Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩rd সেপ্টেম্বর ২০২৩

তথ্যবিবরণী ১ সেপ্টেম্বর ২০২৩

তথ্যবিবরণী                                                                                                               নম্বর : ৭৫৭

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ১৭ ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর) : 

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে আজ শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২৫ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ১ দশমিক ৪১ শতাংশ। এ সময় ১ হাজার ৭৬৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।                     

          গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৭৬ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১২ হাজার ৮৭৭ জন।

#

 সুলতানা/আরমান/শামীম/২০২৩/২১২০ ঘণ্টা

 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর :  ৭৫৬

পার্বত্য অঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য

চার দিনের সফরে বান্দরবানে পার্বত্য সচিব

বান্দরবান, ১৭ ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর):

পার্বত্য অঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য চার দিনের সফরে বান্দরবানে পার্বত্য সচিব মোঃ মশিউর রহমান এনডিসি।

আজ বান্দরবান সদরে পার্বত্য উন্নয়ন বোর্ডের রেস্ট হাউসে বান্দরবান প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় অংশ নেন পার্বত্য সচিব মোঃ মশিউর রহমান এনডিসি।

বান্দরবানের প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষয় ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে বান্দরবান প্রশাসনের কাছে জানতে চেয়ে পার্বত্য সচিব মশিউর রহমান বলেন, পার্বত্য অঞ্চলে পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়ন ও জলাবদ্ধতা দূরীকরণে বিজ্ঞানসম্মত কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। তিনি বলেন, ড্রেনেজ সিস্টেম আধুনিকীকরণ করা অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা ও পানি প্রবাহের ধারাকে ঠিক রাখতে সরকারের পাশাপাশি উন্নয়ন সংস্থাগুলোকে এগিয়ে আসার অনুরোধ জানান পার্বত্য সচিব। অবশ্যই ড্রেনেজ ব্যবস্থাপনা সুষ্ঠু পরিকল্পনা মাফিক হতে হবে। সচিব মশিউর রহমান বলেন, পানি সংরক্ষণের জন্য পানির সোর্স খুঁজে বের করে সেগুলোকে টিকিয়ে রাখার বিশেষ ব্যবস্থা নিতে হবে।

এছাড়া পার্বত্য অঞ্চলে বিশুদ্ধ পানির সংকট নিরসনে কমিউনিটি বনায়ন সৃজন করা, রিজার্ভ পানির ব্যবস্থা করা, পানির সোর্সসমূহ খুঁজে বের করে তা সংরক্ষণ করার উপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করেন পার্বত্য সচিব মশিউর রহমান এনডিসি।

এ সময় পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ নুরুল আলম চৌধুরী, বান্দরবান জেলা প্রশাসক শাহ মুজাহিদ উদ্দিন, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের সদস্য মোঃ জসিম উদ্দিন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ শাহ আলম, বান্দরবান জেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের বান্দরবান ইউনিটের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু বিন মুহাম্মদ ইয়াসির আরাফাত,  ইউএনডিপি বান্দরবান ডিস্ট্রিক্ট ম্যানেজার খুশি রায় ত্রিপুরা, ইউএনডিপি বান্দরবান ডিস্ট্রিক্ট লাইভলিহুড অফিসার তারিক আকবরসহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও উন্নয়ন সংস্থা ডাব্লিউএফপি, ইউনিসেফ এর কর্মকর্তাবৃন্দ সবাই উপস্থিত সভায়  উপস্থিত ছিলেন।

#

রেজুয়ান/আরমান/সেলিম/২০২৩/২১৩০ ঘণ্টা

 

 

 

Handout                                                                                                          Number : 755

The Open Letter is marked by obvious gap of information

                                                 -- Ministry of Foreign Affairs

Dhaka, September 01:

It has come to the attention of the Government of Bangladesh that a group of international personalities, including political leaders, and some Bangladesh nationals have written an Open Letter to the Prime Minister regarding the ongoing judicial proceedings against Dr. Muhammad Yunus.

