Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২nd জানুয়ারি ২০২৪

তথ্যবিবরণী ০২ জানুয়ারি ২০২৪

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর: ২২৩২


বিএনপি-জামায়াত জনগণকে ভোটদানে বাধা প্রদান করে
দেশের গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা নস্যাৎ করতে চায়
                             --- আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্

বরিশাল, ১৮ পৌষ (২ জানুয়ারি) :
    পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক (মন্ত্রী পদমর্যাদা) আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত জোট লিফলেট বিতরণের নামে জনগণকে ভোটদানে বাধা প্রদান করে দেশের গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা নস্যাৎ করতে চায়। তিনি আগৈলঝাড়া ও গৌরনদী উপজেলার সর্বস্তরের ভোটারদের ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
    আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ আজ বরিশাল জেলার আগৈলঝাড়া উপজেলার গৈলা ইউনিয়ন এলাকায় গণসংযোগকালে এসব কথা বলেন। এসময় জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
    আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ্ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একটি নিরাপদ, সুখী, সুন্দর, উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে হলে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আমরা অর্জন করেছি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। তিনি বলেন, নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে দুর্নীতি, সন্ত্রাস, মাদক ও জঙ্গিবাদ সম্পূর্ণ নির্মূলের মাধ্যমে শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে।
    জনাব আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ আরো বলেন, দেশের অগ্রযাত্রাকে বেগবান করতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ করে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে নিতে দেশের সকলের সহায়ক ভূমিকা অপরিহার্য। এতে করে আমরা আত্মনির্ভরশীল বঙ্গবন্ধুর সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়তে সক্ষম হবো। তিনি বলেন বিএনপি-জামায়াত জোট অসহযোগ আন্দোলনের নামে দেশকে পিছনের দিকে ঠেলে দিতে চায়। তিনি এসব অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে দেশের সর্বস্তরের মানুষকে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
#
আহসান/পাশা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/১৯৩০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর :  ২২৩১

 

জলবায়ু ফান্ডের অর্থায়নে গবেষণা প্রকল্প গ্রহণে অগ্রাধিকার দেয়া হবে

                                                                               --পরিবেশ সচিব

ঢাকা, ১৮ পৌষ (২ জানুয়ারি) :

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ বলেছেন, বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড (বিসিসিটি) এর অর্থায়নে প্রকল্প গ্রহণের ক্ষেত্রে গবেষণামূলক ও উদ্ভাবনী প্রকল্পকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। এছাড়াও অধিক জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় যাতে প্রয়োজনীয় সংখ্যক প্রকল্প গ্রহণ করা যায় তার যথাযথ উদ্যোগ নেয়া হবে। এ লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট আইন-কানুন, নীতিমালা, বিধিমালা প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হবে।

 

আজ সিরডাপ আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ডের অর্থায়নে বাস্তবায়িত ৪৫টি প্রকল্পের মূল্যায়ন প্রতিবেদন উপস্থাপনের নিমিত্তে আয়োজিত জাতীয় পর্যায়ের কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশ সচিব এসব কথা বলেন।

 

পরিবেশ সচিব বলেন, বিসিসিটির কার্যক্রমকে জনগণের কাছে আরো গ্রহণযোগ্য করতে বিশেষজ্ঞগণের সুপারিশের ভিত্তিতে বিসিসিটি এবং মন্ত্রণালয় অবিলম্বে কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। এই রিপোর্টের ভিত্তিতে প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের দক্ষতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়া হবে। তিনি এসময় জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্টের অর্থায়নে বাস্তবায়িত প্রকল্প শেষ হওয়ার পরেও উদ্যোগী সংস্থাকে এধরনের কার্যক্রম চালিয়ে নেয়ার আহ্বান জানান।

 

