Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৫ মে ২০২০

তথ্যবিবরণী 15.05.2020

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর :  ১৭৫২

 

ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম একদেশ উদ্বোধন করলেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১ জ্যৈষ্ঠ (১৫ মে) :

 

          করোনা ভাইরাস এর বিরাজমান পরিস্থিতিতে আর্তমানবতার সেবায় দেশের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছ থেকে  ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অনুদান ও আর্থিক সহায়তা সংগ্রহের জন্য  ডিজিটাল  ক্রাউডফান্ডিং  প্লাটফর্ম ‘একদেশ’ চালু করেছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক আজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে একদেশ ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম উদ্বোধন করেন।

 

          উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘একদেশ’ একটি সেতু। এটি দাতা ও গ্রহিতার মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করবে। সারা দেশের মানুষের যাকাত এবং আর্থিক অনুদানের এই সেতুবন্ধন তৈরির মাধ্যমে সুষ্ঠু বণ্টনের পথ এগিয়ে যাবে। মানুষ এই প্ল্যাটফর্মটির মাধ্যমে অনুদান দিতে পারবেন। দেশের প্রথম ক্রাউডসোর্সিং ফ্লাটফর্মটির কার্যক্রম শুরুর মাধ্যমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার একটি জায়গা তৈরি হল বলে তিনি উল্লেখ করেন।

 

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে প্রত্যেকে তাঁর যাকাত বা অনুদান ঠিক যেখানে প্রদান করতে চান সেখানেই প্রদান করতে পারবেন। এই সেতুবন্ধনকে করোনা পরবর্তীতে সরকারি-বেসরকারি যৌথ উদ্যোগের  বিভিন্ন বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও কাজে লাগানোর পরামর্শ দেন তিনি।

 

          যাকাত কিংবা আর্থিক অনুদান প্রদান করতে একদেশ ওয়েবসাইট https://ekdesh.ekpay.gov.bd/ প্রবেশ করতে হবে অথবা ‘একদেশ’ অ্যাপের মাধ্যমেও প্রদান করা যাবে।

 

          অনুষ্ঠানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এনএম জিয়াউল আলম, এটুআই-এর পলিসি এডভাইজার আনীর চৌধুরী এবং এটুআই প্রকল্প পরিচালক মোঃ আব্দুল মান্নান এ সময় বক্তব্য রাখেন।

           

#

 

শহিদুল/শরিফুল/রেজ্জাকুল/সেলিম/২০২০/১৮০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর :  ১৭৫১

 

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস) সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ১ জ্যৈষ্ঠ (১৫ মে) :

 

          ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স কো-অর্ডিনেশন সেন্টার (এনডিআরসিসি) থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ৬৪ জেলায় আজ পর্যন্ত ১ লাখ ৫৩ হাজার ২১৭ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ করা হয়েছে। এছাড়া শিশু খাদ্য-সহ অন্যান্য সামগ্রী ক্রয়ের জন্য ৮৫ কোটি ১৭ লাখ ৭২ হাজার ২৬৪ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বরাদ্দকৃত এ সাহায্য দেশের সকল জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে । ‌

 

          রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী আজ দেশে নতুন করে আরো ১ হাজার ২০২ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ২০ হাজার ৬৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জন-সহ এ পর্যন্ত ২৯৮ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ৮ হাজার ৫৮২টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।

 

          এখন পর্যন্ত সর্বমোট ২২ লাখ ১২ হাজার ৩৩৯টি পিপিই সংগ্রহ করা হয়েছে, তার মধ্যে গতকাল পর্যন্ত  মোট বিতরণ করা হয়েছে ১৮ লাখ ৪০ হাজার ৯৪৬টি এবং মজুদ আছে ৩ লাখ ৭১ হাজার ৩৯৩টি।

 

          সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে ৬১৭টি প্রতিষ্ঠান এবং এর মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের সেবা প্রদান করা যাবে ৩১ হাজার ১৬৫ জনকে।

 

#

 

তাসমীন/শরিফুল/রেজ্জাকুল/সেলিম/২০২০/১৭৩০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ১৭৫০

 

অধ্যাপক আনিসুজ্জামান এর প্রয়াণে ক্ষতি অপূরণীয়, শতবর্ষেও তা পূরণ হবার নয়

                                                                     - সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১ জ্যৈষ্ঠ (১৫ মে) :

 

          সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এমপি বলেছেন, সর্বজন শ্রদ্ধেয় জাতীয় অধ্যাপক ও বাংলা একাডেমির সভাপতি আনিসুজ্জামান এর প্রয়াণে দেশ ও জাতির যে ক্ষতি হল তা অপূরণীয়, শতবর্ষেও তা পূরণ হবার নয়।বাংলাদেশের শিক্ষা ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রে প্রফেসর আনিসুজ্জামান ছিলেন এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। অনাবিল সমাজ হিতৈষী, গণতান্ত্রিক প্রগতিশীল চেতনা, সুশীল বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা ও ব্যক্তিগত মণীষা দিয়ে তিনি নিজেকে পরিণত করেছিলেন দেশের অগ্রগণ্য পুরুষে। 

 

          প্রতিমন্ত্রী আজ সকালে রাজধানীর আজিমপুর কবরস্থানে জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের শেষবিদায় অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।

 

          কে এম খালিদ বলেন, বাংলাদেশের শিক্ষা ও সংস্কৃতি প্রসারে তাঁর রয়েছে অনবদ্য ভূমিকা। দেশের ক্রান্তিলগ্নে তিনি জাতিকে সঠিক পথের দিশা দেখিয়েছেন বারংবার। মহান ভাষা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধসহ সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তাঁর অবদান জাতি কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করবে। প্রতিমন্ত্রী এসময় গুণী এ শিক্ষাবিদের সকল সাহিত্য ও সৃষ্টিকর্ম সংরক্ষণে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সর্বাত্মক পদক্ষেপ গ্রহণের কথা জানান।

 

          প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি হাবীবুল্লাহ সিরাজী।

 

          উল্লেখ্য, ঢাকা জেলা প্রশাসনের পক্ষ হতে গার্ড অব অনার প্রদান, জানাজা ও রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন সম্পন্নের মধ্য দিয়ে অধ্যাপক আনিসুজ্জামানকে শেষবিদায় জানানো হয়। তিনি গতকাল (১৪ মে) বিকালে রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।

 

#

 

ফয়সল/আনোয়ার/মনোজিৎ/২০২০/১৩১৫

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ১৭৪৯

স্বাস্থ্য অধিদফতরের কারিগরি নির্দেশনা

করোনা মোকাবিলায় কৃষি বাজারের করণীয়

ঢাকা, ১ জ্যৈষ্ঠ (১৫ মে) : 

 

            স্বাস্থ্য অধিদফতরের সমন্বিত কোভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র 'কোভিড-১৯ এর সামাজিক ও প্রাতিষ্ঠানিক সংক্রমণ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণের কারিগরি নির্দেশনা' প্রণয়ন করেছে। এই নির্দেশনায় বিভিন্ন ব্যক্তি, গোষ্ঠী, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের জন্য পরামর্শ প্রদান করা হয়েছে। কোভিড-১৯ মহামারী প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে কৃষিজাত দ্রব্যের বাজারসমূহের জন্য পালনীয় কারিগরি নির্দেশনাসমূহ নিম্নরূপ: 

