Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৩rd নভেম্বর ২০১৭

তথ্যবিবরণী ২৩ নভেম¦র ২০১৭

তথ্যবিবরণী                                                                       নম্বর : ৩১৭৮
সমাজসেবা অধিদফতরের কারিগরি প্রশিক্ষক 
পদের ব্যবহারিক পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
 
ঢাকা, ৯ অগ্রহায়ণ (২৩ নভেম্বর) :
অনিবার্য কারণবশত আগামী ২৫ নভেম্বর শনিবার অনুষ্ঠিতব্য সমাজসেবা অধিদফতরের কারিগরি প্রশিক্ষক (নার্সারী), কারিগরি প্রশিক্ষক (মৎস্য ও পোল্ট্র্রি) ও কারিগরি প্রশিক্ষক (মৌমাছি চাষ) পদের ব্যবহারিক পরীক্ষা ২৫ নভেম্বর ২০১৭ তারিখের পরিবর্তে আগামী ২৯ নভেম্বর ২০১৭ বুধবার অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষার সময়, স্থান ইত্যাদি অপরিবর্তিত থাকবে।
সমাজসেবা অধিদফতর থেকে আজ এ তথ্য জানানো হয়েছে।
#
 
খায়রুল/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/২০৪০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩১৭৭
মিয়ানমার নাগরিকদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন চলছে
 
উখিয়া (কক্সবাজার), ০৯ অগ্রহায়ণ (২৩ নভেম্বর) : 
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৭টি ক্যাম্পের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। পাসপোর্ট অধিদপ্তর নিবন্ধন কাজ বাস্তবায়ন করছে।
আজ কুতুপালং-১ ক্যাম্পে ১ হাজার ১ শত ১ জন পুরুষ, ১ হাজার ৪ শত ৯ জন নারী মিলে ২ হাজার ৫ শত ১০ জন, কুতুপালং-২ ক্যাম্পে ১ হাজার ১ শত ৭০ জন পুরুষ, ১ হাজার ৬ শত ৩১ জন নারী মিলে ২ হাজার ৮ শত ১ জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ৪ শত ৮৩ জন পুরুষ, ৬ শত ৫৮ জন নারী মিলে ১ হাজার ১ শত ৪১ জন, থাইংখালী -১ ক্যাম্পে ১ হাজার ৮৭ জন পুরুষ, ১ হাজার ২ শত ২৭ জন নারী মিলে ২ হাজার ৩ শত ১৪ জন, থাইংখালী -২ ক্যাম্পে ১ হাজার ১ শত ২৭ জন পুরুষ, ১ হাজার ৩ শত ২৩ জন নারী মিলে ২ হাজার ৪ শত ৫০ জন, বালুখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ৩ শত ১৪ জন পুরুষ, ১ হাজার ৪ শত ৩ জন নারী মিলে ২ হাজার ৭ শত ১৭ জন, শামলাপুর ক্যাম্পে ৪ শত ৮৭ জন পুরুষ, ৪ শত ৫২ জন নারী মিলে ৯ শত ৩৯ জন এবং পুরোদিনে ৭টি কেন্দ্রে মোট ১৪ হাজার ৮ শত ৭২ জনের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে।
আজ পর্যন্ত বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোট ৬ লাখ ৩৯ হাজার ৯ শত ৮৭ জনের নিবন্ধন করা হয়েছে।
সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক আজ পর্যন্ত ৩৬ হাজার ৩ শত ৭৩ জন এতিম শিশু শনাক্ত করা হয়েছে। 
#
 
সাইফুল/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/২০১৫ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                       নম্বর : ৩১৭৬
মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত
 
