তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫৫৪
দুই একদিনের মধ্যে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান শুরু করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানানো হবে
-শিক্ষামন্ত্রী
ঢাকা, ২৯ মাঘ (১২ ফেব্রুয়ারি):
শিক্ষামন্ত্রী ডা.দীপু মনি বলেছেন, দুই একদিনের মধ্যে করোনা বিষয়ক জাতীয় পরামর্শক কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান শুরু করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানানো হবে।
আজ জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) মিলনায়তনে নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে আলোচনায় ভার্চুয়াল মাধ্যমে যুক্ত হয়ে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
এ সময় শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান ভার্চুয়াল মাধ্যমে যুক্ত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, এ সপ্তাহের মাঝামাঝি বা শেষ দিকে জাতীয় পরামর্শক কমিটির সঙ্গে আমাদের পরবর্তী সভা হবে। যেহেতু এখন সংক্রমণের হার কমে আসছে সেজন্য আমরা আশাবাদী যে এরপর আর শ্রেণিকক্ষে পাঠদান বন্ধ রাখার তারিখ বাড়াতে হবে না।
মন্ত্রী আরো বলেন, নতুন কারিকুলামে শিখন, পঠন আনন্দময় করতে চাই। শিক্ষার্থীরা যেন মুখস্ত করার প্রবণতা থেকে বের হয়ে আসে এমন উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। ছাত্র-ছাত্রীরা ক্লাসে পড়তে শিখবে। আনন্দময় পরিবেশে তারা পাঠ গ্রহণ করবে।
এনসিটিবির চেয়ারম্যান (রুটিন দায়িত্ব) অধ্যাপক মোঃ মশিউজ্জামানের সঞ্চালনায় আরো বক্তব্য দেন অধ্যাপক
ড. জাফর ইকবাল, এনসিটিবি সদস্য অধ্যাপক ফরহাদুল ইসলাম, অধ্যাপক আবুল মোমেন, অধ্যাপক এম তারিক আহসান।
#
খায়ের/সাহেলা/মাহমুদ/শামীম/২০২২/২২২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫৫৩
সুনীল অর্থনীতির বিকাশে সীউইডসহ অন্যান্য সমুদ্রসম্পদের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে হবে
-মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
কক্সবাজার, ২৯ মাঘ (১২ ফেব্রুয়ারি) :
সুনীল অর্থনীতির বিকাশে সীউইডসহ অন্যান্য সমুদ্রসম্পদের সম্ভাবনা কাজে লাগানোর আহ্বান জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
কক্সবাজারের একটি হোটেলে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএফআরআই) আয়োজিত সীউইডজাত পণ্য উৎপাদন ও জনপ্রিয়করণ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
বিএফআরআই এর মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মুহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ তৌফিকুল আরিফ, বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান মোঃ হেমায়েৎ হুসেন, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খ মাহবুবুল হক, কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোঃ মামুনুর রশীদ কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, অপ্রচলিত সমুদ্রসম্পদ সীউইড অপ্রচলিত হলেও এর বহু গুণাগুণ রয়েছে। ঔষধ, প্রসাধনী ও ভেষজ সামগ্রী এবং পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার তৈরিসহ সীউইডের বহুমুখী ব্যবহারের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। এখন সি ফুডের জন্য আলাদা রেস্তোরাঁ তৈরি হয়েছে। সামুদ্রিক মাছের ব্যাপক চাহিদা তৈরি হয়েছে। প্রচলিত সামুদ্রিক মৎস্যসম্পদের পাশাপাশি সীউইডের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে সংশ্লিষ্টদের জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। সীউউইডের বহুমুখী ব্যবহারের সাথে সাথে খাদ্যপণ্য হিসেবে এর স্বাদ ও পরিবেশনের বিষয়টি আলাদাভাবে গুরুত্ব দিতে হবে। সীউইডজাত খাবারে সবার অভ্যস্ততা বাড়াতে হবে।
মন্ত্রী আরো বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের প্রায় সমপরিমাণ সমুদ্র এলাকায় বাংলাদেশের অধিকার প্রতিষ্ঠা হয়েছে। ফলে সুনীল অর্থনীতির অপার সম্ভাবনা উন্মুক্ত হয়েছে। তিনি আরো যোগ করেন, সমুদ্রে নির্গত বর্জ্য সমুদ্রের প্রচলিত ও অপ্রচলিত মৎস্য সম্পদের মাধ্যমে মানবদেহে প্রবেশ করতে পারে। তাই সমুদ্রে বর্জ্য নির্গত হওয়া বন্ধ করা এবং বর্জ্য প্রক্রিয়াজাতকরণে সরকারের উদ্যোগ রয়েছে।
