Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫

তথ্যবিবরণী 04/09/2015

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৫০১ 

আইইউটি’র জাতীয় আইসিটি মেলা উদ্বোধন
বিনামূল্যে নিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবহারের অধিকারের উপর তথ্যমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ

গাজীপুর, ২০ ভাদ্র (৪ সেপ্টেম্বর) :  

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে বিনামূল্যে নিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবহারের অধিকারের ওপর গুরুত্বারোপ করে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, গ্রাম-শহরের ডিজিটাল বৈষম্য কমাতে প্রয়োজন বিনামূল্যে ইন্টারনেট এবং তথ্যপ্রযুক্তির স্বচ্ছঘরকে নিরাপদ রাখতে প্রয়োজন সাইবার নিরাপত্তা।

মন্ত্রী আজ গাজীপুরের বোর্ডবাজারে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অভ্ টেকনোলজি (আইইউটি) এর সপ্তম জাতীয় আইসিটি মেলা উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। 

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ডঃ এম ইমতিয়াজ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আইইউটি কম্পিউটার সোসাইটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক অধ্যাপক মোঃ আব্দুল মোত্তালিব, অধ্যাপক আবু রায়হান এবং সভাপতি ইশতিয়াক আহম্মেদ বক্তৃতা করেন। 

দেশের ১১টি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ১ হাজার ৭৬০ জন শিক্ষার্থী মেলায়  অংশগ্রহণ করছে।

উল্লেখ্য, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বাংলাদেশে ‘ইন্টারনেট মৌলিক অধিকার’ এ দাবির প্রবক্তা।

উদ্বোধনশেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে হাসানুল হক ইনু বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের একটি বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে, সাইবার অপরাধীদের আইনের মাধ্যমে এবং প্রযুক্তিগতভাবে মোকাবিলা করা। ইন্টারনেটকে মাতৃভাষায় ব্যবহার উপযোগী করে তোলাকে আরেকটি চ্যালেঞ্জ হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এজন্য প্রয়োজন মাতৃভাষায় বিষয়বস্তু তৈরি। 

#

আকরাম/মিজান/নবী/মোশারফ/সেলিম/২০১৫/২১৫০ ঘণ্টা 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৫০০ 

বর্তমান সরকার দেশে বিদ্যুতায়নের ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছে
                                             -- পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

রাজশাহী, ২০ ভাদ্র (৪ সেপ্টেম্বর) :  

    পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোঃ শাহ্রিয়ার আলম বলেছেন, বর্তমান সরকার দেশে বিদ্যুতায়নের ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছে। দূরদৃষ্টিসম্পন্ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। 

    প্রতিমন্ত্রী আজ রাজশাহীর বাঘা উপজেলার টাওরীপাড়া গ্রামে বিদ্যুৎ সংযোগ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। 

    অনুষ্ঠানে বাঘা উপজেলার টাওরীপাড়া, মাঝপাড়া, কাচারীপাড়া, মিয়াপাড়া, আড়ানীচক ও খোদ্দ বাউসার ছয়টি গ্রামে আবাসিক ও দাতব্য প্রতিষ্ঠানে বিদ্যুতের নতুন সংযোগ প্রদান করা হয়েছে। এ সংযোগের লক্ষ্যে প্রায় এক কোটি ছয় লাখ টাকা ব্যয়ে চার দশমিক ২১৫ কিলোমিটার বিতরণ লাইন নির্মাণ এবং ১৩টি ট্রান্সফরমার স্থাপন করা হয়েছে।    
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার জনগণের ভাগ্যোন্নয়নে বিশ^াস করে। সরকার বাংলাদেশকে ২০২১ সালের মধ্যে একটি মধ্যম আয়ের দেশে এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। বর্তমান সরকার দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেয় না এবং দুর্নীতি ও সন্ত্রাসে বিশ্বাস করে না বলে তিনি উল্লেখ করেন। 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের  মেয়াদে দেশে যে উন্নয়ন সাধিত হয়েছে তা স্বাধীনতা পরবর্তী  সামগ্রিক উন্নয়নের চেয়ে অনেক বেশি। এ সরকারের উন্নয়ন আন্তর্জাতিক মহলেও প্রশংসিত হয়েছে। প্রতিমন্ত্রী চারঘাট ও বাঘা উপজেলায় শতভাগ বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