৪৫টি প্রকল্প মূল্যায়নের চূড়ান্ত খসড়া প্রতিবেদন সুপারিশসহ বিস্তারিত উপস্থাপন করেন মূল্যায়ন টিমের টিম লিডার বিশিষ্ট জলবায়ু বিশেষজ্ঞ ড. ফজলে রাব্বি সাদেক আহমেদ। তিনি বলেন, বিসিসিটির অর্থায়নে বাস্তবায়িত প্রকল্পগুলোকে BCCSAP, 2009-এ নির্ধারিত বিষয়ভিত্তিক লক্ষ্যগুলো অর্জন করতে হবে৷ জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন এবং প্রশমন প্রকল্পগুলোতে আরো ভালো ফলাফল অর্জনের জন্য, প্রস্তাব প্রাপ্তি থেকে শুরু করে পর্যবেক্ষণ, মূল্যায়ন এবং রিপোর্টিং পর্যন্ত বিসিসিটিকে অবশ্যই প্রকল্প পরিচালনা কার্যক্রমগুলোকে স্ট্রিমলাইন করার জন্য দ্রুত কাজ করতে হবে৷  বিসিসিটির ফান্ড ব্যবহার নির্দেশিকাসহ সংশ্লিষ্ট আইন দৃঢ়ভাবে অনুসরণ করতে হবে। দেশের জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি  হ্রাস করার জন্য প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করা, সেইসাথে বিশ্বব্যাপী প্রচেষ্টার সাথে গ্রিনহাউজ গ্যাস নির্গমণ হ্রাসে অংশগ্রহণ করতে হবে।  প্রকল্প বা কর্মসূচির অনুমোদন থেকে  সমাপ্তি পর্যন্ত এর কার্যকারিতা এবং দীর্ঘমেয়াদি স্থায়িত্ব মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত ।

 

বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ জয়নাল আবেদিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন, অতিরিক্ত সচিব (জলবায়ু পরিবর্তন) সঞ্জয় কুমার ভৌমিক, ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. আইনুন নিশাত প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে পরামর্শক টিমের সদস্যবৃন্দ এবং উপস্থিত বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দপ্তর সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।

 

#

 

দীপংকর/পাশা/মোশারফ/রেজাউল/২০২৪/১৮৪২ ঘণ্টা

 


তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ২২৩০

 

শ্রমিক-কর্মচারীদের মামলায় ড. ইউনূসের শাস্তি হয়েছে, এখানে সরকার কোনো পক্ষ নয়

                 --তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

চট্টগ্রাম, ১৮ পৌষ (২ জানুয়ারি) :

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, 'গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আদালত দণ্ডিত করেছে। এরপর আপিল করার শর্তে তাকে আবার জামিনে দেয়া হয়েছে। এ নিয়ে দেশে-বিদেশে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টা আছে এবং সরকারকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা হচ্ছে। এখানে সরকার কোনো পক্ষ নয়, মামলাও করেনি, মামলা করেছে গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীরা। সেই মামলায় শাস্তি হয়েছে।'

 

আজ চট্টগ্রাম নগরীর দেওয়ানজী পুকুর লেনস্থ ওয়াইএনটি সেন্টারে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, গ্রামীণ টেলিকমের আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে যে লাভের ৫ শতাংশ তার কর্মচারীদের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হবে, এ যাবৎ কখনো তা দেয়া হয়নি। এটি না দেওয়ায় শ্রম আইনের ৪, ৭, ৮, ১১৭ এবং ২৩৪ এর অধীনে মামলা দায়ের করেছে শ্রমিক-কর্মচারীরা। 

 

মন্ত্রী বলেন, 'গ্রামীণ টেলিকমের পক্ষ থেকে দুইজন শ্রমিক নেতাকে ম্যানেজ করার চেষ্টা করা হয়েছিল এবং দুইজন শ্রমিক নেতাকে তিন কোটি করে ছয় কোটি টাকা ঘুস দেয়া হয়েছিল। কিন্তু সাধারণ শ্রমিকরা টাকা না পাওয়ায় মামলা করেছে। সুতরাং এখানে স্পষ্টত একটি অপরাধ সংঘটিত হয়েছে এবং এই অপরাধ সংঘটিত হবার কারণেই মামলা হয়েছে, শাস্তিও হয়েছে।'

 

