Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

তথ্যবিবরণী - 10.2.2019

Handout                                                                                                            Number : 558

Foreign Minister of the Republic of Armenia

congratulates Foreign Minister of Bangladesh

 

Dhaka, February 10:

            Armenian Foreign Minister Zohrab Mnatsakanyan has congratulated Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen on his appointment as the Foreign Minister of Bangladesh.

            In his message, the Armenian Foreign Minister has also expressed conviction that Bangladesh and Armenia have untapped potential to further deepen and strengthen the existing friendly relations. He has expressed his interest to work together to deepen relations between the two countries in that direction.

 

#

 

Tohidul/Nice/Rafiqul/Rezaul/2019/2224 hours

 

 

 

 

Handout                                                                                                            Number : 557

Prime Minister of the Republic of Armenia

congratulates Prime Minister of Bangladesh

Dhaka, February 10:

            Armenian Prime Minister Nikol Pashinyan has congratulated Prime Minister Sheikh Hasina on her re-appointment as the Prime Minister of Bangladesh.

 

            In his message, the Armenian Prime Minister has also expressed conviction that the existing relations between Bangladesh and Armenia based on goodwill, mutual trust and friendship will continue to expand and strengthen to the benefit of the two peoples.

 

#

 

Tohidul/Nice/Rafiqul/Rezaul/2019/2223 hours

 

 

 

Handout                                                                                                             Number : 556

Armenian Ambassador calls on the Foreign Minister of Bangladesh

 

Dhaka, February 10:

            Ambassador of the Republic of Armenia to Bangladesh, residing in New Delhi, Armen Martirosyan paid courtesy called on the Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen at the Ministry of Foreign Affairs this afternoon.

 

            The Armenian Ambassador briefed the Foreign Minister about the recent developments of the bilateral cooperation. The meeting covered the entire range of bilateral relations including trade and culture as well as the Rohingya issue. The interlocutors stressed on further strengthening the existing relations by expanding areas of cooperation for the mutual benefits of the two countries.

            At the meeting, both sides also stressed on the importance of strengthening Bangladesh-Armenia cooperation within international organizations. 

#

 

Tohidul/Nice/Rafiqul/Rezaul/2019/2218  hours

Handout                                                                                                             Number : 555

Foreign Minister of Macedonia congratulates

Foreign Minister of Bangladesh

Dhaka, February 10 :

            Macedonian Foreign Minister Nikola Dimitrov has congratulated Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen on his appointment as the Foreign Minister of Bangladesh.

 

            The Macedonian Foreign Minister has expressed conviction that the friendly relations between Bangladesh and Macedonia will continue to advance and be further expanded in the future, both bilaterally and multilaterally.

 

#

 

Tohidul/Nice/Rafiqul/Rezaul/2019/2212  hours

 

তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর : ৫৫৪
 
বাংলা চলচ্চিত্রের ডিজিটাল রূপান্তর অনিবার্য
                           ----মোস্তাফা জব্বার
 
ঢাকা, ২৮ মাঘ (১০ ফেব্রুয়ারি) : 
 
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, বৈশ্বিক  চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলা চলচ্চিত্রের ডিজিটাল রূপান্তর অনিবার্য। পরিবর্তনকে আমাদের আলিঙ্গন করতে হবে। বাংলা ভাষা ও বাংলা চলচ্চিত্রকে সামনে এগিয়ে  নেয়ার মাধম্যে বিশ্বে আমাদের অবস্থান আরো সুসংহত করতে হবে। বাংলা চলচ্চিত্রকে  গোটা দুনিয়ায় ছড়িয়ে দিতে তিনি সংশ্লিষ্টদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
মন্ত্রী আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদ আয়োজিত ‘ আমার ভাষার চলচ্চিত্র ১৪২৫’  উৎসবের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, চলচ্চিত্র অত্যন্ত শক্তিশালী মাধ্যম, সৃজনশীলতার হাতিয়ার। 
অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদের মডারেটর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু এবং বাংলা লিংকের কর্পোরেট ও রেগুলেটরি এফেয়ার্স চিফ তাইমুর রহমান বক্তৃতা করেন।
পাঁচ দিনব্যাপী এ চলচ্চিত্র উৎসবে ১৬ টি পূর্ণদৈর্ঘ্য ও ৪টি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র প্রর্দর্শিত হবে।
 
