূর্বক সম্পূর্ণ স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার সাথে সম্পন্ন করা হয়। প্রার্থীদের রোল নম্বর, আসন বিন্যাস, প্রশ্নপত্র প্রেরণ ও মুদ্রণ, উত্তরপত্র মূল্যায়ন, ফলাফল প্রস্তুতকরণসহ যাবতীয় কাজ সফটওয়্যারের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে করা হয়।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জেলা প্রশাসন ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তায় পরীক্ষা কেন্দ্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে এবং গোয়েন্দা তৎপরতা জোরদার করা হয়েছে। এক্ষেত্রে কোনো ধরনের অবৈধ হস্তক্ষেপের সুযোগ নেই। এমতাবস্থায়, দালাল বা প্রতারক চক্রের প্রলোভনে প্রলুব্ধ হয়ে কোনো প্রকার অর্থ লেনদেন না করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে অনুরোধ করা হয়েছে। অর্থ লেনদেন বা অন্য কোনো অনৈতিক উপায়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। মেধা ও যোগ্যতার  ভিত্তিতেই চাকরি হবে। কেউ অর্থের বিনিময়ে চাকরি দেয়ার প্রলোভন দেখালে তাকে নিকটস্থ থানায় সোপর্দ করা অথবা থানা বা গোয়েন্দা সংস্থাকে অবহিত করার জন্য প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়েছে ।

#

মাহবুবুর/নাইচ/রাহাত/মোশারফ/শামীম/২০২২/২০৫৫ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর: ১৯১৪

 

 

দক্ষ জনশক্তি তৈরি করে ডিজিটাল বাংলাদেশকে স্মার্ট দেশে পরিণত করতে হবে

                                                                              -- বাণিজ্য মন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৯ বৈশাখ (১২ মে) :   

 

বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, আমাদের শিক্ষিত জনবল আছে, কিন্তু দক্ষতার অভাব। আমাদের দক্ষ জনশক্তি তৈরি করে দেশের চাহিদা মিটাতে হবে। দেশের বড় ফ্যাক্টরিগুলোকে এখনো বিদেশি দক্ষ জনশক্তি দিয়ে চালানো হচ্ছে। এতে আমাদের বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মূদ্রা ব্যয় করতে হচ্ছে। আমাদের শিক্ষিত জনবলকে দক্ষ জনশক্তিতে পরিণত করে দেশের চাহিদা মিটাতে হবে। এজন্য কিছু প্রতিষ্ঠান কাজ করছে, তা পর্যাপ্ত নয়।  ভার্চুয়াল  প্ল্যাটফর্ম ‘ভূমি’ ভার্চুয়ালি বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করার দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে বিশেষ অবদান রাখবে বলে বিশ্বাস করি। বাণিজ্য মন্ত্রী বলেন, দেশের ব্যবসা বাণিজ্য এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন অনেক এগিয়ে এসেছে, আমাদের আরো অনেকদূর এগিয়ে যেতে হবে। এজন্য আমাদের সবাইকে কাজ করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ হয়েছে, এখন আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য কাজ করছি। এগিয়ে যাওয়ার জন্য অভিজ্ঞতার বিকল্প নেই।  

 

বাণিজ্যমন্ত্রী আজ ঢাকায় ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে ভূমি বাংলাদেশ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

 

উল্লেখ্য, ভার্চুয়াল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্ন নিয়ে কর্মসংস্থানমুখী শিক্ষার ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্ম ভূমি (VUMI) যাত্রা শুরু করলো। ভূমি এমন একটি প্লাটফর্ম যা চাকরির বাজারের চাহিদা পূরণ করবে এবং অনলাইনে সহজপ্রাপ্য সময়োপযোগী কোর্স  শিক্ষা দেবে। 

 

          ভূমির চেয়ারম্যান এবং বিজিএমইএ-এর সাবেক সভাপতি কুতুব উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোঃ আতিকুল ইসলাম, সংসদ সদস্য শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, বিজিএমইএ-এর প্রেসিডেন্ট ফারুক আহমেদ এবং ভূমির এমডি আসিফ আশরাফ।

 

#

 

বকসী/নাইচ/রাহাত/মোশারফ/সেলিম/২০২২/২১০০ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর: ১৯১৩

 

আগামী ১৯ তারিখ থেকে দেশব্যপী ভূমি সেবা সপ্তাহ ২০২২

ঢাকা, ২৯ বৈশাখ (১২ মে) :   

