Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

তথ্যবিবরণী ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর: ৩২৯৮

 

ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্কের শেকড় অনেক গভীরে

                    -- কলকাতায় নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

 

কলকাতা (ভারত), ১৬ ফাল্গুন (২৯ ফেব্রুয়ারি): 

 

ভারতের প্রধানমন্ত্রী  নরেন্দ্র মোদী এবং  বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময়ে  ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে। গত ১৫ বছরে আমরা সেটা দেখতে পাই। ভারত- বাংলাদেশের সম্পর্কের শেকড় অনেক গভীরে। দুই বাংলার এক আত্মা- ধমনীতে প্রবাহিত একই রক্ত, একই ভাষা-সংস্কৃতি, ভাতৃত্বের বন্ধনে একাত্ম আমরা। সবদিক দিয়ে এখন বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক খুবই ভালো সাংস্কৃতিক বন্ধনটা খুবই আন্তরিকতার সঙ্গে হচ্ছে। বাংলাদেশের মানুষ ও ভারতের জনগণ  প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সাথে সম্পর্ক ভালোলাগা, সব দিক দিয়ে অনেক কাছাকাছি চলে এসেছে। আমরা যে মাতৃভাষায় কথা বলি, বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, ত্রিপুরার- সেটাতো আরো গভীরে। সেই সম্পর্কটা সূচনা করেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ভাষা আন্দোলনের পথ বেয়েই অর্জিত হয় মাতৃভাষা বাংলার স্বীকৃতি এবং সে ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালে অর্জিত হয় বাঙালির চিরকাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা, যার নেতৃত্ব দিয়েছেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১৯৪৭ সালের দেশভাগ হলো। বঙ্গবন্ধুর ওপর পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা ‘সিক্রেট ডকুমেন্টস’ করেছেন। এর ১৪ খন্ড বাংলাদেশে বেরিয়ে গেছে। সেখানে দেখতে পাচ্ছি ১৯৪৭ সালে ভারতবর্ষ ভেঙে দু’টি রাষ্ট্র হলো। এর মধ্যে তদানীন্তন তরুণ শেখ মুজিবুর রহমানের ওপর পাকিস্তানের নজরদারি কী রকম ছিল সেটা  ‘সিক্রেট ডকুমেন্টস’ এ দেখতে পাই।

 

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী আজ কলকাতার দ্য বেঙ্গল ক্লাবে ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সংঘ আয়োজিত ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও বাঙালির আত্মত্যাগ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

 

ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সংঘের সভাপতি শিশির বাজোরিয়া এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কলকাতাস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনের উপ হাইকমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস।

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ১৯৪৭ সালের ২৭ নভেম্বর করাচিতে অনুষ্ঠিত শিক্ষা সম্মেলনে উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার সিদ্ধান্ত হয়। ঢাকায় এ খবর পৌঁছামাত্রই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা খাজা নাজিমুদ্দিনের বাসভবনের সামনে তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ করে। এর কিছুদিন পরেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ছাত্র শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর সাংগঠনিক অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে ঢাকায় ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক আন্দোলন করেন। বারবার গ্রেফতার হন, জেলখানায় যান। ১৯৫৬ সালে আওয়ামী লীগ মন্ত্রিসভা গঠন করে- বাংলাকে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা দেয়, প্রথম ২১শে ফেব্রুয়ারি-কে শহিদ দিবস হিসেবে ঘোষণা করে, এই দিনে সরকারি ছুটি ঘোষণা করে এবং শহিদ মিনার তৈরির প্রকল্প গ্রহণ করে।

 