#
শেফায়েত/নাইচ/রফিকুল/আব্বাস/২০১৯/২১৩২ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর : ৫৫৩
 
প্রতিবন্ধীরা বোঝা নয়, সম্পদ
         ---সমাজকল্যাণমন্ত্রী 
 
ঢাকা, ২৮ মাঘ (১০ ফেব্রুয়ারি) :
 
সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ বলেছেন, মুক্তা পানি উৎপাদন ও সরবরাহ করে, সেই লাভের টাকা দিয়ে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অর্থবৃত্তি দেয়াটা এক বিরাট অর্জন। সুযোগ পেলে প্রতিবন্ধীরাও যে জাতীয় অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখতে পারে তা শারীরিক প্রতিবন্ধী সুরক্ষা ট্রাস্ট, মৈত্রী শিল্পে কর্মরত প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা দেখিয়ে দিয়েছেন। মুক্তা পানি উৎপাদন করে ও ৭ টি প্লাস্টিক আইটেমের যুগোপযোগী দ্রব্য নির্মাণ করে দেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখার পাশাপাশি তারা নিজেরাও সাবলম্বী হচ্ছেন। এভাবেই তাদেরকে মাথা উঁচু করে এগিয়ে যেতে হবে। যারা প্রতিবন্ধীদের সমাজের বোঝা মনে করে তারা এই প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের কর্মক্ষমতার ব্যাপারে অজ্ঞ। প্রতিবন্ধীরা সমাজের আজ আর বোঝা নয়, তারা এখন দেশের সম্পদ।
 
আজ গাজীপুরের টঙ্গীতে শারীরিক প্রতিবন্ধী সুরক্ষা ট্রাস্ট, মৈত্রী শিল্প পরিদর্শন ও মেধাবী প্রতিবন্ধীদের বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সমাজকল্যাণমন্ত্রী এসব কথা বলেছেন।
 
অনুষ্ঠানে সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ বলেন, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বাজেট আগের থেকে বৃদ্ধি করা হয়েছে। এবারের বাজেট থেকে মৈত্রী শিল্পে অর্থায়ন করে এই কারখানার উৎপাদন বৃদ্ধি করতে হবে। পাশাপাশি এখানকার প্রতিবন্ধী কর্মচারীদের সুযোগ সুবিধাও বৃদ্ধি করতে হবে।
 
সভায় মৈত্রী শিল্পের নির্বাহী সচিব সেলিম খান জানান, মুক্তা পানি থেকে এবারের বাণিজ্য মেলায় ৭ লাখ টাকার পণ্য বিক্রয় হয়েছে। গোটা দেশে এই পানির চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। কাজেই দ্রুত মুক্তা পানি দেশব্যাপী বাজারজাত করতে ৮ টি বিভাগীয় শহরে মৈত্রী শিল্পের শাখা স্থানান্তর প্রয়োজন। মুক্তা পানির ব্যাপক প্রচারের জন্য একটি অ্যাপস তৈরির কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান তিনি। 
 
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জুয়েনা আজিজের সভাপতিত্বে ও শারীরিক প্রতিবন্ধী সুরক্ষা ট্রাস্ট, মৈত্রী শিল্পের নির্বাহী সচিব সেলিম খানের উপস্থাপনায় সভায় জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) জুলফিকার হায়দার, ঢাকা বিভাগীয় পরিচালকসহ স্থানীয় জেলা প্রশাসন ও মৈত্রী শিল্পের কর্মকর্তারা বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠান শেষে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, সিনিয়র সচিব ও মন্ত্রণালয়ের অন্য কর্মকর্তারা মৈত্রী শিল্পের বিভিন্ন কারখানা পরিদর্শনের পাশাপাশি গাজীপুরের টঙ্গী শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রও পরিদর্শন করেন।
 
#
মাইদুল/ফারহানা/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/২১২৮ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর : ৫৫২
 
জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণের লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার
                 ---পরিকল্পনা মন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৮ মাঘ (১০ ফেব্রুয়ারি) : 
 
পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, সমতা ও জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণের লক্ষ্য নিয়ে সরকার কাজ করছে। তিনি বলেন, দারিদ্র্য এখনও আমাদের প্রধান সমস্যা, এর থেকে উত্তরণের পর জীবনমানের উন্নয়ন নিয়ে কাজ করা হবে।
 
মন্ত্রী আজ ঢাকায় স্থানীয় একটি হোটলে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সুষম বণ্টন বিষয়ক সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আয়োজিত এক সংলাপে প্রধান অতিথির বক্তৃতায়  একথা বলেন ।
 
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মুহিবুল হাসান চৌধুরী। সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
 
মানসম্পন্ন শিক্ষার কথা বললেই ইংরেজি শিক্ষার কথা বলা হয়-এর  সমালোচনা করে মন্ত্রী বলেন, বাংলা ভাষায়ও মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করা সম্ভব। তিনি বলেন, দেশের মানুষ স¦াবলম্বী হলে সবাই বিদ্যুৎ পেলে তারাই শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসহ মৌলিক অধিকারের মান বাড়াতে পারবে। 
 
সিপিডির চেয়ারম্যান অধ্যাপক রেহমান সোবহানের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাবেক অর্থমন্ত্রী এম সাইদুজ্জামান, সিপিডির ফেলো অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি জাফরুল্লাহ চৌধুরী, গণস্বাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে চৌধুরী।
 
#
শাহেদ/ফারহানা/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/২০৪৮ ঘণ্টা 
 
 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর : ৫৫১
 
জুনের মধ্যে দেশব্যাপী ই-মিউটেশন কার্যক্রম পুরোদমে চালু করার আশা ব্যক্ত ভূমিমন্ত্রীর
                     
 
ঢাকা, ২৮ মাঘ (১০ ফেব্রুয়ারি) : 
 
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন, জুন মাসের মধ্যে দেশব্যাপী ই-মিউটেশন কার্যক্রম পুরোদমে চালু হবে। একই সাথে ভূমি সেবাগ্রহীতাগণের সুবিধার্থে অভিযোগ কেন্দ্র গঠনের জন্য হটলাইন এবং সরকারের সাথে ভূমি সম্পর্কিত বিভিন্ন লেনদেনের জন্য ই-পেমেন্ট ব্যবস্থা চালুকরণের জন্য একটি পেমেন্ট গেটওয়ে স্থাপন করার বিষয়টিও প্রক্রিয়াধীন। এগুলো মূলত পুরো ভূমি ব্যবস্থাপনাকে ইন্টিগ্রেটেড অটোমেশনের ভেতর নেওয়ার পর্যায়ক্রমিক ধাপ।
 
আজ ভূমি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষ থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে খুলনা বিভাগের ৭ টি জেলা - খুলনা, চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া, মাগুরা, সাতক্ষীরা, নড়াইল এবং বাগেরহাট জেলায় অনুষ্ঠিতব্য ৪ দিনব্যাপী ই-মিউটেশন প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদানকালে ভূমিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।   
 
ভূমিমন্ত্রী দায়িত্ব পাওয়ার পর ৯০ দিনের প্রাথমিক কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন। তিনি মেয়াদের প্রথম দেড় বছর ‘স্বল্প মেয়াদি’, পরবর্তী দেড় বছর ‘মধ্যম  মেয়াদি’ এবং শেষ দুই বছরকে ‘দীর্ঘ মেয়াদি’ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে তাঁর পুরো পাঁচ বছরের কর্মপরিকল্পনার ‘ডেডলাইন’ সাজিয়েছেন। ভূমি সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করতে স্কাউট সদস্য এবং স্থানীয় তরুণদের সম্পৃক্ত করে দেশব্যাপী শীঘ্রই ভূমি সপ্তাহ এবং ভূমি উন্নয়ন মেলা পালন করা হবে বলে তিনি জানান। 
 