বাঘা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আয়নাল হকের সভাপতিত্বে  অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম বাবুল, বিদ্যুৎ বিভাগের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার খোরশেদুল আলম, চারঘাট উপজেলা বিদ্যুৎ অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার আব্দুল কাদের ও বাঘা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম বক্তৃতা করেন।
#

হালিম/মিজান/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৫/২১৫০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                              নম্বর : ২৪৯৯

চলচ্চিত্র একটি জাতির পরিচয়ের মাধ্যম হিসেবে কাজ করে
                         -- ডাক ও  টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২০ ভাদ্র (৪ সেপ্টেম্বর) :

    ডাক ও  টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেছেন, চলচ্চিত্র আন্তর্জাতিক পরিম-লে একটি জাতির পরিচয়ের মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। সমাজ গঠনে চলচ্চিত্রের ভূমিকা অপরিসীম। চলচ্চিত্র  দেশের কথা বলে, জীবন সংগ্রামে এগিয়ে যাওয়ার কথা বলে।

    প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় শিল্পকলা একাডেমিতে ঢেঁকি প্রযোজনা সংস্থা আয়োজিত চার দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক প্রামাণ্য এবং স¦ল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র উৎসব-২০১৫ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।

    প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের স¦াধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে গৌরবোজ্জ¦ল ইতিহাসের সর্বত্র চলচ্চিত্রের অবদান অনস¦ীকার্য। বাঙালি সংস্কৃতির ধারক, বাহক ও বিকাশে চলচ্চিত্র নির্মাতা ও শিল্পীরা প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করছেন।

    তারানা হালিম বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু  শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সংস্কৃতিবান্ধব সরকার চলচ্চিত্রের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে এবং চলচ্চিত্রকে শিল্প হিসেবে  ঘোষণা করেছে। তিনি বলেন, চলচ্চিত্র মানুষের ওপর সরাসরি প্রভাব বিস্তার করে বলেই এ শিল্পের দায়ও অনেক  বেশি। তাই চলচ্চিত্র নির্মাণের  ক্ষেত্রে আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, জাতিসত্তা, সভ্যতা, সংস্কৃতি, ধর্মীয় মূল্যবোধ ও সংশ্লিষ্ট সবকিছুর দিকে খেয়াল রাখতে হবে। এ শিল্পের মাধ্যমে আমরা আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও জাতিসত্তার সুদৃঢ় ভিত্তি গড়ে তুলতে পারি।

    চলচ্চিত্র উৎসবের আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম বাদলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে নাট্যব্যক্তিত্ব আতাউর রহমান, চ্যানেল ২৪ এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তরুণ চক্রবর্তী ফিজু, নিউজিল্যান্ড হাইকমিশনের অনারারি কনসুলার নিয়াজ আহমেদ, ইরান কালচারাল  সেন্টারের কালচারাল কনসুলার  সৈয়দ মুসা হুসাইনী এবং  ঢেঁকি প্রযোজনা সংস্থার ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিজাম উদ্দিন বক্তৃতা করেন।

    এ উৎসবে বাংলাদেশসহ  ভারত, নেপাল, ইরান, রাশিয়া, স্পেন, নিউজিল্যান্ড, ফ্রান্স, তিউনিসিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র অংশগ্রহণ করছে।
#

এনায়েত/মিজান/নবী/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৫/২০২০ ঘণ্টা     

তথ্যবিবরণী                                               নম্বর : ২৪৯৮

স¦াধীনতাযুদ্ধে মিত্রবাহিনীর স্মরণে আশুগঞ্জে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হচ্ছে
                                   ---মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী

আশুগঞ্জ (ব্রাহ্মণবাড়িয়া), ২০ ভাদ্র (৪ সেপ্টেম্বর) :

    মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে মিত্রবাহিনীর গৌরবময় ভূমিকার প্রতি বাঙালি জাতির কৃতজ্ঞতার প্রতীক হিসেবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী 
আ ক ম মোজাম্মেল হক।