 দেশের জনসাধারণের মাঝে ভূমি অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং  ভূমি ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা ও গতিশীলতা আনতে ভূমি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আগামী ১৯ মে বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে ‘ভূমি সেবা সপ্তাহ-২০২২’। ১৯ মে থেকে ২৩ মে পর্যন্ত ভূমি সেবা সপ্তাহ-২০২২ উদ্‌যাপন করা হবে। রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তন থেকে দেশব্যাপী ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর এই কার্যক্রম উদ্বোধন করার কথা রয়েছে। উদ্বোধন অনুষ্ঠানটি সরাসরি ভূমি মন্ত্রণালয়ের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজ www.facebook.com/minland.gov.bd থেকে প্রচার করা হবে।

ভূমি সেবা খাতে চলতি বছরে যেসব অনলাইন সেবা যুক্ত হয়েছে সেগুলোকে জনগণের মাঝে ব্যাপক পরিচিত করানোর লক্ষ্যে এবারের ভূমি সেবা সপ্তাহ উৎসবমুখর পরিবেশে উদ্‌যাপিত হবে। ভূমি ব্যবস্থাপনায় জনগণের হয়রানি বন্ধ করতে এবং এই সংক্রান্ত সেবা সহজলভ্য করতে ইতোমধ্যে সরকার ভূমি সেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় নিয়ে যেতে নানা কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের অংশ হিসেবে তথ্য প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ঘরে বসেই যেন সাধারণ মানুষ নিজের ভূমি সুরক্ষাসহ অন্যান্য কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারে সেজন্য এক ঠিকানায় সকল ভূমি সেবা নিয়ে আসার জন্য স্থাপন করা হয়েছে land.gov.bd ভূমি সেবা প্ল্যাটফর্ম। 

উল্লেখ্য, অতিসম্প্রতি অনলাইন ভূমি উন্নয়ন কর বাস্তবায়নের স্বীকৃতিস্বরূপ ওয়ার্ল্ড সামিট অন দ্য ইনফরমেশন সোসাইটি তথা ডব্লিউএসআইএস পুরস্কার প্রতিযোগিতায় নিজ ক্যাটাগরিতে অন্যতম 'চ্যাম্পিয়ন' উদ্যোগ হওয়ার সম্মান অর্জন করার পর, আশা করা যাচ্ছে ‘ডব্লিউএসআইএস পুরস্কার ২০২২’-ও অর্জন করবে ভূমি মন্ত্রণালয়। আগামী ৩১ মে ডব্লিউএসআইএস পুরস্কার ২০২২ এর চূড়ান্ত বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হবে। এজন্য এবারের 'ভূমি সেবা সপ্তাহ-২০২২' অন্যরকম তাৎপর্যপূর্ণ। প্রসঙ্গত, ই-নামজারি বাস্তবায়নের জন্য ভূমি মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে ইউনাইটেড ন্যাশনস পাবলিক সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড ২০২০ করেছে।

ভূমি সেবা সপ্তাহ ২০২২ উপলক্ষ্যে বিশেষ সেবা

‘ভূমি অফিসে না এসেই ডিজিটাল ভূমি সেবা গ্রহণ’ প্রতিপাদ্যে দেশের ৮টি বিভাগ, ৬৪টি জেলা এবং ৫০৭টি উপজেলা, রাজস্ব সার্কেল, ইউনিয়ন ও পৌর ভূমি অফিসে ১৯ মে থেকে ২৩ মে ২০২২ তারিখ পর্যন্ত ভূমি সেবা সপ্তাহ ২০২২-এর কার্যক্রম চলবে। ‘১৬১২২ নম্বরে কল সেন্টারের মাধ্যমে ভূমিসেবা’ এবং ‘ডাকযোগে ভূমিসেবা’ বিষয় দুটিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে এবার। বিভাগীয় পর্যায়ে সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে ভূমি সেবা সপ্তাহ উপলক্ষ্যে স্থানীয়ভাবে আয়োজিত কার্যক্রম সম্পর্কে গণমাধ্যমকে অবহিত করা হবে।

ভূমি সেবা সপ্তাহে প্রতিটি জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন সংশ্লিষ্ট ভূমি অফিসে, স্থানীয় সম্মেলন কক্ষে কিংবা সুবিধাজনক স্থানে ক্যাম্প করে সেবা বুথ স্থাপন করা হবে।