উখিয়া (কক্সবাজার), ০৯ অগ্রহায়ণ (২৩ নভেম্বর) :  
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে বেসরকারি উৎস হতে প্রাপ্ত ত্রাণ সরকারি উদ্যোগে বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। 
      উখিয়ায় স্থাপিত নিয়ন্ত্রণকক্ষে আজ ১৬ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ৩২ ট্রাকের মাধ্যমে ৮৪ মেট্রিক টন ত্রাণ জমা দিয়েছে। প্রাপ্ত এসব ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ৮ হাজার ৪ শত ৭২ প্যাকেট শুকনো খাবার,  ৬ হাজার ৬ শত ৩৬ প্যাকেট শিশু খাদ্য, ১১ হাজার ২ শত ৪৫ পিস গৃহস্থালিসামগ্রী। এসব ত্রাণ আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।  
জেলা ত্রাণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, আজ পর্যন্ত কক্সবাজার ৪টি খাদ্য গুদামে প্রাপ্তি ও প্রদানের পর ১ হাজার ৬ শত ১৬ মেট্রিক টন চাল, ৭৭ মেট্রিক টন ডাল, ৯১ হাজার ৮ শত ২৯ লিটার তেল, ৫৯ মেট্রিক টন লবণ, ৭৬ মেট্রিক টন চিনি, ৫ হাজার  ৮ শত ৮ কেজি আটা, ৭৬ হাজার ২ শত ৭০ কেজি গুঁড়োদুধ, ২৫ কেজি মুড়ি, ১৬ হাজার ১ শত পিস ও ৪৮৯ বান্ডেল কম্বল, ৫১১ টি তাঁবু ও ত্রিপল মজুত রয়েছে।
জেলা প্রশাসক, কক্সবাজার এবং জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকতা কর্তৃক যৌথভাবে পরিচালিত ‘অবৈধভাবে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিকদের মানবিক সহায়তা’ নামক সোনালী ব্যাংক কক্সবাজার শাখার চলতি হিসাব নং- ৩৩০২৪৬২৫ এ আজ পর্যন্ত ৩ কোটি ৭৭ লাখ ৩ হাজার ৬ শত ৮৬ টাকা জমা রয়েছে।
#
 
