তথ্যবিবরণী নম্বর : ৮৬৭
মানসম্পন্ন সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ ঘরে ঘরে পৌঁছে দেয়াই আমাদের লক্ষ্য
--- বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ৪ চৈত্র (১৮ মার্চ) :
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, মানসম্পন্ন সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ ঘরে ঘরে পৌঁছে দেয়াই আমাদের লক্ষ্য। শুধু সংযোগেই গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে না, এর পাশাপাশি সঞ্চালন ও বিতরণ ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটিয়ে মানসম্পন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। আগামীতে নবায়নযোগ্য জ্বালানি হতে বিদ্যুৎ, কয়লা হতে বিদ্যুৎ বা পারমাণবিক বিদ্যুৎ জাতীয় লোড ডেসপাচ সেন্টারে আসবে। কম্পনাঙ্ক সুষম রাখার উপরও বিশষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকার সোনারগাঁও হোটেলে ‘ইধহমষধফবংয চড়বিৎ ঈড়হপষধাব ২০১৮’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, বিদ্যুতের উৎপাদন বেসরকারিভাবে হচ্ছে। সঞ্চালন লাইনও বেসরকারিভাবে নির্মাণের চিন্তাভাবনা আছে। বিশ্বস্ততা ও সক্ষমতার সাথে গ্রিড পরিচালনার জন্য ওহফবঢ়বহফবহঃ ঝুংঃবস ঙঢ়বৎধঃড়ৎ (ওঝঙ) সৃজন করার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনাধীন। বিভিন্ন কম্পনাঙ্কের বিদ্যুৎ গ্রিডে আসলে যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে তা নিয়ে এখনই ভাবতে হচ্ছে। এ সময় তিনি আরও উল্লেখ করেন সবার জন্য বিদ্যুৎ নিশ্চিত করতে আরও ৫/৭ বছর সাবসিডি দেয়ার প্রয়োজন আছে।
অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী, ‘ঞৎধহংভড়ৎসরহম ঃযব চড়বিৎ ঝবপঃড়ৎ রহ ইধহমষধফবংয–শীর্ষক একটি প্রতিবেদনের মোড়ক উন্মোচন করেন। দক্ষতার উন্নয়ন, লোকবলের সক্ষমতা বৃদ্ধি বাংলাদেশে বিদ্যুৎ খাতের টেকসই উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। বিদ্যুৎ উৎপাদনের উৎস, জেনারেশন মিক্স পরিচালনার দক্ষতা বৃদ্ধি, দক্ষ, স্বচ্ছ ও প্রতিযোগিতামূলক একটি বিদ্যুৎ বাজারের কথাও এখানে উল্লেখ আছে। তাছাড়া প্রয়োজনীয় অর্থের সংস্থান ও উৎসের বিষয়েও বলা হয়েছে।
এসময় অন্যান্যের মাঝে বিডার চেয়ারম্যান কাজী আমিনুল ইসলাম, বিদ্যুৎ সচিব ড. আহমেদ কায়কাউস, পিডিবির চেয়ারম্যান খালেদ মাহমুদ, পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসাইন, ইওচচঅ-এর প্রেসিডেন্ট লতিফ খান, চডঈ, ইধহমষধফবংয-এর ম্যানেজিং পার্টনার মামুন রশিদ, চডঈ, ওহফরধ, চড়বিৎ টঃরষরঃরবু পার্টনার যুগেষ দারুকা (ণড়মবংয উধৎঁশধ) উপস্থিত ছিলেন।
#
আসলাম/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/২১৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৮৬৬
দশ দিনব্যাপী মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র প্রদর্শনী শুরু ১৭ মার্চ
ঢাকা, ৪ চৈত্র ( ১৮ মার্চ ) :
১৭ মার্চ থেকে ২৭ মার্চ পর্যন্ত (২৫ মার্চ ব্যতীত) মহান স¦াধীনতা দিবস ও জাতীয় শিশু দিবস ২০১৮ উপলক্ষে ১০ দিনব্যাপী বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের প্রজেকশন হলে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ও শিশুতোষ চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে।
১৭ মার্চ আমার জন্মভূমি; ১৮ মার্চ আগুনের পরশমনি; ১৯ মার্চ ওরা এগারোজন; ২০ মার্চ আলোর মিছিল; ২১ মার্চ অরুণদ্বয়ের অগ্নিস¦াক্ষী; ২২ মার্চ পুরস্কার (শিশুতোষ চলচ্চিত্র); ২৩ মার্চ আমার বন্ধু রাশেদ; ২৪ মার্চ এমিলের গোয়েন্দা কাহিনী (শিশুতোষ চলচ্চিত্র); ২৬ মার্চ গেরিলা এবং ২৭ মার্চ জয়যাত্রা।
প্রতিদিন দুপুর দু’টায় প্রদর্শনী শুরু হবে।
#
শচীন্দ্র/সেলিম/রফিকুল/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২১২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৮৬৫
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সিদ্ধান্ত
১৪ এপ্রিল শনিবার দিবাগত রাতে পবিত্র লাইলাতুল মিরাজ
ঢাকা, ৪ চৈত্র (১৮ মার্চ) :
আজ ১৪৩৯ হিজরি সনের পবিত্র রজব মাসের চাঁদ দেখা যায় নি। ফলে আগামীকাল ১৯ মার্চ পবিত্র জামাদিয়াস-সানি মাস ৩০ দিন পূর্ণ হবে এবং আগামী ২০ মার্চ মঙ্গলবার থেকে পবিত্র রজব মাস গণনা শুরু হবে। প্রেক্ষিতে, আগামী ১৪ এপ্রিল শনিবার দিবাগত রাতে সারাদেশে পবিত্র লাইলাতুল মিরাজ পালিত হবে।