The Open Letter is marked by obvious gap of information and amounts to an affront to Bangladesh’s independent judicial system. It comes as a surprise to the Government that the signatories to the letter already reached their own conclusion about the merit of the sub-judice cases as well as the outcome of the judicial proceedings.

The Anti-Corruption Commission (ACC) of Bangladesh filed one such case under specific provisions of the Bangladesh Penal Code and Anti-Money Laundering Act, 2012. The case was filed based on investigations concerning allegations of misappropriation of profits due to the workers and employees of Grameen Telecom Ltd. The ACC investigation team had found that Dr. Muhammad Yunus, Chairman of Grameen Telecom Ltd. along with the Managing Director and other Board members forged settlement agreement to misappropriate and illicitly transfer Tk. 252 million.

Further, the Department of Inspection of Factories and Establishments, Dhaka had filed a case under Bangladesh Labour Act, 2006. The case was filed for multiple breaches, including for not setting up Workers’ Contributory Fund and Welfare Fund as well as for not depositing 5% share of net profits to the concerned workers’ welfare funds since 2006.

Again, in one of the tax evasion cases, Dr. Muhammad Yunus having lost in the High Court Division of the Supreme Court filed a petition at the Appellate Division, the highest court of the country. The Appellate Division having found no infirmity and illegality in the order of the High Court Division rejected the petition, resulting in Dr. Yunus’ paying the overdue tax amount to the National Board of Revenue (NBR). There are now a few more pending tax evasion cases against him. 

In the cases of depriving the workers of their rightful profit, Dr. Muhammad Yunus went to the highest courts on two occasions, one challenging maintainability and another challenging framing of charge by the trial court. The highest court on hearing his lawyers passed judgments affirming that the first case had been properly initiated, and in the other, declared the framing of charge legal, proper and correct.

It is regrettable that the signatories to the letter requested the Prime Minister to exercise extra-judicial authorities to suspend the sub-judice cases. They have also recommended an alternative process of review of the charges against Dr. Muhammad Yunus and his cohorts in a manner that is incompatible with Bangladesh’s established judicial system.

 

 

This is not the first time that Dr. Muhammad Yunus and his aides have resorted to international lobbying in the face of legal consequences for their alleged or proven violation of law. It had been his decision to file a lawsuit against the government for terminating his contract as Managing Director of Grameen Bank way beyond the age of retirement stipulated in the Grameen Bank Service Rules, 1993.  

It is unacceptable for a citizen of a sovereign country to repeatedly seek external interventions presumably based on his perception of being above the law of the land. It has now become evident to the people of Bangladesh that having evaded corporate and income taxes and having deprived workers over the years, Dr. Muhammad Yunus- a salaried employee of Grameen Bank- invested large sums of supposedly misappropriated and laundered money in commercial ventures.

The allegations of ‘persecution or harassment’ seem to follow a pattern that stems from a victim mentality using human rights and democracy as an expedient cover. The signatories to the letter would be well advised to counsel Dr. Muhammad Yunus to operate within the bounds of law in lieu of making unjustified insinuations about Bangladesh’s democratic and electoral processes. The Government would like to reiterate that no amount of veiled threats under the pretext of promoting democracy and human rights would detract the people of Bangladesh from upholding the rule of law.

#

Mohsin/Arman/Salim/2023/20.30 Hrs, 

 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ৭৫৪

নাবিকরা আমাদের নৌ-বাণিজ্যের প্রাণ, তারা বিশ্ব জুড়ে

পণ্য সরবরাহ, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং সমৃদ্ধি ঘটায়

                                   -- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

সিঙ্গাপুর, ১৭ ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর):