সাইফুল/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/২০১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ৩১৭৫
ওয়ার্ল্ড এডুকেশন কংগ্রেস গ্লোবাল এওয়ার্ড গ্রহণকালে শিক্ষামন্ত্রী
নারী শিক্ষায় অগ্রগতি ইতিবাচক সামাজিক পরিবর্তনে ভূমিকা রাখছে
ভারত (মুম্বাই), ২৩ নভেম্বর :  
    শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ আজ ভারতের মুম্বাইয়ে ওয়ার্ল্ড এডুকেশন কংগ্রেস গ্লোবাল এওয়ার্ড গ্রহণ করেছেন। মুম্বাইয়ের তাজ হোটেলে দু’দিনব্যাপী ৬ষ্ঠ ওয়ার্ল্ড এডুকেশন কংগ্রেস চলাকালে তাঁকে এ এওয়ার্ড প্রদান করা হয়। এ বছরের মে মাসে বাংলাদেশের শিক্ষামন্ত্রীকে এবারের এওয়ার্ডের জন্য মনোনীত করে ওয়ার্ল্ড এডুকেশন কংগ্রেস। শিক্ষাক্ষেত্রে অসামান্য অবদান,  অন্যদের জীবনের জন্য ব্যতিক্রমী উদ্যোগ গ্রহণ (গধশরহম ধ ফরভভবৎবহপব ঃড় ঃযব ষরাবং ড়ভ ড়ঃযবৎং) এবং সামাজিক পরিবর্তনে ইতিবাচক অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে তাঁকে এ পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়।  দেশে ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে তাঁর বিভিন্ন অর্জনও মূল্যায়ন করা হয়। পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে অন্তর্দিশার প্রেসিডেন্ট প্রফেসর ইন্দিরা পারিখ (ওহফরৎধ চধৎরশয), ওয়ার্ল্ড সিএসআর কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠাতা ড. আর এল ভাটিয়া (উৎ. জ. খ. ইযধঃরধ) এবং কিওমানিভান ফিমাহাসে (গৎং. কবড়সধহরাধহয চযরসসধযধংধু) বক্তব্য রাখেন।
    পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী বাংলাদেশে শিক্ষাক্ষেত্রে বিভিন্ন পরিবর্তনে তাঁর অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন। তিনি বলেন,  বাংলাদেশে প্রাক-প্রাথমিক থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত প্রতিটি শিক্ষার্থীর হাতে বছরেরর প্রথম দিনেই বই তুলে দেয়া হচ্ছে। মাধ্যমিক পর্যায় পর্যন্ত জেন্ডার সমতা অর্জন সম্ভব হয়েছে। ঝরে পড়ার হার অনেক কমেছে। সকল শিশুকে স্কুলে নিয়ে আসা এবং জেন্ডার সমতার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অর্জন উল্লেখযোগ্য। নারী শিক্ষায় অগ্রগতি ইতিবাচক সামাজিক পরিবর্তনে ভূমিকা রাখছে।
    শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, গত কয়েক দশকের প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে পরিবর্তন নিয়ে এসেছে এবং একটি গ্লোবাল ভিলেজের নাগরিকে পরিণত করেছে।  এ গ্লোবাল ভিলেজে শিক্ষার লক্ষ্য হতে হবে  বৈচিত্র্যের মধ্য দিয়ে সম্প্রীতি অর্জন। শান্তি ও সম্প্রীতিপূর্ণ সমাজ গড়ে তোলার জন্য শিক্ষকদের ভূমিকা সবার উপরে বলে তিনি মন্তব্য করেন। মানসম্মত শিক্ষা এবং আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে দক্ষ নতুন প্রজন্ম গড়ে তুলতে সকলের পারস্পরিক সহযোগিতা ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের উপর তিনি জোর দেন। তিনি বলেন, শিক্ষার অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে, আমাদের শিশুদেরকে ভবিষ্যতের দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্ব ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত করে তোলা। এ লক্ষ্য অর্জনে আমাদের শিক্ষকদের প্রস্তুত করতে হবে।
    শিক্ষামন্ত্রী তাঁকে এ পুরস্কারের জন্য মনোনীত করায় ওয়ার্ল্ড এডুকেশন কংগ্রেসের জুরি বোর্ডের সদস্য ও সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানান।
ওয়ার্ল্ড এডুকেশন কংগ্রেসের উদ্বোধন
    এর আগে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ তাজ হোটেলে ৬ষ্ঠ ওয়ার্ল্ড এডুকেশন কংগ্রেসের উদ্বোধন করেন। তিনি প্রদীপ জ্বালিয়ে দু’দিনব্যাপী এই কংগ্রেসের সূচনা করেন। এ সময় তাঁর পাশে বিভিন্ন দেশের মন্ত্রী, শিক্ষাবিদ ও শিক্ষকগণ উপস্থিত ছিলেন। শিক্ষামন্ত্রী  ওয়ার্ল্ড এডুকেশন কংগ্রেস এওয়ার্ড গ্রহণ করতে গতকাল মুম্বাইয়ে যান। বিভিন্ন দেশের মন্ত্রিবর্গ, শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাবিদ ও শিক্ষকগণ এ কংগ্রেসে অংশ নিচ্ছেন। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী কংগ্রেসে অংশগ্রহণকারী সকলকে অভিনন্দন জানান ।
প্যানেলিস্টদের পুরস্কার প্রদান
    ৬ষ্ঠ ওয়ার্ল্ড এডুকেশন কংগ্রেসের প্রথম দিনে আজ প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন বিভিন্ন দেশের শিক্ষামন্ত্রী ও শিক্ষাবিদগণ। শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ প্যানেল আলোচনায় অংশগ্রহণকারী তিনজন শ্রেষ্ঠ প্যানেলিস্ট অস্ট্রিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়ার শিক্ষামন্ত্রীকে পুরস্কার তুলে দেন।
    শিক্ষামন্ত্রী আগামীকাল দেশে ফিরবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
#
আফরাজ/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৯৩০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর : ৩১৭৪

চট্টগ্রাম বন্দরের সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সন্তুষ্ট
                    -- শাজাহান খান

ঢাকা, ৯ অগ্রহায়ণ (২৩ নভেম্বর) :

চট্টগ্রাম বন্দরের সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সন্তুষ্ট এবং বন্দরের নিরাপত্তা বৃদ্ধির বিষয়ে বেশ কিছু প্রস্তাব পেশ করেছে, যা সরকারের সক্রিয় বিবেচনাধীন রয়েছে। চট্টগ্রাম  বন্দর কর্তৃপক্ষ পর্যায়ক্রমে নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট কাজগুলো সম্পন্ন করবে।

