Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৮ জুন ২০২১

তথ্যবিবরণী ২৮ জুন ২০২১

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ৩০০৩

শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে লভ্যাংশ জমা দিল বিএসআরএম এবং ইডোকো

ঢাকা, ১৪ আষাঢ় (২৮ জুন) :

          বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে প্রায় ৫ কোটি ১১ লাখ টাকা লভ্যাংশ প্রদান করেছে স্টিল রি-রোলিং মিলস-বিএসআরএম এবং শীর্ষ স্থানীয় মোবাইল অবকাঠামো নির্মাণ কোম্পানি ইডোকো বাংলাদেশ।

          আজ সচিবালয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ানের হাতে বিএসআরএম এর

উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক তপন সেনগুপ্ত এবং ইডোকো এর কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর রিকি স্টেইন নিজ নিজ কোম্পানির পক্ষে মোট ৫ কোটি ১০ লাখ ৬৩ হাজার ৭২১ টাকার চেক হস্তান্তর করেন।

          বিএসআরএম তাদের ২০১৯-২০ অর্থ বছরের লভ্যাংশের নির্দিষ্ট অংশ ৩ কোটি ৫ লাখ ৯৬ হাজার ১৭৪ টাকা এবং ইডোকো তাদের গত অর্থ বছরের লভ্যাংশের নির্দিষ্ট অংশ ২ কোটি ৪ লাখ ৬৭ হাজার ৫৪৭ টাকার চেক প্রদান করেছে।

          বাংলাদেশ শ্রম আইন অনুযায়ী কোম্পানির নিট লাভের শতকরা পাঁচ ভাগের এক দশমাংশ বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে জমা প্রদানের বিধান রয়েছে। এ পর্যন্ত দেশি-বিদেশি এবং বহুজাতিক মিলে দুই শতাধিক কোম্পানি এ তহবিলে নিয়মিত লভ্যাংশ প্রদান করছে। এ তহবিলে আজ পর্যন্ত জমার পরিমাণ প্রায় ৫শ ৫৭ কোটি টাকা। অন্যদিকে এ তহবিল হতে প্রাতিষ্ঠানিক-অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের প্রায় ১৪ হাজার শ্রমিককে প্রায় ৫০ কোটি টাকা সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

          অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের সচিব কে এম আব্দুস সালাম, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক জেবুন্নেছা করিম, ইডোকোর কর্পোরেট এ্যাফেয়ার্স ডিরেক্টর ইসরাত জাহান, পরিচালক (ইঞ্জিনিয়ারিং) সাব্বির আহমেদ এবং বিএসআরএম এর ম্যানেজার (আইআর) মোঃ ইসমাইল উপস্থিত ছিলেন।

#

আকতারুল/সাহেলা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/২২১৫ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ৩০০২

 

বঙ্গবন্ধু ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ডিবেট ফেস্ট ফর দ্য

ওআইসি ইয়্যুথ ২০২১ শীর্ষক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

 

 ঢাকা, ১৪ আষাঢ় (২৮ জুন) :   

 

            ঢাকা ওআইসি ইয়্যুথ ক্যাপিটাল এর উদ্‌যাপনের অংশ হিসেবে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সার্বিক তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের আয়োজনে আজ কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয় ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইয়্যুথ ফেস্ট ফর দ্য ওআইসি ইয়্যুথ ২০২১ এর সমাপনী অনুষ্ঠান। সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সভাপতিত্বে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে যোগ দেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ আখতার হোসেন এবং সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আবুল মনসুর। সম্মানিত অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামিক কোঅপারেশন ইয়্যুথ ফোরাম (আইসিওয়াইএফ) এর প্রেসিডেন্ট তাহা আয়হান।

 

            প্রধান অতিথির বক্তব্যে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন , বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ বর্তমানে সমৃদ্ধ এবং এশিয়ার অর্থনৈতিক পাওয়ার হাউস হওয়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

 

