Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২২nd August ২০১৫

তথ্যবিবরণী 22/8/2015

 
তথ্যবিবরণী                                                                               নম্বর : ২৩৫৩
         
ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় শীঘ্রই কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছে

ঢাকা, ৭ ভাদ্র (২২ আগস্ট) : 
                                     
    দেশের আলেম সমাজের বহুল প্রত্যাশিত ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় শীঘ্রই কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছে।
    
    দেশের ১২৬০টি ফাজিল ও কামিল মাদ্রাসা ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হিসেবে তাদের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা শুরু করবে। এর আগে এসব মাদ্রাসা কুষ্টিয়ায় অবস্থিত ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় এবং তারও আগে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডের অধীনে পরিচালিত হচ্ছিল।

    নতুন প্রতিষ্ঠিত ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রমের পাশাপাশি অধিভুক্ত ১২৬০টি ফাজিল ও কামিল মাদ্রাসার শিক্ষকদের প্রশিক্ষণসহ  পেশাগত উন্নয়নেও ব্যবস্থা  নেবে। বিশ্ববিদ্যালয়টি দেশে ইসলামি শিক্ষার প্রসারসহ ইসলামি মূল্যবোধ  জোরদার করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা যায়।

    আগামীকাল ঢাকার ধানমন্ডি ১২/এ নম্বর রোডে ৪৪ নং বাড়িতে শিক্ষাবোর্ড কম্পিউটার  কেন্দ্র ভবনে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পাস পরিদর্শন করবেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।

    উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনার সরকার ২০০৯ সালে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে মাদ্রাসা শিক্ষার উন্নয়নে  বেশ কিছু যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বিজ্ঞান, আইসিটিসহ আধুনিক বিষয়সমূহ সংযোজনের মাধ্যমে মাদ্রাসা শিক্ষার সিলেবাস যুগোপযোগী করা যার ফলে মাদ্রাসা  থেকে পাস করা শিক্ষার্থীরা এখন মূলধারার শিক্ষার্থীদের সাথে চাকুরি পাওয়ার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারছে এবং বিসিএসসহ বিভিন্ন চাকুরিতে নিয়োগের সুযোগ পাচ্ছে। মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদেরকেও উপবৃত্তি  দেয়া হচ্ছে, বছরের শুরুতে বিনামূল্যে বই  দেয়া হচ্ছে। বিপুলসংখ্যক মাদ্রাসার শিক্ষক এমপিও সুবিধা পাচ্ছে। আলিম পর্যন্ত মাদ্রাসাসমূহের পরিচালনায় প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর।

#

সাইফুল্লাহ/আফরাজ/নবী/মোশারফ/সেলিম/২০১৫/১৭০০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                             নম্বর : ২৩৫১
প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত রূপকল্প ২০২১, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ারই বিকল্প রূপকল্প
                                ---ডেপুটি স্পিকার 
ঢাকা, ৭ ভাদ্র (২২ আগস্ট) :
জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মোঃ ফজলে রাব্বী মিয়া বলেছেন, ‘বাংলাদেশকে ২০২১ সালের মধ্যে একটি মধ্যমআয়ের দেশে পরিণত করার জন্য প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত রূপকল্প-২০২১, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ারই একটি বিকল্প রূপকল্প’। 

ডেপুটি স্পিকার আজ জাতীয় সংসদের শপথকক্ষে সরকারি হিসাব সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি আয়োজিত ‘উন্নত হিসাব ও সাশ্রয়ী ব্যয় ব্যবস্থাপনা এবং শুদ্ধাচার চর্চা’ শীর্ষক এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন  

কর্মশালায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, সচিব বা মুখ্য হিসাব রক্ষণকর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করেন।

ডেপুটি স্পিকার বলেন, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মুখ্য হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তাদের নিয়ে এ ধরনের একটি কর্মশালার আয়োজন একটি ঐতিহাসিক ও অনন্য উদ্যোগ। সরকারি হিসাব সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্যবৃন্দ এবং মন্ত্রণালয়ের অভিজ্ঞ কর্মকর্তাবৃন্দ তাদের মেধা, যোগ্যতা ও বিবেক বুদ্ধির প্রয়োগ ঘটিয়ে একটি সুন্দর, ফলপ্রসূ আলোচনার মাধ্যমে সরকারি হিসাবের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে বাংলাদেশকে ২০২১ সালের পূর্বেই একটি মধ্যমআয়ের দেশে উন্নীত করা সম্ভব।