উল্লেখ্য বিএফআরআই গবেষণার মাধ্যমে ইতোমধ্যে ২৩ প্রজাতির বাণিজ্যিক গুরুত্বসম্পন্ন সীউইড শনাক্ত করেছে এবং ৬ প্রজাতির বাণিজ্যিক গুরুত্বসম্পন্ন সীউইড চাষ করছে।
#
ইফতেখার/সাহেলা/সঞ্জীব/মাহমুদ/শামীম/২০২২/১৯৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫৫২
জাপান বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্নয়ন সহযোগী দেশ
-- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৯ মাঘ (১২ ফেব্রুয়ারি) :
সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, জাপান বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উন্নয়ন সহযোগী দেশ। জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। ৫০ বছর আগে দু'দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পর থেকেই জাপান বাংলাদেশের অর্থনীতি, বাণিজ্য, শিক্ষা, সংস্কৃতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা প্রদান করে আসছে। করোনার মধ্যেও জাপান বাংলাদেশে মেট্রোরেল, বিমানবন্দর থার্ড টার্মিনাল, মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ প্রকল্প অব্যাহত রেখেছে। এছাড়া জাপান বাংলাদেশকে যে স্বল্পসুদে ঋণ দেয়, সে সুদের টাকাও পরবর্তীতে Japan Debt Cancellation Fund (JDCF) এর মাধ্যমে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রকল্পে বিনিয়োগ করে এ দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে।
আজ রাজধানীর বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের নলিনীকান্ত ভট্টশালী প্রদর্শনী গ্যালারিতে ঢাকাস্থ জাপান দূতাবাস ও বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের সহযোগিতায় জাপান ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘THE JAPANESE SPIRIT OF GIFTING: GIVING SHAPE TO ONE'S THOUGHTS AND EMOTIONS- The Beauty of Exchanging Gifts in Japan (জাপানি উপহার: হৃদয়ের অনুভূতির প্রকাশ - জাপানের উপহার বিনিময়ের সৌন্দর্য)’ শীর্ষক প্রদর্শনীতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, যেকোন প্রত্নবস্তুর পুনরুদ্ধার ও সংরক্ষণ প্রক্রিয়া বেশ জটিল। কয়েক শতাব্দী প্রাচীন জাপানের ঐতিহ্যবাহী অনন্য নিদর্শনসমূহ বিশেষ করে কাপড়ের তৈরি নিদর্শনসমূহ আমাকে একইসঙ্গে মুগ্ধ ও বিস্মিত করেছে। প্রতিমন্ত্রী এসময় দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তিতে বন্ধুপ্রতিম দু’দেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক, শিক্ষা ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রে বন্ধন আরো জোরালো হবে মর্মে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত Ito Naoki এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের কিপার (জনশিক্ষা) ড. শিহাব শাহরিয়ার।
এর আগে প্রতিমন্ত্রী প্রদর্শনী ঘুরে দেখেন। উল্লেখ্য, প্রদর্শনীতে জাপানের ঐতিহ্যবাহী ৯০টি অনন্য নিদর্শন ও শিল্পকর্ম তথা প্রত্নবস্তু স্থান পেয়েছে।
#
ফয়সল/সাহেলা/সঞ্জীব/মাহমুদ/রেজাউল/২০২২/১৯৪৪ ঘণ্টা
Handout Number : 551
Bangladesh supports innovative and affordable application of renewable technologies
- Foreign Minister
Dhaka, 12 February:
Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen has reiterated Bangladesh’s all out support to encourage innovative and affordable application of renewable technologies. Foreign Minister made this remark during the meeting with Mr. Francesco La Camera, Director General of International Renewable Energy Agency (IRENA) at its secretariat in Abu Dhabi yesterday.
Appreciating the remarkable works done by IRENA under the leadership of the Director General in advancing the renewable energy agenda, Foreign Minister expressed Bangladesh’s full support to IRENA and its works with a view to encouraging innovative and affordable application of renewable technologies.
