Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৮ মে ২০১৭

তথ্যবিবরণী ৮ মে ২০১৭

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর :১২৫৮  

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সাথে চীনের ইউনান প্রদেশের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টার সাক্ষাৎ


ঢাকা, ২৫ বৈশাখ (৮ মে) :
    পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোঃ শাহ্রিয়ার আলম আজ চীনের ইউনান প্রদেশের প্রাদেশিক সরকারের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা   খর ঢরঁষরহম - এর সাথে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় এক দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মিলিত হন।  
    বৈঠকে প্রতিমন্ত্রী ঢাকা থেকে ইউনান প্রদেশের কুনমিংয়ে সরাসরি বিমান যোগাযোগের সাফল্য উল্লেখ করে কুনমিং-কক্সবাজার রুটে পরীক্ষামূলকভাবে বিমান ফ্লাইট চালু করার অনুরোধ জানান। তিনি ইউনান প্রদেশের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টাকে রোহিঙ্গা শরণার্থী সমস্যা সমাধানে চীনের সহায়তা আহ্বান করেন। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আঞ্চলিক সহযোগিতার গুরুত্ব উল্লেখ করে বাংলাদেশ-চীন-ভারত-মিয়ানমারের অর্থনৈতিক করিডোরের পরিকল্পনা এগিয়ে নিতে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারের সক্রিয় উদ্যোগ আহ্বান করেন। ইউনান প্রদেশ চীনের সাথে দক্ষিণ এশিয়া এবং দক্ষিণ পূর্ব দেশগুলোর সাথে ভৌগোলিক যোগসূত্র স্থাপন করেছে বলে ঢরঁষরহম উল্লেখ করে বলেন, প্রতিবছর কুনমিংয়ে অনুষ্ঠিত চীন-দক্ষিণ এশিয়া এক্সপোতে চীন ও দক্ষিণ এশিয়া দেশসমূহের অংশগ্রহণের মাধ্যমে দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক বৃদ্ধি পেয়েছে।
    পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী চীনের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য ভারসাম্য বিপুলভাবে চীনের অনুকূলে উল্লেখ করে চীনের বাজারে বাংলাদেশের রপ্তানিযোগ্য ১৭টি পণ্যের শুল্কমুক্ত ও কোটামুক্ত প্রবেশের সুযোগ করে দেয়ার জন্য ঢরঁষরহম কে অনুরোধ জানান। আগামী ১৪ ও ১৫ মে বেইজিংয়ে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-এর উদ্যোগে অনুষ্ঠিতব্য উচ্চ পর্যায়ের বেল্ট এন্ড রোড ফোরামে বিশ্বের অনেক দেশ অংশগ্রহণ করবে বলে ঢরঁষরহম উল্লেখ করেন। কুনমিংয়ে ২০১৫ সালে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক ট্রাভেল মার্টে শতাধিক দেশের অংশগ্রহণের কথা উল্লেখ করে ঢরঁষরহম ২০১৭ সালে অনুষ্ঠিতব্য মার্টে বাংলাদেশের পর্যটক ও ব্যবসায়ী দলের অংশগ্রহণের অনুরোধ জানান।   
    খর ঢরঁষরহম গতকাল ৬ সদস্যের প্রতিনিধিদল নিয়ে ৩ দিনের সফরে বাংলাদেশে আসেন।
#

খালেদা/মাহমুদ/আলী/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/২০২৬ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১২৫৭
স্বর্ণপ্রবাসী, পোশাকশিল্প ও শান্তিরক্ষার সাথে
দেশের মুখ উজ্জ¦ল করবে ডিজিটাল জনশক্তি
             ---তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২৫ বৈশাখ (৮ মে) :
    তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, স্বর্ণপ্রবাসী, পোশাকশিল্প ও জাতিসংঘে শান্তিরক্ষা বিশ্বের বুকে বাংলাদেশকে সুপরিচিত করেছে। অচিরেই ডিজিটাল বাংলাদেশ ও ডিজিটাল জনশক্তি দেশের মুখ আরো উজ্জ¦ল করবে।