আজ ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মুকাররম সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ধর্ম মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ্ নূরী ।
সভায় তথ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মোঃ মিজান-উল-আলম, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্ম সচিব মোঃ সাইদুর রহমান, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সচিব কাজী নুরুল ইসলাম, উপপ্রধান তথ্য অফিসার মুঃ সাইফুল্লাহ, বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান জিয়াউল হাসান (এনডিসি), ঢাকা জেলার আরডিসি মোঃ ইলিয়াস মেহেদী, ওয়াক্ফ প্রশাসক মোঃ শহীদুল ইসলাম, বাংলাদেশ টেলিভিশনের পরিচালক মোঃ ইউসুফ আলী এবং বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মোঃ আবদুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
#
শায়লা/সেলিম/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/২১২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৮৬৪
রেলপথ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ৪ চৈত্র ( ১৮ মার্চ ) :
জাতীয় সংসদের রেলপথ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ৪২তম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সদস্য রেলপথ মন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক, মোঃ সিরাজুল ইসলাম মোল্লা, মোহাম্মদ নোমান, ইয়াসিন আলী এবং বেগম ফাতেমা জোহরা রানী বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
কমিটি ২৮ থেকে ৪০তম বৈঠকের সিদ্ধান্তসমূহের বাস্তবায়নের অগ্রগতি, ২০১৪ সাল হতে ফেব্রুয়ারি ২০১৮ সাল পর্যন্ত চ৬খাতে মোট ক্রয়কৃত ও ব্যবহৃত ডিজেল ইঞ্জিন ও স্পেয়ার পার্টস এর সর্বশেষ অবস্থা এবং বাংলাদেশ রেলওয়ের মেইনটেনেন্স এর আধুনিকায়ন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
রেলওয়ের লাইন নির্মাণ, ক্যারেজ ক্রয়সহ রেলওয়ের যাবর্তী যন্ত্রাংশ ক্রয়ের ক্ষেত্রে গুণগতমান নিশ্চিত রাখার বিষয়ে মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করে কমিটি। নিরাপত্তা বিবেচনায় রেল স্টেশনগুলোতে স্ক্যানার মেশিন, সিসি ক্যামেরা স্থাপন, টিকিটিং ব্যবস্থায় আধুনিকায়ন এবং বাংলাদেশ রেলওয়ের যে সকল পদে মামলাজনিত কারণে নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত আছে সে মামলাগুলো দ্রুত নিষ্পত্তির লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালকসহ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
এমাদুল/সেলিম/রফিকুল/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২১০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৮৬৩
জাতির পিতার সোনার বাংলা বিনির্মাণে কাজ করছে সরকার
-- ডেপুটি স্পিকার
ঢাকা, ৪ চৈত্র (১৮ মার্চ) :
জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মোঃ ফজলে রাব্বী মিয়া বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জীবিত থাকলে বাংলাদেশ এতদিন মালয়েশিয়ার ঊর্র্ধ্বে অবস্থান করত। বাংলাদেশের যেখানে মালয়েশিয়া থেকে শ্রমিক আনার কথা ছিল সেখানে আজ বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠাতে হচ্ছে।
আজ রাজধানীর গুলশানে একটি হোটেলে ইনস্টিটিউট অভ্ ইনফরমেশন এন্ড ডেভেলপমেন্ট (আইআইডি) আয়োজিত “অবৈধ শ্রম অভিবাসন রোধ নীতিমালা” শীর্ষক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। আলোচনাসভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের প্রধান নির্বাহী সাইদ আহমেদ।
ডেপুটি স্পিকার বলেন, জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার পর বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা বিরাট হোঁচট খায়। ৭৫ পরবর্তী বেশ কয়েক বছর একটি অস্থির প্রেক্ষাপটের মধ্যে দেশ পরিচালিত হয়। অবশেষে ১৯৯৬ সালে জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতায় আসার পর জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে কাজ শুরু করে। তাঁরই (শেখ হাসিনা) দক্ষ নেতৃত্বে বাংলাদেশের অর্থনীতির ভিত মজবুত হয়। আজ বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে চলে এসেছে। আগামী ২০৪১ সালের আগেই বাংলাদেশ উন্নত দেশের কাতারে অবস্থান করবে বলে মন্তব্য করেন ডেপুটি স্পিকার।