"Bangladesh has been closely working with IRENA and is fully engaged in the IRENA’s activities," he noted.
Foreign Minister said Bangladesh has been elected as one of Vice-Presidents in the twelfth session of the Assembly that was held in mid-January 2022 and is also working as facilitator for election/nomination of the Council Members for the next IRENA Council 2023-2024. Bangladesh also served in the Credential Committee for past two consecutive Assemblies, mentioned the Minister.
Foreign Minister highlighted the achievements of Bangladesh in the area of Renewable Energy as - "At the CoP 26 in Glasgow, being current chair of Climate Vulnerability Forum (CVF) and Vulnerable Twenty Group (V20) Prime Minister Sheikh Hasina announced her vision to develop up to 40% clean energy by 2041 and to gradual reduction of Greenhouse Gas Emissions by way of NDCs. Bangladesh along with 49 other countries made a commitment to developing climate resilient and low-carbon health systems at COP26," said the foreign minister.
Foreign Minister sought IRENA’s technical and financial support to Bangladesh in undertaking the feasibility study and mapping of the renewable energy potentials in Bangladesh. He also mentioned offshore wind resource assessment with detailed feasibility study and Pilot project on Solar-Wind-Storage Hybrid Power System in Bhasan Char Island of Bangladesh where a large number of forcibly displaced Myanmar Nationals (Rohingyas) have been relocated. He also mentioned about the Grid Modernization Strategy and Storage roadmap for Bangladesh to integrate large scale Variable Renewable Energy.
Foreign Minister requested the Director General of IRENA for facilitating employment opportunities for Bangladeshi nationals at different capacities in the IRENA secretariat.
Both sides expressed satisfaction at the very constructive meeting. Foreign Minister extended an invitation to the Director General to visit Bangladesh in combination with his participation in the next month’s golden jubilee celebration of the independence of Bangladesh.
#
Mohsin/Pasha/Sahela/Sanjib/Shamim/2022/1946 hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫৫০
তিন পার্বত্য জেলার কোথাও আর অন্ধকার থাকবে না
- পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী
বান্দরবান, ২৯ মাঘ (১২ ফেব্রুয়ারি):
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেছেন, বর্তমান সরকারের সময়ে সমতলের মতো পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলেও বিদ্যুৎ সম্প্রসারণের কাজ চলছে। আগামীতে পুরো পার্বত্য চট্টগ্রাম বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত হবে, ফলে তিন পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি জেলার কোথাও আর অন্ধকার থাকবে না।
আজ বান্দরবান পার্বত্য জেলার নাইক্ষংছড়ি উপজেলার দোছড়িতে বিদ্যুতের নতুন লাইন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, যে সকল এলাকায় সহসা বিদ্যুৎ সংযোগ যাচ্ছে না সেখানে বিনামূল্যে সোলার প্যানেলের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে। যখনই আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকে পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের ভাগ্যের উন্নতি ঘটে। শেখ হাসিনার সরকার পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের পাশে আছে, আগামীতে থাকবে বলে জানান মন্ত্রী।
তিন পার্বত্য জেলা বিদ্যুৎ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ২ কোটি ৭০ লাখ টাকা ব্যয়ে ২ হাজার ৩ শত পরিবারের মাঝে বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদান করা হয়েছে।
নাইক্ষংছড়ি উপোজলায় স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর এর ১০ কোটি ৫১ লাখ টাকা ব্যয়ে ৪টি উন্নয়ন প্রকল্প ও ১৫ লাখ টাকা ব্যয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের ১টি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করেন মন্ত্রী।