    আজ রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে সেন্টার ফর এনআরবি আয়োজিত ‘ব্রান্ডিং বাংলাদেশ: শোকেসিং এনআরবি, আরএমজি এন্ড পিস কিপিং’ শীর্ষক ধারাবাহিক আলোচনার উদ্বোধনী সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।

    কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের জন্মদিনে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, দুর্যোগ, দুর্ভিক্ষ ও দারিদ্র্য ঘুচিয়ে বাংলাদেশ এখন স্বর্ণপ্রবাসী, পোশাকশিল্প ও জাতিসংঘে শান্তিরক্ষায় এক অনন্য নাম। আর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির বিপ্লব যুগের আগামী দিনে ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রশিক্ষিত জনসম্পদ দেশের ভাবমূর্তিকে উজ্জ¦লতর করবে।

    মন্ত্রী এসময় প্রবাসী, পোশাকশিল্প মালিক শ্রমিক ও জাতিসংঘে শান্তিরক্ষায় সেনাবাহিনীর অবদান দেশের জন্য অবিস্মরণীয় খ্যাতি আনছে বলে উল্লেখ করেন।

    সেন্টার ফর এনআরবির চেয়ারম্যান শেকিল চৌধুরীর সভাপতিত্বে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মোঃ শাহ্রিয়ার আলম, সেনাবাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লে. জেনারেল মোঃ মাহফুজুর রহমান, পুলিশ মহাপরিদর্শক এ কে এম শহীদুল হক প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

#

আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/২০০৫ ঘণ্টা

 

Handout                                                                                                      Number : 1256

Compulsory accreditation for medical testing laboratories stressed

Dhaka, 25 Boishakh, (8 may) :

Considering the issue of safe healthcare for the people, the managers of the concerned testing laboratories have urged the medical testing laboratories to be compulsorily accredited. They said that it is necessary to take immediate action to ensure standard drug production and diagnosis. This initiative will widen up the opportunity to produce quality medicine and to export world-class pharmaceutical drugs in the global market ensuring quality healthcare in the country, they added.

The quality managers have stressed on this issue while participating in the ‘BAB accreditated laboratory conclave-2017’ organized by the Bangladesh Accreditation Board (BAB) at the NPO conference room in the capital today.

Participating Managers and Examiners in the ceremony said that the issue of accreditation certificates has recently been discussed in the world market for drug export. In this situation, the local pharmaceutical companies and medical laboratories need to be aware of achieveing accreditation certificate from BAB to increase the export of medicines. Besides, accreditation certificates are also required to capture the desired share of global market of halal food. They advised continuous campaign and publicity to accelerate awareness about accreditation.

BAB Director General Mohammad Abu Abdullah inaugurated the conference while Deputy Director of the organization Md. Mahbubur Rahman spoke about the issue of the problems and prospects of BAB recognized laboratories. BAB Director David Paul Swapan Khandoker delivered the concluding speech.

Around one hundred quality management personnels and quality managers of 50 foreign and local testing and calibration labs accredited from BAB took part in this day-long conclave. They discussed the recent trends in the accreditation system, the advantages and prospects of BAB recognized laboratories, the improvement of BAB services and the way of strengthening Bangladesh's position in international trade.

#

Jalil/Mahmud/Sanjib/Joynul/2017/1815hours

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১২৫৫

ক্রীড়া পরিদপ্তর ডেভেলপমেন্ট কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু 