বিদেশে মানবসম্পদ প্রেরণের বিষয়ে সতর্কতার পরামর্শ রেখে ডেপুটি স্পিকার বলেন, একশ্রেণির দালাল চক্রের হাতে পরে সাধারণ মানুষ প্রতারণার শিকার হচ্ছে। অবৈধভাবে এসব দালালচক্র বিদেশে লোক পাঠালেও বিদেশের মাটিতে তাদের বিপাকে পড়তে হচ্ছে। এ বিষয়ে বিদেশে কর্মসংস্থানে ইচ্ছুক লোকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন তিনি। সরকার অনুমোদিত যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যম ব্যতীত কারো প্রলোভনে পড়ে বিদেশে কাজ করতে না যাওয়ার আহ্বান জানান ডেপুটি স্পিকার।
#
স¦পন/ফারহানা/নাইচ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৮৬২
উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাণিজ্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সক্ষম বাংলাদেশ
-- বাণিজ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ৪ চৈত্র (১৮ মার্চ) :
বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হবার পর যেসকল বাণিজ্য চ্যালেঞ্জ আসবে সেগুলো মোকাবিলা করতে বাংলাদেশ সক্ষম। বাংলাদেশ অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে বর্তমান অবস্থানে এসেছে। সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল দেশের স্বাধীনতা। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাত তৈরিপোশাক শিল্পকে বাধাগ্রস্ত করে চক্রান্ত হয়েছিল। এ শিল্পের অগ্রযাত্রা বাধাগ্রস্ত করতে শিশুশ্রম বন্ধ এবং রপ্তানি ক্ষেত্রে কোটা প্রথা বাতিল করে বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জেরে মুখে ফেলে দেয়া হয়েছিল। বাংলাদেশ সফলতার সাথে এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এগিয়ে এসেছে।
মন্ত্রী আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশের উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হওয়ার বিষয়ে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে এসব কথা বলেন।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, বাঙালি বীরের জাতি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এগিয়ে যেতে জানে। উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হবার পর যেসকল বাণিজ্য চ্যালেঞ্জ সামনে আসবে, সেগুলো মোকাবিলা করতে প্রস্তুতি শুরু করেছে বাংলাদেশ। পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেয়া জিএসপি সুবিধা জিএসপি প্লাস নামে পাওয়া যাবে। যেসকল দেশ জিএসপি প্লাস সুবিধা প্রদান করবে না, সেসকল দেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য চুক্তি করা হবে। এতে করে রপ্তানি বাণিজ্য ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হবে না। ২০২৭ সালের মধ্যে বাংলাদেশ আরো বেশি বিশ^ বাণিজ্যে সক্ষমতা অর্জন করবে।
মন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার জন্মদিনে বাংলাদেশের এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তীর্ণের সংবাদ বাঙালি জাতির জন্য গৌরবের ও মর্যাদার। তিনি বলেন, ঔষধশিল্প বাংলাদেশের অন্যতম রপ্তানি খাত হবে। বিশ^বাণিজ্য সংস্থায় বাংলাদেশ ট্রিপস চুক্তির আওতায় শর্ত শিথিল করে ২০৩৩ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত উন্নত বিশে^ ঔষধ রপ্তানির সুযোগ পাবার কথা। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে স্বীকৃতি লাভের পর বিশ^বাসীর আস্থা অনেক বৃদ্ধি পাবে, দেশে বিনিয়োগ ও বাণিজ্য বাড়বে। প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত স্পেশাল ইকোনমিক জোনে দেশি বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে। বিশ^বাণিজ্য প্রতিযোগিতায় টিকে থাকবে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ ইতোমধ্যে পেপারলেস ট্রেডের জন্য বিশ^বাণিজ্য সংস্থার সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। বিশ^বাণিজ্য ক্ষেত্রে বাংলাদেশ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে।
বাণিজ্য সচিব শুভাশীষ বসু এসময় উপস্থিত ছিলেন।
#
বকসী/ফারহানা/নাইচ/রফিকুল/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৮৬১
বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন আগামীকাল
ঢাকা, ৪ চৈত্র (১৮ মার্চ) :
বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০১৭ এবং বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০১৭ এর জাতীয় পর্যায়ের খেলা আগামীকাল ১৯ মার্চ থেকে শুরু হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে এদিন বিকাল ২টায় টুর্নামেন্ট ২টির জাতীয় পর্যায়ের খেলার উদ্বোধন হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপের জাতীয় পর্যায়ের খেলা উদ্বোধন করবেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন মন্ত্রণালয়ের সচিব আসিফ-উজ-জামান। এসময় প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবু হেনা মোস্তফা কামাল এনডিসিসহ মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত থাকবেন।