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ভাষা আন্দোলনের পথ ধরে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি। এ স্বাধীনতা অর্জনে ভারতবর্ষ তথা ভারতের জনগণের অবদান সবসময় স্মরণ করি, মর্যাদার সাথে দেখি। কারণ আমাদের মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের জন্য ভারতের প্রায় ১২ হাজার সেনা সদস্য শহীদ হয়েছেন। এটা আমরা কখনো ভুলে যাই না, শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করি।  পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, ত্রিপুরার মানুষ বাংলাদেশের এক কোটি শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছে। আমরা ১০ লক্ষাধিক রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছি। আমরা বুঝতে পারছি এক কোটির অধিক লোককে আশ্রয় দেয়া, এর ব্যবস্থাপনা কত কঠিন। খাদ্য, শিক্ষা  চিকিৎসাসহ আরো কত কিছু।  সেরকম একটি বিশাল দায়িত্ব শুধু ভারত নেয়নি এবং আমাদের বিজয় অর্জনের জন্য চারিদিক দিয়ে সমর্থন দিয়েছে। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাকে মুক্ত করার জন্য ভারত সরকারের ভূমিকা অসামান্য। ভারতের সে ভূমিকা না থাকলে কি হতো আমরা জানি না। তাদের ভূমিকাকে আমরা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করি। তারই ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা সে জিনিসগুলো উপলব্ধি করেন এবং ধারন করেন বলেই ভারত বাংলাদেশের সম্পর্কটা অনন্য উচ্চতা গেছে। ৭৫এ বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরে বাংলাদেশে ছায়া নেমে এসেছিল। বাংলাদেশ ভারত সম্পর্কটা তিক্ততায় পরিণত করেছিল। এটা আমাদের জন্য ভালো  হয়নি। এত তিক্ততায় চলে গিয়েছিল যে প্রতিবেশীর সাথে সে সম্পর্কটা অবিশ্বাসের জায়গায় চলে গিয়েছিল। সীমান্ত এলাকায় বিচ্ছিন্নতাবাদীর ঘটনাগুলো কি পরিমাণে তৎপরতা চালিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগুলো এখন শূন্যের কোঠায় এসেছে। "প্রধানমন্ত্রী বলেছেন- বাংলাদেশের ভূখণ্ডে কোন সন্ত্রাসবাদের জায়গা দেয়া হবে না। বাংলাদেশের ভূখণ্ড ব্যবহার করে সন্ত্রাসী ততপরতা চালাতে দেয়া হবে না।" এটা প্রধানমন্ত্রী অঙ্গীকার। এ ধরনের অঙ্গীকার তিনি শুধু করেননি , নিয়ন্ত্রণ করেছেন, দমন করেছেন এবং আজকে বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত সেখানে কোন উত্তেজনা নেই। খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। কিছু কিছু ঘটনা ঘটে সেগুলো বিচ্ছিন্ন ঘটনা। আমাদের ট্রেড, দৈনন্দিন জীবনে আলু পিয়াজ এর সমস্যা, ভারত সরকার সাথে সাথে এলসি ওপেন করে দিয়েছে। পাশে দাঁড়িয়েছে। আমরা রাজশাহীর সুলতানগঞ্জ, মুর্শিদাবাদের মায়া নৌরুট চালু করেছি। ভারতের ক্রুজ ভেসেল 'গঙ্গাবিলাস'  ১১০০ কিলোমিটার নৌপথ পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশ হয়ে ৫২ দিনে আসামে গিয়ে যাত্রা শেষ করেছে। রামগড়, আখাউড়া, বিবির বাজার, ভোমরা, বাংলাবান্ধা স্থলপথে যোগাযোগ উন্নত হয়েছে। রেল যোগাযোগ হচ্ছে। ট্রানজিট ট্রানশিপমেন্ট পাইলট প্রকল্প ট্রআয়আল রান হয়েছে। যে কোন সময় ভারতের সাতটি রাজ্যে যাতায়াত করতে পারবে এবং সেই এলাকার জনগোষ্ঠী উঠে আসবে। এতে বুঝা যাচ্ছে ভারত বাংলাদেশ সম্পর্কে কত মধুর। আমি আজকে কলকাতায় ভাষাগুলোকে ধরে রাখার জন্য আলোচনা করছি। ভারতের অনেক ভাষা রয়েছে। এখানে একটি সংগীত পরিবেশিত হয়েছে- মানবতার জয় হোক‌। এটা বাংলাদেশ চায় কারণ ১৯৭১ সালে এবং ৭৫এর ১৫ ই আগস্ট মানবতার বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় অপরাধ হয়েছে বাংলাদেশে। প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা মানবতার পক্ষে কাজ করছেন, পৃথিবীর শান্তির পক্ষে কাজ করছেন। ভারতবর্ষে এত বড় একটা পরাশক্তি। সেই ৪৭ সাল থেকে আজ পর্যন্ত পৃথিবীর কেউ বলেনি ভারত আক্রমণশালী। ভারত সব সময় শান্তির পক্ষে কথা বলেছে। জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের সূচনা হয়েছে ভারত থেকে। সারা পৃথিবীতে শান্তি ছড়িয়ে দেয়ার ক্ষেত্রে ভারত যেভাবে কাজ করছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশ সরকার সেভাবে কাজ করছে‌। আমরা সেভাবে এগিয়ে যাচ্ছি‌। মেলবন্ধন গুলো আজকে হচ্ছে। এগুলো আরও হবে। পশ্চিমবঙ্গে হচ্ছে। বাংলাদেশে হবে। বন্ধনগুলো আরো করতে হবে। বাংলাদেশীদের চিকিৎসা সহ অন্যান্য ক্ষেত্রে  অন এরাইভেল  ভিসার বিষয়ে বাংলাদেশস্থ ভারতের হাইকমিশনার এবং কলকাতাস্থ বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনার এর সাথে কথা হয়েছে। এ বিষয়টি বিশেষ করে চিকিৎসা ক্ষেত্রে অন এরাইভেল বিষয় খুবই প্রয়োজন।