ঢাকা, ২৫ বৈশাখ (৮ মে) : 
দেশের তৃণমূল পর্যায়ের ফুটবল খেলোয়াড়দের প্রতিভা বিকাশের লক্ষ্যে ক্রীড়া পরিদপ্তর ডেভেলপমেন্ট কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট আজ থেকে ঢাকা শারীরিক শিক্ষা  কলেজ মাঠে শুরু হয়েছে। 
ক্রীড়া পরিদপ্তরের আওতাধীন জেলা ক্রীড়া অফিসের মাধ্যমে অনূর্ধ্ব-১৬ বছরের ছেলেদের ফুটবল প্রশিক্ষণ কার্যক্রম গ্রহণপূর্বক প্রতি জেলা থেকে প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের নিয়ে বিভাগীয় পর্যায়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করে ৮টি বিভাগীয় দল গঠন করা হয়। উক্ত ৮টি বিভাগীয় দল নিয়ে জাতীয় পর্যায়ের ডেভেলপমেন্ট কাপ ফুটবল খেলার এই আয়োজন। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মোঃ আসাদুল ইসলাম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে  বেলুন উড়িয়ে উক্ত প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন। এ সময় ক্রীড়া পরিদপ্তরের পরিচালক ডাঃ মোঃ আমিনুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
এ টুর্নামেন্ট থেকে প্রাপ্ত প্রতিভাবান খেলোয়াড়দের নিয়ে প্রতিযোগিতা শেষে ২১ দিনব্যাপী আবাসিক ফুটবল প্রশিক্ষণ কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে। এসব খেলোয়াড়দেরকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের খেলোয়াড় হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের জাতীয় ফুটবল কোচগণ প্রশিক্ষণ প্রদান করবে। এর আগে আজ ৮টি বিভাগের খেলোয়াড় ও কোচদের নিয়ে এক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। আজ উদ্বোধনী দিনে ময়মনসিংহ এবং রংপুর বিভাগের  মধ্যে খেলা অনুষ্ঠিত হয়।
#
শফিকুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১২৫৪

পাটজাত মোড়কের ব্যবহার বাস্তবায়নে ১৫ মে থেকে অভিযান

ঢাকা, ২৫ বৈশাখ (৮ মে) : 
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে পাটের ব্যাগের পক্ষে এবং পলিথিন ও প্লাস্টিক ব্যাগ ব্যবহারের বিরুদ্ধে আগামী ১৫ মে থেকে সারা দেশে সপ্তাহব্যাপী বিশেষ অভিযান শুরু হচ্ছে। পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন-২০১০ এ নির্ধারিত ১৭টি পণ্য যেমন ধান, চাল, গম, ভূট্টা, সার, চিনি, মরিচ, হলুদ, পেয়াঁজ, আদা, রসুন, ডাল, ধনিয়া, আলু, আটা, ময়দা ও তুষ-খুদ-কুড়া পরিবহণ ও সংরক্ষণে পাটের ব্যাগের ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এই আইন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সারাদেশের সকল প্রকার সড়কপথ, জলপথ, স্থলবন্দর, মালামাল পরিবহণকারী যানবাহন, উৎপাদনকারী, প্যাকেটজাতকারী, আমদানিকারক-রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে বিশেষ অভিযান চালানো হবে। স্বরাষ্ট্র, বন ও পরিবেশ, সড়ক ও সেতু পরিবহণ, নৌপরিবহণ, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়সমূহ, জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন ও র‌্যাবের সহায়তায় এই অভিযান পরিচালিত হবে এবং নিয়মিতভাবে চলতে থাকবে। 
সোনালী আঁশ পাটের উৎপাদন এবং এর বহুমুখী ব্যবহারকে উৎসাহিত ও জনপ্রিয় করতে ১৭টি পণ্যের পাটজাত মোড়কের ব্যবহার নিশ্চিতকরণের পাশাপাশি জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশবিরোধী প্লাস্টিক-পলিথিন ব্যবহার ও উৎপাদনবন্ধে সরকার দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে এবং ব্যাপক জনসচেতনতা বৃদ্ধিসহ এই অভিযান সফল করতে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সাথেও আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা-সমাবেশ এবং পাটজাত পণ্য প্রদর্শনী অব্যাহত রাখা হবে।
আজ সচিবালয় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রণালয়, দপ্তর, সংস্থার স্টেকহোল্ডাদের সাথে এক সমন্বয় সভায় এসব তথ্য জানানো হয়। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম এ সভায়  প্রধান অতিথি হিসেবে  উপস্থিত ছিলেন। ‘পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন -২০১০’ এর সুষ্ঠু বাস্তবায়ন পর্যালোচনা, ভবিষ্যৎ করণীয় নির্ধারণ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে এ মতবিনিময় সভা আয়োজন করা হয়।
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব ফয়জুর রহমান চৌধুরী, কৃষ্ণ ভট্টাচার্য্য (অতিরিক্ত সচিব), পাট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোছলেহ উদ্দিন, নাসিমা বেগম (যুগ্মসচিব), বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন দপ্তর, সংস্থার প্রধানগণ সহ বাংলাদেশ জুটমিল এসোসিয়েশন (বিজেএমএ), বাংলাদেশ জুট এর প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন স্টেক হোল্ডারগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। 
#
সৈকত/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮১৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                         নম্বর : ১২৫৩