কর্মশালায় প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের সরকারি হিসাব সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি ড. মহিউদ্দীন খান আলমগীর। বাংলাদেশের মহাহিসাবরক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মাসুদ আহমেদ মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।

সরকারি হিসাব সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য মোঃ আব্দুস শহীদ, রেবেকা মমিন, মোঃ শামসুল হক টুকু, এ কে এম মাঈদুল ইসলাম এবং মোঃ রুস্তম আলী ফরাজী আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। 

উন্মুক্ত আলোচনায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ও সচিববৃন্দ তাদের বাস্তব অভিজ্ঞতা, সমস্যা ও সম্ভাবনার বিষয়ে আলোকপাত করেন।
 
    কর্মশালার সমাপনী বক্তব্য রাখেন সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ আশরাফুল মকবুল।
#

মিজানুর/আফরাজ/নবী/মোশারফ/রেজাউল/আব্বাস/২০১৫/১৯০১ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                   নম্বর : ২৩৫০

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১২ সালের মাস্টার্স শেষপর্বের পরীক্ষা ২৪ আগস্ট 

ঢাকা, ৭ ভাদ্র (২২ আগস্ট) : 

    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১২ সালের মাস্টার্স শেষপর্ব পরীক্ষা আগামী ২৪ আগস্ট শুরু হবে। সারাদেশে ৮৯টি কেন্দ্রে একযোগে সর্বমোট ১১৭টি কলেজের ১ লাখ ২৭ হাজার ৮শ’ ৩১ জন পরীক্ষার্থী ৩১টি বিষয়ে এ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে।  

    পরীক্ষা প্রতিদিন দুপুর ২টা থেকে শুরু হবে। পরীক্ষা গ্রহণের সকল প্রস্তুতি ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। 

    সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করেছে।

#

ফয়জুল/আফরাজ/নবী/মোশারফ/সেলিম/২০১৫/১৮০০ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর : ২৩৪৯

১৫ আগস্ট ও ২১ আগস্ট একই সূত্রে গাঁথা
                                   -- ভূমিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৭ ভাদ্র (২২ আগস্ট) :
    ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ বলেছেন, ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট ও ২০০৪ এর ২১ আগস্ট এর ঘটনা একই সূত্রে গাঁথা। তিনি বলেন, পাকিস্তানের দোসরদের মদদে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সদস্যদেরকে ’৭৫ এর ১৫ আগস্ট যেভাবে হত্যা করা হয়েছিল, একই খুনি ও তাদের দোসররা ২০০৪ এর ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর শেষ অস্তিত্বকে মুছে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু আল্লাহর অশেষ রহমতে তারা সফল হতে পারেনি। তিনি বলেন, গ্রেনেড হামলা ছিল পরিকল্পিত। ২১ আগস্টে শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতাকর্মীদের হত্যার উদ্দেশ্যেই ঐ গ্রেনেড হামলা পরিচালিত হয়েছিল।

    মন্ত্রী আজ রাজধানীর সেগুনবাগিচাস্থ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নিচতলা রাউন্ডটেবিল সম্মেলনকক্ষে শেখ রাসেল মেমোরিয়াল সমাজকল্যাণ সংস্থা আয়োজিত ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু পরিবার হত্যা ও ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা একই সুত্রে গাঁথা শীর্ষক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।

    ভূমিমন্ত্রী বলেন, ’৭৫ এর আগস্টে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করার যে অপচেষ্টা চালিয়েছিল তা বলার অপেক্ষা রাখে না। তিনি বলেন, ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্টের পর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ১৮ হাজার নেতাকর্মীকে নির্মম নির্যাতন করে কারাগারে দেয়া হয়েছিল। আমাদের উপর তখন অমানবিক পাশবিক নির্যাতন চালানো হয়েছিল। সবচেয়ে নিরাপদ স্থান জেলখানায় জাতীয় চারনেতাকে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল। মন্ত্রী বলেন, আজ আমরা আশ্বস্ত ও বিশ্বস্তার সাথে বলতে চাই, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বে দেশ আজ প্রগতিশীল আধুনিক ও উন্নত বিশ্বের সমমর্যাদায় উন্নীত হওয়ার দিকে এগিয়ে চলেছে। মন্ত্রী শোকের মাসে শোককে শক্তিতে রূপান্তরিত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে চলার আহ্বান জানান।

    বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বাবু সতীশ চন্দ্র রায় আলোচনাসভার উদ্বোধন করেন। সংগঠনের সভাপতি শেখ ছিদ্দিকের সভাপতিত্বে আলোচনাসভায় অন্যান্যের মধ্যে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান খোকন, আঃ হাই কানু এবং এম এ করিম বক্তৃতা করেন।

#

রেজুয়ান/আফরাজ/মোশারফ/সেলিম/২০১৫/১৭৫০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                           নম্বর : ২৩৪৮
শারীরিক শিক্ষাবিদদের প্রতি শিক্ষামন্ত্রী
লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা ও শরীরচর্চায় উদ্বুদ্ধ করতে হবে

ঢাকা, ৭ ভাদ্র (২২ আগস্ট) : 
        শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ সুস্থ সবল কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী গড়ে তুলতে শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলাসহ শরীরচর্চায় উদ্বুদ্ধ করার জন্য শারীরিক শিক্ষাবিদদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। 

        মন্ত্রী আজ ঢাকার মোহাম্মদপুরে বাংলাদেশ শারীরিক শিক্ষাবিদ সমিতির ত্রিবার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ আহবান জানান।

    বাংলাদেশ শারীরিক শিক্ষাবিদ সমিতির সভাপতি আলী আজগর খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তৃতা করেন ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর আবুবকর সিদ্দিক।  

    শিক্ষামন্ত্রী বলেন, খেলার মাঠ ও খোলা জায়গার অভাবে শিশুকিশোরেরা আগের মতো খেলাধুলার সুযোগ পাচ্ছে না।  শহর অঞ্চলে এ সমস্যা আরো প্রকট। আধুনিক জীবনধারায় আমরা কায়িক পরিশ্রম থেকে দূরে সরে যাচ্ছি।  টেলিভিশন আর কম্পিউটার শিশুদের ঘরে আবদ্ধ করে ফেলেছে। এর ফলে জটিল স্বাস্থ্য সমস্যা ছাড়াও নানাবিধ সামাজিক সমস্যা দেখা দিচ্ছে।  সত্যিকারের  জনসম্পদ হিসেবে গড়ে তুলতে আমাদের তরুণ প্রজন্মকে এ আবদ্ধ জীবনধারা থেকে বের করে আনতে হবে। এখানে শারীরিক শিক্ষাবিদদের একটা বিরাট ভূমিকা রয়েছে। এ উপলব্ধি থেকেই মাধ্যমিক পর্যায়ে শারীরিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক বিষয় হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছে বর্তমান সরকার। সারাদেশে এসব স্কুলে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বিপুল সংখ্যক শারীরিক শিক্ষাবিদ। যথাযথভাবে দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সুস্থ জাতি গঠনে অবদান রাখার জন্য শিক্ষামন্ত্রী শারীরিক শিক্ষাবিদ শিক্ষকদের প্রতি আহবান জানান। 

    শিক্ষামন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় শারীরিক শিক্ষাকে সামগ্রিক শিক্ষা ব্যবস্থার অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে উল্লেখ  করে বলেন, জাতীয় শিক্ষা নীতিতে খেলাধুলাসহ শারীরিক শিক্ষাকে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। সরকার সারাদেশে স্কুল ও মাদ্রাসা পর্যায়ে শীতকালীন ও গ্রীষ্মকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আয়োজন করে আসছে। তিনি বলেন, তৃণমূল পর্যায়ে এধরনের খেলাধুলার আয়োজন ও সাংস্কৃতিক কর্মকা-ের মাধ্যমে আমাদের যুবসমাজকে উচ্ছৃঙ্খলা, অপসংস্কৃতি ও মাদকের ছোবল থেকে দূরে রাখা সম্ভব।

    অনুষ্ঠানে প্রখ্যাত শারীরিক শিক্ষাবিদ মোঃ খায়রুল ইসলাম খানকে সম্মাননা তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী। 

    দিনব্যাপী সম্মেলনে সারাদেশ থেকে ১৫০০ শারীরিক শিক্ষাবিদ অংশগ্রহণ করেন।

#

সাইফুল্লাহ/আফরাজ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৫/১৭৫৭ ঘণ্টা

Todays handout (4).doc