তথ্যবিবরণী নম্বর : ১০৪৮
হত্যাকারীদের মাফের রাজনীতি গণতন্ত্রে চলে না
-- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ২৯ চৈত্র (১২ এপ্রিল) :
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, ‘হত্যাকারীদের মাফের রাজনীতি গণতন্ত্রে চলে না।
আজ জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে মিজানুর রহমান জোদ্দার সম্পাদিত ‘জাতির জনকের জন্মদিনে নৈবেদ্য’ ছড়াগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন ও ‘জাতির জনক’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
এসময় মন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতির পরিচয় ফিরে পেতে নেতৃত্ব দিয়ে, নিরস্ত্র বাঙালিকে মুক্তিসংগ্রামে সশস্ত্র করে, সাম্প্রদায়িকতার আলখাল্লা থেকে জাতিকে মুক্ত করে মহিমান্বিত হয়ে রয়েছেন। বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতিকে বীরের জাতিতে পরিণত করেছেন, বলেন তিনি।
আইনের শাসন গণতন্ত্রের মূলভিত্তি উল্লেখ করে হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘বর্তমান সরকার ঔপনিবেশিক ও সামরিক শাসনকালে অপরাধীদের আইনের ঊর্ধ্বে রাখার অপসংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে। কোনো মানুষ আইনের ঊর্ধ্বে নয়।’
জঙ্গিবাদের সাথে গণতন্ত্র যায় না উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘জঙ্গিবাদের সাথে গণতন্ত্রের আপোশ চলে না, একপক্ষকে হারতে হবে। আপনাকে পক্ষ নিতে হবে।’
বাংলাদেশ ব্যাংক সাহিত্যকর্মীদের সংগঠন ‘অধিকোষ’ এর নির্বাহী সদস্য সৈয়দ নূরুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান, বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সবুর এবং বাংলাদেশ টেলিভিশনের বার্তা বিভাগের পরিচালক কবি নাসির আহমেদ। ছড়াগ্রন্থের সম্পাদক বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মিজানুর রহমান জোদ্দার তার গ্রন্থ পরিচিতি তুলে ধরেন।
তথ্যমন্ত্রী ছড়াগ্রন্থের সম্পাদককে তার সাহিত্যকর্মের জন্য অভিনন্দন জানান। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ওপর ছোটবড় ছাপ্পান্নটি বিভিন্ন কবির ছড়া সন্নিবেশিত রয়েছে ‘জাতির জনকের জন্মদিনে নৈবেদ্য’ গ্রন্থটিতে।
#
আকরাম/ফায়জুল/নবী/মোশারফ/রেজাউল/২০১৫/২০৪২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১০৪৭
বাজার তদারকি
৪টি প্রতিষ্ঠানকে ৫২ হাজার টাকা জরিমানা
ঢাকা, ২৯ চৈত্র (১২ এপ্রিল) :
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়াধীন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক ড. শেখ মহঃ রেজাউল ইসলাম ও সহকারী পরিচালক মির্জা মোঃ হাসানের নেতৃত্বে আজ ঢাকায় বাজার তদারকি করে ৫২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
ঢাকা মহানগরির মোহাম্মদপুর এলাকায় অস্বাস্থ্যকর উপায়ে খাদ্যপণ্য উৎপাদনের অপরাধে মজা রেস্টুরেন্টকে ১০ হাজার টাকা, টাঙ্গাইল হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টকে ২০ হাজার টাকা, পণ্যের মোড়কে এমআরপি লেখা না থাকার অপরাধে এসপি ফার্মেসিকে ২০ হাজার টাকা ও মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্যবিক্রয়ের অপরাধে জাকির মেডিক্যালকে ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় এবং আসন্ন নববর্ষ উপলক্ষে ইলিশ মাছের মূল্য যাতে সহনশীলপর্যায়ে থাকে সেমর্মে ব্যবসায়ীদের সতর্ক করা হয়।