দুর্যোগে জনগণের বন্ধু রেড ক্রিসেন্ট
                      ---চিফ হুইপ

ঢাকা, ২৫ বৈশাখ (৮ মে ):
চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ বলেছেন, দুর্যোগে জনগণের বন্ধু রেড ক্রিসেন্ট। বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে জনগণকে প্রথমেই সহযোগিতা দিয়ে থাকে রেড ক্রিসেন্ট। দেশের দক্ষিণাঞ্চলে ১৯৭০ সালে ১২ নভেম্বর প্রলয়ংকারী প্রাকৃতিক দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় রেড ক্রিসেন্ট অভূতপূর্ব অবদান রেখেছে বলে তিনি জানান। 
চিফ হুইপ আজ হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মিলনায়তনে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি কর্তৃক আয়োজিত বিশ^ রেডক্রস ও রেড  ক্রিসেন্ট দিবস ২০১৭ উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। 
চিফ হুইপ বলেন, মানব সেবায় নিজের সম্পদ অসহায় মানুষদের জন্য উৎসর্গ করার মতো মহৎ কাজ আর কিছু হতে পারে না। এ কাজে তিনি সমাজের বিত্তশালী মানুষদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। একই সাথে তিনি প্রত্যন্ত অঞ্চলে চিকিৎসাসেবা পৌঁছে দিতে চিকিৎসকদের আরো বেশি তৎপর হওয়ার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে আলহাজ সৈয়দ মোয়াজ্জেম হুসাইনকে ‘রেড ক্রিসেন্ট  অ্যাওয়ার্ড ২০১৭’ প্রদান করা হয় এবং চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোহিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি’র চেয়ারম্যান হাফিজ আহমদ মজুমদারের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ভাইস চেয়ারম্যান ডা. মো. হাবিবে মিল্লাত, ইন্টার ন্যাশনাল রেডক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট এর কান্ট্রিডিরেকটর, ইন্টার ন্যাশনাল কমিটি ফর রেডক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট এর ডেপুটি হেড এবং বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি এর মহাসচিবসহ বিভিন্ন ব্যক্তি বক্তব্য রাখেন।
#
সাব্বির/নুসরাত/গিয়াস/জসীম/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৬১০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                         নম্বর : ১২৫২