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশে সমুদ্র খাতের ভিত্তি রচনা করেছিলেন। নাবিকরা আমাদের নৌ বাণিজ্যের প্রাণ। তারা বিশ্বের সমুদ্র জুড়ে পণ্যের নির্বিঘ্ন সরবরাহ নিশ্চিত করে, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং সমৃদ্ধি চালায়। শিল্পের স্টেকহোল্ডার হিসাবে সামনের চ্যালেঞ্জ এবং সুযোগগুলোর জন্য আমাদের নাবিকদের তৈরি করা আমাদের দায়িত্ব। এই সেমিনার বাংলাদেশী নাবিকদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়ানো এবং মেরিটাইম শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মান বাড়াতে সহায়তা করবে।

প্রতিমন্ত্রী আজ সিঙ্গাপুরে বাংলাদেশ মেরিন কমিউনিটি, সিঙ্গাপুর (বিএমসিএস) আয়োজিত  ‘নেভিগেটিং সিফেয়ারার শর্টেজ- বাংলাদেশে’স প্রসপেক্ট ইন মেরিটাইম এডুকেশন অ্যান্ড ট্রেনিং’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমডোর মোহাম্মদ মাকসুদ আলম, ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম এমপ্লয়ারস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান ক্যাপ্টেন বেলাল আহমেদ। অনলাইনে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ মেরিন একাডেমী চট্টগ্রাম এর কমান্ডেন্ট ড. সাজিদ হোসেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মেরিন কমিউনিটি সিঙ্গাপুরের প্রেসিডেন্ট সারোয়ার দিতো। সাধারণ সম্পাদক শাখাওয়াত হোসেন অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন।

সেমিনারে সিঙ্গাপুরের বিভিন্ন জাহাজের মালিক জাহাজের ব্যবস্থাপক, মেরিন ক্যাডেট ও নাবিক নিয়োগকারী বাংলাদেশি বিভিন্ন এজেন্সি, ইনস্টিটিউট অভ্‌ ইঞ্জিনিয়ারিং সাইন্স এন্ড টেকনোলজি, সিঙ্গাপুর মেরিটাইম অফিসার্স ইউনিয়ন, সিঙ্গাপুর শিপ ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনসহ বিভিন্ন মেরিন পেশাজীবী সংগঠনের প্রতিনিধিগণ অংশগ্রহণ করেন।

বাংলাদেশের মেরিটাইম শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সম্ভাবনা, জাহাজে অধিকসংখ্যক বাংলাদেশের মেরিনার নিয়োগ ও নতুন কর্মক্ষেত্র বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচনা হয়।

বাংলাদেশী নাবিকদের প্রয়োজনীয় চাহিদাকে লক্ষ্য রেখে এ ধরনের সেমিনারে আয়োজন করায় প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশ মেরিন কমিউনিটি সিঙ্গাপুর (বিএমসিএস)কে ধন্যবাদ জানান।

খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে। এ টেকসই উন্নয়নে নৌ ও নৌপরিবহন একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত হিসেবে স্বীকৃত। ক্রমবর্ধমান জাতীয় পতাকাবাহী জাহাজের জন্য বাংলাদেশী নাবিকের সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই নাবিকরা আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে। বর্তমানে আমাদের অর্থনীতির জন্য বছরে প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ডলার উপার্জন করছে। ২০৩০ সালের মধ্যে এটি এক বিলিয়ন  ডলারে উন্নীত করা আমাদের লক্ষ্য। নৌসেক্টরে লিঙ্গ সমতা উন্নীত করার জন্য আমরা ২০১২ সালে বাংলাদেশ মেরিন একাডেমিতে মহিলা ক্যাডেটদের অন্তর্ভুক্তি শুরু করেছিলাম। আমাদের সরকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন-যেমন স্ট্যান্ডার্ড ট্রেনিং সার্টিফিকেশন অ্যান্ড ওয়াচকিপিং (এসটিপিডব্লিউ) কনভেনশন এবং এমএলসি ২০০৬, মেনে চলছে।  দক্ষ নাবিকদের ক্রমবর্ধমান জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চাহিদা মেটাতে আমরা চারটি নতুন মেরিন একাডেমি এবং একটি নাবিক ক্রু প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছি। আমরা বিশ্বের নবম মেরিটাইম ইউনিভার্সিটি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম ইউনিভার্সিটিও প্রতিষ্ঠা করেছি। আন্তর্জাতিক শিপিং কোম্পানিতে এমনকি জাতিসংঘের সংস্থাগুলোতেও গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত বাংলাদেশী মেরিনাররা বিশ্বব্যাপী পরিচিতি লাভ করেছে।