বাংলাদেশে মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্সিয়া বার্নিকাট (গঅজঈওঅ ইঊজঘওঈঅঞ) আজ নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খানের সাথে তাঁর দপ্তরে সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎ শেষে মন্ত্রী সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।

বৈঠকে মন্ত্রী আগামী ১ ডিসেম্বর লন্ডনে অনুষ্ঠিতব্য আইএমও’র ‘বি’ ক্যাটেগরির কাউন্সিল সদস্য নির্বাচনে বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা কামনা করেন। এছাড়া তিনি রোহিঙ্গাদের নির্যাতনের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগের প্রশংসা করেন। তিনি আশা করেন, রোহিঙ্গাদের সমস্যা সমাধানে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে।

উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক নৌ-সংস্থার (আইএমও) তত্ত্বাবধানে মার্কিন কোস্টগার্ড পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বন্দরের নিরাপত্তার বিষয়ে কাজ করে থাকে। ২০১৫ সালে এবং এ বছরের সেপ্টেম্বরে মার্কিন কোস্টগার্ডের একটি দল চট্টগ্রাম বন্দর সফর করে নিরাপত্তার দিকটির উন্নতির বিষয়ে বেশ কিছু প্রস্তাব দেয়। সে অনুযায়ী চট্টগ্রাম বন্দর কাজ করে যাচ্ছে।

মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মোঃ আবদুস সামাদ, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল এম খালেদ ইকবাল ও বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর এম মোজাম্মেল হক সাক্ষাৎকালে উপস্থিত ছিলেন।
     
#

জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩১৭৩

প্রধান বিচারপতি নিয়োগের বিষয়টি রাষ্ট্রপতির এখতিয়ারে
                                             --- আইনমন্ত্রী

ঢাকা, ৯ অগ্রহায়ণ (২৩ নভেম্বর) :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, প্রধান বিচারপতি নিয়োগের বিষয়টি রাষ্ট্রপতির এখতিয়ারে। রাষ্ট্রপতি যখন নিয়োগ দেবেন তখনই প্রধান বিচারপতি নিয়োগপ্রাপ্ত হবেন। এ ব্যাপারে তাঁর কোনো এখতিয়ার নেই এবং তাই এ বিষয়ে তিনি কিছু বলতেও পারবেন না। তবে তিনি মনে করেন, রাষ্ট্রপতি প্রধান বিচারপতির পদটি বেশিদিন খালি রাখবেন না। 
মন্ত্রী আজ ঢাকায় বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ এবং সমপর্যায়ের বিচারকদের প্রশিক্ষণ কোর্সের  একটি অধিবেশনে বক্তৃতা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন। 
প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দেওয়ার পূর্বে অন্যান্য বিচারপতি নিয়োগ দেওয়া যাবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘সংবিধানের ৯৭ অনুচ্ছেদে বলা আছে অস্থায়ী প্রধান বিচারপতি প্রধান বিচারপতির অনুরূপ ক্ষমতা পালন করতে পারবেন। অনুরূপ মানে হচ্ছে প্রধান বিচারপতি যা যা করতে পারতেন তিনি (অস্থায়ী প্রধান বিচারপতি) সেটাই করবেন।’ আইনমন্ত্রী আরো বলেন, ‘যিনি এখন অস্থায়ী প্রধান বিচারপতি তিনি কিন্তু একটা শপথ নিয়েছেন, আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে। অনুরূপ মানে হচ্ছে- চিফ জাস্টিসের সকল ক্ষমতা তিনি পালন করতে পারবেন। সেখানে কিন্তু কোনো বিভাজন করে দেওয়া হয়নি - তিনি কি করতে পারবেন, কি পারবেন না।’
#

রেজাউল/মাহমুদ/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৯০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৩১৭২

