Handout Number: 2212
Mayaudon calls on Shahriar Alam
Dhaka, August 23:
Head of the European Union Delegation and Ambassador to Bangladesh Pierre Mayaudon paid a farewell call on the State Minister for Foreign Affairs Md. Shahriar Alam at his office today.
State Minister thanked the departing EU Ambassador for his positive and constructive role in taking the Bangladesh-EU relations to a newer height during his tenure in Dhaka. He mentioned that Bangladesh-EU relations reached the threshold where ‘aid to trade’ transition is about to be matured. Both sides have been working closely on issues of differences (e.g., labour and irregular migrants issues) as well as exploring new opportunities to further cement ties. He highly appreciated the EU Ambassador's efforts to reaching out the civil society, business, academia beyond its comprehensive engagements with the Government, which, in his view is contributing positively in further strengthening and widening our friendly relationship. He also appreciated EU’s unwavering support towards LDC agenda and Bangladesh being the current Chair of LDC will remain engaged with EU to further solidify the existing cooperation.
Mentioning EU as one of the most important development partners and the key export destinations for Bangladeshi products, he emphasized on continued strengthening of bilateral relations.
The EU Ambassador expressed that his tenure in Bangladesh was ‘fulfilling three years’ and shared that now Bangladesh and EU are engaged in all possible areas like migration, labour issues, trade and investment, science and technology etc. He added that EU-Bangladesh Business Climate Dialogue, that was commenced in 2015, is moving in the right direction and discussion on many important issues to augment more two way trade and investment will continue. He further expressed optimism that the next general election will be free, fair and inclusive. He also conveyed EU's readiness to sending Election Observer Mission for that election.
The EU Ambassador further hoped that Bangladesh will continue its success in all areas of economic, social and political landscapes.
The EU Ambassador thanked the State Minister for Foreign Affairs for extending all-out support and cooperation during his tenure in Bangladesh and reiterated EU's commitment to remain engaged with Bangladesh.
#
Maruf/Mahmud/Sanjib/Salimuzzaman/2017/19.20 Hrs.
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২২১১
২ সেপ্টেম্বর পবিত্র ঈদুল আযহা
ঢাকা, ৮ ভাদ্র (২৩ আগস্ট):
বাংলাদেশের আকাশে আজ ১৪৩৮ হিজরি সালের পবিত্র জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা গেছে। ফলে আগামীকাল ২৪ আগস্ট বৃহস্পতিবার থেকে পবিত্র জিলহজ মাস গণনা করা হবে এবং আগামী ২ সেপ্টেম্বর শনিবার সারাদেশে পবিত্র ঈদুল আযহা উদ্যাপিত হবে।
আজ সন্ধ্যায় ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মুকাররম সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রী ও জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ মতিউর রহমান।
সভায় ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মোঃ হাফিজুর রহমান, তথ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মোঃ আবুল কালাম আজাদ, বাংলাদেশ টেলিভিশনের পরিচালক মোঃ শাখাওয়াত হোসেন, ওয়াকফ প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত) দেওয়ান মোঃ আবদুস সামাদ, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপ-সচিব মোঃ ছাইফুল ইসলাম, অতিরিক্ত প্রধান তথ্য অফিসার ফজলে রাব্বী, ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজ উদ্দিন আহ্মাদ, ধর্মসচিবের একান্ত সচিব মোঃ গোলাম মওলা, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক সামছুদ্দিন আহমেদ, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মাওলানা মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, লালবাগ শাহী মসজিদের খতিব মাওলানা আবু রায়হান ও চকবাজার শাহী জামে মসজিদের খতীব মাওলানা শেখ নাঈম রেজওয়ান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