 

খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, মাতৃভাষা এবং নিজস্ব সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য সংরক্ষণে প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার সরকার ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট’ প্রতিষ্ঠা করেছে। বিশ্বের বিলুপ্তপ্রায় ভাষা সংরক্ষণ ও তাদের মর্যাদা রক্ষার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। পৃথিবীর সকল মাতৃভাষা সংরক্ষিত থাক, নিরাপদ থাক- এটা প্রতিমন্ত্রী কামনা করেন।

 

#

 

জাহাঙ্গীর/ফয়সল/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২২৪৫ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর: ৩২৯৭

 

বিদ্যুতের মূল্য সমন্বয়ে বিদ্যুৎ বিভাগের ব্যাখ্যা

 

ঢাকা, ১৬ ফাল্গুন (২৯ ফেব্রুয়ারি): 

 

সরকার বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন আইন, ২০০৩ এর ধারা ৩৪ক তে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে, জনস্বার্থে বিদ্যুতের নিরবচ্ছিন্ন সঞ্চালন নিশ্চিত করতে হুইলিং চার্জ, বিদ্যুতের পাইকারি মূল্যহার ও খুচরা মূল্যহার এবং বিদ্যুৎ সম্পর্কিত বিবিধ সেবার জন্য চার্জ বা ফি পুনর্নির্ধারণ করেছে।

 

বিদ্যুতের পাইকারি মূল্য প্রতি ইউনিটে ৩৪ পয়সা সমন্বয় করা হয়েছে (প্রতি ইউনিট ৬ দশমিক ৭০ টাকা হতে ৭ দশমিক শূন্য ৪ টাকা হয়েছে, গড় সমন্বয়-৫ শতাংশ);  খুচরা পর্যায়ে প্রতি ইউনিট  গড়ে ৭০ পয়সা সমন্বয় করা হয়েছে (প্রতি ইউনিট ৮ দশমিক ২৫ টাকার বিপরীতে ৮ দশমিক ৯৫ টাকা হয়েছে, গড় সমন্বয় ৮ দশমিক ৫০ শতাংশ এবং লাইফ লাইন গ্রাহকের ৪ দশমিক ৩৫ টাকা হতে ৪ দশমিক ৬৩ টাকা করা হয়েছে, সমন্বয় ২৮ পয়সা (১ কোটি ৬৫ লাখ লাইফ লাইন গ্রাহক রয়েছে)।

 

উল্লেখ্য, বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় বিদ্যুৎ বিভাগ মনে করে এই সমন্বয় গ্রাহকদের কাছে সহনীয় হবে। বিল ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ হতেই এই সমন্বয় কার্যকর হবে।

 

#

আসলাম/ফয়সল/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২২৪০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর: ৩২৯৬

 

আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রক্ষমতায় আসলেই দেশের মানুষের উন্নয়ন হয়

                                                                 -- ধর্মমন্ত্রী

 

ইসলামপুর (জামালপুর), ১৬ ফাল্গুন (২৯ ফেব্রুয়ারি): 

 

ধর্মমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দেশের সর্বক্ষে‌ত্রে ব্যাপক উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রক্ষমতায় আসলেই দেশের মানুষের উন্নয়ন হয়।

 

আজ জামালপুরের ইসলামপুরে মলমগঞ্জ বাজার কাচারি মাঠে তাঁকে দেয়া সংবর্ধনা ও কর্মীসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ধর্মমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