এসময় বান্দরবান পার্বত্য জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ শেখ ছাদেক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পাল, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিদ্যুতায়ন প্রকল্পের পরিচালক উজ্জল বড়ুয়া, এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী জিল্লুর রহমান, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু বিন মোঃ ইয়াছিন আরাফাত, দোছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ ইমরান উপস্থিত ছিলেন।
#
নাছির/পাশা/সাহেলা/সঞ্জীব/মাহমুদ/শামীম/২০২২/১৯৩১ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫৪৯
প্রতিযোগিতামুলক বিশ্বে নিজেদের সক্ষমতা ও সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে
--স্থানীয় সরকার মন্ত্রী
কুমিল্লা, ২৯ মাঘ (১২ ফেব্রুয়ারি) :
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, প্রতিটি মানুষের মধ্যে অফুরন্ত সম্ভাবনা রয়েছে। প্রতিযোগিতার বিশ্বে নিজেদের সক্ষমতা ও সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে টিকে থাকতে হবে। এ লক্ষ্যে গবেষণার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে আইসিটি ও মানবসম্পদসহ নতুন নতুন সম্ভাবনার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেয়ার আহ্বান জানান।
আজ কুমিল্লা শিল্পকলা একাডেমিতে আইসিটি বিভাগ আয়োজিত 'কুমিল্লা বিভাগীয় স্টার্টআপ ইনকিবেউশন' এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা জানান।
মন্ত্রী বলেন, কুমিল্লা শহরের উন্নয়নে ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি বড় বড় প্রকল্প নেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, কুমিল্লা জেলায় সুপেয় পানি ও সুয়ারেজ সমস্যা সমাধানে কুমিল্লা ওয়াসা প্রতিষ্ঠা করার উদ্যোগ নেয়া হবে।
কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামরুল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার এমপি, আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এএফএম আব্দুল মঈন এবং উপ-প্রকল্প পরিচালক (উপ-সচিব) মোঃ মিজানুর রহমান।
উল্লেখ্য, উদ্ভাবন সহায়ক ইকোসিস্টেম ও উদ্যোক্তা সংস্কৃতি তৈরি, তরুণ উদ্ভাবকদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা, প্রান্তিক পর্যায়ের তরুণদের মাঝে ব্যাপকভাবে উদ্ভাবনী ধারণাকে ছড়িয়ে দেওয়ার লক্ষ্যে আইসিটি বিভাগের আওতায় ‘উদ্ভাবন ও উদ্যোক্তা উন্নয়ন একাডেমী প্রতিষ্ঠাকরণ প্রকল্প’ তথা ‘আইডিয়া’ প্রকল্প কাজ করে যাচ্ছে।
প্রকল্পের আওতায় কুমিল্লা ও এর আশপাশের জেলাগুলোর স্টার্টআপদের জন্য আগামী তিন দিনব্যাপী নিবিড় প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়েছে।
#
হায়দার/পাশা/সাহেলা/সঞ্জীব/মাহমুদ/শামীম/২০২২/১৯৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫৪৮
জেলা ও উপজেলাতেও অনলাইনে জলমহাল ইজারার আবেদন ব্যবস্থা প্রবর্তন
ঢাকা, ২৯ মাঘ (১২ ফেব্রুয়ারি) :
সাধারণ আবেদনে জেলা ও উপজেলা থেকে জলমহাল ইজারা প্রাপ্তির লক্ষ্যে সরকারি জলমহাল ব্যবস্থাপনা নীতি, ২০০৯ অনুযায়ী নিবন্ধিত ও প্রকৃত মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি কর্তৃক অনলাইনে ইজারার আবেদন দাখিলের ব্যবস্থা প্রবর্তনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। এই ব্যাপারে ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২২ একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে ভূমি মন্ত্রণালয়।
উল্লেখ্য, ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২ সচিবালয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সরকারি জলমহাল ইজারা সংক্রান্ত কমিটির ৬৭তম সভায় সভাপতিত্ব করার সময় উন্নয়ন প্রকল্পের ন্যায় জেলা-উপজেলায় সাধারণ আবেদনে অনলাইনে জলমহাল ইজারার আবেদন দাখিলের বিধান প্রবর্তনের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ প্রদান করেন।
ভূমি সচিব মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে জলমহাল ইজারার জন্য জেলা এবং উপজেলা থেকে সাধারণ আবেদনে অনলাইনে আবেদন দাখিলের বিধান প্রবর্তন করা হয়। স্বচ্ছতার জন্য জেলা এবং উপজেলা থেকে সাধারণ আবেদনে ১৪২৯ বঙ্গাব্দের (১৪ এপ্রিল ২০২২ থেকে শুরু) জন্য জলমহালের ইজারা ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম নির্ধারিত বর্ষ পঞ্জিকার মধ্যে নিষ্পন্ন করার লক্ষ্যে প্রজ্ঞাপনে কর্মপরিকল্পনা করে সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
ইজারা আবেদনের অনলাইন ঠিকানা:
১৫ নভেম্বর ২০২১ জারি করা এক পরিপত্রের মাধ্যমে ভূমি মন্ত্রণালয় উন্নয়ন প্রকল্পে মন্ত্রণালয় পর্যায়ে জলমহাল ইজারার আবেদন অনলাইনে দাখিলের সুবিধা চালু করে। land.gov.bd ভূমিসেবা কাঠামো থেকে অথবা সরাসরি jm.lams.gov.bd ওয়েব পোর্টালে গিয়ে জলমহাল ইজারার জন্য আবেদন দাখিল করা যাচ্ছে। ১০ ফেব্রুয়ারির উপর্যুক্ত প্রজ্ঞাপনের ফলে এখন সাধারণ আবেদনে জেলা ও উপজেলা পর্যায়েও অনলাইনে জলমহাল ইজারার আবেদন দাখিলের সুবিধা চালু হলো।