বাজার তদারকিকালে ৪টি প্রতিষ্ঠান থেকে ৫২ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। এসময় সচেতনতাবৃদ্ধির লক্ষ্যে প্যাম্পলেট বিতরণ করা হয়েছে। তদারকিকার্যে ঢাকা মহানগর পুলিশ ও মৎস্য অধিদপ্তর সহায়তা প্রদান করে।
#
ফায়জুল/আলম/রফিকুল/রেজাউল/২০১৫/২০০৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১০৪৬
গণমাধ্যমের বিপদ হলুদ সাংবাদিকতা
-- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ২৯ চৈত্র (১২ এপ্রিল) :
হলুদ সাংবাদিকতা, মিথ্যাচার ও বিকৃত তথ্যপ্রকাশকে গণমাধ্যমের বিপদ বলে বর্ণনা করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
মন্ত্রী আজ সচিবালয়ে তথ্য অধিদফতরের সম্মেলনকক্ষে বাংলাদেশ অনলাইন নিউজপোর্টাল অ্যাসোসিয়েশন (বনপা’র) উদ্যোগে বাংলাদেশের উন্নয়নে অনলাইন গণমাধ্যমের ভূমিকা শীর্ষক এক মতবিনিময়সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
ঔপনিবেশিক ও সামরিক শাসনকালে অপরাধীদের আইনের ঊর্ধ্বে রাখার অপসংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে বর্তমান সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘রাজনীতিবিদ এবং সমাজকর্মীরা যদি আইনের ঊর্ধ্বে না হয়, গণমাধ্যমকর্মীরাও আইনের ঊর্ধ্বে নয়। সাধারণ মানুষ ও গণমাধ্যমের অধিকার রক্ষার্থে সকল অপরাধীকে আইনের খোঁয়াড়ে আনতে সরকার বদ্ধপরিকর। দুষ্কর্ম করলে অবশ্যই আইনের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে। কোন মানুষ আইনের ঊর্ধ্বে নয়।’
‘তথ্য কোন পণ্য নয়, তথ্যের সামাজিক দায়বদ্ধতা আছে। দায়বদ্ধতা মেনে অবাধ তথ্যপ্রবাহ নিশ্চিত করতে হবে। নারী, শিশু, দেশের ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, ধর্ম, ধর্মীয় অনুভূতির প্রতি দায়বদ্ধতা সাংবাদিকতার পবিত্র দায়িত্ব’ বলেন মন্ত্রী।
অনলাইন সংবাদপোর্টালগুলোর ওপর সরকারের সমর্থন রয়েছে জানিয়ে হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘আমরা চাই ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে অনলাইন পোর্টালগুলো জীবন্ত থাকুক।’ অনলাইন নীতিমালা বাস্তবায়নে বিশেষজ্ঞদের সাথে বসে যথাযথ পদক্ষেপ ও অনলাইন গণমাধ্যমকর্মীদের স্বীকৃতির জন্য দ্রুত নিবন্ধনের ব্যবস্থা করা হবে বলেও জানান তথ্যমন্ত্রী।
তথ্যপ্রযুক্তিবিদ ও জাতীয় অনলাইন প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক মোস্তফা জব্বার এবং তথ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ এস এম মাহবুবুল আলম এবং প্রধান তথ্য কর্মকর্তা তছির আহাম্মদ বিশেষ অতিথি হিসেবে সভায় উপস্থিত ছিলেন। বনপা’র সভাপতি শামসুল আলম স্বপনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময়সভায় সারাদেশের প্রায় ৩০টি অনলাইন পোর্টালের সম্পাদক ও প্রকাশক উপস্থিত ছিলেন।
গণমাধ্যমকে গণতন্ত্রের অতন্দ্র প্রহরী আখ্যা দিয়ে হাসানুল হক ইনু বলেন, গণমাধ্যম কর্মীরা ভুল করলে গণতন্ত্র হুমকির মুখে পড়বে। সুতরাং গণমাধ্যমকর্মীদের দেশের জন্য, গণতন্ত্রের জন্য কাজ করতে হবে, মানুষের পক্ষে কাজ করতে হবে।
তথ্যমন্ত্রী এসময় যুদ্ধাপরাধী কামরুজ্জামানের ফাঁসি কার্যকরের ক্ষেত্রে ‘জল্লাদের’ দায়িত্বপালনকারীর নাম ও ফাঁসির খুঁটিনাটি প্রকাশের যৌক্তিকতা কতটুকু সে বিষয়ে গণমাধ্যমের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