ভিডিও কনফারেন্সে মন্ত্রী জেলাগুলোর বিভিন্ন সমস্যার কথাও জানতে চান। নিজ নিজ স্থান থেকে মনোযোগ দিয়ে কাজ করলে সমস্যা আর থাকবে না বলে তিনি জানান। এসিল্যান্ডদের দাপ্তরিক কাজের সুবিধার্থে গাড়ি প্রদান করা হয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এতে দায়িত্ব পালন করাটা আগের চেয়ে অনেক সহজ হয়েছে। বিভিন্ন পর্যায়ের জনবলের অভাব পূরণে চলমান পদক্ষেপগুলোর কথাও তিনি জানান। 
 
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ভূমি সচিব মোঃ মাক্ছুদুর রহমান পাটোয়ারী। অনুষ্ঠানে ভূমি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পদস্থ কর্মকর্তা অংশ নেন। এছাড়া ভিডিও কনফারেন্সে মাঠ পর্যায়ের অংশে উপস্থিত ছিলেন সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকবৃন্দসহ প্রশিক্ষণ তত্ত্বাবধানরত প্রশিক্ষক, সংশ্লিষ্ট কালেক্টরেটের কর্মকর্তাবৃন্দ এবং প্রশিক্ষণার্থীবৃন্দ। 
 
#
আব্দুল্লাহ/ফারহানা/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/২০৪৫ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর : ৫৫০
 
নতুন স্থপতিরা ভবিষ্যতের অগ্রদূত
       ---বিমান প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৮ মাঘ (১০ ফেব্রুয়ারি) : 
 
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী বলেছেন, নতুন স্থপতিরা ভবিষ্যতের অগ্রদূত। তারা তাদের চেতনায় দেশপ্রেমকে ধারণ করে সামনে এগিয়ে যাবে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলতে অর্জিত স্থাপত্য বিদ্যার ব্যবহার করতে হবে। 
 
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর ধানম-ির এডওয়ার্ড এম কেনেডি সেন্টারে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্যবিদ্যা বিভাগের শিক্ষার্থীদের বিমানবন্দরের মডেল প্রদর্শনী উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, নতুন স্থপতিদের পরিকল্পনায় স্থাপিত প্রতিটি বিমানবন্দর হবে প্রকৃতি ও স্থাপত্য শৈলীর মেলবন্ধন। প্রতিটি স্থাপনার সাথে প্রকৃতির সহাবস্থান নিশ্চিত করতে হবে।
 
মোঃ মাহবুব আলী বলেন, ‘আমরা উন্নত হব, বিকশিত হব কিন্তু আমরা আমাদের শেকড় কে ভুললে চলবেনা। আমাদের শেকড়ের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করা যাবে না। আমাদের নতুন স্থপতিগণ মেধার সাথে দেশপ্রেমের সমন্বয় করে নতুন নতুন স্থাপনা তৈরি করবে।’
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধামন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থীদের এগিয়ে আসতে হবে। আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে যেন আমাদের দেশ থেকে মেধা পাচার না হয়। আমাদের মেধা যেন আমাদের প্রিয় মাতৃভূমিকে গড়ে তুলতে কাজে লাগে।’
 
বাংলাদেশের স্থপতিদের সুনাম সারা বিশ্বে। আমাদের দেশের স্থপতিগণ তাদের মেধার জোরে সারা বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত। আমরা যেখানেই থাকি না কেন আমাদের মা, মাটি ও মাতৃভূমিকে ভালোবাসতে হবে। মানুষের কাছে যেতে হবে, মানুষকে ভালবাসতে হবে। দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে নিজেদের মেধা ও জ্ঞানকে দেশ ও মানুষের জন্য ব্যবহার করতে পারলেই কেবল অর্জিত জ্ঞানের সার্থকতা খুঁজে পাওয়া যাবে বলে প্রতিমন্ত্রী জানান।
 
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য বিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. এম জাকিউল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক ড. নাঈমা খান, সহকারী অধ্যাপক তাসনীম তারেক, প্রভাষক ডা. অরূপ কুমার পোদ্দার, আহম্মদ আল মুহাইমিন, মেহেরুল কাদের প্রিন্স এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ।
 