 ভালো কাজের জন্য ভূমি কর্মকর্তাদের স্বীকৃতি প্রদান

এবার থেকে প্রতি বছর ভূমি সেবা সপ্তাহে স্বচ্ছ, দক্ষ, জনবান্ধব ও জবাবদিহিমূলক ভূমিসেবা প্রদান ও বাস্তবায়নে বিশেষ কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ মাঠ পর্যায়ে ভূমি অফিসে কর্মরতদের পুরস্কার প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। অনুপ্রেরণা, উৎসাহ ও উদ্দীপনা যোগানো এবং ভালো কাজের স্বীকৃতি প্রদানের লক্ষ্যে মাঠ পর্যায়ের বিভিন্ন পদবির গণকর্মচারীকে নিজ পদবির ক্যাটাগরিতে এই পুরস্কার প্রদান করা হবে।

#

নাহিয়ান/নাইচ/রাহাত/মোশারফ/সেলিম/২০২২/২০৪০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ১৯১২

 

জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা (NAP) বাস্তবায়নে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা প্রয়োজন

                                                                                  -- পরিবেশমন্ত্রী

 ঢাকা, ২৯ বৈশাখ (১২ মে) : 

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, বাংলাদেশের জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা ২০২২ সফলভাবে বাস্তবায়নের জন্য অধিকতর আন্তর্জাতিক সহযোগিতা প্রয়োজন। তিনি বলেন, জাতিসংঘের মূলধন উন্নয়ন তহবিল (ইউএনসিডিএফ) এবং স্থানীয় জলবায়ু অভিযোজন সুবিধা (LOCAL) বীমা, জলবায়ু বন্ড, পুঁজি বাজারকে শক্তিশালী করা, পাবলিক-প্রাইভেট অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে মিশ্র জলবায়ু অর্থায়নের মতো উদ্ভাবনী অর্থায়নের উপকরণ অন্বেষণ করতে প্রয়োজনীয় প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করতে পারে।

আজ বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে ইউএনসিডিএফ আয়োজিত লোকাল ক্লাইমেট অ্যাডাপটিভ লিভিং ফ্যাসিলিটি শীর্ষক মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, সরকার বর্তমানে আমাদের বার্ষিক বাজেটের প্রায় ৬ থেকে ৭ শতাংশ জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজনে ব্যয় করছে। এই পরিমাণের ৭৫ শতাংশের বেশি দেশীয় উৎস থেকে অর্থায়ন করা হয়। প্রাকৃতিক দুর্যোগ বৃদ্ধির সাথে অভিযোজন অর্থায়নের চাহিদা বৃদ্ধি পাবে। ২০৫০ সাল নাগাদ ঘূর্ণিঝড় বৃদ্ধি পাওয়ার জন্য আমাদের অভিযোজন খরচ অনুমান করা হয়েছে ৫৫ দশমিক ১৭ বিলিয়ন ডলার। এক্ষেত্রে বার্ষিক পুনরাবৃত্ত ব্যয় হবে ১১২ মিলিয়ন ডলার। অভ্যন্তরীণ মৌসুমী ব্যয় অনুমান করা হয়েছে ২৬ দশমিক ৭১ বিলিয়ন ডলার। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এই ধরনের উচ্চ ব্যয় কল্যাণ, আয় বৃদ্ধি এবং দারিদ্র্য নিরসন কর্মসূচির জন্য আমাদের বরাদ্দকে প্রভাবিত করবে।

          শাহাব উদ্দিন বলেন, আমাদের দীর্ঘমেয়াদি বাংলাদেশ ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ বাস্তবায়নে ২৩ দশমিক ২৩ বিলিয়ন ডলার খরচ হবে এবং ২০১৮ থেকে ২০৪০ সময়ের মধ্যে আমাদের প্রয়োজন হবে ৪ দশমিক ৬৫ বিলিয়ন ডলার। আমরা প্রতি বছর সবুজ জলবায়ু তহবিল থেকে ২ বিলিয়ন ডলার সংস্থানের পরিকল্পনা করছি। বাকি অর্থ অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগী, বিদেশি প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ এবং বেসরকারি খাতের কাছ থেকে পাওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে। তিনি বলেন, ২০২৬ সালের মধ্যে এলডিসি মর্যাদা থেকে উত্তরণের জন্য অভ্যন্তরীণ সরকারি এবং অন্য উৎসগুলোতে অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি হবে। আন্তর্জাতিক জলবায়ু তহবিল থেকে বরাদ্দ পাওয়ার জন্য আমাদের আরও সুযোগের অনুসন্ধান করতে হবে।  UNCDF এবং আমাদের স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় বাংলাদেশে স্থানীয় কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। এই প্রোগ্রামটি জলবায়ু অভিযোজিত কার্যক্রমের জন্য স্থানীয় সরকারকে অনুদান স্থানান্তর করতে সহায়তা করছে।