শুরু থেকেই অনলাইন সংবাদপোর্টালগুলো ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, তথ্য-খবর, ছবি, ভিডিওসহ সবকিছু একত্রে দেখার জন্য অনলাইন পোর্টালগুলোর বিকল্প নেই।
এসময় মন্ত্রী বলেন, ‘আমি নিরপেক্ষ নই, আমি অবাধ মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্র, সাম্য, অবাধ তথ্যপ্রবাহের পক্ষের লোক।’
মন্ত্রী বলেন, যুদ্ধাপরাধী, সাম্প্রদায়িকতা ও আগুনবোমা থেকে যেমন দূরে থাকতে হবে, তেমনি অনলাইন সংবাদকর্মীদের হলুদ সাংবাদিকতা থেকে দূরে থাকতে হবে। সর্বোচ্চ দায়বদ্ধতা থেকে সংবাদপ্রকাশ করতে হবে।
বনপা’র সহসভাপতি ও কক্সবাজার নিউজ ডটকমের সম্পাদক অধ্যাপক আকতার চৌধুরীর সঞ্চালনায় সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বনপা’র সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান হেলাল, বিশের বাঁশি ডটকমের সম্পাদক শুভাষ সাহা, বাংলাপোস্ট বিডি ডটকমের সম্পাদক এম আলী হোসেন (চট্টগ্রাম), বিডি টুয়েন্টি ফোর লাইভ ডটকমের সম্পাদক আমিরুল ইসলাম আসাদ (ঢাকা), উত্তরা নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকমের সম্পাদক মোহাম্মদ তারেকউজ্জামান খান (প্রস্তাবিত ময়মনসিংহ বিভাগ), আজকের সিলেট ডটকমের প্রধান সম্পাদক সাইফুর রহমান তালুকদার (সিলেট), উত্তর বাংলার ডটকমের সম্পাদক মুরাদ মাহমুদ (রংপুর), বাঘা নিউজ ডটকমের সম্পাদক সেলিম ভা-ারী (রাজশাহী) এবং সিলেটের খবর টুয়েন্টি ফোর ডটকমের সম্পাদক গুলজার আহমেদ হেলাল।
#
আকরাম/ফায়জুল/আলম/রফিকুল/রেজাউল/২০১৫/১৯২২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১০৪৫
শিল্প মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ২৯ চৈত্র (১২ এপ্রিল) :
দশম জাতীয় সংসদের শিল্প মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ৮ম বৈঠক আজ জাতীয় সংসদভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সভাপতি ওমর ফারুক চৌধুরীর সভাপতিত্বে কমিটির সদস্য হাবিবুর রহমান মোল্লা, আবুল কালাম মোঃ আহ্সানুল হক্ চৌধুরী, রহিম উল্লাহ, বেগম ফাতেমা তুজ্জহুরা বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে শিল্প মন্ত্রণালয় এবং এর অধীনস্থ কর্পোরেশন/সংস্থা/প্রতিষ্ঠানসমূহের চলমান উন্নয়ন প্রকল্পসমূহের বর্তমান অবস্থা, ভৌত ও আর্থিক অগ্রগতি পর্যালোচনা এবং নতুন প্রকল্পগ্রহণসহ ভবিষ্যৎ করণীয় এবং পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর এর কার্যক্রম এবং বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
বৈঠকে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২০০৯-২০১৩ সাল পর্যন্ত যে সমস্ত নিয়োগপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে সেগুলোতে জেলাকোটা যথাযথভাবে অনুসরণ করা হয়েছে কিনা সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় প্রতিবেদন আগামী সাতদিনের মধ্যে কমিটির কাছে সরবরাহের সুপারিশ করে কমিটি।
মন্ত্রণালয়ের অধীনে এডহক ভিত্তিতে যে সমস্ত নিয়োগ হয়েছে তা স্বচ্ছতার সাথে হয়েছে কিনা সে বিষয়ে মন্ত্রণালয়কে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগ্রহণের সুপারিশ করে কমিটি।
এছাড়াও বৈঠকে বাংলাদেশে বয়লার তৈরির ক্ষেত্রে মন্ত্রণালয়ের জনবলের পাশাপাশি বুয়েটের বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ ও সহযোগিতায় কয়েকটি ডিজাইন তৈরি করার সুপারিশ করা হয়।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কর্মকর্তা ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