#
তানভীর/ফারহানা/রফিকুল/আব্বাস/২০১৯/২০১২ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর : ৫৪৯ 
 
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রীর সাথে যুক্তরাষ্ট্রের উপসহকারী সচিবের সাক্ষাৎ
 
 
ঢাকা, ২৮ মাঘ (১০ ফেব্রুয়ারি) : 
 
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত মুখ্য  উপসহকারী সচিব থমাস ভাজদা (ঞযড়সধং ঠধলফধ)-এর নেতৃত্বে ৮ সদস্যের প্রতিনিধিদল  আজ বিদ্যুৎ ভবনে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় তারা পারস্পারিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। 
 
প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের বর্তমান সম্ভাবনা ও ভবিষ্যৎ নিয়ে পর্যালোচনা করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ৭০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের সুযোগ সৃজন হয়েছে। চীন বা স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলো এ বিনিয়োগে যতটা আগ্রহ দেখাচ্ছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অংশগহণ ততটা দেখা যাচ্ছে না। আমরা আরো বড় আকারে এসব খাতে যুক্তরাষ্ট্রের অংশগ্রহণ দেখতে চাই। 
 
প্রতিমন্ত্রী এ সময় বলেন, নেপাল ও ভুটান থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জলবিদ্যুৎ উৎপাদনে ভুটানে যে বিনিয়োগ করা হবে সেখানে সম্ভাবনাময় বিনিয়োগকারী খোঁজা হচ্ছে। সম্ভাবনার বিভিন্ন খাত খুঁজে বের করতে উভয় দেশের ব্যবসায়ী ও কর্মকর্তাদের ভ্রমণ আয়োজন করা যেতে পারে। 
 
যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ এবং সেন্ট্রাল এশিয়া বিষয়ক ভারপ্রাপ্ত মুখ্য উপসহকারী সচিব বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী। জ্বালানি খাত যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। জ্বালানি নিরাপত্তাকে যুক্তরাষ্ট্র বিশেষ গুরুত্ব দেয়। এ সময় এলএনজি, সাইবার সিকিউরিটি, প্রযুক্তিগত সহযোগিতা, পরিবেশ ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি বলেন, সহযোগিতার নতুন নতুন ক্ষেত্র এক সাথে বসে বের করা যেতে পারে। 
 
এ সময় অন্যান্যের মাঝে বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ঊধৎষ জ. গরষষবৎ ও পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসাইন উপস্থিত ছিলেন।
 
#
আসলাম/ফারহানা/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/২০০০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর : ৫৪৮
 
শিক্ষাক্ষেত্রে অনেক অগ্রগতি হয়েছে
   ---শিক্ষামন্ত্রী
ঢাকা, ২৮ মাঘ (১০ ফেব্রুয়ারি) : 
 
শিক্ষামন্ত্রী  ডা. দীপু মনি বলেছেন, শিক্ষাক্ষেত্রে অনেক উন্নতি ও অগ্রগতি হয়েছে। আমাদের শিক্ষার্থীরা ক্রমান্বয়ে ভালো করছে। শিক্ষা বিষয়ক তথ্য সঠিকভাবে সন্নিবেশ, তথ্যের বিশ্লেষণ এবং সঠিক কাজে লাগানোর মাধ্যমে শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন সম্ভব। 
শিক্ষামন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো (ব্যানবেইস) সম্মেলন কক্ষে ’বাংলাদেশ এডুকেশন স্ট্যাটিস্টিকস্ ২০১৮’ চূড়ান্তকরণের লক্ষ্যে আয়োজিত কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য শুধু পাঠ্যপুস্তকের জ্ঞান অর্জন নয়, নৈতিকতা, আদর্শসহ পরিপূর্ণ মানুষ হওয়া। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা, জীবন-যাপন পদ্ধতি নিয়ে হীনমন্যতার কোনো কারণ নেই। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থারও সুদীর্ঘ ঐতিহ্য রয়েছে। তিনি বলেন, মানসম্মত শিক্ষার জন্য মানসম্মত শিক্ষক প্রয়োজন। শিক্ষার উন্নয়নে সঠিকভাবে নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের জন্য তিনি সকলের প্রতি আহবান জানান। 
ব্যানবেইস-এর মহাপরিচালক মোঃ ফসিউল্লাহ্র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোঃ সোহরাব হোসাইন এবং করিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ আলমগীর। ‘বাংলাদেশ এডুকেশন স্ট্যাটিস্টিকস্ ২০১৮’ বিষয়ে একটি পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপনা পেশ করেন ব্যানবেইসের বিশেষজ্ঞ শেখ মোঃ আলমগীর।
#
বাংলাদেশ এডুকেশন রিপোর্টার্স ফোরামের অভিষেক অনুষ্ঠান
 