ড. হাছান বলেন, 'গ্রামীণ টেলিকমের এক দশকের বেশি সময় ধরে নিয়ম ভঙ্গ, কর ফাঁকি, তার কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিল আত্মসাৎ এবং বিভিন্ন অনুমোদিত সংস্থা থেকে তিন হাজার কোটি টাকা অপব্যবহার করার অভিযোগ আছে। ১৯৮৩ সালের গ্রামীণ ব্যাংক অধ্যাদেশ অনুসারে গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি সরকারের নিযুক্ত করার কথা ছিল। ১৯৯০ সালের সংশোধনী অনুসারে এমডি নিয়োগের দায়িত্ব বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্বানুমোদন সাপেক্ষে গ্রামীণ ব্যাংকের বোর্ড অব ডিরেক্টর্সে স্থানান্তরিত হয়। এই পরিচালক বোর্ডের চেয়ারম্যান ১৪ আগস্ট, ১৯৯০ সালে ড. ইউনূসকে এমডি হিসেবে নিয়োগের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদনের জন্য অনুরোধ করেন।  বাংলাদেশ ব্যাংক শর্ত সাপেক্ষে ড. ইউনূসের নিয়োগে অনাপত্তি দেয়, শর্তগুলো হচ্ছে : (১) এমডির চাকরির শর্তাবলি ১৯৮৩ সালের গ্রামীণ ব্যাংক অধ্যাদেশ ১৪ এর ৪ ধারার প্রবিধান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হবে। (২) পরিচালক বোর্ড অধ্যাদেশের ৩৬ ধারার অধীনে নিয়ম তৈরি করবে, যা সরকারি গেজেট প্রকাশের পর কার্যকর হবে। (৩)  সরকারি চাকরির নিয়ম অনুসারে, একজন এমডি ৬০ বছর বয়সের সীমা অতিক্রম করতে পারবেন না।' 

 

কিন্তু ড. ইউনূসের বয়স যখন ৫৯ বছর, ১৯৯৯ সালের জুলাইয়ে অনুষ্ঠিত পরিচালক বোর্ডের ৫২তম সভায় আইন ভঙ্গ করে রেজুলেশনে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে পরবর্তী আদেশ না হওয়া পর্যন্ত এমডি হিসাবে নিশ্চিত করে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'এটি গ্রামীণ ব্যাংক অধ্যাদেশের অনুচ্ছেদ ১৪ এর ৪ ধারার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। অধিকন্তু, তার এই নিয়োগের অসৎ উদ্দেশ্য পরে প্রমাণিত হয়েছে।'

-২-

সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান বলেন, 'বাংলাদেশ দণ্ডবিধির ২১ এবং ১২ এর ২ ধারা অনুসারে গ্রামীণ ব্যাংকের এমডিকে একজন পাবলিক সার্ভেন্ট হিসাবে বিবেচনা করা হয়। যেখানে ড. মুহাম্মদ ইউনূস পাবলিক সার্ভেন্ট হিসাবে তার চাকরির শর্তাবলি লঙ্ঘন করেছেন। একজন পূর্ণ-সময়ের সরকারি কর্মকর্তা হিসাবে কাজের জায়গায় তাঁর ঘন ঘন অনুপস্থিতি ছিল এবং সেই অনুপস্থিতির ক্ষেত্রে সরকারের অনুমোদন কখনো নেয়া হয়নি। গ্রামীণ ব্যাংক থেকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পরিবারের সাথে স্বার্থ সংশ্লিষ্ট অনেক প্রতিষ্ঠানে অর্থ স্থানান্তর করা হয়েছে বা মূলধন যোগান দেয়া হয়েছে। এই সমস্ত কারণেই তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে এবং সেই মামলার প্রেক্ষিতে শাস্তি হয়েছে।'

 

পৃথিবীতে বহু নোবেল লরিয়েটের বিরুদ্ধে দেশে দেশে মামলা হয়েছে, অনেকে শাস্তি ভোগ করেছেন, কারাগারেও ছিলেন উল্লেখ করে সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান বলেন, 'এ ধরনের অনেক ঘটনা আছে, যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন, পুরস্কারের অর্থ কে কত টাকা পাবেন, এ নিয়েও নোবেল লরিয়েটরা একে অপরের বিরুদ্ধেও মামলা করেছেন। এ নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানোর কোনো সুযোগ নাই। বাংলাদেশে আদালত স্বাধীন, স্বধীনভাবেই কাজ করেছে।'

 

তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান বলেন, 'নোবেল শান্তি পুরস্কারপ্রাপ্ত দেশের একজন জ্যেষ্ঠ নাগরিক ড. ইউনূসের প্রতি সম্মান রেখেই বলছি, যদিও বা নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে বহু প্রশ্ন আছে। গাজায় "কবরে শান্তি স্থাপন" করার জন্য কখন যে বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দিয়ে দেয়, সেটিও অনেকে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে। প্রেসিডেন্ট হবার পরপর বারাক ওবামাকে যখন নোবেল শান্তি পুরস্কার দিল, তিনি অবাক হয়ে গেলেন, বললেন, আমাকে কেন দেয়া হলো। মালালাকে ১৪ বছর বয়সে শান্তি পুরস্কার দেয়া হয়েছে। কোন সময় যে ১০ বছরের কাউকে দিয়ে দেন, সেটি নিয়েও অনেকেই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। যাই হোক তিনি একজন জ্যেষ্ঠ নাগরিক, আমি তাকে সম্মান ও শ্রদ্ধা করি।'

 

তিনি বলেন, 'ডেভিড বার্গম্যান বাংলাদেশের রাজনীতি-নির্বাচন নিয়ে একটি নিবন্ধ লিখেছেন। তিনি ড. কামাল হোসেনের মেয়ের জামাই এবং তিনি একজন ইহুদী, যে ইহুদীরা ফিলিস্তিনে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ সংঘটিত করছে। ডেভিড বার্গম্যানকে একটু জিজ্ঞেস করেন, এ নিয়ে তার কি বক্তব্য। এ নিয়ে একটি নিবন্ধ যদি সে লিখত, তাহলে আমরা তার অবস্থানটা জানতে পারতাম।'

 

'ড. ইউনুসকে কখনো শহিদ মিনার কিংবা স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে দেখা যায় না, তিনি কার প্রতিনিধিত্ব করেন' সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, আমি এককভাবে কারো নাম বলছি না, আমাদের দেশে কিছু লোক আছে, তারা দেশের প্রতিনিধিত্ব করে না, তারা বিদেশিদের প্রতিনিধিত্ব করে। তারা মিশনে মিশনে পার্টিতে যায়, আবার বিভিন্ন  দেশের সংস্থা থেকে অর্থ পায় এবং ট্যুরে যায়, তারা তাদের প্রতিনিধিত্ব করে। তারা যেটি বলে সেটিই করে। দুর্ভাগ্য হচ্ছে, আমরা তাদের বক্তব্যগুলো ভালো করে প্রচার করি। এটা না দিলে কিন্তু তাদের বাজার মূল্যটা কমে যেত। আমরাই বাজার মূল্যটা বাড়িয়ে দিই।' 

#

আকরাম/পাশা/মোশারফ/রেজাউল/২০২৪/১৮২০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ২২২৯

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ১৮ পৌষ (২ জানুয়ারি) :

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী সোমবার সকাল ৮টা থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৮ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার
৩ দশমিক ৮০ শতাংশ। এ সময় ৪৭৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।     

গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৭৭ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৩ হাজার ৯৩৮ জন।

#

সুলতানা/পাশা/মোশারফ/রেজাউল/২০২৪/১৭৫৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২২২৮

 

সেবা সপ্তাহ উপলক্ষ্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের র‌্যালি

 

ঢাকা, ১৮ পৌষ (২ জানুয়ারি) :

          মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সেবা সপ্তাহ ২০২৪ পালিত হচ্ছে। সেবা সপ্তাহ উদ্যাপন উপলক্ষ্যে আজ এক বর্ণাঢ্য র‌্যালি অনুষ্ঠিত হয়। র‌্যালিটি সরকারি পরিবহন পুল ভবনের সামনে থেকে শুরু হয়ে সচিবালয় প্রদক্ষিণ শেষে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।

          র‌্যালিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রণালয়ের সচিব ইসরাত চৌধুরী।

          প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সচিব বলেন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সব সেবা ডিজিটাল পদ্ধতিতে দেওয়া হচ্ছে। এ মন্ত্রণালযের সেবা সংক্রান্ত সব তথ্য মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে সন্নিবেশিত করা হয়েছে। পৃথিবীর যে কোনো প্রান্ত থেকে যে কেউ এ মন্ত্রণালয়ের সেবা গ্রহণ করতে পারবে।