সাব্বির/ফায়জুল/আলম/মোশারফ/রেজাউল/২০১৫/১৯১৩ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১০৪৪
তথ্য অধকিার আইন ট্র্যাকিং সস্টিমে পাইলট প্রকল্পরে উদ্বোধন
ঢাকা, ২৯ চৈত্র (১২ এপ্রিল) :
বাংলাদশ সরকার ২০০৯ সালে জনগণরে জানার অধকিার প্রতষ্ঠিার মাধ্যমে স্বচ্ছ ও জবাবদহিতিামূলক রাষ্ট্র প্রতষ্ঠিার জন্য তথ্য অধকিার আইন প্রতষ্ঠিা কর।ে ‘তথ্য অধকিার আইন ২০০৯’ এর মাঠপর্যায় সম্প্রসারণ এবং মানুষরে তথ্য পাওয়ার অধকিার প্রতষ্ঠিার পথকে আরও সুগম করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ডনিটে। এরই ধারাবাহকিতায় ডনিটে, মানুষরে জন্য ফাউন্ডশেনরে র্আথকি সহযোগতিায় ‘তথ্য অধকিার আইন ট্র্যাকিং সস্টিমে’ নামে একটি প্রযুক্তনির্ভির অনলাইন প্ল্যাটফর্ম তরৈি করছে।ে তথ্য অধকিার আইন বাস্তবায়নে এ ধরনের অনন্য উদ্যোগ এটাই প্রথম।
আজ তথ্য কমশিন মলিনায়তনে ‘তথ্য অধকিার আইন ট্র্যাকিং সস্টিমে’ পাইলট প্রকল্পরে উদ্বোধন অনুষ্ঠানরে আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতথিি হসিবেে উপস্থতি ছলিনে প্রধান তথ্য কমশিনার সাবকে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ফারুক। এছাড়া বশিষে অতথিি হসিবেে উপস্থতি ছলিনে নপোল চন্দ্র সরকার, তথ্য কমশিনার, তথ্য কমশিন এবং শাহনি আনাম, আহ্বায়ক, তথ্য অধকিার ফোরাম ও নর্বিাহী পরচিালক, মানুষরে জন্য ফাউন্ডশেন। এছাড়া অনুষ্ঠানে আরো উপস্থতি ছলিনে তথ্য কমশিনরে সচবি মো. ফরহাদ হোসনে।
অনুষ্ঠানরে শুরুতইে ট্র্যাকিং সস্টিমেটি কভিাবে কাজ করবে সে ব্যাপারে একটি বস্তিারতি কার্যক্রম প্রদর্শন করা হয়।
প্রধান অতথিরি বক্তব্যে প্রধান তথ্য কমশিনার ও সাবকে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ফারুক ডনিটেকে এধরনরে একটি অনন্য উদ্যোগরে জন্য ধন্যবাদ জানান। তনিি তথ্য কমশিনসহ বাংলাদশেরে সব জায়গায় তথ্য প্রদানরে সাথে সম্পর্কিত কর্মকর্তাদেরকে এই ট্র্যাকিং সস্টিমেরে বষিয়ে প্রশক্ষিণ প্রদান করার জন্য ডনিটেকে আহ্বান জানান।
বশিষে অতথিদিরে মধ্যে তথ্য অধকিার ফোরামরে আহ্বায়ক এবং মানুষরে জন্য ফাউন্ডশেনরে নর্বিাহী পরচিালক শাহনি আনাম ডনিটেকে ধন্যবাদ জানয়িে বলনে, এটি এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যা সরকার এবং জনসাধারণ সবার কাজে লাগব।ে তনিি বলনে, ট্র্যাকিং সস্টিমেরে সার্থকতা এর ব্যবহার এবং মনটিরংিয়রে মধ্যে নহিতি। সবার কর্মক্ষেত্রে এই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহাররে মাধ্যমে তথ্য অধকিার আইনকে শক্তশিালী করার আহ্বান জানান তনি।ি
এ যাবৎকালে তথ্য অধকিার আইন ২০০৯ এর ভত্তিতিে বাংলাদশেে ২১ হাজার দায়ত্বিপ্রাপ্ত র্কমর্কতার কাছে মোট ৮ হাজার ৪৪২টি আবদেন এসছে।ে যারমধ্যে বসেরকারিখাতে ১২৭টি আবদেন এসছে।ে এসবরে মধ্যে
৭ হাজার ৮৭০টি আবেদনের উত্তর দয়ো হয়ছে।ে এই ট্র্যাকিং সস্টিমে চালু হলে এই কার্যক্রমে আরও স্বচ্ছতা আসবে এবং আইন বাস্তবায়ন আরও দ্রুততর হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করনে তথ্য কমশিন সচবি মোঃ ফরহাদ হোসনে।
অনুষ্ঠানে এ উদ্যোগকে সবার সামনে তুলে ধরার জন্য ডনিটেকে ধন্যবাদ জানান তথ্য কমশিনার নপোল চন্দ্র সরকার। জলো পর্যায় থকেে শুরু করে সকল পর্যায়ে পর্যায়ক্রমে এই ট্র্যাকংি সস্টিমেরে বস্তিারে কাজ করার ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করনে তনি।ি