স্বায়ত্তশাসিত জাহাজ এবং শূন্য-কার্বন জ্বালানি প্রবর্তনের মাধ্যমে সামুদ্রিক শিল্প দ্রুত বিকশিত হচ্ছে। আমরা আমাদের মেরিন একাডেমিতে ই-লার্নিং-ভিত্তিক মেরিটাইম এডুকেশন এবং সিমুলেটর-ভিত্তিক প্রশিক্ষণ চালু করার মাধ্যমে এই প্রযুক্তিগত অগ্রগতির সাথে তাল মিলিয়ে চলছি। এই প্রযুক্তিগত একীভূতকরণ আমাদের সেক্টরে দক্ষতা এবং প্রতিযোগিতা বাড়াবে। ২০৪১ সালের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’-এর স্বপ্নের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে আমাদের দেশের সামুদ্রিক শিক্ষাকে একবিংশ শতাব্দীতে নিয়ে যেতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

#

জাহাঙ্গীর/আরমান/সেলিম/২০২৩/১৯৪০ ঘণ্টা

 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ৭৫৩

বর্তমান সরকার কর্তৃক চিকিৎসা শিক্ষার গুণগতমান উন্নয়ন হচ্ছে

                                           - আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্

বরিশাল, ১৭ ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর) : 

পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক (মন্ত্রী পদমর্যাদা)- আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেছেন, বর্তমান সরকারের চিকিৎসা শিক্ষার গুণগতমান উন্নয়ন হচ্ছে টেকসই উন্নয়ন কর্মপরিকল্পনার একটি অপরিহার্য অংশ। এসডিজি অর্জন এবং জনস্বাস্থ্য নিশ্চিতকরণে দেশের চিকিৎসা শিক্ষার সুদূর প্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ আজ বরিশাল জেলার আগৈলঝাড়া উপজেলার সেরালে স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মীদের সাথে মতবিনিময়কালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। এ সময় উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেন, চিকিৎসা মানুষের অন্যতম মৌলিক অধিকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের অন্যতম বড় অর্জন হলো সাফল্যের সাথে কোভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণ।  তিনি বলেন, বৈশ্বিক মহামারী নভেল করোনা ভাইরাস মানব সভ্যতাকে ইতিহাসের এক চরম বিপর্যয়ের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছিল। এ মহামারীর ক্রান্তিলগ্নে বর্তমান সরকার সীমিত সম্পদ ও সামর্থ দিয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছে। আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার গৃহীত পদক্ষেপসমূহ বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে। এতে করে বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরো উজ্জ্বল হয়েছে।

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেন, করোনাকালীন সময়ে স্থানীয় চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীগণ   মানুষের জন্য স্মরণীয় স্বাস্থ্য সেবা দিয়েছেন। তিনি স্বাস্থ্য  সেবার মান আরো সম্প্রসারণ ও গণমূখী করার পরামর্শ দেন। তিনি স্বাস্থ্যকর্মীদের   সার্বিক কল্যাণে প্রয়োজনীয় সাহায্য- সহযোগিতার আশ্বাস দেন। তিনি বরিশালের বিভিন্ন চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানসমূহের  উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দেন।

#

আহসান/আরমান/আব্বাস/শামীম/২০২৩/১৮২০ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর :  ৭৫২

সুরের ধারা এদেশের চিরায়ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের ধারক ও পরিপোষক