          অধিবেশনে ইউএনসিডিএফ-এর নির্বাহী সেক্রেটারি প্রীতি সিনহা ছাড়াও স্বল্পোন্নত দেশ, সিআইডিএস ও আফ্রিকান দেশগুলোর মন্ত্রীরা উপস্থিত ছিলেন। সম্মেলনে বাংলাদেশের পক্ষে অন্য সদস্যরা হলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মোস্তফা কামাল এবং মন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব কবিরুজ্জামান চৌধুরী।

#

 দীপংর/নাইচ/রাহাত/এনায়েত/মোশারফ/শামীম/২০২২/২০১৫ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর: ১৯১১

 

 

রবীন্দ্রনাথ মূলত আমাদের

         -- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৯ বৈশাখ (১২ মে) :   

 

সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, রবীন্দ্রনাথ মূলত আমাদের পূর্ববঙ্গের। কারণ পূর্ববঙ্গ বা বাংলাদেশে অবস্থান তাঁকে পরিপূর্ণ রবীন্দ্রনাথ করেছে, মাটি ও মানুষের সঙ্গে নিবিড় আত্মীয়তার বন্ধনে বেঁধেছে। এদেশের বিভিন্ন জায়গায় রয়েছে কবির স্মৃতি বিজড়িত বিভিন্ন স্থাপনা। জমিদারি পরিচালনা করতে এসে এসব জায়গায় থেকেছেন কবি, রচনা করেছেন মহামূল্যবান সাহিত্যকর্ম।

 

প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর দক্ষিণ পূর্বাচলে স্টেট ইউনিভার্সিটি অভ্‌ বাংলাদেশ (এসইউবি) এর স্থায়ী ক্যাম্পাসে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬১তম জন্মবার্ষিকী উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে স্টেট ইউনিভার্সিটি অভ্‌ বাংলাদেশ আয়োজিত ‘উৎসারিত আলো’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

 

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে কবির স্মৃতিবিজড়িত অন্যতম স্থান শিলাইদহ কুঠিবাড়ি। জমিদারি দেখাশোনার দায়িত্ব নিয়ে সর্বপ্রথম তিনি শিলাইদহে আসেন ১৮৮৯ সালে। কৈশোর এবং যৌবনে প্রায়ই তিনি জমিদারি দেখভাল করতে শিলাইদহ আসতেন, থাকতেন এ কুঠিবাড়িতেই। ১৮৯১ থেকে ১৯০১ সালের মধ্যে অল্প বিরতিতে কবি নিয়মিত কুঠিবাড়িতে অবস্থান করেছেন। এ বাড়িতে বসেই কবি রচনা করেছেন তাঁর অমর সৃষ্টি সোনারতরী, চিত্রা, চৈতালী, কথা ও কাহিনী, ক্ষণিকা, নৈবদ্য ও খেয়া কাব্যগ্রন্থের অধিকাংশ কবিতাসহ অনেক উল্লেখযোগ্য রচনা। কবিগুরুর নোবেল জয়ের হাতিয়ার ‘গীতাঞ্জলী’র ইংরেজি অনুবাদও শুরু করেন এখানেই।

 

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, কুষ্টিয়া শহরে কবিগুরুর স্মৃতি বিজড়িত একটি বাড়ি টেগর লজ। জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারের ব্যবসায়িক প্রয়োজনে ১৮৯০ সালের শেষের দিকে কুষ্টিয়া রেল স্টেশনের কাছে এই বাড়ি নির্মাণ করা হয়। কলকাতা থেকে ট্রেনে কুষ্টিয়া এসে টেগর লজে বিশ্রাম নিয়ে শিলাইদহে যেতেন কবি। যাত্রাপথে কখনও কখনও এই বাড়িতে রাতও কাটিয়েছেন তিনি। ১৮৯০ থেকে ১৯১০ সালের মধ্যে বিভিন্ন সময় এই বাড়িতে থেকেছেন কবি। কে এম খালিদ বলেন, রবীন্দ্রনাথের স্মৃতিধন্য বাংলাদেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানের মধ্যে আরো রয়েছে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর, নওগাঁর পতিসর, খুলনার পিঠাভোগ ও দক্ষিণডিহি।

 