সভাপতরি বক্তব্যে ডনিটেরে নির্বাহী পরচিালক অনন্য রায়হান অতথিদিরে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে বলনে, এই ট্র্যাকংি সস্টিমেরে ওপর ভত্তিি করে তথ্য কমশিনে একটি ডাটাসেন্টার ও ড্যাশবোর্ড হতে পার।ে পাশাপাশি জাতীয় তথ্য ব্যাংককে এই ট্র্যাকিং সস্টিমেটরি ক্ষত্রেে ব্যবহার করা যতেে পারে বলওে অভমিত ব্যক্ত করনে তনি।ি
#
ফায়জুল/মোশারফ/রেজাউল/২০১৫/১৯০৭ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১০৪৩
বাল্যবিবাহ রোধে ম্যারেজ রেজিস্ট্রারদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ
-- মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৯ চৈত্র (১২ এপ্রিল) :
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ করতে হলে ম্যারেজ রেজিস্ট্রারদের ভূমিকা পালন করতে হবে। তিনি বলেন, বিবাহ স¤পাদনের সময় সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে ম্যারেজ রেজিস্ট্রাররা সরাসরি উপস্থিত থাকেন। সুতরাং ম্যারেজ রেজিস্ট্রাররা বাল্যবিবাহ রেজিস্ট্রি না করলে বাল্যবিবাহ হবে না। এ বিষয়ে তিনি ম্যারেজ রেজিস্ট্রারদের সহযোগিতা কামনা করেন।
প্রতিমন্ত্রী আজ জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে মুসলিম, হিন্দু ও খ্রিস্টান ম্যারেজ রেজিস্ট্রারদের সম্মিলিত ফোরাম আয়োজিত বাল্যবিবাহে দায় কার? প্রতিরোধে করণীয় শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
সেমিনারে মূলপ্রবন্ধ পাঠ করেন সম্মিলিত ম্যারেজ রেজিস্ট্রার ফোরামের আহ্বায়ক ছাবের আহমদ। মূলপ্রবন্ধে তিনি বলেন, বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন ২০১৪ এর খসড়া অনুযায়ী ম্যারেজ রেজিস্ট্রারগণ কোনো বাল্যবিবাহ সম্পাদন করলে দু’বছর পর্যন্ত বিনাশ্রম কারাদ- বা ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদ- বা উভয়দ-ে দ-িত হবে। এই বিধানটির অপব্যবহার হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। কারন, এখন পর্যন্ত জন্মনিবন্ধন তথ্য অনলাইনে পাওয়া যায় না। তাছাড়া সব রেজিস্ট্রার এখন পর্যন্ত ইন্টারনেট ব্যবহারে দক্ষ নয়। অনেক সময় জন্মনিবন্ধনের সার্টিফিকেট দেখে বিবাহ রেজিস্ট্রি করলেও পরবর্তীতে দেখা যায় জন্মনিবন্ধন সার্টিফিকেটটি ভুয়া। এক্ষেত্রে ম্যারেজ রেজিস্ট্রারদের করার কিছুই থাকে না। সুতরাং, এ দ-ের বিধানটি রাখা হলে অনেকে শত্রুতাবশত ম্যারেজ রেজিস্ট্রারদের হয়রানি করতে পারে এবং তাদের মানহানিও ঘটাতে পারে। সাধারণত বিবাহ পরিচালনা যারা করে থাকেন তারা সমাজের সম্মানিত ব্যক্তি। তাছাড়া আইন মন্ত্রণালয়ের বিধান অনুযায়ী কেউ জেলহাজতে গেলে তার লাইসেন্স বাতিল হয়ে যায়। এক্ষেত্রেও শত্রুতাবশত অনেকেই এ বিধানের অপব্যবহার করতে পারে। এ বিষয়ে তারা প্রতিমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন এবং আইন থেকে ম্যারেজ রেজিস্ট্রারদের শাস্তির বিধানটি বাতিলের আবেদন জানান।
সম্মিলিত ম্যারেজ রেজিস্ট্রার ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যসচিব প্রীতিলতা বিশ্বাসের সঞ্চালনায় সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন এডভোকেট তালুকদার মোঃ ইউনুস, পরিবেশবাদী ও মানবাধিকার কর্মী মিহির বিশ্বাস, বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্টের সিনিয়র আইনজীবী এডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সোহরাব খান চৌধুরী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. আহমদ আবুল কালাম, ম্যারেজ রেজিস্ট্রারদের মধ্যে ইউসুফ আলী চৌধুরী, মোঃ আশরাফ উদ্দিন ভূইয়া সায়েম, মোঃ মামুনুর রশিদ খান ইউসুফি এবং আশিষ মুখোপাধ্যায়।