#
নিজাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৯৪৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২২১০
প্রশিক্ষণই মানুষের দক্ষতা নিশ্চিত করে
-- প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী
ঢাকা, ৮ ভাদ্র (২৩ আগস্ট):
প্রশিক্ষণ ছাড়া মানুষ কখনও পরিপূর্ণ হতে পারে না। তাই সকলকে সারা জীবন প্রশিক্ষণ নিতে হয় নিজেকে পরিপূর্ণ করার জন্য। প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বি.এসসি আজ ঢাকায় কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর বাস্তবায়নাধীন স্কিলস এন্ড ট্রেনিং এনহ্যান্সমেন্ট প্রজেক্ট (ঝঞঊচ) কর্তৃক আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
ঝঞঊচ প্রকল্প বিশ্বব্যাংক, বাংলাদেশ সরকার ও কানাডার যৌথ অর্থায়নে ২০১০ সাল থেকে বাংলাদেশে কারিগরি শিক্ষার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর মহাপরিচালক ও অতিরিক্ত সচিব মোঃ সেলিম রেজা, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) মিজানুর রহমান ও বিশ্ব ব্যাংকের সিনিয়র অপারেশনস অফিসার ড. মোঃ মোখলেছুর রহমান।
#
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২২০৯
বাংলাদেশ-তুরস্ক বিটুবি মিটিংয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী
তুরস্কের সাথে এফটিএ করতে আগ্রহী বাংলাদেশ
ঢাকা, ৮ ভাদ্র (২৩ আগস্ট) :
বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, তুরস্কের সাথে চলমান বাণিজ্য বৃদ্ধির জন্য এফটিএ করতে আগ্রহী বাংলাদেশ। এ বিষয়ে তুরস্কের সাথে প্রথম পর্যায়ের আলাপ আলোচনা সম্পন্ন হয়েছে। দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা কিছুদিনের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে। তুরস্ক ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য নয়, সে কারণে সেখানে বাংলাদেশ ডিউটি ও কোটা ফ্রি বাণিজ্য সুবিধা পায় না। এছাড়া উচ্চ শুল্কহারের কারণে বাংলাদেশ আশানুরূপ পণ্য তুরস্কে রপ্তানি করতে পারছে না। তুরস্কের সাথে এফটিএ হলে বাংলাদেশ তুরস্কের কাছে এ বাণিজ্য সুবিধা পাবে। তখন তুরস্কে বাংলাদেশের রপ্তানি অনেক বৃদ্ধি পাবে।
বাণিজ্যমন্ত্রী আজ ঢাকায় হোটেল লা মেরিডিয়ানে তার্কিস এক্সপোর্টার্স অ্যাসেম্বলি (টিআইএম) এবং এফবিসিসিআই আয়োজিত তুরস্ক-বাংলাদেশ বিজনেস ফোরাম এবং বি-ট-ুবি মিটিংয়ে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, তুরস্কের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক ঐতিহাসিক। সেখানে বাণিজ্য বৃদ্ধির জন্য উভয় দেশের ব্যবসায়ীদের যোগাযোগ বৃদ্ধি করতে হবে। বাংলাদেশে তুরস্ক বিনিয়োগ করতে পারে। বাংলাদেশে বিনিয়োগের সুযোগ-সুবিধা ও সম্ভাবনা তুলে ধরতে হবে। এতে তুরস্কের বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে। বাংলাদেশে তুরস্ক সরাসরি বিনিয়োগ (এফডিআই) করলে উভয়দেশ লাভবান হবে। এ জন্য এফবিসিসিআইকে উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
এসময় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিষয়ে টিআইএম এবং এফবিসিসিআইয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স¥ারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়। বাণিজ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে বাংলাদেশের পক্ষে এফবিসিসিআইয়ের প্রথম ভাইস প্রেসিডেন্ট শেখ ফজলে ফাহিম এবং টিআইএম-এর পক্ষে তার্কিস এক্সপোর্টার্স অ্যাসেম্বলির মেম্বার অভ্ সেক্টর কাউন্সিল বাসরা বাইরাক (ইধংধৎধহ ইঅণজঅক) এমওইউতে স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন ঢাকায় তুরস্কের রাষ্ট্রদূত ডেভরিম অজতুর্ক (উবাৎরস ঙতঞটজক)। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশে সফররত তার্কিস এক্সপোর্টার্স অ্যাসেম্বলির মেম্বার অভ্ সেক্টর কাউন্সিল বাসরা বাইরাক (ইধংধৎধহ ইঅণজঅক), এফবিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট মোঃ শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন এবং এফবিসিসিআইয়ের প্রথম ভাইস প্রেসিডেন্ট।
#
বকসী/মাহমুদ/জয়নুল/২০১৭/১৮৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২২০৮
মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার বৈশিষ্ট্য বঙ্গবন্ধুর রক্তের সাথে মিশে ছিলো
---- গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী
ঢাকা, ৮ ভাদ্র (২৩ আগস্ট) :
মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার বৈশিষ্ট্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রক্তের সাথে মিশে ছিল। এ বৈশিষ্ট্যই তাঁকে সংগ্রামী জীবন উপহার দিয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর জীবনালেখ্য পর্যালোচনা করলে এর প্রমাণ মেলে। এ কারণেই ১৫ আগস্ট ঘাতকরা বঙ্গবন্ধুর রক্তের সাথে সম্পর্ক আছে এমন সকলকেই হত্যা করতে চেয়েছিল।