          র‌্যালিতে অন্যান্যের মধ্যে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব অলিউল্লাহ, কামরুন নাহারসহ মন্ত্রণালয় এবং এর অধীনস্থ দপ্তর ও সংস্থার ঊর্ধ্বতন রকর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করেন।

#

এনায়েত/পাশা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/১৭২০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২২২৭

 

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাজা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অবকাশ নাই

                                                              -তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

চট্টগ্রাম, ১৮ পৌষ (০২ জানুয়ারি):

          পৃথিবীতে বহু নোবেল লরিয়েটের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। অনেক সময় বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে শাস্তিও ভোগ করেছে। এছাড়া, যৌথভাবে নোবেল পাওয়ায় সে অর্থ ভাগাভাগি নিয়ে নোবেল লরিয়েটরা একে অন্যের বিরুদ্ধে মামলাও করেছে। সরকার গ্রামীন ব্যাংকের এমডি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে কোনো মামলা করেনি। গ্রামীণ টেলিকমের সুবিধাবঞ্চিত ভুক্তভোগী কর্মচারীরা তার বিরুদ্ধে মামলা করেছে। সে মামলার দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে আদালত গতকাল তাকে দণ্ডিত করেছে। এনিয়ে দেশে বিদেশে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চলছে।

          চট্টগ্রামের ওয়াইএনটি সেন্টারে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ সাংবাদিকদের সাথে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে প্রেসব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন।

          মন্ত্রী বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে ১ দশকেরও বেশি সময় ধরে কর ফাঁকি, কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিল আত্মসাৎ করার অভিযোগ রয়েছে। এছাড়া তার বিভিন্ন অনুমোদিত সংস্থা থেকে ৩ হাজার কোটি টাকা অপব্যবহার করার অভিযোগ আছে। গ্রামীণ ব্যাংকের লাভের ৫ শতাংশ কর্মচারীদের মাঝে ভাগ করে দেওয়ার আইনি বাধ্যবাধকতা থাকলেও তা কখনো দেওয়া হয়নি। এ কারণে শ্রমআইনের ধারা ৪, ৭, ৮ ও ১১৭ এবং ২৩৪ এর অধীনে কর্মচারীরা মামলা দায়ের করেছিল। সে মামলার দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে আদালত তাকে সাজা দিয়েছে।

          মন্ত্রী আরো বলেন, গ্রামীণ ব্যাংকের অধ্যাদেশ অনুসারে ৬০ শতাংশের মালিক ছিলো গ্রামীণ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ, বাকি ৪০ শতাংশের মালিক ছিলো সরকারসহ অন্যরা। পরে এটি সংশোধন করে সরকারের শেয়ার কমিয়ে ৭৫ শতাংশ নিজেদের করায়ত্ত্ব করে নিয়েছিল। এক তদন্তে দেখা গেছে ২০১০ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত গ্রামীণ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ৯৬.৭১ শতাংশ নিজেদের করায়ত্ত্ব করেছে। গ্রামীণ ব্যাংকের ১৯৮৩ সালের ৭ এবং ২ ধারা অনুযায়ী শুধুমাত্র সরকার সময়ে সময়ে ব্যাংকের মূলধন বৃদ্ধি করতে পারে। অথচ গ্রামীণ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সে আইন অমান্য করে এককভাবে এ কাজটি করেছে। ১৪ আগস্ট ১৯৯০ সালে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে এমডি হিসেবে নিয়োগের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আবেদন করেন। ব্যাংক নিম্নলিখিত শর্ত সাপেক্ষে ড. ইউনূসকে অনাপত্তি দেয়। সে শর্তে উল্লেখ আছে একজন এমডির বয়স ৬০ বছরের বেশি হতে পারবে না। কিন্তু ১৯৯৯ সালের জুলাইয়ে তার বয়স ৫৯ বছর হওয়া সত্ত্বেও সে পরিচালক বোর্ডের ৫২তম সভায় আইন ভঙ্গ করে এমডির দায়িত্ব নেন। এটি গ্রামীণ ব্যাংকের অধ্যাদেশের অনুচ্ছেদের ৪ ধারার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।