                                                             ---সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ১৭ ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর) :  

সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, সুরের ধারা শুধু একটি সংগীত প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান নয়, এটি এদেশের চিরায়ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের ধারক ও পরিপোষক। সুরের তালে তালে সংগঠনটির সৃষ্টি। আর এর কর্ণধার বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীতের জীবন্ত কিংবদন্তি রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। জন্মলগ্ন থেকে বিগত তিন দশক ধরে সুরের ধারা বাংলাদেশের সংস্কৃতি ভুবনে তার অর্থবহ পথচলায় সরকারি-বেসরকারি সংস্থা ও বুদ্ধিজীবী মহলের আন্তরিক সহযোগিতায় বিকশিত ও সমৃদ্ধ হয়ে উঠেছে।

প্রতিমন্ত্রী আজ বিকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুর রামচন্দ্রপুর (ভাঙ্গা মসজিদ সংলগ্ন) নিজস্ব জমিতে সংগীত সংগঠন ‘সুরের ধারা’ আয়োজিত বৃক্ষরোপণ উৎসব ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

উৎসবে সম্মাননীয় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা।

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বলেন, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা সাহিত্যকে দোর্দণ্ড প্রতাপে শাসন করেছেন, সমৃদ্ধ করেছেন। তিনি বলেন, কবিগুরুর জন্ম না হলে বাংলা সাহিত্যের শ্রীবৃদ্ধি ঘটতো কিনা জানি না। আর তাঁর জীবনের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ কেটেছে আমাদের এ বাংলাদেশে। কে এম খালিদ বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কবিগুরুর অনুরক্ত ছিলেন এবং তাঁর আদর্শ-চেতনা অন্তরে ধারণ ও লালন করতেন। প্রতিমন্ত্রী এসময় ‘সুরের ধারা’র জন্য সদ্য নির্মিত বাংলাদেশ কপিরাইট অফিস ভবনে প্রয়োজনীয় স্থান বরাদ্দের আশ্বাস প্রদান করেন।

‘সুরের ধারা’র চেয়ারম্যান ও অধ্যক্ষ রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরে বক্তৃতা করেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমদ পলক, বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা, সামিট গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান, রসিন ইমপোর্ট এক্সপোর্ট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম শাহিনুজ্জামান। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ‘সুরের ধারা’র চেয়ারম্যান ও অধ্যক্ষ রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা।

উৎসবে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্যে ছিল বৃক্ষ-শিশুদের শোভাযাত্রা, সংগীত পরিবেশনা ও কবিতা আবৃত্তি।

উল্লেখ্য, ‘সুরের ধার’'র জন্য প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত এ জায়গাটিকে সবার নিকট পরিচিত করে তোলার উদ্দেশ্যেই মূলতঃ এ বৃক্ষরোপণ উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। এখানেই অদূর ভবিষ্যতে গড়ে উঠবে সুরের ধারার নতুন ভবনসহ স্থায়ী অবকাঠামো। সুরের ধারা বিশ্বাস করে যে, বৃক্ষরোপণ উৎসব আমাদের মৃত্তিকাসংলগ্ন করবে, দেশের মাটির কাছে আমাদের দায়কে মূর্ত করে তুলবে।

প্রতিমন্ত্রী পরে রাজধানীর আলোকি কনভেনশন সেন্টারে সেরা ডিজিটাল ৩৬০ আয়োজিত ‘ঢাকা ফ্যাশন ডে ২০১৩’- এর উদ্বোধন করেন ও প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তৃতা করেন।

#

ফয়সল/আরমান/আব্বাস/২০২৩/১৯৫৮ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ৭৫৩

বর্তমান সরকার কর্তৃক চিকিৎসা শিক্ষার গুণগতমান উন্নয়ন হচ্ছে

                                           - আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্

বরিশাল, ১৭ ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর) : 

পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক (মন্ত্রী পদমর্যাদা)- আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেছেন, বর্তমান সরকারের চিকিৎসা শিক্ষার গুণগতমান উন্নয়ন হচ্ছে টেকসই উন্নয়ন কর্মপরিকল্পনার একটি অপরিহার্য অংশ। এসডিজি অর্জন এবং জনস্বাস্থ্য নিশ্চিতকরণে দেশের চিকিৎসা শিক্ষার সুদূর প্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ আজ বরিশাল জেলার আগৈলঝাড়া উপজেলার সেরালে স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মীদের সাথে মতবিনিময়কালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। এ সময় উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেন, চিকিৎসা মানুষের অন্যতম মৌলিক অধিকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের অন্যতম বড় অর্জন হলো সাফল্যের সাথে কোভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণ।  তিনি বলেন, বৈশ্বিক মহামারী নভেল করোনা ভাইরাস মানব সভ্যতাকে ইতিহাসের এক চরম বিপর্যয়ের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছিল। এ মহামারীর ক্রান্তিলগ্নে বর্তমান সরকার সীমিত সম্পদ ও সামর্থ দিয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছে। আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার গৃহীত পদক্ষেপসমূহ বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে। এতে করে বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরো উজ্জ্বল হয়েছে।

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেন, করোনাকালীন সময়ে স্থানীয় চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীগণ   মানুষের জন্য স্মরণীয় স্বাস্থ্য সেবা দিয়েছেন। তিনি স্বাস্থ্য  সেবার মান আরো সম্প্রসারণ ও গণমূখী করার পরামর্শ দেন। তিনি স্বাস্থ্যকর্মীদের   সার্বিক কল্যাণে প্রয়োজনীয় সাহায্য- সহযোগিতার আশ্বাস দেন। তিনি বরিশালের বিভিন্ন চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানসমূহের  উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দেন।

#

আহসান/আরমান/আব্বাস/শামীম/২০২৩/১৮২০ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর :  ৭৫২

সুরের ধারা এদেশের চিরায়ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের ধারক ও পরিপোষক

                                                               ---সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ১৭ ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর) :   

সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, সুরের ধারা শুধু একটি সংগীত প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান নয়, এটি এদেশের চিরায়ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের ধারক ও পরিপোষক। সুরের তালে তালে সংগঠনটির সৃষ্টি। আর এর কর্ণধার বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীতের জীবন্ত কিংবদন্তি রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। জন্মলগ্ন থেকে বিগত তিন দশক ধরে সুরের ধারা বাংলাদেশের সংস্কৃতি ভুবনে তার অর্থবহ পথচলায় সরকারি-বেসরকারি সংস্থা ও বুদ্ধিজীবী মহলের আন্তরিক সহযোগিতায় বিকশিত ও সমৃদ্ধ হয়ে উঠেছে।

প্রতিমন্ত্রী আজ বিকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুর রামচন্দ্রপুর (ভাঙ্গা মসজিদ সংলগ্ন) নিজস্ব জমিতে সংগীত সংগঠন ‘সুরের ধারা’ আয়োজিত বৃক্ষরোপণ উৎসব ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

উৎসবে সম্মাননীয় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা।

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বলেন, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা সাহিত্যকে দোর্দণ্ড প্রতাপে শাসন করেছেন, সমৃদ্ধ করেছেন। তিনি বলেন, কবিগুরুর জন্ম না হলে বাংলা সাহিত্যের শ্রীবৃদ্ধি ঘটতো কিনা জানি না। আর তাঁর জীবনের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ কেটেছে আমাদের এ বাংলাদেশে। কে এম খালিদ বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কবিগুরুর অনুরক্ত ছিলেন এবং তাঁর আদর্শ-চেতনা অন্তরে ধারণ ও লালন করতেন। প্রতিমন্ত্রী এসময় ‘সুরের ধারা’র জন্য সদ্য নির্মিত বাংলাদেশ কপিরাইট অফিস ভবনে প্রয়োজনীয় স্থান বরাদ্দের আশ্বাস প্রদান করেন।