            প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ডিবেট ফেস্ট ফর দ্য ওআইসি ইয়্যুথ ২০২১ এর লক্ষ্য তরুণ বিতার্কিকদের একত্রিত করা এবং তাদেরকে সমসাময়িক বিষয়ের ওপর বিতর্ক করতে উৎসাহিত করা এবং স্থানীয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত প্রণয়নে অবদান রাখতে তাদের সামর্থ্য বৃদ্ধি করা। এ সময় তিনি আন্তর্জাতিক বিতর্ক প্রতিযোগিতাটির বিজয়ীদের অভিনন্দন জানান এবং বিশ্বের সকল তরুণকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন ও কর্ম সম্পর্কে অধ্যয়ন করার উদাত্ত আহ্বান জানিয়ে বলেন, আমাদের মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ, তার বাগ্মীতা ও উপস্হাপনাশৈলী বিশ্বের ইতিহাসে এক ঐতিহাসিক দলিল। সারা বিশ্বে আজ জাতির পিতার বক্তব্য নিয়ে গবেষণা হচ্ছে। বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে। ইউনেস্কো ইতোমধ্যে ৭ মার্চের ভাষণকে গুরুত্বপূর্ণ প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে, যা আমাদের জন্য পরম গৌরবের।

 

            সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বলেন, ওআইসি ইয়্যুথ ক্যাপিটাল হিসেবে ঢাকাকে স্বীকৃতি দেয়া, বছরব্যাপী বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্মশতবার্ষিকী উদ্‌যাপনের সময়টিকে আরো অর্থবহ করেছে।    

 

            অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয় যাদুঘরের মহাপরিচালক খোন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান। প্রতিযোগিতায় ওআইসিভুক্ত দেশসমূহের ১৩০ জন প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করেন। ১৫ জন প্রতিযোগী আঞ্চলিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হন এবং ৬ জনকে চূড়ান্তভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।

#

 

আরিফ/সাহেলা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২১/২২১১ ঘণ্টা    

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ৩০০১

 দুর্নীতিমুক্ত উন্নয়ন টেকসই হয়

                  -- শ্রম প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ১৪ আষাঢ় (২৮ জুন) :

          শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান বলেছেন, উন্নয়ন-অগ্রগতির মূল প্রতিপক্ষ দুর্নীতি। দুর্নীতিমুক্ত   উন্নয়ন টেকসই হয়।

          প্রতিমন্ত্রী আজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে ‘দুর্নীতি প্রতিরোধে শুদ্ধাচার’বিষয়ক কর্মশালা এবং শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          শ্রমিকরাই উৎপাদনের প্রাণ উল্লেখ করে শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা হবে দুর্নীতিমুক্ত- এটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দীপ্ত অঙ্গীকার। এজন্যই সরকার কৌশলপত্র তৈরি করেছে। বিশৃঙ্খলা, অনিয়ম, অসাধুতা ও অনৈতিকতার চর্চারোধে সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং দুর্নীতি দমনে শুদ্ধাচার প্রতিপালন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অযথা ফাইল আটকে রাখাও শুদ্ধাচার পরিপন্থী। শ্রম মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা হিসেবে আপনারা সর্বদা শ্রমিকদের কল্যাণে কাজ করবেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, শৃঙ্খলা, সুশাসন এবং সর্বোপরি শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠা ছাড়া সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের আশা করা বৃথা। শুদ্ধাচারের চর্চা না থাকলে বিশৃঙ্খলা, অনিয়ম, দুর্নীতি সহসাই বাসা বাঁধে। ফলে সমৃদ্ধি ও উন্নয়ন প্রক্রিয়া চরম হুমকির মধ্যে পড়ে। ব্যক্তি ও পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনেও সুশৃঙ্খল ও শান্তিপূর্ণ জীবনধারণের জন্য ভালো আচরণ, ভালো রীতিনীতি, ভালো অভ্যাস রপ্ত ও পরিপালন করা অত্যাবশ্যক। সরকার দুর্নীতি দমন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারী কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং জনগণের মাঝে জনসচেতনতা সৃষ্টিতে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এ জন্য সরকার কর্মকর্তা, কর্মচারীদের ভাল কাজের স্বীকৃতি এবং আরো ভাল কাজে উৎসাহ, অনুপ্রেরণা দেয়ার জন্য পুরস্কার প্রবর্তন করেছে বলে প্রতিমন্ত্রী উল্লেখ করেন।