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন আজ ঢাকায় রাজউক মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪২তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। রাজউক শ্রমিক-কর্মচারী লীগ এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।
গণপূর্ত মন্ত্রী বলেন, অনেকেই বলে থাকেন কিছু বিপথগামী সেনাসদস্য বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে। এটি মোটেও সঠিক তথ্য নয়। বঙ্গবন্ধু হত্যার পেছনে এক গভীর ষড়যন্ত্র ছিল। এদেশের মানুষের অধিকার নিয়ে যাতে কোন প্রতিবাদ না ওঠে, এ জাতি যাতে কোনদিন মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে এমন ঘৃণ্য উদ্দেশ্যেই বঙ্গবন্ধুর সাথে রক্তের সম্পর্কের সকলকেই ঘাতকেরা হত্যা করতে চেয়েছিল। সৌভাগ্যক্রমে দেশে না থাকায় জাতির পিতার দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা প্রাণে বেঁচে যান। শেখ হাসিনা বেঁচে আছেন বলেই আজ বাংলাদেশ মধ্য আয়ের দেশে উন্নীত হচ্ছে এবং ২০৪১ সালে উন্নত দেশের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ শহীদ উল্লা খন্দকার, রাজউকের চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুর রহমান, জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি আলহাজ শুক্কুর মাহমুদ, সাধারণ সম্পাদক মোঃ সিরাজুল ইসলাম প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রাজউক শ্রমিক-কর্মচারী লীগের সভাপতি এম এ মালেক এবং পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মোঃ নাসির উদ্দিন।
সভার শুরুতে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর কর্তৃক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ওপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র ‘চিরঞ্জীব বঙ্গবন্ধু’ প্রদর্শন করা হয় এবং সবশেষে বিশেষ দোয়া ও দুঃস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ করা হয়।
#
কিবরিয়া/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮১৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২২০৭
কন্যা শিশুরা দুর্যোগ ও বন্যায় সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছে
-মেহের আফরোজ চুমকি
ঢাকা, ৮ ভাদ্র (২৩ আগস্ট) :
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন, কন্যা শিশুরা দুর্যোগ ও বন্যায় সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছে। বন্যা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগে কন্যা শিশুরা পুনর্বাসন কেন্দ্রে অথবা নিজ গৃহে অনেক সময় যৌন নির্যাতনের শিকার হয়। এই বিষয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ সকলকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ওয়ার্ল্ড ভিশন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও খাদ্য অধিকার বাংলাদেশের যৌথ আয়োজনে ‘সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রম বাস্তবায়ন নীতি ও অভিজ্ঞতা’ বিষয়ক কনভেনশনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
চুমকি বলেন, দারিদ্র্যবিমোচন সরকারের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। এ জন্য সরকার সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি কার্যক্রম জোরদার করেছে। এখাতে সরকারের ব্যয় ৫৪ হাজার কোটি টাকা যা বাজেটের প্রায় ১৩ শতাংশ। তিনি বলেন, কোন সম্প্রদায় ও দলের লোককে পিছিয়ে রাখলে দেশ দারিদ্র্যমুক্ত হবেনা। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির সুবিধাভোগী নির্বাচনে সকলকে সমান দৃষ্টিতে দেখতে হবে। তিনি বলেন, সুবিধাভোগী নির্বাচনে অনেক সময় লক্ষ্য করা যায় একই পরিবারের একাধিক ব্যক্তি বিভিন্ন সুবিধা নিচ্ছে। পক্ষান্তরে অনেক পরিবারের কেউই কোন সুবিধা পাচ্ছেনা। এ বিষয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের আরো সচেতন হতে হবে এবং স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে। এ সমস্যা সমাধানে সরকার একটি ডাটাবেজ তৈরির কাজ করছে।
খাদ্য অধিকার বাংলাদেশ ও পিকেএসএফ’র চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জামান আহমেদের সভাপতিত্বে কনভেনশনে আরো উপস্থিত ছিলেন সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক গাজী মোহাম্মদ নুরুল কবির, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অভ্ ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের সিনিয়র রিচার্স ফেলো ড. নাজনীন আহমেদ, ইউরোপীয় ইউনিয়নের রুরাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের টিম লিডার ডোরসে ভোসে, খাদ্য অধিকার বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক মহসিন আলী।