মেডিক্যাল টেস্টিং ল্যাবরেটরিগুলোকে বাধ্যতামূলকভাবে অ্যাক্রেডিটেশনের আওতায় আনার তাগিদ
ঢাকা, ২৫ বৈশাখ (৮ মে ):
জনগণের জন্য নিরাপদ স্বাস্থ্যসেবার বিষয়টি বিবেচনায় রেখে দেশের মেডিক্যাল টেস্টিং ল্যাবরেটরিগুলোকে বাধ্যতামূলকভাবে অ্যাক্রেডিটেশনের আওতায় আনার তাগিদ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট টেস্টিং ল্যাবরেটরির ব্যবস্থাপকরা। তারা বলেন, মানসম্মত ওষুধ উৎপাদন ও রোগ নির্ণয় নিশ্চিত করতে এ লক্ষ্যে দ্রুত উদ্যোগ নিতে হবে। এর ফলে দেশে গুণগত স্বাস্থ্যসেবা প্রসারের পাশাপাশি বিশ্বমানের ওষুধ উৎপাদন ও রপ্তানির পথ প্রশস্ত হবে। 
আজ রাজধানীর মতিঝিলে এনপিও’র সম্মেলনকক্ষে বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি) স্বীকৃত গবেষণাগারের সম্মেলন-২০১৭ এ অংশগ্রহণকারী কোয়ালিটি ম্যানেজাররা এ পরামর্শ দেন। 
অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী মান ব্যবস্থাপক ও পরীক্ষকরা জানান, ওষুধ রপ্তানির ক্ষেত্রে বিশ্ববাজারে সম্প্রতি অ্যাক্রেডিটেশন সনদের প্রসঙ্গটি আলোচিত হচ্ছে। এ অবস্থায় দেশে উৎপাদিত ওষুধের রপ্তানি বাড়াতে ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি ও মেডিক্যাল ল্যাবরেটরিগুলোকে বিএবি হতে সনদ গ্রহণের বিষয়ে সচেতন হতে হবে। পাশাপাশি হালাল ফুডের বিশ্ববাজার দখলেও অ্যাক্রেডিটেশন সনদ গ্রহণ জরুরি বলে তারা উল্লেখ করেন। 
সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বিএবি’র মহাপরিচালক মো. আবু আবদুল্লাহ। বিএবির পরিচালক ডেবিড পল স্বপন খন্দকার অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্য রাখেন। 
উল্লেখ্য, দিনব্যাপী এ সম্মেলনে বিএবি থেকে অ্যাক্রেডিটেশনপ্রাপ্ত ৫০টি দেশি-বিদেশি টেস্টিং ও ক্যালিব্রেশন গবেষণাগারের প্রায় ১শ’ কোয়ালিটি ম্যানেজার ও মান পরীক্ষক অংশ নেন। 
#
জলিল/নুসরাত/শহিদ/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৫৫০ ঘণ্টা

Handout                                                                                                                   Number: 1251

Bangladesh can provide Professionals and traditionals work force to Qutar

                                                                                  ----Foreign minister

Dhaka, 8 May :

Foreign Minister Abul Hassan Mahmood Ali is now on a three-day Official Visit to Qatar at the invitation of his Qatari counterpart Sheikh Mohammed Bin Abdulrahman Bin Jassim Al-Thani. Starting his first official visit to Qatar. Foreign Minister Ali had a series of meetings with the Qatari leaders on 7 May. He paid a courtesy call on the Prime Minister of Qatar Sheikh Abdullah Bin Nasser Bin Khalifa Al Thani at the Qatari Amiri Dewane Mahmood Ali (Doha Palace).

Mahmood Ali briefly outlined the overall development that is underway in Bangladesh under the dynamic leadership of Prime Minister Sheikh Hasina. He presented a robust picture and prospects of Bangladesh-Qatar bilateral relations in the field of trade, investment, defence, energy and power generation.

Qatari Prime Minister Sheikh Abdullah praised the leadership of Bangladesh for its remarkable achievements. He also lauded the honest and hardworking Bangladeshi workers now numbering 3,80,000 for their contribution in the development of Qatar. Mahmood Ali thanked the Government and the people of Qatar for hosting Bangladeshi workers and opined that Bangladesh can also provide professionals like doctors, nurses and teachers along with the traditionals work force.

            Minister Ali on 6 May Foreign visited the Embassy of Bangladesh in Doha, exchanged views with the officials and staffs and inaugurated the Embassy Library. Later he paid a visit to the Bangladesh MHM School and College, Doha and inaugurated the two newly built academic blocks of the school that has been built with the donation provided by Prime Minister Sheikh Hasina during her visit to Qatar in 2012. Foreign Minister Ali met a Qatari businessman who has admitted his 6 children (12 Qatari students out of 1200 students are currently studying in the school) in the Bangladeshi school in Doha.

            Foreign Minister Mahmood Ali held Official talks with the State Minister for Foreign Affairs Soltan bin Saad Al-Muraikhiat at the Foreign Ministry of Qatar. During the meeting both sides discussed issues of mutual interest including bilateral trade and investment prospects, exploration of gas, LNG, infrastructure developments, power generation, defence, marine fisheries, people to people contact, diplomatic land exchange and pledged to support each other in the international fora. Qatari Minister expressed gratitude to Bangladesh for it's support to their candidature to the post of Director General of UNESCO for the term 2017-21. Foreign Minister Mahmood Ali sought Qatari support and assistance in Bangladesh’s bid to host the 45th OIC CFM in Dhaka in 2018 to which the Qatari Minister extended full support.