পদ্মাসেতু, মেট্রোরেল, এক্সপ্রেসওয়ে, কর্ণফুলি টানেল নির্মাণের বিষয় তুলে ধরে ধর্মমন্ত্রী বলেন,  যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, গ্রামীণ অবকাঠামো, তথ্যপ্রযুক্তি, বিদ্যুৎসহ সকলক্ষেত্রে প্রভূত উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে। দেশের অর্থনীতির পরিধি বেড়েছে। বাংলাদেশ আজ বিশ্বের ৩৫তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ। শেখ হাসিনা দেশ চালাচ্ছেন বলেই আজ এত উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে।

 

মোঃ ফরিদুল হক খান আরো বলেন, সরকার সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, মাতৃত্বকালীন ভাতাসহ নানা কর্মসূচির আওতা বাড়ানোর পাশাপাশি ভাতার পরিমাণ ক্রমাগতভাবে বৃদ্ধি করে দুঃস্থ-অসহায় মানুষের সেবা করে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে ৩৯৪টি উপজেলার জনগণ সম্পূর্ণভাবে ভূমিহীন ও গৃহহীনমুক্ত  হয়েছে।

 

পাথর্শী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ইফতেখার আলম বাবলুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে  উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এড. আব্দুস ছালাম, সাংগঠনিক সম্পাদক আঃ খালেক আকন্দ, মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আফরোজি আজাদ তানিয়া, যুব মহিলা লীগ সভাপতি আবিদা সুলতানা যুথি, ছাত্রলীগ সভাপতি নুরে আজাদ ইমরান প্রমুখ বক্তব্য প্রদান করেন।

 

#

 

আবুবকর/ফয়সল/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২১৪০ ঘণ্টা 

তথ্যববিরণী                                                                                         নম্বর : ৩২৯৫

যুব ও ক্রীড়ার উন্নয়নে একযোগে কাজ করবে বাংলাদেশ-চীন

ঢাকা, ১৬ ফাল্গুন (২৯ ফেব্রুয়ারি):

          যুব ও ক্রীড়ার উন্নয়নে বাংলাদেশ ও চীন সরকার একযোগে কাজ করবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন।

          আজ সচিবালয়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসানের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন একথা জানান।

          সাক্ষাৎকালে তারা দ্বিপাক্ষিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়, বিশেষ করে যুব ও ক্রীড়ার উন্নয়ন নিয়ে মতবিনিময় করেন। তারা বাংলাদেশের চলমান উন্নয়ন, দু’দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসারসহ নানা বিষয়ে আলোচনা করেন।

          রাষ্ট্রদূত বলেন, চীন বাংলাদেশের সাথে  দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নে বিশেষ করে ক্রীড়াক্ষেত্রে সহযোগিতা প্রদানে অঙ্গীকারবদ্ধ। চীন বিভিন্ন ক্রীড়ার উন্নয়নে বাংলাদেশে অভিজ্ঞ কোচ পাঠাতে আগ্রহী। বিশেষ করে টেবিল টেনিস খেলার উন্নয়নে  প্রতিভাবান খেলোয়াড়দেরকে দেড় মাস মেয়াদি উন্নত প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য চীন থেকে দক্ষ কোচ প্রেরণ করতে আগ্রহী এবং অনূর্ধ্ব ১৬ ও অনূর্ধ্ব ১৯ বছর বয়সী প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।

          রাষ্ট্রদূত আরো বলেন, চীন সরকার চায় বাংলাদেশ এবং চীনের মধ্যে যুব ও ক্রীড়ার ক্ষেত্রে সম্পর্ক আরো গভীর ও জোরদার হোক। এ লক্ষ্যে আগামী এক মাসের মধ্যে যুব ও ক্রীড়া বিষয়ে একটি দ্বিপাক্ষিক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের লক্ষ্যে একটি খসড়া প্রস্তাব বাংলাদেশের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হবে।

          যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী চীনের রাষ্ট্রদূতের প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, চীন বাংলাদেশের অকৃত্রিম ও পরীক্ষিত বন্ধু। বাংলাদেশের প্রায় সকল মেগাপ্রকল্প বাস্তবায়নে চীন সরকার সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। অন্যান্য সেক্টরের ন্যায় চীন সরকার বাংলাদেশের যুব ও ক্রীড়া খাতেও বিনিয়োগ করতে পারে। বাংলাদেশের এক-তৃতীয়াংশই যুব শক্তি। আধুনিক ও কারিগরি প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সরকার তাদের দক্ষ মানবসম্পদে রূপান্তর করছে। দেশে-বিদেশে তারা বিভিন্ন কর্মমুখী পেশায় নিয়োজিত হচ্ছে। এছাড়া বাংলাদেশ  ক্রিকেট, ফুটবল, আরচারি, শুটিংসহ বিভিন্ন খেলায় ধারাবাহিকভাবে আন্তর্জাতিক সাফল্য অর্জন করছে। বাংলাদেশ চীনে ক্রিকেট ও কাবাডি খেলার উন্নয়নে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত আছে।

          সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের নারী ফুটবলসহ বিভিন্ন ডিসিপ্লিনে ক্রীড়ার উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন।

          এ সময় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মহিউদ্দিন আহমেদসহ মন্ত্রণালয় ও চীনা দূতাবাসের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

#

 আরিফ/ফয়সল/সায়েম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৪/২০৩০ ঘণ্টা

তথ্যববিরণী                                                                                                     নম্বর : ৩২৯৪  

প্লাস্টিক দূষণ মোকাবিলায় বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধ পদক্ষেপ নিতে হবে

                                                           - পরিবেশমন্ত্রী

 

নাইরোবি (কেনিয়া), ১৬ ফাল্গুন (২৯ ফেব্রুয়ারি):

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বিশ্বের নেতৃবৃন্দকে প্লাস্টিক দূষণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ঐক্যবদ্ধ পদক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছেন। প্লাস্টিক দূষণ মোকাবিলায় বাংলাদেশের উদ্যোগে শামিল হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি ‘প্লাস্টিক দূষণ চুক্তি’কে এক চালিকাশক্তি হিসেবে তুলে ধরেন।

আজ কেনিয়ার নাইরোবিতে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের ৬ষ্ঠ পরিবেশ অধিবেশনে ‘গ্লোবাল প্লাস্টিক অ্যাকশন পার্টনারশিপ’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তব্য প্রদানকালে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন। বিশ্ব নেতৃবৃন্দ ও বিভিন্ন অংশীজনের সমাবেশে প্লাস্টিক দূষণ নিরসনে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার এবং টেকসই ভবিষ্যৎ গড়ার বিষয়ে আলোচনা হয়।

বক্তব্যে মন্ত্রী প্লাস্টিক দূষণ নির্মূলের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে এ বিষয়ে বাংলাদেশের গৃহীত পদক্ষেপের কথা জানান। প্লাস্টিক দূষণ নিয়ন্ত্রণে পথিকৃৎ পদক্ষেপ হিসেবে বাংলাদেশে পলিথিন ব্যাগ নিষিদ্ধকরণের বিষয়টি তিনি তুলে ধরেন। এ উদ্যোগের ফলে পরিবেশ সংরক্ষণে বাংলাদেশকে অগ্রণী ভূমিকায় স্থাপন করেছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

প্লাস্টিক দূষণ সংক্রান্ত উদীয়মান চুক্তির তাৎপর্য স্বীকার করে মন্ত্রী চৌধুরী প্লাস্টিক বর্জ্য মোকাবিলায় বাংলাদেশের দৃঢ় অঙ্গীকারের ওপর জোর দেন। তিনি একটি জাতীয় প্লাস্টিক অ্যাকশন পার্টনারশিপ প্রতিষ্ঠাকে চুক্তির লক্ষ্যগুলোর সাথে সামঞ্জস্য করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসাবে উল্লেখ করে সহযোগিতামূলক, বহু-স্টেকহোল্ডার প্রচেষ্টার গুরুত্বের ওপর জোর দেন।

বক্তব্যে মন্ত্রী চৌধুরী একটি সামগ্রিক কৌশলের রূপরেখা দেন, যা বর্জ্য ব্যবস্থাপনার বাইরেও প্লাস্টিকের ব্যবহার হ্রাস এবং বিকল্প উপকরণের প্রচারকে অন্তর্ভুক্ত করে। তিনি চুক্তির উদ্দেশ্য এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য উভয়ের সাথে এই কৌশলটির সারিবদ্ধতার ওপর জোর দেন, যা পরিবেশগত টেকসইকরণ এবং সামাজিক ন্যায্যতার প্রতি বাংলাদেশের অঙ্গীকারের ইঙ্গিত দেয়।