#
খায়ের/অনসূয়া/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৬২৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২২০৬
সরকারি প্রতিশ্রুতি সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ৮ ভাদ্র (২৩ আগস্ট) :
জাতীয় সংসদের সরকারি প্রতিশ্রুতি সম্পর্কিত কমিটির ৩৩তম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি কাজী কেরামত আলীর সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সদস্য মো. শহীদুজ্জামান সরকার, এ কে এম শাহজাহান কামাল, মো. আব্দুল মজিদ খান, মীর মোস্তাক আহম্মেদ রবি বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে জানানো হয়, ওয়েস্টজোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড(ওজোপাডিকো) কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন ২ টি উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে রাজবাড়ীসহ অন্যান্য এলাকায় মোট ৩ হাজার ৮২২ টি বিতরণ ট্রান্সফর্মার স্থাপন কাজ চলমান আছে যার মধ্যে ৩ শত ৯৫ টি ইতিমধ্যে স্থাপন করা হয়েছে। ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ কার্যক্রমকে সফল করার জন্য এ পর্যন্ত বাংলাদেশ পল্লিবিদ্যুতায়ন বোর্ডের মাধ্যমে ১ কোটি ৯৫ লাখ গ্রাহককে বিদ্যুৎ সংযোগের আওতায় আনা হয়েছে।
বিদ্যুৎ সংযোগ থাকা সত্তেও গ্রামাঞ্চলে ঘন ঘন লোডশেডিং হওয়ার কারণে সরকারের ভাবমূর্তি যাতে ক্ষুণœ না হয় সেজন্য প্রয়োজনীয় বিতরণ লাইন নির্মাণ ও পুরাতন লাইন সংস্কার করে বিতরণ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং প্রয়োজনীয় সংখ্যক সাবস্টেশন নির্মাণ করার সুপারিশ করা হয়।
বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) কর্তৃক জানানো হয়, ২০১৬-২০১৭ অর্থবছরে বিদ্যুৎ বিভাগের আওতায় ১৭ হাজার ৯০৭ কোটি টাকা ব্যয়ে মোট ১১৭ টি প্রকল্পে এ বিভাগের আর্থিক অগ্রগতি ১০১ দশমিক ৮০ শতাংশ। একই অর্থবছরে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের আওতায় ২ হাজার ৩৯৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ৫৮ টি প্রকল্পের আর্থিক অগ্রগতি ৯৭ দশমিক ৯৮ শতাংশ।
বৈঠকে বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী সংস্থাগুলির সাথে সঞ্চালন লাইন নির্মাণকারী সংস্থা পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অভ্ বাংলাদেশ লিমিটেড এর প্রকল্প প্রণয়ন এবং বাস্তবায়নের সুষ্ঠুভাবে সমন্বয় করার সুপারিশ করা হয়।
বিদ্যুৎ বিভাগের সচিবসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
মিজানুর/অনসূয়া/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৬৩৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২২০৫
নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চয়তা বিধান বাংলাদেশের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ
ঢাকা, ৮ ভাদ্র (২৩ আগস্ট) :
মধ্যমআয়ের দেশে পরিণত হবার প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের জন্য খাদ্য নিরাপত্তার পর নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চয়তা বিধান একটি বড় চ্যালেঞ্জ বলে মন্তব্য করেছেন নিরাপদ খাদ্য বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেন, বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের জন্য নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে খাদ্যের মান নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কিত প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়াতে হবে। এ লক্ষ্যে তারা বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের কার্যক্রম শক্তিশালী করার পাশাপাশি নিরাপদ খাদ্য আইনের কঠোর প্রয়োগের সুপারিশ করেন।
দেশে প্রথমবারের মতো আয়োজিত খাদ্য নিরাপত্তা বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন “বাংলাদেশ ফুড সেফটি কনফারেন্স-২০১৭” এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তারা একথা বলেন। আজ রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে দু’দিন ব্যাপী এ সম্মেলনের উদ্বোধন করা হয়।
বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্স অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই), ফরেন ইনভেস্টরস্ চেম্বার অভ্ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (এফআইসিসিআই) এবং মেট্রোপলিটন চেম্বার অভ্ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (এমসিসিআই) এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এ সম্মেলন উদ্বোধন করেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মোঃ কামরুল ইসলাম অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন।
বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মাহফুজুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে খাদ্যসচিব মোঃ কায়কোবাদ হোসেন, বিএসটিআই’র মহাপরিচালক মোঃ সাইফুল হাসিব, জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বাংলাদেশের প্রধান কারিগরি পরামর্শক ঘধড়শর গরহধসরমঁপযর, জাতীয় টিমলিডার একে এম নুরুল আফসার, এমসিসিআই’র প্রেসিডেন্ট নিহাদ কবির ও এফআইসিসিআই’র প্রেসিডেন্ট রূপালী চৌধুরী বক্তব্য রাখেন।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, খাদ্য নিরাপত্তা জোরদারে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর জন্য অনুকরণীয় মডেল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ খাদ্য নিরাপত্তাসহ অনেক সামাজিক সূচকে ঈর্ষণীয় অগ্রগতি অর্জন করেছে। দানাদার খাদ্যশস্য উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ। অন্যান্য কৃষিপণ্য উৎপাদনেও বাংলাদেশ অসাধারণ সাফল্য দেখিয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় এবং চাল, মিঠাপানির মাছ ও ছাগল উৎপাদনে চতুর্থ স্থানে রয়েছে। দেশব্যাপী বাম্পার খাদ্যশস্য উৎপাদনে শিল্প মন্ত্রণালয় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।
আমির হোসেন আমু বলেন, শুধু সার উৎপাদন নয়, জনগণের জন্য পুষ্টিসমৃদ্ধ খাদ্য সরবরাহ সহজলভ্য করতে শিল্প মন্ত্রণালয় কাজ করছে। ইতোমধ্যে ভোজ্য লবণে বাধ্যতামূলকভাবে আয়োডিন এবং ভোজ্য তেলে ভিটামিন ‘এ’ সমৃদ্ধকরণের লক্ষ্যে আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। রাষ্ট্রায়ত্ত চিনিকলগুলোতে সুগারবিট থেকে চিনি উৎপাদনের কাজ চলছে। নিরাপদ খাদ্যর উৎপাদন বাড়াতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সহায়তায় বাংলাদেশ ইন্সপায়ার্ড প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এর আওতায় খাদ্য ও কৃষিভিত্তিক পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের উন্নয়নে দক্ষ প্রশিক্ষকের একটি ‘ন্যাশনাল পুল’ তৈরি করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, সরকার এখন নিরাপদ খাদ্য প্রাপ্তির সাংবিধানিক অধিকার সুরক্ষায় কাজ করছে। এ লক্ষ্যে ১৮টি মন্ত্রণালয় এবং ৪৮০টি সংস্থার সমন্বয়ে ব্যাপক কর্মযজ্ঞ চালানো হচ্ছে। ইতোমধ্যে জেলা পর্যায়ে নিরাপদ খাদ্য আদালত স্থাপন করা হয়েছে। তিনি জনগণের জন্য নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চয়তা দিতে খাদ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে গুণগতমান নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে সর্বোচ্চ সজাগ থাকার আহ্বান জানান।
#
জলিল/অনসূয়া/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৫১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২২০৩
এল সালভাদরে বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রদূত হিসেবে পরিচয়পত্র পেশ করলেন মাসুদ বিন মোমেন
প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলবর্তী দেশ এল সালভাদরের রাজধানী সান সালভাদরে রাষ্ট্রপতি ভবনে প্রেসিডেন্ট প্রফেসর স্যালভাদর স্যানচেজ সিরেনের কাছে ২২ আগস্ট বাংলাদেশের প্রথম অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত হিসেবে পরিচয়পত্র পেশ করেন নিউইয়র্কস্থ জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন। পরিচয়পত্র পেশ অনুষ্ঠানে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হুগো মার্টিনেজ উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রদূত মাসুদ তার পরিচয়পত্র গ্রহণের জন্য এল সালভাদরের প্রেসিডেন্টকে ধন্যবাদ জানান এবং তার কাছে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বার্তা পৌঁছে দেন। এসময় রাষ্ট্রদূত মাসুদ বলেন, গণতন্ত্র, উন্নয়ন ও সামাজিক ন্যায়বিচারের ভিত্তিতে এল সালভাদরের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক উন্নয়নে বাংলাদেশ আগ্রহী। রাষ্ট্রদূত জোর দিয়ে বলেন, পারস্পরিক বন্ধুত্ব ও বাণিজ্য সম্পর্কের ক্রমোন্নয়নের ক্ষেত্রে দু’দেশের ভৌগোলিক দূরত্ব কখনই কোনো বাধা হয়ে দাঁড়াবে না। দেশটির সামাজিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে উন্নয়নে সাফল্য অর্জনের জন্য তিনি এল সালভাদরের রাষ্ট্রপতির নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক অগ্রগতির বিষয়ে সে দেশের প্রেসিডেন্টের কাছে বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরেন রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন। তিনি প্রেসিডেন্ট সিরেনকে সুবিধাজনক সময়ে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান।