          নিষ্ঠা, দক্ষতা এবং আন্তরিকতার সাথে কাজের জন্য এ বছর মন্ত্রণালয় এবং এর অধীন অধিদপ্তরের যে তিনজন কর্মকর্তা- কর্মচারী পুরস্কার পেয়েছেন তাদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তিনি এবছর পুরস্কারপ্রাপ্ত অধিদপ্তর পর্যায়ে সম্প্রতি বিদায়ি শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অতিরিক্ত সচিব একেএম মিজানুর রহমান, মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোঃ মহিদুর রহমান এবং অফিস সহকারী কাম ষাঁট মুদ্রাক্ষরিক সাবেকুন নাহারের হাতে পুরস্কার হিসেবে সনদপত্র, ক্রেস্ট এবং একমাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থের চেক তুলে দেন।

          শ্রম মন্ত্রণালয়ের সচিব কে এম আব্দুস সালামের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আলী আজম বক্তৃতা করেন। অনুষ্ঠানে শ্রম মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. মোঃ রেজাউল হক, বেগম জেবুন্নেছা করিম, ড. সেলিনা আক্তার, সাকিউন নাহার বেগম, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক মোঃ নাসির উদ্দিন আহমেদ, শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক গৌতম কুমার, যুগ্মসচিব এবং উপসচিবগণসহ মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন। মন্ত্রণালয়ের অধীন অধিদপ্তর, দপ্তর, সংস্থাসমূহের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ অনলাইনে যুক্ত ছিলেন।

#

আকতারুল/সাহেলা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/২২০০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৩০০০

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্‌যাপন সংক্রান্ত

মন্ত্রিসভা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

 

 ঢাকা, ১৪ আষাঢ় (২৮ জুন) :   

          যথাযথ মর্যাদায় মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্‌যাপনের নিমিত্ত গঠিত মন্ত্রিপরিষদ কমিটির চতুর্থ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

 

          আজ রাজধানীর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের  মন্ত্রী ও কমিটির সভাপতি আ ক ম মোজাম্মেল হকের সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

 

          সভায় স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্‌যাপনের অনুমোদিত পরিকল্পনার আলোকে বছরব্যাপী নানান আয়োজন বাস্তবায়ন বিষয়ে আলোচনা হয়। বর্তমান কোভিড পরিস্থিতির উন্নতি না হলে অনুষ্ঠান আয়োজনে প্রয়োজনে ভার্চুয়াল প্লাটফর্ম ব্যবহারের ওপর সভায় গুরুত্বারোপ করা হয়।

 

          সভাকক্ষে  মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি শাজাহান খান, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব খাজা মিয়া, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক লেখক ও গবেষক লেফটেন্যান্ট কর্ণেল কাজী সাজ্জাদ আলী জহির বীরপ্রতীক  উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া ভার্চুয়ালি স্থানীয় সরকার বিভাগের মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম, শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন,  তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্‌যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব
মোঃ মকবুল হোসেন,  এডিটরস গিল্ডের সভাপতি মোজাম্মেল বাবু, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব সুভাষ সিংহ রায়সহ কমিটির অন্যান্য সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

 

#

মারুফ/সাহেলা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২১/২০২৭ ঘণ্টা    

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                                               নম্বর : ২৯৯৯

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

 ঢাকা, ১৪ আষাঢ় (২৮ জুন) :   

 

 ‌                  স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৩৫ হাজার ৫৯ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৮ হাজার ৩৬৪ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৮ লাখ ৯৬ হাজার ৭৭০ জন। 

 

          গত ২৪ ঘণ্টায় ১০৪ জন-সহ এ পর্যন্ত ১৪ হাজার ২৭৬ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