এর আগে শিক্ষামন্ত্রী জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমি (নায়েম) মিলনায়তনে বাংলাদেশ এডুকেশন রিপোর্টার্স ফোরাম (বিইআরএফ)-এর অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। এসময় তিনি বলেন, সাংবাদিকগণ সরকার ও জনগণের মধ্যে সেতুবন্ধ রচনা করেন। সাংবাদিকরা যে তথ্য জনগণের কাছে পৌঁছে দেন, সে তথ্যটি বস্তুনিষ্ঠ হতে হবে। সরকার ভুল করলে সেই ভুল অবশ্যই তুলে ধরবেন। 
শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের এবারের ইশতেহারে একটি বড় অঙ্গীকার মানসম্মত শিক্ষা। বিগত ১০ বছরে শিক্ষায় অনেক অর্জন রয়েছে। কিছু চ্যালেঞ্জও আছে। মান অর্জনের বিষয়টিও আমাদের বিবেচনায় রয়েছে। এক্ষেত্রে তিনি সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোঃ সোহরাব হোসাইন, করিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ আলমগীর, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. সৈয়দ মোঃ গোলাম ফারুক, নায়েমের মহাপরিচালক আহাম্মেদ সাজ্জাদ রশিদ, এনসিটিবি’র চেয়ারম্যান প্রফেসর নারায়ণ চন্দ্র সাহা, ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মু. জিয়াউল হক, বিইআরএফ-এর সভাপতি মোস্তফা মল্লিক এবং সাধারণ সম্পাদক এস এম আব্বাস।
#
আফরাজ/ফারহানা/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/১৯৪৬ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর : ৫৪৭
 
টেলিযোগাযোগ মন্ত্রীর সাথে মার্কিন প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
আইসিটি খাতে মার্কিন বিনিয়োগকারীদের অধিক হারে এগিয়ে আসার আহ্বান
 
ঢাকা, ২৮ মাঘ (১০ ফেব্রুয়ারি) :
 
সরকারের বিনিয়োগবান্ধব নীতির সুযোগ কাজে লাগিয়ে আইসিটিসহ বিভিন্ন খাতে মার্কিন বিনিয়োগকারীদের অধিক হারে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
আজ বাংলাদেশ সচিবালযে মার্কিন এক্টিং ডেপুটি অ্যাসিসটেন্ট সেক্রেটারি ব্যুরো অভ্ সাউথ এন্ড সেন্ট্রাল এশিয়া থমাস এল ভাজডা (ঞযড়সধং খ. ঠধলফধ)  এর নেতৃত্বে  মার্কিন প্রতিনিধিদলের সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এ আহ্বান জানান। বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ঊধৎষ জ. গরষষবৎ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টিসম্পন্ন কর্মসূচি তুলে ধরে বলেন, বাংলাদেশ আজ চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের নেতৃত্বকারী  দেশে নিজের স্থান করে নিতে সক্ষম হয়েছে। দেশের তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত সরকারের ডিজিটাল সেবা পৌঁছানো সম্ভব হয়েছে। সাক্ষাৎকালে মন্ত্রী বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার বন্ধুপ্রতিম সম্পর্কের উল্লেখ করেন।
থমাস এল ভাজডা বলেন, অল্প সময়ের মধ্যে বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশ অনেক সফল। উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের অব্যাহত উন্নয়নে আনন্দিত। আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশ বহুদূর এগিয়ে যাবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
 