#

সুব্রত/জামান/ফাতেমা/আলী/মাসুম/২০২৩/১৫৩০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                    নম্বর: ২২২৬

৬ জানুয়ারি রাত ১২টা হতে ৭ জানুয়ারি ২০২৪ রাত ১২টা পর্যন্ত

নির্বাচনকালীন সময়ে যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা

ঢাকা, ১৮ পৌষ (২ জানুয়ারি) :        

            ৭ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮ এর ৩২ ধারা অনুযায়ী অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচন উপলক্ষ্যে ভোট গ্রহণের জন্য নির্ধারিত দিবসের পূর্ববর্তী মধ্যরাত অর্থাৎ ৬ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখ দিবাগত মধ্যরাত ১২টা হতে ৭ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখ দিবাগত মধ্যরাত ১২টা পর্যন্ত নিম্নবর্ণিত যানবাহন চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে হবে।

(১) ট্যাক্সি ক্যাব (২) পিক আপ (৩) মাইক্রোবাস (৪) ট্রাক

২। সে সাথে ৫ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখ দিবাগত মধ্যরাত ১২টা হতে ৮ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখ মধ্যরাত পর্যন্ত মোটর সাইকেল চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে হবে।

৩। উপরোল্লিখিত নিষেধাজ্ঞা নিম্নবর্ণিত ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য হবে : 

(ক)       আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী, প্রশাসন ও অনুমতিপ্রাপ্ত পর্যবেক্ষক;

(খ)        জরুরি সেবা কাজে নিয়োজিত যানবাহন এবং ঔষধ, স্বাস্থ্য-চিকিৎসা ও অনুরূপ কাজে ব্যবহৃত দ্রব্যাদি ও সংবাদপত্র বহনকারী সকল ধরনের যানবাহন; সকল ধরনের যানবাহন;

(গ)        আত্মীয়-স্বজনের জন্য বিমানবন্দরে যাওয়া, বিমানবন্দর হতে যাত্রী বা আত্মীয়-স্বজনসহ নিজ বাসস্থানে অথবা আত্মীয়-স্বজনের বাসায় ফিরে যাওয়ার জন্য ব্যবহৃত যানবাহন (টিকিট বা অনুরূপ প্রমাণ প্রদর্শন) এবং দূরপাল্লার যাত্রী বহনকারী অথবা দূরপাল্লার যাত্রী হিসেবে স্থানীয় পর্যায়ে যাতায়াতের জন্য যে কোনো যানবাহন;

(ঘ)        প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর জন্য ১টি, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর নির্বাচনি এজেন্ট (যথাযথ নিয়োগপত্র/পরিচয়পত্র থাকা সাপেক্ষে) এর জন্য ১টি গাড়ি (জিপ, কার, মাইক্রোবাস ইত্যাদি ছোট আকৃতির যানবাহন) রিটার্নিং অফিসারের অনুমোদন ও গাড়িতে স্টিকার প্রদর্শন সাপেক্ষে চলাচলের অনুমতি প্রদান;

(ঙ)        সাংবাদিক, পর্যবেক্ষক অথবা জরুরি কোনো কাজে ব্যবহৃত মোটর সাইকেল রিটার্নিং অফিসারের অনুমোদন সাপেক্ষে চলাচলের অনুমতি প্রদান;

(চ)        নির্বাচন কমিশনের অনুমোদন সাপেক্ষে নির্বাচনি কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী অথবা অন্য কোনো ব্যক্তির জন্য মোটরসাইকেল চলাচলের অনুমতি প্রদান;

(ছ)        জাতীয় মহাসড়ক (Highways), বন্দর ছাড়াও আন্তঃজেলা বা মহানগর থেকে বাহির বা প্রবেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সড়ক, মহাসড়ক ও প্রধান প্রধান রাস্তার সংযোগ সড়ক বা উক্তরূপ সকল রাস্তায় নিষেধাজ্ঞা শিথিলের বিষয়ে প্রয়োজনীয় কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন; এবং

(জ)       এছাড়া স্থানীয় প্রয়োজনীয়তা ও বাস্তবতার নিরিখে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটগণ কর্তৃক কতিপয় যানবাহনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ অথবা শিথিল করার বিষয়ে প্রয়োজনীয় কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ।