বিশ্ব যখন একটি বৃত্তাকার অর্থনীতির দিকে অগ্রসর হচ্ছে, মন্ত্রী স্টেকহোল্ডারদের এই মুহূর্তটি কাজে লাগাতে এবং যৌথ উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে বাস্তব ফলাফলে রূপান্তরিত করার আহ্বান জানান। তিনি বিশ্ব এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য আশার আলোকবর্তিকা হিসাবে প্লাস্টিক দূষণ সংক্রান্ত চুক্তির তাৎপর্যের ওপর জোর দেন।

#

দীপংকর/ফয়সল/সায়েম/সঞ্জীব/শামীম/২০২৪/২০২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর: ৩২৯৩

 

বঙ্গবন্ধু মানেই বাংলাদেশ, শেখ হাসিনা মানেই উন্নয়ন

                                                    --ধর্মমন্ত্রী

 

ইসলামপুর (জামালপুর), ১৬ ফাল্গুন, (২৯ ফেব্রুয়ারি): 

 

ধর্মমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান বলেছেন, বঙ্গবন্ধু মানেই বাংলাদেশ, শেখ হাসিনা মানেই উন্নয়ন। বঙ্গবন্ধুকন্যা রাষ্ট্র পরিচালনায় আছেন বলেই দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। দেশের আর্থসামাজিক কাঠামোকে তিনি এমনভাবে রূপান্তর করেছেন যা শুধু দেশেই নয় বরং বহির্বিশ্বেও সমানভাবে প্রশংসিত।

 

আজ জামালপুরের ইসলামপুরে কুলকান্দি সামছুন্নাহার উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে তাঁকে দেয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ও কর্মীসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

ধর্মমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রাথমিক প্রস্তুতি হিসেবে  অনেকদিন থেকেই ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নের কথা বলে আসছেন। তৃণমূলের মানুষ যাতে ডিজিটাল সুবিধা পান সেজন্য সকলক্ষেত্রে উন্নয়ন করেছেন।

 

কুলকান্দি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোবারক হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. আব্দুস ছালাম, সাংগঠনিক সম্পাদক সরদার জাকিউল হক, মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আফরোজি আজাদ তানিয়া প্রমুখ। এতে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

আবুবকর/ফয়সল/সায়েম/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/১৯২০ ঘণ্টা 

তথ্যববিরণী                                                                                                     নম্বর : ২৯৯২  

ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞে চুপ থেকে বিএনপি-জামায়াত গাজায় গণহত্যার পক্ষে অবস্থান নিয়েছে

                                                                                            --  পররাষ্ট্রমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১৬ ফাল্গুন (২৯ ফেব্রুয়ারি):

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, আজ পর্যন্ত ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে বিএনপি-জামায়াত একটি শব্দও উচ্চারণ করেনি। চুপ থেকে তারা এই গণহত্যার পক্ষে অবস্থান নিয়েছে।

আজ রাজধানীতে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের সামনে ফিলিস্তিনে নারী ও শিশুহত্যা বন্ধের দাবিতে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সমাবেশ ও মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, গাজায় প্রায় ত্রিশ হাজার মানুষকে হত্যা করা হয়েছে, এর বেশিরভাগ নারী ও শিশু। সেখানে হাসপাতালে হামলা করা হচ্ছে, অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে, হাসপাতালের বিদ্যুৎ লাইন ধ্বংস করা হয়েছে, যার কারণে অনেক মানুষ মৃত্যুবরণ করেছে। ত্রাণের অপেক্ষায় থাকা মানুষের ওপর হামলা করা হয়েছে। একবিংশ শতাব্দীতে এটি ভাবা যায় না। তবুও বিশ্বমোড়লরা নির্বাক এবং আরব বিশ্ব যে ভূমিকা রাখার দরকার ছিল, সাধারণ মানুষের ধারণা তারা সেখানে সে ভূমিকা রাখেনি।

দেশে রাজনীতির প্রসঙ্গ টেনে ড.হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি-জামায়াত ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে তো কিছু বলেইনি বরং ইসরায়েলি বাহিনীর অনুকরণে তারা দেশে সহিংসতা ঘটিয়েছে, পুলিশ হাসপাতালে হামলা করেছে। তারা ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে, ইসরায়েলের দোসরে পরিণত হয়েছে। জামায়াত নাকি ইসলাম কায়েম করতে চায় অথচ তারা এখন পর্যন্ত একটা শব্দ বললো না কেন? তারা চেহারা দেখায় কী করে? এরা একটা শব্দ না বলে ইসরায়েলের পক্ষে হাত বাড়িয়েছে।

