Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৬ জানুয়ারি ২০২৩

তথ্যবিবরণী ২৬ জানুয়ারি ২০২৩

তথ্যবিবরণী                                                                                                               নম্বর : ৩১১

অকৃষি জমিতে ৪০ বিঘা সিলিং প্রস্তাব করে ‘ভূমি মালিকানা ও ব্যবহার আইন’

১৪ এপ্রিল থেকে দেশে ম্যানুয়াল ভূমি উন্নয়ন কর দেওয়া যাবে না

 

ঢাকা, ১২ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) :

ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন, অবৈধ ভূমি দখলকে ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে গণ্য করে উপযুক্ত শাস্তি ও জরিমানার বিধান রেখে প্রস্তুত করা ‘ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন’ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণের জন্য প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের ভূমির অপ্রতূলতার কথা মাথায় রেখে সরকার প্রথমবারের মতো অকৃষি জমিতেও সিলিং রাখার বিধান করেছে। প্রাথমিকভাবে ‘ভূমি মালিকানা ও ব্যবহার আইন’-এ ৪০ বিঘা সিলিং (সর্বোচ্চ সীমা) এর প্রস্তাব করা হয়েছে।

আজ রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ‘জেলা প্রশাসক সম্মেলন- ২০২৩’ এ ভূমি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত কার্যঅধিবেশনে প্রধান অতিথি হিসেবে জেলা প্রশাসকদের উদ্দেশে বক্তব্যে ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী এসবকথা বলেন। মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোঃ মাহবুব হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ভূমি মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট কার্য অধিবেশনে ভূমি সচিব মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান পিএএ, ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান এ কে এম শামিমুল হক ছিদ্দিকী, ভূমি সংস্কার বোর্ডের চেয়ারম্যান মোঃ আবু বকর ছিদ্দীক, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ আব্দুল বারিকসহ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এবং ভূমি মন্ত্রণালয় ও এর আওতাধীন দপ্তরসমূহের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ভূমি মালিকানা ও ব্যবহার আইনে এমন বিধানও রাখা হবে যেন বৃহৎ শিল্প স্থাপনে অকৃষি জমির সর্বোচ্চ সীমা কোনো বাধা না হয়ে দাঁড়ায়। এক্ষেত্রে বিশেষ আবেদনে সরকার অকৃষি জমির ঊর্ধ্বসীমার অতিরিক্ত শিল্প স্থাপনে অনুমোদন দিতে পারবে। অন্যদিকে কৃষিজমি সুরক্ষা, অকৃষি জমির সর্বোচ্চ সীমার বিধান, খাদ্য নিরাপত্তা, জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব হ্রাসের উদ্দেশ্যে করা ‘ভূমি মালিকানা ও ব্যবহার আইন’-এর খসড়াও আগামী সপ্তাহে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে প্রেরণ করা হবে।

ভূমিমন্ত্রী এই সময় আরো যোগ করেন, ‘দলিলাদি যার, জমি তার’ এই ভাবনা থেকেই ভূমি অপরাধ আইনের খসড়া তৈরি করা হয়েছে। কেউ যত বছরই জোর করে কোনো জমি দখল করে রাখুক না কেন, যথাযথ দলিলাদি ছাড়া বেআইনি দখলদারের মালিকানা এই আইনে কখনই তা স্বীকৃতি দেওয়া হবে না। আইন প্রণয়নের পর জমি দখল সংক্রান্ত হয়রানি উল্লেখযোগ্য হারে কমে আসবে।

প্রসঙ্গত, দলিলাদি বলতে যথাযথ নিবন্ধন দলিল, খতিয়ানসহ আনুষঙ্গিক নথিপত্র। কৃষি জমির সিলিং ৬০ বিঘা। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের পরীক্ষণের পর এই দুই আইনের খসড়া আইন প্রণয়নের জন্য সংসদে পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হবে।

সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, আগামী পহেলা বৈশাখ (১৪ এপ্রিল) থেকে সারা দেশে ক্যাশলেস ভূমি উন্নয়ন কর ব্যবস্থা চালু করা হবে। এর পর থেকে আর সরাসরি এলডি ট্যাক্স গ্রহণ করা হবে না। ইতোমধ্যে ক্যাশলেস ই-নামজারি ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা হয়েছে। নাগরিককে অনলাইনে দাখিলা প্রদান করা হয়েছে প্রায় ৪৫ লাখ। অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর আদায় হয়েছে ৩৭৫ কোটি টাকা, যা তাৎক্ষণিকভাবে অটোমেটেড চালান সিস্টেমের মাধ্যমে সরকারি কোষাগারে জমা হয়েছে।

#

 

নাহিয়ান/সিরাজ/রাহাত/এনায়েত/মোশারফ/রফিকুল/সেলিম/২০২৩/১৯৩০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ৩১০

ডিজিটাল প্রযুক্তির জন্য প্রয়োজন ডিজিটাল সংযুক্তির মহাসড়ক

                                                                --- মোস্তাফা জব্বার

ঢাকা, ১২ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) :

          আজ রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক ভিডিও বার্তায় তিন দিনব্যাপী ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ মেলা- ২০২৩‘র উদ্বোধন করেন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এর সভাপতিত্বে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশের সংযুক্তির মহাসড়ক’ এ বছরের প্রতিপাদ্য নিয়ে ডাক  ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ আয়োজিত এবারের মেলার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা মন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি।

          মন্ত্রী ডিজিটাল বাংলাদেশ মেলা আয়োজনের তাৎপর্য তুলে ধরে বলেন, ডিজিটাল প্রযুক্তির জন্য প্রয়োজন ডিজিটাল সংযুক্তির মহাসড়ক। ডিজিটাল প্রযুক্তি বিকাশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি সম্পন্ন নেতৃত্বের ফলে ১৯৯৬ সাল  থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত সময়ে দেশে ডিজিটাল প্রযুক্তির অভিযাত্রা শুরু হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ২০০৮ সালের ১২ ডিসেম্বর জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির ফলে বাংলাদেশ বিশ্বে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। বংলাদেশ এখন আর পশ্চাৎপদ দেশ নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী  আগামী ’৪১ সালে বাংলাদেশকে উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলব। আর সেই বাংলাদেশ হবে স্মার্ট বাংলাদেশ।

          মোস্তাফা জব্বার বলেন, বাংলাদেশ এখন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেতে পারে। আমাদের নতুন প্রজন্ম অত্যন্ত মেধাবী। আমরা তাদের মেধা ও দক্ষতা কাজে লাগাতে পারলে আগামীর বাংলাদেশ হবে বিশ্বের বিস্ময়। তিনি বলেন, ২০২১ সালে আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ যুগ অতিক্রম করেছি। এ বছরের এই মেলার মধ্য দিয়ে আমরা ডিজিটাল যুগের অর্জন গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করবো। ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ কর্মসূচি বাস্তবায়নের অগ্রগতি তুলে ধরাই ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ  মেলা’ - ২০২৩ এর অন্যতম মূল লক্ষ্য বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন।

          অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ কে এম রহমতুল্লাহ, ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামান, অতিরিক্ত সচিব মোঃ মাহবুব-উল-আলম, হুয়াওয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট ব্লিফ হু এবং আইএসপিএবি সভাপতি ইমদাদুল হক।

          উদ্বোধনের দিনে দক্ষতা উন্নয়ন ও শিক্ষার ডিজিটাল রূপান্তর: বাংলাদেশ প্রেক্ষাপট শীর্ষক আলোচনয় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল । অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিটিআরসির কমিশনার ড. মুশফিক হাসান চৌধুরী। একই দিন ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’  শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি।

          আগামীকাল ২৭ জানুয়ারি মিডিয়া বাজারে বেলা ১১ টায় পঞ্চম শিল্প বিপ্লব ও ফাইভি-জি অবকাঠামো : বাংলাদেশের প্রস্তুতি শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ডাক টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এবং ২৮ জানুয়ারি শনিবার মেলা প্রাঙ্গণে সকাল ১০টায় শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।