অনলাইনে জলমহাল ইজারার আবেদন দাখিল করার কারণে মৎস্যজীবী সমিতির সদস্যরা ইজারা প্রক্রিয়ার নানাবিধ জটিলতা এড়াতে পারবেন। এছাড়া এ সম্পর্কিত যাতায়াত কমে যাওয়ায় সমিতির সদস্য মৎস্যজীবীদের অনেক অর্থ সাশ্রয় হবে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী বাংলা সন ১৪২৮ এর ১০ থেকে ১৫ ফাল্গুন (আগামী ২৩ থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২২) এর মধ্যে অনলাইনে আবেদন দাখিলের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।
#
নাহিয়ান/পাশা/সাহেলা/সঞ্জীব/মাহমুদ/শামীম/২০২২/১৯২৪ ঘণ্টা
Handout Number : 547
Foreign Minister calls upon the expatriate community to invest in Bangladesh
Dhaka, 12 February:
Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen has called upon the Bangladeshi expatriates to invest in Bangladesh for building prosperous Bangladesh. He also called upon the business community to come forward to invest in Bangladesh while addressing the business community at a meeting as chief guest in Dubai yesterday.
In his speech, Foreign Minister Dr. Momen paid deep tribute to Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman. He underlined the fact that Bangladesh has now become a land of opportunity from the cliché of a so-called bottomless basket. Dr. Momen recalled the tireless contribution of the expatriate workers in our collective achievement while terming them as our heroes. He further highlighted the country’s remarkable transformation from the identity of a food deficit country to a food-surplus country under the dynamic leadership of the Prime Minister Sheikh Hasina- the able daughter of the Father of the Nation. ‘Reduction of absolute poverty through the social safety net program and ensuring home for the homeless--the ‘Ashrayan prokalpo’ are other additions to the many success stories of Bangladesh,’ he added.
The Foreign Minister also apprised the gathering about the measures undertaken by the Government during the COVID-19 pandemic for the welfare of the expatriate community. He underlined the need of opening the new window of economic diplomacy stating that the new canvas would open up scope of investment opportunities, enhancement of trade and export, gainful employment of our people, as well as knowledge- based technology and skills in the country’s economy. Terming Bangladesh as a land of opportunity, the Foreign Minister called upon the CIPs and businessmen to take advantage of the business-friendly environment prevailing in Bangladesh and urged them to share the country’s achievements to the global community.
Around 300 businessmen from the Bangladesh community and high officials of the government attended the gathering. The meeting was organised by Bangladesh Business Council, Dubai, with Mr. Mahtabur Rahman, President of Bangladesh Business Council, Dubai, in the chair. The program included a thematic seminar on Role of NRBs in the implementation of Economic and Public Diplomacy and CIP Reception. The Foreign Minister handed over the crests to the new recipients of 26 CIPs awarded last year. Bangladesh Ambassador to the UAE, Md. Abu Jafor and Consul General of Bangladesh Consulate in Dubai were present in the meeting as special guests.
It may be noted that the Foreign Minister is now leading a 10- member Bangladesh delegation to the UAE on a bilateral visit from 10-13 February 2022. Earlier, on Friday morning, Foreign Minister addressed a seminar on ‘Bangabandhu’s Vision for World Peace and Security: Its relevance in Today’s World’ at the Emirates Centre for Strategic Studies and Research in Abu Dhabi. The delegation included among others, Ms Mashfee Binte Shams, Secretary (East), Mr. Iqbal Hussain Khan DG (West Asia), Dr. Syed Muntasir Mamun DG (ICT) from the Ministry of Foreign Affairs, Dhaka.