তিনি বলেন, তারা ভেবেছিল নির্বাচনের পরে বিশ্ব শেখ হাসিনার সরকারকে স্বীকৃতি দেয় কি না! প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ৭৮টি দেশ ও জাতিসংঘসহ ৩২টি সংস্থা অভিনন্দন জানানোর পরে এখন তাদের আর কোনো কথা নাই। এখন নিজেরা নিজেদের প্রশ্ন করে- ‘ভাই কি হলো?’ বিএনপি নেতারা এখন চ্যালেঞ্জের মুখে, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান চ্যালেঞ্জের মুখে। তাদের নেতাদেরকে কর্মীরা জিজ্ঞেস করে বলে- ‘আপনারা নেতৃত্ব দেওয়ার অযোগ্য নেতা’।

মন্ত্রী বলেন, শুধু দেশের উন্নয়নেই নয় বঙ্গবন্ধুকন্যা বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা পালন করছেন। ৪ ও ৫ মার্চ আমি ওআইসির সম্মেলনে যোগ দেব। প্রধানমন্ত্রী আমাকে ওআইসির সম্মেলনে গিয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বক্তব্য তুলে ধরতে বলেছেন। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি যিনি নিজে চেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন, তাকেও প্রধানমন্ত্রী যুদ্ধ বন্ধ করতে বলেছেন, গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হত্যাকাণ্ড বন্ধের কথা বলেছেন।

বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সহ-সভাপতি ডা. অরূপ রতন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক অরুণ সরকার রানার উপস্থাপনায় আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য বলরাম পোদ্দার, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম মুরাদ, স্বাধীনবাংলা বেতারকেন্দ্রের একুশে পদকপ্রাপ্ত শিল্পী মনোরঞ্জন ঘোষাল, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের অপর সহ-সভাপতি রেদওয়ান খন্দকার, সাংগঠনিক সম্পাদক সুজন হালদার, প্রচার সম্পাদক মীযানুর রহমান, ডিইউজে’র সহ-সভাপতি মানিক লাল ঘোষ প্রমুখ সমাবেশ ও মানববন্ধনে বক্তৃতা দেন।

#

আকরাম/ফয়সল/সায়েম/রফিকুল/শামীম/২০২৪/১৭৫৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ৩২৯১

 

ভারতের আন্তর্জাতিক মানের প্রতিষ্ঠাগুলোর সাথে কাজ করতে আগ্রহী শিক্ষা মন্ত্রণালয়

 

ঢাকা, ১৬ ফাল্গুন (২৯ ফেব্রুয়ারি) :

 

তথ্যপ্রযুক্তি, প্রকৌশল, বিজ্ঞান ও দক্ষতার ক্ষেত্রে ভারতের আন্তর্জাতিক মানের প্রতিষ্ঠাগুলোর সাথে কাজ করতে আগ্রহী শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

আজ শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর সাথে ঢাকায় সচিবালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মার সাক্ষাতের সময় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এ সময় ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশনের পলিটিক্যাল কাউন্সিলর পাওয়ান বাডে (Pawan Bade), প্রটোকল অফিসার সুভাষ ভাস্কর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

প্রণয় কুমার ভার্মা তথ্যপ্রযুক্তি ও দক্ষতা বৃদ্ধিসংক্রান্ত শিক্ষায় দুই দেশের অভিজ্ঞতা বিনিময়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

                                                    #

খায়ের/ফয়সল/সায়েম/রফিকুল/আব্বাস/২০২৪/১৮২০ ঘন্টা

Handout                                                                                                                Number: 3290

Environment Minister for collective action in

addressing plastic pollution at UN conference

 

Nairobi (Kenya), 29 February:

Minister for Environment, Forest and Climate Change Saber Hossain Chowdhury invited all stakeholders, including government representatives, business leaders, civil society activists, and community members, to join Bangladesh in its endeavor. He emphasized the importance of collective action in addressing the complex challenges of pollution, plastic pollution and highlighted the Treaty on Plastic Pollution as a blueprint for transformative change.