          মেলায় ৫২টি প্যাভিলিয়ন এবং ৭৭টি স্টল স্থান পায়।

          উল্লেখ্য, প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত দর্শনাথীদের জন্য মেলার স্টল খোলা থাকবে। www.digitalbangladeshmela.org.bd বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে। মেলার এই ওয়েব সাইটে ক্লিক করে দর্শনার্থীগণ বিনা মূল্যে নিবন্ধন করতে পারবে।

#

শেফায়েত/এনায়েত/রফিকুল/জয়নুল/২০২৩/২২০০ঘণ্টা

Handout                                                                                                           Number : 309

Foreign Minister called for deeper

cooperation between Bangladesh and India for mutual benefit

Dhaka, 26 January : 

            Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen emphasized on synergized efforts and mutually beneficial partnership between Bangladesh and India for the betterment of lives and livelihoods of the people of two countries. He expressed this in his remarks delivered as the Chief Guest at the event organized by the High Commission of India in Dhaka on the occasion of the 74th Republic Day of India. A number of Cabinet Ministers, Ambassadors and high dignitaries attended the said event. 

            Foreign Minister gratefully recalled the crucial role played by the people and Government of India during the War of Liberation of Bangladesh in 1971 led by the Father of the Nation, Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman. In this context, he enthusiastically termed India as Bangladesh’s closest neighbour both in terms of bilateral relations and geographical proximity. 

            Dr. Momen highlighted the transformative changes in the bilateral ties between the two countries in the recent years and added that it had reached a new height under the leadership of the two Prime Ministers. He further emphasized that the visit of Prime Minister Sheikh Hasina to India in September last year has added a new momentum to the excellent bilateral relations already existing between the two countries. 

            Expressing satisfaction over the rapidly growing bilateral trade that increased three-fold during last decade, he urged for enhancing bilateral trade in a balanced manner addressing all trade barriers. He stressed on complimenting each other’s economy for prosperity of both the countries. In this regard, he added that each year, India receives the highest number of tourists including medical tourists from Bangladesh while a significant number of Indians are working in various service sectors in Bangladesh. 

            The Foreign Minister emphasized on the possible partnership of the two close neighbours in the region for addressing the global challenges including impacts of COVID-19, crisis in Europe and the imminent global economic recession. He thanked India for inviting Bangladesh as a ‘Guest Country’ at the G20 Summit to be held in September 2023 under the Presidency of India. He also expressed hope that the two countries would continue to work together for the betterment of the two peoples and for shared peace and prosperity in the region.

#

Mohsin/Shiraj/Rahat/Enayet/Rafiqul/Joynul/2023/2115 hour

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ৩০৮

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে কেউ হারাতে পারবে না

                                                                      --- কৃষিমন্ত্রী

মধুপুর (টাঙ্গাইল), ১২ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) :

          কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, দলের নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধ থাকলে আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে কেউ হারাতে পারবে না। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের শক্তি দেশের জনগণ। জনগণকে নিয়েই বিএনপির সকল আন্দোলন মোকাবিলা করা হবে।

          আজ টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার আউশনারা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          মন্ত্রী বলেন, আন্দোলনের মাধ্যমে বর্তমান সরকারের পতন ঘটানোর শক্তি বিএনপির নেই। বিগত ১৪ বছরে কোনো আন্দোলনে বিএনপি সফল হয়নি, ভবিষ্যতেও সফল হবে না।

          সম্মেলনে টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুভাষ চন্দ্র সাহা, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খন্দকার শফি উদ্দিন মনি, সাধারণ সম্পাদক ছরোয়ার আলম খান আবু ও পৌর মেয়র সিদ্দিক হোসেন খান বক্তব্য রাখেন।

#

কামরুল/সিরাজ/রাহাত/এনায়েত/রফিকুল/জয়নুল/২০২৩/২০৫০ঘণ্টা

Handout                                                                                                                         Number: 307

 

World Bank can showcase Bangladesh’s socio-economic

Development as an international success story

                                                         ---Foreign Minister

 

Dhaka, 26 January: 

 

ÔThe World Bank can showcase Bangladesh’s socio-economic development as an international success story to mark the 50th anniversary of Bangladesh’s partnership with the Bank’, said Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen today. He made the observation while meeting Martin Raiser, Vice-President, South Asia Region of the World Bank at his office in the Ministry of Foreign Affairs. 