‘সুরের ধারা’র চেয়ারম্যান ও অধ্যক্ষ রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরে বক্তৃতা করেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমদ পলক, বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা, সামিট গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান, রসিন ইমপোর্ট এক্সপোর্ট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম শাহিনুজ্জামান। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ‘সুরের ধারা’র চেয়ারম্যান ও অধ্যক্ষ রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা।

উৎসবে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্যে ছিল বৃক্ষ-শিশুদের শোভাযাত্রা, সংগীত পরিবেশনা ও কবিতা আবৃত্তি।

উল্লেখ্য, ‘সুরের ধার’'র জন্য প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত এ জায়গাটিকে সবার নিকট পরিচিত করে তোলার উদ্দেশ্যেই মূলতঃ এ বৃক্ষরোপণ উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। এখানেই অদূর ভবিষ্যতে গড়ে উঠবে সুরের ধারার নতুন ভবনসহ স্থায়ী অবকাঠামো। সুরের ধারা বিশ্বাস করে যে, বৃক্ষরোপণ উৎসব আমাদের মৃত্তিকাসংলগ্ন করবে, দেশের মাটির কাছে আমাদের দায়কে মূর্ত করে তুলবে।

প্রতিমন্ত্রী পরে রাজধানীর আলোকি কনভেনশন সেন্টারে সেরা ডিজিটাল ৩৬০ আয়োজিত ‘ঢাকা ফ্যাশন ডে ২০১৩’- এর উদ্বোধন করেন ও প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তৃতা করেন।

#

ফয়সল/আরমান/আব্বাস/২০২৩/১৯৫৮ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ৭৫১

ফুল রপ্তানি করে ৫০০ মিলিয়ন ডলার আয় করা সম্ভব

                                                    -কৃষিমন্ত্রী

ঢাকা, ১৭ ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর) : 

কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ফুল খুবই সম্ভাবনাময় ফসল। এখন বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ফুলের চাষ বাড়ছে। দেশে ও আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদাও বাড়ছে। সারা বিশ্বে ৩৬ বিলিয়ন ডলারের ফুলের বাজার রয়েছে। এর মধ্যে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের বাজার ধরার মতো আমাদের সুযোগ রয়েছে। সে সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে।

মন্ত্রী আজ রাজধানীর গাবতলী বাসস্ট্যান্ডের নিকটে বেড়িবাঁধে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর কর্তৃক নির্মিত পাইকারি ফুলের আধুনিক বাজার ও প্রসেসিং সেন্টার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, আমাদের অর্থনীতি সামনে আরো বিকশিত হবে। সেখানে ফুল বিরাট ভূমিকা রাখতে পারবে। সেজন্য, ফুলের উন্নত জাত ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন এবং তার ব্যাপক সম্প্রসারণ করতে হবে। তিনি এ সময় বিজ্ঞানী ও উদ্যানতত্তবিদদের দ্রুত ফুলের আধুনিক জাত ও প্রযুক্তি উদ্ভাবনের নির্দেশ প্রদান করেন।

পাইকারি ফুলের বাজারকে কৃষি বিপণনের ক্ষেত্রে মাইলফলক হিসেবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এই বাজারকে আধুনিক ও সুষ্ঠুভাবে ব্যবস্থাপনা করতে হবে। কোনো রকমের অব্যবস্থাপনা যাতে না হয়, সেদিকে কঠোরভাবে খেয়াল রাখতে হবে।

টাকা পাচাররোধে সবার সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এই মুহূর্তে দেশে ডলারের কিছু ঘাটতি চলছে। এই ঘাটতির পিছনে একদিকে রয়েছে রাশিয়া- ইউক্রেন যুদ্ধ, জিনিসপত্রের মূল্যবৃদ্ধি। অন্যদিকে রয়েছে দেশের ভূমিদস্যু, কিছু ব্যবসায়ী ও চাকরিজীবি- যারা অর্থ পাচারের মাধ্যমে দুবাই, কানাডা, মালয়েশিয়ায় বাড়ি কিনেছেন ও সম্পদের মালিক হয়েছেন।