স্টেট ইউনিভার্সিটি অভ্‌ বাংলাদেশ (এসইউবি) এর বোর্ড অভ্‌ ট্রাস্টিজ এর প্রেসিডেন্ট ডাঃ এ এম শামীমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করেন স্টেট ইউনিভার্সিটি অভ্‌ বাংলাদেশ এর উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ারুল কবির।

 

#

 

ফয়সল/রাহাত/মোশারফ/সেলিম/২০২২/১৯২০ ঘণ্টা

 

Handout                                                                                                                            Number : 1910

 

 

Bangladesh needs more international support for NAP implementation

                                                                                - Environment Minister

Dhaka, 12May:

 Minister for Environment, Forest and Climate Change Md. Shahab Uddin said Bangladesh needs more international support for successful implementation of Bangladesh’s National Adaptation Plan 2022. United Nations Capital Development Fund (UNCDF) and Local Climate Adaptive Living Facility (LOCAL) may provide useful technical support to explore innovative financing instruments, such as scaling up insurance, climate bond, strengthening capital market, blended climate finance based on public-private partnership where public finances can catalyze. They may also help explore other innovative approaches as well.

The environment minister said this at Ministerial Meeting titled Local Climate Adaptive Living Facility organized by the UNCDF held today in Brussels, Belgium.

The Minister said that the government is currently spending around 6 to 7 percent of our annual budget for climate change adaptation. More than 75 percent of this amount is financed from domestic sources. The adaptation financing needs will increase with the increase of frequency of extreme events. By 2050, our adaptation costs of tropical cyclones and storm surges are estimated to be 55.17 billion dollars and the annual recurrent expenditure will be 112 million dollars. Cost of inland monsoon is estimated to be 26.71 billion dollars and recurrent yearly spending will require 54 million dollars. Such high expenditure for climate change induced causes will affect our allocation for welfare, income generation and poverty reduction programs, he said.

Shahab Uddin said implementation of our long-term Bangladesh Delta Plan 2100 will cost 23.23 billion dollars and we need 4.65 billion dollars during 2018 to 2040 period. We plan to manage 2 billion dollars from the Green Climate Fund every year. Rest of the amount is planned to be received from other development partners, foreign direct investment, and the private sector. The country is set for graduation from LDC status by 2026, and this will put extra pressure on domestic public and private sources. We need to explore more opportunities for accessing international climate funds. UNCDF and our Ministry of Local Government is implementing Local Program in Bangladesh. This program is helping grant transfer to local government for climate adaptive activities. And we need large and immediate interventions.

UNCDF Executive Secretary Preeti Sinha, Ministers of the LDCs, SIDS and African countries were present in the session. Other members joined in the conference are Secretary, Ministry of Environment, Forest and Climate Change Md Mostafa Kamal and Assistant Private Secretary of the Minister Kabiruzzaman Chowdhury.

#

Dipankar/Nice/Rahat/Mosharaf/Shamim/2022/2005Hours
 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ১৯০৯

যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সুপার কম্পিউটিং

ল্যাব ও স্টার্টআপ এক্সেলেরেটর প্রোগ্রাম পরিদর্শন করলেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৯ বৈশাখ (১২ মে) :

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক গতকাল যুক্তরাষ্ট্রের বার্কলিতে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্কলি ল্যাব, সুপার কম্পিউটিং ল্যাব, সিলিকন ভ্যালি ইনোভেশন ইকোসিস্টেম ও স্টার্টআপ এক্সেলেরেটর প্রোগামের কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। 

পরিদর্শন শেষে প্রতিমন্ত্রী হ্যাস স্কুল অভ্ বিজনেস টিমের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, ইনোভেটর এবং ইনকিউভেটরদের সাথে মতবিনিময় করেন। এ সময় তারা সরকারি সংস্থা, কর্পোরেশন, বিশ্ববিদ্যালয় এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের (এনজিও) যৌথ অংশীদারিত্বের মাধ্যমে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ, মেশিন লার্নিংয়ের মাধ্যমে আর্থিক লেনদেনে জালিয়াতি শনাক্তকরণ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।

মতবিনিময় সভায় হ্যাস স্কুল অভ্ বিজনেসের নির্বাহী পরিচালক ক্রিস বুশ, ড. নোজওয়ার্দি, মায়ো, আবদুল্লাহ মঈন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর স্কট শেনকারসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

 

#

শহিদুল/রাহাত/এনায়েত/মোশারফ/আব্বাস/২০২২/২১১৩ ঘণ্টা

 

 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                  

2022-05-12-16-26-4efebe6d298e7f4aeceaedba25013bed.doc