#
খায়ের/ফায়জুল/নবী/জসীম/রেজাউল/২০১৫/১৮৫৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১০৪২
ঢাকায় পার্বত্য চট্টগ্রামের সামাজিক অনুষ্ঠান বৈসাবি শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত
ঢাকা, ২৯ চৈত্র (১২ এপ্রিল) :
পার্বত্য চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী সামাজিক-সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বৈসাবি র্যালি আজ ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়। র্যালিটি ঢাকার মানিক মিয়া এভিনিউ থেকে শুরু হয়ে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সংলগ্ন ক্রিসেন্ট লেকে বর্ষবিদায় ও নববর্ষকে বরণের জন্য পানিতে ফুল ভাসানোর মধ্য দিয়ে শেষ হয়।
বৈসাবি র্যালির নেতৃত্ব দেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. গওহর রিজভী এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নব বিক্রম কিশোর ত্রিপুরা। র্যালিতে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ ঢাকায় বসবাসরত চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের প্রায় চারশত প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন।
র্যালি পূর্ব এক সংক্ষিপ্ত ভাষণে সংস্কৃতি মন্ত্রী বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের সামাজিক বৈচিত্র্যতা আমাদের জাতীয় সংস্কৃতিতে এক নতুন মাত্রা যোগ করেছে। এখন এই সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য আমাদের জাতীয় সম্পদে পরিণত হয়েছে। পাহাড়ের প্রাণের বৈসাবি উৎসবের বহুমাত্রিকতা সমতলের মানুষকেও ভীষণভাবে অনুপ্রাণিত করে- সে হিসেবে আমরা সবাই এক ও অভিন্ন। মন্ত্রী আরো বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের বিশেষ এ সংস্কৃতি দেশ পেরিয়ে বিদেশেও আমাদের অসাম্প্রদায়িক ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে বিশেষভাবে তুলে ধরছে।
অনুষ্ঠানে নব বিক্রম কিশোর ত্রিপুরা বলেন, বৈসাবি আয়োজনের মূল অর্থই হলো পুরাতন বছরের দুঃখ-গ্লানি, বেদনা-বঞ্চনাকে প্রতীকীভাবে নদীতে বা ছড়ায় ফুল ভাসিয়ে বিদায় জানানো, সাথে সাথে নব উদ্যমে নতুনবর্ষকে বরণ করে নেয়া। ঢাকা প্রবাসী পার্বত্য চট্টগ্রামের অধিবাসী হওয়ায় উৎসবে নানা কারণে এলাকায় যেতে পারে না তাদেরকে ঘিরে গত ৪ বছর ধরে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ র্যালির আয়োজন করে আসছে।
উল্লেখ্য, ১৯৮৫ সাল থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় বৈসাবি অনুষ্ঠান পালিত হয়ে আসছে। বর্ষবরণ ও বিদায় উৎসবকে ত্রিপুরা সম্প্রদায় ‘বৈসুক’, মারমা সম্প্রদায় ‘সাংগ্রাই’ এবং চাকমা সম্প্রদায় ‘বিজু’ নামে এ উৎসব পালন করে থাকেন। একত্রে ৩টি আদ্যক্ষর নিয়ে বৈসাবি বলে পাহাড়ে এই উৎসব পরিচিত। চৈত্রের শেষদিনের আগের দিনকে বলা হয় ফুল বিজু। এদিনে ফুল দিয়ে ঘরবাড়ি সাজানো হয়। দ্বিতীয় দিন চৈত্র সংক্রান্ত ‘বৈসাবি’ অথবা মূল বিজু। এদিনকে উৎসবের প্রধান দিন ধরে নেয় চাকমারা। ত্রিপুরা ও মারমারা এ দিন পালন করলেও তাদের জন্য ১ বৈশাখ হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ দিন। মূল বিজুর সবচেয়ে আকর্ষণীয় হচ্ছে ‘পাচন’ (অনেক রকমের শাক-সবজির, ফলমূলের সমন্বয়ে রান্না করা তরকারি)। এই পাচনে যে যত পদের সবজি মেশাতে পারবে তার গুরুত্ব তত বেশি। এ দিন নতুন কাপড় পরে বাড়ি বাড়ি বেড়ানো, পাচন খাওয়া পাহাড়ীদের আনন্দ উদ্যাপনের মূল আয়োজন। প্রচলিত আছে যে, বিজুর দিন কমপক্ষে পাঁচ বাড়িতে বেড়াতে হবে। এসব বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে পাচন খেলে পরবর্তী ৩ মাস কেউ কোন রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হবে না।