 

Raiser appreciated Bangladesh’s achievements in sustainable development and reaffirmed the Bank’s readiness to support the country make the next transition in its development journey. 

 

The Bangladesh Foreign Minister invited the World Bank to invest further in climate-smart infrastructures, especially for widening and heightening embankments along the coastal belt. He also shared his ideas about coastal forestation and renewable energy generation based on such embankments. 

 

The World Bank Vice-President flagged that 35% of the Bank’s current International Development Association contribution to Bangladesh maintains a focus on enhancing the country’s resilience to climate change impacts. He responded positively to Minister’s suggestion to explore possible partnership with the Global Hub for Locally-Led Adaptation, recently launched under the aegis of the Global Centre on Adaptation (GCA)’s regional office based in Dhaka. Mr. Raiser acknowledged the generosity of the government and people of Bangladesh in hosting the forcibly displaced Rohingya from Myanmar. He reiterated the Bank’s interest in supporting improved living conditions and education of the Rohingya population pending their safe and dignified return to Myanmar. 

 

Dr. Momen briefed the Vice-President about the arrangements by the government in Bhashan Char for the relocated Rohingya, and suggested that the Bank look into possibilities for its engagements in the island.  He urged the World Bank to continue to work towards supporting the national efforts at poverty alleviation, with focus on reducing extreme poverty. He suggested further scaling up the World Bank’s work on human resource development, while the World Bank Vice-President referred to the Bank’s signature contribution to primary and pre-school education in Bangladesh. The World Bank expressed particular interest in supporting integration of vocational training as part of formal education. Dr. Momen also underscored the need for the international community’s support towards making Bangladesh’s LDC graduation smooth and sustainable.

 

The World Bank’s Country Director for Bangladesh Abdoulaye Seck was also present at the meeting.

#

Mohsin Reza/Siraj/Rahat/Enayet/Mosharaf/Rafiqul/Abbas/2023/2040 Hours

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ৩০৬

ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন স্মার্ট বাংলাদেশের মহাসড়কে

                                                             --- বাণিজ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ১২ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) :

          বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন স্মার্ট বাংলাদেশের মহাসড়কে। মোবাইল ফোনে মানুষ ডিজিটাল বাংলাদেশের ডিজিটাল সুবিধা গ্রহণ করছেন। পুরো পৃথিবী এখন মানুষের হাতের মুঠোয়, গ্রাম হয়ে উঠেছে শহর। মোবাইল ফোন সেক্টরে বাংলাদেশ অনেক দূর এগিয়ে গেছে। এ মোবাইল ফোন সেটের সিংহভাগ এখন বাংলাদেশেই তৈরি হচ্ছে।

          মন্ত্রী আজ ঢাকায় শেরে বাংলা নগরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ডিজিটাল বাংলাদেশের সংযুক্তির মহাসড়ক স্লোগান নিয়ে বিটিআরসি আয়োজিত ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ মেলা-২০২৩’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর শিকদার। 

          মন্ত্রী বলেন, আমাদের নিজস্ব শিল্পকে সুরক্ষা দিয়ে আমাদের কাজ করতে হবে। আমাদের মোবাইল সেট উৎপাদনের ব্র্যান্ডিং ও সুরক্ষা নিশ্চিত হওয়া দরকার। সরকার মোবাইল ফোনসেট সহজলভ্য করার জন্য দেশের ১৫টি প্রতিষ্ঠানকে মোবাইল ফোন তৈরির লাইসেন্স প্রদান করেছে। অনেক দক্ষ জনবল এগুলোতে কাজ করছে। উন্নতমানের মোবাইল ফোন তৈরি করে দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানি করতে হবে। এ সেক্টরে আমাদের রপ্তানির উজ্জ¦ল সম্ভাবনা রয়েছে। এ সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে। 