            Besides that Mahmood Ali also met with Qatari Energy and Industry Minister Dr Mohamed Bin Saleh Al Sada and Minister of Administrative Decrement and Labour Dr Issa Saad Al-Jafali Al-Nuaimi.  

#

Khaleda/Nusrat/Gias/Shahid/Rezzakul/Shamim/2017/1415  hours


তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১২৫০

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকীতে রাষ্ট্রপতির বাণী  

ঢাকা, ২৫ বৈশাখ (৮ মে) : 
     রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ৯ মে বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার (সুধা মিয়া) মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :   
    “আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার (সুধা মিয়া) ৭ম মৃত্যুবার্ষিকীতে আমি তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই।
    আণবিক গবেষণার ক্ষেত্রে বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে গেছেন। তিনি বাংলাদেশ আণবিক শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যানসহ বিভিন্ন পদে দক্ষতা ও সাফল্যের সাথে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর গবেষণা কর্মের পরিধি ছিল বিস্তৃত। তিনি ঋঁহফধসবহঃধষ ওহঃবৎধপঃরড়হ ধহফ চধৎঃরপষব চযুংরপং, ঘঁপষবধৎ ধহফ জবধপঃড়ৎ চযুংরপং, ঝড়ষরফ ঝঃধঃব চযুংরপং, ঊষবপঃৎড়সধমহবঃরংস, ঐবধষঃয ধহফ জধফরধঃরড়হ চযুংরপং, জবহবধিনষব ঊহবৎমু ইত্যাদি ক্ষেত্রে গবেষণা করেন।       
    ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া বাংলাদেশ আণবিক শক্তি বিজ্ঞানী সংঘের দু’বার সাধারণ সম্পাদক ও পাঁচবার সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও, তিনি বাংলাদেশ পদার্থ বিজ্ঞানী সমিতি, বাংলাদেশ বিজ্ঞান উন্নয়ন সমিতি, বাংলাদেশ বিজ্ঞানী ও বিজ্ঞানজীবী সমিতিসহ বিভিন্ন সংগঠনের সাথে যুক্ত ছিলেন। ১৯৯৭ সালে তাঁরই পরামর্শ ও পৃষ্ঠপোষকতায় জাতীয় সমন্বিত উন্নয়ন ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠিত হয়। ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া তাঁর কর্মের জন্য শুধু আমাদের কাছে নন, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে বেঁচে থাকবেন। বিজ্ঞানমনস্ক জাতি গঠনে ড. ওয়াজেদ মিয়ার আদর্শ নতুন প্রজন্মের পাথেয় হয়ে থাকবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া তাঁর কর্মের মাধ্যমে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে বেঁচে থাকবেন।           
    ড. ওয়াজেদ বিজ্ঞান গবেষণার পাশাপাশি জাতীয় রাজনীতিতে নীরবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে গেছেন। ষাটের দশকে তিনি ছাত্রলীগের সাথে সম্পৃক্ত হন। ১৯৬২ সালে আইয়ুব খানের সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গিয়ে তিনি গ্রেফতার হন এবং কিছু দিন জেল খাটেন। ১৯৬৭ সালের ১৭ নভেম্বর জাতির পিতার জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনার সাথে তিনি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধকালীন চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে তিনি বঙ্গবন্ধুর পরিবারের পাশে থেকে তাঁদের সাহস ও শক্তি যুগিয়েছেন। বিজ্ঞান শিক্ষা, গবেষণা ও রাজনীতিতে ড. ওয়াজেদ মিয়ার অবদান বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অনুকরণীয় হয়ে থাকবে বলে আমার বিশ্বাস। 
    আমি তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। 
    খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।” 
#
আজাদ/নুসরাত/গিয়াস/সুবর্ণা/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১০২০ ঘণ্টা 
 

 

Todays handout (4).docx