    মন্ত্রী আজ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের সম্ভাব্য স্থান পরিদর্শন শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের একথা বলেন।

    মন্ত্রী বলেন, বাঙালি কৃতজ্ঞ জাতি। আমাদের মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে মিত্রবাহিনী যে ভূমিকা রেখেছে তা বাঙালি জাতির ইতিহাসে অমলিন হয়ে থাকবে। আশুগঞ্জে ব্যাপক যুদ্ধে মিত্রবাহিনীর ক্ষয়ক্ষতি হওয়ায় আশুগঞ্জে স্মৃতিস্তম্ভ  নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। 

    মন্ত্রী আরো বলেন, চলতি বছরের জুলাই থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের মাসিক ৮ হাজার টাকা ভাতা দেয়া হচ্ছে। ২০১৬ সালের জানুয়ারি থেকে তাঁদের ১০ হাজার টাকা ভাতা প্রদানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। মুুক্তিযোদ্ধাদের জন্য আবাসন নির্মাণ প্রকল্প গ্রহণ করা হচ্ছে। প্রতিটি জেলা-উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধা আবাসনপল্লি তৈরি করা হবে। এছাড়া মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক স্থানসমূহ সংরক্ষণ করা হচ্ছে, মুক্তিযোদ্ধাদের কবরসমূহ একই ডিজাইনে তৈরি করা হবে। 

    সংসদ সদস্য জিয়াউল হক মৃধা, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব এম এ হান্নান, জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের মহাপরিচালক মাহফুজুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিন্নাতুল হক, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ইসমত কাদির গামাসহ স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তা ও মুক্তিযোদ্ধারা এসময় উপস্থিত ছিলেন। 

    মন্ত্রী পরে ভৈরব উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের স্থান এবং নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ পরিদর্শন করেন।

#
মারুফ/মিজান/নবী/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৫/১৯৪৭ ঘণ্টা 

Handout                                                                                                          Number : 2497

 

IORA Blue Economy Conference

Foreign Minister Stresses on Sustainable Use of Sea Resources

 

Port Louise (Mauritius), September 4 :

            Foreign Minister Abul Hassan Mahmood Ali delivered the country statement at the Ministerial session of the 1st Indian Ocean Rim Association (IORA) Ministerial Blue Economy Conference held at Port Louise, Mauritius yesterday. He stated that future economic prosperity and food security are inextricably linked to sustainable use of sea resources.

            Foreign Minister informed the conference that the Government of Bangladesh under the farsighted leadership of Prime Minister Sheikh Hasina has already organised an International Workshop on Blue Economy in Dhaka in September, 2014 as well as had taken a myriad of Blue Economy initiatives at national level to promote smart, sustainable and inclusive growth and employment opportunities in Bangladesh's maritime economic activities.

            Foreign Minister hoped that the 1st IORA Ministerial Blue Economy Conference will create an ideal platform for exchanging knowledge and data, information and technological know-how on fisheries and aqua culture, shipping and maritime transportation, renewable ocean energy and seabed resources. Such conferences will help IORA countries in building more stable, secure and prosperous Indian Ocean Rim region fostering maritime cooperation and closer ties, ensuring progress and sustainable development of the people.

            Foreign Minister also attended the Ministerial retreat and a session to finalise the Blue Economy declaration by all member states.

            Besides, Foreign Minister Ali held a bilateral meeting with the Prime Minister of Mauritius Sir Aneerood Jugnauth at latter's office. The Mauritian Prime Minister conveyed his best regards to Prime Minister of Bangladesh and its people. They discussed matters of bilateral importance. The Mauritian Prime Minister showed interest to boost more trade relations and asked for assistance in shipbuilding sector. He expressed satisfaction at the performance of Bangladeshi expatriate workers in Mauritius.

            In reply Foreign Minister Ali informed about the quality of pharmaceuticals in Bangladesh that Mauritius may consider to import. He also offered students from Mauritius to get admission in different academic institutions in Bangladesh. They also agreed to ameliorate bilateral relations by concluding some bilateral instruments on investment promotion and protection, tourism cooperation and cultural exchange.