Minister Saber Hossain Chowdhury addressed a roundtable meeting titled ‘Global Plastic Action Partnership’ at the 6th United Nations Environment Conference in Nairobi, Kenya today. The conference, attended by leaders and stakeholders from around the world, highlighted the urgency of tackling plastic pollution and forging a sustainable future.

In his address, Minister Chowdhury emphasized the imperative to eradicate plastic pollution and outlined Bangladesh's proactive measures in this regard. He highlighted Bangladesh's early ban on plastic bags as a pioneering step in plastic regulation, positioning the country as a leader in environmental stewardship.

Acknowledging the significance of the emerging Treaty on Plastic Pollution, Minister Chowdhury underscored Bangladesh's unwavering commitment to addressing plastic waste. He emphasized the importance of collaborative, multi-stakeholder efforts, citing the establishment of a National Plastic Action Partnership as a crucial step towards aligning with the Treaty's goals.

Minister Chowdhury outlined a holistic strategy that extends beyond waste management to encompass the reduction of plastic use and the promotion of alternative materials. He emphasized the alignment of this strategy with both the Treaty's objectives and the Sustainable Development Goals, signaling Bangladesh's commitment to environmental sustainability and social equity.

As the world transitions towards a circular economy, Minister Chowdhury urged stakeholders to seize the moment and translate collective ambition into tangible results. He emphasized the significance of the Treaty on Plastic Pollution as a beacon of hope for the planet and future generations.

#

Dipankar/Faisal/Rafiqul/Shamim/2024/2200 hours

তথ্যববিরণী                                                                                                      নম্বর : ৩২৮৯

পরিবেশবান্ধব পাটপণ্যের রপ্তানি বাড়াতে সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে

                                                                                        --- বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী

ঢাকা, ১৬ ফাল্গুন (২৯ ফেব্রুয়ারি):

          পরিবেশবান্ধব পাটপণ্যের রপ্তানি বাড়াতে সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে বলে জানিয়েছেন বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক।

          আজ ঢাকা মতিঝিলে বাংলাদেশ জুট মিলস্ এসোসিয়েশন (বিজেএমএ)-এর সদস্যবৃন্দের সাথে মতবিনিময়কালে মন্ত্রী একথা বলেন। এ সময় সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ, মজিবুর রহমান মজনু এবং বস্ত্র ও পাট সচিব মোঃ আব্দুর রউফ, এফবিসিসিআই’র প্রেসিডেন্ট মাহবুবুল আলম, বিজেএমএ চেয়ারম্যান মোঃ আবুল হোসেনসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

          মন্ত্রী বলেন, পাট আমাদের প্রধান রপ্তানি পণ্য ছিল কিন্তু আমাদের গর্বের পাট অনেকটা হারিয়ে গিয়েছিল। তবে, বর্তমান টেকসই উন্নয়নের যুগে বিশ্বব্যাপী পরিবেশবান্ধব পাট ও পাটপণ্যের ব্যাপক চাহিদা তৈরি হয়েছে। পাটশিল্পে বেসরকারি খাতের উদ্যোগকে আরো উৎসাহিত করা হবে। সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করলে সফল হতে পারবো। পাটশিল্প এবং বেসরকারি খাতের উদ্যোগকে উৎসাহিত করার জন্য যা যা করণীয় তাই করা হবে।

          নানক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতোমধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছেন; এখন তিনি লক্ষ্য স্থির করেছে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠা করার। তাঁর নেতৃত্বে ‘রূপকল্প-২০৪১’ বাস্তবায়নের মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

          এর আগে মন্ত্রী মতিঝিলে বাংলাদেশ পাটকল করপোরেশন (বিজেএমসি)-এর কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় করেন। মতবিনিময়কালে তিনি বলেন, আমাদের বিজ্ঞানীরা পাটের জীবন রহস্য উদ্ঘাটনের মাধ্যমে পাটের তৈরি সোনালি ব্যাগ তৈরি করতে পেরেছে। পাট থেকে সোনালি ব্যাগের উৎপাদন কতদ্রুত করা যায় সে বিষয়ে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। এর মাধ্যমেই পাটশিল্পকে লাভজনক করা সম্ভব হবে।

#

 সৈকত/ফয়সল/সায়েম/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/১৮৫০ ঘণ্টা

তথ্যববিরণী                                                                                                     নম্বর : ৩২৮৮  

দেশে ম

2024-02-29-17-04-9a07fd3e6520486c9eb255880eadef3c.docx