মন্ত্রী বলেন, ভূমিদস্যু, কিছু ব্যবসায়ী ও চাকরিজীবি অর্থ পাচার করে দিনে দুপুরেই দেশটাকে ডাকাতি করছে। এদেরকে রুখতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরলস চেষ্টা করে যাচ্ছেন। কিন্তু এদেরকে মোকাবেলা করা খুবই কঠিন। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চক্র এর সাথে জড়িত। সেজন্য, যারা অর্থ পাচার করে, সম্পদ লুটে বিদেশে নিয়ে দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করতে চায়, তাদেরকে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে। এদের হাত থেকে জাতিকে মুক্ত করতে হবে।

অনুষ্ঠানে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব রুহুল আমিন তালুকদারের সভাপতিত্বে বিএআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ মোঃ বখতিয়ার, কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের সাবেক মাসুদ করিম, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক তাজুল ইসলাম পাটোয়ারী এবং ঢাকা ফুল ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতি সভাপতি বাবুল প্রসাদ বক্তব্য রাখেন।

অনুষ্ঠানে ফুল ব্যবসায়ীরা জানান, বর্তমানে দেশে ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকার ফুলের বাজার রয়েছে, যেখানে ১৫ লাখ মানুষ নিয়োজিত।কিন্তু দেশে কোনো ফুলের বাজার ছিল না।

কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের নির্মিত এই পাইকারি বাজারে ব্যবসায়ীরা আধুনিক সব সুবিধা পাবেন ও প্রসেসিং করে বিদেশেও পাঠাতে পারবেন।

#

কামরুল/আরমান/আব্বাস/শামীম/২০২৩/১৭৪০ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ৭৫০

ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল প্রতিনিধিদলের সাথে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক

ঢাকা, ১৭ ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর) : 

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন যুক্তরাষ্ট্রের একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বুধবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় বৈঠক করেছেন। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোঃ শাহরিয়ার আলম বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান কবোস এবং রাষ্ট্রদূত অতুল কেশপের নেতৃত্বে জ্বালানি, বিদ্যুৎ, ইক্যুইটি, এভিয়েশন, কৃষি, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, মেডিকেয়ার এবং অন্যান্য প্রধান খাতের শীর্ষ কর্মকর্তাদের নিয়ে গঠিত প্রতিনিধিদলটি ৪ দিনের সফরে বর্তমানে বাংলাদেশ অবস্থান করছে। উভয় পক্ষ দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্যের দীর্ঘমেয়াদি সুযোগ-সুবিধা এবং এসব খাতের বিপুল সম্ভাবনা কাজে লাগানোর জন্য মধ্যমেয়াদি পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়ে আলোচনা করেছে। তারা পরবর্তী দুই বছরে বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও প্রযুক্তি স্থানান্তরের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন। একটি শক্তিশালী উপ-আঞ্চলিক প্রবৃদ্ধির গতিপথ গড়ে তোলাসহ বঙ্গোপসাগরের সুনীল অর্থনীতির সুবিধা কাজে লাগানোর বিষয় নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়।

#

মোহসিন/আরমান/আব্বাস/শামীম/২০২৩/১৭৪০ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ৭৪৯

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে আগামী ৩ সেপ্টেম্বর হতে যানবাহন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত

ঢাকা, ১৭ ভাদ্র (১ সেপ্টেম্বর) :   

 

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রান্ত হতে ফার্মগেট প্রান্ত পর্যন্ত অংশের উভয়দিকে আগামী ৩ সেপ্টেম&l

 

2023-09-03-14-42-312eac614767a1cdaeac27138ce873a8.docx