 

          করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৮ লাখ ৭ হাজার ৬৭৩ জন।

#

দলিল/সাহেলা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২১/২০২২ ঘণ্টা    

তথ্যবিবরণী                                                                                                               নম্বর : ২৯৯৮

দেশে মানুষের প্রত্যাশিত গড় আয়ু বেড়েছে

ঢাকা, ১৪ আষাঢ় (২৮ জুন) :

           দেশে মানুষের প্রত্যাশিত গড় আয়ু বেড়েছে। গড় আয়ু এখন ৭২ দশমিক ৮ বছর যা গত বছর ছিল ৭২ দশমিক ৬ বছর। নারীদের গড় আয়ু পুরুষের থেকে বেশি। নারীদের প্রত্যাশিত গড় আয়ু ৭৪ দশমিক ৫ বছর। অন্যদিকে পুরুষের গড় আয়ু মাত্র ৭১ দশমিক ২ বছর। দেশের বর্তমান জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯১ লাখ ১ হাজার (১ জানুয়ারি, ২০২১)। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ৩০ শতাংশ।

          আজ ঢাকায় বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) মিলনায়তনে ‘বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিস্টিক-২০২০’ বিষয়ক এক প্রকাশনায় এসব তথ্য উঠে এসেছে।

          আরো উল্লেখযোগ্য দুটি সাফল্য হলো বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় এসেছে ৯৬ দশমিক ২ শতাংশ পরিবার এবং স্যানিটারি টয়লেটের সুবিধা আছে ৮১ দশমিক ৫ শতাংশ পরিবারের।

          প্রকাশনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান। তিনি বলেন, মানুষের গড় আয়ু বেড়েছে এটা দারুণ খবর। আমাদের সার্বিক উন্নতি হচ্ছে তারই ফল গড় আয়ু বেড়েছে। রিপোর্টটি খুবই কম সময়ে প্রকাশিত হওয়ায় আমি খুব আনন্দিত।

          পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব মুহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, বিবিএস-এর মহাপরিচালক মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।

#

শাহেদ/সাহেলা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/২০৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ২৯৯৭

প্রজাতন্ত্রের সেবক হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে হবে

                                          -- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

ঢাকা, ১৪ আষাঢ় (২৮ জুন) :

          গতানুগতিক চাকরির ধারা থেকে বের হয়ে সরকারি চাকরিজীবীদের প্রজাতন্ত্রের সেবক হিসেবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

          আজ রাজধানীর সচিবালয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রণালয়ের ২০২০-২১ অর্থবছরের জাতীয় শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ আহ্বান জানান।

          শুদ্ধাচার পুরস্কার কর্মস্থলে দায়িত্বশীল আচরণের স্বীকৃতি উল্লেখ করে এসময় কর্মকর্তাদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, দেশের প্রতি দায়িত্ববোধ সবসময় জাগ্রত রাখতে হবে। দেশপ্রেম, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা, ঐকান্তিক ইচ্ছা ও নিরলস প্রচেষ্টা নিজের মধ্যে কঠোরভাবে ধারণ করতে হবে। কীর্তির মধ্য দিয়ে নিজেদেরকে স্মরণীয় করে রাখতে হবে।

          কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে মন্ত্রী আরো বলেন, আপনাদের কাজের প্রতি আন্তরিকতা, একাগ্রতা ও আত্মনিবেদন যেন অন্যদের উৎসাহিত করে, উদ্বুদ্ধ করে। দায়িত্বনিষ্ঠ না হলে সেটা সততা নয়। কাজে সৃজনশীলতা না থাকলে সেটা নৈতিকতা পরিপন্থী। কোন অজুহাতে কাজ আটকে রাখা পুরোমাত্রায় অনৈতিকতা। দাপ্তরিক কর্মসম্পাদনে এ বিষয়টি সব সময় পরিহার করতে হবে।

          মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব রওনক মাহমুদের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব শাহ্ মোঃ ইমদাদুল হক, শ্যামল চন্দ্র কর্মকার, সুবোল বোস মনি ও মোঃ তৌফিকুল আরিফসহ মন্ত্রণালয়ের সকল পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

          ২০২০-২১ অর্থবছরে তিনটি ভিন্ন শ্রেণিতে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় শুদ্ধাচার পুরস্কার অর্জন করেন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ড. অমিতাভ চক্রবর্তী এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অফিস সহায়ক রুহুল আমিন।

#

ইফতেখার/সাহেলা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/২০১০ঘণ্টা    

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ২৯৯৬

 

দেশের সার্বিক উন্নয়নে এপিএ’র ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ 

                                           ---খাদ্যমন্ত্রী

 ঢাকা, ১৪ আষাঢ় (২৮ জুন) :   

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) সফল বাস্তবায়ন দেখতে চাই। এটাকে শুধু চুক্তি মনে করলে হবে না। দেশের সার্বিক উন্নয়নে এপিএ’র গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার ।

 

আজ খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এপিএ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

মন্ত্রী বলেন, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের যুগোপযোগী সিদ্ধান্তের ফলে প্রান্তিক কৃষক ফসলের নায্যমূল্য পাচ্ছে। অনেক ফড়িয়া ধানের মজুত করছে-তাদের কাছ থেকে ধান কেনা হবে না। এসময় তিনি ভোক্তা ও কৃষকের স্বার্থরক্ষার্থে খাদ্য কর্মকর্তাদের প্রতি মনিটরিং জোরদার করার আহ্বান জানান।

 

 এর আগে সরকারের কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির আওতায় খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এর আওতাভুক্ত দপ্তর ও সংস্থাসমূহের ২০২১-২২ অর্থবছরের এপিএ স্বাক্ষরিত হয়।

 

অনুষ্ঠানে খাদ্য সচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খাতুনের সভাপতিত্বে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত দপ্তর ও সংস্থার প্রধানসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

 

খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শেখ মোঃ মুজিবুর রহমান এবং নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল কাইউম সরকার নিজ-নিজ দপ্তর ও সংস্থার পক্ষে এপিএ স্বাক্ষর করেন।  মন্ত্রণালয়ের পক্ষে খাদ্য সচিব চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

 

পরে, ২০২০-২১ অর্থ বছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি সাফল্যের সঙ্গে বাস্তবায়নের জন্য দপ্তর ও সংস্থার মধ্যে খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে সম্মাননা ক্রেস্ট ও সনদ প্রদান করা হয়। নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল কাইউম সরকার, মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মোঃ শাহনেওয়াজ তালুকদার এবং অফিস সহায়ক মোঃ সুমন মিয়ার হাতে ২০২০-২১ অর্থ বছরে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের শুদ্ধাচার পুরস্কার তুলে দেন খাদ্যমন্ত্রী ।

 

#

কামাল/সাহেলা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২১/২০২৩ ঘণ্টা    

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ২৯৯৫

 

প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নতুন নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টি করতে হবে

                                                ----- শিল্পমন্ত্রী

 ঢাকা, ১৪ আষাঢ় (২৮ জুন) :

 

প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নতুন নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টির ওপর গুরুত্বারোপ করেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন । তিনি বলেন, করোনা মহামারির মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনা অনুযায়ী দেশের মানুষের জীবন ও জীবিকা সচল রাখতে মন্ত্রণালয়ের দপ্তর ও সংস্থার ভূমিকা অনস্বীকার্য। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত আয়ের শিল্প সমৃদ্ধ দেশ গড়তে সম্মিলিতভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বাস্তবায়ন নির্ভর করে দপ্তর ও সংস্থার কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার ওপর। সরকার নির্দেশিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে দপ্তর ও সংস্থা চালু রাখতে হবে। দপ্তর ও সংস্থার সাফল্যই মন্ত্রণালয়ের সাফল্য।

 

শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দপ্তর ও সংস্থার মধ্যে ২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। আজ শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানার সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার । এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মোঃ আবুল খায়ের। দপ্তর ও সংস্থার প্রধানদের পক্ষ থেকে স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বিএসটিআই এর মহাপরিচালক ড. মোঃ নজরুল আনোয়ার এবং বিআইএম এর মহাপরিচালক তাহমিনা আখতার। বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) ও এপিএ’র প্রেক্ষাপটের ওপর উপস্থাপনা করেন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ড. মোঃ সাইফুল ইসলাম। শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ১২টি দপ্তর ও সংস্থার প্রধানদের সাথে শিল্প মন্ত্রণালয়ের পক্ষে শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানা বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর করেন।

 

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে শিল্প প্রতিমন্ত্রী শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দপ্তর ও সংস্থার প্রধানদের উদ্দেশে বলেন, অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে হবে। প্রকল্পের সময়সীমা বৃদ্ধি করা থেকে বিরত থাকতে হবে, কেননা প্রকল্পের সময়সীমা বৃদ্ধি পেলে ব্যয়ও বৃদ্ধি পায়। রাষ্ট্রায়ত্ত অলাভজনক প্রতিষ্ঠানকে লাভজনক করতে হবে এবং বন্ধ প্রতিষ্ঠানকে চালু করতে হবে। এপিএ বাস্তবায়নে দপ্তর ও সংস্থাসমূহের কার্যক্রম সম্প্রসারণ করতে হবে। উৎপাদন বৃদ্ধি এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে।

        

#

জাহাঙ্গীর/সাহেলা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২১/২০২৪ ঘণ্টা    

তথ্যবিবরণী                                                                                                               নম্বর : ২৯৯৪

বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী

দক্ষতা ও সততার সাথে কাজ করে সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিত করতে হবে

ঢাকা, ১৪ আষাঢ় (২৮ জুন) :

          বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, দক্ষতা ও সততার সাথে কাজ করে সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিত করতে হবে। প্রতিযোগিতামূলক বিশ^বাণিজ্যে এগিয়ে যাবার জন্য সেবার মান আরো বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। দ্রুততম সময়ের মধ্যে কাজ করার সময় এখন, ডিজিটাল পদ্ধতি কাজ সহজ করে দিয়েছে। বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির মাধ্যমে কাজ করার দায়বদ্ধতা আরো বেড়ে গেল। আমি বিশ^াস করি, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং এর অধীনস্থ সব ডিপার্টমেন্ট দক্ষতা ও সুনামের সাথে কাজ করছে। মন্ত্রী বলেন, সরকার শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদানের মাধ্যমে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাজে উৎসাহ প্রদান করছে। আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়নের মাধ্যমে ২০৪১ সালে বাংলাদেশ একটি উন্নত দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। এজন্য সকলকে দায়িত্বশীল হয়ে কাজ করতে হবে। আজ যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হলো এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে আগামী ২০২১-২২ অর্থ বছরে সফলভাবে কাজ করতে হবে।

          আজ ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সাথে অধীনস্থ দপ্তর ও সংস্থাসমূহের সাথে ‘বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর এবং শুদ্ধাচার পুরস্কার বিতরণ’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার কাজে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করেছে। প্রতিটি অফিসে সেবার মান বৃদ্ধির জন্য সরকার নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সরকার প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা উন্নয়নের জন্য কর্মসম্পাদন চুক্তি প্রবর্তন করেছে। এর মাধ্যমে একটি কার্যকর, দক্ষ এবং গতিশীল প্রশাসনিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে।