  • কৃষিজাত দ্রব্যের বাজার খুলে দেয়ার আগে মহামারীর সময়ে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র যেমন মাস্ক, জীবাণুনাশক ইত্যাদি মজুদ রাখা ও ব্যবহার করতে হবে, জরুরি অবস্থার পরিকল্পনা করা এবং বর্জ্য নিষ্কাশন ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।
  • প্রতিটি বিভাগের দায়িত্ব ভাগ করে ‍দিন, প্রত্যেকের জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ এবং কর্মীদের প্রশিক্ষণ জোরদার করা জরুরি। 
  • কর্মীদের স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণের ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করুন, প্রতিদিন কর্মীদের স্বাস্থ্য বিষয়ক অবস্থা নথিভুক্ত করুন এবং যারা অসুস্থতা অনুভব করবে তাদের সঠিক সময়ে চিকিৎসা নিতে হবে।     
  • প্রতিটি বাজারের প্রবেশ মুখে তাপমাত্রা পরিমাপক যন্ত্রের ব্যবস্থা থাকতে হবে এবং শুধুমাত্র স্বাভাবিক তাপমাত্রার  মানুষের প্রবেশাধিকার থাকবে।
  • বায়ু চলাচল এর পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রাখতে হবে। উন্মুক্ত বাণিজ্যিক এলাকাগুলো খোলামেলা এবং বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখা এবং বদ্ধ বাণিজ্যিক এলাকাগুলোতে পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখতে হবে।    সেন্ট্রাল এয়ার কন্ডিশনার ব্যবহার করার ক্ষেত্রে এয়ার কন্ডিশনারের স্বাভাবিক ক্রিয়াকে নিশ্চিত করুন, বিশুদ্ধ বাতাস বৃদ্ধি করুন এবং সকল এয়ার সিস্টেমের ফিরে আসা বাতাসকে বন্ধ রাখুন।   
  • বাজার এলাকাভিত্তিক অপারেশান বাস্তবায়ন করতে হবে, বাজারের মূল ব্যবসাকেন্দ্রগুলোকে (কসাইখানা, প্রক্রিয়াজাত কেন্দ্র) কোয়ারান্টিইন ও সুরক্ষিত রাখতে হবে এবং বন্য প্রাণীর বিক্রয় নিষিদ্ধ করতে হবে।
  • বাজার পরিষ্কার রাখতে হবে এবং প্রতিদিনের আবর্জনা পরিষ্কার করে ফেলতে হবে।
  • পাবলিক টয়লেটগুলো অবশ্যই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এবং জীবাণুমুক্ত করতে হবে এবং হাত ধোয়ার জন্য সাবান কিংবা তরল হ্যান্ড ওয়াশ এর ব্যবস্থা রাখতে হবে।
  • প্রতিদিন বাজার বন্ধের পর সেখানকার মেঝে এবং অন্যান্য ব্যবহৃত সরঞ্জাম, বাস কাউন্টার জীবাণুমুক্ত করতে হবে।
  • গ্রাহকগণ তাদের বিল স্ক্যানিং এর মাধ্যমে পরিশোধ করবে এবং অবশ্যই কেনাকাটার সময় নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।
  • বিক্রেতাগণকে অবশ্যই মাস্ক পরিধান করতে হবে।
  • গ্রাহকদের অবশ্যই মাস্ক পরিধান করতে হবে।  
  • যদি নিশ্চিত কোভিড-১৯ রোগী থাকে তবে স্থানীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এর নির্দেশনা অনুসারে পুরোপুরি জীবাণুমুক্তকরণ করতে হবে এবং একই সময়ে এয়ার কন্ডিশনিং ও ভেন্টিলেশন সিস্টেমকে পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত করতে হবে এবং হাইজেনিক বা স্বাস্থ্যগত পরিচ্ছন্নতার মূল্যায়ন হওয়ার আগে পুনরায় চালু করা উচিত না।
  • মাঝারি ও উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায়, তাদের বিজনেস আওয়ার সংক্ষিপ্ত করতে এবং আগত লোকের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

#

 

আনোয়ার/মনোজিৎ/২০২০/১৩০০
 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ১৭৪৮

 

‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍ত্রাণ সহায়তা অব্যাহত রেখেছে সরকার


ঢাকা, ১ জ্যৈষ্ঠ (১৫ মে) :

      

          করোনা ভাইরাসের মত দুর্যোগে সারাদেশের সাধারণ মানুষের কষ্ট লাঘবে ত্রাণ সহায়তা অব্যাহত রেখেছে সরকার । এ পর্যন্ত সারা দেশে এক কোটিরও বেশী পরিবারের প্রায় পৌনে পাঁচ কোটি মানুষকে ত্রাণ সহায়তা দিয়েছে সরকার ।


          ৬৪ জেলা প্রশাসন থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ১৪ মে পর্যন্ত সারাদেশে চাল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে এক লক্ষ ৫৩ হাজার ২১৭ মেট্রিক টন এবং বিতরণ করা হেয়েছে প্রায় এক লক্ষ ২২ হাজার মেট্রিক টন । এতে উপকারভোগী পরিবার সংখ্যা ১ কোটি ৫ লক্ষ ৫৫ হাজার  এবং উপকারভোগী লোকসংখ্যা ৪ কোটি ৭১ লক্ষ জন।


          নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৮৫ কোটির বেশি টাকা । এরমধ্যে জি আর নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৬৭ কোটি ৬৩ লক্ষ ৭২ হাজার টাকা এবং বিতরণ করা হয়েছে ৫৩ কোটি ৮৯ লক্ষ টাকা। এতে উপকারভোগী পরিবারের সংখ্যা প্রায় ৬৭ লক্ষ ৯২ হাজার টি এবং উপকারভোগী লোক সংখ্যা ৩ কোটি ২৪ লক্ষ ৩০ হাজার জন।


          শিশু খাদ্য সহায়ক হিসেবে বরাদ্দ ১৭ কোটি ৫৪ লক্ষ টাকা এবং এ পর্যন্ত বিতরণ করা হয়েছে ১৩ কোটি ৯৭ লক্ষ ১৮ হাজার ৭২৮ টাকা । এতে উপকারভোগী পরিবার সংখ্যা ৪ লক্ষ ৩৬ হাজার ৬৩ টি এবং লোক সংখ্যা ৮ লক্ষ ৮৯ হাজার ১০৫ জন ।

 

#

 

সেলিম/আনোয়ার/মনোজিৎ/২০২০/১১১৫
 

2020-05-15-18-25-a649a4b56c681845c46ce1cd3c6d777a.docx