উল্লেখ্য, গতবছরের নভেম্বর মাসে বাংলাদেশের সাথে এল সালভাদরের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়। পরিচয়পত্র পেশের পর নিয়মিত দ্বিপাক্ষিক কর্মকা- পরিচালনার জন্য বাংলাদেশ ও এল সালভাদরের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। একইদিনে বাংলাদেশ, ভারত, রাশিয়া, পর্তুগাল, নেদারল্যান্ডস্, সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূতসহ ১৮টি দেশের রাষ্ট্রদূতগণ প্রেসিডেন্ট প্রফেসর স্যালভাদর স্যানচেজ সিরেনের কাছে পরিচয়পত্র পেশ করেন।
সংশোধিত
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২২০২
কোরবানি ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ে জনসচেতনতা বাড়াতে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ
ঢাকা, ৮ ভাদ্র (২৩ আগস্ট) :
যথাযথভাবে কোরবানির পশু জবাই ও কোরবানির বর্জ্য অপসারণ বিষয়ে জনসচেতনতা বাড়াতে এবছর ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন অনুযায়ী পরিবেশ দূষণরোধ ও জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় সারাদেশে দশ হাজারেরও বেশি কোরবানির স্পট নির্ধারণ করা হয়েছে যেখানে স্থানীয় অধিবাসীরা তাদের কোরবানির পশু জবাই করবেন। রাস্তাঘাট ও উন্মুক্তস্থানে পশু জবাই নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বাড়ির আঙিনা এবং নির্ধারিত স্পট ছাড়া আর কোথাও কোরবানি করা যাবে না। এ উদ্দেশ্যে জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে মাইকিং ও লিফলেট বিতরণসহ ব্যাপক প্রচারণা কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। এছাড়া প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় এ সম্পর্কে ব্যাপক জনসচেতনতামূলক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
এদিকে ঢাকা শহরে দ্রুততম সময়ের মধ্যে কোরবানির বর্জ্য অপসারণের প্রস্ততি চূড়ান্ত করা হয়েছে। সিটি কর্পোরেশনের নির্ধারিত জবাইখানায় কোরবানি করা হলে পরবর্তী ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে বর্জ্য অপসারণ সম্ভব হবে। নির্ধারিত স্থানের বাইরে কোরবানির পশু জবাই না করার জন্য এবং যেখানে সেখানে কোরবানির বর্জ্য না ফেলার জন্য ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে নগরবাসীর প্রতি অনুরোধ জানানো হয়েছে।
আসন্ন কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক এক সভায় এসব বিষয়ে উদ্যোগ গ্রহণের কথা জানানো হয়। তথ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে গতকাল (২২ আগস্ট) এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। তথ্যসচিব মরতুজা আহমদের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান তথ্য অফিসার কামরুন নাহার, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক মোঃ আবদুল হালিম, দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মেজবাহুল ইসলাম, এটিসিও’র পরিচালক ফারজানা মুন্নী, তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিগণ এবং ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
সভায় উভয় সিটি কর্পোরেশনের প্রতিনিধিরা জানান, দ্রুততম সময়ের মধ্যে কোরবানির বর্জ্য অপসারণে তারা ব্যাপক প্রস্ততি সম্পন্ন করেছেন। বিগত দুইবছরে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে প্রায় সব বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে। এ বছরও এর ব্যতিক্রম হবে না। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, প্রতিটি ওয়ার্ডে ইতোমধ্যে ৫টি করে জবাইখানা নির্ধারণ করা হয়েছে। দক্ষিণের প্রতিনিধি জানান, দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এলাকায় মোট ৬২৫টি জবাইখানা নির্ধারণ করা হয়েছে।
তথ্যসচিব মরতুজা আহমদ নির্ধারিত স্থানের বাইরে কোরবানির পশু জবাই না করার জন্য নগরবাসীর মধ্যে ব্যাপক সচেতনতা সৃষ্টির জন্য মাইকিং, ইমামদের মাধ্যমে প্রচার, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ব্যাপক প্রচারের জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান।
#
জাকির/মাহমুদ/অনসূয়া/শেফায়েত/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৭/১৭৩২ ঘণ্টা