          উল্লেখ্য, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি’র উপস্থিতিতে বাণিজ্যসচিব তপন কান্তি ঘোষের সাথে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মোঃ জহিরুল ইসলাম, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক বাবলু কুমার সাহা, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান এ এইচ এম আহসান, যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরে নিবন্ধক শেখ সোয়েবুল আলম, আমদানি ও রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রকের দপ্তরের প্রধান নিয়ন্ত্রক সোলায়মান খান, ট্রেডিং করপোরেশন অভ্ বাংলাদেশ (টিসিবি) এর চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ আরিফুল হাসান। ২০২০-২১ অর্থ বছরের শুদ্ধাচার পুরষ্কার লাভ করেন ট্রেডিং করপোরেশন অভ্ বাংলাদেশ (টিসিবি) এর চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ আরিফুল হাসান, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব (রপ্তানি) মোঃ আব্দুর রহিম এবং কম্পিউটার অপারেটর তানজিনা হক। মন্ত্রী পুরস্কার হস্তান্তর করেন।

          অনুষ্ঠানে বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ বক্তব্য রাখেন। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের চেয়ারপারসন মোঃ মফিজুল ইসলাম।

#

বকসী/সাহেলা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/২০২০ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                               নম্বর : ২৯৯৩

নগর আদালত প্রতিষ্ঠা যৌক্তিক

         -- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

ঢাকা, ১৪ আষাঢ় (২৮ জুন) :

          গ্রাম আদালতের ন্যায় নগর আদালত প্রতিষ্ঠা করার দাবি যৌক্তিক বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম।

          মন্ত্রী আজ ‘নগর আদালত আইন: প্রস্তাবিত রূপরেখা এবং বাস্তবায়নের সম্ভাবনা’ শীর্ষক ভার্চুয়াল সংলাপে অংশ নিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন। এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক প্লাটফর্ম, বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড এন্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট), মাদারীপুর লিগ্যাল এইড এসোসিয়েশন এবং নাগরিক উদ্যোগ এই ভার্চুয়াল সংলাপের আয়োজন করে।

          মন্ত্রী বলেন, গ্রামের মতো নগর বা শহরেও গরিব-দুঃখী অসহায় মানুষ বসবাস করেন। ক্ষুদ্র-ক্ষুদ্র বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য তাদেরকে আদালতের শরণাপন্ন হতে হয়। তাই সিটি কর্পোরেশনে বসবাসরত নাগরিকদের জন্য নগর আদালত আইন বা অন্যকোন নামে আদালত প্রতিষ্ঠিত হলে নাগরিকরা দ্রুত বিচার পাবেন এবং উপকৃত হবে।

          ক্ষমতায়ন করার আগে জবাবদিহিতা এবং দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্ব আরোপ করে মন্ত্রী বলেন, উত্তম মানুষ বা অধম মানুষ যেই হোক না কেন তাকে যদি স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও দায়বদ্ধতার আওতায় আনা না হয় তাহলে সে বিপথে যাবেই। মন্ত্রী বলেন, জনমানুষের নিকট নাগরিক সেবা পৌঁছে দিতে জনপ্রতিনিধিদের বিকল্প নেই। জনপ্রতিনিধিত্বশীল প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরো জবাবদিহিতার আওতায় আনার জন্য তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে সহযোগিতা করার জন্য সংশ্লিষ্টদের আহ্বান জানান তিনি।

          মোঃ তাজুল ইসলাম জানান, বিশ্বের যে কোন দেশের তুলনায় বাংলাদেশে অর্থনৈতিক বৈষম্য কম। দারিদ্র্যমুক্ত দেশ গড়ার, মানুষকে উপার্জনক্ষম ও অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করে তৈরি করার দায়িত্ব সরকারের। প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চলের মানুষের নিকট নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সহজলভ্য হওয়ার পাশাপাশি আধুনিক সব সুযোগ সুবিধা পৌঁছে গেছে। আমাদের সকলের উদ্দেশ্য একটাই তা হচ্ছে দেশ, মানুষ ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে কাজ করে একটি সুখী-সমৃদ্ধ উন্নত দেশ গড়া।

          এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক প্লাটফর্মের আহ্বায়ক ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের সঞ্চালনায় সংলাপে উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোঃ আতিকুল ইসলাম এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার জনপ্রতিনিধি ও ব্যক্তিবর্গ এবং সরকারি কর্মক

2021-06-28-16-21-8a8802b67418e1e88598cfab704e7222.docx