          মন্ত্রী বলেন, আমাদের ইলেকট্রিক এবং ইলেকট্রনিকস পণ্য পর্যাপ্ত পরিমাণে উৎপাদিত হচ্ছে। দেশের চাহিদা পূরণ করে এগুলো বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে। বাংলাদেশ এখন পৃথিবীর মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। আইসিটি সেক্টরও আমাদের খুবই সম্ভাবনাময় খাত। আমাদের সফটওয়্যার বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে। শিল্পবান্ধব নীতি এ শিল্পকে এগিয়ে নিতে পারে অনেক দূর। এজন্য প্রয়োজন দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা, বাংলাদেশ সে পথেই এগিয়ে যাচ্ছে।

           সেমিনারে মেইড ইন বাংলাদেশ (এমআইবি) আলোচ্য বিষয়ের ওপর মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ফেয়ার গ্রুপের চিফ মার্কেটিং অফিসার  মোহাম্মদ মেসবাহ উদ্দিন। আলোচনায় অংশ নেন স্পেকট্রাম ম্যানেজমেন্টের পিএসসি সিগন্যাল্স পরিচালক লে.কর্নেল আউয়াল উদ্দিন আহমেদ(অব.), রিভ গ্রুপ এর গ্রুপ সিইও এম রেজাউল হাসান, এডিসন গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাকারিয়া শাহিদ এবং ওয়ালটনের নির্বাহী পরিচালক অভিনেতা আজিজুল হাকিম।

          এর আগে মন্ত্রী মেট্রোপলিটন চেম্বার অভ্ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই) এবং পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশ-এর যৌথ আয়োজনে ‘বাংলাদেশ বিজনেস ক্লাইমেট ইনডেক্স-২০২২-২৩’ প্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।

#

বকসী/সিরাজ/রাহাত/এনায়েত/রফিকুল/জয়নুল/২০২৩/২১২০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ৩০৫

৩শ’ ৪২ শ্রমিককে দুই কোটি ১৭ লাখ টাকার সহায়তার চেক দিলেন শ্রম প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ১২ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) :

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিল থেকে রাজধানীসহ ঢাকা বিভাগের চার জেলার প্রাতিষ্ঠানিক-অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৩শ’ ৪২ জন শ্রমিককে প্রায় দুই কোটি ১৭ লাখ টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

আজ রাজধানীর বিজয়নগর শ্রম ভবনের সম্মেলনকক্ষে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ সকল শ্রমিক ও তাদের সন্তান-পরিজনদের হাতে আর্থিক সহায়তার চেক তুলে দেন।

এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের তহবিলে দেশি ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানসমূহ লভ্যাংশের নির্দিষ্ট অংশের যে অর্থ জমা দেয় তা বিভিন্ন ব্যাংকে এফডিআর করে রাখা হয়। এ এফডিআর এর লাভের টাকা থেকে সহায়তা প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে। মূল জমা টাকায় হাত দিতে হয় না। তিনি বলেন, শ্রমবান্ধব সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় শ্রম মন্ত্রণালয় শুধু গার্মেন্টস শ্রমিকদের সহায়তার জন্য কেন্দ্রীয় তহবিল গঠন করেছে। শতভাগ রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাকের মোট রপ্তানির শতকরা শূন্য দশমিক শূন্য ৩ ভাগ সরাসরি এ তহবিলে জমা হচ্ছে। এ তহবিলের অর্থ থেকে ২০১৭ সাল থেকে প্রায় ২শ’ কোটি টাকা সহায়তা দেয়া হয়েছে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, চা শ্রমিকদের কল্যাণের জন্যও রয়েছে চা শ্রমিক ভবিষ্যৎ তহবিল। এ তহবিলেও বর্তমানে জমার পরিমাণ ৭শ’ ১৬ কোটি টাকা। 

শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খালেদ মামুন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ এহছানে এলাহী, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক মোঃ নাসির উদ্দীন আহমেদ, কেন্দ্রীয় তহবিলের মহাপরিচালক ড. মোল্লা জালাল উদ্দীন, বাংলাদেশ শ্রমিক লীগের কার্যকরী সভাপতি আলাউদ্দিন মিয়া এবং মহিলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী রহিমা আক্তার সাথী বক্তৃতা করেন। 

এর আগে প্রতিমন্ত্রী মন্ত্রণালয়ে মোবাইল অপারেটর কোম্পানি গ্রামীণফোনের প্রতিনিধিদলের সাথে মতবিনিময় করেন। মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ এহছানে এলাহী, গ্রামীণফোনের প্রধান মানবসম্পদ কর্মকর্তা সৈয়দ তানভির হুসেইন, প্রধান ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশন এন্ড এইচ আর এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশন এক্সপার্ট  মোহাম্মদ তাওহিদুল ইসলাম মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহণ করেন। 

#

আকতারুল/রাহাত/এনায়েত/মোশারফ/রফিকুল/শামীম/২০২৩/১৯২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৩০৪

 

জাটকা ও মা মাছ নিধন বন্ধে আরো বেশি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করতে হবে

                                                                --মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

ঢাকা, ১২ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) :

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম বাস্তবায়নে জেলা প্রশাসকরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন উল্লেখ করে জাটকা ও মা মাছ নিধন বন্ধে আরো বেশি মোবাইল কোর্ট পরিচালনার জন্য জেলা প্রশাসকদের আহ্বান জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

আজ রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ‘জেলা প্রশাসক সম্মেলন-২০২৩’ এ মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত অধিবেশনে এ আহ্বান জানান মন্ত্রী।

এ সময় মন্ত্রী বলেন, দেশের মৎস্য সম্পদে একটা বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে। পৃথিবীর প্রায় ৫১টি দেশে মাছ রপ্তানি করে আমরা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছি। এখন দেশে এতো গবাদিপশু উৎপাদন হচ্ছে যে, ভারত-মিয়ানমার থেকে আমদানি ছাড়াই কোরবানির পশুর চাহিদা মিটানো সম্ভব হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনার পৃষ্ঠপোষকতায় এ খাত এতটা এগিয়েছে।

রেজাউল করিম বলেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাত বেকারত্ব দূর ও উদ্যোক্তা তৈরি করছে। মাছ, মাংস, দুধ, ডিম উৎপাদনের ফলে খাদ্যের একটি বড় অংশের যোগান দেওয়া সম্ভব হচ্ছে। প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণ হচ্ছে এ খাত থেকে। রপ্তানির মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে এ খাত। পাশাপাশি গ্রামীণ অর্থনীতিও সচল করছে। দেশের মোট জিডিপিতে ৪ দশমিক ৪১ শতাংশ এবং কৃষিজ জিডিপিতে ৩৮ দশমিক ৩৫ শতাংশ অবদান রাখছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাত। ১ কোটি ৯৫ লাখ মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এ খাতে সম্পৃক্ত।