#
শেফায়েত/ফারহানা/মাহবুব/রফিকুল/আব্বাস/২০১৯/১৯১০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর : ৫৪৬ 
 
পাটখাতের দুর্নীতি সহ্য করা হবে না
                  ---বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৮ মাঘ (১০ ফেব্রুয়ারি) :
 
পাট খাতের উন্নয়নে কোনো ধরনের দুর্নীতি  সহ্য করা হবে না বলে বিজেএমসি কর্মকর্তাদের হুশিয়ার করেছেন বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, বীর প্রতীক।
 
আজ রাজধানীর মতিঝিলে বিজেএমসি ভবনে বাংলাদেশ পাটকল করপোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
 
মন্ত্রী বলেন, দুর্নীতি থাকলে পাটখাত কোনো দিন উন্নত হবে না। এ খাতে দুর্নীতি দূর করার সাথে সাথে সুশাসনের ব্যবস্থা করতে হবে। মিলগুলোর অবস্থা কেমন তা দ্রুত সময়ের মধ্যে আলাদা আলাদাভাবে উপস্থাপন করতে হবে । কোন মিল লাভে আর কোন মিল লোকসানে সেটা বের করতে হবে। চাহিদা নির্ধারণ ও বাজার বিশ্লেষণ করে বিজেএমসিকে পণ্য উৎপাদন করতে হবে যাতে পণ্য অবিক্রিত না থাকে। বিজেএমসির মিলগুলোকে প্রতিযোগিতা করে টিকে থাকতে হবে।
 
মন্ত্রী বলেন, এক সময় বাংলাদেশের পাটের কদর বিশ্বময় ছিলো। বর্তমান সরকার দ্রুততম সময়ে বিশ্বে পাটের জয়জয়কার দেখতে চায়। বঙ্গবন্ধুর ৬ দফার মধ্যেও পাটের জন্য দাবি ছিলো। সেই পাটখাত ধ্বংস হতে পারে না। পাটের উন্নয়নে সবাইকে এক হয়ে কাজ করতে হবে।
 
মতবিনিময় সভায় শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মুন্নুজান সুফিয়ান বলেন, পাট সোনালী আঁশ। কিন্তু বিভিন্ন সময়ে ষড়যন্ত্র করে পাটকে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। বর্তমান সরকার এই পাটকে আবার স্বর্ণযুগে নিতে কাজ করছে।  
 
মতবিনিময় সভায় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মোঃ মিজানুর রহমান, বিজেএমসির চেয়ারম্যান শাহ মোঃ নাছিম উপস্থিত ছিলেন।
 
#
সৈকত/ফারহানা/মাহবুব/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/১৯০৬ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর : ৫৪৫
 
পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা গ্রহণ করা হবে 
                                       ---পরিবেশ মন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৮ মাঘ (১০ ফেব্রুয়ারি) :
 
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পবির্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, উন্নয়নের পাশাপাশি আমাদের পরিবেশের প্রতিও লক্ষ্য রাখা জরুরি। পরিবেশ নষ্ট করে কোনো শিল্প প্রতিষ্ঠান চলতে পারবে না। নদী, খাল পুনরুদ্ধারে কার্যক্রম শুরু হয়েছে। সবাইকে পরিবেশের বিষয়টিকে প্রধান্য দিয়ে শিল্প প্রতিষ্ঠানসমূহ নিজের কর্মকা- অব্যাহত রাখতে হবে। সরকারের পক্ষ থেকে পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা গ্রহণ করা হবে। 
 
মন্ত্রী আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশন-পিকেএসএফ আয়োজিত এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। 
 
‘গণমানুষের কণ্ঠস্বর : বাংলাদেশে ২০৩০ টেকসই উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন জোরদারকরণ’ প্ল্যাটফরম আয়োজিত সেমিনারে আলোচনার বিষয় ছিল ‘টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট : জলবায়ু পরিবর্তন ও এর প্রভাব মোকাবিলায় জরুরি কর্মব্যবস্থা গ্রহণ’। পিকেএসএফ’র চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জামান আহমদের সভাপতিত্বে সেমিনারে মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. সুলতান আহমেদ ও স্বাগত বক্তব্য রাখেন পিকেএসএফ’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ আবদুল করিম। প্যানেল আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড. এম আসাদুজ্জামান। 
 