এলডিসি’র মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আমু
বাংলাদেশ গৃহীত কৌশল স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য অনুকরণীয় মডেল 
ঢাকা, ৯ অগ্রহায়ণ (২৩ নভেম্বর) :
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে বাংলাদেশ গৃহীত উদ্যোগ ও কৌশল স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য অনুকরণীয় মডেল হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে ৭.২৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। বর্তমানে এলডিসিভুক্ত দেশগুলোর গড় জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৭ শতাংশ উল্লেখ করে তিনি ইস্তাম্বুল কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য ৭ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনে সম্মিলিত প্রয়াস জোরদারের পরামর্শ দেন।  
অস্ট্রিয়া সফররত শিল্পমন্ত্রী আজ স্বল্পোন্নত দেশগুলোর মন্ত্রী পর্যায়ের ৭ম সম্মেলনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে এ মন্তব্য করেন। ভিয়েনা ইন্টারন্যাশনাল সেন্টারে দু’দিনব্যাপী এ সম্মেলন আয়োজন করা হয়। সম্মেলন উপলক্ষে উদ্বোধনী দিনে “বিশ্ব অংশীদারিত্ব সৃষ্টি : স্বল্পোন্নত দেশগুলোতে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই উন্নয়নের প্রসার (ইঁরষফরহম এষড়নধষ চধৎঃহবৎংযরঢ়ং: ঊহযধহপরহম মৎড়ঃিয ধহফ রহপষঁংরাবহবংং রহ খউঈং)” শীর্ষক উচ্চ পর্যায়ের প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
জাতিসংঘ শিল্পোন্নয়ন সংস্থার (ইউনিডো) মহাপরিচালক লি ইয়ং (খও ণড়হম) এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে জাতিসংঘের স্বল্পোন্নত দেশ, ল্যান্ডলক উন্নয়নশীল দেশ ও ছোট দ্বীপ রাষ্ট্রগুলোর প্রতিনিধিত্বকারী অফিসের (ইউএন-ওএইচআরএলএলএস/টঘ-ঙঐজখখঝ) উপমহাসচিব ফেকিটমোলোয়া কাটোয়া (ঋবশরঃধসড়বষড়ধ কধঃড়ধ), জাতিসংঘের ভিয়েতনাম অফিসের (টঘঙঠ) মহাপরিচালক ইউরি ফেডোভ (ণঁৎর ঋবফড়ঃড়া), অস্ট্রিলিয়ান ফেডারেল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক পিটার লোনস্কি (চবঃবৎ খধঁহংশু), ওপেক ফান্ড ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট (ঙঋওউ) এর মহাপরিচালক সুলেইমান জে আল-হার্বিশ (ঝঁষবরসধহ ঔ অষ-ঐবৎনরংয) বক্তব্য রাখেন। 
আমির হোসেন আমু বলেন, শিল্পখাতে উন্নয়নের পাশাপাশি স্বল্পোন্নত দেশগুলোর উৎপাদিত পণ্য বিপণনের জন্য আন্তর্জাতিক বাজার সুবিধা (ওহঃবৎহধঃরড়হধষ গধৎশবঃ অপপবংং ভড়ৎ খউঈং)  সম্প্রসারণ করতে হবে। এর মাধ্যমে এলডিসিভুক্ত দেশগুলোতে শিল্প উৎপাদন বৃদ্ধি ও নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে। আন্তর্জাতিক বাজারে ২০২০ সালের মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর রপ্তানির পরিমাণ দ্বিগুণ করার লক্ষ্য থাকলেও এখন পর্যন্ত এলডিসিভুক্ত দেশগুলো বিশ্বরপ্তানি বাণিজ্যের মাত্র ০.৯৪ শতাংশে পৌঁছতে সক্ষম হয়েছে। ২০১৬ সালে এলডিসিভুক্ত দেশগুলো ৮৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানি ঘাটতি মোকাবিলা করেছে। এ ঘাটতি মোকাবিলায় তিনি উন্নত দেশগুলোতে এলডিসিভুক্ত দেশগুলোর উৎপাদিত সকল পণ্যের জন্য দীর্ঘমেয়াদি শুল্ক ও কোটামুক্ত সুবিধা বাস্তবায়নের তাগিদ দেন।  
শিল্পমন্ত্রী বলেন, শিল্পখাতে প্রবৃদ্ধি জোরদারে বিজ্ঞান, উদ্ভাবন ও প্রযুক্তিখাতে ব্যয় বাড়ানো প্রয়োজন। উন্নত দেশগুলো শিল্পখাতের উন্নয়ন ও গবেষণায়  যেখানে মোট জিডিপির ২ শতাংশ ব্যয় করছে, সেখানে এখাতে এলডিসিভুক্ত দেশগুলোর ব্যয় মাত্র ০.১ শতাংশ। তিনি ইউনিডোর ‘জ্ঞান সহায়তা (কহড়ষিবফমব অরফ)’ কর্মসূচির আওতায় স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য নতুন স্থাপিত ‘টেকনোলজি ব্যাংক (ঞবপযহড়ষড়মু ইধহশ)’ সমৃদ্ধকরণে উন্নত দেশ, উন্নয়ন সহযোগী, বেসরকারিখাত, শিক্ষাবিদসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবদান রাখার আহ্বান জানান।
#