#
জুলফিকার/মোহাম্মদ আলী/অনসূয়া/শুকলা/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৫/১৫০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১০৪১
পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঢাকা, ২৯ চৈত্র (১২ এপ্রিল) :
দশম জাতীয় সংসদের পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি’র ৯ম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি রমেশ চন্দ্র সেন এর সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
কমিটির সদস্য ও পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী নজরুল ইসলাম, এ কে এম ফজলুল হক,
মো. ফরিদুল হক খান, মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরী, মোস্তাফিজুর রহমান এবং সেলিনা জাহান লিটা বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ ব্যবহৃত বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের সিলেট রেস্টহাউজ এর সর্বশেষ অবস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদন, জলবায়ু ট্রাস্ট ফান্ড এর আওতায় বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড গৃহীত প্রকল্প সমূহের বিস্তারিত প্রতিবেদন এবং বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের স্থায়ী ও অস্থায়ী সম্পত্তির (ভূমি ও যানবাহন) এর বিবরণী ও রক্ষণাবেক্ষণ সংক্রান্ত প্রতিবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
বৈঠকে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ ব্যবহৃত বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের সিলেট রেস্টহাউজ এর বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাথে যোগাযোগ করে বিষয়টি সমাধান এবং প্রয়োজনে প্রধানমন্ত্রীকে অবগত করার বিষয়ে মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়।
বৈঠকে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের সকল স্থাপনা রক্ষণাবেক্ষণে সার্বক্ষণিক আনসারবাহিনী মোতায়েন করার বিষয়ে মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতাধীন যে সকল সম্পত্তি অন্যান্য মন্ত্রণালয় ও সংস্থা কর্তৃক দখল করে আছে সে সকল সম্পত্তির একটি তালিকা কমিটির পরবর্তী বৈঠকে উপস্থাপন করার বিষয়ে মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়।
বৈঠকে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতাধীন যে সকল জমি অবৈধভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে সে সকল জমি উদ্ধারের বিষয়ে মন্ত্রণালয় থেকে সকল জেলা প্রশাসককে পত্র প্রদানের এবং যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের সকল অকেজো যানবাহন আগামী ৬ মাসের মধ্যে বিক্রি করার বিষয়ে মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয়।
পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