বিদ্যালয়ে শতভাগ ছাত্রছাত্রী ভর্তি, ঝরেপড়া রোধ, শিক্ষার মানোন্নয়ন এবং স্থানীয় জনগণের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধিকল্পে লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ, প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সহিঞ্চুতা, মনোবল বৃদ্ধিসহ প্রতিযোগী মনোভাব গড়ে তোলার উদ্দেশ্য এবং জাতির পিতার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনে ২০১০ সালে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টের যাত্রা শুরু হয়। এর ধারাবাহিকতায় ২০১১ সাল থেকে বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট প্রবর্তন করা হয়।
এ টুর্নামেন্ট দু’টি ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে হয়ে জাতীয় পর্যায় চূড়ান্ত খেলা অনুষ্ঠিত হয়। জাতীয় পর্যায় ৭টি বিভাগের প্রতিটি টুর্নামেন্টে ৭টি করে ১৪টি বিদ্যালয় অংশগ্রহণ করে। এবছর বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপে অংশগ্রহণকারী বিদ্যালয় সংখ্যা ৬৪ হাজার ৬৮৮টি এবং খেলোয়াড় সংখ্যা ১০ লাখ ৯৯ হাজার ৬৯৬ জন। বঙ্গমাতা গোল্ডকাপে ৬৪ হাজার ৬৮৩টি বিদ্যালয় এবং ১০ লাখ ৯৯ হাজার ৬১১ জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করে।
জাতীয়পর্যায়ে খেলা চলবে ২৫ মার্চ পর্যন্ত এবং টুর্নামেন্ট দু’টির চূড়ান্ত খেলা ২৮ মার্চ বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চূড়ান্ত খেলায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে টুর্নামেন্ট দু’টির চ্যাম্পিয়ন ও রানার আপ দলের মধ্যে ট্রফি বিতরণ করবেন বলে সদয় সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন।
#
রবীন্দ্র/ফারহানা/নাইচ/রফিকুল/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৮৬০
ঢাকায় ১৫-১৭ মে আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধিতা ও দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সম্মেলন
আগামী ১৫-১৭ মে বাংলাদেশে প্রতিবন্ধিতা ও দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ সম্মেলন উদ্বোধন করবেন। এ উপলক্ষে প্রস্তুতি কমিটির অগ্রগতি সভা আজ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার সভাপতিত্বে সভায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. শাহ্ কামালসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
দুর্যোগে প্রতিবন্ধীরা সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকে। তাদের প্রতি বিশ^সহ সাধারণ মানুষের দৃষ্টিভঙ্গী ও আচরণে পরিবর্তন ঘটাতে ২০১৫ সালে বাংলাদেশ প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করে। প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে ও প্রধানমন্ত্রী তনয়া সায়মা হোসেনের অনুপ্রেরণায় বাংলাদেশ এবারে ২য় আন্তর্জাতিক সম্মেলন আয়োজন করতে যাচ্ছে। তিনদিনব্যাপী এ সম্মেলনে দেশ বিদেশের ২ হাজার প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করবেন বলে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আশা করা হচ্ছে। সভায় জানানো হয়, ইতোমধ্যে বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে নিমন্ত্রণপত্র পাঠানো হচ্ছে। মন্ত্রণালয় থেকে ইতোমধ্যে ৩৮ আন্তর্জাতিক সংস্থাকে নিমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছে।
সভায় আরো জানানো হয়, সম্মেলনের জন্য ওয়েবসাইট ও সদরদপ্তর খোলা হয়েছে। ওয়েবসাইটের ঠিকানা ফশপড়হভ১৮.সড়ফসৎ.মড়া.নফ. যে কেউ এ সম্মেলনে রেজিষ্ট্রেশন করে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। আমন্ত্রিত বিদেশি অতিথিদের জন্য আগমনউত্তর ভিসা, আবাসন, যোগাযোগ, নিরাপত্তা ইত্যাদি নিশ্চিতে কাজ করা হচ্ছে। সম্মেলনের সকল কার্যাবলী ডকুমেন্টেশন করার জন্য আলাদা কমিটি কাজ করছে। সম্মেলনে প্রতিবন্ধী অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তা, আবাসন, চিকিৎসা, যোগাযোগ ইত্যাদির ওপর বিশেষভাবে যতœ নেয়া হবে বলে সভায় জানানো হয়।
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৮৫৯