জলিল/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৮৪০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩১৭১

বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পেরও জনক
                    --- রাশেদ খান মেনন

ঢাকা, ৯ অগ্রহায়ণ (২৩ নভেম্বর) :
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেছেন, পর্যটনকে অর্থনৈতিক কর্মকা-ের অন্যতম উৎসে পরিণত করতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি সুইজারল্যান্ডের মতো করে বাংলাদেশকে নির্মাণ করতে চেয়েছিলেন এবং কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের ঝাউবনের গোড়াপত্তন করেছিলেন। এছাড়া সমুদ্রের অমিত সম্ভাবনাকে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে উত্তরণে ১৯৭৪ সালে সমুদ্রসীমা আইন প্রণয়ন করছিলেন। তাই এ কথা নির্দ্বিধায় বলা যায় বঙ্গবন্ধু দেশে পর্যটন শিল্পেরও জনক। 
মন্ত্রী আজ রাজধানীর সেগুনবাচিায় সড়ক পরিবহন সমিতি মিলনায়তনে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃায় এসব কথা বলেন। মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ভাইস চেয়ারম্যান ইসমত কাদিরের সভাপতিত্বে এতে আরো বক্তৃতা করেন সাবেক মন্ত্রী ড. মহিউদ্দিন খান আলমগীর এমপি, বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম এমপি।
অনুষ্ঠানে পর্যটনমন্ত্রী বলেন, একটি অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক সমাজ গঠনে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বাংলাদেশে আজ জঙ্গিবাদের কালো থাবা, সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প। যে সাম্প্রদায়িকতার  কবর দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের  চেতনায় অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছিল সেই সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। রামু, নাসিরনগর এবং রংপুরের ঘটনা এই অপশক্তির চক্রান্তেরই অংশ। জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান মুক্তিযোদ্ধাদের এই চক্রান্ত রুখে দাঁড়াতে হবে। 
#

তুহিন/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৭/১৮৫০ঘণ্টা

Handout                                                                                                                 Number :  3170

 

Bangladesh and Myanmar conclude ‘Arrangement’ on

return of displaced persons from Rakhine State

 

Dhaka, 23 November :

 

            Bangladesh and Myanmar signed ‘Arrangement’ on return of displaced Myanmar persons sheltered in Bangladesh in Nay Pyi Taw, Myanmar today. Foreign Minister A H Mahmood Ali MP signed the bilateral instrument and U Kyaw Tint Swe, Union Minister of Myanmar signed the instrument on behalf of the respective governments at the State Counsellor’s Office today at 2 PM local time.

 

            The bilateral instrument was being negotiated by officials of the two countries for the last couple of months. At the same place yesterday morning, the Senior Officials of both countries negotiated the draft at their level. Later in afternoon, Foreign Minister Mahmood Ali and the Union Minister U Kyaw Tint Swe resolved the remaining issues and finalized the draft after discussion.

 

            The ‘Arrangement’ stipulates that the return shall commence within two months. A Joint Working Group will be established within three weeks of signing the ‘Arrangement’. A specific bilateral instrument (physical arrangement) for repatriation will be concluded in a speedy manner.