#
Mohsin/Pasha/Sanjib/Shamim/2022/1802hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫৪৬
যারা গণবিরোধী রাজনীতি করে, জনগণ তাদের পাশে থাকে না
-তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী
ঢাকা, ২৯ মাঘ (১২ ফেব্রুয়ারি) :
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, জনগণ বিএনপির ডাকে সাড়া দেবে না কারণ, যারা গণবিরোধী রাজনীতি করে, জনগণ তাদের পাশে থাকে না।
আজ মিন্টো রোডে মন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবনে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে ঈদের পর বিএনপি'র আন্দোলন ও গণ-অভ্যুত্থানে সরকারকে বিদায় জানানোর হুমকি প্রসঙ্গে প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।
হাছান মাহ্মুদ বলেন, ‘বিগতদিনগুলোতে বিএনপি আন্দোলনের যে হুমকি দিয়েছিল, বর্তমানে সেটার ধারাবাহিতা ছাড়া কিছু নয়। খন্দকার মোশারফ সাহেবসহ বিএনপি নেতৃবৃন্দ এমন বহু ঈদের পরে আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটাবেন এটা অন্তত ১২ বছর ধরে বলে আসছে।’
‘আমরা ২০০৯ সালে সরকার গঠন করার এক বছর পর থেকেই এই ঈদের পরে, এই শীতের পরে, এই বর্ষার পরে, পরীক্ষার পরে -এরকম বহু হুমকি শুনে আসছি এবং খালি কলসি যে বেশি বাজে, তাদের এই হুমকিগুলোও ঠিক সেরকম ছিল' উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'খন্দকার মোশারফ সাহেবও যে বক্তব্য রেখেছেন, আগামী ঈদের পরে জাতীয় ঐক্য করে, সরকারের পতন ঘটাবেন সেগুলো আগের বক্তব্যের ধারাবাহিকতা ছাড়া আর অন্য কিছু নয়। দেশের জনগণ তাদের এই হুমকি শুনে হাস্যরস করে।’
সরকারবিরোধী জাতীয় ঐক্য প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ‘তারা ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে ডান-বাম, অতি বাম, সবার সন্নিবেশ ঘটিয়ে একটা জাতীয় ঐক্যের মতো করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু সেই ঐক্য করে কোন লাভ হয়নি। সেটি একেবারে ফানুসের মতো নিভে গেছে। কারণ উন্নয়নের ফলে দেশের মানুষ শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের সাথে আছে, ১৪ দলীয় জোটের সাথে আছে। জনগণ তাদের (বিএনপি) ডাকে কখনও সাড়া দেয়নি, ভবিষ্যতেও দেবে না।’
বাংলাদেশ গণতন্ত্র সূচকে একধাপ এগিয়ে যাওয়া প্রসঙ্গে ড. হাছান বলেন, ‘আন্তর্জাতিক পরিমাপে গণতন্ত্র সূচকে বাংলাদেশ এক ধাপ এগিয়েছে। আমি মনে করি, দেশ গণতন্ত্র সূচকে আরো অনেক ধাপ এগুতে পারতো কারণ গণতন্ত্র সংহত করা শুধু সরকারি দলের কাজ নয়। যারা বিরোধীদলের রাজনীতি করেন, সংসদে প্রতিনিধিত্ব করেন, সরকারবিরোধী রাজনীতি করেন, তাদেরও দায়িত্ব এসব নিয়ে কথা বলার। বিএনপি যদি গণবিরোধী রাজনীতি না করতো, মানুষ ও গাড়ি-ঘোড়া জ্বালাও-পোড়াও না করতো, হরতাল অবরোধের মাধ্যমে জনগণকে অবরুদ্ধ করার রাজনীতি না করতো, গণতন্ত্র সূচকে আমরা আরো বহু ধাপ এগুতে পারতাম।’
#
আকরাম/পাশা/সঞ্জীব/মাহমুদ/শামীম/২০২২/১৭৫৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫৪৫
বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ
--- এনামুল হক শামীম
শরীয়তপুর , ২৯ মাঘ (১২ ফেব্রুয়ারি) :
পানি সম্পদ উপ-মন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেশ ও দেশের মানুষের প্রতি যে টান ভালোবাসার যে গভীরতা তা অনন্য। একই সাথে অসাধারণ একজন কর্মীবান্ধব নেতা তিনি। দেশের এমন কোনো ক্ষেত্র নেই যেখানে তিনি উন্নয়ন করেননি। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ।
আজ শরীয়তপুর জেলার সখিপুর থানার ডিএমখালী ইউনিয়নে আশ্রয়ন প্রকল্পের ঘর পরিদর্শন শেষে আয়োজিত পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