জেলা প্রশাসকদের উত্থাপিত বিভিন্ন বিষয়ের প্রেক্ষিতে এ সময় মন্ত্রী আরো বলেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে বিদ্যুৎ বিল বাণিজ্যিক হারের পরিবর্তে কৃষিজ হারে নির্ধারণের বিষয়টি আশা করি সমাধান হবে। ২২ দিন মৎস্য আহরণ বন্ধ থাকাকালে রেজিস্টার্ড মৎস্যজীবীদের প্রণোদনার বিষয়টি আমাদের পরিকল্পনায় রয়েছে। চরাঞ্চলে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রকল্প চলমান আছে। জেলা প্রশাসকদের সুপারিশের আলোকে প্রয়োজনে আরো প্রকল্প গ্রহণ করা হবে। মাঠ পর্যায়ে সরকারের উন্নয়ন পরিকল্পনা, কর্মযজ্ঞ ও সাফল্য জেলা প্রশাসকদের ওপর নির্ভর করে বলেও এ সময় মন্তব্য করেন মন্ত্রী।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোঃ মাহবুব হোসেন, জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোঃ আমিনুল ইসলাম খান, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নাহিদ রশীদ, সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব মোঃ আবদুল্লাহ আল মাসুদ চৌধুরী, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দপ্তর-সংস্থা প্রধানগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

#

ইফতেখার/সিরাজ/রাহাত/এনায়েত/মোশারফ/রফিকুল/শামীম/২০২৩/১৮৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                          ‘                                                     নম্বর : ৩০৩

উদীয়মান ফুটবলার নাজমুল আখন্দকে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর আর্থিক সহায়তা

ঢাকা, ১২ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) :

ব্রাজিলের সাও পাওলো শহরের সালতো ক্লাবে তিন মাসের জন্য অনুশীলনের সুযোগ পেয়েছেন নাজমুল আখন্দ। কিন্তু সুযোগ পেলেও ব্রাজিলে যাওয়ার অর্থ সংগ্রহ করতে পারছিলেন না তিনি। বিষয়টি জানতে পেরে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল উদীয়মান ফুটবলার নাজমুল আখন্দকে ব্রাজিলে যাওয়ার জন্য সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন। তিনি আজ সচিবালয়ে ফুটবলার নাজমুলের হাতে ৩ লাখ টাকার চেক তুলে দিয়েছেন।

চেক প্রদানকালে নাজমুলের জন্য শুভকামনা জানিয়ে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, নাজমুলের বিষয়টি যখনই আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে তখনই আমি তাকে সহায়তার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করি। আমি নাজমুলের জন্য শুভকামনা রাখছি। সে ব্রাজিলে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে, যা নিঃসন্দেহে গর্বের। আমি বিশ্বাস করি, নাজমুল সেখানে দেশের জন্য খেলবে। নিজেকে সমৃদ্ধ করবে এবং দেশের জন্য গৌরব বয়ে নিয়ে আসবে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, তাকে সহযোগিতা করতে পেরে আমার ভালো লাগছে।

এ সময়ে নাজমুল যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, আমি যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর প্রতি চিরকৃতজ্ঞ। তিনি এতো স্বল্প সময়ের মধ্যে আমাকে ব্রাজিলে যাওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন, যা আমার জন্য অকল্পনীয়। সবকিছু স্বপ্নের মতো মনে হচ্ছে। আমি প্রতিমন্ত্রী মহোদয়কে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আমার স্বপ্ন পূরণ হতে চলেছে। আমি দেশবাসীর দোয়া কামনা করছি। 

#

আরিফ/সিরাজ/রাহাত/এনায়েত/মোশারফ/শামীম/২০২৩/১৮৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর :  ৩০২

 

 ‘শিশু-কিশোর ক্রীড়া প্রতিযোগিতা’ উদ্বোধন করলেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী

টঙ্গী (গাজীপুর), ১২ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) :

 

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং ইউনিসেফের যৌথ আয়োজনে আজ টঙ্গীস্থ শহিদ আহসান উল্লাহ মাস্টার স্টেডিয়ামে ‘শিশু-কিশোর ক্রীড়া প্রতিযোগিতা’র উদ্বোধন করেছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল।

 

এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী বলেন, সারা দেশের অবহেলিত সুবিধাবঞ্চিত শিশু-কিশোরদের নিয়ে ক্রীড়ার উন্নয়নে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে ইউনিসেফের সহযোগিতায় প্রথমবারের মতো যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ‘শিশু-কিশোর ক্রীড়া প্রতিযোগিতা’ আয়োজন করেছে। এবারের আয়োজনে ২২টি জেলাকে অন্তর্ভুক্ত করে শিশু-কিশোরদের জন্য ৬টি ক্রীড়া ইভেন্ট যথা ফুটবল, ক্রিকেট, ভলিবল, কাবাডি, সুইমিং ও ব্যাডমিন্টন মোট ৬টি ইভেন্টে আয়োজন করা হচ্ছে। আগামী বছর থেকে আরো বড় পরিসরে আয়োজন করা হবে।

 

গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র আসাদুর রহমান কিরণের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে গেস্ট অভ্‌ অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মহিউদ্দীন আহমেদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের মহাসচিব সৈয়দ শাহেদ রেজা, জিএমপি’র ডিসি মোঃ মাহবুব উজ জামান ও গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আতাউল্ল্যাহ মণ্ডল।

#

আরিফ/সিরাজ/রাহাত/এনায়েত/মোশারফ/রফিকুল/সেলিম/২০২৩/১৯৩০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ৩০১

 

 

বঙ্গবন্ধুর পথ ধরে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমাদেরকে এগিয়ে যেতে হবে

                                                                      --- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১২ মাঘ (২৬ জানুয়ারি) :

           নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাড়ে তিন বছরের দেশ পরিচালনার বিস্ময়কর পথ ধরে দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমাদেরকে এগিয়ে যেতে হবে। বঙ্গবন্ধুর পরেই দেশের উন্নয়নে দুর্বার গতিতে কাজ করে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরবর্তী প্রজন্ম উন্নয়নের জন্য রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার কথা বলবে।

          আজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সকল সংস্থার ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের এডিপিভুক্ত জিওবি ও সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন উন্নয়ন প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যালোচনা সংক্রান্ত বৈঠকে সভাপতির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          এসময় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মোস্তফা কামাল, মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মীর এরশাদ আলী, বাংলাদেশ স্থলবন্দরের চেয়ারম্যান মোঃ আলমগীর, বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক ও নৌপরিবহন অধিদফতরের মহাপরিচালক কমডোর নিজামুল হক সরাসরি এবং অন্যান্য সংস্থা প্রধানগণ ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অনেক অগ্রগতি হয়েছে; অনেক চ্যালেঞ্জও আছে। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় দেশের উন্নয়নের অন্যতম চালিকা শক্তি। এটা শুধু মুখে নয়, হৃদয়ে ধারণ করতে হবে। উন্নয়নের অংশীদার হয়ে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় অনেক উচ্চতায় চলে গেছে; এ সম্মানকে ধরে রাখতে হবে।

          বৈঠকে ব্রহ্মপুত্র নদ খনন, মাতারবাড়ী সমুদ্র বন্দর নির্মাণ, পায়রা বন্দরের ফার্স্ট টার্মিনাল নির্মাণ ও আন্ধারমানিক নদীর ওপর সেতু নির্মাণের বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়।

          বৈঠকে জানানো হয় যে, শীঘ্রই ঢাকা-লক্ষীপুর নৌপথে লঞ্চ সার্ভিস চালু এবং মার্চে ন্যাশনাল মেরিটাইম ইনস্টিটিউট, মাদারীপুর  শাখার উদ্বোধন করা হবে।

          উল্লেখ্য, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৩৫টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে। এর মধ্যে ৩১টি এডিপিভুক্ত, তিনটি নিজস্ব অর্থায়নে এবং একটি স্কিম প্রকল্প। এজন্য বরাদ্দ রয়েছে ৭ হাজার ৭৫ কোটি ৫ লাখ টাকা। এডিপিভুক্ত প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ ৬ হাজার ৩০২ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়নের জন্য বরাদ্দ ৭৭২ কোটি ৬৭ লাখ টাকা।

#

 

জাহাঙ্গীর/সিরাজ/রাহাত/মোশারফ/জয়নুল/২০২৩/১৯১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                            &

2023-01-26-16-14-de920b14737de7f51fe6c617ebb95fe7.docx