 

            Foreign Minister Mahmood Ali called on the State Counsellor Aung San Suu Kyi in the morning today. They discussed issues of mutual cooperation e.g. trade, energy and connectivity under BCIM.

 

            During the visit, Foreign Minister Mahmood Ali and U Kyaw Tint Swe also exchanged the long awaited “Instrument of Ratification” of the Agreement on demarcation of the land section of the boundary north of the Naaf River concluded in 1998. The two countries also signed “Supplementary Protocol on the demarcation of a fixed boundary in the Naaf River” earlier agreed in 2007.

 

            Foreign Minister Ali also handed over three ambulances for Rakhine State as gift from the government of Bangladesh to the Union Minister of Social Welfare, Relief Resettlement U Win Myat Aye at latter’s Office in Nay Pyi Taw today.

 

#

Khaleda/Mahmud/Salimuzzaman/2017/1715 Hrs.

Handout                                                                                                                Number : 3169

Canadian International Development Minister Calls on Shahriar Alam

Dhaka, 23 November :

            The Minister for International Development and La Francophonie, Global Affairs, Canada, Marie-Claude Bibeau called on the State Minister for Foreign Affairs Md. Shahriar Alam MP at State Guest House Padma today.

            Benoit Préfontaine, High Commissioner of Canada to Bangladesh and Mizanur Rahman, High Commissioner of Bangladesh to Canada along with officials from both the sides were present during the meeting.

            Marie-Claude Bibeau just concluded her two-day visit to different Rohingya camps in Cox’s Bazar from 21-22 November and shared her experience with the State Minister for Foreign Affairs during the meeting.

            The State Minister recalled with deep gratitude the continuous development assistance from Canada for rebuilding the war ravaged economy of Bangladesh immediately after our War of Independence in 1971. The State Minister updated her on the Rohingya issue. He underlined that Bangladesh is looking forward to their immediate repatriation to Myanmar in line with the five-point proposal given by the Prime Minister at 72nd session of the UN General Assembly in September. He also deeply appreciated the strong position of the Canadian Government on the Rohingya issue and requested for its continuous political support on this issue. The Canadian International Development Minister assured him of Canada’s full support in this regard.

            The Meeting was followed by a lunch hosted by A H M Mustafa Kamal, Minister of Planning in honour of the visiting Canadian Minister for International Development and La Francophonie.

            Tofail Ahmed, Minister of Commerce, Dr. Dipu Moni, Chairperson, Parliamentary Standing Committee on Ministry of Foreign Affairs, Md. Shahriar Alam MP, State Minister for Foreign Affairs and Meher Afroz Chumki, State Minister for Ministry of Women and Children Affairs  also attended the lunch. They highlighted the socio-economic achievements of Bangladesh and discussed in details the issues of bilateral interest.

            This is a Ministerial level visit from the Canadian side in decades.  

#

Khaleda/Rifat/Rezzakul/Asma/2017/1620 hours  

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩১৬৮  
 
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর শয্যা পাশে ডেপুটি স্পিকার
ঢাকা, ৯ অগ্রহায়ণ (২৩ নভেম্বর) :  
 
ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়া আজ রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিক্যাল বিশ^বিদ্যালয়ে চিকিৎসাধীন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোহাম্মদ ছায়েদুল হককে দেখতে যান। 
 
ডেপুটি স্পিকার কর্তব্যরত চিকিৎসকের নিকট মোহাম্মদ ছায়েদুল হকের শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন। এসময় ডেপুটি স্পিকার তাঁর আরোগ্য কামনা করেন।
 
#
 
সাব্বির/রিফাত/জসীম/রেজ্জাকুল/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৪৩২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর :  ৩১৬৭
 
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ৯ অগ্রহায়ণ (২৩ নভেম্বর) :  
 
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির  বৈঠক কমিটির সভাপতি মেজর (অব:) রফিকুল ইসলাম, বীরউত্তম এর সভাপতিত্বে আজ সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সদস্য নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান, তালুকদার আব্দুল খালেক, মো. আব্দুল হাই, মো. হাবিবর রহমান, এম আব্দুল লতিফ এবং মো. আনোয়ারুল আজীম (আনার) বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
 