#

Khaleda/Mizan/Sanjib/Selim/2015/1740তথ্যবিবরণী                                                                                 নম্বর : ২৪৯৬

 

শুভ জন্মাষ্টমী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

 

ঢাকা, ২০ ভাদ্র (৪ সেপ্টেম্বর) :

 

          প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুভ জন্মাষ্টমী উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 

 

          “শ্রীকৃষ্ণের শুভ জন্মদিন জন্মাষ্টমী উপলক্ষে হিন্দু ধর্মাবলম্বী সকলকে আমি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই। 

 

          শ্রীকৃষ্ণ আজীবন শান্তি, মানবপ্রেম ও ন্যায়ের পতাকা সমুন্নত রেখেছেন। তিনি তাঁর জীবনাচরণ এবং কর্মের মধ্য দিয়ে সত্য ও সুন্দরের আরাধনা করেছেন। মানুষে মানুষে ভ্রাতৃত্ব স্থাপন এবং সমাজে সাম্য প্রতিষ্ঠাই ছিল তাঁর একমাত্র লক্ষ্য।

 

          বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। এখানে সকল ধর্ম ও বর্ণের মানুষ যুগ যুগ ধরে মিলেমিশে বসবাস করে আসছেন। আমাদের সরকার দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা করতে বদ্ধপরিকর।

 

          আমি আশা করি, শ্রীকৃষ্ণের আদর্শ ও শিক্ষা বাঙালির হাজার বছরের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, সৌহার্দ্য ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করতে তাঁর ভক্তদের অনুপ্রাণিত করবে।    

 

          জন্মাষ্টমী উপলক্ষে আমি দেশের সকল নাগরিকের সুখ, শান্তি ও কল্যাণ কামনা করছি।

 

                                                জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

                                                       বাংলাদেশ চিরজীবী  হোক।”

 

#

 

নুরএলাহি/মিজান/নবী/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৫/১৭০০ ঘণ্টা  

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর :  ২৪৯৫

 

শুভ জন্মাষ্টমী উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী

 

ঢাকা, ২০ ভাদ্র (৪ সেপ্টেম্বর) :

 

          রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ শুভ জন্মাষ্টমী উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 

 

          “শ্রীকৃষ্ণের জন্মদিবস শুভ জন্মাষ্টমী উপলক্ষে আমি দেশ ও দেশের বাইরের হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

 

          মানবপ্রেমের প্রতীক শ্রীকৃষ্ণের ভাবধারা ও আদর্শ ছিল সমাজ থেকে হানাহানি দূর করে মানুষে মানুষে অকৃত্রিম ভালবাসা ও সম্প্রীতির বন্ধন গড়ে তোলা। তিনি সর্বদা মানবতার মুক্তির পথ খুঁজেছেন। সৃষ্টিকর্তার বন্দনা ও আরাধনার মাধ্যমে মানুষে মানুষে সম্প্রীতির আবহ সৃজনে তাঁর আদর্শ সমভাবে প্রযোজ্য।

 

          বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। এখানে প্রতিটি ধর্মীয় উৎসব সার্বজনীনভাবে পালিত হয়। আবহমানকাল থেকে এ দেশের সকল ধর্মের অনুসারীরা পারস্পরিক সম্প্রীতি ও বন্ধুত্ব বজায় রেখে নিজ নিজ ধর্ম পালন করে আসছে। সমাজে বিদ্যমান ভ্রাতৃত্ব ও বন্ধুত্বের বন্ধনকে আরও দৃঢ় করে তা জাতীয় অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি অর্জনে কাজে লাগানোর জন্য আমি দেশের সকল ধর্মাবলম্বীদের প্রতি আহ্বান জানাই।

 

          আমি শ্রীকৃষ্ণের জন্মতিথি ‘জন্মাষ্টমী’ উৎসবের সাফল্য কামনা করি।

 

          খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী  হোক।’’   

 

#

 

হাসান/মিজান/নবী/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৫/১৭০০ ঘণ্টা   

Todays handout (4).doc