#
এমাদুল/মোহাম্মদ আলী/অনসূয়া/শুকলা/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৫/১৫০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১০৪০
সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে মন্ত্রীদেরকে আচরণ বিধি মেনে চলার পরামর্শ
চট্টগ্রাম, ২৯ চৈত্র (১২ এপ্রিল) :
প্রধানমন্ত্রী আসন্ন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আচরণ বিধির বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সদস্যদের সতর্ক থাকতে নির্দেশনা দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এমপি। মন্ত্রী আজ চট্টগ্রামের আনোয়ারায় আরবান আলী সড়ক পরিদর্শনকালে উপস্থিত সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে একথা জানান।
মন্ত্রী বলেন, ইতোপূর্বে অনুষ্ঠিত ৯টি সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে সরকার কোন হস্তক্ষেপ করেনি, এবারও করবে না। সরকার কোন দুর্নামের বোঝা ঘাড়ে নেবে না। স্বাধীন ও কর্তৃত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনে নির্বাচন কমিশনকে সরকার সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে।
উল্লেখ্য, আড়াই কিমি. দীর্ঘ আরবান আলী সড়কটি পুনঃনির্মাণে ব্যয় হচ্ছে প্রায় দশ কোটি টাকা। আগামী ছয় মাসের মধ্যে সড়কের নির্মাণকাজ শেষ হবে বলে মন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
এসময় সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আরিফুর রহমান, নির্বাহী প্রকৌশলী রাশেদুল হকসহ সওজ’র প্রকৌশলীগণ উপস্থিত ছিলেন।
#
নাছের/মোহাম্মদ আলী/অনসূয়া/শুকলা/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৫/১৪৪৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১০৩৯
জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটে ব্রডকাস্ট জার্নালিজম বিষয়ে কোর্স চালু হচ্ছে
ঢাকা, ২৯ চৈত্র (১২ এপ্রিল) :
জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটে ‘পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন ব্রডকাস্ট জার্নালিজম’ কোর্স চালু হতে যাচ্ছে। এই কোর্সের মেয়াদ হবে প্রায় এক বছর। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে ¯œাতক ডিগ্রীধারী ২০ জন ছাত্রছাত্রী এই কোর্সে শিক্ষালাভের সুযোগ পাবেন। দেশে এটাই এই ধরনের প্রথম কোর্স। জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট প্রতিবছর নিয়মিতভাবে এই কোর্সের আয়োজন করবে। আগামী জুলাই মাস থেকে প্রথম কোর্সের কার্যক্রম শুরু হবে বলে আশা করা যায়।
ইতোমধ্যেই জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট ক্যাম্পাসে ঢাকা স্কুল অভ্ ব্রডকাস্ট জার্নালিজম স্থাপন করা হয়েছে। গত ২৯ মার্চ ২০১৫ তারিখে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের জন্য স্কুলটিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হয়েছে।
এই প্রতিষ্ঠানের একাডেমিক ক্যালেন্ডার এবং ছাত্রছাত্রী ভর্তি, পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণসহ সার্বিক বিষয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন এর মাধ্যমে পরিচালিত হবে। দেশে প্রসারমান সরকারি-বেসরকারি বেতার ও টেলিভিশন চ্যানেলসমূহে দক্ষ, মানসম্পন্ন ও সৃজনশীল জনবলের চাহিদা মেটাতে এ পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
#
নেছার/মোহাম্মদ আলী/অনসূয়া/শুকলা/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৫/১৩০০ ঘণ্টা