মন্ত্রী বলেন, এমডিজি অর্জনে সক্ষমতা দেখিয়ে বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নি¤œ-মধ্যমআয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। বর্তমান সরকার বাংলাদেশকে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যমআয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি আরো বলেন, টেকসই উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা ব্যক্তি প্রতিষ্ঠান বা সরকারের একার পক্ষে সম্ভব নয়। এ ক্ষেত্রে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সবাইকে একসাথে এগিয়ে আসতে হবে।
 
#
পাশা/ফারহানা/রফিকুল/আব্বাস/২০১৯/১৯২৩ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর : ৫৪৪ 
 
উচ্ছেদ অভিযান কার্যক্রমকে আরো গতিশীল করার লক্ষ্যে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে
            ---নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৮ মাঘ (১০ ফেব্রুয়ারি) :
 
ঢাকার চারপাশের নদীর তীর দখল ও দূষণরোধে বিআইডব্লিউটিএ, সিটি কর্পোরেশন, পানি উন্নয়ন বোর্ড, ঢাকা ওয়াসা, পরিবেশ অধিদপ্তর, নৌপরিবহন অধিদপ্তর ও সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসনকে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। 
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে ঢাকার চারপাশের নদীগুলোর দখল ও দূষণ প্রতিরোধকল্পে চলমান উচ্ছেদ অভিযান কার্যক্রমকে আরো গতিশীল করার লক্ষ্যে আজ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত এক সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র  মোহাম্মদ সাঈদ খোকন, পানি সম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আবদুস সামাদ, জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক সামীম মোহাম্মদ আফজাল, বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমডোর এম মোজাম্মেল হক, নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমডোর সৈয়দ আরিফুল ইসলাম, সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক এবং  বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় জানানো হয় যে, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) ২০১০ থেকে ২৬ জানুয়ারি ২০১৯ পর্যন্ত ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ  নদী বন্দরের তীরভূমিতে অবৈধভাবে গড়ে উঠা ১২ হাজার ৮৬৩টি স্থাপনা উচ্ছেদ এবং ৫২১ দশমিক ৬২ একর তীরভূমি দখলমুক্ত করেছে। ঢাকা নদী বন্দরের আওতাধীন কামরাঙ্গীরচর এলাকায় ২৯ জানুয়ারি থেকে ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ পর্যন্ত ১ হাজার ১৯৯ টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে প্রায় ১০ একর তীরভূমি উদ্ধার করেছে।
এছাড়া নদী তীর যেন অবৈধভাবে দখল হয়ে না যায় সেজন্য নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বিআইডব্লিউটিএ নদীর সীমানা নির্ধারণ করে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও টঙ্গী নদী বন্দর এলাকায় ৯ হাজার ৫৭৭ টি সীমানা পিলার স্থাপন করেছে। এগুলোর মধ্যে ঢাকায় ৪ হাজার ৬৩ টি, নারায়ণগঞ্জে ৫ হাজার ১১টি ও  টঙ্গীতে ৫০৩ টি সীমানা পিলার স্থাপন করা হয়েছে। 
নারায়ণগঞ্জ ও টঙ্গী নদী বন্দর এলাকায় অবৈধভাবে গড়ে উঠা ৪৬ টি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়রের নেতৃত্বে শীঘ্রই বৈঠক করা হবে বলে সভায় আলোচনা হয়। ঢাকার চারপাশের বৃত্তাকার নৌপথে ১৩টি নীচু ব্রিজ সংস্কার ও পুনর্নির্মাণের বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে সভায় জানানো হয়।
#
জাহাঙ্গীর/ফারহানা/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                 নম্বর : ৫৪৩ 
 
বাংলাদেশের জনগণ অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ^াসী
Todays handout (9).docx