উপ-মন্ত্রী হক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মতো দূরদর্শী নেতৃত্ব আছে বলেই বাংলাদেশ আজ সঠিক পথে এগিয়ে চলেছে। একজন মানবিক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, যিনি সারাক্ষণ দেশ ও জাতির কল্যাণে সর্বদা কাজ করে চলেছেন। করোনার এই মহামারিতেও সব বাধা অতিক্রম করে মানবতার সেবায় বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলেছেন। ক্ষমতার উচ্চ আসনে অবস্থান করেও তিনি দেশের গরিব-দুঃখী, খেটে খাওয়া মানুষের কথা ভাবছেন ও তাদের মঙ্গলের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।
ডিএমখালী ইউপি চেয়ারম্যান মহসিন হক আবু বেপারীর সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন, ভেদরগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান ও সখিপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব হুমায়ুন কবির মোল্যা, জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান এমএ কাইয়ুম, ইউএনও তানভীর আল নাসীফ, সখিপুর থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আলী আকবর পাইক, সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান মানিক সরকার, সাংগঠনিক সম্পাদক স্বপন সিকদার, ডিএম খালী ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জসিম মুন্সী, সাধারণ সম্পাদক ফারুক হোসেন প্রমূখ।
উপমন্ত্রী হক শামীম আরো বলেন, শেখ হাসিনা পৃথিবীর মধ্যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন স্বাধীনতা, আত্মমর্যাদাবোধ এবং সেই সঙ্গে দেশপ্রেমের। দেশের মর্যাদা এমন এক উচ্চতায় নিয়ে গেছেন যে, বাংলাদেশকে সমস্ত পৃথিবী এখন সম্মান করে। তিনি সারাবিশ্বে মানবতার নেত্রী হিসেবে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। তিনি সারা দেশের গৃহহীনদের ঘর নির্মাণ করে দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, সখিপুর থানার বিভিন্ন ইউনিয়নে অসহায় পরিবারের মাঝে এ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর উপহার আশ্রয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে ৬২৫টি ঘর প্রদান করা হয়েছে। এর মধ্যে ডিএমখালীতে ৩০টি ঘর প্রদান করা হয়েছে।
#
গিয়াস/পাশা/সঞ্জীব/শামীম/২০২২/১৭১৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫৪৪
কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন
ঢাকা, ২৯ মাঘ (১২ ফেব্রুয়ারি) :
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গতকাল শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৫ হাজার ২৩ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ১৬ দশমিক ৫০ শতাংশ। এ সময় ৩০ হাজার ৪৪৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ২০ জন। এ পর্যন্ত ২৮ হাজার ৭৯১ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৬ লাখ ৬৪ হাজার ৮০২ জন।
#
জাকির/পাশা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২২/১৬৫৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫৪৩
দেশে ইনোভেশন ইকোসিস্টেম গড়ে তোলা হবে
-আইসিটি প্রতিমন্ত্রী
চাঁদপুর (মতলব), ২৯ মাঘ (১২ ফেব্রুয়ারি) :
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, দেশে ইনোভেশন ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার মাধ্যমে সরকার বেসরকারি বিনিয়োগের গতি বৃদ্ধিতে ডিজিটাল উদ্যোক্তা তৈরি করবে। এক্ষেত্রে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং এন্ড ইনকিউবেশন সেন্টার অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।
প্রতিমন্ত্রী আজ চাঁদপুরের দক্ষিণ মতলব উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং এন্ড ইনকিউবেশন সেন্টার এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনকালে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম এবং সংসদ সদস্য মো. নুরুল আমিন রুহুল।
&nb