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) এবং বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে বৈঠকে আলোচনা করা হয়।
 
বৈঠকে উল্লেখ করা হয় এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিপি) আর্থিক সহায়তায় বেনাপোল ও বুড়িমারী স্থলবন্দরের উন্নয়নের জন্য ঝঅঝঊঈ জড়ধফ ঈড়হহবপঃরারঃু চৎড়লবপঃ : ওসঢ়ৎড়াবসবহঃ ড়ভ ইবহধঢ়ড়ষব ধহফ ইঁৎরসধৎর খধহফ চড়ৎঃ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় দুটি বন্দরের বিভিন্ন অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ চলমান রয়েছে।
 
সভায় আরো উল্লেখ করা হয় যে, বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের আওতাধীন স্থলবন্দর সমূহের মাধ্যমে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে মোট আয় ১১১ কোটি ৪৪ লাখ টাকা এবং ব্যয় ৫৩ কোটি ৪৪ লাখ টাকা এবং উদ্ধৃত্ত থাকে ৫৮ কোটি ৩ লাখ টাকা।
 
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিবসহ, মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
 
#
 
সাব্বির/রিফাত/শহিদ/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৭/১৫৪৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ৩১৬৬ 
 
স্থায়ী সমাধানই বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের মানবপাচারের শিকার থেকে রক্ষা করতে পারে
                                                                                 -মাসুদ বিন মোমেন
 
নিউইয়র্ক, ২৩ নভেম্বর ২০১৭ :
 
মিয়ানমার সংকটের স্থায়ী সমাধানই জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের মানবপাচারের সম্ভাব্য শিকার হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারে। ২১ নভেম্বর জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ‘সংঘাতময় পরিস্থিতিতে মানবপাচার’ বিষয়ক এক উন্মুক্ত মিনিস্টিরিয়াল বিতর্কে একথা বলেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন।
 
বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের মর্মভেদী নির্যাতনের কাহিনী, হত্যা ও শোষণ, ডিঙ্গি নৌকায় ভেসে সমুদ্র পাড়ি দিতে গিয়ে শত শত প্রাণহানির ঘটনাসহ ভয়াবহ মানবিক পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত মাসুদ বলেন, এসকল ঘটনা মানবপাচারকারী ও সংঘবদ্ধ অপরাধ চক্রগুলোর অপরাধ সংঘটনের ক্ষেত্রকে অবারিত করেছে। রাখাইন প্রদেশ থেকে পালিয়ে আসা বিপুল সংখ্যক নারী ও শিশুর মধ্যে অনেকেই চোরাকারবারি ও মানবপাচারকারীদের সম্ভাব্য শিকারে পরিণত হতে পারে মর্মে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
 
মানবপাচারকারি ও সংঘবদ্ধ অপরাধ চক্রগুলোর প্রতি তীক্ষ্ম নজরদারি বজায় রাখতে বাংলাদেশের সীমান্ত ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীবাহিনী অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে মর্মে রাষ্ট্রদূত তার বক্তৃতায় উল্লেখ করেন।
 
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেজ, ইউএন অফিস অন ড্রাগস্ এন্ড ক্রাইম এর এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর ইউরি ফেডোটভ, জাতিসংঘের মানবপাচার বিষয়ক বিশেষ র‌্যাপোর্টিয়ার মিস মারিয়া গ্রাজিয়া জিয়ামমারিনারো এবং আফ্রিকান ইউনিয়নের শান্তি ও নিরাপত্তা বিষয়ক কমিশনার ইসমাইল চেরগুই এসভায় বক্তৃতা করেন। তারা সকলে ‘সংঘাতময় পরিস্থিতিতে মানবপাচার’ বিষয়টিকে এ সময়ের সবচেয়ে বড় মানবিক সংকট বলে উল্লেখ করেন।
 
#
রিফাত/শহিদ/জসীম/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১১২০ ঘণ্টা
 
Todays handout (11).docx