৪।         এমতাবস্থায় উল্লিখিত যানবাহনসমূহ চলাচলের ওপর বর্ণিত সময়সূচি অনুযায়ী নিষেধাজ্ঞা আরোপ অথবা শিথিলের জন্য সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার’কে ক্ষমতা অর্পণ করা হলো।

৫।         এ নিষেধাজ্ঞা যথাযথভাবে বলবৎ করার জন্য এবং প্রয়োজনবোধে জনসাধারণের অবগতির জন্য ট্রাফিক সাইন প্রদর্শনের নিমিত্ত জননিরাপত্তা বিভাগ ও সুরক্ষা বিভাগকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হলো।

৬।         তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং প্রয়োজনে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এ নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে বহুল প্রচারের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হলো।

#

জসিম/পাশা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/১৯০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর: ২২২৫

খুলনায় জাতীয় সমাজসেবা দিবস পালিত

খুলনা, ১৮ পৌষ (২ জানুয়ারি):  

আজ জাতীয় সমাজসেবা দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান খুলনা জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনার বিভাগীয় কমিশনার মোঃ হেলাল মাহমুদ শরীফ। দিবসটি পালনে এবারের প্রতিপাদ্য ‘সমাজসেবায় গড়বো দেশ, স্মার্ট হবে বাংলাদেশ’।

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বিভাগীয় কমিশনার বলেন, সমাজসেবা অধিদপ্তর সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সামাজিক নিরাপত্তাবলয়ের পরিধি বৃদ্ধি করেছে। ইতোমধ্যে সমাজসেবা অধিদপ্তর ৫৪টি কর্মসূচির সমন্বয়ে সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রম বাস্তবায়নের মাধ্যমে সামাজিক নিরাপত্তাবলয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। তিনি বলেন, সরকার প্রতিবন্ধী ভাতা, বিধবা ভাতা ও মুক্তিযোদ্ধা ভাতা বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন ভাতা প্রচলন করেছে। সামাজিক সেবার পরিধি আরো বৃদ্ধি করতে সরকারি-বেসরকারি সংস্থাসমূহকে একযোগে কাজ করতে হবে। 

জাতীয় সমাজসেবা দিবস উপলক্ষ্যে বিভাগীয় কমিশনার ৫জন প্রতিবন্ধীর মাঝে হুইল চেয়ার, সফল ৬টি ঋণগ্রহীতা বেরসকারি ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের মাঝে সম্মাননা ক্রেস্ট এবং সমাজসেবা দপ্তরের ৯জন
কর্মকর্তা-কর্মচারীর মাঝে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করেন।

খুলনার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক পুলক কুমার মন্ডলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুশান্ত সরকার এবং বিভাগীয় সমাজসেবা কার্যালয়ের অতিরিক্ত পরিচালক সমীর মল্লিক। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করেন জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের উপপরিচালক খান মো: মোতাহার হোসেন। অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আলমগীর কবির, সরদার মাহাবুবার রহমান, রূপান্তরের নির্বাহী পরিচালক স্বপন কুমার গুহ, হিরণময় মন্ডলসহ বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্রতিনিধিরা বক্তৃতা করেন।

#

 

সুলতান/জামান/ফাতেমা/সিদ্দীক/কলি/আলী/মানসুরা/২০২৪/১৪৪১ ঘন্টা

 

 

 

 

Z_¨weeiYx                                                                                            b¤^i: ২২২৪

 

 

জাতির পিতার সমাধিসৌধে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান সচিবের পুস্পস্তবক অর্পণ

 

ঢাকা, ১৮ পৌষ (২ জানুয়ারি):

 

          প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নবনিযুক্ত সচিব মোঃ রুহুল আমিন গতকাল গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

 

          জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান সচিব বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবতা পালন করেন। এসময় তাঁর সাথে উপস্থিত ছিলেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ।

 

          উল্লেখ্য, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান সচিব গত ৩১ ডিসেম্বর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

 

#

রাশেদ/জামান/সিদ্দীক/কলি/মাসুম/২০২৩/১০০০ ঘণ্টা

 

 

 

2024-01-02-14-58-29afbace63907ac77001038b7481bdf0.docx